নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মেয়েটিকে রাস্তার পাশে এভাবে দাড়িয়ে থাকতে দেখে একটু অবাকই হতে হল ! ঘড়িতে সময় দেখলাম । রাত প্রায় ১১টার কিছু বেশি বাজে । এই সময়ে একটা মেয়ে এভাবে এখানে দাড়িয়ে আছে ! একটু বেমানান দৃশ্য !
অবশ্য মিন্টু রোডের এই দিকে সব ভিআইপি দের বসবাস ! কিন্তু মেয়েটি যেখানে দাড়িয়ে আছে সেই জায়গা টা একটু নির্জন ! কোন মেয়ে যদি মিন্টু রোডের বাংলো গুলো থেকে রাতের বেলা হাটতেও আসে আমার মনে হয় না মেয়েটা একা একা এতো দুর আসবে !
তবুও আমার কাছে খটকা লাগতো না ! লাগছে কয়েকটা কারনে !
প্রথম কারনটা হল এখন বাইরে খুবই ঠান্ডা ! এই ঠান্ডার সময়ে কেউ বিশেষ করে কোন মেয়ে একা একা নৈশ ভ্রমনে বের হবে এটা ভাবতেই একটু যেন কেমন লাগে ! আমি বের হয়েছি পেটের দায়ে ! তবে আজকে সত্যিই টিউশনী থেকে বের হতে হতে একটু দেরীই হয়ে গেছে ! অন্যান্য দিন দশটার ভিতরেই বের হয়ে যাই । কিন্তু আজকে এগারোটা বেজেই গেল ! আন্টি কিছুতেই না খাইয়ে ছাড়লেন না !
দুই নাম্বার যে বিষয়টা আমাকে যেটা অবাক লাগছে সেটা হল মেয়েটার পায়ের কাছে একটা ব্যাগ রাখা ! মেয়েটি বার বার এদিক ওদিক দেখছে । কারো আসার অপেক্ষা করছে মনে হয় !
আমার সব থেকে খটকা লাগলো এই বড় সাইজের ব্যাগটা দেখে ! এই ব্যাগ নিয়ে কোন মেয়ে নিশ্চই রাতে হাওয়া খেতে বের হবে না ।
আর একটা ব্যাপার আমাকে অবাক লাগছে সেটা হল মেয়েটার পোষাক ! মেয়েটি একটা লং কামজ পরেছে ! নীল রংয়ের মনে হয় ! তার উপরে সাদা সোয়েটার আর সাদা মাফলার ! সাথে জিন্স ! কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মেয়েটার লং কামিজ টা কেমন জানি বেমানান মনে হচ্ছে ! আজকাল এই রকম কামিজ দেখাই যায় না ! এখন সে লং কামিজ উঠছে সেটার থেকে এটা একবারেই ভিন্ন !
আমার মনে পরে যখন আমি স্কুলে পড়তাম আমার আন্টিরা ঠিক এই রকম কামিজ পরত ! কিন্তু এই মেয়ে এই রকম কামিজ পরে আছে কেন ?
এমন কি মেয়েটি যেই জিন্স টি পরে আসে সেই টাইপের জিন্সও মেয়েরা পরে না ! আসলেই এই মেয়েটার পোষাক পরিচ্ছেদ কেমন ওল্ড ফ্যাশান !
সব কিছু মিলিয়ে মেয়েটি আমার দৃষ্টি আকর্ষনে সমর্থ্য হয়েছে ।
এখন আমার কি করা উচিৎ ?
মেয়েটির কাছে গিয়ে কথা কি বলবো ?
বয়সে আমার সমানই মনে হয় ! কিংবা একটু বড় তবুও মেয়েটার কাছে গিয়ে কিছু জানতে চাওয় উচিৎ ! অথবা কোন কিছু না ভেবে চলে যাই নিজের রাস্তায় । কি দরকার ঝামেলা !
কিন্তু সমস্যা একটা আছে ! আজকে যদি এই ভাবে চলে যাই তাহলে রাতে বাসায় গিয়ে কিছুতেই শান্তি পাবো না ! বার বার মেয়েটির চিন্তিত মুখে কারো জন্য অপেক্ষা করা চেহারাটা মন পড়বে ! এইটা একটা অশান্তির ব্যপার !
আমি আস্তে আস্তে মেয়েটির দিকে এগিয়ে গেলাম ! মেয়েটি তখনও রাস্তার দিকে তাকিয়েই আছে । আমি যে পাশে গিয়ে দাড়িয়েছি মেয়েটি তা লক্ষ্যই করে নাই ! আমি একটু গলা খায়ের দিলাম ! মেয়েটির কোন ভ্রুক্ষএপ নাই !
