![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমায় এত বেশি স্বপ্ন দেখেছি যে- তুমি তোমার বাস্তবতা হারিয়ে ফেলেছো... আমি তোমায় এত বেশি স্বপ্ন দেখেছি যে-হয়তো আমার পক্ষে আর জাগাই সম্ভব হবেনা।। -রবার্ট ডেসনস
রাতের আলোয় আলোকিত শহরের ছবি কিম্বা আলো আধাঁরির মায়াজালের খেলা সবসময়-ই আমায় টানে। তাই এবার আমার তোলা রাতের কিছু ছবি শেয়ার করলাম।
নাইট ফটোগ্রাফির জন্য বেশ কিছু জিনিস মাথায় রাখতে হয়। এক্সপোজার টাইম, এ্যপারচার ও আইএসও ভ্যালু এই তিনটাই মুখ্য বিষয়। ছবির সাথে এই তিনটি বিষয়-ও যুক্ত করে দিচ্ছি যাতে বুঝতে সুবিধে হয়। এক্সপোজার টাইম বাড়িয়ে দিয়ে এ্যপারচার কমিয়ে দিতে হবে আর আইএসও ভ্যালু সামান্য বাড়িয়ে দিতে হবে (বেশি বাড়ালে নয়েজ আসতে পারে)।
রাতের চৌরাস্তা - এক্সপোজার: 60 sec,এ্যপারচার:f/22.0,আইএসও:100
নীল ভালোবাসা-এক্সপোজার: 0.077 sec (1/13), এ্যপারচার:f/5.5,আইএসও:100
The innovation corridor - কালই ছবিটা তুললাম, আমাদের ডিপার্টমেন্টের করিডোরে। এক্সপোজার: 0.2 sec (1/5), এ্যপারচার:f/16.0,আইএসও:100
আঁধারের প্রদীপ-এক্সপোজার: 0.1 sec (1/10), এ্যপারচার:f/5,আইএসও:100
মডেলিং - এক্সপোজার: 0.01 sec (1/100), এ্যপারচার:f/5.6,আইএসও:800 (খেয়াল করুন, ছবিটায় নয়েজ বেশী এসেছে আইএসও বেশী তাই)
নিস্তব্ধতা - এক্সপোজার: 6 sec , এ্যপারচার:f/5.5,আইএসও:100
Femme Fatale - এক্সপোজার: 0.008 sec (1/125), এ্যপারচার:f/5.5,আইএসও:800
রাতের ক্যাফে - এক্সপোজার: 0.067 sec (1/15), এ্যপারচার:f/5.6,আইএসও:400
প্রেমের আত্মহুতি - এক্সপোজার: 0.1 sec (1/10), এ্যপারচার:f/4.6,আইএসও:100
অভিপ্রায় - এক্সপোজার: 0.008 sec (1/125), এ্যপারচার:f/5.6,আইএসও:800
ক্যাফে আমার ক্যাফে - এক্সপোজার: 0.1 sec (1/10), এ্যপারচার:f/4.9,আইএসও:400
মডেলিং - এক্সপোজার: 0.008 sec (1/125), এ্যপারচার:f/4.9,আইএসও:800
কনফেশন হল - এক্সপোজার: 0.067 sec (1/15), এ্যপারচার:f/3.5,আইএসও:800
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩
নুভান বলেছেন: ধন্যবাদ কালপুরুষদা আপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্য।
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: +++++++++++
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩
নুভান বলেছেন: ধন্যবাদ ইমন ভাই
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১২
প্রিন্সেস ঢাকা বলেছেন: liked the nice handy tips in example...
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩৮
নুভান বলেছেন: Thanks
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১৪
রোহান বলেছেন: +++
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪৩
নুভান বলেছেন: ধন্যবাদ রোহান।
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১৮
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: আমার খালি একটা ক্যাম্রা স্ট্যান্ড কিনার অপেক্ষা। তারপর আমিও তুলুম
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪
নুভান বলেছেন: আরে ভাই, ঘোড়া যখন আছে, চাবুকের জন্য ওয়েট কইরা লাভ নাই, শুরু কইরা দেন নাইট ফটোগ্রাফি
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১৯
কালপুরুষ বলেছেন: ব্যাকগ্রাউন্ড ডিটেইলস বা ভাল "ডেপথ্ অফ ফিল্ড" পেতে হলে তুলনামূলকভাবে এ্যাপারচার (এফ) বাড়িয়ে এবং শাটার স্পীড কমিয়ে ছবি তুললে রেজাল্ট ভাল পাওয়া সম্ভব। উদাহরণ - ২নং ছবি।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪২
নুভান বলেছেন: এবস্যুলুটলি কালপুরুষদা। শাটার স্পীড যত কম তথা এক্সপোজার টাইম যত বেশী থাকবে, ছবির ডিটেইলস তত ভালো ও নিখুঁত আসবে, তবে স্ট্যান্ড ব্যবহার করা এক্ষেত্রে আবশ্যক। দ্বিতীয় (চৌরাস্তার) ছবিটার এক্সপোজার টাইম দিয়েছিলাম প্রায় ৬০ সেকেন্ড আর এপারচার ছিলো বেশ হাই (এফ/২২)। শাটার স্পীড কম দিয়েছিলাম বলে আইএসও বাড়াইনি, নয়েজ যাতে করে কম আসে তাই।
