নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দিকভ্রান্ত পথিক

দিকভ্রান্ত*পথিক

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে, বাংলাদেশের পক্ষে!

দিকভ্রান্ত*পথিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বপ্নের অপার রহস্যময় জগতে স্বপ্নবাজ-স্বপ্নহীন, সবাইকে স্বাগতম !

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬





স্বপ্ন। দুই শব্দের সামান্য এই শব্দটা সামনে এলেই অন্য একটি জগতের কথা মনের পর্দায় ভেসে ওঠে! রহস্যময় সে জগতের নাম স্বপ্নের জগত। জেগে জেগে মানুষ ভবিষ্যত নিয়ে আশাবাদী হয়, পরিকল্পনা করে, শাব্দিক অর্থ বিবেচনায় এটিও অবশ্যই সঠিক। কিন্তু এখানে দৃষ্টি নিবদ্ধ করবো শুধু ঘুমের মাঝের ওই অসামান্য কল্পনার, অসীম রহস্যময় জগতটার প্রতি।



জেনারালাইজড স্বপ্নের সংজ্ঞাটি হচ্ছে এমন, “স্বপ্ন (ইংরেজি: Dream) মানুষের একটি মানসিক অবস্থা, যাতে মানুষ ঘুমন্ত অবস্থায় বিভিন্ন কাল্পনিক ঘটনা অবচেতনভাবে অনুভব করে থাকে।” [উইকিপিডিয়া]



অন্যভাবে বললে, 'Dreams are successions of images, ideas, emotions, and sensations that occur involuntarily in the mind during certain stages of sleep.'



এভাবেও বলা যায়, “স্বপ্ন হচ্ছে অনুরণিত ছবি, ধারনা, অনুভূতি এবং অবচেতনের স্মৃতি যা নিয়ন্ত্রণহীনভাবে ঘুমের নির্দিষ্ট ধাপে মনের মাঝে ঘটে থাকে।”



মানুষ জীবনের ৩৩% সময় অর্থাৎ ৬৫ বছরের একটি জীবনে প্রায় সাড়ে ২১ বছর মানুষ ঘুমিয়ে কাটায়। সুতরাং এটি অনস্বীকার্য যে ঘুম আমাদের জীবনে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ, আর স্বপ্ন মানুষের ‘ঘুমন্ত জীবনের’ অবিচ্ছেদ্দ বিষয়! তবে স্বপ্নের ধারনা মাত্র এটুকুতেই সীমাবদ্ধ নয় বরং এর বিস্তৃতি, ব্যাপ্তি, প্রয়োজনীয়তা ও প্রভাব আমাদের বাকি ৬৭% জীবনেও ব্যাপকভাবে বিদ্যমান।







ঘুমন্ত অবস্থায় ইন্দ্রিয়গুলি স্তিমিত হয়ে যায় এমন মনে হলেও তা সম্পূর্ণভাবে নিষ্ক্রিয় হয় না। তাই নিদ্রাকালে নানারূপ কল্পনাশ্রয়ী চিন্তা ও দৃশ্য উদিত হয়। নিদ্রিত অবস্থায় জাগ্রত অবস্থার ধারাবাহিকতাকেও স্বপ্ন বলা যেতে পারে। স্বপ্নে নিজের কাছে নিজের নানারকম আবেগ, তথ্য ও তত্ত্বের প্রকাশ ঘটে। স্বপ্নে দেখা দৃশ্য জাগ্রত প্রতক্ষ্যের মতোই স্পষ্ট। আমরা স্বপ্ন দেখি অর্থাৎ স্বপ্ন মূলত দর্শন-ইন্দ্রিয়ের কাজ। স্বপ্ন দেখা অনেকটা সিনেমা দেখার মতো। স্বপ্নে অন্যান্য ইন্দ্রিয়ের গৌণ ভূমিকা থাকে। কিন্তু টেকনিক্যালি বিচার করলে দর্শন ইন্দ্রিয় মুলত চক্ষু কেন্দ্রিক বিধায় এটাকে কঠিন ফ্যাক্ট হিসেবেও ধরা যায় না। চিন্তাশক্তির মাধ্যমে দেখা এই ছবিগুলো অনেক সময় তৈরি হয় আবার অনেক সময় মানুষের নিউরন সেলেপূর্বেই সংরক্ষিত থাকে।



জাগ্রত অবস্থায় কিছু দেখার মাধ্যমে যেমন শরীরে প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, আমরা রিয়াক্ট করি, তেমনি স্বপ্ন দেখাতেও কিছু না কিছু শারিরীক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। সব থেকে বেশী ‘রিপোর্টেড কেইস’ ও গবেষণা যেটা বারবার কনফার্ম করেছে তা হচ্ছে স্বপ্ন দেখার সময় চোখের মনি বন্ধ অবস্থায়ই নড়াচড়া করতে থাকে। অনেকে ঘুমের মাঝে দেখা বিষয়গুলো আক্ষরিক অর্থেই Acting করে বা হাত নেড়েচেড়ে করার চেষ্টা করেন। অনেকের আছে স্বপ্নের ঘোরে হাঁটার অভ্যাস! নিউজে এসেছে ঘুমের মাঝে, স্বপ্নে গাড়ি চালিয়ে প্রায় ৯০ কি.মি. যাবার ঘটনাও! সে যে ঘুমিয়ে গাড়ী চালাচ্ছিল সেটা একে একে ষোলটি সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ও একজন প্রত্যক্ষদর্শী কনফার্ম করেন। উনি পুলিশে ইনফরম করলে পুলিশই গাড়ীটির পিছু নিয়ে মহিলাটিকে সাইরেন বাজিয়ে জাগান ও গাড়ী থামানোর পর উদ্ধার করেন।







আমাদের মাঝে একটা বদ্ধমূল ধারণা রয়েছে যে শুধু মানুষই স্বপ্ন দেখে বা দেখতে জানে! এটি কিন্তু একেবারেই সত্য নয়। আমরা যেমন আমাদের জীবন সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে স্বপ্ন দেখি তেমনি পশু-পাখীরাও তাদের ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে সম্পর্ক দেখে। বিড়াল স্বপ্ন দেখা অবস্থায় কোন কিছুর সাথে ধাক্কা না খেয়ে সাবলীলভাবে হাঁটতে সক্ষম এটা প্রমাণিত সত্য। তাদের মগজে অবশ্য অনেক অতীত মেমরী থেকে না বরং নিয়মিত কাজগুলো বা তাদের দৈনন্দিন বিষয়গুলো নিয়েই তারা স্বপ্ন দেখে। যেমন বেশ কিছু বিড়ালের মগজ পরীক্ষা করে ইঁদুর শিকারের স্বপ্ন দেখার প্রমান পাওয়া গেছে।



আর হ্যাঁ, প্রতিটি মানুষই কিন্তু স্বপ্ন দেখে! হ্যাঁ, প্রতিটি। আপনি হয়ত দাবী করবেন আপনি দেখেন না, কিন্তু আপনি অবশ্যই দেখেন। শুধু মাত্র একটি অরগান বিশেষ অকেজো হলেই মানুষ স্বপ্ন দেখার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।



মানুষের ঘুমের মোট পাঁচটি স্তর থাকে, এর প্রতিটি স্তরে মানুষ ভিন্ন ভিন্ন ধরনের স্বপ্ন দেখে। প্রথম স্টেজটি হচ্ছে হালকা ঘুম যেখান থেকে সহজেই জেগে ওঠা যায়, এটাকে তন্দ্রা দিয়েও ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। প্রতিটি স্টেজে আমরা আরও গভীর ঘুমের দিকে যেতে থাকি। চতুর্থ ও পঞ্চম স্তর নির্দেশ করে গভীরতম ঘুম যা শরীর এর মাংসপেশী আক্ষরিক অর্থে পঙ্গু করে দেয় ও মস্তিস্কে চলমান তরঙ্গ সর্বনিম্ন পর্যায়ে নিয়ে যায়। তখন শুধু ডেলটা মেমরী ওয়েভ চলতে থাকে মস্তিষ্ক জুড়ে। ঘুমিয়ে পড়ে চতুর্থ স্টেজে পৌঁছানোর নব্বই মিনিট পরে আমরা চলে যাই রেম স্লিপ নামক স্টেজে।



