![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফেবু লিঙ্কঃ https://www.facebook.com/propen লেখকের অনুমতি ব্যতীত এই ব্লগের কোন লেখা অন্য কোথাও ব্যবহার করবেন না।
আমি কয়েকটি প্রশ্ন করব নাস্তিক দের উদ্দেশ্যে আশা করি তারা সরাসরি উত্তর দেবেন। কেউ প্রশ্ন পাশ কাটিয়ে কুরুচিপূর্ন মন্তব্য করলে অথবা অপ্রাসংগিক মন্তব্য করলে মুছে ফেলা হবে।---
এক কথায় উত্তর আশা করছি। সেই সাথে উত্তরের সপক্ষে ব্যাখ্যা।
১। আপনি কি বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা সমর্থন করেন?
২। আপনি কি নারীর পন্যরূপী ব্যবহার, উত্তেজক পোশাক পরিধান সমর্থন করেন?
বাকি প্রশ্নগুলো এই দুটি প্রশ্নের উত্তরের প্রেক্ষিতে আসবে।
পোস্টের শুরুতেই লেখা আছে অপ্রাসঙ্গিক ব্যাপারে এই পোষ্টে কেউ আলচনা করলে সেটি মুছে ফেলা হবে। তার পরেও আস্তিক নাস্তিক উভয় পক্ষ থেকেই অনেক অপ্রাসঙ্গিক কমেন্ট পড়ায় সবগুল মুছে দিলাম।
আস্তিক নাস্তিক সবার উদ্দেশ্যেই বলছি যারা অন্য বিষয়ে আলচনা করতে চান তারা অন্য পোস্ট খুলে সেখানে আলচনা করুন।
বিভিন্ন ব্যস্ততার কারনে ২৪ ঘন্টা কমেন্টের উত্তর দেয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়। তাই কমেন্টের উত্তর দিতে দেরি হলে কেউ "জিত্যা গেসি, হালায় ভাগছে" এই ধরনের ধারনা যারা পোষন করবেন তাদের এই পোস্টে না আশার জন্য অনুরোধ করছি।
০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৩৬
রিপেনডিল বলেছেন: ১।বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা সমর্থন করেন, ভাল কথা। তাহলে সমাজে বিয়ে নামক প্রক্রিয়াটি একটি বাহুল্য, এর সৎকার করা উচিত এই বক্তব্যের ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কি?
২। একটা প্রশ্নের উত্তর একই সাথে হা অথবা না হতে পারে না। ব্যাক্তিস্বাধীনতার প্রয়োগও অনেক ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ হতে পারে যদি তা সমাজের জন্য ক্ষতিকারক হয়। যদি উত্তর হা হয় তাহলে আমার প্রশ্ন, বাংলাদেশে কোন মেয়ে যদি বিকিনি পরে রাস্তায় বের হয় কিংবা স্বল্পবসনা নারীদের দিয়ে টেলিভিশন চ্যানেকগুলোতে বিজ্ঞাপন বা কোন অনুষ্ঠান প্রচার হয় তবে পারিবারিক ভাবেই সেগুলো গ্রহন করা উচিত, কারো কোনরূপ বিরূদ্ধাচরন করা উচিত নয়, আপনি এই বক্তব্য সমর্থন করেন? (আমার প্রশ্ন ছিল নারী নিয়ে সুত্ররাং পুরুষের কথা এখানে আসবে না)
২| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৪০
ShusthoChinta বলেছেন: ভাই এসব বাদ দেন তো,সামুর একজন নাস্তিকও প্রকৃতপক্ষে ভাল মানুষ নয়,তাই আপনি যতই যুক্তি তর্ক দেখান না কেন কোন লাভ নাই! এদের কাজই হল ইসলাম মুসলমানকে গালাগালি আর ব্যক্তি আক্রমণ,এরা নির্দিষ্ট এজেন্ডা নিয়ে কাজ করে। বর্তমানে যে কয়ডা নোংরা নাস্তিক সামুতে বিচরণ করে সব কয়টাই মুক্তমনা বদ্ধ এক ব্লগ থেকে আমদানিকৃত।
০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৪৮
রিপেনডিল বলেছেন: দেখি তাদের প্রগতিশীল মনোভাব তাদের কতদূর দিয়ে যায়, দেখি তারা কি ধরনের বাংলাদেশ গড়তে চায়।
৩| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৪১
০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৪৭
রিপেনডিল বলেছেন: অন্য কোথাও যেয়ে আমার এই প্রশ্নের উত্তর খোজার কোন মানে হয় না, এক কথায় উত্তর দিলে এখানেই দেবেন, সবাই দেখবে।
৪| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৪৫
রিপেনডিল বলেছেন: আসিফ মহিউদ্দীনের একটি কমেন্ট আমি মুছে ফেলেছি কারন তার কাছে যে প্রশ্ন করা হয়েছে তার উত্তর তিনি এক কথায় না দিয়ে অনেক অপ্রাসঙ্গিক বিষয়ের অবতারনা করেছেন। তাই প্রশ্ন দুটি তার কাছে আবার করলাম, আশা করি হ্যা অথবা না এর মধ্যে উত্তর সীমা বদ্ধ রাখবেন, উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দিতে পারেন।
উত্তেজক পোশাক বলতে আমি বাংলাদেশের সমাজের প্রেক্ষিতে বুঝিয়েছি
৫| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৫৬
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: প্রাসঙ্গিক বা অপ্রাসঙ্গিক বিষয় আপনি নিজেই স্থির করবেন তো? কিন্তু আপনি তো আগেই সিদ্ধান্ত নিয়ে বসে আছেন। আপনার কাছে নিরপেক্ষতা কতটা আশা করা যায়?
০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:০১
রিপেনডিল বলেছেন: পোস্ট যেহেতু আমি খুলেছি সেহেতু আমি নিজেই স্থির করব। আর কোনটি প্রাসঙ্গিক কোনটি অপ্রাসঙ্গিক সেটা নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না, পোস্টে আমি কিছু প্রশ্ন করেছি আপ্নারা উত্তর দেবেন এক কথায় এবং চাইলে এর সপক্ষে উত্তর দেবেন। অন্য কোন বিষয়ের অবতারনা আমি অপ্রাসঙ্গিক বলেই গন্য করব। সেটিই কি স্বাভাবিক নয়?
৬| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:০৪
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: আচ্ছা, বিবাহ বলতে আপনি কি বোঝেন সেটা তো কিলিয়ার করেন নাই। আপনি কি বিবাহ কথাটার ডেফিনিশন দেবেন? আপনার বিবাহ ধারণাটা সমাজের সাথে মেলে কিনা বা সমাজের পক্ষে উপকারী কিনা সেটাই তো আগে জানা দরকার। সেটা যদি উপকারী বলে প্রমাণ না করতে পারেন তবে তো তার প্রয়োজনীয়তা এমনিতেই থাকবে না।
০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:১১
রিপেনডিল বলেছেন: আমার প্রথম দুটি প্রশ্নের উত্তর দিন, তারপর আপনার সাথে আমি বিবাহ নিয়ে আলোচনা করছি।
৭| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:১০
রিপেনডিল বলেছেন: মিথ্যাবাদী, আপনার কমেন্টটি অপ্রাসঙ্গিক তাই মুছে ফেললাম, তবে যেই স্ট্যাট দিলেন তার সাথে আমার এই পোস্টের প্রথম দুজন মন্তব্যকারীকে যোগ করেছেন তো?
৮| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:১১
এ কে এম ওয়াছিয়ুন হালিম বলেছেন:
আমি আজ আপনার আলোচ্য বিষয়ের উপরেই কিছুক্ষন আগে পোস্ট দিয়েছি সামুতে, এটা দুপুরে বর্ণমালায় দিয়েছিলাম। মেজাজ গরম করলে কিছু করার নাই। আমি আপনার পোস্টে এসেছি আপনি আমার পোস্টে যাবেননা এটা কেমন কথা!!!
এজন্যই সামুতে আমার ড্রাফট পোস্টের সংখ্যা ৩০এর উপরে। পোস্ট দিয়ে ৩ দিনেও ৫টা কমেন্ট পড়েনা। তাই ড্রাফট করে ফেলি। সামুতে সবাই সেলিব্রিটি ব্লগারের পোস্ট খুঁজে।
ধন্যবাদ।
০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:২০
রিপেনডিল বলেছেন: দেখুন, প্রশ্নটি হিট খাওয়া নিয়ে নয়, আপনার উত্তর শুধু আমি জানতে চাইছি সেটা নয়, সবাই জানুক এটাও নিশ্চয়ই চান। আপনার পোস্ট আমি পড়েছি। মেজাজ গরম করিনি, আলোচনা অন্যদিকে চলে যেতে পারে তাই অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য মুছে দিচ্ছি এবং স্পেসিফিক উত্তর চাইছি। আপনি যদি নাস্তিক না হন তবে এই প্রশ্ন আপনার জন্য নয়। মজা দেখতে পারেন। আর যদি নাস্তিক হন তবে উত্তর দিয়ে যান এক কথায় এবং আপনার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দিতে পারেন।
৯| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:১৭
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: দেখুন আমি একটা মোটামুটি স্ট্রাকচার দিই
১) সনাতন ধর্মে বিবাহ মানে সারা জীবনের বন্ধন। কোনোভাবেই ব্রেক হবেনা।
২) ইসলামে বিবাহ মানে একটা চুক্তি, যেটা পুরুষ চাইলেই তালাক দিয়ে বাতিল করতে পারে। মেয়েরা পারে না।
৩) ইসলামের মূতা বিবাহ, যেটায় বিবাহের সময়েই বলা হয় এটি কবে ভেঙে যাবে।
৪) আধুনিক যুগের বিবাহ। যেটায় নারী পুরুষ উভয়ের বিচ্ছেদ চাওয়ার সমান সুযোগ থাকে আদালতে গিয়ে।
৫) লিভ টুগেদার। এতেও নারী পুরুষ উভয়ের বিচ্ছেদ চাওয়ার সুযোগ আছে। সেটা আদালতে না গিয়েও হয়।
৬) সাময়িক মিলন। যেটায় একসাথে থাকারও দরকার হয় না। যেটাকে আপনি সেরেফ যৌনতা বলেছেন।
এগুলোর মধ্যে কোনটাকে আপনি গুরুত্বপূর্ণ এবং আদর্শ বিবাহ বলে মনে করেন সেটাই এখনো জানা হলনা। নাকি এর বাইরে কিছু আছে? কিলিয়ার করেন, তার পর সেটার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে কথা হবে।
০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:২৫
রিপেনডিল বলেছেন: প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যাচ্ছেন। ঠিক আছে আপনি যখন আমার প্রশ্নের উত্তর
দিচ্ছেন না আমি আপনার টা দেই।
marriage is a legal contract between two person which implies physical union by coitus
এটি বিবাহের সংজ্ঞা যা বাংলাদেশে ফরেনসিক মেডিসিনের পাঠ্য হিসেবে পড়ানো হয়। আমার কাছে বিবাহের এই সংজ্ঞা টাই গ্রহনযোগ্য।
১০| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:১৭
রাতমজুর বলেছেন:
১. না
২. না
পোষাকের একটা ফ্যাকড়া আছে, বেডরুমের পোষাক আর ড্রইংরুমের পোষাক এক না।
০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৩০
রিপেনডিল বলেছেন: ধন্যবাদ। এবার আসি ইসলামের কথায়, ইসলাম বিবাহ বহির্ভুত যৌনতাকে সমর্থন করে না। ইসলাম নারীর উত্তেজক পোশাক পরিধান সমর্থন করে না। সুতরাং এই দুটি বিষয়ে ইসলামের সাথে আপনার কোন বিরোধ নেই? তাই কি?
এবার বলুন আপনি কেন সমর্থন করছেন না বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা এবং নারীর উত্তেজক পোশাক পরিধান।
১১| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:২০
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: বিবাহ কাকে বলেন সেটা না জানলে বিবাহ পূর্ব আর বিবাহ পরবর্তীর মধ্যে কোনটা ভালো সেই কথা হয় কিভাবে? সমর্থন তো আমি আসমানি কিতাব অনুসারে করব না। ভালোমন্দ বিচার করেই করব।
০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:২৬
রিপেনডিল বলেছেন: উত্তর পেয়েছেন আশা করি
১২| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৩৭
রােসল আহেমদ বলেছেন: আপনি মেয়েদের হাত দেখেই উত্তেজিত হইতে পারেন আবার অনেকেই সুইমিং পোষাকে দেখলেও উত্তেজিত হয় না। আপনার উত্তেজনা দিয়ে পোষাক নির্বাচন করতে গেলেতো মহা ফ্যাকরা হয়ে যাবে দেখছি।
০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৪৩
রিপেনডিল বলেছেন: আপনি আপনার দৃষ্টিতেই বলুন। কোনটি আপনার কাছে উত্তেজক পোষাক? আদৌ কি এমন কিছু আছে? থাকলে সেই পোশাক সর্বত্র পরিধান কি আপনি সমর্থন করেন?
বাংলাদেশে কোন মেয়ে যদি বিকিনি পরে রাস্তায় বের হয় কিংবা স্বল্পবসনা নারীদের দিয়ে টেলিভিশন চ্যানেকগুলোতে বিজ্ঞাপন বা কোন অনুষ্ঠান প্রচার হয় তবে পারিবারিক ভাবেই সেগুলো গ্রহন করা উচিত, কারো কোনরূপ বিরূদ্ধাচরন করা উচিত নয়, আপনি এই বক্তব্য সমর্থন করেন?
১৩| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৪৩
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: marriage is a legal contract between two person which implies physical union by coitus
আমার কাছে এই ডেফিনিসন গ্রহণীয় নয়। বিবাহ কথার অর্থ যদি ফিজিক্যাল ইউনিয়ন ছাড়া আর কিছু না হয় তবে সেটা সামাজিক জীবনে অর্থহীন। আপনি কি বলতে চান বিবাহ কেবল শারিরীক সম্পর্ককে লিগ্যাল করার উপায়?
মানষিক সম্পর্ক কিম্বা সামাজিক দায়দায়িত্বের বিন্দুমাত্র যেখানে নাই, পরষ্পরের উপর বিশ্বাস বা নির্ভরতার কোনো কথাই নাই সেটা লিগ্যাল হতে পারে, মানবিক কিছু নয়। আপনার এই বিবাহ থিউরি নিজের বাবা মায়ের কাছে গ্রহণযোগ্য করাতে পারেন কিনা দেখবেন।
০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৪৯
রিপেনডিল বলেছেন: বিবাহ কেবল শারিরীক সম্পর্ককেই বৈধ করার উপায় নয় আরো অনেক কিছুই এর মধ্যে পড়ে। সামাজিক ভাবে আপনি বিবাহের নানা রকম সংজ্ঞা দিতে পারেন। আমি আলোচনা স্পেসিফিক রাখার জন্য কেতাবী সংজ্ঞাটা দিলাম। আইনগত ভাবেই এটিই বিবাহের সংজ্ঞা। আর সাধারন ভাবে উভয়পক্ষের সম্মতিতে কাবিন নামায় সই করা (ধর্মীয় অনুষ্ঠান সহ বা ছাড়া) কেই বিয়ে বোঝায়। বিবাহের শর্ত নিয়ে আলোচনা করছি না। এবার বলুন, এ ধরনের লিগাল কন্ট্রাক্ট ব্যাতীত যৌনতা কে আপনি সমর্থন করেন কিনা।
১৪| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৫১
রাতমজুর বলেছেন: আমি সমর্থন করছি না আমার বেড়ে ওঠার পরিবেশের কারনে, সেটা খুব একটা ধর্মভীরু ছিলো না, সেটা মনির হাসানের শেষ পোষ্টেই পাবেন, এটা যার যার নৈতিক বিচারের বিষয়। বাংলাদেশে আপনি ব্যাবহারিক জীবনে কোনো সাধারন পরিবারের লোককেই পাবেন না যে নিজের মা-বোনকে খোলামেলা দেখতে চায়।
তবে আপনার যেমন আমার জবাবশুনেই একটা ধর্ম আর একটা আরবী কালচার টানদিতে হলো, আমি সৌভাগ্যবান, নিজের মস্তক থেকে এইসব বিচার করতে আমি স্বয়ংসম্পূর্ন, কোনো ভিনদেশী কালচার অথবা কোনো বিশেষ ধর্মের বই আমার লাগে না। নৈতিকতা বিচারে যদি নিজের উপরই আস্থা না রাখতে পারেন, পুরোনো মোটা বই অথবা পাকিস্তানী বোরকার টান পড়ে, তবে নিজেকে মানুষ বলা ঠিক না।
সাধারন বিবেক দিয়ে বোঝা যায় এমন কোনো প্রশ্নে কেউ যখন ধর্ম আর ভিণদেশী কালচার কপচায় তখন আর আলোচনা চলে না, ধন্যবাদ।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৩২
রিপেনডিল বলেছেন: নৈতিকরা বিচারে যদি দুটি পক্ষের মধ্যে মিল দেখা যায় তবে কি তারা সহমতাবলম্বী বলা যাবে না? নাকি ধর্ম ব্যাপারটাই অনৈতিক? যদি অনৈতিক হয় তাহলে ধর্ম যদি বলে মিথ্যা বলা যাবে না, খুন করা যাবে না, চুরি করা যাবে না তখন এই কথা গুলোও কি অনৈতিক হয়ে যাবে? আপনার কাছে উত্তর আশা করেছিলাম। এই দুটি প্রশ্নের প্রেক্ষিতে আপনার আর ইসলামের নৈতিক অবস্থান এক কিনা বলুন।
১৫| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৫৩
রােসল আহেমদ বলেছেন: বাংলাদেশের সমাজে মেয়েরা বিকিনি পরার আগে সমাজকে আগে সেই যায়গায় পৌছুতে হবে। ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দিয়ে বাতাসের সাথে যুদ্ধ করার মানসিকতা দেখা যাচ্ছে আপনার মাঝে। আপনি আলাপ করেন মেয়েদের জিন্স/ফতুয়া নিয়ে। বিকিনি নিয়ে বাংলাদেশে আলাপ করে ফায়দা কি? এটা সময়ের অপচয় ছাড়া আর কিছু না। আর জুটবে কিছু হিট।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৩৫
রিপেনডিল বলেছেন: তাহলে আপনি বাংলাদেশের সমাজের উত্তরোত্তর নগ্নতা (দুঃখিত, স্বল্পবসনা) আশা করছেন? তাই এখন ফতুয়া জিন্স, তার পর ফতুয়া উঠতে উঠতে আর জিন্স ছোট হতে হতে বিকিনি তে গিয়ে পৌছাবে তাই তো?