আশ্চার্য ফাজিল মেয়ে ! আমি একটা ভালা পুলা নিজে আইছি উপকার করটে কিন্তু সে আছে নিজের ভাব নিয়ে !
কিন্তু তা হবে না !
আমি উপকার করবই !!
আমি এবার বললাম
-এখানে এতো রাতে এভাবে দাড়িয়ে থাকা ঠিক না !
আমি এবার ভেবেছিলাম মেয়েটা আমার দিকে তাকাবে ! বলবে দেখুন না একটু বিপদে পড়েছি ! সেই কতক্ষন ধরে এখানে দাড়িয়ে আছি কিন্তু কোন যানবাহনই আসছে না !
কিন্তু এবারও মেয়েটা আমার দিকে ফিরেও তাকালো না ! এমন একটা ভাব যেন আমি এখানে নেই ! আমার কথা মেয়েটার কানেই ঢুকছে না !
কি এতো বড় অপমান !!
আমি হইলাম বলকার (ব্লগার) অপু তানভীর আমাকে অপমান !!
উপকারের ক্ষ্যাতাপুরি !!
আমার মনে হল এখানে দাড়িয়ে থাকার আর কোন মানে হয় না ! আমি হাটা দিতে যাবো তখনই মেয়েটা বলে উঠলো
-রাত বিরাতে এভাবে মেয়েদের উপকার করতে যাবেন না সাহেব ! বিপদে পড়বেন !
আমি কিছুক্ষন জন্য যেন থেমে গেলাম ! প্রথমে মনে হল এইটা কি হল ?
কেউ কি কিছু বলল ?
এই মেয়েটা কি কিছু বলল ?
কোন মেয়ের গলার আওয়াজ কি এই রকম হতে পারে ? আমার তখন আর কোন কথা মনে হল না ! কেমন হল এই খানে কোনকিছু একটা যেন ঠিক নাই !
কোথাও বড় রকমের একটা গন্ডগোল আছে !
পুরা রোডটার দিকে আমি ভাল করে তাকালাম ! নিয়ন লাইট গুলোই কেবল দাড়িয়ে আছে লম্বা পথটা জুড়ে । আর দাড়িয়ে আছে মেয়েটা ! সাথে আমি ! মেয়েটার থেকে আমি প্রায় ছয় সাত হাত দুরে দাড়িয়ে ! কিন্তু মেয়েটা যখন আমাকে কথাটা বলল আমার মনে হল যেন মেয়াটা ঠিক আমার কানের কাছে দাড়িয়ে আছে !
শিরশিরে একটা অনুভুতি আমার সারা শরীর দিয়ে প্রবাহিত হল ! আমার মন বলছে এখান থেকে যত তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া যায় ততই ভাল কিন্তু ব্রেন সেই অস্বস্তিকর ব্যাপারটা ধরতে চাইছে !
আমি কিছু ভাবতে যাবো ঠিক তখনই আমার একটা ব্যাপার খটকা লাগলো ! আমি আরে মেয়েটির........
আমি আমার চিন্তাটা ঠিক মত শেষও করতে পারলাম না আবারও সেই কন্ঠস্বর শুনতে পেলাম !
-এখানে দাড়িয়ে থাকেবন না !
এবার মেয়েটির কন্ঠে কেমন একটা রাগের ছোয়া পেলাম ! না ভাই আমার উপকার করার দরকার নাই ! আমি এখান থেকে এখনই বিদাই নেই !
কিছুদুর যেতে আমি একটা যান বাহনের আওয়াজ পেলাম ! এদিকেই আসছে ! আমার ধারনা ঠিক করে দিয়ে সিএনজিটা আমার পাশ দিয়ে চলে গেল ! আমি আবার মেয়েটার দিকে তাকালাম ! সিএনজিটা থামলো ঠিক মেয়েটার সামনে ! মেয়েটা মাথা নিচু করে কি যেন বলল তার একটু পরেই ব্যাগ নিয়ে উঠে পড়লো সিএনজির ভিতরে ! সিএনজিটা যখন আবারও আমার পাশ দিয়ে চলে গেল ঠিক তখনই আমি আর একটা খটকা ধরতে পেলাম !
আরে এটাতো সিএনজি না !
বেবিট্যাক্সি !