REM sleep হচ্ছে Rapid eye movement বা স্বপ্নের গভীরতম জগত। একবারের পুরোরাতের ঘুমে আমরা ৪/৫ বার সাধারণত ঘুমের এই স্তরগুলোর ভেতর দিয়ে যাই। মানে প্রথম থেকে পঞ্চম আবার পঞ্চম থেকে প্রথম এভাবে। অনেকে আবার একটা স্তর সম্পূর্ণ করে জেগে যান। একারণেই রাতে আমরা জেগে উঠি, আর র‍্যাম স্লিপ থেকে জেগে উঠলে অনেক সময় তেষ্টা পাবার প্রনবতা দেখা দেয়। এসবই আবিস্কার হয় ১৯৫৩ সালে নাথানিয়াল ক্লাইটম্যান (Nathaniel Kleitman) and ও এগুয়েন এজোরেনস্কির (Eugene Aserinsky) গবেষণায়। তারা University of Chicago তে রিসারচার হিসেবে ছিলেন।



নীচের ছবিদুটিতে ঘুমন্ত ব্রেইনের দুইটি ভাইটাল স্টেজের ব্রেইন ওয়েভ ও কর্মপ্রক্রিয়ার পার্থক্য দেয়া আছেঃ











অনেক সময় কোন নির্দিষ্ট চিন্তার উপরে ফোকাস করে একটি দৃশ্যপট বানিয়ে ফেলে মস্তিষ্ক নিজে থেকেই। হ্যাঁ, যা বলছিলাম, স্বপ্ন আপনি আমি সবাই দেখি, কিন্তু যখন জেগে উঠি তখন খুব কম সংখ্যক মানুষ তা মনে করতে পারেন। খুবই দাগ কাটার মতো কোন স্বপ্ন হলে অনেক সময় মনে থাকে, তবে মস্তিষ্কের গঠনের উপরে ভিত্তি করে অনেকে সবই মনে রাখতে পারেন। এই মনে রাখার ক্ষমতা আবার একটি পর্যায়ে বা বয়সকালে গিয়ে কমে যায় বা পুরোপুরি শেষ হয়ে যায়। এসব নিয়ে পড়ার পরে নিজের উদাহরণটাই দিতে পারবো, আমি ১৮ বছর বয়সের পরে ঠিক মনে করতে পারিনা তেমন সিগ্নিফিকেন্ট কোন স্বপ্নের কথা। কিন্তু তার আগে দেখা ভয়াবহ সব স্বপ্ন আমি এখনও স্পষ্ট মনে করতে পারি। ছোট বেলায় যে বিষয়গুলো নিয়ে নিয়মিত স্বপ্ন দেখতাম, ওগুলোর কিছু আমার লাইফটাইম ফোবিয়া হয়ে গেছে। যেমন আমি প্রতিনিয়ত সাপের তাড়া খাওয়ার স্বপ্ন দেখতাম, অনেক ধরনের সাপ দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছি এমন স্বপ্ন দেখতাম, আমি সাপ এখন এই বয়সেও বেজায় অপছন্দ করি। ওরা এখনও আসে, তবে লক্ষণীয় নয় তেমন।



দুই বছর বয়স পর্যন্ত শিশুরা ঘুম সময়ের প্রায় ৪০ শতাংশ এবং কৈশোরে ঘুম সময়ের ২০ থেকে ২২ শতাংশ স্বপ্ন দেখে। চল্লিশের পর থেকে ঘুম সময়ের ১২ থেকে ১৫ শতাংশ স্বপ্ন দেখা হয়। মানুষের বয়স যত বাড়তে থাকে স্বপ্ন দেখা তত কমতে থাকে। সুতরাং, প্রাকৃতিক প্রবণতা হচ্ছে মানুষ সর্বস্বপ্নহীন ভাবে পৃথিবী থেকে বিদায় নেবে।



স্বপ্ন ভয়ের হতে পারে, আনন্দের হতে পারে, স্মৃতিচারনের হতে পারে, কাল্পনিক হতে পারে, সম্পূর্ণ বাস্তব ভবিষ্যৎ প্রেডিকশন হতে পারে, কোন বিদ্যমান সমস্যার জট খোলার জন্যও হতে পারে! কিন্তু যাই হোক স্বপ্নের ধরন, কখনও কি জিজ্ঞেস করেছেন, কেন আসে স্বপ্ন? কেন প্রকৃতি আমাদের শরীর প্যারালাইজড করে দিয়ে, মস্তিষ্ক বিশ্রামের সময়টায় আরও বেশী একটিভ করে দেয় শুধু কিছু আপাত ‘অপ্রয়োজনীয়’ স্বপ্নের জন্য? কেন ওরা আসে? আর এর অর্থ কি? আদৌ কী কোন অর্থ রয়েছে? বিজ্ঞানীরা বছরের পর বছর স্বপ্ন নিয়ে গবেষণা করেছেন, খুঁজেছেন এসবের উত্তর।



Oneirology হচ্ছে স্বপ্ন সংক্রান্ত সায়েন্টিফিক বিদ্যা বা চিকিৎসা বিদ্যাও বলা চলে। প্রযুক্তি এখন অনেক এগিয়েছে বিধায় বিজ্ঞানীদের পক্ষে অবশেষে সম্ভব হয়েছে আক্ষরিক অর্থেই অন্যের স্বপ্ন সচেতন ভাবে দেখার ক্ষমতা!



সিগমন ফ্রয়েড নামক জার্মান বিজ্ঞানী, যিনি সমস্ত জীবন গবেষণায় ঢেলেছেন এই স্বপ্নের রহস্য সমাধানে! তিনি ক্যাটাগরি করেছিলেন কি ধরনের স্বপ্নে মস্তিষ্কের কি রকমের প্রতিক্রিয়া হয় এবং স্পন্দন সহ আরও কিছু বিষয় মনিটর করে আসলে সংখ্যাকোডের মাধ্যমে দেখা সম্ভব একটি মানুষ তথা একজন ঘুমন্ত মানুষ কী স্বপ্ন দেখছেন। তার থিওরী ছিল, ‘Every single thing people dream of stands for something sexual’ - এর উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত।



ফ্রয়েডের মৃত্যুর বেশ পরে আসে আসল টারনিং পয়েন্ট যখন, ১৯৫৩ সালে নাথানিয়াল ক্লাইটম্যান (Nathaniel Kleitman) ও এগুয়েন এজোরেনস্কি (Eugene Aserinsky) যখন রাতভর ঘুমন্ত মানুষের ব্রেইন ওয়েভ রেকর্ড করার পদ্ধতি আবিষ্কার করে ফেলেন। এই ওয়েভ থেকে তারা যা পান, মানুষ যখন জেগে থাকে তখন মস্তিষ্কের তরঙ্গ দ্রুত ও সাধারণত (উল্লেখযোগ্য কিছু না ঘটলে, যেমন রাগ, হাঁসি ইত্যাদি) নির্দিষ্ট মাত্রায় নড়াচড়া করে থাকে। আর ঘুমের সময় এই তরঙ্গ যেমন ঘুমের স্টেজ বাই স্টেজ বদলাতে থাকে তেমনি হয়ে যায় অনিয়মিত, অনেক সময় অনেক উঁচু আবার অনেক সময় নীচু। যন্ত্রটা কিছুটা ব্যারোমিটারের ধর্মে কাজ করতো অর্থাৎ মস্তিষ্কের তরঙ্গ বা কম্পন মাপতো।