১৬| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৫৬
মেহেদী পরাগ বলেছেন: @দু-পেয়ে গাধ
আপনি বলেছেনঃ ইসলামে বিবাহ মানে একটা চুক্তি, যেটা পুরুষ চাইলেই তালাক দিয়ে বাতিল করতে পারে। মেয়েরা পারে না।
এইখানে আপনি সম্পূর্ণ ব্যাপারটি বুঝতে পারেননি। মেয়েরাও চাইলেই বিয়ে বাতিল করতে পারে। যদি পুরুষ তালাক দেয় তবে সে মোহরানা ফেরত নেয়ার দাবী করতে পারবেনা। আর নারী যদি তালাক চায় (স্বামী ভাল মানুষ হওয়া স্বত্বেও) সেক্ষেত্রে তার স্বামীকে মোহরানা ফিরিয়ে দিতে হবে, এবং স্বামী তালাক দিতে বাধ্য থাকবে। আর স্বামীর বদ আচরনের ফলে নারী যদি তালাক চায় তাহলে তা বিচার বিভাগে উত্থাপন করতে হবে, তখন আর নারীকে মোহরানা ফেরত দেয়া লাগবেনা।
১৭| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৫৬
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: উত্তর দেবার আগে আর একটু কিলিয়ার করা দরকার যে। উপরে কয়েকটা স্বীকৃত লিগ্যাল কন্ট্রাক্ট এর মডেল দিয়েছি। তার মধ্যে কোনটা আপনার কাছে গ্রহণযোগ্য বিবাহ বলে মনে হয়? আর সেই লিগ্যাল কন্ট্রাক্ট এর ফলে সন্তানের পিতা নিরূপন ছাড়া কি কি নিশ্চিত হয়? মানুষের মত বাঁচা নিশ্চিত হয়? ন্যায় বিচার নিশ্চিত হয়? নাকি গোলামি করার চুক্তি হয়?
বিবাহের ফলাফল কি বিবাহ পূর্ব যৌনতার চেয়ে খারাপ না ভালো? এইটার উপরেই তো সমর্থন করা বা না করা নির্ভর করে, তাই না?
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:০৪
রিপেনডিল বলেছেন: প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়ার ভাল খেল দেখাচ্ছেন বাহে!
আমি বিবাহের ধর্মীয় বা সামাজিক ব্যাখ্যায় না গিয়ে কেতাবী এবং আইনগত ব্যাখ্যা দিলাম, আপনি তার প্রেক্ষিতে উত্তর দিন। বিবাহের ফলাফল কি সে বিষয়ে আপনার সাথে অন্য পোস্টে অথবা পরে আলাপ হবে। স্পিকারের মত বলতে হচ্ছে আপনি উত্তর দিন মাননীয় নাস্তিক, আপনি উত্তর দিন।
১৮| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:০৪
ক্ষ বলেছেন: আপনার ২য প্রশ্নে আসলে দুইটা প্রশ্ন আছ.। নারী পণ্য হবে কিনা ? উত্তেজক পোশাক পরবে কিনা ?
বিয়ে একটা কন্ট্রাক্ট যেটা পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার আবিষ্কার শুধু মাত্র পুরুষের একই ব্লাড লাইন সম্পত্তির উত্রাধিকারী হবার জন্যে। এইটা উঠাইয়া দিলে সমাজে এমন কোনো পৃথিবীর কোনো ক্ষতি হবে না , ক্ষতি হবে পুরুষের ।
বাংলাদেশে কোন মেয়ে যদি বিকিনি পরে রাস্তায় বের হয় কিংবা স্বল্পবসনা নারীদের দিয়ে টেলিভিশন চ্যানেকগুলোতে বিজ্ঞাপন বা কোন অনুষ্ঠান প্রচার হয় তবে পারিবারিক ভাবেই সেগুলো গ্রহন করা উচিত, কারো কোনরূপ বিরূদ্ধাচরন করা উচিত নয়, আপনি এই বক্তব্য সমর্থন করেন? (আমার প্রশ্ন ছিল নারী নিয়ে সুত্ররাং পুরুষের কথা এখানে আসবে না)
আরব আমিরাতে বিদেশী মেয়েরা বিকিনি পড়ে বিচে বের হয় ধার্মিক গুলো দূর থেকে হাভাতের মত চেয়ে থাকে কাছে যায় না । কই ওই দেশে তো কোনো আপত্তি দেখলাম না !
হুমায়ন আজাদের একটা বাণী আছে সুন্দরীর নগ্ন বাহু দেখলে আপনারা হইচই করবেন কিন্তু নেংটা পাগলি দেখে না । সেক্স সম্পূর্ণ মানসিক ব্যপার , বিদেশের স্কুল গুলোতে যৌন শিক্ষা দেয়া হয় ।
সর্বপরি শীল অশ্লীল জাতি এবং কাল ভেদে আপেক্ষিক ।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:১২
রিপেনডিল বলেছেন: সুতরাং আপনি বিয়ে নামক প্রক্রিয়াটি মুছে ফেলার পক্ষপাতী। সুতরাং আপনি এমন বাংলাদেশ চাইছেন যেখানে বিয়ে নামক ঝামেলা থাকবে না। ছেলে মেয়ে এক হলেই হল। যৌনক্রিয়ায় লিপ্ত হবে। তারপর তাদের যে সন্তান হবে সেই সন্তাদের দায়ভার কে গ্রহন করবে কারন তাদের মধ্যে তো কোন আইনগত বাধ্যবাধকতা নেই। যদি তারা সন্তান হওয়ার পর আর এক সাথে থাকতে না চায় সেক্ষেত্রে সন্তানের কি হবে?
আমি প্রশ্ন করেছি বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে, আপনি আমিরাত যাচ্ছেন কেন। দয়া করে এখানেই থাকুন। বাংলাদেশের মেয়েরা সর্বত্র বিকিনি পরে ঘুরে বেড়াবে এটি আপনি সমর্থন করছেন কিনা বলুন।
১৯| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:০৭
chin২ বলেছেন: ১। আপনি কি বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা সমর্থন করেন? yes
া হ
২। আপনি কি নারীর পন্যরূপী ব্যবহার, উত্তেজক পোশাক পরিধান সমর্থন করেন?১। yes............kori tate ki???
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:১৩
রিপেনডিল বলেছেন: তাতে কিছুই না। আপনি যেহেতু বাংলাদেশি নন সুতরাং আপনার সাথে আমি এখানে আর কথা বলতে আগ্রহী নই। কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
২০| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:০৮
ক্ষ বলেছেন: হা বাংলাদেশে আমার সল্প বসনা নারী বাইরে বের হবার আপত্তি আছে , কারণ এই আস্তিক জাতির মানসিকতা পরিপূর্ণ নয় এবং আইন শক্তিশালী নয় তাই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে .
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:১৫
রিপেনডিল বলেছেন: প্রশ্নঃ আস্তিকতা কি ধর্ষন, ইভ টিজিং ইত্যাদি তে সম্মতি দিয়েছে?
তাহলে দেশের সকল আস্তিক কে যদি নাস্তিক করা যায় তবে কি এই জাতির এতটাই মানসিক উন্নয়ন ঘটবে যে তারা স্বল্প বসনা নারী দেখলেও উত্তেজিত হবে না?
২১| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:০৯
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: মেহেদী পরাগ@
আপনি যদি কোরানের মানবতা নিয়ে কপচাতে চান তবে শুনে রাখেন। বিবিকে কোনো কারণ না দেখিয়েই প্রতিদিন পিটানোর অধিকার আছে স্বামীর। আর এই কারণে আদালতে তালাক চাইলে মোহরানা ফেরত দেওয়া লাগে না।
রেফারেন্স লাগলে চাইবেন। গাদা গাদা দেওয়ার ক্ষমতা আছে। ঘুরে ফিরে আবার সেই ১৪০০ বছর আগের ক্যাচাল ফিরে এলো। আপনার জন্য আর কিছু বলার নাই। আলোচনা করার পরিবেশটাই নষ্ট করে দিলেন।
বিশ্বাস না হলে আমার কথার স্ক্রীন শট দিয়ে আলাদা পোস্ট এ রেফারেন্স চাইবেন। আপনার আস্তিক ভাইদের থেকেই গাদা গাদা পাবেন। না পেলে আমিই দিয়ে যাব। এবার অফ গেলাম।
লেখক@ বিবাহ বলতে যদি কোরানের আদর্শ বিবাহ মনে করেন তবে বলব সেখানে বিবাহ পূর্ব যৌনতাও আদর্শ কাজ। নবী নিজেই সেটা করে গেছেন। কোরানে আয়াতও আছে। তাই এটা নিয়ে নাস্তিকদের ল্যাং মারার চেষ্টা বাদ দেন। বিবাহ বলতে অন্য কিছু বুঝলে আলোচনা চালানো যাবে। আজ অফ গেলাম।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:১৯
রিপেনডিল বলেছেন: আপনি মনে হয় আমার কোন কমেন্ট পড়ছেন না। পড়ছেন কি? আমি আপনাকে ম্যারেজের ডেফিনিশন দিয়েছি। কুরানের আলোকে দেই নি। লিগাল প্রসেডিউর অনুসারে দিয়েছি। তার ভিত্তিতে আপনার কাছে উত্তর চেয়েছি। উত্তর না দিয়েই ঘুমিয়ে গেলেন দাদা? ঠিক না ঠিক না।
২২| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:১৪
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: যদি কারো সন্দেহ থাকে তবে বলে দিই। মারিয়া নামক দাসীর থেকেই মুহম্মদ একটি পুত্র লাভ করেছিলেন। এবং সেটি বিবাহ ছাড়াই। নবীর পত্নীদের তালিকায় কোথাও মারিয়ার নাম নাই। বিবাহের কোনো দলিলও কেউ দেখাতে পারবেন না। সাদা কথায় বিবাহ পূর্ব যৌনতা মুমিন মুসলমানের কাছে আদর্শ কাজ। কোনো দোষ নাই।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:২৪
রিপেনডিল বলেছেন: কোন হুজুর বা হাদীসের কথা আমি বলছি না, সরাসরি উইকি লিঙ্ক দিলাম।
http://en.wikipedia.org/wiki/Muhammad's_wives
এখানে মারিয়া নবীর স্ত্রী হিসেবে লিপিবদ্ধ। মারিয়া নামে ক্লিক করে বাকিটুকু জানতে পারবেন।
২৩| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:১৭
ক্ষ বলেছেন: যেকোনো প্রাণীর একটি স্বভাবিক বৈশিষ্ঠ হলো সন্তান জন্মদান এবং লালন পালন। প্রজাতির রক্ষা । কুত্তা বিলাই পক্ষী বিয়া করে না কিন্তু সন্তান ঠিকই বড়ো করে। মানুষ কিন্তু বিবাহ সন্তান লালন পালনের জন্যে আবিষ্কার করে নাই , উত্তরাধিকারী নিশ্চিত করার জন্যে করছে
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৩৬
রিপেনডিল বলেছেন: সেক্ষেত্রে আপনার সমাধানটি কি হবে যদি বিবাহ নাই থাকে? সন্তানেরদ ভরনপোষন, উত্তরাধীকার এসব বিষয় কিভাবে মেটাবেন? বিবাহের এই আবিষ্কারটি কি ভুল ছিল?
২৪| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:২১
ক্ষ বলেছেন: আস্তিক জাতিরে নাস্তিক হইতে হইলে পরা শুনা করতে হইবো চিন্তা ভাবনা করতে হইবো এতেই মানসিক উন্নতি হবে . নাস্তিকদের ও উত্তেজনা আসতে পারে কিন্তু শিক্ষার কারণে এবং আইন শক্তিশালী থাকলে ইভ টিজিং গুরুতর সমস্যা হবে না . যেমন আরব আমিরাতে কিন্তু কেউ সল্প বাসনা নারীকে টাচ করতে সাহস পাবে না , কারন পুলিশ প্যদানি দিবে .
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৪২
রিপেনডিল বলেছেন: সুতরাং আপনি বলতে চাচ্ছেন আস্তিকেরা পড়াশুনা করে না। সবাই অশিক্ষিত এবং এই মানব সমাজে যত আবিষ্কার উন্নয়ন ঘটেছে সব নাস্তিকদের মানসিক উন্নতির দয়ায়? বাংলাদেশেও তো আইন আছে। এ দেশে পুলিশ ও আছে।
সুতরাং আপনার প্রস্তবনা হচ্ছে প্রথমে দেশের সকল আস্তিক কে পড়াশুনা করতে হবে যেহেতু তারা অশিক্ষিত, অতঃপর তারা নাস্তিক হয়ে যাবে যেহেতু তারা পড়াশুনা করেছে। তখন তাদের মানসিক বিকাশ ঘটবে যেহেতু আগে ছিল না। এবার আইন ব্যাবস্থা জোরদার করতে হবে। তারপর নারিকে নগ্ন করা যেতে পারে কোন সমস্যা নেই। আপনি কি এই উত্তরের সপক্ষে না বিপক্ষে?
২৫| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:২৩
জোবায়েন সন্ধি বলেছেন: মুতাহ বিবাহ জিনিসটা কী? বিকাল বেলা অধিক পরিমাণ খেজুর খাওয়া পড়েছে বলে এখন প্রবলেমে আছি! একজনে কইল, "তুমি মুতাহ বিবাহ করো এবং ঠাণ্ডা হও" আমার এক রাতের জন্য একটি 'হুরী' দরকার, আমার বাজেট মাত্র ৫০০/- টাকা। কীভাবে মুতাহ বিবাহ করবো জানতে চাই।
উত্তর চাই অবশ্যই। কারণ এই ব্লগে দেখলাম সকলেই বিবাহের সংজ্ঞা লইয়া ব্যতিব্যস্ত হইয়া পড়ছে।
কমেন্ট মুছলে কইলাম স্ক্রিনশট নিয়া রাখছি।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৪৪
রিপেনডিল বলেছেন: বাংলাদেশের আইনে মুতাহ বিবাহ নামক কোন কিছু নেই। আমি বিবাহের সংজ্ঞা আইন অনুসারে দিয়েছি সুতরাং সেই সংজ্ঞা থেকে আলচনা করুন।
২৬| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:২৪
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: লেখক এবার কমেন্ট মুছবেন মনে হয়। বিবাহের কেতাবী ডেফিনিসন পেয়ে বিবাহ পূর্ব যৌনতারও কেতাবী ডেফিনিসন দিলাম। লেখকের মূল উদ্দেশ্য, মানে নাস্তিকদের ল্যাং মারার চেষ্টা একেবারে মিস করে গেল। আল্লায় বাগড়া দিলে আর কি করা যাবে?
লেখক@ কোরানের বিবাহ আদর্শ মনে করলে টা টা বাই বাই। আগে ওই বর্বর নিয়মকে খারাপ স্বীকার করতে শিখুন, তার পর মানুষের সাথে আলোচনার যোগ্য হবেন
আপনার কাছে প্রশ্নঃ- কোরানের নিয়ম আদর্শ? না বর্বর?
