নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

টিয়া অথবা আমার অনুভুতির গল্প !!

০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫১

-আপনের চশমাডা এমুন লাল ক্যান ?

আসলেই তো আমার চশমাটা এমন লাল কেন ? যে দেখছে সেই বলছে ?

পিল্টুর এমন প্রশ্নের কোন উত্তর চট করেই দিতে পারলাম না । কিছুক্ষন চুপ করে রইলাম । পিচ্চিটা সেই কখন থেকে আমার সাথে রয়েছে । বলতে গেলে এই পিচ্চিটার জন্যই আমার সময়টা চমৎকার কেটে যাচ্ছে । তা না হলে এতো সময় ধরে এই যাত্রী ছাউনিতে একা একা বসে থাকাটা বেশ কষ্টকর হয়ে যেত ।

আমি আবার ঘড়ির দিকে তাকালাম ।

প্রায় সময় হয়ে এসেছে । সে যে কোন সময় আসতে পারে ।

আমি পিল্টুর দিকে তাকিয়ে বললাম

-তোর পছন্দ হইছে ?

পিল্টু তার হলুদ দাঁত বের করে হাসলো ।

-হ! হিরুদের মত লাগতাছে ।

-কোন হিরু ?

পিল্টু আবার দাঁত বের করে হাসলো । তার একটু পরেই আবার গভীর চিন্তায় ডুবে গেল ।

আমাকে কোন হিরুর মত লাগতাছে সেটা বের করার চেষ্টায় আছে । কিন্তু মনে হয় নাম বের করতে পারতাছে না !

একটু পরে বলল

-ঐ যে আছে না । জলীল হিরু !!

-কসকি মমিন ?? অনন্ত জলীল !

আমি কিছুক্ষন পিল্টুর দিকে তাকিয়ে হেসে ফেললাম ! হাসতে হাসতেই বললাম

-এই । তার কি আমার মত দাড়ি আছে নাকি ?

-হ ! তাইলে হের মতন না !

-কার মতন ?

-জানি না । হিহিহিহি !

এই বলেই পিল্টু দৌড় দিল যেন খুব একটু লজ্জা পেয়েছে এমন কিছু !



এই যাত্রী ছাউনিতে বেশ কিছুক্ষন ধরেই অপেক্ষা করছি ! যখনই বিরক্ত হয়ে যাচ্ছিলাম একা একা বসে থাকতে থাকতে, তখনই পিল্টু এসে হাজির ।

কাধে একটা বস্তা !

টোকাই ! আমার দিকে তাকিয়ে রইলো কিছুক্ষন । আমার চোখে একটা বাহারী রংয়ের চশমা ! একটু শখ করে কিনেছিলাম কয়েকদিন আগে । চশমাটা পরলে আমার গতানুগতিক লুকটা একটু বদলে যায় । আর এই গাও গ্রামে যেই আমাকে দেখছে একটু যেন অন্য চোখে তাকাচ্ছে আমার দিকে !

আমি তখন টোকাইয়ের দিকে তাকিয়ে বললাম

-কি রে ? কি দেখিস ?

-আপনের চশমাডা বড়ই সৌন্দর্য !!

আমি মনে মনে হাসি ! টোকাইয়ের চেহারায় একটা বিশ্মিত এবং সাথে একটু আনন্দের ভাব রয়েছে । কত অল্পতেই না এরা আনন্দিত হয় !

-কি নাম তোর ?

-পিল্টু !

-চকলেট খাবি ?

আমার পকেটে আমি সব সময়ই কিছু চকলেট রাখি ! এই জিনিসটা না হলে আমার সময় কিছুতেই কাটতে চায় না । আমি পকেট থেকে একটা চকলেট বের করে দিলাম পিল্টু কে ?

পিল্টু চোখে আনন্দ তার থেকেও বেশি বিশ্ময় নিয়ে চকলেট টা নিল ! কিছুক্ষন হাতের মুঠোয় ধরে রাখলো ! তারপর আবার ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখতে লাগলো প্যাকেটে বন্দী চকলেট খানি !

