নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
-রুমি ভাই ?
-কি ব্যাপার বর্ষা ?
-রোমেনকে দেখেছেন ?
রুমি মাথা নাড়িয়ে বলল
-না তো ! সকাল থেকে দেখি নি ।
বর্ষার মুখটা আবার মলিন হয়ে গেল । রুমি আবার বলল
-কেন খুব দরকার ?
-হুম ।
বর্ষা আপ্রাণ চেষ্টা করছে ওর চোখ দিয়ে যেন পানি বের না হয় । কেন জানি সে তার চোখের পানি আটকাতে পারছে না !
রোমেন এখানে নেই তো কি হয়েছে ?
এর জন্য কান্নার কি হল ?
রোমানের জন্য কান্নার কি হল ?
আসলে মানুষের ভিতর কেমন একটা অদ্ভুদ কিছু ব্যাপার কাজ করে ! যে তোমার কথা ভেবে চোখের পানি ফেলে তোমার নিজেও তার কথা ভেবে চোখের পানি ফেলতে হয় ! জোর করা লাগে না ! আপনা আপনিই পানি চলে আসে !
বর্ষা খুব ভাল করেই জানে রোমেন কাল বিকেল থেকে ঠিক নেই ! ঠিক নেই ও নিজেও ! অনেক কষ্টে যখন চোখের পানিকে নিয়ন্ত্রন করে ঠিক তখনই রোমেনের অশ্রু বিজরিত চোখটা ওর সামনে ভেসে ওঠে । আর পরক্ষনেই আবার চোখ দিয়ে পানি পড়তে থাকে । কি অদ্ভুদ !!
বর্ষা কোন দিন ভাবতেই পারে নি এমন একটা মানুষ সে খুজে পাবে, যে ওকে সত্যি ভালবাসতে পারে ! কোন করুনা নয় !
আজ পর্যন্ত যেই কথাটা শুনেছে বর্ষা সবার চোখেই এক ধরনের করুনা দেখেছে । এমন এটা ভাব যেন এই এই মেয়েটা এতো জলদি মারা যাবে !! কিন্তু কালকে রোমেন যখন কথাটা শুনলো প্রথমে তো হেসেই উড়িয়ে দিল । বিশ্বাসই করতে চাইল না । কিন্তু বর্ষার দিকে ভাল করে তাকতেই বুঝলো যে বর্ষা সত্য কথা বলছে তখন রোমেন কয়েক মুহুর্ত একেবারে স্তব্ধ হয়ে গেছিল !
বর্ষার মনে হল আর সবার মতই হয়তো রোমেনের চোখেও একটু পরেও এক ধরনেও করুনা জেগে উঠবে !
কিন্তু সেখানে অন্য কিছু জেগে উঠলো ! বর্ষা কেবল অবাক হয়ে লক্ষ্য করলো অল্প কদিনের পরিচিত এই ছেলেটার কষ্ট হচ্ছে !
এই ছেলেটার আসলেই কষ্ট হচ্ছে !
বর্ষা কেবল তাকিয়েই রইলো অবাক হয়ে !!
সারা রাত বর্ষা কেবল রোমেনের ঐ অশ্রু বিজরিত চোখের কথা ভেবেছে । আর কিছু ভাবতেই পারে নি ! কোন কিছু আছে নি আর ওর মনে ! সকাল বেলা কেন জানি মনে হল ওর রোমেনের সাথে দেখা করা লাগবে ! ওর সাথে দেখা করা লাগবে ! ওর সাথে কথা বলা লাগবে !
কিন্তু কেন লাগবে সেটা বর্ষা জানে না !
নাকি জানে ?
রুমি বলল
-জারুল তলায় দেখেছো ? ঐ যে বড় পুকুরটার পাশে ! রোমেন প্রায় সময়ই সেখানে বসে থাকে !
-আচ্ছা আমি দেখতেছি ! ধন্যবাদ রুমি ভাই !
বর্ষা বড় পুকুর পাড়টার দিকে হাটা দেয় ! হাটতে হাটতেই বর্ষার ওর কদিন আগে রকথা মনে পড়ে ! রোমানে নামের স্বল্প পরিচিত ছেলেটার কথা !
