নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

অতীতের পরিচিত মেয়েটি

১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫

সাদা চুরিদাড় বা সাদা ল্যাগিংসয়ের উপর আমার বিশেষ দুর্বলতা আছে । কোন মেয়ে যদি এই সাদা ল্যাগিং বা চুরিদাড় সেলোয়ার কামিজ পরে এসে আমাকে প্রোপোজ করে আমি নির্ঘাত হ্যা বলে দেব ।

যদিও সেই সম্ভাবনা খুবই কম । এই টাইপের পোষাক পরা মেয়ে গুলো কেন জানি খুবই মুডি হয় । অন্য কারো দিকে ফিরেও তাকায় না । তারা খুব ভাল করেই জানে যে মানুষ জন তাদের দিকে তাকাবে ।

কিন্তু এই মেয়েটা আমার দিকে তাকাচ্ছে কেন ?

বড়ই রহস্যময় ব্যাপার !



সকাল বেলা এই মেডিক্যাল কলেজ মোড় টাতে এসেছিলাম আড্ডা মারতে । সেমিস্টার ফাইনাল শেষ হয়েছে । এখনও ক্লাস শুরু হয় নাই । তার উপর আমার কম্পিউটার টা নষ্ট হয়ে পড়ে আছে । সময় কাটানোর এক মাত্র উপকরন হচ্ছে এই আড্ডা ।

কিন্তু আজকে যেন একটু তাড়াতাড়িই চলে এসেছি । রমিজ মামার দোকানের পাশে দাড়িয়ে চা খাচ্ছি ঠিক তখনই মেয়েটাকে দেখতে পেলাম ।

আকাশী রংয়ের একটা শর্ট কামিজের সাথে ধবধবে সাদা ল্যাগিং । আর হাতে এপ্রোন । মানে ডাক্তার ! এই মেয়ের ভাব বেশি হবার কথা !

আমি মেয়েটির দিকে তাকিয়ে রইলাম কিছুক্ষন । খানিকটা অবাক লাগছে যে মেয়েটির চেহারা কেমন যেন পরিচিত মনে হল ।

অবশ্য প্রত্যেক লুল পাবলিকেরই সুন্দর চেহারার মেয়েদেরকে পরিচিত মনে হয় ।

তাই আর সেদিকে গেলাম না । কিন্তু একটু পর আমি অবাক হলাম এই দেখে মেয়েটিও আমার দিকে তাকিয়ে আছে ।

হ্যা, এমন হতে পারে যে যখন কোন ছেলে কোন মেয়ের দিকে তাকায় তখন মেয়েটিও ছেলেটির দিকে তাকায় । খানিকটা বিরক্তও হয় মাঝে মাঝে । অবশ্য সবাই হয় । সেটা হয় স্বল্প সময়ের জন্য ।

কিন্তু এই মেয়েটা আমার দিকে তাকিয়ে আছে খানিকটা পরিচিত ভঙ্গিতে । একটু যেন হাসি মুখে । বহু দিন পরে যেন কোন পরিচিত কারো সাথে দেখা হয়ে গেছে এমন একটা কিছু ।

তাহলে কি মেয়েটি সত্যি আমার পরিচিত ?

গিয়ে কি কথা বলব ?

আমি আমার আসে পাশে একবার তাকিয়ে নিলাম । এটা নিশ্চিত হওয়া দরকার যে মেয়েটি আসলেই আমার দিকে তাকিয়ে আছে । দেখা যাবে মেয়েটি আমার দিকে না আমার পিছনে বা আসে পাশের কারো দিকে তাকিয়ে হাসছে । কথা বলতে গিয়ে শেষে বেইজ্জত হব ।

একবার বসুন্ধরায় দাড়িয়ে আছি । হঠাত্‍ পাশে একটা মেয়ে এসে বলল

-কেমন আছে ? বহুদিন কোন খোজ খবর নেই যে !

অপরিচিত মুখ তবুও আমার মনটা ভাল হয়ে গেল । বললাম

-আমি ভাল আছি ।

মেয়েটি আমার দিকে কিছুক্ষন শীতল দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল । তারপর চুলের আড়াল থেকে কানের হেড ফোন খুলে বলল

-আপনি আমাকে কিছু বললেন ?

আমি থ হয়ে গেলাম । এই মেয়েটি আসলে ফোন কথা বলছিল আর আমি বেকুবের মত ভেবেছি আমাকে বলেছে ।

অতি উত্‍সাহী লুল পাবলিকের যা হয় আর কি !