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২০
আহমেদ রাকিব বলেছেন: কোন ক্যামেরা? এত হাই আইএসও তেও (৮০০) দেখি বেশ ভালো পারফরমেন্স। ছবি ভালো হয়েছে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪৭
নুভান বলেছেন: ক্যামেরা অলিম্পাস ই-৪১০
মডেলের ছবিগুলোতে ইচ্ছা করে আইএসও বেশী দেয়েছি, কারন তারা স্থির অবজেক্ট না, প্রচুর নড়া-চড়া করে। এজন্য শাটার স্পিড বেশ কমিয়ে তোলা লেগেছে (যেহেতু ফ্ল্যাশ ব্যাবহার করিনি)। আর শাটার স্পিড কম বলে আইএসও বাড়াতে হয়েছে, অপটিমাম ভ্যালুর জন্য (কালপুরুষদা-র মন্তব্য দৃষ্টব্য)।
৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৮
রিয়াজুল ইস্লাম বলেছেন: রাতের নুরে বাং, জিম জিল বাং আর লাল ঘরের ছবি না থাকায় মাইনাস।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯
নুভান বলেছেন: রিয়াজ ভাই, নোরে বাং, ক্লাব সবগুলোর ছবি-ই আছে (কিন্তু ১৮+ বইল্যা খেক খেক খেক)
আমার ফেইসবুকের ফটুক এলবামে আছে, লিঙ্ক দিমুনে
৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪
সিক্স স্ট্রিং বলেছেন: জটিল হইছে ফটোগ্রাফি ভাল লাগে, শিখার ও অনেক ইচ্ছে ছিল।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৫১
নুভান বলেছেন: ধন্যবাদ। শখ যখন আছে,শুরু করে দিন না হয় আজ থেকেই। আমি কোথাও ফটোগ্রাফি শিখিনি, গাইতে গাইতে গায়েনের মতন ছবি তুলতে তুলতে শিখেছি
১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১৭
অলস ছেলে বলেছেন: সুন্দর। খ্যাফে আমার একটা খ্যাফে সুন্দর।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৪৪
নুভান বলেছেন: খেক খেক। ধইন্যাপাতা
১১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৫৪
বড় বিলাই বলেছেন: এত কঠিন কঠিন কথা বুঝি না। ছবিগুলো অনেক সুন্দর লেগেছে এটাই বলতে পারি।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০৪
নুভান বলেছেন: ধইন্যা পাতা বিলাইপু
১২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৬
জর্জিস বলেছেন: লেখক এবং কালপুরুষদার কাছে কয়েকটা প্রশ্নঃ
১। রাতের বেলা দূরের মুভিং অবজেক্টের (যেমন রাতের ষ্টেজ প্রোগ্রাম বা চলমান গাড়ি) ম্যানুয়াল মোডে জন্য ফ্ল্যাশ কতটুকু দরকারী?...যদি ফ্ল্যাশ দিতে হয় সেক্ষেত্রেও কি আইএসও বাড়াতে হবে???
২। রাতের বেলা পোর্ট্রেইট+ গুড ব্যাকগ্রাইন্ড ডিটেইলস এর জন্য সিন্ক্রো ফ্ল্যাশ দিলে রেজাল্ট কেমন হয়??...যদি ফ্ল্যাশ দিতে হয় সেক্ষেত্রেও কি আইএসও বাড়াতে হবে???
৩। রাতের বেলা ফিক্সড অবজেক্টের ক্ষেত্রে/ পোর্ট্রেইটে এপারচার কত রাখা উচিত?
৪। রাতের বেলা আইএসও কি সবসময় বাড়াতে হয়?? (এপারচার আর এক্সপোজার কম বাড়াতে কোন সমস্যা নাই, তবে কেন জানি আমার বেশি আইএসও তে ছবি তুলতে ইচ্ছে হয় না)
৫। দিনের বেলা আউটডোরে সিন্ক্রো ফ্ল্যাশ ব্যবহার করা উচিত কিনা??
৬। দেশে ট্রাইপড পাওয়া যায় কোথায়? দাম কেমন? (ম্যানুয়াল মোডে ট্রাইপড ছাড়া ১সেঃ এক্সপোজার পর্যন্ত ছবি তুলতে পারি...এরচে বেশি এক্সপোজারে হাত কেঁপে যায়, ব্লার আসে)
১৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৫
নুভান বলেছেন: আমি কিছু উত্তর দিচ্ছি, আশাকরি কালপুরুষদা-ও ওনার মুল্যবান মতামত দেবেন।
১+২। রাতের বেলা স্টেইজ প্রোগ্রাম বা চলমান গাড়ীর জন্য আমার মতে সিঙ্ক্রো রিয়ার কার্টেইন দেয়া যেতে পারে। আমি আমার একটা ছবি দিয়ে উদাহরন দিচ্ছিঃ