এর উত্তরের উপর আলোচনা হবে কিনা নির্ভর করছে। এবার গেলাম। কাল এসে দেখব কি বলেন।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৪৭
রিপেনডিল বলেছেন: সুতরাং আপনি উত্তর দিতে উতসাহী নন। আপনি যদি নিজের বক্তব্যের ব্যাপারে ক্লিয়ার এবং শ্রদ্ধাশীল থাকেন তাহলে উত্তর দিতে ভয় পাচ্ছেন কেন? আমি তো আপনার সাথে ইসলাম নিয়ে আলোচনা করছি না। আমি আপনার সাথে আইন নিয়ে আলোচনা করছি। সেই প্রেক্ষিতে উত্তর দিন। কোরানের নিয়ম আদর্শ না বর্বর সেটি নিয়ে আমি অন্য পোস্টে আলোচনা করেছি। এই পোস্টের বিষয় বস্তু কোরআন নয়।
২৭| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:২৮
ক্ষুধার্ত বলেছেন: প্রশ্ন ১/ দুটি মনের সম্মতি ক্রমে যেই ক্রিয়া সম্পাদন হবে সেটা বৈধ ক্রিয়া।
প্রশ্ন ২/ কে কি পোষাক পড়লো আমার কিচ্ছু যায় আসেনা, আমি না চাইলে কোন নগ্ন নারী আমার গায়ের উপর গড়াগড়ি করলেও আমি উত্তেজিত হইনা,যতক্ষন না আমি ঐ নারীতে আসক্ত নই। সুতরাং কোন নারী কি পড়লো বা কিছুই পড়লোনা আই ডন্ট মাইন্ড।রাস্তায় নগ্ন নারী দেখলেই যদি সেক্স করার ইচ্ছা জাগে তো আমি চলতে পথে তোশক বালিশ নিয়ে ঘুরতাম।
মুলকথা- আস্তিক নাস্তক বলে আপনারা যারা জীবন দিচ্ছেন ইসলাম কে বাঁচানোর জন্য মুলত আপনারাই ইসলামকে খাটো করছেন এইসব ফালতু প্রশ্ন করে,নিজের বাঁচুন সকল অমঙ্গল থেকে,তারপর অন্যকে সুধাবেন।
মনে রাখবেন নাস্তিকতা প্রদর্শন আমাদের সমাজে এখন আর মেধার পরিচায়ক নয়,ইহা সম্পুর্ন রুপে হালের ফ্যশনে দাড়িয়ে গেছে,আর ফ্যশন তাদের জন্য প্রজয্য যাদের মুলত নিজের বলে কিছু নেই তাদের জন্য।
অযথা কেচাল না করে বিষয় বস্তু থেকে সরে গিয়ে শুধু মাত্র নিজের দিকটা ঠিক রাখুন,সেটা আজকাল এত সহজ নয়।
ধন্যবাদ
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৫৩
রিপেনডিল বলেছেন: আপনি যদি নাস্তিক না হন তবে প্রশ্ন আপনার জন্য নয় আর যদি নাস্তিক হন তাহলে আপনি হয়ত আলোচনায় উতসাহী নন। আর যদি উতসাহী হন তাহলে আপনার কথার প্রেক্ষিতে বলছি----
১। সুতরাং আপনি বিয়ে নামক প্রক্রিয়াটির পক্ষপাতি নন। তাহলে বলুন, সন্তানের লালন পালন, উত্তরাধীকার এসব বিষয় কিভাবে মীমাংসা করবেন?
২। সুতরাং আপনি চাইছেন এমন বাংলাদেশ যেখানে নারী নগ্ন থাকাটাও সমস্যা না। বাংলাদেশের সবাই যথেষ্ট শিক্ষিত সবাই এডাল্ট এবং সুশীল তাই নগ্নতা বাংলাদেশে কোন সমস্যা সৃষ্টী করবে না। তাই কি?
২৮| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৩১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আমি আস্তিক তাই পোস্টে আমার মন্তব্য করার কথা না তবে,নাস্তিকদের জবাবগুলো থেকে অনেককিছু শিখতে পারবো আশা করি।আর দু-পেয়ে ভাইকে যেভাবে হ্যান্ডেল করছেন সেটা দেখে অনেক কিছু শিখলাম।আমি যদি এ বিষয়টা আগেই বুঝতাম তাহলে আমার কষ্টের পোস্টগুলো'র মোটিভেশন ডাইভার্ট হয়ে অন্যান্য পাঠকদের বিরক্তি'র কারন হতো না
@মেহেদি পরাগ ভাই, পোস্টের মেইন ডিসকোর্স ঘুরানো'র উদ্দেশ্যে অনেক কথা হতে পারে, তাই সাবধান ভাই।
আলোচনা পোস্টের ভেতরই থাকা বাধ্যতামুলক।
*****@ লেখক, এই মন্তব্যটি পোস্ট বহির্ভুত তাই আপনি চাইলে একে মুছে ফেলতে পারেন।
২৯| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৩৩
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: আর হ্যাঁ, ঘুমিয়ে যাই নাই। ভালো কিছু লেখা বুকমার্ক করা আছে, সেগুলা পড়ব। আপনার কাছে প্রশ্ন রইল কোরানের বিবাহ নিয়ম আদর্শ না বর্বর। সোজা উত্তর দিতে পারেন তো আলোচনা করা যাবে।
t is clear that Muhammad accepted Maria and married her immediately,[citation needed]
লেখক এইবার ডবল ধরা খাইছেন। উইকি বলে বিয়ের কোনো দলিল নাই, জাস্ট উইকিতে কেউ লিখে রেখেছে মাত্র। মুমিনদের প্রতারণার এক উদাহরণ।
লেখক@ উইকি বলেছে তাদের কাছে কোনো দলিল নাই। আপনি পারলে রেফারেন্স দেখান। উইকি এডিট করে মিথ্যাচার ছাগুরাজ এর দল করে থাকে। আপনি কি সেই দলের?
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:০০
রিপেনডিল বলেছেন: http://en.wikipedia.org/wiki/Maria_al-Qibtiyy
এখানে দেখুন। দু ধরনের কথাই বলা আছে। এবং কিছু রেফারেন্স ও দেয়া আছে। আর আপনার জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি উইকি যে কেউ এডিট করতে পারে সত্য কথা তবে অসমর্থিত এডিট ১-২ ঘন্টার মধ্যে হয় মুছে ফেলা হয় অথবা সাইটেশন নিডেড এই ট্যাগ যুক্ত করা হয়। আমার কথা বিশ্বাস না হলে আপনি বাংলা উইকির এডমিন রাগিব ভাই এর সাথে আলাপ করতে পারেন।
৩০| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৩৫
সূর্য্য ব্যানার্জী বলেছেন: সরি টু সে, আপনার প্রশ্নে নতুনত্ব কিছু নেই। যেহেতু স্পেসিফিকলি নাস্তিকদের কাছে প্রশ্নটা করা- তার মানে এই সিদ্ধান্ত অনেক আগেই নিয়ে বসে আছেন আস্তিকরা কখনো বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা সমর্থন করে না? আপনি করেন না আপনার প্রশ্নের ইঙ্গিত দেখেই বুঝতে পারছি। এবং নাস্তিকদের কাছেই বিশেষ করে করার কারনে এটাও বুঝতে পারছি আপনার ধারনা নাস্তিকরা করে থাকে।
দ্বিতীয় প্রশ্নের ক্ষেত্রে সে কথাই বলা যায়। আপনারা সমর্থন করেন না। উত্তেজক পোশাক আর বস্তা বন্দীত্ব এ দুটোর মধ্যে কত আকাশ পাতাল পার্থক্য সেটা আপনি বুঝতে পারেন বলে মনে হয় না। আপনার প্রশ্নের ওজন দেখে সেই সিদ্ধান্তই নিতে হয়।
কেউ যদি বস্তাবন্দীত্বর বিরুদ্ধাচার করে, তার মানে সে উত্তেজক পোষাককে সমর্থন দিচ্ছে, এই জ্ঞানের বোধীবৃক্ষ কি মাথায় বেধে বসে আছেন?
আপনি উত্তর দেন-
বস্তাবন্দীত্ব আর উত্তেজক পোষাক- সারা দুইন্যাতে এর বাইরে কোন পোষাক যদি না দেইখা থাকেন জীবনে, সেইটা নিয়া বলদামি কোশ্চেন করেন ক্যান?
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:০৫
রিপেনডিল বলেছেন: ভাই আপনার কাছে আমি সেন্ট মার্টিনের ঠিকানা চাই নাই, ঢাকা কোন দিকে জানতে চেয়েছি। আস্তিকেরা কি চায় বা চায় না সে বিষয়ে অন্য পোষ্টে আলাপ হবে। এই পোষ্টের প্রশ্ন শুধু নাস্তিক দের জন্য। আর প্রশ্ন মানেই এই নয় যে তার উত্তর পূর্ব নির্ধারিত। দেখুন আমি সবার উত্তরের প্রতিউত্তর দিয়েছি। তাদের কেউ কেউ হ্যা বলেছেন আবার কেউ কেউ না বলেছেন। আপনি যদি উত্তর দিতে না চান দেবেন না। আর বস্তাবন্দীত্বের ব্যাপারে এখানে আলোচনা হচ্ছে না। প্রশ্ন ছিল উত্তেজক পোশাকের ব্যাপারে। সেই প্রসংগেই থাকুন মাননীয় নাস্তিক।
৩১| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৪১
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: সূর্য@
মুমিনদের মতে নারী হয় বস্তায় থাকবে, কিম্বা বিকিনিতে (বা নাঙ্গা) থাকবে। মুমিন পুরুষেরা তো বস্তা পরেন না, তাইলে নাঙ্গা থাকলেই পারেন। কিন্তু এই কথা তেনাদের মাথায় আসে না। কেবল নারীর বস্তা খুলতে চাইলে একটাই অপশন দেখেন, নাঙ্গা করে দেওয়া।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:০৮
রিপেনডিল বলেছেন: প্রাসঙ্গিক আলোচনায় থাকুন, আলচনা বস্তা নিয়ে হচ্ছে না। প্রশ্ন করা হয়েছে যা তার উত্তর দিন, আর দিতে না চাইলে বলুন উত্তর দেবেন না।
৩২| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৫২
ক্ষ বলেছেন: যেকোনো সামাজিক আবিষ্কার হয়েছে যুগের প্রয়োজনে স্থান কাল পাত্র ভেদে তা পরিবর্তন হবে । বিদেশে প্রচুর সিঙ্গেল মাদার দেখা যায় । যেকোনো প্রাণী তার বাচ্চা কে লালন পালন করবে কারন এইটাই তার বৈশিষ্ঠ । আজকাল বিদেশে সন্তান সাবালক হলে নিজের পথ দেখে । বাবা মা পয়সা জমিয়ে রাখে ওল্ডহোমের জন্যে । কি একটা জানি সিনেমা দেখছিলাম যে এক মা তার সন্তান কে উচ্চ শিক্ষার জন্যে টাকা দিতে চায় , কিন্তু সন্তান রাজি হয় না । সিনেমার নাম সম্ভবত ব্ল্যক জ্যাক । বিদেশে লিভ টুগেদার চলছে , মানুষ অহরহ বিয়ে ভাংছে করছে এইটা সন্তান পালনে কোনো ফ্যক্টর না ।
তবে এইখানে এখন অন্য বিষয়ে ঝামেল চলছে এইডা বুজতাছি তাই আর কমেন্ট করুম না
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:১২
রিপেনডিল বলেছেন: সমাধান কিন্তু পেলাম না। ধরুন বাংলাদেশে আপনি বিয়ের ব্যাপারটি বাতিল করিয়ে ছাড়লেন। অতঃপর কোন নারী পুরূষ একত্রিত হল। তাদের দুটি ছেলে মেয়ে হল। দেখা গেল নারীর একার পক্ষে এই সন্তার দুটিকে লালন পালন করার সামর্থ নেই। কিন্তু পুরুষ আর এই পরিবারে থাকতে চায় না। কিন্তু সে কোন রুপ ভরন পোষন দিতে রাজি নয়। সমাধান কি? বাংলাদেশ তো হলিঊডের সিনেমা নয়।
৩৩| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৫৯
জোবায়েন সন্ধি বলেছেন: আমি প্রশ্ন করলাম কী আর আপনি উত্তর দেন কী!
আমি জানতে চেয়েছিলাম- "মুতাহ বিবাহ জিনিসটা কী? বিকাল বেলা অধিক পরিমাণ খেজুর খাওয়া পড়েছে বলে এখন প্রবলেমে আছি! একজনে কইল, "তুমি মুতাহ বিবাহ করো এবং ঠাণ্ডা হও"। আমার এক রাতের জন্য একটি 'হুরী' দরকার, আমার বাজেট মাত্র ৫০০/- টাকা। কীভাবে মুতাহ বিবাহ করবো জানতে চাই।"
আপনি উত্তর দিলেন- "বাংলাদেশের আইনে মুতাহ বিবাহ নামক কোন কিছু নেই। আমি বিবাহের সংজ্ঞা আইন অনুসারে দিয়েছি সুতরাং সেই সংজ্ঞা থেকে আলচনা করুন।"
আরে ভাই বাংলাদেশের আইনে মুতাহ বিবাহ আছে না নাই এইটা জিগাই নাই। যা জিগাইছি পরিস্কার কইরাই জিগাইছি। আগে উত্তর দেন, এরপর আলুচনাই আসতেছি।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:১৫
রিপেনডিল বলেছেন: দুঃখিত আগেই বলেছি অপ্রাসঙ্গিক আলোচনা কাম্য নয়। আমি এই পোস্টে আপনার সাথে মুতাহ বিবাহ নিয়ে আলোচনা করব না। আপনি আমার প্রশ্নের উত্তর না দিলে আমি আপনার উত্তর দেবার প্রয়োজন মনে করছি না।
৩৪| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৫৯
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: ক্ষ@ আপনি দূরে থাকেন। এখানে আধুনিক সমাজের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চলতাছে। সেজন্য উইকিপিডিয়া এডিট করে মিথ্যাচার অবধি বলতেছে। নারীকে বস্তা খুললেই নাঙ্গা করে দেওয়ার ভয় দেখানো চলতাছে। ফাইটার না হলে এখানে আসবেন না। গ্যালারিতে থাকেন।
দাঁড়িপাল্লা@ কেবল বাংলাদেশের কথা হবে কেন? এখানে শাড়িপরা মেয়ে দেখে অভ্যেস হবার পর কেউ আম্রিকা গেলেই তো মুমিনের ঈমান খাড়া হয়ে যাবে। কেলেঙ্কারী করে এসে বলবে আমার কি দোষ? আমাকে কেউ বিকিনি দেখে সামলানো শেখায় নাই।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:১৮
রিপেনডিল বলেছেন: উইকি তে হিস্টোরী নামে একটা বাটন আছে। সেখানে আর্টিকেলটি কবে কখন কে এডিট করেছে তা বিস্তারিত লেখা থাকে। অযথা নিজের অজ্ঞতা কে জাহির করবেন না।
দু-পেয়ে গাধ, আপনি প্রাসঙ্গিক আলোচনা থেকে দূরে সরে যাচ্ছেন। যে দেশে আছেন, যে দেশের মাটিতে বড় হয়েছে সেই দেশের ব্যাপারে আমি আপনার সাথে কথা বলছি। এই ব্যাপারে আলাপ করতে না চাইলে বলবেন আলাপ করব না।
৩৫| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:০৬
রাতমজুর বলেছেন: আপনাকে তো অশিক্ষিত বলে মনে হয় না, অশিক্ষিত হলে ব্লগ লিখতে পারতেন না, আমি যা বলেছি সেটা স্পষ্টই বলে দেওয়া আছে আমার জবাবে, নাকি? নাকি আপনার স্বভাবই এমন যে সোজা কথার বাঁকা অর্থ করতেই হবে? সেধে গালি খান আপনারা আগেও দেখেছি, এখনও চাইছেন আপনার রেগে গাল দেই আর স্ক্রীনশটের ব্যাবসা খুলে বসবেন "নাস্তিক্রা খ্রাফ"।
আপনারাই বলছেন ইসলাম পুরা মানতে হবে আংশিক নয়, আবার এখন তারই ভগ্নাংশ নিয়ে নাস্তিকদের পায়ে পড়ছেন আপনার ধর্মের স্বীকৃতির জন্য! চরম বিনোদোন! নাস্তিকের অনুমোদনের জন্য পায়ে ধরছেন আপনার তথাকথিত কম্প্লিট জীবন বিধানকে ভগ্নাংশে বিভক্ত করে, আবার পরে কেঁদে বুক ভাষাবেন কেন গালি খেলেন।
এক কাজ করেন, ভিন্নধর্মীদের যেমন দেখতে পারেন না, তাদের প্রযুক্তিও তেমনই বাদ দিন। জাত দেখতে পারেন না আবার সেই জাতের আবিষ্কার কম্পিউটরে ব্লগ লেখা কেন?
গোঁড়া ক্যাথলিক খ্রীশ্চানরা বিবাহ বহির্ভুত সেক্স এবং উত্তেজক পোষাক দুটোই নিষেধ করে (ক্যাথলিক চার্চ আছে ঢাকায়, গিয়ে জেনে নিতে পারেন), তবে কি এখন আপনি ইসলাম = খ্রীষ্ট ধর্ম এই সূত্র মানবেন? ফার্দার আলোচনার আগে এই প্রশ্নটার জবাব দিবেন। আপনার বলা সূত্রেই আপনি মানতে বাধ্য এই সূত্র, নইলে আপনি বর্ন হিপোক্রেট।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:২২
রিপেনডিল বলেছেন: সরি ভাই আমি তো মূর্খ তাই বুঝতে পারি নাই। তাই এই পোস্টের সর্বত্র উল্লেখ করেছি ইসলাম ধর্মকে বাচানোর জন্য আমার এই পোস্ট, নাস্তিকদের কারনে ইসলাম ডুবে যাচ্ছে, অগত্যা কি আর করা।
সারা পোস্ট জুড়ে বলেছি এই পোস্ট দেয়া হয়েছে নাস্তিক দের অনুমোদনের জন্য।
নৈতিকতার মানদন্ডে ইসলাম, খ্রিষ্ট, বৌদ্ধ, সনাতন সকল ধর্মই কিছু কিছু ক্ষেত্রে সমান। আমি ২টি প্রশ্ন করেছি সেই ২ টি প্রশ্নের ব্যাপারে আপনার আমার আর ইসলামের নৈতিক মানদন্ড সমান কিনা বলুন। সরাসরি উত্তর দেবেন।
৩৬| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:০৭
মেহেদী পরাগ বলেছেন: @দু-পেয়ে গাধ
আপনার মেজাজ এত চটল কেন রে ভাই? আমি কি আপনেরে কোন গালি দিছিলাম?