বর্ষাদের বাড়ির সামনের মোড়টাতে মানুষ জনের ভীড় খুব এটা লেগে থাকতো না কোন কালেই ! কিন্তু কিছুদিন আগে থেকে বর্ষা লক্ষ্য করে যে কয়েকটা ছেলে সামনের চায়ের দোকানে বসে আড্ডা মারে । যদিও খুব ভাল করে দেখনি তবে তবে এদের কে দেখে বর্ষার বকাটে ছেলে মনে হয় নি ! নতুন এসেছে সব ! এদের মধ্যে কেবল রুমিকেই সে চিনে একটু ! ওদের এলাকারই ছেলে ! ভাল আর ভদ্র ছেলে হিসাবে পরিচিত । রুমির সাথে যেহেতু আছে তাহলে মনে হয় ভালই হবে !
বড় পুকুরটার পাশে রোমেন বসে ছিল চুপ করে ! পা টা পুকুরের পানিতে ডোবানো ! প্যান্ট টা গোটানো না ! পানিতেই ভিজতেছে !
বর্ষা রোমেনের পাশে বসতে বসতে বলল
-তোমার বউ মারা গেছে ?
রোমেন বর্ষাকে এখানে আশা করে নি ! খানিকক্ষন তাকিয়ে রইলো ওর দিকে অবাক হয়ে !
বর্ষা আবার বলল
-কই বললা না ? বউ মারা গেছে ?
রোমানে কিছু না বলে আবার তাকিয়েই রইলো কেবল ! কেবল ভাবার চেষ্টা করছে মেয়েটা এমন করছে কেন ? মেয়েটার চোখ টা কেমন জানি ফোলা ফোলা ! বর্ষা কি কেঁদেছে নাকি ?
কেন ?
রোমেন বলল
-এমন করে কেন বলছো ?
-না মানে তুমি যেমন করে বসে আছো আর চেহারার কি হাল !! মনে হচ্ছে যেন তোমার বউ মরে গেছে !
এ কথা বলে বর্ষা ফিক করে হেসে দিল !
যদিও সে হাসিতে প্রান নাই ! তবুও বর্ষা হাসতে লাগলো !
-নাকি গার্লফ্রেন্ড ছ্যাকা দিয়ে চলে গেছে !
এই কথা বলে বর্ষা আবার হাসতে লাগলো
রোমেন হঠাৎ চিৎকার করে উঠলো ! বলল
-তোমার হাসি আসছে ? হাসি আসছে ? ফাজিল মেয়ে বোঝো না আমার এই অবস্থা কেন ? আমি তোমাকে ভালবাসি বোঝ না ?
এভাবে চিৎকার করা তে বর্ষা একটু অপ্রস্তুত হয়ে গেল ! কিন্তু সামলে নিল পরক্ষনেই ! একচিলতে হাসি সেখানে সেখানে দেখা দিল পরক্ষনেই !
রোমান বলল
-হাসছো কেন ? ফাজিল !!
-আমি ফাজিল ?
রোমানে কিছু বলতে পারলো না ! রোমানের এতোক্ষন পর যেন একটু হুস এল ! কি বলছে ! কার সাথে বলছে ?
বর্ষা রোমেন কে দেখতো কেবল রিক্সা যাওয়ার সময় ! যখনই রিক্সায় উঠতো কিংবা রিক্সা থেকে নামতো দেখতো একটা ছেলে দাড়িয়ে কিংবা বসে আছে মোড়ের দোকানের কাছে ! চোখটা সব সময় বর্ষার দিকে ! কিন্তু বর্ষা যখনই ছেলেটার দিকে তাকাতো তখনই ছেলেটা অন্য দিকে তাকাতো ! যেন একটু লজ্জা পেয়েছে ! বর্ষার প্রায়ই মনে হত ছেলেটাকে ডেকে একবার জিজ্ঞেস করে কি ব্যাপার ? কাজ কর্ম ফেলে এখানে বসে থাকার মানে কি !
কিন্তু তা আর জিজ্ঞেস করতে হল না এমনিতেই সেই সুযোগ এসে পড়লো !
সেদিন বর্ষা আর ওর মা আসছিল মার্কেট থেকে রিক্সায় করে ! বর্ষাদের বাড়ির গলির ঠিক মাথায় একটা বড় ম্যানহোলের গর্ত আছে ! ঢাকনা ছাড়া ! একটু অসতর্ক হলেই আর রক্ষা নাই ! সেদিন রিক্সায়ালা ঠিক সেই ভুল টাই করে ফেলল !