র‍্যাপিড আই মুভমেন্ট বা র‍্যাম স্লিপের সময় আক্ষরিক অর্থে আমরা স্বপ্নে ডুবে যাই! তখন মস্তিষ্কের তরঙ্গ হয় প্রচণ্ড অনিয়মি এবং চোখের মনি দ্রুত ডানে-বামে ও উপরে নীচে নড়তে থাকে। গবেষণায় অংশগ্রহণকারী ভলান্টিয়াদের প্রতিবার র‍্যাম স্লিপের (RAM sleep) এর এই স্ট্যেজ থেকে জাগিয়ে তুললে তারা ইমিডিয়েটলি রিপোর্ট করেছে তারা কোন একটা স্বপ্ন দেখছিলেন। কখনও কি দেখছিলেন তা মনে করতে পারেন, কখনও তা ভুলে যান, কিন্তু স্বপ্ন অবশ্যই দেখছিলেন এবং মনিটরিং যন্ত্রও তাই বলে। [ছবি উপরে সংযোজিত]







এগুলোই হলো আমরা যে স্বপ্ন দেখি তার প্রমান ও সায়েন্টিফিক ব্যাখ্যা। কিন্তু স্বপ্নে আমরা কি দেখি? হাজার-হাজার মানুষের তথ্য-উপাত্ত একখানে করে বছরের পরে বছর গবেষণা করে যা পাওয়া যায় তা আসলেই চমকে দেবার মতো। মনে পড়ে শিশুকালে ভয়ের স্বপ্ন দেখতেন বেশী? বা আপনার বাচ্চাটি (১২ বছরের নীচে) ভয়ের স্বপ্ন দেখার কথা শেয়ার করেছে কখনও? ছোট বাচ্চারা ভয়ের স্বপ্ন দেখে কারন প্রকৃতি তাদের এটা দেখায়। আর সব চেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে এই বাচ্চাদের কিন্তু ভয়াবহ এক্সপেরিয়েন্স নেই, তবু তারা কেন দেখে? কারন হচ্ছে এই স্মৃতিগুলো মূলত আমাদের ডিএনএর মাধ্যমে আদান-প্রদান হয়ে হয়ে আসে। তাই তারা দেখতে পারে অদেখা অনেক কিছু! এই ডিএনএর প্রভাব শুধু আমাদের পিতা-মাতা বা তার পূর্ব পুরুষদের থেকে আসেনা বরং আসতে পারে হাজার-হাজার বছর বা মিলিয়ন-মিলিয়ন বছর আগে মানুষের আদিরুপ থেকেও! যারা প্রাকৃতিক প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়েছে, যাপন করে গেছে পাষবিক জীবন! এখানে মুলত বিবর্তনবাদ থিওরী চলে আসে। আমাদের আদি-পুরুষদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা শিশুদের ফাঁকা মেমরীতে প্রভাব ফেলে। তাই বন্য প্রানী তাড়া করা, অজানা অচেনা প্রানীদের হামলা মোকাবেলা করা ইত্যাদি স্বপ্ন এমনকি অবুঝ শিশুরাও দেখে।







কিন্তু যখনই আমরা ধীরে ধীরে বড় হতে থাকি আমাদের স্বপ্নের ধরন বদলে যেতে থাকে। পার্স হারিয়ে যাবার স্বপ্ন, বিল্ডিং থেকে পড়ে যাবার স্বপ্ন, বিবস্ত্র অবস্থায় পাবলিকের সামনে থাকার স্বপ্ন, আগুনে দগ্ধ হবার স্বপ্ন সেখানে যায়গা করে নেয়। কিন্তু আবারও ভাবতে হচ্ছে, কেন এগুলো আমাদের স্বপ্নে আসে?







ভয়াবহ স্বপ্নগুলোর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে ড. টম কারসলে ব্যাখ্যা করেন, “প্রকৃতি আমাদেরকে ঘুমের সময় এই এডভেঞ্ছারগুলোতে পাঠিয়ে দেয় মুলত আমাদের প্রশিক্ষণ দিতে, প্রতিকূলতার যে উপাদানগুলো বিদ্যমান তা অবচেতন মনে জানতে পারে এবং নিজেই একটি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলে, অটোমেটেড সিস্টেমের মতো এবং আমাদেরকে দেখাতে থাকে সম্ভাব্য সমস্যা ও তাদের সমাধান! এগুলো অবচেতনে আমাদের ট্রেইন্ড করে রেখে যায় এবং সাবধান করে দিয়ে যায় বাস্তব জীবনে চলার সময়ে। স্বপ্ন চারটি নোবেলের কৃতিত্ব পেয়েছে, অনেক আবিষ্কার হয়েছে এই স্বপ্নের মাঝেই! অনেক গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ এর আবিষ্কার ছাড়াও Elias Howe (এলায়াস হাউ) যখন প্রথম সুইং মেশিন বা সেলাই মেশিন তৈরির সবথেকে ভাইটাল স্টেজে তখনই তিনি আটকে যান ভয়াবহ ভাবে। তিনি কিছুতেই বুঝতে পারছিলেন না সুঁইয়ের কোথায় ছিদ্রটা হবে। তখনই এক রাতে তিনি স্বপ্ন দেখেন তিনি আক্রমণের শিকার হয়েছে হিংস্র Cannibal দ্বারা এবং শেষ উনি যা দেখেন প্রতিটির নখের একদম মাথায় একটা করে ফুটো ছিল, আচমকা জেগে উঠে তিনি অনুধাবন করেন সুইং মেশিনের সুঁই এর কোথায় ছিদ্রটি রাখতে হবে! এটি মুলত আমাদের সভ্যতারই একটি ভাইটাল স্টেপ ছিল। তাই স্বপ্নের এই জগত খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সংখ্যায় বর্ণনা করা যাবে না এমন অনেক মহান সৃষ্টি কর্ম, সাহিত্য কর্মের কৃতিত্বও স্বপ্নের!”





স্বপ্নের সাথে সম্পর্কিত কিছু দুর্দান্ত ফ্যাক্টঃ







 র‍্যাম স্লিপ (গভীর ও স্বপ্নময় ঘুম) মানুষের সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে বহুগুণে। পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে কোন সমস্যা সমাধানে র‍্যাম স্লিপ স্তরে যাওয়া মানুষটি এবং স্বপ্ন দেখা মানুষটি উল্লেখযোগ্যভাবে শ্রেয়তর ফলাফল করে তার চেয়ে যে উক্ত ধাপগুলো পর্যন্ত ঘুমায়নি বা স্বপ্ন দেখে নি।



 আপনি যদি মেডিটেশন করেন এবং মস্তিস্কে শান্তভাবে আনতে জানেন বা নিজেকে সহজেই নিয়ন্ত্রণ নিতে পারেন তবে ঘুমাবার আগে যদি স্বপ্নের কাছে চেয়ে নেন, আমি আজ ‘অমুক বিষয় নিয়ে’ স্বপ্ন দেখবো তবে ৮০% মানুষ সফলতার সাথে তা স্বপ্নে দেখে!



 স্বপ্ন মনে রাখা খুবই কঠিন ও সব স্বপ্ন মনে রাখা বস্তুত অসম্ভব। আপনি কোনদিনই জানতে পারবেন না এবং বলতে পারবেন না আপনার সব স্বপ্নগুলোর কথা কারন আপনি মনে রাখতে পারবেন না। ৪০% মানুষ তাদের স্বপ্নের ৪৮% সাফল্যের সাথে জেগে উঠে জানাতে সক্ষম হয় বলে একটা রিসার্চ স্টাডিতে উঠে আসে।



 স্বপ্নের রঙ আজীবন রহস্যময় একটি বিষয়! কেউ আজ পর্যন্ত শতভাগ নিশ্চয়তা দিতে পারেনি তারা কি রঙে জিনিসগুলো দেখেছে। ধরে নেয়া হয় স্বপ্নের রঙ সাদাকালো!