আমি তাই এই বার আর রিক্স নিলাম না । এই সকাল বেলা বেইজ্জত হওয়ার কোন ইচ্ছাই আমার নাই । আমি আসেপাশে আর একবার তাকিয়ে নিলাম ।

চা ওয়ালা মামা আর আমি ছাড়া তো আর কাউকে দেখাও যাচ্ছে না ।

তাহলে কি ?

আমি আবার যখন মেয়েটির দিকে তাকালাম তখন দেখি মেয়েটি আমার দিকে হাটতে শুরু করেছে ।

ও মাই গড !

এদিকেই আসছে নাকি ?

মেয়েটি আমার কাছেই এল । আমি যে বেঞ্চে বসেছিলাম মেয়েটি তার অপর প্রান্তে বসল । তারপর মামাকে চা দিতে বলল ।

মেয়েটি যখন চায়ে চুমুক দিচ্ছে তখন আমি খানিকটা সাহস নিয়ে বললাম

-এক্সকিউজ মি ?

মেয়েটি আমার দিকে তাকাল ।

-একটা কথা জিজ্ঞেস করব ?

মেয়েটি কোন জবাব না দিলেও মাথা নুইয়ে সম্মতি দিল । ওর মুখ দেখে মনে হল ও খুব কৌতুক বোধ করছে ।

-আমি কি আপনাকে চিনি ? মানে আমাদের কি আগে দেখা হয়েছে ?

আমার মনে হল মেয়েটি এখনই বলবে এই কথা আর কয়জন কে বলেছেন ?

কথা অবশ্য সত্যি এর আগেও আমি এই কথা অনেককেই বলেছি । মেয়েদের সাথে কথা শুরু করার একটা পুরানো স্টাইল ।

কিন্তু মেয়েটি যা বলল তাতে আমি খানিকটা না বেশ খানিকটা অবাক হলাম ! মেয়েটি বলল

-আমি তোমার পরিচিত কিনা বলতে পারছি তবে তুমি আমার পরিচিত অপু সাহেব !

এই বলে মেয়ে রহস্যময় হাসি দিল ।

এই মেয়েটি আমার নাম জানে ! তার মানে মেয়েটি আমাকে চেনে । সেই হিসাবে আমারও মেয়েটিকে চেনার কথা । আমি খানিকটা ইতস্তত করে বললাম

-আপনি আমার.....

আমাকে মেয়েটি থামিয়ে দিয়ে বলল

-তুমি !

-আচ্ছা । তুমি আমাকে চিনো ? আমায় নাম জানো ?

-আমি যতদুর জানি তোমার নাম অপু । তোমার বাবা একজন ব্যাংকার । তাই না ?

তারপর মেয়েটি আস্তে আস্তে অনেক কথাই বলল যার মানে মেয়েটি আমার পরিচিত । কিন্তু মেয়েটিকে আমি চিন্তে পারছি না কেন ? এতো সুন্দরী মেয়ে আমার পরিচিত অথচ আমি চিন্তে পারছি না ! মেয়েটি আর কিছু বলল না ।

আমি অনেক জিজ্ঞেস করার পরেও কিছু বলল না । কেবল হাসল । বলল

-চেষ্টা করে দেখো আমাকে চিন্তে পারো কিনা । কালকে দেখা হবে আবার ।

মেয়েটি আর দাড়াল না ।

-আমার ক্লাস আছে । যাই ? আর চায়ের বিলটা দিয়ে দিও । টাটা ।

মেয়েটি হাসতে হাসতে চলে গেল ।

-নামটা অন্তত বলে যাও ।

-নাম বললেই তুমি চিনে যাবে । তবে এই টুকু বলি আমি তোমার স্কুলের বন্ধু । ভাল থেকো ।

মেয়েটি চলে গেল ।

আমি রুমে এসেও মেয়েটিকে মাথা থেকে বের করতে পারলাম না । স্কুলের কথা গুলো মনে করতে লাগলাম ।

কে হতে পারে ?

এই মেয়েটির সাথে মিল এমন কাউকে তো মনে পড়ছে না ।

ওয়েট !

একটা মেয়ে ছিল !