যা হওয়ার তাই হল ! পুরো রিক্সা শুদ্ধ উল্টে গেল ! বর্ষা পরলো একদিকে আর ওর মা পড়লো একদিকে !
বর্ষা যখন প্রথম চোখ মেলল দেখতে পেল একটা ছেলে ওর হাত ধরে ওকে টেনে তোলার চেষ্টা করছে ! কয়েক মুহুর্ত সময় লাগলো ছেলেটা কে চিনতে !
আরে এটা তো সেই ছেলেটা !! যে ছেলেটা সব সময় দাড়িয়ে থাকে !
-আপনার লাগে নি তো ?
-না ! একটু !!
ততক্ষনে আরো কয়েক জন চলে এসেছে !
-আরে আপনার মাথা থেকে তো রক্ত বের হচ্ছে ! আপনাকে তো ডাক্তার খানায় নিতে হবে !
বর্ষা কিছু ভাবতে পারছিল না । প্রাথমিক ধাক্কা কাটতেই ওর শরীরের কয়েক জয়গার কেমন ব্যাথা অনুভব হতে লাগলো ! বর্ষা বলল
-আম্মু !!
-আরে তাই তো !
সুন্দরী মেয়ে বলে সবাই বর্ষাকেই আগে বাঁচাতে এসেছে কিন্তু বর্ষার মা আর ব্যচারা রিক্সায়ালার দিকে কেউ যায় নি ! বর্ষার মনে হওয়াতে সবাই সেদিকে দৌড় দিল !
রোমান ততক্ষনে নিজেকে সামলে নিল ! চুপ করে বসে রইলো কিছুক্ষন ! বর্ষা বলল
-আমি জীবনে অনেক প্রপোজ দেখেছি কিন্তু তোমার মত এতো অদ্ভুদ ভাবে কেউ ভালবাসার কথা বলে নি ! ফাজিল মেয়ে আমি তোমাকে ভালবাসি হিহিহিহিহিহি !! ফাজিল মেয়ে !! হিহিহি
বর্ষা হাসতে থাকে কিছুক্ষন ! নিজের হাসি থামিয়ে বলল
-আচ্ছা একবার কল্পনা করতো, একটা মেয়ে দাড়িয়ে আছে একটা ছেলে তার কাছে গিয়ে বলল এই ফাজিল, আমি তোকে ভালবাসি ! হিহিহিহিহি ! কেমন হবে বল তো !!
রোমেন বর্ষার পাশে এসে বসলো ! বলল
-তুমি আমার সাথে এমন করছে কেন ? বুঝতে পারছো না আমার খারাপ লাগছে
বর্ষা ওর হাসি থামিয়ে দেয় ! রোমেনের দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে বলল
-তুমি বুঝতে পারছো না আমার কষ্ট হচ্ছে ! তুমি তো কত সহজেই বলে দিলে ভালবাসি ! আমি তো এই কথাটাও বলতে পারছি না ! ভালবাসি তবুও মুখ ফুটে বলতে পারছি না !
-কেন পারছো না ?
খানিকটা দুঃখের হাসি হেসে বর্ষা বলল
-মৃত্যু পথ যাত্রীদের বন্ধনে আবদ্ধ হতে নেই !
-এই মেয়ে চুপ ! আমি তোমাকে যেতে দিবো না কোথাও ! কোথাও না ! এবার থেকে আমরা সব কিছুর বিরুদ্ধে একসাথে লড়াই করবো ! একসাথে !
-কিভাবে লড়াই করবো ? আমি জানি আমি এই যুদ্ধে জয়ী হতে পারে না ! একদিন তোমাকে ছেড়ে চলে যেতে হবে তাই আমি চাই নি তোমাকে জড়াতে আমার সাথে .....
ঐ দিন সবাই মিলে বর্ষা আর আর ওর মা কে সবাই ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল ! সবাই বেশ আন্তরিক হলেও বর্ষা রোমেনের আগ্রহটা বেশ বুঝতে পারছিল । তারপর আস্তে আস্তে নাম জানা, মোবাইল নাম্বার আদান প্রদান ! কথা বলা বলি ! বর্ষার নিজেও রোমেন কে পছন্দ কিন্তু বর্ষা তার লিমিট জানে ! গতকাল যখন বর্ষা সব কিছু বলে তারপর থেকে রোমেন কে আর ঠিক থাকতে পারে নি! বর্ষা নিজেও নিজেকে সামলাতে পারে নি !