তারপর থেকেই পিল্টু আমার সাথে রয়েছে ।



আমি আবার ঘড়ির দিকে তাকালাম !

তার আগমনের সময় হল কি ?

আমি আর একবার তার আগমনের পথটার দিকে তাকিয়ে রইলাম ।

আচ্ছা আজকে আমি তাকে চিন্তে পারবো তো ?

কতদিন দেখা হয় নাই ?

তার উপর সে আবার বোরকা পরে আসবে !

শেষবার যখন তার সাথে দেখা হয়েছিল মনে আছে একটা গোলাপী রংয়ের বোরকা পরেছিল । মাথার স্কার্পটাও গোলাপী !

আমি কেবল বিরক্ত হয়ে বলেছিলাম

-এটা কি পরেছ ?

সে হাসতে হাসতে বলল

-কেন ? সমস্যা কি ?

টিয়া খুব ভাল করেই জানতো গোলাপী রং আমার একদম পছন্দ না ! আমাকে বিরক্ত করার জন্যই মনে হয় এমনটা করেছে ও ! নোকাব দিয়ে মুখ ঢাকা ছিল তবুও সে হাসছিল সেটা বোঝা যাচ্ছিল একদম পরিস্কার । আসলে টিয়া যখনই হাসে ওর চোখ দিয়ে একটা অন্য রকম আলো ছড়ায় !

সেই আলো যখন আমার চোখে এসে ধাক্কা মারে আমি কেমন যেন হয়ে যাই ! আগে ভাবতাম কি আছে ঐ হাসি তে ?

এমন তো না যে টিয়ার ঠোঁট খুব সুন্দর । কিংবা ওর দাঁত গল্পের নায়িকার মত মুক্ত দিয়ে বাঁধানো ! তাহলে ওর হাসি এমন পাগল করা কেন ?

অনেক দিন এই প্রশ্নের উত্তর পাই নি !

প্রায়ই ওকে জিজ্ঞেস করতাম কথাটা ! আমার কথা শুনে টিয়া আরো হাসতো !

আমি আবার পাগল হয়ে যেতাম ।

-তোমার হাসি এতো সুন্দর কেন বল তো ?

-আশ্চার্য আমি বলবো কিভাবে ?



আমি বেশ কিছুদিন বুঝতে পারি নি ওর হাসির রহস্য ! বেশ কিছুদিন পরে আমি আবিস্কার করি জিনিসটা ।

টিয়ার হাসির জন্য কেবল ওর ঠোঁট না ওর চোখ দুটোও খুব দায়ী ।

কি এক অদ্ভুদ চোখ ছিল তার ।

অদ্ভুদ সুন্দর চোখ ! আমাকে সব সময় যেন পাগল করে রাখতো ! যখন টিয়া হাসতো কেবল তার ঠোঁট হাসতো না । তার চোখও হাসতো ! আর আমি পাগল হয়ে যেতাম !

সেই হাসিই কতদিন দেখি নাই ! আবার দেখবো কিনা কে জানে ?



-আপনে কি করেন এই খানে ?

-কেন ?

পিল্টু ফিরে এসেছে । হাতে এখনও সেই চকলেট টা এখনও ধরা !

-হেই কখন থেইক্যা দেখতাছি ! খালি বইসা আছেন । আর খালি ঘড়ি দেখেন ।

-একজনের জন্য অপেক্ষা করছি !

-কেডা ?

পিল্টু প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়েই মনে হল আসলেই তো !!

আমি কার জন্য বসে আসি ?

সে কি হয় আমার ?

কিছু বলতে যাবো তখনই আমার বুকের ভিতর কেমন একটা অনুভুতি সৃষ্টি হল ?

আমি আবার তার আসার সম্ভাব্য পথের দিকে তাকালাম ।

না ! এখনও সেখানে কেউ নাই । কোন মেয়ে তো নাই । কিন্তু তবুও মনে হচ্ছে সে আসতেছে ?