মেয়েটার মুখের সাথে এই মেয়েটার বেশ মিল ।

লিরা নাম মেয়েটার ।

মেয়েটির কথা আমার খুব ভাল মনে আছে ।

কিন্তু লিরা তো খুব মোটা ছিল । এই মেয়ে সেই মেয়ে হতে পারে না ।

তাহলে ?

রাতেও অনেক চেষ্টা করলাম কিন্তু মেয়েটাকে কিছুতেই চিনতে পারলাম না ।

পরদিন সকালে আবারও মেয়েটার সাথে দেখা । আমি ঐ মামার দোকানে বসে ছিলাম । কেন জানি মনে হচ্ছিল মেয়েটা আসবে !

বসে বসে চা খাচ্ছি ঠিক তখনই পেছন থেকে কেউ আমার কাধে হাত রাখল । পিছনে তাকিয়ে দেখি সে ।

-হাই । কি খবর ?

-ভাল ।

-চিন্তে পারলে আমাকে ?

খানিকটা কনফিউজ ছিলাম কিন্তু তবুও বললাম

-তুমি লিরা !

মেয়েটি কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে রইল । তারপর বলল

আমি জানতাম তুমি আমাকে ঠিকই চিনবে ।

যাক ধারনা ঠিক হয়েছে । এ লিরাই ।

-কিন্তু তুমি এতো ...

আমার মুখের কথা কেড়ে নিয়ে লিরা বলল

-কবছর পরে দেখা হচ্ছে ?

-পাঁচ বছর তো হবেই !

-এই সময়ে কত কিছু চেঞ্জ হয় !

-হুম । আমাকে মনে রেখেছ ?

লিরা আমার দিকে তাকিয়ে বলল

-তোমাকে মনে রাখবো না ? এক মাত্র তুমিই ছিলে যে কেবল আমার মনের সাথে বন্ধুত্ব করেছিল । অন্যেরা তো কেবল আমার মোটা শরীরটাই দেখতো ।

আসলেই লিরা অনেক মোটা ছিল ।

মোটামুটি সবাই ই ওকে নিয়ে হাসি মশকরা করত । আমি নিজেও করতাম । কোনদিন চিন্তা করি নি ওর মনের অবস্থা কেমন হবে । একদিন টিফিন পিরিয়ডে লিরা দেখলাম স্কুলের পেছনে ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদতে । ঐদিন সকালেই ওকে নিয়ে একটু হাসাহাসি করেছিলাম ।

নিজের কাছে এতো খারাপ লাগল । খুব বেশি অপরাধী লাগছিল নিজের কাছে ।

স্কুল ছুটির পরে আমি লিরার জন্য অপেক্ষা করছিলাম । লিরা এমনিতে সবার পরে বের হত । আমি ওর পথ রোধ করে দাড়ালাম । আমাকে ওভাবে দাড়াতে দেখে লিরার মুখটা একটু কালো হয়ে গেল ।

-বাসায় যাবে ?

-না ।

-টিউশনী ?

-হুম ।

-আজকে না গেলে হয় না ?

-কেন ?

-তোমাকে এক জায়গায় নিয়ে যেতাম !

-কেন ? আমি তোমার সাথে কেন যাবো ?

-কারন আমাকে একটা সুযোগ দেওয়া উচিত্‍ !

-কিসের সুযোগ ?

-আমি একটা অপরাধ করেছি সেই অপরাধটার প্রাশচিত্ত করার সুযোগ ।

-কি অপরাধ ?

-একজনের মনে কষ্ট দিয়েছি ।

লিরা কিছুক্ষন তাকিয়ে রইল আমার দিকে । বোঝার চেষ্টা করছিল যে আমি ওর সাথে ফান করছি কি না ! আমি বললাম

-দেখো আমি সবার সাথে এমনি ইয়ার্কি ফাজলামি করি । কিন্তু কাউকে কষ্ট দিতে চাই নি কোন দিন ।

লিরা আমার কথা শুনছিল মন দিয়ে ।

আমি জানি আমি তোমাকে কষ্ট দিয়েছি । একটা সুযোগ দাও ।

লিরা রাজি হল । ঐ দিন লিরাকে নিয়ে অনেক ঘুরলাম । প্রথম প্রথম ও একটু অস্বস্থি বোধ করছিল তারপরে ঠিক হয়ে গেল । পার্কে ঘুরতে গেলাম ফুচকা খেলাম । নিজে হাসলাম ওকে হাসালাম । যদিও মানুষজন ওকে আর আমাকে দেখে কেমন চোখে তাকাচ্ছিল । আমাদের ঐ দিকে তাকানোর টাইম কই ?