-তুমি চুপ কর ! বুঝেছ তুমি চুপ কর ! একটা কথা বলবা না ! আমার হাতটা ধরে দেখো ! একবার কেবল ধরে দেখো ! এই হাত তুমি কোনদিন ছেড়ে যেতে পারবে না ! আমার ভালবাসা দিয়ে সব সময় তোমাকে আমি আটকে রাখবো ! সব সময় !
বর্ষার কাছে সব কিছু কেমন যেন ঝাপছা মনেহয় ! ও আর কিছু মনে করে না ! আর কিছু ভাবে ! কদিন বাঁচবে ! কিভাবে বাঁচবে ! ওর যে লিউকোমিয়া আছে এটা বর্ষা কয়েক মুহুর্তের জন্য ভুলে যায় ! ওর কেবল মনে হয় ওর পাশে বসা ছেলেটি ওকে কিছুতেই পরাজিত হতে দিবে না ! কিছুতেই তাকে কোথাও যেতে দিবে না !
বর্ষা রোমেনে হাতটা শক্ত করে নিজের হাতের ভিতর চেপে ধরলো ! আসলেই সে কোন কিছুতেই এই হাত ছেড়ে দিবে না !
আমি জানি না বর্ষা আর রোমেনের সাথে পরে কি হয়েছিল !
না ! আসলে জানি ! কদিন আগে রুমি ভাই তার পোষ্টে বর্ষা আর রুমির গল্প বলেছিল ! গল্প ঠিক না ! রুমি ভাইয়ের বন্ধু রোমেনের গল্প ! কষ্টের গল্প ! আমার কষ্টের গল্প ভাল লাগে না ! তাই আর লিখি নি ! বাস্তবে যাই হোক না কেন আমি বিশ্বাস করি রোমেন আর বর্ষা এখনও পাশা পাশি আছে ! কাছাকাছি আছে !
প্রতিদিন সকাল বেলা বর্ষার যখন ঘুম ভাঙ্গে, বর্ষা চোখ মেলে দেখে রোমেন তার দিকে অপলক চোখে তাকিয়ে আছে ! আর বলছে "এই ফাজিল মেয়ে আমি তোমাকে ভালবাসি" !
গল্পটা আমার না ! রুমি ভাইয়ের (কালা মনের ধলা মানুষ) আমার পছন্দের একজন মানুষ ! রুমি ভাই যদিও আপনি গল্পটা দিয়ে খানিকটা মন খারাপ করিয়ে দিয়েছেন তবুও আই লাভ দ্যা পোষ্ট ! এই গল্পটা আপনার জন্য !
ভাল থাকবেন সব সময় !
ফেবু লিংক
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
অপু তানভীর বলেছেন:
২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
অশান্ত কাব্য বলেছেন: আরিব্বাই কি বস...
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
অপু তানভীর বলেছেন:
৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
লাভ ভাই বলেছেন: রনি ভাই আপনার লেখা বরাবরই ভাল........ ++++++++++++
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
+++
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
রেইন ম্যান বলেছেন: বেশ ভালো । কিন্তু ইদানীং কেন যেন অপু তানভীরের আগের ফ্লেভারটা পাইনা ।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
অপু তানভীর বলেছেন: তাই নাকি ?
৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: রুমি ভাইয়ের পোস্টটা পড়েছি।ভালবাসার মানুষগুলো একদিন না একদিন হারিয়ে যাবেই, তার আগে দুজনের একসাথে কাটানো সময়গুলোতেই ভালবাসার সার্থকতা।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
অপু তানভীর বলেছেন: হুম !!
৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২
লাবনী আক্তার বলেছেন:
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
অপু তানভীর বলেছেন:
৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
রুমির লেখাটা পড়েছিলাম।
এই লেখাটাও পড়লাম, ভাল লেগেছে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২
অপু তানভীর বলেছেন:
৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: গত কয়েকদিন খালি এ্কটার পর একটা দঃখের গল্প ই পড়তেছি।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২
অপু তানভীর বলেছেন:
১০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭
বিচছু বলেছেন: ব্রো লিউকোমিয়া রোগটা কি ভয়ংকর ভাল পোস্ট
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩
শাহরিয়ার রোমান বলেছেন: আমাকে নিয়ে গল্প
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
অপু তানভীর বলেছেন:
১২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
যোগী বলেছেন: ঐ মিয়া না বুঝলে বুঝায়া কন, মাইয়াদের গালীদেন কেন?