ছবিতে লক্ষ্য করুন এক্সপোজার টাইম ছিলো প্রায় ১০ সেকেন্ড, ফ্ল্যাশ দেয়া হয়েছে রিয়ার কার্টেইনে (অর্থাৎ ১০ সেকেন্ড পরে)। শুধু কাছের অবজেক্টের জন্য ফ্ল্যাশ কার্যকরী, কিন্তু দুরের অবজেক্টের জন্য আপনার অবশ্যই আইএসও বাড়াতে হবে, তা না হলে ছবিটির পেছনে শহরের লাইটগুলো ফুটে উঠতো না। অর্থাৎ শুধু সামনের অবজেক্টের ছবি ভালো আসতো পেছনের ব্যাকগ্রাউন্ড অত ভালো আসতোনা। এটা আবার নির্ভর করছে আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড কতটা বিস্তৃত। ছবিটির পেছনের ব্যাকগ্রাউন্ড অনেক বেশী বিস্তৃত হওয়ায় আইএসও বাড়ানো হয়েছে যদি ব্যাকগ্রাউন্ডের বিস্তার বেশী না হয়, তাহলে আইএসও না বাড়ালেও চলবে বলে মনে করি।
রাতের পোর্ট্রেইটে ব্যাকগ্রাউন্ড ভালো আনার জন্য আপনি সিঙ্ক্রো ফ্ল্যাশ দিতে পারেন যদি আপনার হাতে স্ট্যান্ড থাকে। তাছাড়া পেছনে ভৌতিক দৃশ্য আসার সম্ভাবনা প্রবল
৩। রাতে ফিক্স অবজেক্টের(পোর্ট্রেইটের) ক্ষেত্রে এপারচার কত রাখবেন এটা নির্ভর করবে শাটার স্পিডের ওপর। আপনি হাতে তুললে ১/১০ সেকেন্ডের কম শাটার স্পীড রাখা ঠিকনা। তাহলে ছবি ব্লার আসবে। এক্ষেত্রে আমি ডায়াফ্রাম পুরোটা খোলা রাখি অর্থাৎ সর্বনিম্ন এপারচার, আর আইএসও বাড়িয়ে দেই (ছবি ঘোলা আসার চাইতে হালকা নয়েজ আসাও ভালো) - ক্যাফে আমার ক্যাফে ছবিটি দৃষ্টব্য "এক্সপোজার: 0.1 sec (1/10), এ্যপারচার:f/4.9,আইএসও:400"।
৪। রাতের বেলা আইএসও বাড়ানোই ভালো। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে (যেমন প্রথম ছবিটা - "The innovation corridor - এক্সপোজার: 0.2 sec (1/5), এ্যপারচার:f/16.0,আইএসও:100" দেখুন আমি আইএসও বাড়াইনি, কারন অবজেক্ট পুরোপুরি স্থির, আর সাথে স্ট্যান্ড ছিলো, তাই ছবিটার ডিটেইল চমৎকার এসেছিলো। কিন্তু পুরোপুরি স্থির অবজেক্ট না হলে আইএসও বাড়ানো ভালো (যেমনঃ মডেলের ছবিগুলো)।
৫। দিনের বেলা ফ্ল্যাশ যতটা পারা যায় পরিহার করা উচিৎ। ফ্ল্যাশে পোর্ট্রেইটের ক্ষেত্রে বিশেষ করে, অবজেক্টের সাদা বা উজ্জ্বল রং কে জালিয়ে দেয়। এথেকে 'RAW' ফরম্যাটে ছবি তুলে কালার টেম্পারেচার ঠিক করে দিলে উন্নতমানের ছবি পাওয়া যায়।
৬। দুঃখিত, দেশের কোথায় পাওয়া যায় এটা আমার জানা নেই। (কালপুরুষদা হেল্প করতে পারেন)।
(কোন টিপসে ভূল হলে ধরিয়ে দেয়ার জন্য অনুরোধ করছি)
ধন্যবাদ।
১৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৬
কালপুরুষ বলেছেন: আমি গুছিয়ে লিখে পরে মন্তব্যে তা জানাচ্ছি। কারণ এই প্রশ্নএর উত্তরগুলো অল্প কথায় দেয়া সম্ভব নয়। একটু সময় নিচ্ছি।
১৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩১
জর্জিস বলেছেন: কালপুরুষদার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম....পাশাপাশি লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ তার সুন্দর ব্যাখ্যামূলক জবাবের জন্য
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৫৮
নুভান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ জর্জিস।
১৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৩৭
কালপুরুষ বলেছেন: নুভান,
আপনি সবগুলো প্রশ্নের যথার্থ উত্তর দিয়েছেন বলেই আমি মনে করি। আমি আপনার বক্তব্যের সাথে একমত।
আমরা আলোকচিত্র বিষয়ক বইপত্রে যা পড়ে থাকি তা বাস্তবক্ষেত্রে অনেক সময় প্রয়োগ করতে পারিনা বা করা হয়ে ওঠেনা। তার কারণ নিজেদের লিমিটেশন, প্রয়োজনীয় রসদের যোগান, টেকনিক্যাল সাপোর্টের স্বল্পতা এবং হাতের কাছে অনেককিছু না পাওয়া। তাই আমরা পরীক্ষা নিরিক্ষা করে নিজেদের উপযোগী এমন কিছু বের করি বা ব্যবহারে অভ্যস্ত হয়ে পরি যা হয়তো ফটোগ্রাফীর গ্রামারের মধ্যে পড়েনা। মূলতঃ প্রফেশনাল ফটোগ্রাফী করা খুবই এক্সপেন্সিভ একটা ব্যাপার। যা আমাদের অনেকেরই সামর্থের বাইরে। আর আমাদের দেশে ফটোগ্রাফীকে প্রফেশন হিসেবে নিয়ে কেউ তেমন বিত্তশালী হতে পারে নাই আর তেমন কোন বিত্তশালীরা ফটোগ্রাফীকে পেশা হিসেবে নেয়নি। বিদেশে পেশাদার আলোকচিত্রীরা যে সুযোগ সুবিধা