অপ্রাসঙ্গিক বলে কোরানের কোন কিছুকেই আমি এইখানে সাপোর্ট করতে আসি নাই, আপনি একটু বেশী বুইঝা ফালাইছেন। আমার কমেন্ট খান আর একবার ঠান্ডা মাথায় পড়েন তাইলে বুঝবেন। আমি শুধু আপনার বলা অর্ধেক কথাটা পূর্ণ করে দিছি। আপনি বলেছিলেন ইসলামে পুরুষ চাইলেই বৈবাহিক চুক্তি বাতিল করে দিতে পারে, নারী তা পারেনা। আমি বলেছি ইসলামে নারী চাইলেও বৈবাহিক চুক্তি বাতিল করে দিতে পারে, যখন ইচ্ছা তখনই, স্বামীর ইচ্ছা থাকুক আর নাই থাকুক। তো আমি কি এইখানে কোথাও বলেছি যে ইসলামিক বিবাহই আদর্শ? আদর্শ অনাদর্শ বাদ দেন, আপনি যদি সত্যবাদী হয়ে থাকেন তাহলে রেফারেন্স দিয়ে দিখিয়ে যাবেন যে ইসলামে নারীরা বৈবাহিক চুক্তি বাতিল করতে পারেনা। যদি রেফারেন্স দিয়ে যেতে না পারেন তবে স্বীকার করে নিয়েন যে মিথ্যা বলেছিলেন। অথবা এইটাও বলে যেতে পারেন যে এই ব্যাপারে আপনার জ্ঞান কম ছিল।
দু-পেয়ে গাধ বলেছেনঃ বিবিকে কোনো কারণ না দেখিয়েই প্রতিদিন পিটানোর অধিকার আছে স্বামীর। আর এই কারণে আদালতে তালাক চাইলে মোহরানা ফেরত দেওয়া লাগে না।
রেফারেন্স লাগলে চাইবেন। গাদা গাদা দেওয়ার ক্ষমতা আছে।
গাদা গাদা না, শুধুমাত্র একটা রেফারেন্স দেখান, যেখানে বলা আছে ইসলামে কোন কারন না দেখিয়েই প্রতিদিন বিবিকে পিটানোর অধিকার স্বামীর আছে। জানি, আপনি সুরা নিসার ৩৪ নং আয়াতটাই দেখাবেন, যেখানে বলা আছে ''আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর।'' এইখানে কিন্তু একটা কারণ দেখানোর কথা আছে, অবাধ্যতা, এছাড়া অবাধ্য হলেই পিটানোর কথা বলা নাই, প্রথমে বুঝানোর কথা বলা আছে, পরে শয্যা ত্যাগের কথা বলা আছে। আমি এইখানে কোরানের পক্ষে কোন সাফাই গাইলামনা কোরানে কি বলা আছে তা দেখাইলাম মাত্র, এইটা আপনেরে মাইনাও নিতে কইলামনা, এইবার আপনি আপনার বলা গাদা গাদা রেফারেন্সের থেকে একটা এনে দেখান যেখানে কোন কারন না দেখিয়েই স্ত্রী পেটানোর কথা বলা আছে। না দেখাতে পারলে আবারো আপনি মিথ্যাবাদী বলে প্রমাণিত হবেন।
পিছলামী কোনভাবেই কাম্য নয়। রেফারেন্স দিতে পারবেন তো আপনি সত্যবাদী, নচেৎ মিথ্যাবাদী।
৩৭| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:১১
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: মেহেদী পরাগ@ যদি রেফারেন্স দিতে পারি তবে আপনি মিথ্যাবাদী এটা স্বীকার করবেন? আলাদা পোস্ট দিয়ে বলেন যে রেফারেন্স পেলে নিজেকে মিথ্যাবাদী স্বীকার করবেন। তার পর রেফারেন্স দেবো। আপনাদের প্রতিদিন এক কথা বলে বলে ক্লান্ত।
আসুন, একটা পোস্ট দিন যে রেফারেন্স পেলে আপনি নিজেকে মিথ্যাবাদী অথবা না পড়ে পন্ডিত বলে স্বীকার করবেন।
৩৮| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:১৮
রাতমজুর বলেছেন: আরেকটা কথা, বাংলাদেশের প্রচলিত সামাকিজ মাপকাঠিতে জানতে চাইছেন, বারবার বলছেন বিকিনি। ওয়েল, আপনার ঘরের মেয়েরা সংস্কৃতি বলতে বিকিনি বুঝতে পারে, তা পরে ঘুরে বেড়াতেও পারে, সেটা আপনার পরিবারের ভিণদেশী কালচার প্রীতির ফল। আমরা বা আমাদের ঘরের মেয়েরা বুঝে না। এদেশে কটা মেয়েকে ঘুরতে দেখেছেন রাস্তারয় বিকিনি পরে (আপনার নিজের বাড়ীর মেয়েরা ছাড়া)?
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:২৬
রিপেনডিল বলেছেন: আমি এধরনের কথা কোথাও বলি নি সুতরাং বানোয়াট বিষয়ের অবতারনা করবেন না। আমি প্রশ্ন করেছি বাংলাদেশের মেয়েরা সর্বত্র বিকিনি পরে ঘুরে বেড়াবে এই ব্যাপাটি আপনি সমর্থন করেন কিনা। সরাসরি উত্তর দেবেন। বাংলাদেশের মেয়েরা আগে জামা কাপড় বলতে সালোয়ার কামিজ আর শাড়িই বুঝত। আজ থেকে ২০ বছর আগে আপনি কয়টা মেয়েকে দেখেছেন গেঞ্জি আর জিন্স পড়তে? সংস্কৃতির দুয়ার যে বন্ধ নেই এই দেশের সেটা কি আপনার চোখে পড়ে না?
৩৯| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:২৪
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: লেখক গেলেন কই? উইকিপিডিয়ার চিটিং ধরা পড়ার পর কি কোরান হাদিস এর আয়াত এডিট করতে গেলেন নাকি? এডিট করতে পারলে ভালো হবে। যদি বা তাতে একটু মানবিক হয়।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৩৩
রিপেনডিল বলেছেন: জানা ছিল না আপনি উইকি সম্পর্কে এতটা অজ্ঞ। আমি আপনাকে উইকি আর্টিকেলটির হিস্টোরি দেখাচ্ছি।
Click This Link
এখানে দেখুন। সর্বশেষ এডিট ২৬ মে ২০১১, ক্লু বট করেছে। এটি একটি বট কোন ইউজার নয়। কি এডিট করেছে তাও লেখা আছে দেখুন।
৪০| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:২৫
মেহেদী পরাগ বলেছেন: @দু-পেয়ে গাধ
আমি, আমার বর্তমান জ্ঞান সাপেক্ষে কোন মিথ্যা কথা বলছিনা, তাই আপনি যদি ভ্যালিড রেফারেন্স দিতে পারেন তবে অবশ্যই আমি আমার ভুল স্বীকার করব, এবং লজ্জিত হব। আপনাকেও তাই বলছি, নিজেকে মিথ্যাবাদী স্বীকার করার দরকার নাই তবে রেফারেন্স না দিতে পারলে স্বীকার করে যাইয়েন যে আপনি ভুল বলেছিলেন, এবং সে জন্য লজ্জা প্রকাশ করে যাবেন।
পয়েন্ট ১) ইসলামে বিবাহ বাতিল করার ক্ষমতা (তালাক দেবার ক্ষমতা নয়) নারীর নাই। রেফারেন্স দিন।
পয়েন্ট ২) ইসলামে বিনা কারনে স্ত্রীকে পিটানোর কথা বলা আছে। (মনে রাখবেন কোরানের চেয়ে বড় রেফারেন্স ইসলামে নাই, তবু দেখি কোন হাদীস আনতে পারেন কিনা!) রেফারেন্স দিন।
কথা দিচ্ছি, ভ্যালিড রেফারেন্স দিলে আমি আলাদা পোস্ট করে লজ্জা প্রকাশ করব। আপনি করবেন কি?
৪১| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৩৪
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: রামু@ বস্তা আর বিকিনি (অথবা নাঙ্গা) ছাড়া নারীর আর কোনো পোষাক হয় না, এটা হল আরবীয় নবীর কালচার। তাঁর উম্মতরা নারীদের বস্তায় রাখত, আর সেক্স করার সময় নাঙ্গা করত। সেই কালচারের ধারক-বাহক রা বস্তা আর বিকিনি ছাড়া কিছু বুঝবে এমন আশা করেন কিভাবে?
লেখক নিজেও ত বস্তায় থাকেন না। তার মানে কি তিনি জাঙিয়া পরে রাস্তায় বেরোন? এইসব লোকের সাথে আলোচনা করতে এসেছেন? এই পোস্ট টা একটা ল্যাং মারা ফাঁদ। বর্বর আরবী কালচারকে সেরা দেখানোর প্রোপাগান্ডা।
০৮ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৫
রিপেনডিল বলেছেন: দু-পেয়ে গাধ, আবারো বলছি অপ্রাসঙ্গিক আলোচনা গ্রহনযোগ্য নয় আপনার সাথে আমি ইসলাম নিয়ে আলোচনা করব না এই পোস্টে। এই পোস্টে যে দুটো প্রশ্ন করা হয়েছে তার উত্তর দেবেন আর ইচ্ছা না হলে দেবেন না। আপনার যুক্তি যদি স্বচ্ছ হয় তবে উত্তর দিতে ভয় কি? আপনার যুক্তিতে দূর্বলতা আছে বলেই উত্তর এডিয়ে যাচ্ছেন। প্রশ্ন আবার করি, বিবাহের আইনগত ব্যাখ্যার ভিত্তিতে আপনি বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা সমর্থন করেন কিনা বলুন। এবং নারীর উত্তেজক পোশাক (আমি আর উদাহরনে যাবনা, আপনি নিজেই উদাহরন দিন) সর্বত্র পরিধানকে সমর্থন করেন কিনা বলুন।
৪২| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৩৮
জোবায়েন সন্ধি বলেছেন: ভাই শোনেন, পিছলামী কইরেন না। অনবরত পিছলামী করার কারণে আপনাগো ব্লগ জুড়ে পিছলা কইয়া ডাকে। কোনটা প্রাসঙ্গিক আর কোনটা অপ্রাঙ্গিক এইটা আপনি একাই বোঝেন নাকী মিয়া?
বিবাহের প্রসঙ্গ উঠাইছেন আর মুতাহ বিবাহের বিষয়ে জবাব দিবেন না ফাইজলামি পাইছেন নাকী?
জবাব আপনারে দিতেই হবে। জবাব না দিতে পারলে কান ধরে তওবা পড়বেন।
০৮ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৪
রিপেনডিল বলেছেন: আমি আমার পোস্টের কোথাও মুতাহ বিবাহ প্রসঙ্গ তুলিনি। আইনগত সংজ্ঞার ভিত্তিতে বিবাহ বলতে যা বোঝায় সেই বিবাহপুর্ব যৌনতা আপনি সমর্থন করেন কিন এক বাক্যে বলুন। অযথা অন্য প্রসঙ্গের অবতারনা করবেন না। পরবর্তী সকল অপ্রাসঙ্গিক কমেন্ট মুছে ফেলা হবে।
৪৩| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৩৮
রাতমজুর বলেছেন: আমিও আপনাকে সেইম সিচুয়েশন দিয়েছি, সেটা সোজা ভাষায় স্বীকর করে নিতে আপত্তি কেন? বলুন না ইসলাম = খ্রিষ্ট ধর্ম এবং হয়ে যান খ্রীষ্টান, কারন সমান তো স্বীকার করে নিচ্ছেন, নাকি?
যে জিনিষটা অবান্তর আমাদের দেশে এবং পরিবেশে, সেটা দিয়া মাপবো কেন? আসুন কুড়ি বছরের গিসেবেই যাই। আচ্ছা বেশ্যাবৃত্তি নিশ্চয়ই আপনার পরিবারে কেউ ২০ বছর আগে করে নি, আপনার মেয়ে করবে কি না সেটা নিয়ে আলোচনা করি আসুন, কারন সে তো আরো ২০ বছর পরেই বোঝা যাবে, নাকি? আসুন একটু আলোচনা করে রাখি। বলুন, আপনার মেয়ে ২০ বছর পরে বেশ্যাবৃত্তি করবে? করলে তাতে আপনার ভুমিকা কি হবে??
কি তুলনাটা মিলছে না, একটু গায়েও লাগছে, না? হবেই, কারন আপনি বসেছেনই অবান্তর তুলনা করতে। এবার দেখুন অবান্তর তুলনা আপনার জীবন নিয়ে কেউ করলে কেমন লাগে।
আগের প্রশ্নের সোজা জবাব দেন নাই, তবে এবারে আপনার কন্যা সম্পর্কিত প্রশ্নের জবাব দিবেন আশা করছি।
০৮ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৯
রিপেনডিল বলেছেন: আমি আপনাকে আস্তিক বানানোর চেষ্টায় নামিনি। আমি বলেছি আপনি যে নিয়ম সমর্থন করেন ইসলাম সেই নিয়ম সমর্থন করে। এই নিয়মের ব্যাপারে ইসলামের সাথে আপনার কোন বিরোধ নেই। এই কথার অর্থ এই নয় যে আমি আপনাকে মুসলিম বানানোর চেষ্টা করছি। যেহেতু আমার প্রশ্নের কোন সোজাসুজি উত্তর আপনি দিচ্ছেন না সেহেতু আপনার অপ্রাসঙ্গিক উত্তর দিতে আমি বাধ্য নই।
এই প্রশ্ন দুটি করেছি তার বিচারে ইসলাম এবং খ্রিষ্ট ধর্মের কোন বিরোধ নেই। এটিই আমার উত্তর।
পরবর্তী সকল অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য মুছে ফেলা হবে।
৪৪| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৪৪
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: দু-পেয়ে গাধ এবং দাড়িপাল্লা, আপনেদেরকে ভদ্রলোক বলেই তো জানতাম আর নাস্তিক হিসাবে জ্ঞানী।
কিন্তু আপনাদের সমস্যাটা কি? গভীর রাতে পোস্টের মটো ডাইভার্ট করা ছাড়া আর কোন কিছু মাথায় আসে না নাকি?
ফার্মগেট কই জিগাইলে বুঝেন ফার্মে'র গেট!
টংগীরে ঘোড়াশাল মনে কইরা বাস থামাইয়া দেন!
লিচু জিগাইলে দেখান জাম্বুরা!
পাবলিকের লগে মজা লন নাকি আসলেই আয়োডিনজনিত সমস্যা???
৪৫| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৪৬
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: মেহেদী পরাগ@ আপনি হাদিসকে রেফারেন্স হিসাবে স্বীকার করেন কিনা সেটা কিলিয়ার বলেন। যদি না করেন তবে নামাজ পড়ার পদ্ধতিও কোরানে নাই, সেটাও বাদ যাবে।
যাক, এখানে একটা হাদিস দিই
সুনান আবু দাউদ, বই 05 হাদিস ২১৪২:
ওমর বিন খাত্তাব বলেছেন: নবী (দঃ) বলেছেন, “কোন স্বামীকে প্রশ্ন করা হবে না কেন সে বৌকে পিটিয়েছিল”।
কিন্তু আপনি কেন এই পোস্টে কোরানের কথা তুলতে গেলেন সেটা আমার মাথায় এখনো ঢুকে নাই। আলোচনাটা বাংলাদেশ নিয়ে ছিল। সেখানে বর্বর আরবীয় কালচার না আনলেই চলে না? নাকি নিজের সংস্কৃতি একেবারে ত্যাগ করেছেন? যদি আরবীয় আদর্শই ফলো করতে চান তবে সেটাই ভালো করে পড়ে নিতে হয় না? শুধু কোরান পড়েই নিজেকে জ্ঞানী বলবেন?
০৮ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫১
রিপেনডিল বলেছেন: দু-পেয়ে গাধ, অপ্রাসঙ্গিক কথা আপনারাও টেনে এনেছেন। সুতরাং এই বিষয়ে আলোচনা এখানেই শেষ। মেহেদি পরাগের সাথে তর্ক আপনি অন্য কোথাও গিয়ে করুন। আমার পোষ্টে শুধু আমি আমার প্রশ্নের উত্তর চাইছি এবং তার পক্ষে যুক্তি। অন্য কিছু নয়।
৪৬| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৫৮
একাকী মেষপালক বলেছেন: এখন আপনাকে যদি প্রশ্ন করি, গতরাতে মশিউর সাহেবকে খুন করার পর আপনি কি খুন করার কাজে ব্যবহার করা ছুরিটির গায়ে লেগে থাকা রক্ত পরিষ্কার করেছিলেন?