 স্বপ্নের ব্যাখ্যা বা বর্ণনা দিতে গিয়ে অবচেতনে মিথ্যা বলতে শুরু করে অধিকাংশ মানুষ। যা দেখেছে তা বলতে গিয়ে অজান্তেই বদলে যায়! বক্তা অনেক সময় বুঝতে পারেন, তবে বেশীরভাগ সময় পারে না।



 স্বপ্ন ও লক্ষ্য এক নয়। লক্ষ্য, স্বপ্নের মতো কল্পনা আশ্রিত নয়। লক্ষ্য সুনির্দিষ্ট এবং স্পষ্ট। স্বপ্ন স্পষ্ট হতে পারে কিন্তু সুনির্দিষ্ট নয়। লক্ষ্য সংক্ষিপ্ত। স্বপ্ন বিস্তারিত।



 নিয়মিত সচেতনভাবে স্বপ্নের দিকে মনোযোগ দিলে আরও ভালোভাবে মনে রাখা সম্ভব।



 আধ্যাত্মিক স্বপ্ন ধর্মপ্রেমী মানুষদের মাঝেই বেশী আসে কারন তাদের চিন্তাধারা ধর্ম কে নিয়ে আবর্তিত হয়। তবে সব সময় এর অর্থ থাকে না বলেই বিজ্ঞানীদের ধারণা।



 মানব দেহে ঘুমের প্রয়োজনীয়তা ক'ঘন্টার? আট বলেই জানি তাই না? আসলে দুই থেকে তিন ঘন্টা ঘুম যথেষ্ট! আমাদের এতো লম্বা ঘুমাতে হয় ক্লান্তি ও স্বপ্ন দেখার জন্যই। স্বপ্ন আমাদের রাসায়নিক প্রক্রিয়াগুলো ব্যলেন্স করতে সময় নেয়, কাজ করে শরীরের উপর, আর মস্তিষ্ককে ঘুমের আহ্বান জানাতে থাকে!



 স্বপ্ন নিয়ে চর্চা করা একটি সম্পূর্ণ সংস্কৃতি ও জনপদ রয়েছে। প্রাচীন বিভিন্ন বিদ্যায় পারদর্শী এই জনপদের নাম ‘এটিগামেক।’ তারা বর্ণনা করা স্বপ্নের অর্থ বলতে পারে। যিনি অর্থ বলেন বেশীরভাগ সময়েই বক্তার সমস্তটা তার কাছে থাকে অজানা তবু আশ্চর্যজনকভাবে মিলে যায়।







ফ্যাক্টের বিশ্লেষণ করে, বছরের পর বছর এই রহস্যময় জগতকে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে অনেকে এমনও জানিয়েছেন, স্বপ্নের জগতটি একটি আলাদা এবং বিদ্যমান জগত! যদি নাও হয়, স্বপ্নের গুরুত্ব আমাদের জীবনে অপরিসীম। অতিরিক্ত স্বপ্ন যেমন আমাদের বাস্তব জীবনে এনে দিতে পারে ডিপ্রেশনের মতো বাজে অনুভূতি, তেমনি সব সময় ভালো বা সুখের স্বপ্ন দেখাটাও আমাদের জন্য মঙ্গলকর নয়। গবেষণা, তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে গবেষকরা এই বিষয়ে একমত হয়েছেন যে, বেশীরভাগ মানুষ যারা ভয়ের স্বপ্ন, দুঃস্বপ্ন দেখেন, বাস্তব জীবনে অনেক সুখী হয়ে থাকেন। আর তুলনামূলকভাবে সুখের স্বপ্ন, অতিরিক্ত স্বপ্ন দেখা মানুষদের বাস্তব জীবন হয়ে থাকে বিষাদময়। তাই স্বপ্নের ভূমিকা অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। অপরিসীম রহস্যের এই জগতকে নিয়ে গবেষণা কাঁটা ছেঁড়া চলছেই, নতুন নতুন দিক সামনে আছে প্রতিনিয়ত, কিন্তু স্বপ্ন আজও মহারহস্যের এক মহাসমুদ্র হয়েই রয়ে গেছে মানব জাতির জন্য।





•••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••



স্বপ্নের কাল্পনিক ব্যাখ্যা নিয়ে আমার অন্যান্য পোস্টঃ



, ,



তথ্যসুত্রঃ



 উইকিপিডিয়া

 অনলাইন রিসার্চ আর্টিকেলস

 10,000 Dreams Interpreted by Gustavus Hindman Miller

 টিভি শো - নোভা সায়েন্স নাউ

 A Research Project by a group of students of University of California (San Francisco).



[যে কোন তথ্যগত ত্রুটি প্রমান সহ জানালে সংশোধন করা হবে]



ছবিঃ সংগৃহীত।

মন্তব্য ১০৯ টি রেটিং +২১/-০

মন্তব্য (১০৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩

ভূতাত্মা বলেছেন: মনের মতন পোস্ট! :-B

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: থ্যাংকস!!! স্বপ্ন আর ভুতের যোগাযোগ আছে তো একটা ! এই কারণেই মেইবি ;) ;)

২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

স্বপ্ন দেখাবার জন্য ভাল লাগল।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৫

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই ভাই :)


শুভকামনা জানবেন!

৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩

বাংলার হাসান বলেছেন: +++++++++++

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১২

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ হাসান ভাই, শুভকামনা নেবেন!

৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: স্বপ্ন হচ্ছে অনুরণিত ছবি, ধারনা, অনুভূতি এবং অবচেতনের স্মৃতি যা নিয়ন্ত্রণহীনভাবে ঘুমের নির্দিষ্ট ধাপে মনের মাঝে ঘটে থাকে।”
চমৎকার পোষ্ট ~!
ঘুমের মধ্যে হাটার রোগ টা এক সময় ছিল , আব্বু আমাকে ছাদের রেলিং থেকে নিয়ে এসেছিল একদিন , তারপর ত্থেকে আম্মু দরজায় চেয়ার দিয়ে রাখে , যাতে বের হতে গেলেই উনি বুঝতে পারেন ! ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে এসেছে ! ইদানিং তা হচ্ছেনা আর ! পোষ্ট প্রিয়তে , শেষের দিক টা স্কিপ করেই কমেন্ট করলাম ! আবার আসবো !

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১৪

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: বিড়ালের ঘুমের কাহিনী জানেন? সে সাবলীল হাঁটতে পারে, আর আচরণও করে অত্যন্ত স্বাভাবিক! কোন কিছুর সাথে ধাক্কা না খেয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা চলতে পারে । মজার ব্যাপার হচ্ছে ওরা ঘুমের মধ্যেও ইঁদুর ধরার জন্য দৌড়াদৌড়ি করে !! B-)) B-)) =p~

৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

আমিনুর রহমান বলেছেন:



চমৎকার পোষ্ট +++

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৮

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস আমিনুর ভাই, লেট জন্মদিনের শুভেচ্ছা!

৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অসাধারণ

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আপনাকে কৃতজ্ঞতা ময়ূরাক্ষী !! আমার ব্লগে অনেক অনেক স্বাগতম।


শুভকামনা রইলো :)

৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: B-)) B-)) B-)) B-)) B#)


++++++++

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: কি হইলো ভাইডি আজ মুখে কথা নাই ক্যালা? ;)

৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: অতি চমৎকার এবং পরিশ্রমী পোস্ট। +++++

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা হামা ভাই, ধন্যবাদ সময় করে এসে পোস্ট দেখে কমেণ্ট করার জন্য!


অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।


নিরন্তর ভালো থাকুন এই কামনাই করি!

৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

অনীনদিতা বলেছেন: পোস্ট পড়েই বুঝতেছি অনেক কষ্ট করেছেন।তাইতো এত সুন্দর একটা পোস্ট পেয়েছি আমরা। :)

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০০

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা!!! সময় করে এসেছে এতে অনেক খুশী হয়েছে। ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।

১০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ।দীর্ঘাকার দেখে কিছুটা ভীত হইলাম তাই প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম , শেষ করে প্লাস মাইনাস

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: খিকজ! হোপ আপনার ভালো লাগবে! :)

১১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০২

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: চমৎকার ব্রো....... +++

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৮

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাই! সময় করে আসার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই!

১২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৩

ইখতামিন বলেছেন:
অনেক বড় পোস্ট
প্লাস দিতে পারলাম না
:P

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অ্যাঁ!!! B:-) B:-) B:-) B:-)

১৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৯

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: nice post!

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩০

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: থ্যাংকস! বাংলায় লিখবেন না ভেবে রেখেছেন নাকি? ;)

১৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:১৩

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আমি তো ভাবলাম স্বপ্ন আপার :P

ভাল পোষ্ট।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩২

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অচলীল কিছু বলার চেষ্টা করেন নাই তো আবার? ডাউট হয়!




:!> :!> :#> :#> :!> :!> 8-| :P =p~ =p~

১৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

পিয়ার আহসান বলেছেন: স্বপ্নস্বরূপ ব্যাখ্যা অসাধারণ হয়েছে। ভাল লাগল। :)

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২৩

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাই! সময় করে আসার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই! :)

১৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

আম্মানসুরা বলেছেন: ভালো পোষ্ট।

এমন পোষ্ট যেন মিস না হয় তাই অনুসরণে নিলাম

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: জি ধন্যবাদ আপনাকে, অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা রইলো! সাথে পাবো আশা করি।

১৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ পরিশ্রমী পোস্ট। প্লাস দিয়ে গেলাম।

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:১৮

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানবেন প্রোফেসর সাহেব। আসলে এই বিষয়ে ইণ্টারেস্টেড ছিলাম বিধায় জানার ইচ্ছা থেকেই খোঁজ করা আর পোস্ট করা! আপনাদের ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশী হলাম :) :)

১৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৭

ধুম্রজ্বাল বলেছেন: স্বপ্ন নিয়ে আমার কৌতুহল অনেক। আমিও একটা লেখা রেডি করছিলাম । প্রকাশ করা হয় নি।
কিছু তথ্য শেয়ার করি :
১। স্বপ্নের ব্যাখ্যা দেয়া শুরু খৃঃ পুঃ ৫০০০-৪০০০ বছর আগে থেকে। মেসোপটেমিয়াতে পাওয়া ক্লে ট্যাবলেটে এরকম নিদর্শন পাওয়া যায়
২। হিন্দু উপনিষদে লেখা (৯০০-৫০০খৃঃ পুঃ) অনুযায়ী স্বপ্নের ব্যাখ্যা ২ ধরনের :
ক। স্বপ্ন কেবলই অন্তরের চাওয়া পাওয়ার বহিঃপ্রকাশ
খ। স্বপ্নের সময় আত্মা দেহত্যাগ করে এবং কোন এক না জানা শক্তিবলে নিয়ন্ত্রিত পথে নিয়ে যাওয়া হয়।
৩। গ্রীক বা মিশরিয়দের মরফি্উসের মাধ্যমে সতর্কবানী বা দিক নির্দেশনা দেয়া হত
৪। জুডিজমে স্বপ্নকে দিক নির্দেশনা ভাবা হয়।
৫। হিব্রুরা স্বপ্নকে ঈশ্বরের কন্ঠস্বর হিসাবে ভাবা হয়।
৬। স্বপ্নের ব্যাখ্যা বাইবেলের "বুক অব জেনেসিস" এ উল্লেখ আছে। ওল্ড টেস্টামেন্টে স্বপ্নের ব্যাখ্যা ভুরি ভুরি।
৭। ইসলাম ধর্মেও স্বপ্নের ব্যপক প্রভাব

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আপনি আধ্যাত্মিক সাইডটা নিয়ে লিখেছেন। আমি বিজ্ঞানসম্মত ও সমর্থিত অংশটাকেই শুধু গুরুত্ব দিয়েছি। এবং ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান এর স্বল্পতাও একটা কারন হতে পারে অদিকে যাই নি। নেটে ইসলাম ধর্মের আলোকে স্বপ্নের ব্যাখ্যা রয়েছে এবং অন্যান্য ধর্মেরও কিছু তথ্য রয়েছে, আমি পড়েছি কিন্তু যোগ করিনি কারন পোস্ট অনেক বেশী বড় হতো সেক্ষেত্রে। নতুন অনেক তথ্য জানতে পারলাম আপনার কমেন্ট থেকে!

অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা নেবেন, শুভকামনা রইলো। আপনিও পোস্ট করুন, লিংক দিয়ে যেতে ভুলবেন না!

১৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: nice.


+++

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, শত শুভকামনা রইলো :)

২০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪২

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
অতি চমৎকার পোস্ট।
পরিশ্রমী পোস্টে ভাললাগা থাকলো।

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানবেন আশরাফুল ভাই, সময় করে এসে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ!!


ভালো থাকবেন, অনেক অনেক শুভকামনা রইলো!! :)

২১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫০

মাক্স বলেছেন: সহজ সরল টাইপের লোকজনের স্বপ্ন হয় সরল টাইপের আর কুটিল লোকজনের স্বপ্ন হয় বিভিন্ন দিক দিয়া প্যাচ লাগানো। ঘটনা সত্য কিনা জানি না। এই টাইপের কিছু কি পাইসিলেন?

পোস্টের ব্যাপারে বলব, অনেক পরিশ্রমী পোস্ট, প্রচুর খাটা খাটনী করসেন বুঝা যায়।
সর্পস্বপ্ন দেখে নাই এমন লোক বোধহয় এদেশে নাই। আমিও বেশ কয়েকবার দেক্সি। এর একটা জেনারেলাইজড কারণ অবশ্য চিন্তা করে বের করসি।
ছোটবেলায় ধর্মীয়শিক্ষার সময় পরকালে যেসমস্ত ভয়াবহ শাস্তির বর্ণণা আছে তার মধ্যে অবধারিতভাবে সাপ ঢুকত। আমার ধারণা এই কারণেই মানুষজন স্বপ্নে সাপ দেখে বেশি।
সাপ বিষয়ক যে স্বপ্নটা আমার মনে আছে তা হৈল, একটা সবুজ রংয়ের সাপ। ঐ সাপের মুখ আবার হাসি হাসি। আজীব স্বপ্ন!

পরে আবার কিছু মনে পড়লে লিখে যাব। আপাতত প্লাস!

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: না ভ্রাতা, প্রথম কথাটার সাথে আমি ও সায়েন্স কোনটাকেই একমত দেখতে পেলাম না। কারন স্বপ্ন শুধু আপনি কেন্দ্রিক না বরং আপনার জগত কেন্দ্রিক! এমনকি তা আপনার পূর্ব পুরুষ থেকে আসতে পারে, আপনার ডিএনএর আদিরুপ থেকেও আসতে পারে!

সাপ কিন্তু কমবেশী সবাই অপছন্দ করে, আমার ধারণা ধর্মের প্রভাব এতে নেই, কারন আমি একেবারে বুঝ জ্ঞান হবার পরে থেকেই দেখি এই স্বপ্ন, যখন ধর্ম ধারণা শূন্য ছিল তখন থেকেই!

আপনার আরও এক্সপেরিয়েন্স শেয়ার করবেন এইটা আশা রাখি!