ভোগ করে বা এই মাধ্যমকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়ে যে পরিমাণ আয় করে তা দিয়ে তারা তাদের প্রয়োজনীয় সবকিছুই কিনতে পারে কিন্তু আমরা সেটা কখনোই পারিনা। কারণ ফটোগ্রাফীর যাবতীয় সামগ্রী খুবই ব্যয় সাপেক্ষ। ক্যামেরা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরণের লেন্স, ফ্লাশ, ফিল্টার, ট্রাইপড সবকিছু কিনতে অনেক অর্থ ব্যয় করতে হয়। তবে একটা জিনিষে আমরা অনেক এগিয়ে তা হলো ক্রিয়েটিভিটি। আমরা সীমিত উপাদান নিয়েও তাদের চেয়ে অনেক বেশী ক্রিয়েটিভ। আর সে কারণেই আমরা আমাদের প্রয়োজন মেটাতে অনেক বেশী পরীক্ষা-নিরিক্ষা করি এবং অনেক ক্ষেত্রেই সাফল্য অজর্ন করি। আর সেই কারণেই আমাদের দেশে মাহবুব আলম বেগ, নওয়াজেশ আহমেদ, আনোয়ার হোসেন, শফিকুল ইসলাম স্বপন, শামসুল ইসলাম আলমাজি এঁদের মতো স্বনামধন্য ফটোগ্রাফাররা অল্প বিস্তর পরিসরে ব্যাপক কাজ করেছেন।
যাই হোক এবার মূল বিষয়ে আসি। প্রশ্নের উত্তরগুলো নুভান যদিও সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দেবার চেষ্ট করেছেন। তার পরেও আমি যতটুকু জানি তা শেয়ার করছি।
প্রথম প্রশ্নঃ
রাতের বেলা দূরের মুভিং অবজেক্টের (যেমন রাতের ষ্টেজ প্রোগ্রাম বা চলমান গাড়ি) ম্যানুয়াল মোডে জন্য ফ্ল্যাশ কতটুকু দরকারী?...যদি ফ্ল্যাশ দিতে হয় সেক্ষেত্রেও কি আইএসও বাড়াতে হবে???
উত্তরঃ
এখানে বেশ কিছু ফ্যাক্টর কাজ করছে- ১। রাতের বেলা ২। মুভিং অবজেক্টে ৩। ম্যানুয়াল মোড ৪। ফ্লাশ এবং ৫। আইএসও
১। রাতের বেলাঃ আমি সিঙ্গেল লেন্স রিফ্লেক্স (এসএলআর) ক্যামেরা ও নেগেটিভ ফিল্ম ব্যবহার করে অভ্যস্ত। তাই এখানে ডিজিটাল বিষয়টাকে উহ্য রাখলাম ডিজিটাল ক্যামেরার সাহায্যে একজন অন্ধ যে কোন সাবজেক্টকে সামনে রেখে শ্যুট করলেও নিঁখুত ছবি উঠবে। কিন্তু একটা এসএলআর ক্যামেরায় তা সম্ভব নয়। নেগেটিভ ফিল্ম সাধারণত আলোর উৎসের উপর নির্ভর করে দু'রকমের হয়, ক) ট্যাংগস্টান টাইপ (রাতের আলোয় ছবি তোলার জন্য) ও খ) ডে-লাইট টাইপ (দিনের আলোয় ছবি তোলার জন্য)। আমরা সাধারণত ডে-লাইট টাইপ ফিল্ম ব্যবহার করে থাকি যাতে দিনের আলোকে স্ট্যান্ডার্ড ধরে “হোয়াইট ব্যালান্স” (কোন সাদা বস্তুকে পারফেক্ট সাদা দেখানো) করা থাকে। আর রাতের ছবি তোলার জন্য যে নেগেটিভ ফিল্ম তা হলো ট্যাংগস্টান টাইপ যা সাধারণ বাল্বের আলোকে স্ট্যান্ডার্ড ধরে “হোয়াইট ব্যালান্স” করা থাকে। তবে রাতের আলোর উৎসের তারতম্যের কারণে (সোডিয়াম আলো বা নিয়ন আলো, ফ্লোরেসেন্ট আলো বা টিউব লাইট, সাধারণ বাল্ব, মোমের আলো এবং ফ্লাশ লাইটের আলো) বিভিন্ন মাত্রার ব্লু ফিল্টার ব্যবহার করে ট্যাংগস্টান টাইপ ফিল্মের “হোয়াইট ব্যালান্স” মোটামুটি এ্যাডজাস্ট করা হয় এবং রাতের আলোয় ছবি তুললে ভাল রেজাল্ট পাওয়া সম্ভব। রাতের আলোর উৎসের কারণে যে কোন ছবির রঙ সম্পূর্ণ পাল্টে যেতে পারে। আর এই পরিবর্তনের কারণ হলো বিভিন্ন রঙের আলোর তরঙ্গের মধ্যেকার পার্থক্য। তাই বিভিন্ন রঙের আলো ফিল্মের সেনসিটিভিটির উপর এর দারুন প্রভাব ফেলে। আর বাস্তবে আমরা যে রঙ দেখি ছবিতে সেই রঙ দেখতে হলে আমাদের উপরের বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে। রাতের ছবি তোলার জন্য যে পরিমাণ আলোর প্রয়োজন তা মেটানোর চেষ্ট করা হয় হাই স্পীড ফিল্ম ব্যবহারের মাধ্যমে যাকে আমরা আইএসও (এএসএ) ভ্যালু বলি। রাতের ছবির জন্য ৪০০ বা ৮০০ আইএসও ফিল্ম ব্যবহার করে ভাল ছবি পেতে পারি। তবে যত বেশী আইএসও ভ্যালু হবে ছবির নয়েজ (ডিসটরশন লেভেল) তত বেশী হবে। সেক্ষেত্রে শাটার স্পীড সিলেকশন একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ফিক্সড্ অবজেক্ট হলে ট্রাইপড অত্যাবশ্যক। মুভিং অবজেক্ট হলে এ্যাপারচারের চেয়ে শাটার স্পীড অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ।
