নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সৃষ্টি যার আইন তার

মুসলমানের জগন্যতম শত্রুর পরিচয় কারা? দেখুন

মুসলমানের জগন্যতম শত্রুর পরিচয় কারা? দেখুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

জালেম মজলুম নিয়ে ইতি কথা

২৪ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:৩৭

জালেম মজলুম নিয়ে ইতি কথা

বর্তমান প্রোপটে বাংলাদেশে যেই ভাবে চলতেছে জুলুম। যেমনঃ বড়লোক কর্তৃক ছোট লোক এর উপর, পন্ডিত কর্তৃক মুর্খ এর উপর, জ্ঞানী কর্তৃক অজ্ঞ এর উপর।



বড়লোকেরা দেখতেছি যেই কোন স্বার্থের ব্যাপারে ছোট লোকের উপর অত্যাচার চালাচ্ছে তাহা আ.প.ম.র জন সাধারনের কাছে দিবা লোকের মতো।



এবার পন্ডিতরা মূর্খর উপর তথা জ্ঞানীরা অজ্ঞ অথবা বোকার উপর যেই ভাবে জুলুম করে গেছে অথবা করতেছে তাহা বলা বাহুল্য। এখন এই জ্ঞানী এবং পন্ডিতদের অনুসারী তথা বংশদ্বরদের করনীয় ইসলাম এবং মানবতার দৃষ্টিতেঃ



ইসলাম ধর্ম কি বলছে? ইসলাম ধর্ম বলতেছে তোমার আব্বা জ্ঞানী এবং পন্ডিত হইয়া বোকা অথবা অজ্ঞর হক ভন করিয়াছে এবং এই হক থেকে তোমার জন্ম তুমি যদি যেনে শুনে তোমার পূর্ব কাপুরুষদের মতো তুমি সেই হারাম ভন কর তাহলে তুমি ইসলাম ধর্মের দৃষ্টিতে অন্যের হক গজব করনে ওয়ালা অবশ্যই অবশ্যই ইহকাল এবং পরকালে তোমাকে হক্কের হাকিম এর কাছে জবাব দিতে হবে। মনে রাখিও আল্লাহর দর পাকড় খুব শক্ত দর পাকড়।

এবার মানবতার দৃষ্টিতে ঃ- তোমার পূর্ব কাপুরুষ তোমার দাদা অথবা তোমার বাবা যদি কারু সম্পদ বিনা মূল্য যে কোন কলে কৌশলে তোমাদের নামে করিয়া যায়। তাহলে মানবতার দৃষ্টিতে ঐ সম্পদ প্রকৃত মালিককে পেরত দেওয়া তোমার জন্য মানবতা। অন্যতায় তুমি অমানুষ এবং আমার দৃষ্টিতে তুমি এবং তোমরা উপরোক্ত হক ভন কারী কাপুরুষ অথবা জারয সন্তান।

জারয সন্তান বলার যুক্তীঃ ইসলাম ধর্মে আছে যদি কোন লোক কারু হক ভন করিয়া মারা গেল যদি তার সন্তানদের তাওফিক থাকতে, আদায় করল না তাহলে সে কি ভাবে আসল সন্তান হলঃ

জারুষ সন্তান ছাড়া বৈকি কারণ ঐ হকের জন্য আমার পূর্ব পুরুষকে মহান আল্লাহর দরবারে জবাব দিহি করতে হচ্ছে, যদি আমি আসল সন্তান হই তাহলে আমার কষ্ট লাগবে। আর যদি আসল সন্তান না হইয়া জারুষ সন্তান হই অথবা বেঈমান হই তাহলে কোন কষ্ট লাগবেনা। এই দুইটা সাটি ফিকেট আমার জন্য যথেষ্ট। কি বাবে জালেমরা মজলুমের উপর যুলম করল তাহা নিন্ম রূপঃ-



আমি অজ্ঞ এবং বোকা লোক তুমি জ্ঞানী এবং পন্ডিত লোক, বিশ্বাস করিয়া তোমাকে আমার সম্পদের কাগজ পত্র হস্তান্তর করিলাম তুমি, বিশ্বাস ঘাতকতা করিয়া যে কোন ভাবে তোমার নামে করিয়া ফেলিয়াছ অথবা বাকী কাজনায় লিলাম ডাকিয়া খরিদ করিয়াছ।



নাম্বার দুইয়ে গিয়ে দেখিতেছি জ্ঞানী এবং পান্ডিত লোকেরা বোকা লোক পাইয়া বিক্রি করার সময় নকল দিতেছে বেশি দামি জায়গা কিন্তু দাগ নাম্বার বানায়া দিতেছে কম দামি জায়গার। ইনশা আল্লহ্ এই জামেল এবং বাটপার কাপুরুষ অথবা তার বংশ দ্বরদের সাথে লেখকের জিহাদ, এসো আমরা সকলেই একমত হই। অমা তাওফিকিন ইল্লা বিল্লাহ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.