সন্ধ্যার সময় যখন ওকে বাসায় পৌছে দিলাম ওর চেহারায় কেমন একটা চমক ছিল । আমি বললাম

-তুমি আমাকে মাফ করেছ তো ?

লিরা হেসে বলল

-আমি আমার সারা জীবনে এতো চমত্‍কার সময় কাটাই নি ।

-আহা ওযেট কর না । সামনে আরো মজা হবে ।

-তাই ?

-হুম । আচ্ছা আমি যাই । কালকে দেখা হবে আবার ।

-হুম ।

হঠাত্‍ আমার কেন জানি একটু দুষ্টামী করতে মন চাইলো । লিরাকে বললাম

-একটু চোখ বন্ধ কর তো ।

-কেন ?

-আহা কর না ।

লিরা চোখ বন্ধ করলো । আর আমি তখনই ওর গালে টুপ করে একটা চুমু খেলাম । ওর চোখ সঙ্গে সঙ্গে খুলে গেল । ওর চোখের দিকে তাকিয়ে মনে হল খুব অবাক হয়েছে ।

খুব বেশি অবাক !

-এটা কি করলা ।

-কিছু না । রাগ কর কেন ?

আমি ওকে টাটা জানিয়ে চলে এলাম ।



সেই মোটা লিরা আজ আমার সামনে এটা ভাবতেই অবাক লাগছে । লিরা এখন যেমন স্লিম হয়েছে দেখতেও তেমনি সুন্দর হয়েছে । আর নিজেকে তেমনী মাবে প্রেজেন্ট করতে শিখেছে ।

-এই কি ভাবো ?

-কিছু না । তোমাকে দেখতেছি ।

-তুমি আসলেই লিরা তো ?

-কেন ? বিশ্বাস হচ্ছে না ?

-না মানে তুমি এতো সুন্দর হলে কিভাবে ?

লিরা আমার কথার জবাব না দিয়ে একটু রহস্যময় হাসি দিল । আমি বললাম

-ইস ! আবার যদি ঐ সময়টা পাওয়া যেত !

-কোন সময়টা ?

-ঐ যে তোমাকে নিয়ে ঘুরতাম । আর ...

-আর ?

-সন্ধ্যা বেলা যখন তোমাকে বাসায় পৌছে দিতাম তখন !

-তখন .?

-অপু তুমি ফাজিলের ফাজিলই আছো ।

-কিন্তু তুমি অনেক বদলেছো সুন্দরী !

-হয়েছে । এবার থামো ।

আমি বললাম

-আজকে সারা দিন তোমাকে নিয়ে ঘুরবো । তারপর সন্ধ্যার সময় তোমাকে বাসায় পৌছে দিব । সন্ধ্যা । আহা ! কতদিন এই রকম সন্ধ্যা আসে নাই ।

-তাই না ?

লিরাকে মিচমিচ হাসতে দেখলাম ।

-তুমি আসলেই ফাজিলই রয়ে গেছ !!

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

শহুরে কাউয়া বলেছেন: আমিও সাদা লেগিংস পড়ি
কিন্তু ডাক্তার না
আর লিরা ও না
কখনও মোটাও ছিলাম না
তবে গল্পটা ভাল ;)

১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

অপু তানভীর বলেছেন: তাই নাকি? তাহলে তো আপনার সাথে আমার ভাব জমানো লাগবে! আমি কিন্তু সিরিয়াসলি বলতেছি!!
অপেক্ষায় থাকলাম!

২| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তপু তানভীর মানেই মজাদার রুমান্টিক গল্প।অপু আর তিনি আজ সারাদিন ঘুরুক।

১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৩| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

লাবনী আক্তার বলেছেন: মিষ্টি প্রেমের গল্প। ভালোলাগা রইল।

১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ! :)

৪| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
+++++++++++

১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৫| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১২

ফার্ুক পারভেজ বলেছেন: টুপ

১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: মানে কি ভাই??? বুঝলাম না তো!!

৬| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
হুমমম অতীব সুন্দর +++++

১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৭| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪

নাজমুল হাসান বাবু বলেছেন: ভালোইতো... ভালো না? আমি আগেই কইছিলাম "শহুরে কাউয়া"; শেষ পর্যন্ত ভূতের ছ্যাকা খালি মামা!