২। মুভিং অবজেক্টেঃ এখানেও কিছু বিষয় খেয়াল করতে হবে।
ক) ক্যামেরা ও সাবজেক্টের মুভমেন্ট কি একই দিকে? সেই ক্ষেত্রে এ্যাপাচার সেটিং নরম্যাল (এফ ৪-৫.৬) ও শাটার স্পীড খুব না বাড়ালেও চলবে। (১/১২৫ থেকে ১/৫০০ এর মধ্যে থাকলেই হবে। তবে পেছনের দৃশ্য আরো ভাল পেতে হলে এ্যাপাচার সেটিং এফ ৮-১৬ তে ভাল পাওয়া যাবে।
খ) ক্যামেরা ফিক্স কিন্তু সাবজেক্ট মুভ করছে, সেই ক্ষেত্রে সাবজেক্টের মুভমেন্ট বা প্রতিসরণ যদি শাটার স্পীডের (১/১২৫ বা ১/৫০০) চেয়ে কম হয় তবে সাবজেক্টের ছবি ভাল আসবে বা ডিসটরশন কম হবে। আর যদি সাবজেক্ট খুব বেশী দ্রুতগামী হয় তবে শাটার স্পীড বেশীতে সেট করতে হবে।
গ) ক্যামেরা ও সাবজেক্ট বিপরীতমুখী সেই ক্ষেত্রে স্পীড ডাবল্ ধরে নিতে হবে। এখানে ভাল ছবি বা ডিসটরশন কম লেভেলের ছবি পেতে হলে নরম্যাল এ্যাপাচার সেটিং -এ (৩.৫-৫.৬, ডেপথ্ ওফ ফিল্ড বেশী পেতে হলে ৮-১৬) রেখে শাটার স্পীড বেশীতে (১/১০০০-১/২০০০) সেট করতে হবে। এসবই নির্ভর করছে সাবজেক্ট বা অবজেক্ট কতটা দ্রুত বা কতটা স্পীডে মুভ করছে তার উপর।
৩। ম্যানুয়াল মোডঃ আগে যা বলা হলো সবই ম্যানুয়াল সেটিং-এর আওতায় পড়ে। তবে ক্যামেরা অটো হলে সেক্ষেত্রে ফটোগ্রাফার নিজে কি চাচ্ছে বা তার ছবির বিষয় কেমন হবে তার উপর নির্ভর করে সে এ্যাপাচার প্রাইয়োরিটি বা শাটার স্পীড প্রাইয়োরিটির যে কোন একটা বেছে নিতে পারে। যেমন এ্যাপাচার কমালে বা শাটার স্পীড বাড়বে আর এ্যাপারচার বাড়ালে শাটার স্পীড কমবে। অনেক ক্যামেরায় “পি” সেটিং অপশন থাকে। সেটা হলো “প্রোগ্রামামড” সেটিং বলে। এক্ষেত্রে ক্যামেরার সেন্সর আই বাইরের আলো রীড করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তার পছন্দসই এ্যাপাচার ও শাটার স্পীড দুটোই বেছে নেবে।
৪। ফ্লাশ ফটোগ্রাফীঃ
প্রতিটি ক্যামেরায় ফ্লাশ সিনক্রোনাইজেশনের জন্য শাটার স্পীড রেঞ্জ (১/৩০ থেকে ১/১২৫) নির্ধারণ করা আছে। প্রতিটি ফ্লাশের আলোর নির্দ্দিষ্ট একটা রেঞ্জ সেট করা থাকে যার মধ্যে সে পরিস্কার ছবি তুলতে সক্ষম। সাবজেক্ট যত কাছে হবে আলো তত কম লাগবে সেক্ষেত্রে এ্যাপাচার সেটিং হবে উপরের দিকে ৫.৬-১৬/২২। আবার দূরত্ব যত বাড়বে এ্যাপারচার সেটিং তত কমবে। ফ্লাশ ফটোগ্রাফীতে শাটার স্পীড সেটিং ফিক্সড থাকে। ম্যানুয়াল ও অটো দু’ধরণের ফ্লাশ আছে। ম্যানুয়াল ফ্লাশে সব সময় ক্যামেরা ও সাবজেক্টের দূরত্বের উপর নির্ভর করে এ্যাপারচার সেটিং করতে হয় আর অটো ফ্লাশ তার নিজস্ব “সেন্সর আই” দিয়ে সাবজেক্টের দূরত্ব নির্নয় করে অপটিমাম বা প্রয়োজনীয় পরিমাণ আলো সরবরাহ করে। এতে ছবি ওভার বা আন্ডার হবার আশংকা কম থাকে। তবে ফ্লাশ ফটোগ্রাফীতে ১০০ বা ২০০ আইএসও ফ্লিম ব্যবহার করা ভাল এতে নয়েজ কম আসে। অত্যাধুনিক বা ডিজিটাল ফ্লাশগুলোতে সরাসরি বা রিফ্লেক্টেড লাইটে ছবি তোলার সুবিধে আছে। এতে ছবির বা সাবজেক্টের পেছনের শেড বা ছায়াকে এ্যভোয়েড করা যায়।
৫। আইএসওঃ এটা হলো ফিল্মের সেনসিটিভিটি বা ফিল্মের আলো স্পর্শকাতরতার মাত্রা বা স্কেল। আইএসও যত কম হবে ছবি তুলতে তত বেশী আলো প্রয়োজন হবে আর ছবির রেজ্যুলুশন অনেক ভাল হবে। আর আইএসও যত বেশী হবে তত কম আলোতে ছবি তোলা যাবে তবে এতে ছবির নয়েজ বা ডিসটরশন লেভেল বেশী হবে। সাধারণত ১০০ থেকে ২০০ আইএসও-র ফ্লিমকে স্ট্যান্ডার্ড বা অল পারপাস ফিল্ম হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তবে ২৫ থেকে ৮০০ আইএসও ফিল্ম একসময় বাজারে পাওয়া যেত। ইস্টম্যান-কোডাকের আইএসও ২৫ ও ৬৪ এই ট্রান্সপারেন্সী ফিল্মগুলো (পজিটিভ ফিল্ম যা থাকে স্লাইড করা হতো) প্রফেশনাল ফটোগ্রাফারদের খুব পছন্দের ফিল্ম ছিল।
২। রাতের বেলা পোর্ট্রেইট+ গুড ব্যাকগ্রাইন্ড ডিটেইলস এর জন্য সিন্ক্রো ফ্ল্যাশ দিলে রেজাল্ট কেমন হয়??...যদি ফ্ল্যাশ দিতে হয় সেক্ষেত্রেও কি আইএসও বাড়াতে হবে???