কৃতজ্ঞতা ব্রো, পড়ে কমেন্ট করার জন্য!! ভালো থাকবেন অনেক অনেক :)

২২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩৩

টেস্টিং সল্ট বলেছেন: ব্যপক শ্রম সাধ্য পোস্ট। প্রিয়তে নিলাম :)

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: কৃতজ্ঞতা আপু, সময় করে পড়ে মন্তব্য করার জন্য! :)

২৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৯

মামুন রশিদ বলেছেন: স্বপ্ন নিয়ে একটি পরিপূর্ণ পোস্ট । :)


স্বপ্ন দেখতে ভাল লাগে । আমার দেখা স্বপ্ন মনে থাকেনা, কিন্তু ঘুম ভেঙ্গে গেলে একটা ভাললাগার আবেশ থেকে যায় । হয়ত আমি বেশিরভাগ সময় ভাল স্বপ্নই দেখি ।

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৩

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আমার স্বপ্ন দেখে মনে রাখতে বড় ইচ্ছে হয় কিন্তু আসলে পারি না! রাতের সঠিক সময় ঘুমানো কিন্তু স্বপ্ন দেখার একটা ভালো শর্ত! এই কারণেই রাতে ঘুমালে সকাল সকাল অনেক প্রফুল্ল লাগে। আজকাল গভীর রাতে ঘুমানো একটি নাগরিক অভ্যাস হয়ে এসেছে, এ কারনেও হতে পারে ওরা কমই আসে বা মনে থাকে! :)

২৪| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০৮

আমিই মিসিরআলি বলেছেন:
ইন্দুর কৈ ? /:) :( X( X((



আমি এই কার্টুনটা একদিন স্বপ্নে দেখছিলাম ;) :P :P =p~ =p~ =p~

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৬

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আরেহ ভাই সাদাটা তো চরম কিউট! আপনি বিলাইয়ের ছবি দেখায় লোভ দেখান কেন!? :(




ওরা স্বপ্নে যখন গভীর রাতে হাঁটে সেটা সহজে ধরা যায় না কারন মোটামুটি স্বাভাবিক আচরণই করে!





আর চেয়ারমেনের সাথে আমার ফাইটিং আপনি স্বপ্নে দেখলেন ক্যাম্নে কি? B:-/ B:-/ B:-/

২৫| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১২

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: পোস্টে +++
অবশ্যই প্রিয়তে
স্বপ্ন দেখতে পছন্দ করি অনেকটাই পরিষ্কার সিনেমার মত দেখি

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১০

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আমি শর্ট ফ্লিমের মতো দেখি ;)

২৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২৮

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: দারুন, চমৎকার, অসাধারন।
প্লাস সহকারে প্রিয়তে।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৪৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: কৃতজ্ঞতা কাজী ভাই!

২৭| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২৯

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:

চমৎকার একটা পোষ্ট দিয়েছেন ভ্রাতা। খুবই চমৎকার পোষ্ট। এ ধরনের পোষ্টের জন্য যথেষ্ট কষ্ট করতে হয় আমি জানি। ভাল থাকুন :)

২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৪৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আপনাদের সাথে শেয়ার করা, দুইটা গল্প গুজব করা এই জন্যেই তো এসব করা! ভালোভাবে গ্রহণ করেছেন দেখে অনেক অনেক ভালো লাগলো কৃতজ্ঞতা নেবেন ভাই :)

২৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২৯

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আমার অনেক সময় মনে হয়, আমি যে কাজটি করছি তা বহুদিন আগেই স্বপ্নে দেখেছিলাম।

ধরেন, বিশেষ এক বিল্ডিংয়ে জীবনের প্রথম গিয়েছি, কিন্তু মনে হচ্ছে ওই যায়গাটা আমার আগে থেকেই পরিচিত।

ওখানের রাস্তা থেকে শুরু করে, রেস্টুরেন্ট সবকিছুই আগে দেখেছি।

কেউ একজন ডেকে নিল এবং খেতে বসাল, তখন মনে হচ্ছে, আমি এই দৃশ্যের সম্মুখিন আরও একবার হয়েছি।


জীবনে এরকম দুইবার হয়েছে। কেন অথবা কিভাবে সম্ভব তা জানিনা, কেউ বিশ্বাস করবে কি না তারও ধার ধারিনাG

তবে আসলেই আমার জীবনে এরকম হয়েছে।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৫১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: এই বিষয়টা আমারও হয়। এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আমি জানিনা, তবে আধ্যাত্মিক একটা ব্যাখ্যা রয়েছে! সেটা হচ্ছে আমরা ভবিষ্যৎ অবচেতনে আচ করতে পারি। ষষ্ঠ ইন্দিয়ের প্রভাব কিনা সেটা যদিও স্পষ্ট বলা চলেনা!

২৯| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:০৪

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: দারুণ পোস্ট।


এতরাতে পড়ে ঘুমাইয়া ঘুমাইয়া স্বপ্ন দেখতে ইচ্ছা করতাছে। :-B

২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৫৩

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: স্বপ্নবাজ ভাই স্পেশালী আপনার জন্য পোস্ট ;)

৩০| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:২৭

নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: +++ আয়ারল্যান্ডে একজন মানুষ আছেন যিনি স্বপ্নে ভবিষ্যতের কোন ঘটনার ইংগিত পেয়ে যান।তার নামটা ভুলে গেছি।ডিসকভারিতে সুপার হিউম্যান পর্বে তাকে দেখেছিলাম

২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: এরকম মানুষের ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় প্রচন্ড প্রখর থাকে বলে পারিপার্শ্বিক অবস্থার পূর্বাভাস পেতে অবচেতন মন সব সময় চেষ্টা চালিয়ে যায় আর মস্তিষ্কের এই স্বয়ংক্রিয় কর্মফলে এর আউটপুট স্বপ্নে চলে আসে বলে আমার ধারণা। আমার আম্মু কোন কিছু স্বপ্নে দেখলে তা অনেক সময় মিলে যায় ! কাকাতালীয়ও হতে পারে , কিন্তু আমার ধারণা অবচেতন চিন্তা ও সেখান থেকে প্রাপ্য ফলাফলই আমাদের এই ধরনের পূর্বাভাস দেয়।

৩১| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২১

মেশকাত মাহমুদ বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম সরাসরি।।পোস্টে +++++

২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অসীম কৃতজ্ঞতা!

৩২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

সায়েম মুন বলেছেন: চমৎকার একটি বিষয় নিয়ে...শ্রমসাধ্য পোস্ট। খুব ভাল লাগলো।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৫

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন সায়েম ভাই!


আপনার জন্য শত শুভকামনা রইলো!!!

৩৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: খুব ভালো লাগলো স্বপ্ন বিষয়ক ব্যাপারে পড়ে।

শৈশবে আমি একটা স্বপ্ন দেখতাম। এটা ক্লাস টু তে থাকা অবস্থা থেকে দেখার শুরু আজও বিদ্যমান। সে স্বপ্ন টা শুধু নিজেই বুঝি । কিন্তু এক লাইন ব্যাখ্যা যে করবো তার ভাষা আমার নাই। ওইটা জাস্ট অনুভবের ব্যাপার, খুব ভয় হয় ঐ স্বপ্নটা তারচেয়েও বেশি হয় অস্বস্তি।

ভালো থেকো। পোস্টে প্লাস ।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: স্বপ্ন অনেক রকমের অনুভূতি দেয় এটা সত্যি! আর সেগুলো বেশীরভাগ ক্ষেত্রে আমরা অবচেতনে ধারণ করি :)

৩৪| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

নিয়েল হিমু বলেছেন: বাহ স্বপ্ন নিয়ে তো দেখি থিসিস পেপার তৈরী করে ফেলছো । দারুন ।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১২

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: কৃতজ্ঞতা হিমু ব্রো :)

৩৫| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২২

মুশাসি বলেছেন: এত পরিশ্রম কইরা মাস্টারপিস বানানোর জন্য ধন্যবাদ। কথা হইলো আপনার স্বপ্নে কে আসে? কার জন্য করলেন এই পরিশ্রমটা?