এর উত্তর দিন হ্যাঁ অথবা না দিয়ে।
আপনি যেভাবে হ্যাঁ-না নিয়ে একমুখী অবস্থান নিচ্ছেন সেই দৃষ্টিকোণ থেকে প্রশ্নটি করলাম। সব প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ বা না দিয়ে হয় না।
বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা মুসলিমরাও করেছে। যুদ্ধবন্দীনি ধর্ষন, দাসী সঙ্গম এইসবি বিবাহবহির্ভূত যৌনতা। এখন আপনি নানা যুক্তি দিয়ে এগুলোকে হালাল করতে চাইবেন। ঠিক তেমনি যারা বিবাহবহির্ভূত যৌনতা সমর্থন করে তারাও নানা যুক্তি দিয়ে তাদের যৌনতাকে হালাল করতে পারে। একজন মুসলিম তার দক্ষিণ হস্তের অধিকারীর সাথে যৌনসঙ্গম করতে পারে (পুরুষরা)। এখন একজন মুসলিম পুরুষ বাজার থেকে একজন মহিলা দাসী ক্রয় করে এনে তারা ভরণপোষন ও অন্যান্য সুবিধা প্রদান সাপেক্ষে তার সাথে যৌনসঙ্গম করতে পারে। ঠিক তেমনি একজন বিবাহবহির্ভূত যৌনসঙ্গম সমর্থনকারী বলতে পারে যে সে রাস্তা থেকে কোন মহিলার সাথে কথাবার্তা বলে সেই মহিলার সম্মতি আদায় করে সেই মহিলার চাহিদামত সুযোগ সুবিধা দিয়ে সেই মহিলার সাথে যৌন সঙ্গম করতে পারে। প্রথম ক্ষেত্রে দাসী মহিলার সন্তান হলে সেই সন্তানের দায়িত্ব মুসলিম পুরুষকে নিতে হবে। দ্বিতীয় ক্ষেত্রেও রাস্তার মহিলার সাথে সঙ্গমের ফলে কোন সন্তান হলে সেই সন্তানের দায়িত্ব পুরুষকে নিতে হয়। দুইটার মধ্যে আসলে কি মৌলিক কোন পার্থক্য আছে। হিসাব করলে দেখা যাবে বরং দ্বিতীয় প্রক্রিয়াটি অনেক বেশী মানবিক। কারণ দাসী মানে, একজন মানুষ যাকে কেনাবেচা করা যায়। মানুষ কিভাবে পণ্য হয়? মানুষ কেনাবেচা বিষয়টিই তো অনেক বর্বর। এক্ষেত্রে হয়রত মুহম্মদ (সাঃ) থেকে আব্রাহাম লিংকনক কি অধিক উচুদরের মহামানব নয়? আপনি আমাকে বোঝান যে একজন মানুষ দাস হয় কিভাবে? আপনি দাস ইতিহাস দেখলে বুঝবেন যে আগের সময়ে দস্যুরা বিভিন্ন জায়গায় লুটতরাজ চালাত, মানুষকে অন্যায়ভাবে ধরে নিয়ে এনে জোরপূর্বক বাজারে বিক্রি করত। এখন একজন স্বাধীন মানুষকে যেখানে জোরপূর্বক একটা অন্যায় লুটতরাজের মাধ্যমে দাস করা হল, সেখানে দাসপ্রথা সমর্থন করাটা কি ঐ লুটতরাজকারীকে সমর্থন করা নয়? একজন দাসীকে বিছানায় নিয়ে যাওয়া কেবলমাত্র এই অধিকারে যে, আপনি তাকে টাকা দিয়ে কিনেছেন, সেই মহিলার আপনার সাথে বিছানায় যাওয়ার ইচ্ছা আছে কি নাই তার ধার না ধরা কি বর্বরতা নয়? এটাও তো একপ্রকার ধর্ষন। সেই হিসেবে মুসলিম ধারার বিবাহ বহির্ভূত যৌন সম্পর্কের থেকে আমার উপরে উল্লেখিত দ্বিতীয় পদ্ধতির যৌনসম্পর্ক কি অধিক মানবিক নয়? অন্তত দ্বিতীয় ক্ষেত্রে মহিলাটি স্বাধীন এবং সে ইচ্ছা করলেই সঙ্গী পুরুষকে না করে দেবার সামর্থ্য রাখে। আপনি এখন বর্তমানের পরিস্থিতির উদাহরণ দিয়ে বলতে পারেন, এখন আর মুসলিমদের মধ্যে দাসপ্রথা নাই। কিন্তু আমরা তো বর্তমান ইসলাম নিয়ে কথা বলছি না, আমরা কথা বলছি সার্বজনীন ইসলাম নিয়ে, যা সব কালে, সব সময়ে প্রযোজ্য।
যাই হোক ব্যক্তিগতভাবে আমি বিবাহবহির্ভূত যৌনসম্পর্ক সমর্থন করি না। তা সেটা মুসলিম দাসীগামীতা বা যুদ্ধবন্দীনি ধর্ষন হোক, অথবা আপনার কথা অনুযায়ী কোন নাস্তিকের রাস্তায় পাওয়া কোন মহিলাই হোক। এটা আমার ব্যাক্তিগত পছন্দ যা আমার পারিপার্শ্বিক সংস্কৃতি থেকে প্রাপ্ত। আমার নিজস্ব সংস্কৃতি আছে। আমার নিজস্ব দেশ আছে, জাতীয়তা আছে। আমি আমার সংস্কৃতি, দেশ ও জাতীয়তা নিয়ে গর্বিত এবং আমি এর মাঝে আনন্দ ও শান্তি খুজে পাই। পৃথিবীর প্রায় সব জাতিরই নিজস্ব দেশ, ভাষা ও সংস্কৃতি আছে। তারা তাদের মত চলছে, আমি আমার মত চলছি। তবে এর মানে এই নয় যে তারা খারাপ আর আমি ভাল। এটা বিচিত্রতা এবং এই বিচিত্রতা পৃথিবীতে আছে, তাই পৃথিবীটা অনেক বেশী অর্থবহুল। এখন আমার নিজের সমাজের কেউ যদি মনে করে সে তার মত চলবে, বিবাহবহির্ভূত যৌনসম্পর্ক করবে তবে সেটা তার ব্যাপার। আমি এ ধরনের লোককে পছন্দ করি না। তবে এর মানে এই না যে আমি তাকে আমার মত অনুযায়ী চলতে বাধ্য করব। আবার এর মানে এই না যে যৌনসঙ্গমকারী লোক বলবে আমি তাকে পছন্দ করতে বাধ্য এবং তার সাথে হেসে হেসে কথা বলতে বাধ্য। আর আপনি যে নাস্তিকদের নিয়ে পোষ্ট দিয়েছেন, হিসাব করলে দেখবেন, নাস্তিকরা বরং বেশী আদর্শবাদী হয়, তারা অন্তত দু চারটা বইটই পড়ে, একটা আদর্শ ঠিক করে নিজের জন্য, একটা নৈতিকতা ঠিক করে সেই জন্য এবং ভালভাবে চলার চেষ্টা করে। এদের অনেককেই দেখা যায় মদটদ খায় কিন্তু নারীসঙ্গমের ব্যাপারে এরা অনেক খুতখুতে। এরা নারী বলতেও একধরণের আদর্শমূলক সম্পর্ককে বোঝে, গরু ভেড়ার মত যত্রতত্র সঙ্গম বোঝে না। এর বেশ সাহিত্য টাহিত্য দিয়ে, অনেক বিচার বিবেচনা করে নিজেদের জন্য আদর্শ নারীর একটা কাল্পনিক রুপ তৈরী করে। উল্টোদিকে আমাদের আস্তিকেরাই, "শেষ জীবনে তওবা করে সব গুনাহ মাফ" তত্ত্ব মাথায় নিয়ে দুনিয়ার নানা খাছরামি করে বেড়ায়। বর্তমানে যে সব লাফাঙ্গা ডিজুস দেখবেন, যারা পাচটা দশটা গার্লফ্রেন্ড, সারারাত মোবাইলে আলাপ করে, গার্লফ্রেন্ডের সাথে যৌন সম্পর্ক করে এরা প্রায় সবাই আস্তিক। এদের কথা হল প্রেম করব যেথা সেথা কিন্তু বিয়ে করব সতী স্বাধ্বী। সারা দুনিয়া লন্ডন, নিউইয়র্ক ধুরে, নাইট ক্লাব চষে দেশে এসে একজন সতী সাধ্বী নারী বিয়ে করে বাসর রাত্রে বৌয়ের সতীত্ব পরীক্ষা করে সঙ্গমের আগে পর্দা ঠিক আছে কিনা দেখে। অতএব নাস্তিকদের এইভাবে ঢালাওভাবে একটা যৌনপিপাসু একটা চেহার দাড় করাতে গেলে ভুল করবেন। আপনার বাবা যদি আগামীকাল কোন জায়গা থেকে কোনভাবে একজন দাসী খরিদ করে এনে যৌনসঙ্গম করা আরম্ভ করে, এদেশের মুসলিমরা, আপনার পাড়া প্রতিবেশী মুসলিমরাই কিন্তু মানবে না। ঠিকই লুচ্চা বদমাশ বলে আপনার বাবাকে গালি দিবে, আপনি নিজেই হয়তো ক্ষিপ্ত হয়ে উঠবেন, আপনার পরিবারই এটা মেনে নিবে না, তা এখানে যতই ধর্ম আর শরীয়া রক্ষা করা হোক না কেন। এমনকি প্রথম স্ত্রী বর্তমান থাকতে দ্বিতীয় স্ত্রী গ্রহন মানে দ্বিতীয় বিয়ে করাও আমাদের সমাজ ভাল চোখে দেখে না। লোকে নানা মন্দ কথা বলে। এই যে হুমায়ুন আহমেদ শাওনকে বিয়ে করলেন, সেখান কিন্তু ধর্ম ও শরীয়া সবই ঠিক আছে। তারপরেও দেখুন আমাদের দেশের এই মুসলিমরাই কিন্তু তার সম্পর্কে, শাওনের সম্পর্কে অনেক খারাপ কথা বলেছে, হুমায়ুনের অনেক পাড় ভক্ত তার বই পড়া ছেড়ে দিয়েছে। কেন? আসলে ধর্ম দিয়ে মানুষকে বিচার করা যায় না। এইখানে সমাজের প্রচলিত রীতিনীতি ও সংস্কৃতির একটা ব্যাপার আছে। আপনি যদি উচ্চশিক্ষিত ও মননশীল কোন পাশ্চাত্যের পরিবারের দিকে তাকান, তাহলে তাদের মধ্যেও কিন্তু আপনার বলা এই অবাধ যৌনতার এতটা প্রকোপ দেখবেন না। একটি উচ্চশিক্ষিত ও মননশীল পাশ্চাত্যের পরিবার প্রায় একইভাবে তাদের সন্তানদের মানুষ করে বা বড় করে যেভাবে বাংলাদেশের একটি উচ্চশিক্ষিত, মননশীল পরিবার তাদের সন্তানদের মানুষ করে। সংস্কৃতির কিছুটা পার্থক্য থাকার কারনে কিছুটা হেরফের হয়, কিন্তু মূলসূর একই। একজন মননশীল পশ্চিমা মেয়েকে যেমন হিসেব করে সঙ্গী বাছতে দেখবেন, একজন মননশীল বাংলাদেশী মেয়েকেও সেইভাবে পছন্দের ছেলে বাছতে দেখবেন। দুই ক্ষেত্রেই মেয়েরা অনেক হিসেব নিকেশ করবে, দেখলাম, কথা বললাম, বিছানায় গেলাম এই জাতীয় আচরণ কেউই করবে না। এইখানে প্রশ্নটা মনশীলতার, ধর্মের নয়। যার গরু ভেড়ার মত যত্রতত্র যৌনতা করার ইচ্ছা আছে সে সব জায়গাতেই করবে, তার ধর্ম কি বা তার জাতীয়তা কি সেটা মূখ্য নয়।
আর আপনার দ্বিতীয় প্রশ্নের কাপড়চোপড়ের কথা আর কি বলব। উপরের কথা এই ক্ষেত্রেও খাটে। নারী কোন পণ্য নয়। একজন মানুষ পণ্য হতে পারে না। যারা নারীকে পণ্য মনে করে শরীর বিক্রি করে পয়সা উপার্জন করে আর যারা নারীকে ভোগ্যবস্তু মনে করে নিজের কামনা বাসনাকে সংযত করার জন্য আপাদমস্তক বোরখায় ঢেকে রাখে তারা আসলে একই মানসিকতার এবং একই জাতের লোক। শুধু একজন খাবার খাচ্ছে, আরেকজন খাবার লুকিয়ে রাখছে, যাতে দেখা না যায়, কারণ দেখা মাত্রই তার ক্ষুধা এত বেড়ে যাবে যে সে খাবারের উপরে ঝাপিয়ে পড়বে। দুটি দলের কাছেই নারী মানেই খাবার। আমি এদের কাউকেই পছন্দ করি না। দুটি দলই পুরুষতান্ত্রিক চিন্তা ভাবনা দ্বারা আক্রান্ত।
০৮ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৬
রিপেনডিল বলেছেন: আপনার যদি আমাকে কোন প্রশ্ন করার থাকে তবে আপনি নিজে একটি পোস্ট খুলে সেখানে প্রশ্ন করুন। আমি এই পোস্টে অপ্রাসঙ্গিক কোন বিষয়ে আলোচনা করব না।
সুতরাং আপনি বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা সমর্থন করেন না। ইসলামও এই ব্যাপারটি সমর্থন করে না (দাস প্রথার প্রসঙ্গ এখানে আনছি না কারন এর অস্তিত্ব বিলুপ্ত) সুতরাং এই বিষয়ে ইসলামের সাথে আপনার কোন দ্বিমত নেই। সোজাসুজি উত্তর দিন।
বললেন বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা সমর্থন করেন না, কারন এটি আপনার সংস্কৃতি, আপনাদের দেশ শিখিয়েছে। সুতরাং আপনি কি চাইবেন আপনার দেশের এই সংস্কৃতি বিলুপ্ত হোক? সোগাসুজি উত্তর দেবেন।
সুতরাং আপনি নারীর পন্যরূপী ব্যবহার সমর্থন করেন না। বাকি অংশের উত্তর কি? উত্তেজক পোশাক পরিধান সমর্থন করেন? ধরে নিলাম করেন না। সেক্ষেত্রে উত্তেজক পোশাকের সীমারেখা কতটূকু? অর্থাৎ একজন নারী কি ধরনের পোশাক পরলে তা গ্রহনযোগ্যতার বাইরে চলে যাবে বলে আপনি মনে করেন?
৪৭| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ২:১৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: এই পোস্টে লেখক জানতে চাইছে সোজা ২টা উত্তর।
১। আপনি কি বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা সমর্থন করেন?
২। আপনি কি নারীর পন্যরূপী ব্যবহার, উত্তেজক পোশাক পরিধান সমর্থন করেন?
২টারই উত্তর না! রাতমজুর সেটা বলছেও।
আমার ধারনা লেখক এই পোস্টে বুঝাইতে চাইতেছে যে নাস্তিক বা আস্তিক যেই হোক না কেন, সামাজিক প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতার নিরিখে নৈতিকতার শিক্ষা একই।
আসলেই তো নৈতিকতা'র প্রশ্নে আস্তিক হোক বা নাস্তিক হোক জবাব সমান। ভাল ব্যাপারগুলা সার্বজনীন।
নাস্তিক মানেই তো আস্তিকদের উল্টা রাস্তায় থাকন লাগবো না।
অনেক বিষয়েই একমত হওয়া যায় তার কারন উদ্দেশ্য যদি সবার উন্নতি হয় তাইলে আমাদের ধর্ম বিশ্বাস ছাড়া অন্য কোথাও ক্যাচাল থাকার কথা না।
কিন্তু এইখানে বিয়া-শাদি'র রেফারেন্স মারিয়া'র স্ট্যাটাস ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা শুরু হবার পরে বরং কথার পিঠে কথা, দু-পেয়ে স্টাইলের যুক্তি ও চ্যালেন্জ শুরু হইছে।
@ দু-পেয়ে গাধ সাহেব, আপনে যে কি জিনিস ঐটা তো আমারে দেখাইছেন। আমার পিছলানের কথা বলেন আপনি!!!!!!!!! হা হা ম যাওয়া উচিৎ।
০৮ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৩
রিপেনডিল বলেছেন: বুঝতে পারার জন্য ধন্যবাদ
৪৮| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ২:৫৫
নামনাই বালক বলেছেন: আরে ভাই...নাস্তিকতা আর আসতিকতা নিয়া এত টানা টানি কেন?????????????
এই সব বেপার একান্ত নিজস্ব বেপার বলে মনে হয়, আমার কাছে...
এই সব নিয়া টানা টানি না করা ভাল......কোন সমাধান পাওয়া যাবে না......।।
আমার পোস্ট যদি অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যায় তাহলে নিচে আমার উত্তর দিয়া দিলাম............
১। না
২। নারী কে অবশই পন্ন হিসেবে ব্যবহার করার পক্ষে নই।
উত্তেজক পোশাক পরবে কি পরবে না অইটা নারীরা ভাল বুঝবে...
০৮ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৯
রিপেনডিল বলেছেন: কোন নারী যদি মনে করে সে উত্তেজক পোশাক পরবে কিংবা সে পোশাকই পরবে না। এভাবেই সে সবখানে উপস্থিত হবে সেক্ষেত্রে আপনার ভাষ্য কি? তাকে সমর্থন করবেন?
৪৯| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:০১
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: প্রজন্ম৮৬@ আসল কথা কি জানেন? কোন প্রশ্নের উত্তর এক কথায় দেওয়া যায়, আর কোনটার যায় না সেটা বুঝতে একটু গ্যানবুদ্ধি লাগে। অবশ্য যারা উদ্দেশ্যমূলকভাবে অপপ্রচার চালানোর মিশন হাতে নিয়েছে তারা জেনেশুনে এটা করে থাকে।
স্বয়ং আল্লাহ পরমজ্ঞানী হয়েও এক কথায় বলতে পারেন নাই দাস প্রথা খারাপ/ভালো, বিবি পিটানো খারাপ/ভালো। তাঁর বান্দাদের বুদ্ধি হাঁটুতে না হলে এমন প্রশ্ন করে? নাকি বুদ্ধি আছে, সেটা অপব্যবহার করা দরকার?