১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

অপু তানভীর বলেছেন: মানে কি??

৮| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯

শহুরে কাউয়া বলেছেন: B-)
আমার কোন আপত্তি নাই :!> :#>

১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬

অপু তানভীর বলেছেন: তাহলে তো হয়েই গেল!! :)

৯| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫

শহুরে কাউয়া বলেছেন: নাজমুল হাসান বাবু বলেছেন: ভালোইতো... ভালো না? আমি আগেই কইছিলাম "শহুরে কাউয়া"; শেষ পর্যন্ত ভূতের ছ্যাকা খালি মামা!


X( X( X( X( এর মানে কি ?
অপমান নাকি?
অপমানে হতে হবে ড্যাস ড্যাস

১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭

অপু তানভীর বলেছেন: আমিও কিছু বুঝি নাই!! :(

১০| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০

শহুরে কাউয়া বলেছেন: B-)) B-)) B-)) B-)) তাইলে মাস্তি

১৫ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১

অপু তানভীর বলেছেন: দেখি ফেবুতে একখান রিকু পাঠান দেখি! অপেক্ষায় রইলাম!!

১১| ১৫ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

মুনসী১৬১২ বলেছেন: =p~ =p~ =p~

২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২৬

অপু তানভীর বলেছেন: এতো হাসা ঠিক না ! ;);)

১২| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:১৭

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: এবং.... একটি সার্থক লুল গল্প রচিত হইলো!! ;) =p~ =p~ !:#P !:#P :P

বাই দ্য ওয়ে , ডাক্তারনি হইতে সাবধান থাকিবেন , X(( X(( শুনেছি উনাদের কাছে হাতুরি (হ্যামার )...আরো নাম না জানা অস্ত্র থাকে.... ;) ;) =p~ =p~

২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২৭

অপু তানভীর বলেছেন: কুনো ভয় নাই !! :P :P

১৩| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২১

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: ভাইয়া , ভাইয়া!!
লেগিংস না পরলে কি আপনাকে ফ্রেন্ড রিকু, পাঠানো যাবেনা??? :-& :-& :P :P


লেখক বলেছেন: দেখি ফেবুতে একখান রিকু পাঠান দেখি! অপেক্ষায় রইলাম!! :-B 8-|

২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২৭

অপু তানভীর বলেছেন: আপনে পরেন তারপর পাঠায়েন :P :P :P

১৪| ১৬ ই মে, ২০১৩ ভোর ৪:১০

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: এই লেগিংস জিনিসটা কি আসলে? :||

২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২৮

অপু তানভীর বলেছেন: ছবিতো দেখছেন !! :)

১৫| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আমিও জানতে চাই এই ল্যাগিংসটা কি জিনিস আসলে?

২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২৮

অপু তানভীর বলেছেন: টাইটস !!

১৬| ১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: লেগিংস কি লেগ মানে ঠ্যাংয়ের বহুবচন :||

২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২৯

অপু তানভীর বলেছেন: হাহাহাহাহ !!

১৭| ১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:১১

ডরোথী সুমী বলেছেন: বেশী ভাবলে মজা কমে যায়।নির্মল আনন্দ পেলাম।ধন্যবাদ।

২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২৯

অপু তানভীর বলেছেন: হুম কথা সত্য !! বেশি ভাবলে মজা নষ্ট হয়ে যায় !!

১৮| ২৩ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

নক্ষত্রের নীল বলেছেন: অপু আসলেই ফাজিলই রয়ে গেছে :!> :-B :D

২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪০

অপু তানভীর বলেছেন: হাচা কইছেন ....,

১৯| ২৬ শে মে, ২০১৩ ভোর ৫:৫৯

সাজ্জাতুল ইমরান ফয়সাল বলেছেন: অবশ্য প্রত্যেক লুল পাবলিকেরই সুন্দর চেহারার মেয়েদেরকে পরিচিত মনে হয়
=p~ =p~ =p~ =p~ =p~ মজা পেলাম...।

০১ লা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫

অপু তানভীর বলেছেন: =p~=p~=p~=p~

২০| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪২

ফার্ুক পারভেজ বলেছেন: টুপ করে একটা . . . . খেতে মন চায়

কি যে করি

০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫০

অপু তানভীর বলেছেন: খেয়ে ফেলেন !! কোন চিন্তা ভাবন করার দরকার নাই ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.