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আমার স্বপ্ন তো সেটা নয় যা আমি ঘুমে দেখি বরং যা আমাকে জাগিয়ে রাখে সেটা। এখন কে আমাকে জাগিয়ে রাখে বা কী, এটা ছেক্রেট ;) :P :P

কৃতজ্ঞতা নেবেন ভাই, অনেক অনেক শুভকামনা!

৩৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:

মামুনের ব্যাপারটা আমার হয়েছে অনেকবার।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আমার ধারণা সিক্সথ সেন্স ওয়ার্কস হিয়ার ! কমবেশী অনেকেরই এমন হতে শুনেছি!!

৩৭| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম । পড়তে হবে খুব মন দিয়ে ।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আপু! :)

৩৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

জুন বলেছেন: প্রতিটি মানুষ স্বপ্ন দেখে যেমন দেখি আমি কিন্ত ঘুম ভাঙ্গার সাথে সাথে স্বপ্নগুলোও ভেঙ্গে চুর চুর হয়ে যায়। যায় বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে যা আমি হাজার চেষ্টা করেও মনে রাখতে পারি না দিক ভ্রান্ত।
স্বপ্ন নিয়ে আপনার পোষ্ট ভালোলাগলো অনেক।
+

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশী হয়েছি! :) :)

৩৯| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: প্রকৃতি আমাদেরকে ঘুমের সময় এই এডভেঞ্ছারগুলোতে পাঠিয়ে দেয় মুলত আমাদের প্রশিক্ষণ দিতে, প্রতিকূলতার যে উপাদানগুলো বিদ্যমান তা অবচেতন মনে জানতে পারে এবং নিজেই একটি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলে, অটোমেটেড সিস্টেমের মতো এবং আমাদেরকে দেখাতে থাকে সম্ভাব্য সমস্যা ও তাদের সমাধান!

-এটা বেশিরভাগই সত্য। ব্যক্তি জীবনে আমার সামনের দিনগুলোতে সংকট থাকলে স্বপ্ন দেখি। কোনো ভাবে কেউ প্রতারণা করতে থাকলে তাও। কোনো কাজে ব্যর্থতা আসবে তাও জেনে যাই। আমার জীবনের বেশির ভাগ গাইড লাইন স্বপ্নের ফসল। অন্যকে বললে হয়তো বিশ্বাস করবে না, তাই বলি না।

আপনার এ পোস্ট পড়ে আমার মাথায় ঘুরতে আরম্ভ করেছে- কোন কোন স্বপ্নের কেমন ধরনের প্রভাব পড়েছিল আমার জীবনে সে বিষয়ে একটা কিছু লেখা।

পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সব সময়।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৪

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: হুম, আপনার সাথে সহমত! অবশ্যই লিখবেন, আমি পড়তে আগ্রহী থাকবো দারুনভাবে! তবে শুধু মানসিকভাবে আঘাত পাওয়ার বিষয়গুলো ছাড়াও শারীরিক দিকগুলোতেও স্বপ্ন প্রভাব ফেলে। তন্মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে রিফ্লেক্স। আমাদের মস্তিষ্ক কি গতিতে কোন কিছুতে রিয়াক্ট করবে তা অনেকাংশেই নির্ভর করে ব্যাক্তির স্বপ্নের উপর।

৪০| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: @কাজী মামুন হোসেন

আমি বিশ্বাস করছি আপনার কথাগুলো। আমার ক্ষেত্রেও এমন অনেক ব্যাপার আছে। কখনো পুরো ঘটনাটাই আগাম জানা হয়ে যায়। যা সত্যিই অবিশ্বাস্য।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৭

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: হুম!! আমারও হয়েছে! কৃতজ্ঞতা রইলো!!

৪১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৩

তানজিয়া মোবারক মণীষা বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম ভাইয়া, সুন্দর ও তথ্যবহুল পোস্ট দিয়েছেন। পোস্টে প্লাস। :)

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা!!! আমার ব্লগে স্বাগতম আপনাকে, শুভকামনা জানবেন!! :)

৪২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার এবং তথ্য বহুল একটা পোষ্ট। এই ধরনের পোষ্টের স্থান হলুদ তারা।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৬

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা কাভা ভাই, হলুদ তারার জন্যও কৃতজ্ঞতা!!

শুভকামনা রইলো ভাই। :)

৪৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

টুম্পা মনি বলেছেন: পুরা স্বপ্নময় পোষ্ট! আমার যদি প্লাস অপশনটা ঠিক থাকতো তবে একটা প্লাস দিয়ে বলতাম এত্তগুলা++++++++++++++++ প্লাস। কিন্তু প্লাস অপশন ঠিক নেই। ব্লগের টেকনিক্যাল সমস্যার জন্য আমি কারো পোষ্টে প্লাস দিতে পারছি না। :(

যাই হোক ,আমি একটা বইয়ে পড়েছি রেম্প স্লিপের সময় মানুষ যখন স্বপ্ন দেখে সেই অবস্থা থেকে যদি মানুষকে অনবরত কিছুদিন জাগিয়ে দেয়া হয় তার মস্তিস্ক বিকৃত ঘটে! কোন একটা বিশ্বযুদ্ধের সময় নাকি বন্দীদের ভাবে টর্চার করা হত। আর বেশির ভাগ স্বপ্ন মানুষের দৈন্যদিন জীবনের কাজের প্রভাব হলেও কিছু স্বপ্ন নাকি ফিউচার দেয়ায়। তাই মানুষ যখন স্বপ্ন দেখে তা যদি সাথে সাথে ঘুম থেকে উঠে ডায়েরীতে লিখে রাখে তাহলে নাকি ফিউচারের বিপদ সম্পর্কেও পূর্বাভাস পাওয়া যায়!(যদি আমি নিশ্চিত নই, তবে ঠিক হবার সম্ভাবনাই বেশি।)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪২

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: হুম প্লাস অপশনটা কাজ করছে না! খুবই সমস্যা হয়েছে আমারও, কমেন্ট এ প্লাস লিখেটিখে দেখি প্লাস আর দিতে পারিনা!


ডায়েরীতে লিখে রাখার বিষয়টি আমি ঠিক নিশ্চিত নই কিন্তু সিজোফ্রেনিকরা কিন্তু ঘুমের প্রচণ্ড সমস্যায় ভুগেই তাদের সমস্যার শুরু করে!

সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা নেবেন :)

শুভকামনা রইলো!

৪৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬

রিমন রনবীর বলেছেন: নিয়মিত সচেতনভাবে স্বপ্নের দিকে মনোযোগ দিলে আরও ভালোভাবে মনে রাখা সম্ভব। =p~ =p~ সচেতনভাবে কিভাবে স্বপ্নের দিকে মনোযোগ দেয়া যায়?? B-)

আচ্ছা আপনি এই পোস্ট করার আইডিয়াও কি স্বপ্নে পেয়েছেন নাকি??
অসাম পোস্ট হইছে ভ্রাত। ক্যারি অন :) :) +

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪৫

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আমি যা মিন করেছি, ঘুমোবার আগে স্বপ্ন মনে রাখবেন এমন মনস্থ করে যদি ঘুমুতে যান ও ঘুম থেকে উঠেই ইমিডিয়েটলি তা মনে রাখার চর্চা করেন তবে সফলভাবে স্বপ্ন মনে রাখা সম্ভব!