আগে ঢাকায় এই জাতীয় টুস্টোক হুইলার ইঞ্জিন চলতো ! কিন্তু সেই অনেক দিন আগের কথা ! আমি যতদুর জানি বিএনপি সরকার এইটা ব্যান করে দিয়েছে ! তাহলে ?
কি ব্যপার ?
আজকে কি হচ্ছে !!
সব কিছু এমন উল্টাপাল্টা !
মিন্টু রোডের পাশে দিয়ে রমনা পার্কের দিকে যে রাস্তা টা চলে গেছে বেবিট্যাক্সিটা সেই রাস্তায় চলে গেল ! আস্তে আস্তে চোখের আড়ান চলে গেল ! আমি আবার হাটা দিলাম । গত কয়েক মিনিট ধরে যা হল তা নিয়ে একটু চিন্তা করতে লাগলাম !
আমার মব বলছে কিছু একটা ঠিক হচ্ছে না এখানে ! কিছু একটা সমস্যা তো আছেই !
কয়েক কদম এগিয়েছি ঠিক তখনই একটা আওয়াজ শুনতে পেলাম ! মনে হল যেন কোথাও কোন দূর্ঘটনা ঘটেছে ! যেন কোন গাড়ি কোন কিছুর সাথে ধাক্কা খেয়েছে !
যদিও আমি দেখতে পাইনি যে কি হয়েছে কিন্তু আমার মনে হচ্ছে যে মেয়েটাকে বহন করা বেবিট্যাক্সিটাই দূর্ঘটনার স্বীকার হয়েছে !
আমি খানিকটা এগিয়ে গেলাম ! কিন্তু এখানে একটু অন্ধকারের মত ! মন বলতে দরকার নাই এতো উপকারী হওয়া ! কিন্তু নিজের কৌতুহল কে কিছুতেই দমিয়া রাখতে পারলাম না ! আমি একটু এগিয়েছি এমন সময় দেখি সেই মেয়েটা কেমন দৌড়ে আসছে ! আমার দিকে না এসে দৌড়ে মিন্টু রোডের দিকে চলে গেল ! আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই দেখি মেয়েটির পেছন পেছন একটা ছেলে দৌড়ে আসছে !
আস সব থেকে ভয়ের ব্যাপর হল ছেলেটার হাতে ইয়া বড় একটা রামদা টাইপের কিছু !
মেয়েটি দৌড়াচ্ছে ঠিক ছেলেটা দৌড়াচ্ছে তার পিছন পিছন !
আমি এই অন্ধকারের ভিতরেও ছেলেটার চেহারা একটু দেখতে পেয়েছিলাম । সেখানে ছিল একটা খুনে নেশা ! যে কোন ভাবেই যেন ছেলেটা মেয়েটাকে মারতে চায় ! আমি কিছু না ভেবেই ছেলেটার পিছনে দৌড়াতে শুরু করলাম ! আমার কেবল মনে হল যে কোন মূল্যেই মেয়েটিকে বাঁচাতে হবে ! কিন্তু একটু দুর যেতেই কিসে যেন হোচট খেয়ে পড়ে গেলাম ! আর একটু হলেই পাকা রাস্তার উপর মুখ থুবড়ে পরতাম কোন ভাবে নিজের মুখটা বাঁচালাম ! কিন্তু আমি যতক্ষনে উঠেছি ততক্ষনে ছেলেটি আর মেয়েটি অনেক দুরে চলে গেছে ! প্রায় আমার চোখের আড়ালে !
আমি আবারও দৌড়াতে লাগলাম ! যখন মেয়েটি দৃষ্টি গোচর হল তখন দেখি মেয়েটা রাস্তার উপর শুয়ে আছে !
আর একটু কাছে গিয়ে দেখি মেয়েটি আসলে রাস্তার উপর শুনে নাই ! মেয়েটি পরে আছে রাস্তার উপর ! মৃত !
মেয়েটির গলা বরাবর ছুড়িটা চালনো হয়েছে ! প্রায় আলাদা হয়ে গেছে ধর থেকে !
আম চোখ ফিরয়ে নিলাম ! এই দৃশ্য আমার পক্ষে দেখা সম্ভব না !
আমি উল্টা দিকে ঘুরে দৌড় দিলাম ! এখানে আর থাকা যাবে না ! কেউ দেখে ফেললে আমি বিরাট ঝামেলায় পড়ে যাবো !
একটু দুরেই ডিবি অফিস ! আমাকে আর আস্ত রাখবে না !