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
অপু তানভীর বলেছেন: গালী দিলাম কই ভাই ?? এইটা তো মিষ্টি ডাক !!
১৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫
অহন_৮০ বলেছেন: ব্রো লিউকোমিয়া রোগটা কি ভয়ংকর / /ভাল পোস্ট
লিউকোমিয়া হচ্ছে ব্লাড ক্যান্সার
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
অপু তানভীর বলেছেন:
১৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮
ভুং ভাং বলেছেন: ভাল লেগেছে। কিন্তু মনে হয় লবন কম।পরে বুজলাম অপু তানভীর এর লেখা না। তাও ভাল লেগেছে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
অপু তানভীর বলেছেন: না না না !! আমারই লেখা ! কেবল থিক তা রুমি ভাইয়ের লেখা থেকে নেওয়া !!
১৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
ভুং ভাং বলেছেন: তাও লবন কম।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
অপু তানভীর বলেছেন:
১৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
শায়মা বলেছেন: সুন্দরী মেয়ে বলে সবাই বর্ষাকেই আগে বাঁচাতে এসেছে কিন্তু বর্ষার মা আর ব্যচারা রিক্সায়ালার দিকে কেউ যায় নি ! বর্ষার মনে হওয়াতে সবাই সেদিকে দৌড় দিল !
হা হা হা
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬
অপু তানভীর বলেছেন: আপু এইটা আমার কথা না ! রুমি ভাইয়ের কথা ! আমি হলে আগে মা কেই বাঁচাতে যেতাম ! হিহিহিহি
১৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: খাইছে, এইভাবে প্রপোজ করলে কি হয় তার একটা বাস্তব উদাহরন আমার কাছে আছে।
আমার এক দুস্তো এক জুনিয়র মেয়েরে অনেক দিন ধরে পছন্দ করতো কিন্তু মেয়েদের সাথে কথা বলা আমাদের টোটাল ব্যাচে কুনো পুলার নাই। সবাইই অনেক দুস্টো যদিও।
তো একদিন আমরা সবাই মিলে ওরে সাহস দিলাম যে প্রপোজ করার সময় আমরা তোর পাশে থাকবো। নির্দিষ্ট দিন সকালে মেয়ে যখন ডিপার্টমেন্ট থেকে বের হচ্ছে আমরা তখন গেটের সামনে অবস্থান নিলাম, মেয়ে আমাদের দিকে আসছে আসছে ঠিক তখন আমার দুস্তো ট্রাফিকের মতো সামনে হাত তুলল আর বলল ঐ মাইয়া খাড়া, ওইখানেই খাড়া। শোন এইবার [মাইয়া ততক্ষনে ভয়ে আধমরা] আমি তোরে অনেক ভালোবাসি। ব্যাস দুস্তে আমার তারপরেই বিসমিল্লাহ বইলা সেইই দৌড়।
মেয়ে প্রথমে টাস্কি খেয়ে আমাদের দিকে তাকিয়ে রইলো তারপর সামনে এসে জিজ্ঞেস করলো আবালটা দৌড়ে গেলো কই? এতদিন লাগে প্রপোজ করতে? তাও এম্নে থ্রেট? ওরে আমি প্রপোজ করা শিখামু, কই গেছে তোমরা সত্যি করে বলো, আমিও সুন্দর মতো বলে দিসি ক্যান্টিনে পাবা।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
অপু তানভীর বলেছেন:
১৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
রোদেলা দুপুর বলেছেন:
++++++
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০২
অপু তানভীর বলেছেন:
১৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
তুিহনরানা007 বলেছেন: মজা পাইলাম না?
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০২
অপু তানভীর বলেছেন: মজা পান নাই ??
২০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: খুব সুন্দর.. মনটা কেমন যেনো হয়ে গেলো!!
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০২
অপু তানভীর বলেছেন:
২১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
অবসরপ্রাপ্ত বাউন্ডুলে বলেছেন: অসাধারণ লেখা... সত্যি ঘটনাটার মতো আপনার লেখাটাও গলার কাছে কি যেন একটা আটকে দিয়ে গেলো...
ভাইয়ার কাছে আগে থেকেই শুনেছিলাম আপনি ভাইয়ার লেখা নিয়ে গল্প লিখছেন... প্রতিদিনই খোঁজাখুঁজি করতাম...