আর এই পোস্ট এর আইডিয়া কিউরিসিটি থেকে! ;)


থ্যাংকু ভ্রাতা, আমি জানি আপনি ব্লগে তেমন আসেন না, তাও এসেছে দেখে অনেক ভালো লাগলো! আপনার জন্য শত শুভকামনা রইলো।

ভালা ভালা স্বপ্ন দেখুইন ;)

৪৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: অনেক কষ্ট করেছেন পোস্ট লিখতে বুঝায় যাচ্ছে । দুঃখিত একটু দেরী হয়ে গেল । লিঙ্ক পেয়ে অফলাইনে একবার পড়েগিয়েছিলাম ।

ফ্যাক্টের বিশ্লেষণ করে, বছরের পর বছর এই রহস্যময় জগতকে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে অনেকে এমনও জানিয়েছেন, স্বপ্নের জগতটি একটি আলাদা এবং বিদ্যমান জগত! যদি নাও হয়, স্বপ্নের গুরুত্ব আমাদের জীবনে অপরিসীম। অতিরিক্ত স্বপ্ন যেমন আমাদের বাস্তব জীবনে এনে দিতে পারে ডিপ্রেশনের মতো বাজে অনুভূতি, তেমনি সব সময় ভালো বা সুখের স্বপ্ন দেখাটাও আমাদের জন্য মঙ্গলকর নয়। গবেষণা, তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে গবেষকরা এই বিষয়ে একমত হয়েছেন যে, বেশীরভাগ মানুষ যারা ভয়ের স্বপ্ন, দুঃস্বপ্ন দেখেন, বাস্তব জীবনে অনেক সুখী হয়ে থাকেন। আর তুলনামূলকভাবে সুখের স্বপ্ন, অতিরিক্ত স্বপ্ন দেখা মানুষদের বাস্তব জীবন হয়ে থাকে বিষাদময়। তাই স্বপ্নের ভূমিকা অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। অপরিসীম রহস্যের এই জগতকে নিয়ে গবেষণা কাঁটা ছেঁড়া চলছেই, নতুন নতুন দিক সামনে আছে প্রতিনিয়ত, কিন্তু স্বপ্ন আজও মহারহস্যের এক মহাসমুদ্র হয়েই রয়ে গেছে মানব জাতির জন্য

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪৫

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আপু! অনেক শুভকামনা রইলো আপনার প্রতি।


ধন্যবাদ আবারো!

৪৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১

তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: কি কারনে আমি কারো পোষ্টে লাইক দিতে পারতেসিনা কিছুই বুঝতেসিনা :( এটা আবার কেমন সমস্যা ?

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৫৩

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সামুর সমস্যা আপু! প্রিয়তেও নিতে পারিনা কয়দিন থেকে!

৪৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০১

আমিভূত বলেছেন: এত পরিশ্রম কিভাবে করলেন ? অনেক কষ্টের পোস্ট ! স্যালুট :)

আপনার ব্লগে বয়স ১০ মাস পোস্ট তিনশতাধিক ক্যামনে সম্ভব B:-)
আমারে একটু শিখান ভাই :) আপনার কাছে তালিম নিতে চাই :!> :#>

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৫৫

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ভূত স্যালুট দিলে কেমন দেখায় এটা দেখার আশা ছিল, কিন্তু সাহসের অভাব!! B:-) B:-)

আর আমি মানুষ, কারো ঘাড় মটকাই না, শুধু ব্লগ লেখি ! :P :P :P


আপনাকে শিখাতে আমার কোন আপত্তি নেই, কিন্তু যদি ভূতপনা হঠাত চেপে বসে আর ঘাড়টা টুক করে মটকে দেন? একমাত্র সম্বল পৈতৃক প্রাণখানি হারালে তো সব শেষ! :|| :|| :||

৪৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৬

মাগুর বলেছেন: অতি চমৎকার একটি পোস্ট! আপনার পরিশ্রম সার্থক :)

আপনি তো দেখছি বিশিষ্ট স্বপ্নবিদ হয়ে গেছেন? :P

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৫৬

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: হে হে হে

মেলাদিন পর আইলেন ভাই! কাহিনী কি ভাবী কি পাসওয়ার্ড দেয় না নাকি ল্যাপটপ তালা মেরে রাখছে!? ;)

কৃতজ্ঞতা টাইম নিয়ে পড়ে যাবার জন্য!

৪৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০৯

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মার্ক করে রেখে গিয়েছিলাম সময় করে পড়ব বলে। পোষ্টের ব্যাপারে কিছু বলার নেই, শুধু বলব অসাধারণ চমৎকার তথ্যবহুল সাজানো গোছানো একটি পোষ্ট।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৫৭

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আরও অনেক দিক আছে যা পোস্ট এর দৈর্ঘ বিবেচনায় নিয়ে এড়িয়ে গেছি, যেমন ধর্মীয় দিক বিবেচনায় এর বিভিন্ন দিক! আশা করি আরেকটা পর্ব লিখে পুরো বিষয়টা একসাথে করা সম্ভব হবে আগামীতে। কৃতজ্ঞতা নেবেন ভাই! অনেক শুভকামনা রইলো।

৫০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১৮

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।অনেক কিছু জানলাম :)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৪৪

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুনি!!

৫১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৮

অভিমানী মুন্না বলেছেন: সিরকম পোস্ট,
পিলাস ! ++++

=p~ =p~ B-)

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: কৃতজ্ঞতা নেবেন মুন্না সাহেব :)

৫২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২২

আরজু পনি বলেছেন:

প্রাকৃতিক প্রবণতা হচ্ছে মানুষ সর্বস্বপ্নহীন ভাবে পৃথিবী থেকে বিদায় নেবে। ........... ! :| :|

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আর স্বপ্ন পবিত্রতা, শুভ্রতাকে বহন করে। মানুষ বয়স বাড়ার সাথে সাথে পঙ্কিল হয়ে ওঠে। মস্তিষ্ক হয়ে ওঠে সম্পূর্ণ জাগতিক।

সার্ভার প্রবলেম অতঃপর নতুন পোস্ট দিয়ে ভুলে যাওয়াই উত্তর দেরীতে দেবার কারন! ক্ষমা চাইছি আপু। :)

অনেক কৃতজ্ঞতা।

৫৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আরজুপনি বলেছেন:

প্রাকৃতিক প্রবণতা হচ্ছে মানুষ সর্বস্বপ্নহীন ভাবে পৃথিবী থেকে বিদায় নেবে। ........... !

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ফ্যাক্ট!

৫৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: nice ++

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা নেবেন ভাই।

৫৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১২

মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলেছেন: দাদা, এই বিষয়টা নিয়ে আমি একজনকে খুজছিলাম।

১। "আপনি যদি মেডিটেশন করেন এবং মস্তিস্কে শান্তভাবে আনতে জানেন বা নিজেকে সহজেই নিয়ন্ত্রণ নিতে পারেন তবে ঘুমাবার আগে যদি স্বপ্নের কাছে চেয়ে নেন, আমি আজ ‘অমুক বিষয় নিয়ে’ স্বপ্ন দেখবো তবে ৮০% মানুষ সফলতার সাথে তা স্বপ্নে দেখে!"
- মেডিটেশনের মাধ্যমে কি না ঘুমিয়ে মস্তিষ্কের নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে স্বপ্নের জগতে যাওয়া সম্ভব?

২। আমার মনে হয়- আমি রঙ্গিন স্বপ্ন দেখেছি একবার। সায়েন্স কি বলে?

৩। ১ নম্বরে আসি আবার। ইনসেপশন এর জন্য নয়, আসলেই কি স্বপ্নের ভিতরে স্বপ্নে যাওয়া পসিবল?

আর, হ্যা! আমি 'এটিগামেক' সম্পর্কে পড়তে চাই। কোন বই এর নাম বা লিঙ্ক কি সাজেস্ট করতে পারেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.