একটা ফিল্মের আইএসও হলো ফিক্স। তেমন ফ্লাশ ব্যবহার করলে শাটার স্পীডও ফিক্স। সেক্ষেত্রে একমাত্র যা বাড়ানো বা কমানো যেতে পারে তা হলো এ্যাপারচার। তবে ফ্লাশ ব্যবহার না করে রাতের ছবি তুলতে গেলে এ্যাপাচার ও শাটার স্পীড দুটোই ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরণের ছবি তোলা সম্ভব সেক্ষেত্রে অবশ্যই ট্রাইপড ও শাটার রিলিজ ক্যাবল বা ষেলফ্ টাইমার ব্যবহার করতে হবে। কারণ হাতে নিয়ে লো-শাটার স্পীডে যে কোন ছবি তুলতে গেলেই হাত কাঁপবে বা শাটার টিপতে গেলে ক্যামেরা নড়বেই তাই সেটা ফিক্স বা স্ট্যাবল কিছুর উপর রেখেই ছবি তোলা উচিৎ।
গুড ব্যাকগ্রাউন্ডের জন্য সেই ব্যাকগ্রাউন্ডে আলো কেমন আছে সেটা অবশ্যই দেখতে হবে। যদি আলোর স্বল্পতা থাকে তবে এ্যাপারচার বাড়িয়ে শাটার স্পীড কমাতেই হবে। লং ব্যাকগ্রাউন্ডে ফ্লাশের আলো অকার্যকর। তবে সামনে কোন সাবজেক্ট থাকলে সেটা ব্যবহার করা যেতে পারে আর তখন প্রয়োজন টাইম-ডিল্যে সিনক্রোনাইজড্ ফ্লাশ। একটা নির্দ্দিষ্ট সময় পরে যা জ্বলে উঠবে। এক্ষেত্রে সিরিজভাবে ফ্লাশ ব্যবহার করা যেতে পারে। সিরিজ ফ্লাশগুলো একটার আলোতে আরেকটা জ্বলে উঠবে অর্থাৎ অন্য ফ্লশের সেন্সরে এসে আরেকটা ফ্লাশের আলো পড়ার সাথে সাথেই সেই ফ্লাশটি জ্বলে উঠবে। এটা একটা একস্পেন্সিভ এন্ড টাইম কনজ্যুমিং প্রসেস।
৩। রাতের বেলা ফিক্সড অবজেক্টের ক্ষেত্রে/ পোর্ট্রেইটে এপারচার কত রাখা উচিত?
দুটো আলাদা জিনিষ। ফিক্স অবজেক্ট যা নড়াচড়া করেনা বা করবেনা সেক্ষেত্রে ছবি তুলতে ট্রাইপড দরকার হবে। সেখানে নরম্যাল এ্যাপারচার (৪-৫.৬) ব্যবহার করলেই চলবে। ফ্লাশ ব্যবহার না করলে আলোর স্বল্পতা অনুসারে শাটার স্পীড ৮ থেকে ৩০ সেকেন্ড ব্যবহার করা যেতে পারে।
আর পোট্রেইট ছবি তুলতে হলে স্পশাল রিং ফ্লাশ বা নরম্যাল ফ্লাশের উপর সফট বা ডিফিউজড্ ফিল্টার ব্যবহার করে (দূরত্বের উপরে আর কি ধরণের লেন্স ব্যবহার করা হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে) এ্যাপারচার সেটিং করতে হবে (এফ ৮ থকে ১৬, নরম্যাল ৫০এমএম বা ৮৫এমএম টেলি লেন্স ব্যবহার করলে)।
৪। রাতের বেলা আইএসও কি সবসময় বাড়াতে হয়?? (এপারচার আর এক্সপোজার কম বাড়াতে কোন সমস্যা নাই, তবে কেন জানি আমার বেশি আইএসও তে ছবি তুলতে ইচ্ছে হয় না)
আইএসও হলো ফিল্মের সেনসিটিভিটি। এটা ইচ্ছেমতো বাড়ানো বা কমানোর সুযোগ নেই। তবে বিভিন্ন আইএসও মাণ দেখেনিজের পছন্দমতো ফিল্ম ব্যবহার করার সুযোগ আছে। রাতের ছবির জন্য ৪০০ আইএসও বেশী সমাদৃত।
৫। দিনের বেলা আউটডোরে সিন্ক্রো ফ্ল্যাশ ব্যবহার করা উচিত কিনা??