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৫
অপু তানভীর বলেছেন: রুমি ভাইয়ের লেখাটা পড়েও এই রকম গলার কাছে কি যেন একটা আটকে ছিল !!
২২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪২
তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন: +++++++
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৭
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
২৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩২
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: ভুল উচ্ছাস ভাইয়ার কমেন্ট পড়ে টাশকি খাইলাম।
পুরাই বাংলা ছিঃনেমার ছিঃন।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
অপু তানভীর বলেছেন:
২৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
ব্লগার রানা বলেছেন: এই মেয়ে অপু ভাই যা বলে বুঝে নাও
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১০
অপু তানভীর বলেছেন: হুম !! বুঝে নাও বলে দিলাম !!
২৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ফাজিল মেয়ে ! তুই বুঝিস না তোকে ভালবাসি !
খাইসে!!!
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১০
অপু তানভীর বলেছেন:
২৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৬
একজন আরমান বলেছেন:
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
অপু তানভীর বলেছেন:
২৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৩
এ্যাডভোকেট ইয়াসিন বলেছেন: আপনার লেখা বরাবরই ভাল........
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
অপু তানভীর বলেছেন:
২৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: হুম , বুঝলাম। বিষয়টা হল, ফাজিল মেয়েগুলো সব বুঝে,,,ওরা রোমেনদের অবাধ ভালোবাসা যেমন বোঝে, তেমনি বাস্তবতাটাও খুব ভালো বোঝে! ...তাইতো ভালোবেসেও মুখ ফুটে কিছু বলতে পারেনা ...শুধু বর্ষার ব্রিষ্টি হয়ে ঝড়ে পড়ে......
আর একারনেই রোমেনের মত মায়াবী ছেলেগুলোকে কষ্টের নৌকো ভাসাতে হয়............
কষ্টগল্পে +++
ধলা ভাইয়ের লিখার লিংকটা দিয়েনতো..
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
অপু তানভীর বলেছেন: কষ্টের নৌকায় ভাসলেও ঐ ছেলে গুলো কোন যুক্তি বুঝতে চায় না ! তারা যে কোন কিছুর বিনিময়েই কেবল ঐ ফাজিল আর মিষ্টি মেয়ে গুলোর সাথে থাকতে চায় ! চায় সারা জীবন পাশা পাশি থাকতে !!
বাস্তবটা তারা বুঝতে চায় না !!
Click This Link
২৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৬
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: ভুং ভাং ভাইয়ের জন্য আমার তরফ থেকে.....যত খুশি দিয়ে নেন......
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
অপু তানভীর বলেছেন:
৩০| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৮
বনলতা মুনিয়া বলেছেন: ভালোবাসা ভালো না
০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
অপু তানভীর বলেছেন: হুম !! ভালু না !!
৩১| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৭
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: :!> :#>
০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
অপু তানভীর বলেছেন: কি গো বাপ্পী সাব দাঁত বের কইরা হাসলেন, একটু লজ্জাও পাইলেন, তারপর আবার হো হো কইরা হাসলেন, আমাকে দেখি মুখও ভেঙ্গাইলেন, একটু অবাকও হইলেন !
আবার মন খারাপ করলেন, একটু কান্নাও করলেন সব শেষে বিটলামী হাসি দিলেন !
এই টুকু সময়ের ভিতর এতো গুলো মনভাব ???
জলদি ডাক্তার দেখান ভাই
৩২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: ব্লগে কিছুদিন না আসলে কত কি যে মিস হয়ে যায়, কল্পনার বাইরে। কিছু কিছু কারণে নিজের ব্লগ ছাড়া অন্য ব্লগে যাওয়া হয়না বেশ কিছুদিন। সাদী (অবসরপ্রাপ্ত বাউন্ডুলে) না বল্লেও এই লেখা কবে যে দেখতাম জানিওনা।
আমার ব্লগ জীবনের সবচে সুন্দর এবং অনেক সম্মানের একটা উপহার পেলাম আজ। আর প্রেরক, সেই বিখ্যাত প্রিয় অপু তানভীর। সব সময় স্বীকার করি; আবারো করি, যার লেখার হাত'কে আমি অপরিসীম হিংসা করি, ভয়াবহ হিংসা করি।
অনেক সময়েই ভালবাসার গল্প লিখতে চেয়েছি, কিন্তু কখনোই সাবলীলতা অনুভব করতে পারিনি। এমন কি ভালবেসে যাই, ভালবাসি তাই - লেখার সময়েও সব সময় মনে হচ্ছিল, অপু এই ঘটনা টা কিভাবে লিখত? আবেগ টা কে সে কোন দিক দিয়ে প্রকাশ করতো?