০৮ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২২
রিপেনডিল বলেছেন: আমি যে প্রশ্ন করেছি তার উত্তর এক কথা দেয়া যায় তার প্রমান আপনার নাস্তিক বন্ধুরাই পোস্টের শুরুতে রেখেছেন। আপনি উত্তর দিতে না চাইলে দেবেন না। আর অন্য বিষয়ে আপনি তর্ক করতে চাইলে অন্য পোস্ট খুলুন, সেখানে আলোচনা করার মত অনেক মানুষ আসবে। আমার এই পোষ্টে আমি অন্য কোন বিষয়ে আলোচনা করব না আমার প্রশ্ন এবং আপনাদের প্রাসংগিক উত্তর এবং তার ব্যাখ্যা ছাড়া।
৫০| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:৫২
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: লেখক@ উইকির লেখা আকাশ থেকে পড়ে না। মানুষেই লেখে, আর ইসলাম সম্পর্কে লিখলে স্বীকৃত দলিল এর রেফারেন্স দিয়েই লেখে। আপনি সেই রেফারেন্স টুকু নিয়ে এখানে দিলেই তো সমস্যা মিটে যায়। এত ঝামেলা করার দরকার কি? আমি কি বলেছি যে রেফারেন্স পেলেও মেনে নিতে আপত্তি আছে?
উইকিতে আমিও চাইলে এক্ষুনি লিখে দিয়ে আসতে পারি মুহম্মদ এর পুত্রের নাম 'রিপেনডিল'। আপনিও পারেন। রেফারেন্স থাকলে সেইটার নাম বলেন, ঝামেলা খতম। আমার কাছে যে বিবিদের তালিকা আছে তার মধ্যে মারিয়া নাই। আপনি যখন আছে বলছেন তখন কোথায় আছে বলে দিলেই তো হয়। উইকিপিডিয়ার পিছনে পড়ে আছেন কেন? বাকি বিবিদের নামের সাথেই তো তাঁর নাম থাকার কথা তাই না?
০৮ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩০
রিপেনডিল বলেছেন: লিখে দেখেন। সর্বোচ্চ ১২ ঘন্টার মধ্যে আপনার এডিট ডিলিট করা হবে অথবা সাইটেশন নিডেড কথাটি যুক্ত হবে। সারাবিশ্বে উইকি একটি স্বীকৃত রাফারেন্স হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং সেখানের আর্টিকেল গুলো রেফারেন্স সহই কথা বলে। নিজের অজ্ঞতাকে আর জাহির করবেন না। উইকি কি জিনিস এটা জেনে কথা বলুন। জানা না থাকলে ব্লগের রাগিব ভাই কে জিজ্ঞেস করুন। তিনি বাংলা উইকির একজন এডমিন। উইকিবিষয়ক বা অন্য কোন বিষয়ক আলোচনা আমি এই পোস্টে করব না। জানতে চাইলে আলাদা পোস্ট করুন।
৫১| ০৮ ই জুন, ২০১১ ভোর ৬:০৮
মেঘের দেশে বলেছেন: ১। ব্যাপারটা সম্পূর্নই ব্যক্তিইচ্ছার উপর নির্ভর করে। ধর্ম কোনো বাধা নয়। ধর্ম বিশ্বাস করলে আপনা আপনিই ধর্মের বিধিনিষেধ মেনে চলবে সবাই। এই ব্যাপারে আপনাকে আমার প্রশ্ন , '' প্রেম করাটাকে সমর্থন করেন কিনা???? তাহলে প্রেমিকার সাথে যদি আপনি কোনো এক সময় আবেগকে নিয়ন্ত্রন করতে না পারেন তখন কি করবেন?????
২। অনেক ইসলামিক দেশে নারীরা খবর পড়ে তখন তারা সবকিছু ঢাকলেও মুখমন্ডল খোলা রাখে। আবার অনেক দেশে বিকিনি পরা মেয়েদের নিয়ে অনুষ্ঠানও হয়। আর আপনি অযথাই বিকিনির প্রসংগ টেনে আনলেন। একটা মেয়ে কি পোশাক পরবে তা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে না পারলে কেনো অযথা মেয়েদের পোশাকের দোষ দেয়া??????? ইসলাম মেয়েদের পোশাকের ব্যাপারে নির্দিষ্ট কিছু নির্দেশনা দিয়েছে কিন্তু একটা মুসলমান মেয়ে যদি তা না মানে থাহলে আপনি কিছু বলতে পারেন না। ভারতের মতো হিন্দু ধর্ম আধিক্য দেশেও কিন্তু নগ্নতাকে খারাপ চোখে দেখা হয় , যেমন পুনমের বিরূদ্ধে মামলা। এমনকি লন্ডনের মতো আধুনিক শহরেও খুব কম সংখ্যক মেয়েই অশালীন পোশাক পড়ে ( অন্তত আমার চোখে )
অফটপিক : আমাকে নাস্তিক ভাবার কোনো কারন নাই তবে আমার একটা ব্যাপার এই যুগে সবধরনের ধর্মীয় বিধিনিষেধ মেনে চলা কষ্টকর আবার ধর্মকেউ অস্বীকার করার কোনো কারন নাই.......... একটা প্রশ্ন '' আপনার বাসার কাজের লোককে কি বোরখা পড়তে বলেন যখন আপনি বাসায় থাকেন????????????''
০৮ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৭
রিপেনডিল বলেছেন: ১। প্রথম প্রশ্নের কোথাও ধর্মের কথা লেখা নেই। আপনি সরাসরি কোন জবাব দেন নি। বলুন বিবাহ বহির্ভুত যৌনতা সমর্থন করেন কিনা।
২। পোশাক পরিধান যদি মানুষের নিজের ইচ্ছা ব্যাপারই হয় তবে বলুন, আপনার পরিবারের কেউ যদি সিদ্ধান্ত নেয় সে কোন পোশাক পরবে না অথবা নূন্যতম পোশাক পরবে এবং এভাবেই সে সর্বত্র যাতায়ত করবে আপনি তাকে সমর্থন করবেন কিনা। আপনার চোখে অশালীন পোশাকের মাত্রা কোথা থেকে শুরু?
৫২| ০৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৪
পারভেজ আলম বলেছেন: ছোটকালের একটা পচানি খেলার কথা মনে পরে গেলো। বন্ধুরা কেউ কেউরে নাকাল করতে চাইলে কইয়া লইত যে একখানা প্রশ্ন করা হবে এবং তার উত্তর অবশ্যই হ্যা এবং না এর মইধ্যে হইতে হবে। তারপরে "তুই যে আগে গু খাতি এখনো কি খাস?" জাতীয় প্রশ্ন কইরা বন্ধুরে গুখাদক বানায়া পচানো হইতো। রিপেনডিল ভাই@ আপনের পোস্টে আপনি হ্যা এবং না এর সিম্পল উত্তরের যেই সীমাবদ্ধ এলাকা তৈরি করতে চাইছেন তাতে আমার ছোটকালের ঐ পচানি খেলার মতো অনুভুতি হইতাছে।
ভাই, উত্তর হ্যা এবং না'ই খালি হইতে হবে কেনো? সব প্রশ্নের উত্তর কি সিম্পল হ্যা এবং না'এ হয়? আপনি সরলিকরণ করলেই কি সবাই বিষয়টা সরল ভাবে চিন্তা করতে বাধ্য? আপনার সরলিকরণ তো আবার দোষমুক্ত না। দেখা যাইতাছে যারা ১ নং প্রশ্নের উত্তরে 'হ্যা' কইতাছে তাদের আবার কইতাছেন যে, "বিবাহপূর্ব যৌনতা সমর্থন মানে বিবাহ হইল বাহুল্য, এবং তারপরে বিবাহ না থাকলে যেই সমস্যাগুলা হবে সেই সমস্যাগুলা কিভাবে মোকাবেলা করবে সেই প্রশ্ন তারে ছুড়ে দিতাছেন"। বড়ই আজিব সরলিকরণ। কেউ বিবাহপূর্ব যৌনতা সমর্থন করলেই সে বিবাহ নামক প্রক্রিয়া এবং সংসার নামক প্রতিষ্ঠানরে বাহুল্য গণ্য কইরা তার বিলুপ্তি চাইবে এইটা আপনেরে কে বলছে? এইটা আপনের সরল চিন্তা। আপনে নিজের সরলিকরণের দোষে দুষ্ট চিন্তার একটা ফরম্যাট তৈরি কইরা প্রশ্ন-উত্তর-প্রশ্ন-উত্তর-প্রশ্ন এইরকম একটা খেলার জন্য এই পোস্টটা দিছেন। কিন্তু এই গরলযুক্ত সরল নিয়া এই ফরম্যাটি খেলায় কিছু প্যাচাপ্যাচি, ঠোকাঠুকি হইলেও গঠনমূলক কোন আলোচনা হবেনাযে।
তাও যেহেতু পোস্টে মন্তব্য করলামই, তাই নিজের উত্তর দিয়া যাই। উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে আমার হ্যা এবং না যতটা সম্ভব যাতে আপনে পরিস্কার বুঝেন সেই চেষ্টাও করবো এবং সেইসাথে আপনের প্রশ্নের সরলিকরণের দোষগুলা দেখাইবো।
১। বিবাহবহির্ভুত যৌনতা দুইরকম হইতে পারে, অবিবাহিত মানুষের বিবাহপূর্ব অথবা বিবাহিত ব্যাক্তির বিবাহবহির্ভুত যারে বলে চিটিং। প্রথমটায় সমর্থন করলেও দ্বিতীয়টায় আপত্তি করি। এই হইল সরল উত্তর। এইবার এই সরল উত্তরের সমস্যাগুলা নিয়া আলোচনায় আসি। উপরে দু পেয়ে গাধ বিবাহের ফরম্যাটের মধ্যে আপনি কোনটা সমর্থন করেন তার প্রশ্ন করছিলেন, আপনি নিজে একটা ফরম্যাটের পক্ষে সমর্থন দিছেন এবং ঐ ফরম্যাট ধইরাই আলোচনা করতে চাইছেন। ফরম্যাট টা হইল
marriage is a legal contract between two person which implies physical union by coitus
অর্থাৎ চুক্তি আসতাছে এবং সামাজিক বৈধতা আসতাছে। তবে ভাই এই চুক্তি আসার আগে শ্রদ্ধা, ভালবাসা, বিশ্বাস তথা কমিটমেন্টের একটা বিষয় আসে সেইটা আশা করি জানেন, এইগুলা না থাকলে চুক্তির প্রশ্ন আসেনা, বা আসলেও সেই চুক্তির প্রতি শ্রদ্ধাবোধ আশা করা যায়না। আমি বিবাহবহির্ভুত যৌনতা সমর্থন করলেও কমিটমেন্টে বিশ্বাস করি। দুইজন নারী পুরুষের মধ্যে শারীরীক সম্পর্কের জন্য ভালবাসা এবং কমিটমেন্ট জরুরি বিষয় বলে মনে করি। এই কমিটমেন্টের সামাজিক স্বিকৃতিই কিন্তু বিবাহ, বিভিন্ন সমাজে বিভিন্ন রীতিতে দুইজন নারী পুরুষের কমিটমেন্টের সাক্ষি সবুদ সহকারে সামাজিক স্বিকৃতিকেই বিবাহ বলে। কমিটমেন্টের বিষয়টা যতক্ষন পর্যন্ত সামাজিক মর্যাদা না পায় ততক্ষন পর্যন্ত সমাজ এই কমিটমেন্টের অন্তর্গত নারী এবং পুরুষের কমিটমেন্টের দায়বদ্ধতা, দায়িত্ব, কর্তব্য অথবা নিরাপত্ত্বা ইত্যাদি বিষয়ে কোন হস্তক্ষেপ করতে পারেনা। এত ঐসব সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে, যেই সমস্যাগুলা বিবাহবিলুপ্ত সমাজে হইতে পারে বলে আপনি মনে করেন। সন্তানের দায়িত্ব, পরিচয়, সম্পর্কের দায়বদ্ধ এড়ায়া যাওয়া, বিশ্বাসঘাতকতা ইত্যাদি সমস্যার মোকাবেলা করতে গিয়াই নারী পুরুষের কমিটেড রিলেশনের সামাজিক বৈধতার প্রশ্ন আসে। আর ঠিক এইসব বাস্তবতা বিচারেই নারী পুরুষের বিবাহবহির্ভুত যৌন সম্পর্ক আমি সমর্থন করলেও সেই সম্পর্কে গোপনিয়তা সমর্থন করিনা। ভুলে গেলে চলবেনা যে পরিবর্তিত সমাজের পরিস্থিতিতে আমাদের পূর্বপুরুষদের মতো কম বয়সে বিয়া শাদী করা আমাদের পক্ষে সম্ভব না, তাই দুইজন এডাল্ট নারী পুরুষের মধ্যে বিবাহপূর্ব শারীরীক সম্পর্ক তৈরি হইতেই পারে, এখন সেই নারী পুরুষের শারীরীক সম্পর্কটা অতো খোলামেলা ভাবে না হলেও অন্তত প্রেমের সম্পর্কটাও যদি সমাজে বিশেষ করে দুইজনের পরিবারেই একটা স্বিকৃতী পায় তাতে সেই সম্পর্কের দায়বদ্ধতা এবং নিরাপত্ত্বা বিধান সহজ হয়, সম্ভব হয় অনভিপ্রেত ঝামেলা এড়ানোর।
নারী পুরুষের মাঝে শারীরীক সম্পর্কের জন্য ভালোবাসা এবং কমিটমেন্টই আসল, বিবাহ প্রাথমিক ভাবে জরুরি বিষয় না, সামাজিক স্বিকৃতীর জন্য জরুরি। এই কারনে বিবাহবহির্ভুত যৌনতা সমর্থন করি। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতে যে কাউকে এইটা সাজেস্টও করতে পারিনা। বাংলাদেশের সমাজ দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে, বিষয়টা বলতে গেলে কারোই কন্ট্রোলে নাই, একমাত্র কর্পোরেট কালচারই এরমধ্যে সবচেয়ে প্রভাবশালী, যাদের সামাজিক দায়বদ্ধতা নাই বরং লাভের গুড়ই একমাত্র কাম্য। তার উপরে আবার বিদ্যালয় বলেন বা পরিবার কোনরকম সামাজিক প্রতিষ্ঠানেই যৌনতা অথবা যৌন নৈতিকতা নিয়া আমাদের দেশে পোলাপানরে কোন শিক্ষা দেয়া হয়না যেইটা বর্তমান যুগের সাথে প্রাশঙ্গিক হইতে পারে। পোলাপান যৌনতা আর যৌন নৈতিকতা দুইটাই শিখে বহির্বিশ্বের সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের মধ্য দিয়া। এই অবস্থায় খুব যৌক্তিক কারনেই বিবাহবহির্ভুত যৌনতাকে সমর্থন করা সত্ত্বেও যে কাউরেই তা সাজেস্ট করতে পারিনা, সেই ম্যাচিউরিটি বা শিক্ষা সবার নাই। বুঝতেই পারতাছেন যে যেই সরল উত্তর আপনি চান, তার চেয়ে বর্তমান সময়ের জটিলতা মোকাবেলা করাটাই জরুরি বেশি, সুতরাং নাস্তিকদের নাস্তানাবুদ করার চেয়ে সেইকাজে আপনের সময় ব্যয় হলে আমাদের সবারই উপকারে আসবে।
২। নারীকে পন্য বানানোর আমি প্রচন্ড বিরোধী, এইটা আমার নৈতিক এবং রাজনৈতিক আদর্শের পূর্ণাঙ্গ বিরোধী। প্রকৃতপক্ষে নারী পুরুষ নির্বিশেষে মানুষকে পন্য অথবা ভোগ্যবস্তু হিসাবে ব্যাবহারের আমি প্রচন্ড বিরোধী।
এই প্রশ্নের সরলীকরণের সমস্যা হলো যে আপনি পন্য এবং উত্তেজক পোশাক দুইটা আনরিলেটেড বিষয়রে একপ্রশ্নের ভেতরে আনতে চাইছেন, এইটা ভুল। দুইটা দুই প্রশ্ন। উত্তেজক পোশাকের প্রশঙ্গে আসি। বিষয়টা সমাজ ভেদে ভিন্ন। আমাজন জঙ্গলের কোন এক আদিবাসী নারী উর্ধাঙ্গ উন্মুক্ত কইরা ঘুড়ে বেরালেও তা উত্তেজক গন্য হয়না, আবার আরব দেশে বোরকা পরা মাইয়ার গোড়ালিও বহু পুরুষের মনে কামনার ঝড় তুলে। আবার সব সমাজেই উত্তেজক পোশাক পরিধানেরও কিছু স্বিকৃত নিয়ম এবং সময় আছে। বিশেষ উৎসব, ডেটিং, পূর্বরাগ ইত্যাদি ক্ষেত্রে নারী পুরুষ নির্বিশেষে উত্তেজক অথবা আকর্ষনীয় পোশাক পরিধানের এক ধরণের সামাজিক স্বিকৃতী আছে। যেমন ধরেন, বাংলাদেশে একটা গয়না এককালে খুব প্রচলিত ছিল, এইটারে কয় বিছা, যা কিনা নারীর কোমর থেইকা নিতম্ব পর্যন্ত অঞ্চলরে খুব আকর্ষনিয় ভাবে ফুটায়া তুলতো। বিশেষ বিশেষ সময়ে এই বিছার মতো উত্তেজক গহনা পরাও বাংলাদেশের সমাজে স্বিকৃত ছিল। উত্তেজক পোশাক তখনি সমর্থনযোগ্য না যখন তা নিজ সংস্কৃতির এবং নিজ সময়ের শ্লীলতার মাত্রা অতিক্রম করে অথবা নারী কিংবা পুরুষকে পন্য হিসাবে উপস্থাপন করে।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:০৯
রিপেনডিল বলেছেন: ১। আপনি পচানি খেলার যে উদাহরন দিলেন তার সাথে আমার প্রশ্নগুলো তুলনীয় নয় এই কারনে যে আপনার প্রশ্নের উত্তর হ্যা অথবা না যেটিই দেয়া হোক না কেন তাকে একটি ব্যাপার স্বীকার করে নিতেই হবে। আমার প্রশ্নের উত্তর হ্যা অথবা না দিলে এমন কোন সমস্যা হচ্ছে না। দুক্ষেত্রে দু ধরনের অর্থ প্রকাশ পাচ্ছে। এবার আপনার উত্তরে আসি, যারা হ্যা বলেছেন তাদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছি তারা কেন হ্যা বললেন। সেই ব্যাখ্যাই আপনার যুক্তির স্পষ্টতা প্রমান করে। কমিটমেন্টের কথা বললেন, মেনে নিলাম। কিন্তু সনাজে সবাই সাধু নয়। বিবাহ থাকে অবস্থাতেই মানুষ কমিটমেন্ট রক্ষা করে না যেখানে আইনগত বিধি নিষেধ আছে সেখানে বিবাহ বহির্ভুত সমাজে কেউ যদি কমিটমেন্ট ভংগ করে তাহলে তাকে কারো কিছু বলার থাকবে? ধরুন বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আপনি বললেন বিবাহপুর্ব যৌনতা ঠিক আছে, কিন্তু সবাইকে জানাতে হবে তাদের সম্পর্কের ব্যাপারাটি। এবার প্রশন করি, এ ধরনের সম্পর্কের সবগুলোই কি টিকে যাচ্ছে। আমি তো দেখছি আজকাল বেশিরভাগ প্রেমই ক্ষনস্থায়ী কমিটমেন্টের কোন ব্যাপারি সেখানে নেই। আর যদি কমিটমেন্ট দুজনেই রাখতে পারবে বলে মনে করে তবে বিয়ে করতে সমস্যা কোথায়?