দিনের বেলা আউটডোর মানে খোলা আকাশের নীচ থেকে শুরু করে গাছের ছায়া বা বীচ সবই হতে পারে। আবার মেঘলা দিনের ঘোলাটে আলোও হতে পারে। যদি পরিস্কার আলো হয় তবে সেক্ষেত্রে ফ্লাশের দরকার হবেনা। আর যদি সোর্স লাইটের বিপরীতে কারো ছবি তোলা হয় তবে ফ্লাশ ব্যবহার করা যেতে পারে। আর সান সেটের ছবি তুলতে গেলে কেউ যদি সামনে এসে দাঁড়ায় যেমন বীচে অনেকেই সানসেট পেছনে রেখে নিজের ছবি তোলে সেক্ষেত্রে ফ্লাশ ব্যবহার করা যেতে পারে। কারণ ক্যামেরার সামনে যে দাঁড়িয়েছে তাকে পরিস্কার দেখার জন্য। নয়তো শুধু ছায়ার মতোই তার কায়া দেখা যাবে। ফ্লাশ ছাড়া স্পষ্ট চেনা যাবেনা। আর শুধু সানসেটের ছবি তুলতে গেলে ফ্লাশ দরকার নেই।
৬। দেশে ট্রাইপড পাওয়া যায় কোথায়? দাম কেমন? (ম্যানুয়াল মোডে ট্রাইপড ছাড়া ১সেঃ এক্সপোজার পর্যন্ত ছবি তুলতে পারি...এরচে বেশি এক্সপোজারে হাত কেঁপে যায়, ব্লার আসে)
স্টেডিয়াম ও বায়তুল মোকাররম মার্কেটে পাবেন। দাম ২০০০ থেকে ১০০০০ পর্যন্ত আছে। সেটা কোয়ালিটি ও সাইজের উপর নির্ভরশীল।
মন্তব্য পোস্টের চেয়ে বড় হয়ে গেল।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৪৬
নুভান বলেছেন: অসাধারন কালপুরুষদা। আপনি কমেন্টতিকে ব্লগ আকারে প্রকাশ করলে বোধহয় আমাদের এ্যামেচার ফটোগ্রাফারদের জন্য আরও ভালো হয়। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
১৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৫০
কালপুরুষ বলেছেন: একটু পরিমার্জন ও সংযোজন করে পোস্ট আকারে দেবার চেষ্টা করবো খুব শীঘ্রই। ধন্যবাদ নুভান।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১২
নুভান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ দাদা।
১৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩১
জর্জিস বলেছেন: লেখক বলেছেন: অসাধারন কালপুরুষদা। আপনি কমেন্টতিকে ব্লগ আকারে প্রকাশ করলে বোধহয় আমাদের এ্যামেচার ফটোগ্রাফারদের জন্য আরও ভালো হয়। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
-------------------------------------------------------------------------
কালপুরুষদাকে ধন্যবাদ দেয়ার মত আর কিছু পাচ্ছি না......তবে শীঘ্রই কালপুরুষদার কাছ থেকে এ বিষয়ে পোষ্ট চাই---এ আমাদের এ্যামেচার ফটোগ্রাফারদের দাবী।
১৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০০
রিফা বলেছেন: নীল ভালোবাসা ও আঁধারের প্রদীপ সবচেয়ে ভালো লেগেছে।
নিজের ছবি বদলালেন কেন ভাইয়া?
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১০
নুভান বলেছেন: গত পরশুদিন নতুন একটা দামী লেন্স কিনলাম ডিএসএলআর ক্যামেরার। তাই ওটার পরীক্ষামূলক ভাবে তোলা ছবি এটা। কেমন এসেছে?
২০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪২
রিফা বলেছেন: সুন্দর এসেছে। আমার প্রশ্নের দেননি ভাইয়া।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩১
নুভান বলেছেন: রিফা, ভেবেছিলাম আমার এ ছবিটি তোমার ভালোলাগবে, তাই ছবি বদলেছি, কিন্তু দুটো ছবিতে আমিই ছিলাম
২১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১৮
সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: ভাই আপনি কোথায় থাকেন? ঢাকায় থাকলে আওয়াজ দিবেন। আপনার কাছে আমাদের পত্রিকার একজন ফটোগ্রাফারকে পাঠাবো । তাকে একটু সবক দিবেন ভাই।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৩
নুভান বলেছেন: সায়েমুজ্জামান ভাই, আমি খুবই দুঃখিত যে আমি এখন দেশের বাইরে দক্ষিন কোরিয়াতে অবস্থানরত। সাহায্য করতে না পারায় আন্তরিকভাবে দুঃখিত। যদি কালপুরুষদা রাজি থাকেন, আপনি ওনার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। উনি আমার থেকে শতগুন অভিজ্ঞ ফটোগ্রাফার। ভালো থাকবেন।
২২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৯
মোশাররফ হোসাইন বলেছেন: ভাল লাগল...................