সেই দুটি ঘটনার একটিই আজ গল্প হয়ে গেল অপু'র হাত ধরে। আমি সত্যিই গর্বিত। যেদিন তুমি জানিয়েছিলে , রোমেন - বর্ষা কে নিয়ে তুমি গল্প লিখতে চাও, গর্বিত হয়েছিলাম সেদিন থেকেই। কত জন কে বলে বেড়িয়েছি, অপু তানভীর আমার লেখা থেকে থিম নিয়ে গল্প লিখছে !!
আজ সেই গল্প চোখের সামনে দেখে অন্যরকম ভাল লাগায় আচ্ছন্ন হলাম।
কৃতজ্ঞতা, প্রিয় অপু।
০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
অপু তানভীর বলেছেন: রুমী ভাই আপনাকে ঐ দিনও বলেছিলাম আজও বলছি আমার ব্লগে লিখি কোন কারন ছাড়াই । নিজের ভাল লাগে ! কিন্তু যখন প্রিয় কিছু মানুষের কাছ থেকে এমন মন্তব্য পাই সত্যি মনে হয় আমার এখানকার লেখালেখি সার্থক ! মন আনন্দে সিক্ত হয় !
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ !!
সব সময় ভাল থাকবেন প্রিয় রুমি ভাই !!
৩৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
অকৃতজ্ঞ বলেছেন: দারুন! চমৎকার!
প্লাস
০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
৩৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
মাক্স বলেছেন: +
০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
অপু তানভীর বলেছেন:
৩৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
বাংলার হাসান বলেছেন: +++++++++
০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
অপু তানভীর বলেছেন:
৩৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: ভুল উচ্ছাস বলেছেন: খাইছে, এইভাবে প্রপোজ করলে কি হয় তার একটা বাস্তব উদাহরন আমার কাছে আছে।
আমার এক দুস্তো এক জুনিয়র মেয়েরে অনেক দিন ধরে পছন্দ করতো কিন্তু মেয়েদের সাথে কথা বলা আমাদের টোটাল ব্যাচে কুনো পুলার নাই। সবাইই অনেক দুস্টো যদিও।
তো একদিন আমরা সবাই মিলে ওরে সাহস দিলাম যে প্রপোজ করার সময় আমরা তোর পাশে থাকবো। নির্দিষ্ট দিন সকালে মেয়ে যখন ডিপার্টমেন্ট থেকে বের হচ্ছে আমরা তখন গেটের সামনে অবস্থান নিলাম, মেয়ে আমাদের দিকে আসছে আসছে ঠিক তখন আমার দুস্তো ট্রাফিকের মতো সামনে হাত তুলল আর বলল ঐ মাইয়া খাড়া, ওইখানেই খাড়া। শোন এইবার [মাইয়া ততক্ষনে ভয়ে আধমরা] আমি তোরে অনেক ভালোবাসি। ব্যাস দুস্তে আমার তারপরেই বিসমিল্লাহ বইলা সেইই দৌড়।
মেয়ে প্রথমে টাস্কি খেয়ে আমাদের দিকে তাকিয়ে রইলো তারপর সামনে এসে জিজ্ঞেস করলো আবালটা দৌড়ে গেলো কই? এতদিন লাগে প্রপোজ করতে? তাও এম্নে থ্রেট? ওরে আমি প্রপোজ করা শিখামু, কই গেছে তোমরা সত্যি করে বলো, আমিও সুন্দর মতো বলে দিসি ক্যান্টিনে পাবা।
ভাইরে মজা পাইলাম
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৫
অপু তানভীর বলেছেন:
৩৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৫৩
মোঃ নুর রায়হান বলেছেন: আপনাদের লেখা পড়লে মাঝে মাঝে আমার খুব হিংসে হয়।
ইস যদি আপনার মতো লিখতে পারতাম!
আর গল্পের ব্যাপারে বলার কিছু নাই।
এটির প্রশংসা করার যোগ্যতাও আমার নেই।
১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
অনীনদিতা বলেছেন: humvaloi laglo