চোখ দেখে নি তবুও আমি মোটা মুটি নিশ্চিত সে আসতেছে !



এর আগেও আমি দেখেছি এই রকম টা ! টিয়ার সাথে যতবার দেখা করতে গেছি ততবারই এমনটা হয়েছে । ওর আসার কিছুক্ষন আগে থেকেই আমি টের পেয়ে যেতাম !

আজকেও কি সে রকম হচ্ছে ?



আমি যাত্রী ছাউনিটার আর একটু ভিতরের দিকে চলে এলাম । চাই না টিয়া চট করেই আমাকে দেখে ফেলুক ! আমি ওকে দেখতে এসেছি আমি দেখি ! ও যেন আমাকে না দেখে !!



আমি অপেক্ষা করছি !

সে আসতেছে !

আমি জানি সে আসতেছে !





-মামা ভাড়া দেন !!

-কত ?

-কই যাইবেন ?

-ষ্ট্যান্ড !

-১২ টাকা দেন !

আমি টাকা দিয়ে দিলাম । বাস চলছে বেশ জোরেই ! আসার সময় অবশ্য লোক বাস গুলো এতো জোরে যায় না । ধুকতে ধুকতে এগিয়ে চলে । আর শেষ সময়ে এসে সময় পুষানোর জন্য টান দেয় জোরে ।

আমি বাসওয়ালাকে মনে মনে একটু বকে দিলাম ।

এই বেটা এতো জোরে চালাস কেন ?

জোরে চললেই বাসটা দ্রুত পৌছে যাবে গন্তব্যে !

টিয়া নেমে যাবে !

আমার চোখের সামনে থেকে চলে যাবে !

কিন্তু কিছু করার নাই ! আমি যেটুকু সময় পাইছি সেই সময় টুকুতে টিয়াকে দেখতে থাকি !

আমার থেকে চার সিট আগে বসেছে টিয়া !

জানালার ধারে ।

পাশের সিট টা এখনও ফাঁকা আছে ।

গিয়ে বসবো নাকি ?

আচ্ছা এমন তো হতে পারে আম গিয়ে বসলাম ওর পাশের সিট টাতে । আর পর ওর দিকে প্রথম চোখ পরবে এমন একটা ভাব করে বলব

-আরে তুমি ? এখানে ?

টিয়াও নিশ্চই অবাক হবে !

আমার দিকে তাকিয়ে হাসবে । যদিও ওর মুখ আটকানো থাকবে বোরকার নোকাবে তবু আমি ঠিক বুঝব ওর হাসি ! আমি আবার কিছুটা সময়ের জন্য হারিয়ে যাবো কোথাও !

কিন্তু না ! এমনটা হবার নয় কখনও !

টিয়া কখনই আর আমার দিকে তাকিয়ে হাসবে না ! আর আমিও যেতে পারবো না ওর সামনে !

টিয়া নিজেই সে পথ বন্ধ করে দিয়েছে আগেই !

আমার এখনও সেই দিনটার কথা মনে আছে । ঠিক হুবাহু মনে আছে ।

সাধারনত টিয়া আমার সাথে দেখা করতে চাইতো না । ওর নানান সমস্যা থাকে ! আমিও খুব একটা চাপও দিতাম না ! ফোনে কথা বলেই শান্ত থাকি । সেদিন হটাৎ করেই আমাকে দেখা করতে বলল ! আমি একটু অবাক হয়েছিলাম বই কি ?

আমাদের দেখা হত এই রাস্তায় । মানে ও যখন অফিস থেকে বাসার দিকে যেত সেই সময়টা আমরা একসাথে যেতাম । কখনও রিক্সা অথবা অটো ভাড়া করে যেতাম কিছু দুর । তারপর বাসে উঠতাম । সেই দিন টিয়া একেবারে ওর বাসা পর্যন্ত অটো ভাড়া করতে বলল ! আমার মনটাই সেদিন ভাল হয়ে গেল ! এতোটা সময় ওর সাথে থাকতে পারবো এটা ভাবতেই মনটা আনন্দে লাফিয়ে উঠল ।

কিন্তু আমি বুঝতেও পারি নি ঐ জার্নিটাই ছিল আমাদের শেষ জার্নি !!