২। প্রশ্নটি আরব দেশের প্রেক্ষিতে নয়, প্রশ্নটি বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে। উত্তর দিলেন তাই ধন্যবাদ। এবার বলুন বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে আপনার চোখে শ্লীল পোশাকের সীমারেখা কতটুকু?
৫৩| ০৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২২
পারভেজ আলম বলেছেন: এই ধরনের বিবাহের পেছনে আমার মনে হয় কারণ হইলো যেকোনো প্রকারে হোক বিবাহ বহির্ভূত শারীরিক সম্পর্ক নির্মূল করা | আপনে জানেন এই রকম বিবাহে সাধারণ মুসলিম বিবাহের অনেক শর্ত শিথিল করে দেয়া হয়েছে তবে তা হতে হবে উভয়ের সম্মতিতে |
তাইলে দেখেন, প্রেমিক প্রেমিকার মধ্যে শারীরীক সম্পর্ক যদি সামাজিক স্বিকৃতি পায় এবং এই জাতীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে সামাজিক ভাবে প্রচলিত নৈতিকতা এবং আইনের প্রচলন থাকে তাইলে কিন্তু তা মিসিয়ার বিবাহের চেয়ে বরং ভালো সমাধান হয়। গোপন শারীরীক সম্পর্কের সুযোগ নিয়া কেউ প্রতারনা করা বা দায় এড়ানোর সুযোগ পায়না।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:১৯
রিপেনডিল বলেছেন: প্রেমিক প্রেমিকার শারিরীক সম্পর্কের সামাজিক ও আইনগত স্বিকৃতির নামই বিয়ে।
৫৪| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:১৫
একাকী মেষপালক বলেছেন: আপনার প্রশ্নের দুটি অংশ আছে। এই প্রশ্নের উত্তর হ্যা অথবা না যাই দেয়া হোক তা প্রথম অংশের স্বিকার কে সমর্থন করে।
আমার প্রশ্ন দুটি এমন নয়।
১। আপনি বিবাহ বহির্ভুত যৌনতা সমর্থন করেন? এর উত্তর হ্যা অথবা না দিলে এর অর্থ ভিন্ন রকম হবে। একই হবে না। প্রশ্ন হতে পারে তাহলে কি প্রথম অংশের স্বীকারে বাধ্য করা হচ্ছে না? আপনার উত্তরে আপনি ব্যাখ্যা করতে পারেন আপনি বিবাহ সমর্থন করেন কিনা। যদি সমর্থন না করেন তাহলে প্রশ্নের দ্বিতীয় অংশের অস্তিত্বই থাকছে না।
২। আপনি কি নারীকে পন্য হিসেবে ব্যাবহার অথবা উত্তেজক পোশাক পরিধান সমর্থন করেন? এখানেই হ্যা অথবা না এর অর্থ ভিন্ন। এবং তার ব্যাখ্যা আপনি আপনার মত করে দিতে পারেন।
আপনার এই পোস্টের বাকি অংশটুকু আমার পোস্ট সম্পর্কিত নয়। তাই এর উত্তর আমি আপনাকে এখন দিচ্ছি না। সময় সুযোগ পেলে হয়ত এ বিষয়ে আপনার সাথে আলাপ হবে।
ওকে ঠিকাছে, আপনাকে দুইটা অংশওয়ালা প্রশ্ন বাদ দিয়ে একটা অংশওয়ালাই প্রশ্ন করি। হ্যা বা না দিয়ে উত্তর দিবেন। গতকাল টয়লেটে বসে গু খেতে কি আপনার ভাল লেগেছিল? এইখানে কিন্তু অংশ একটাই। ঘটনাও একটা। এককথায় উত্তর দিবেন হ্যা বা না দিয়ে।
সুতরাং আপনি বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা সমর্থন করেন না। ইসলামও এই ব্যাপারটি সমর্থন করে না (দাস প্রথার প্রসঙ্গ এখানে আনছি না কারন এর অস্তিত্ব বিলুপ্ত) সুতরাং এই বিষয়ে ইসলামের সাথে আপনার কোন দ্বিমত নেই। সোজাসুজি উত্তর দিন।
অবশ্যই আমার ইসলামের সাথে দ্বিমত আছে। কারণ ইসলাম বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা সমর্থন করে। দাসপ্রথা কালের বিবর্তনে বিলুপ্তির পথে। কিন্তু দাসপথা ইসলামে হারাম নয়। বিবাহ বহির্ভূত কিছু কিছু যৌনতাও ইসলামে হারাম নয়।আমি আবারও বলছি ইসলাম সার্বজনীন। সেই সময়ে ইসলামে যা হালাল ছিল, এখনও তা হালাল। যুগের সাথে তা বদলাবে না। এখন যদি আমাদের এলাকায় কেউ কোনভাবে একজন দাসী ক্রয় করে এনে ইসলামী কায়দায় যৌনসঙ্গম করা শুরু করে তবে অবশ্যই তাকে থাপড়ানো হবে। ইসলামের এইসব বিবাহবহির্ভূত যৌনতার সাথে আমি কোনভাবেই একমত হতে পারব না। আপনি আমাকে সোজাসুজি বলেন যুদ্ধবন্দীনি ধর্ষন, ক্রীতদাসির সাথে সঙ্গম ইসলামে হয়েছে কিনা এবং আপনি এসব সমর্থন করেন কিনা?
বললেন বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা সমর্থন করেন না, কারন এটি আপনার সংস্কৃতি, আপনাদের দেশ শিখিয়েছে। সুতরাং আপনি কি চাইবেন আপনার দেশের এই সংস্কৃতি বিলুপ্ত হোক? সোগাসুজি উত্তর দেবেন।
অবশ্যই আমি চাইবনা এটা বিলুপ্ত হোক। তবে এজন্য আমি কারও ওপর জোর করার বা কাউকে আমার নিয়ম নীতি মানার জন্য বাধ্য করতে পারি না।
আপনার বাবা যদি আগামীকাল একজন দাসী কিনে এনে যৌনসঙ্গম করা আরম্ভ করে আপনি কি তা ইসলামসম্মত বলে সমর্থন করবেন? আপনি কি চাইবেন আপনার বাবাআমাদের প্রচলিত সংস্কৃতিবিরুদ্ধ এই কাজটি করুক?
সুতরাং আপনি নারীর পন্যরূপী ব্যবহার সমর্থন করেন না। বাকি অংশের উত্তর কি? উত্তেজক পোশাক পরিধান সমর্থন করেন? ধরে নিলাম করেন না। সেক্ষেত্রে উত্তেজক পোশাকের সীমারেখা কতটূকু? অর্থাৎ একজন নারী কি ধরনের পোশাক পরলে তা গ্রহনযোগ্যতার বাইরে চলে যাবে বলে আপনি মনে করেন?
আপনার পোষ্টে মন্তব্য করে লাভ নাই। কারন আপনি সম্ভবত মন্তব্য পড়েন না। এত কষ্ট করে এত বড় একটা মন্তব্য করলাম, আপনি হয়তো পড়েনই নাই। উপরে বলেছেন যে আমার মন্তব্য আপনার পোষ্ট সম্পর্কিত নয়। আপনার এ কথা থেকে বোঝা যায় হয় আপনি আমার মন্তব্য পড়েনই নাই অথবা পড়েলেও ছাড়া ছাড়া ভাবে দুই চাইর লাইন মাঝখান থেকে পড়েছেন। অথবা আপনি আমার কথা বুঝছেন না।
উত্তেজক পোশাক বলতে আপনি কি বোঝেন? আমাদের মা বোনেরা এখন রাস্তাঘাটে স্বাভাবিক যে শাড়ী সালোয়ার পড়ে ঘুরতেছে তাই আমার কাছে শালীন পোশাক। আপনি যদি উদাহরণ চান তাহলে বলব, আপনি এই মূহুর্তে বাংলাদেশের কোন একটি সাধারণ বাড়ীতে যান, দরজা নক করুন, এরপরে ঐ বাড়ীতে বসবাসকারী মহিলা সদস্যদের দেখুন, তারা কি পোশাক পড়ে দেখুন। তারা যে পোশাক পড়ে সেটাই শালীন পোশাক, তাদের পড়া পোশাকের সীমানাই শালীনতার সীমানা। আমরা বাংলাদেশী, আরব নই। আমাদের সংস্কৃতি ভিন্ন। বোরকা ছাড়া কোন মহিলা দেখলেই আমাদের দেশের সাধারণ মানুষরা সেই মহিলার উপর ঝাপিয়ে পড়ে না। আমাদের মা বোনেরা বোরকা ছাড়াই যথেষ্ট পরিমাণ স্বাভাবিকভাবে চলছে ফিরছে, ঘুরছে। যে কারণে বোরকার প্রয়োজনীয়তা, অর্থাত পুরুষের দৃষ্টির অসংযতার কারণে অনাকাংখিত ঘটনা ঘটা, তা আমাদের দেশে ঘটে না। বোরখা ছাড়াই আমাদের দেশের মানুষ শালীন, সংযত, নম্র ও ভদ্র। আমরা উগ্র জাতি নই আরবদের মত যে কোন মহিলার গোড়ালি দেখেই যৌনতা অনুভব করব। বছরের পর বছর ধরে আমরা বোরখা ছাড়াই চলছি এবং চলবও। যে জন্য বোরখার উদ্ভব, সেই উগ্রতা আমাদের মাঝে নাই। তাই শালীনতার নামে অতিরিক্ত বোরখা আমাদের জন্য প্রয়োজনীয় নয়। ঢাকার রাস্তার দিকে চেয়ে দেখুন তো! লাখ লাখ মহিলা বোরখা ছাড়া সাধারণ পোশাক পড়ে ঘুরছে, কাজ করছে। ঢাকায় কি এ কারণে কোন যৌন দুর্যোগ দেখা দিচ্ছে? এই লাখ লাখ মহিলা যে পোশাক পড়েন সেটাই শালীন পোশাক। দুঃখজনকভাবে বলতে হচ্ছে, আজকাল বোরখা বরং নানা অনৈতিক কাজে অংশগ্রহণ করার সময় নিজেকে লুকিয়ে রাখার জন্য ব্যাবহার করা হচ্ছে।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৫৬
রিপেনডিল বলেছেন: অতিরিক্ত উত্তেজিত হবেন না। আপনি নিজেও আমার সব কমেন্ট পড়ছেন না। বারবার আরব আরব আর বোরখা বোরখা করছেন কেন? আমি কোথাও বলেছি এগুলো সম্পর্কে?
আপনি যে প্রশ্নটি করেছেন তার দুটি অংশ আছে। প্রথম অংশে একটি ঘটনার বর্ননা করেছেন এবং পরের অংশে আরেকটি। এধরনের অবান্তর কুরূচীপূর্ন মন্তব্য পরবর্তিতে মুছে ফেলা হবে।
আপনি ছিনতাই সমর্থন করেন? এটি যেমন সাধারন প্রশ্ন তেমনি আপনি বিবাহপূর্ব যৌনতা সমর্থন করেন এটিও সাধারন প্রশ্ন।
১ নং প্রশ্নের ক্ষেত্রে আমি এটিও বলেছি দাসপ্রথা এখন পৃথিবীতে কোথাও নেই। কোথাও দাস কেনা বেচা করা হয় না। সুতরাং দাস সম্পর্ক্তিত আলোচনা এর উত্তরে আসবে না। দাস এবং স্ত্রী ব্যাতিত আর কি ধরনের যৌনতার অনুমতি ইসলাম দিয়েছে? দাস প্রথা যেহেতু আলোচনা করছি না তাই ফিরে আসি স্ত্রী প্রসঙ্গে, ইসলাম স্ত্রী ব্যতিত কোনরূপ যৌনতা সমর্থন করে না (আবারো বলছি এখানে দসাপ্রথা নিয়ে এই পোস্টে আলোচনা হবে না), আপনি করছেন না। এই দিক থেকে ইসলাম এবং আপনার নৈতিক অবস্থান এক কিনা বলুন।
২। শালীন পোশাক বলতে আমি বোরখার উল্লেখ ও করিনি কোথাও। অশালীন বলতে আমি বিকিনির উদাহরন দিয়েছি। নিশ্চয় বাংলাদেশের ঘরে ঘরে দরজা খুললেই বিকিনি পরা নারীদের দেখা যাবে না? আপনি বলুন, কোন মেয়ে যদি কোমর থেকে বড়জোর ২ বিঘত পর্যন্ত কোন হাফ প্যান্ট পরে এবং স্লীভলেস সাদা গেঞ্জি পর যার ভিতর দিয়ে তার অন্তর্বাস দেখা যায়, এরকম পোশাক কে আপনি অশালীন বলবেন কিনা বলুন।
৫৫| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:২৮
ক্ষ বলেছেন: @লেখক প্রথমত আপনি বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে কিন্তু জানতে চান নাইএবং ২য আপনি ব্যক্তিগত মতামত জানতে চেয়েছেন ।
আপনি বলেছেন আস্তিকরা কি লেখা পরা করে না ? অস্তিক্রাও লেখা পরা করে কিন্তু তাদের মন উন্মুক্ত নয় । যেমন পাঠ্য পুস্তকে বিবর্তন সম্পর্কে পড়ার পরেও কিন্তু তারা সেটা বিশ্বাস করে না ।যাদের মন বন্ধ তাদের থেকে উন্মুক্ত মন থেকে আপনি বেশি আসা করতে পারেন ।
তারপরেও ধরি বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে আপনার প্রশ্ন সমূহের কি হবে । আমি কিন্তু আগেই বলেছি বিবাহ একটা সামাজিক আবিষ্কার যা স্থান কাল পাত্র ভেদে নাও থাকতে পারে । যেকোনো জিনিসের প্রয়োজন না থাকলে তা ইনভেলিড হয়ে যায় ।
বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে একজন বিবাহ করলে যে বিবাহ বহির্ভূত সেক্স করতে পারবে না এইটা ধর্মীয় ভাবে ছাড়া কোথাও বলা নাই । এবং আপনার কথা হাস্যকর যে ছেলে মেয়ে মিলিত হলেই বাচ্চা হবে ।
যদি হয় তবে এর দায় দায়িত্ব সন্তানের পিতা মাতা কে বহন করতে হবে । অনেকভাবেই এইটা আইন করে করা সম্ভব ।
বিবাহ একটা কমিটমেন্ট একসাথে থাকার এবং একটি আইনি প্রক্রিয়া। যেখানে আপনার বাচ্চা আইনত আপনার । যে আপনার সম্পত্তির উত্রাধিকারী । আপনি যদি এই বাচ্চা কে লালন পালন করতে না চান অথবা সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করতে চান সেটা সম্ভব । একটা কাগজে কি লেখা থাকলো সেটার উপর নির্ভর করে যদি সন্তান লালন করেন তবে বলবো কাগজি সব, মায়া মমতা বলে কিছু নাই । কিন্তু প্রাণী মাত্রই সন্তান লালন পালন করে । প্রজাতির রক্ষা এর অন্যতম কারন ।
এখন কেও বিবাহ করবে কি করবেনা এইটা তার ব্যক্তিগত ব্যপার । সেক্স করবে কি করবেনা এইটাও ব্যক্তিগত । আর আমার মতামত প্রথমেই বলেছি ।
যদিও আপনার প্রশ্ন সীমাবদ্ধ ছিলো বিবাহ বহির্ভূত সেক্স নিয়ে যেটার সাথে বিবাহ না করা সন্তান লালন পালনের কোনো সম্পর্ক আসবে তখনি যখন অশিক্ষত মানুষটা কোনো প্রটেকশন না নিয়ে অবৈধ সন্তান জন্ম দেবে। এইটার জন্যে দায়ী তার অশিক্ষা সেক্স নয় ।
০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:১০
রিপেনডিল বলেছেন: আপনার ভাষ্যমত মানুষ এতই দয়াবান হলে দুনিয়াতে কোন পাপ কাজ হত না। কেউ নিজের ছেলে কে খুন করত না। কোন ছেলে তার মাকে খুন করত না। কোন স্বামী তার স্ত্রীকে খুন করত না। কোন বাবা তার ছেলে মেয়ে পরিবার ছেড়ে অন্যত্র চলে যেতে পারত না। কোন মা সন্তানকে বিক্রি করতে পারত না। এসব ঘটনা তো বাস্তবে ঘটেনা তাই না? বাংলাদেশে প্রতিদিন কতটি মেয়ে এম আর বা এবরশন করায় জানেন? ধরলাম বাংলাদেশ অশিক্ষিত মূর্খের দেশ। আমেরিকা বা ইউরোপে কতজন এম আর এবরশন করাচ্ছে জানেন? সেই সংখ্যাটা এদেশ থেকেও বেশী।
সুতরাং মানুষ তার পাশবিক চরিত্র প্রদর্শন করবেই যদি তাকে আইঙ্গত ভাবে সীমিত করা না হয়। বিবাহ ব্যাপারটাই একটি আইনি প্রক্রিয়া যার সাথে স্থানভেদে কিছু ধর্মীয় এবং সামাজিক ব্যাপার জড়িত। একে অস্বীকার করলে এর থেকে উদ্ভূত সমস্যা গুলোর সমাধান হবে কিভাবে? সে সমাধানের জন্যই মানুষ এর আবিষ্কার করেছেন।
পাঠ্যপুস্তকে বিবর্তবাদ একটি হাইপোথিসিস হিসেবে এসেছে কোন প্রতিষ্ঠীত সত্য নয়। একই ভাবে আমিও বলতে পারি পাঠ্য পুস্তকে তো ধর্ম ও এসেছে, ঈশ্বরের অস্তিত্বের কথা এসেছে। এগুলো যেনেই আপ্নারা মন বন্ধ করে রেখেছেন। যাদের মন বন্ধ তাদের কাছ থেকে কিভাবে মুক্ত মন আশা করা যায়?