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৪
নুভান বলেছেন: ধন্যবাদ
২৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪৭
রুচি বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:১০
নুভান বলেছেন: ধন্যবাদ রুচি
২৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:২৫
মেহরিন সাদিয়া সুমি বলেছেন: একটু হেল্পান ভাই
২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৪৬
নুভান বলেছেন: ওকে দেখছি।
২৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩০
একলোটন বলেছেন: সুন্দর।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২০
নুভান বলেছেন: ধন্যবাদ
২৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৫৫
নীল ভোমরা বলেছেন: ++++ plus!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩৫
নুভান বলেছেন: ধন্যবাদ নীল ভোমরা।
২৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৫২
মেহরিন সাদিয়া সুমি বলেছেন: দেখেন অবস্থা, মানুষ কত ক্ষ্যাপতে পারে
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:২২
নুভান বলেছেন: দেখছি...
২৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১৯
সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: নুভান ভাই আপনাকে ধন্যবাদ। কালপুরুষ দা রাজি হয়েছেন। তিনি রাজউকে যেহেতু চাকুরি করেন তাই তার কাছে যাওয়াটা সহজই হবে।
আমি অবশ্য একিট ইংরেজী পত্রকার সিনিয়র রিপোর্টার। ফটোগ্রাফর ই তার কাছে যাবেন। তিনি আবার নুতন।
ধন্যবাদ পরামর্শ দেয়ার জন্য।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২৪
নুভান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
২৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩৮
মাসউদ জাজিরা বলেছেন: Thank you very much.
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৪০
নুভান বলেছেন: You are Welcome
৩০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২০
সাধারণমানুষ বলেছেন: ভাইজান মিসাইল লইয়া ২টা পোষ্ট দিছিলেন ,আরও কয়েকটা দেন ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১১
নুভান বলেছেন: ভাই ইচ্ছা আছে দেয়ার কিন্তু সময়-ই করে উঠতে পারছি না। দেখি কিছুদিন এর মধ্যে আরেকটি পোস্ট দেয়ার ইচ্ছে রাখি। ধন্যবাদ।
৩১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:১৭
ফিরোজ-২ বলেছেন: +++
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৩০
নুভান বলেছেন:
ধন্যবাদ।
৩২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৪
আমিনুল ইসলাম বলেছেন: আপনার জিটক আইডি চাই।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩০
নুভান বলেছেন: গুগলটকে তো ভাই খুব একটা আসা হয়না, শুধু মেইল গুলো চেক করেই চলে যাই। আইডি হলঃ mj.nuvan @ gmail.com
৩৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১১
ইব্রাহীম আহমেদ বলেছেন: কলেজে পরার সময় photography ট্রেনিং কোর্স করেছিলাম । কিন্তু পরে আর করা হয়ে ওঠে নি । এখনো এ নিয়ে কোন লেখা পেলে আগ্রহ নিয়ে পড়ি । আপনাকে ধন্যবাদ । +++++
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:০৭
নুভান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৩৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৫
দি ওয়ান বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো পড়ে, ছবি দেখে। আপনি অনেক ভালো ছবি তোলেন, অনেক শিখা যাবে আপনার কাছে।
আমি নাইকন পি ১০০ দিয়ে শুরু করলাম। পরে ইন্টারেস্ট থাকলে ডিএসএলআর নিব।
ট্রাইপড কি মাস্ট লাগবেই? আমার নাই। আর ক্যারি করাও তো ঝামেলা।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:২৬
নুভান বলেছেন: হা হা , ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রথমেই ডি এস এল আর কিনে শুরু করার চেয়ে নরমাল ক্যামেরা দিয়ে শুরু করাটাই ভালো। ট্রাইপড লাগবে না, খুব কম পারপাসে-ই ট্রাইপড ব্যাবহার করা হয়, তাও আবার শুধুমাত্র ডিএসএলআর এর জন্য।
৩৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২০
গুহামানব বলেছেন: সিরাম
২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:২৭
নুভান বলেছেন: ধইন্যাপাতা
৩৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:০৮
আহাদিল বলেছেন: সেরাম তো! আগে দেখি নাই কেন!!
০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩১
নুভান বলেছেন: আগে দেখ নাই কেনু কেনু কেনু...
আগে অনেক ফটোগ্রাফি মূলক পোষ্ট দিতাম, এখন কমিয়ে দিয়েছি...
৩৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪২
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: খুব ভাল লাগলো।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫২
নুভান বলেছেন: ধন্যবাদ মাহী ফ্লোরা
৩৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৮
মে ঘ দূ ত বলেছেন: দারুণ ছবিগুলো!
০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৭
নুভান বলেছেন: কন ছবিটা সবথেকে ভালো?
৩৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: বাহ !!! অসাধারণ !!!! রাতে ছবি তুলতে তো আমি ভয়'ই পাই ।
১৭ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৪৭
নুভান বলেছেন:
৪০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪১
মেফতাহুল সাগর বলেছেন: ছবিগুলা ভাল হয়েছে।
১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৪৫
নুভান বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১২
কালপুরুষ বলেছেন: নাইট ফটোগ্রাফীর জন্য ISO (ASA) 400 (ফিল্মের সেনসিটিভিটি বা আলোর স্পর্শকাতরতার মাত্রা) নেগেটিভ ফিল্ম বেশী সমাদৃত তবে কি ধরণের আলো বা ফ্লাশ লাইট ব্যবহার করা হচ্ছে সেটার উপর নির্ভর করে এক্মপোজার ও এ্যাপারচার কারেকশন করে নিলে অপটিমাম রেজাল্ট আশা করা যায়।