আর কখনও ওর সাথে অটোতে কিংবা রিক্সায় উঠা হয় নি !

আর কোন দিন হবেও না হয়তো !





বাস থেমে গেল ! গন্তব্যে পোছে ! সবাই নেমে যাচ্ছে । আমি বসে আছি । তার নামার অপেক্ষায় আছি । সারাটা পথ জুরে তার পাশের সিট টা ফাঁকাই ছিল । আমি তবুও বসি নাই । একবার একজন বসতে গিয়েও কেন জানি বসে নাই ।

ঐ তো নেমে যাচ্ছে !

আমি নিজেকে খানিকটা লুকালাম । টিয়া যেন আমাকে দেখতে না পারে ।

যখন ওর জন্য বসে ছিলাম তখনও আমি এই জিনিসটাই দেখছিলাম যেন টিয়ার সাথে আমার চোখাচোখি না হয় !

যাত্রী ছাউনিতে পিল্টুর সাথে কথা বলতে বলতে টিয়াকে দেখতে পাই তখনই । আমি জানতাম আমার অনুভুতি কখনও মিথ্যা হতে পারে না । তাই নিজেকে খানিকটা আড়ালে নিয়ে নিয়েছিল ।

দুর থেকে দেখছিলাম ও বাসের জন্য অপেক্ষা করছে ! আমার বুকের ভিতরটা কাঁপছিল । যেমনটা কাঁপতো আগে । ও আসে পাশে থাকলেই এমন টা হয় !

আজও হচ্ছিল ।

হঠাৎ পিল্টু বলে উঠল

-আপনে কান্দেন ক্যান ?

-কই ? কাঁদবো কেন ? চোখের ভিতর কি যেন পরলো ! কাঁদছি না তো !!

একদম কাঁদছি না !

ও যখন বাসে উঠল আমি ওর পিছন পিছন উঠলাম ! পিছনের দরজা দিয়ে ! বসলাম ওর ঠিক চার সিট পিছনে । ভাগ্য ভাল যে ও একবারও পিছন ফিরে তাকায় নাই ! তাহলে হয়তো আমাকে দেখে ফেলতো !



বাসের সবাই নেমে গেছে ! আমাকেও নামতে হবে !

ঐ তো টিয়া রিক্সা ঠিক করছে ! এখনই হয়তো চোখের আড়াল চলে যাবে !

আমার অনুভুতি টা আবার বাড়তে শুরু করে । বুকের ভিতরটা কেমন যেন লাফাতে শুরু করে !

প্রত্যেকবার টিয়া চলে যাবার সময়ই এমন মনে হত !

টিয়া চলে যাচ্ছে !

আমার চোখের আড়ালে চলে যাচ্ছে !!



টিয়া ঐদিন অটোর ভিতরে আমার হাত ধরে বলেছিল ওর পরের সপ্তাহে বিয়ে হয়ে যাচ্ছে ! আমি যেন ওকে যেতে দেই !

আমি কেবল অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলাম ওর দিকে ! প্রথমে কিছু বুঝতে পারছিলাম না ! কি হচ্ছে ? কেন হচ্ছে ?

তখনই ওর হাত টা শক্ত করে ধরে বললাম

-চল এখনই বিয়ে করি !

টিয়া আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছিল । আমার থেকেও তার পরিবার তার কাছে বড় !

বড় হওয়াই উঠিৎ !

২০ মাসের প্রেমের জন্য ২০ বছরের সম্পর্ক কেন ছেড়ে দেবে ? তবুও মানতে একটু কষ্টই হচ্ছিল । একটু বেশিই কষ্ট হচ্ছিল ।

এই তো সব কিছু হাতে চলে আসছিল । সব কিছু গুছিয়েও আনছিলাম । আর কটা দিন কি অপেক্ষা করা যেত না ?