৫৬| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৩৬
ক্ষ বলেছেন: বিবর্তন বাদ কি জিনিস টা জানার জন্যে আপনি আপনার সগোত্রীয় ওয়াহিদ এর পোষ্ট গুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তে পারেন । পাঠও পুস্তকে ধর্ম বিজ্ঞান হিসাবে আসে নাই এসেছে বিশ্বাস হিসাবে । বিবর্তন বাদ বিজ্ঞান হিসাবে আসছে । তাই কেও যদি তা বিশ্বাস না করে তবে তার মন মুক্ত নয় সেটা বলা কতটা যুক্তি যুক্ত তা পাঠক বিচার করবে । আপনার ধর্ম বিশ্বাস করলে পুরো বিজ্ঞানকেই বাতিল করতে হয় ।
মানুষ দয়াবান কি দয়াবান নয় তার উপরে কিন্তু প্রজাতির রক্ষা নির্ভর করে না । আমি আগেই বলেছি যেকোনো প্রজাতি ডারউইন অনুসারে নিজেকে এবং বংশ কে রক্ষা করে । পশু পাখিও সন্তান লালন পালন করে । কেও যদি দয়াবান না হয় তাহলে কিন্তু কোনো আইনি প্রক্রিয়া সফল হবে না ।
এবরশন কিন্তু ডাক্তারি হিসাবে একটি সময় পর্যন্ত আইন সংগত । এই প্রেগন্যান্ট হওয়া কিন্তু অশেচেতনটা এবং অশিক্ষা দায়ী । তাই আজকাল স্কুলে যৌন শিক্ষা চালু হয়েছে । কারন বিবাহ নামক আইনি প্রক্রিয়া বাংলাদেশ এবং উন্নত বিশ্বে চালু থাকার পরেও মানুষ প্রেগন্যান্ট হয় ।
আমি কিন্তু বার বার আরো একটা কথা বলছি যেকোনো সামাজিক আবিষ্কার দেশ কাল পাত্র ভেদে আপেক্ষিক । ১৪০০ বচ্ছর আগের ধারণা মতে এখনো চলতে হবে তাহলে সেটা হবে বিশ্বাস । রীতি নীতি আপেক্ষিক এবং দেশ কাল পাত্র ভেদে পরিবর্তন হয় দেখেই বিবাহের আবিষ্কার এবং তা উঠে গেলেও সেটা সময়ের প্রয়োজনে উঠবে । উন্নত বিশ্বে কিন্তু সেকারণে লিভ টুগেদার ধারণার জন্ম যা সময়ের চাহিদা ।
যদিও বিবাহ ভালো কিনা সেটা আপনার প্রশ্ন নয় , আপনার প্রশ্ন হলো বিবাহ বহির্ভূত সেক্স । যার সাথে সন্তান লালন পালনের সম্পর্ক দুরের ব্যাপার ।
একটি উদাহরন দেই উতারাধিকারীর, কাল পুরুষ, কাল বেলা সমরেশের অমর সৃষ্টি সেখানে অনিমেষ কিন্তু বিবাহ না করেই অর্ক কে লালন পালন করে ।
৫৭| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৩৮
একাকী মেষপালক বলেছেন: অতিরিক্ত উত্তেজিত হবেন না। আপনি নিজেও আমার সব কমেন্ট পড়ছেন না। বারবার আরব আরব আর বোরখা বোরখা করছেন কেন? আমি কোথাও বলেছি এগুলো সম্পর্কে?
আপনি নিজে উত্তেজিত হয়ে যাচ্ছেন। উত্তেজিত হয়ে রাগের মাথায় ভুল বকছেন। আমি আপনার এই পোষ্টে আমার পূর্ববর্তী মন্তব্যের জবাবে প্রতিটি অংশ উল্লেখ করে করে উত্তর দিয়েছি। কিন্তু আপনি বলছেন আমি আপনার সব মন্তব্য পড়ছি না। আপনি কি মানসিকভাবে কিছুটা অসুস্থ অনুভব করছেন? এরকম উল্টোপাল্টা কথা বলছেন কেন? কিছুটা বিশ্রাম নিন। ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করুন। আর আরব আরব বোরকা বোরকা করছি প্রাসঙ্গিক কারণেই। অপ্রাসঙ্গিক কি বলেছি বলুন। আমার মন্তব্যের কোন লাইনটি অপ্রাসঙ্গিক বলুন। চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিন যে আমার মন্তব্যের এই লাইনটি আপনার পোষ্টের সাথে প্রাসঙ্গিক নয়। আপনার পোষ্টে মন্তব্য করতে হলে কি আরব বা বোরকার কথা বলা নিষেধ?
আপনি যে প্রশ্নটি করেছেন তার দুটি অংশ আছে। প্রথম অংশে একটি ঘটনার বর্ননা করেছেন এবং পরের অংশে আরেকটি। এধরনের অবান্তর কুরূচীপূর্ন মন্তব্য পরবর্তিতে মুছে ফেলা হবে।
আমি দ্বিতীয়বার আপনাকে হ্যা না সম্পর্কিত যে প্রশ্নটি করলাম সেখানে একটি অংশই আছে। সেটা হচ্ছে গু খাওয়া সম্পর্কিত আপনার ভাল লাগা। আপনি যদি এখানে বলেন গু খাওয়া আর ভাল লাগা দুইটি পৃথক অংশ তাহলে আমিও বলতে পারি বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা এবং সমর্থন প্রদান দুইটি পৃথক অংশ। গু খাওয়া=বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা=একটি কাজ, ভাল লাগা=সমর্থন প্রদান=আরেকটি কাজ। এখন আপনিই বলুন আপনার প্রশ্নটি কি ঠিক?
আর আপনি আমার কোন প্রশ্নের জবাব দিচ্ছেন না কেন? আপনাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল,
আপনি আমাকে সোজাসুজি বলেন যুদ্ধবন্দীনি ধর্ষন, ক্রীতদাসির সাথে সঙ্গম ইসলামে হয়েছে কিনা এবং আপনি এসব সমর্থন করেন কিনা?
আপনি বলছেন দাসপ্রাথা বর্তমানে নেই তাই আপনি এ সম্পর্কে কথা অলতে চান না। আমি কিন্তু আপনার বর্তমান বা অতীত হিসেবে প্রশ্ন করি নাই, করেছি নীতিমালা হিসেবে। আর যুদ্ধবন্দীনি ধর্ষন এর ব্যাপারে আপনার মতামতটা এখনও বললেন না। আপনি অনেক বিষয় এড়িয়ে যাচ্ছেন। কেন এড়িয়ে যাচ্ছেন?
আর আমি কুরুচীপুর্ণ মন্তব্য কোথায় করলাম? আমি কি আপনাকে কোন গালি দিয়েছি? মন্তব্য মোছার অধিকার আপনার আছে। আপনার ব্লগ, আপনি এর নিয়ন্ত্রক। আপনি সম্ভবত রেগে গেছেন। না হলে মন্তব্য মোছার কথা বলতেন না। আপনি আমাকে যে হুমকি দিলেন, আমার মন্তব্য মুছে ফেলবেন, এভাবে হুমকি দিয়ে বেটাগিরি না দেখালেও পারতেন। ব্লগে যে কেউ চাইলেই তার ব্লগে করা অন্যের মন্তব্য মুছে ফেলতে পারে। এতে বীরত্বের বা বেটাগিরির কিছু নেই। বেটাগিরির কথা এই জন্য বললাম যে আপনাকে কোন গালি না দেওয়ার পরেও আপনি আমাকে মন্তব্য মোছার হুমকি দিচ্ছেন। মাথা ঠান্ডা করুন। স্বাভাবিকভাবে কথা বলুন। এখানেতো আমরা কথাই বলছি, অস্ত্র নিয়ে যুদ্ধ ত করছি না। অযথা বেটাগিরি দেখানোর কিছু এখানে নাই।
শালীন পোশাক বলতে আমি বোরখার উল্লেখ ও করিনি কোথাও। অশালীন বলতে আমি বিকিনির উদাহরন দিয়েছি। নিশ্চয় বাংলাদেশের ঘরে ঘরে দরজা খুললেই বিকিনি পরা নারীদের দেখা যাবে না? আপনি বলুন, কোন মেয়ে যদি কোমর থেকে বড়জোর ২ বিঘত পর্যন্ত কোন হাফ প্যান্ট পরে এবং স্লীভলেস সাদা গেঞ্জি পর যার ভিতর দিয়ে তার অন্তর্বাস দেখা যায়, এরকম পোশাক কে আপনি অশালীন বলবেন কিনা বলুন।
উল্লেখ করেননি, তবে আপনার পোষ্টের মূলসুর কিন্তু ঐদিকেই। আর বিকিনিকে অশালীন আপনি কোন বিচারে বলছেন। বিকিনি আমাদের দেশে অশালীন হতে পারে অন্য দেশে নয়। তাদের কাছে এটা স্বাভাবিক বিষয়। আর ওই হাফপ্যান্ট গেঞ্জি এইসবও অন্য অনেক দেশেই অশালীন নয়, কিন্তু আমাদের দেশে অশালীন। আর এইসব হাফপ্যান্ট পড়ে আমাদের দেশে রাস্তাঘাটে মেয়েরা ঘুরে বেড়ায়ও না। আপনি শুধু শুধু অন্য দেশের পোশাক এনে আমাদের উপর চাপাচ্ছেন কেন?
০৯ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:০২
রিপেনডিল বলেছেন: আমি বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে বিকিনি কে অশালীন বলেছি। এই ব্লগেও কোন এক ব্লগার বাংলাদেশের এক মডেলের ছবি দিয়েছিলেন যিনি হাফ প্যান্ট আর স্লীভলেস গেঞ্জি যার ভেতর দিয়ে তার অন্তর্বাস দেখা যাচ্ছিল, পরে একটি অনুষ্ঠানে পারফর্ম করছেন। এটিকি বাংলাদেশের সংস্কৃতির অংশ? সমর্থন করেন একে?
আপনার বক্তব্য কুরূচীপূর্ন এই অর্থে যে অযথা আপনি গু বিষয়ক অপ্রাসঙ্গিক প্রশনের অবতারনা করেছেন। আপনি আপনার গু থিওরির সাথে আমার প্রশ্নের যে মিল খুজে পেলেন তাতে আপনার প্রতিভা দেখে আমি যারপর নাই বিস্মিত, এদেশে গুনির কদর নাই, ভাই আপনি অন্য দেশে চেষ্টা করেন।
আগেই বলেচ্ছি দাস বিষয়ক প্রশ্নের জবাব আমি এখানে দেব না কেননা এই পোস্ট দাস বিষয়ে নয়। জবাব জানতে চাইলে --
[link|http://www.somewhereinblog.net/blog/omni/29361452#c630584।ইসলাম এবং নাস্তিকতা (একটি সম্ভাব্য ফলাফলশুন্য আলোচনা)-- আসিফ মহিউদ্দিন এবং অন্যান্য নাস্তিক যারা ইসলাম কে সহ্য করতে পারেন না তাদের প্রতি ]
এখানে দেখুন।
৫৮| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৩৯
ক্ষ বলেছেন: একটু সংশোধন
বিবর্তন বাদ বিজ্ঞান হিসাবে আসছে । তাই কেও যদি ধর্মে বিশ্বাস না করে তবে তার মন মুক্ত নয় সেটা বলা কতটা যুক্তি যুক্ত তা পাঠক বিচার করবে । আপনার ধর্ম বিশ্বাস করলে পুরো বিজ্ঞানকেই বাতিল করতে হয় ।
০৯ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:০৪
রিপেনডিল বলেছেন: এ বিষয়ে অন্য পোষ্টে আলাপ হবে। এখানে নয়। প্রাসঙ্গিক থাকুন।
৫৯| ০৯ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:১৫
মেঘের দেশে বলেছেন: ১। সমর্থন ব্যাপারটাই পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে।
২। বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষিতে একটা মেয়েই তার পোশাকের ব্যাপারে সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত নিতে পারে। কারো ভালো না লাগলে না তাকাইলেই হয়।
আমার প্রশ্নটার উত্তর দেন ,
প্রেম করাটাকে সমর্থন করেন কিনা???? তাহলে প্রেমিকার সাথে যদি আপনি কোনো এক সময় আবেগকে নিয়ন্ত্রন করতে না পারেন তখন কি করবেন?????
০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫৯
রিপেনডিল বলেছেন: মেঘ আইন আবেগ দিয়ে বিচার করে না। আবেগের বশবর্তী হয়ে মানুষ খুন করে, চুরিও করে। কিন্তু এসব তো সমর্থন যোগ্য হতে পারে না। যে মানুষটা খুন করল সে যদি বলে পুরো ব্যাপারটা পরিস্থিতির কারনে ঘটেছে তাহলে কি তার কোন শাস্তি হওয়া উচিত না? তাকে সমর্থন করা উচিত?
২। এ ব্যাপারে আগেই বলেছি, বাংলাদেশের কোন মেয়ে যদি সিদ্ধান্ত নেয় সে নগ্ন হয়ে ঘুরে বেড়াবে। এভাবে সে সর্বত্র যাবে এমনকি বিভিন্ন গনমাধ্যমেও সে এভাবেই আসবে তাকে কি আপনি সমর্থন করবেন? দেশের সব মানুষ কি তার জন্য চোখ বন্ধ করে রাখবে? এভাবে একজন থেকে ১০ জন তার পর সারা দেশ যদি এই কালচারে ঢুকে যায় এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতি বিলুপ্ত হয় তাকে কি আপনি সমর্থন করবেন? এবং অবশেষে আপনার পরিবারের কেঊ যদি একই পথের পথিক হয়, কি বলবেন তাকে?
৬০| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:৪৭
মনের আসল কথা বলেছেন: ১. না
২. না
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:২৩
ক্ষ বলেছেন: ১. হা
২. না , হা
আসলে এইসব প্রশ্নের উত্তর না এবং হা এর উপর সীমাবদ্ধ নয় । ব্যপারটা হলো ব্যক্তি স্বধীনতা । একজন প্রাপ্ন বয়স্ক নারী ও পুরুষ অন্যের অধিকার খর্ব না করে কিভাবে চলবে সেটা তাদের ব্যপার।
আজকের দুনিয়ায় শুধু নারী নয় পুরুষ ও পণ্য . আপনি যদি টাকার জন্যে নিজে পণ্য হতে চান তাহলে কার কি বলার আছে .?