হয়তো চলবে ....।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৯
অপু তানভীর বলেছেন: পালিয়ে এলাম ।
২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পালাতেই হবে
অসাধারন কাহিনী
খবরদার আর এমন ভুল করবেন না ঘুমের খেয়ালে
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২০
অপু তানভীর বলেছেন: কন কি ?? ঘুমের ঘরে?? হাহহাহাহা ।।
৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৫
মৃন্ময় বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পালাতেই হবে !!
পালাও জলদি পালাও!!!!!!!
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২০
অপু তানভীর বলেছেন: পালাও জলদি পালাও!!!!!!!
৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
স্বপনবাজ বলেছেন: চলুক !
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২০
অপু তানভীর বলেছেন: ভাবতেছি আর চালাবো না ।
৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩১
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: অসাধারন, চালাযা যান, চালাইতেই হবে নাইলে খেলুম না ......
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
অপু তানভীর বলেছেন: দেখি কি করা যায় । তবে শিওর হয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না ।
৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: ওফ!! কি ভয়ংকর ছবি দিয়েছেন!!!!! দাড়ান পুরোটা পরে নিই.।।।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
অপু তানভীর বলেছেন: ভয়ংকর গল্পে তো ভয়ংকত ছবিই দিমু তাই না ??
৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪২
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: প্লিজ নেক্সট পর্ব তাড়াতাড়ি দিবেন....১ম পর্বে +++
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
অপু তানভীর বলেছেন: দেখি মন যদি ভাল থাকে তাহলে তাড়াতাড়ি দিবো ।
৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
এরিস বলেছেন: ছবি দেয়ার সময় একটু আমার মতো ভীতু মানুষের কথা ভাববেন প্লিজ। রাতে ঘুমাতে পারিনা এসব রক্তমাখা ছবি দেখলে
গল্প সুন্দর এগুচ্ছে। শেষটুকুর অপেক্ষায় রইলাম।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
অপু তানভীর বলেছেন: অপেক্ষায় থাকেন
৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১১
নিকোটিন বলেছেন: দারুণ। +
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
অপু তানভীর বলেছেন:
১০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
htusar বলেছেন: পরথম ভাবসিলাম ভুত এফ এম এর কাহিনি পরতাসি। চালাই যান। ভাল হইসে।
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৮
অপু তানভীর বলেছেন: নারে ভাই ভুত এফ এমের কাহিনী না । নিজের বানানো কাহিনী
১১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০০
মঈনউদ্দিন বলেছেন: চমৎকার+++++++++++
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৩
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ
১২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৫
সিলেটি জামান বলেছেন: ফিনিশিংটা সুন্দর হইছে, চালাইতে গেলে এক্সিডেন্ট করতে পারে
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
অপু তানভীর বলেছেন: আমিও জানি তা । এখন কি করি ??
১৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:০৬
শের শায়রী বলেছেন: এইবার আমার মন মতন কাহিনী পাইছি। চলুক ভাই।
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
অপু তানভীর বলেছেন: চালানোর ঠিক ভরসা পাইতেছি না । দেখি কি করা যায়
১৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
শাহিন বলেছেন: সুন্দর, চালিয়ে যান ।
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৪
অপু তানভীর বলেছেন: দেখা যাক কি করা যায় !!
ধন্যবাদ !!
১৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৭
চৌকশ বলেছেন: জটিল !!!
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৫
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
১৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
শ্রাবণ জল বলেছেন: পড়া শুরু করে ভেবেছিলাম আপনার "হলেও হতে পারে" টাইপ প্রেমের গল্প এটি। পুরোটা পড়ে ভুল ভাঙলো।
শেষ করুন।
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: দেখা যক কি করা যায় ! শেষ করার আশা আছে !
ধন্যবাদ !!
১৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: পরের পর্বে কি হবে মনে হয় মোটামুটি ধরতে পেরেছি। দেখা যাক।
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
অপু তানভীর বলেছেন: হুম !! কমন কাহিনী !!
১৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১০
শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: বাকি টা কই মিয়া ভাই ? :-&
২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: কয়েকটা দিন গল্প লেখার কাজ বন্ধ আছে ভাই ! তাই !!
লিখে ফেলবো !!
১৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৫
একজন আরমান বলেছেন:
দারুন।
রোমান্টিকতার বাইরের অপু তানভীর। হরর গল্পাকার।
পরের পর্ব চাই।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
অপু তানভীর বলেছেন: হুম পরের পর্ব পাব খুব জলদি !!
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পালাতেই হবে !!
পালাও জলদি পালাও!!!!!!!