টিয়া আমাকে বলেছিল যেন আমি ওর বিয়ের সময় এখানে না থাকি ! আর কোন দিন যেন ওর সামনে না আসি !

কি কারন জানতে চাইলেও সে বলে নি । কথা দিয়েছিলাম যে আসবো না !

কিন্তু পারি নি !

ওর বিয়ের দিনও গিয়েছিলাম ওকে দেখতে !

ভেবেছিলাম শেষ বারের মত দেখি কেমন লাগে ? বউয়ের সাজে কেমন লাগে ?

আজ এতো দিন পরে আবার ওয়াদা ভাঙ্গালাম ! ওকে দেখার ইচ্ছাটা কিছুতেই দমিয়ে রাখা গেল না !



ঐ তো চলে যাচ্ছে !! রিক্সার চাকা ঘরতে শুরু করেছে । আমার বুক ধরফড়ানীটাও চরম সীমায় পৌছে এখন আবার কমতে শুরু করেছে । টিয়া যত দুরে যাবে অনুভুতি ততই কমতে শুরু করবে ! এক সময় একদমই কমে যাবে !

আমি সেই অনুভুতি শূন্য হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে থাকি !



এই সময় মোবাইলটা বেজে উঠল !! মেসেজ এসেছে !

খুলে দেখি অপরিচিত নাম্বার !!



"তুমি কাছে আসলে বুকের ভিতরটা এমন লাফায় কেন বলতে পারো ?"



আমি তাকিয়েই থাকি দুরে চলে যাওয়া রিক্সার টার দিকে ! আমার বুক ধরফড়ানী কমতে শুরু করেছে ! হয়তো ঐ দিকেও তাই !









(বিকেলের দিকে গল্পটা দিয়েছিলাম । বেশ কিছু ভুল থাকায় ড্রাফটে নিয়ে নেই ! এখন আবার দিলাম !)





Click This Link

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৪

তৌফিক জোয়ার্দার বলেছেন: গল্পটা সুন্দর। প্রচুর বানান ভুল রয়েছে, ওগুলো শুধরে নিন। পড়তে আরো ভাল লাগবে।

০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৮

অপু তানভীর বলেছেন: এতো চেক করলাম তবুও বানান ভুল ??
দেখি আবার চেক করে দেখি !!
পড়ার জন্য ধন্যবাদ !! :)

২| ০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১০:১২

টানিম বলেছেন: পড়ে পড়ব ।

০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৯

অপু তানভীর বলেছেন: ওকে !!

৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০১

নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: পিলাচ

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১১:২০

অপু তানভীর বলেছেন: কি মিয়া থাকেন কই ??
আমার ব্লগে দেখাই যায় না দেখি !!

৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১১:২৪

তাসজিদ বলেছেন: টিয়া পাখি কেমন আছে।

??????????????????????

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

অপু তানভীর বলেছেন: কি জানি কেমন আছে :(

৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১১:২৫

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: পুত্তুম প্লাস ভ্রাতা ++++++++

কেমন ছিলেন ?

ভালো থাকবেন সবসময় :)

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

অপু তানভীর বলেছেন: আরে মিয়া আপনে ছিলেন কই ??
কত কাল আপনার কোন দেখা নাই ??
কই হারায়ে গেছিলেন কন তো দেখি !!

:):):)

৬| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: মোটামুটি হইছে।

০৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

অপু তানভীর বলেছেন: আপনাকে মোটামুটি ধন্যবাদ :P :P

৭| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪২

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: :( :( :(

০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৫

অপু তানভীর বলেছেন: মন খারাপের কিছু নাই তো !!
বানানো গল্প !! :):)

৮| ০৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪০

নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: ব্লগে লগইন করিনা অনেক দিন।তা আছেন কেমনে।লেখালেখি তো ভালই চলছে দেখছি

০৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: আমার লেখা লেখি চলতেছে । আগে যেমন ছিল এখনও চলতেছে ......।
আমি আছি ভাল । :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.