নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বসুন্ধরা সিটিটা কেন জানি আমার সব সময়ই একটু অস্বস্তিকর লাগে । ঠিক মানিয়ে নিতে পারি না । এতো লোক, এতো হইচই !
আমার ঠিক ভাল লাগে না !
কিন্তু আজকে এতো কিছুর কিছুই যেন আমাকে স্পর্শ করছে না । এতো লোক জনের ভিতরেও আমার সব মন যোগ কেবল মাত্র সুমির দিকেই নিবদ্ধ !
ঐ দেখা যাচ্ছে । নিশ্চই ওর কোন বান্ধবীর কিংবা বন্ধুর সাথে এসেছে ।
গায়ে সাদা এপ্রোনটা এখনও জড়িয়েই আছে !
নিশ্চই ক্লাস থেকে সরাসরি এসেছে !
আচ্ছা ও কি ডাক্তার হয়ে গেছে ?
আমি একটু পেছনের কথা হিসাব করার চেষ্টা করলাম । কয় বছর হবে !
তিন বছর ?
নাকি চার বছর ?
চার বছরই হবে । নাহ ! এখনও মনে হয় পুরোপুরি ডাক্তার হয় নাই ! আমি নিজের চোখ সরিয়ে নিতে চাইলাম । কিন্তু কেন জানি পারলাম না !
তাকিয়েই আছি সুমির দিকে !
ডাক্তার সুমি !
-সরি ! একটু লেট হয়ে গেল !
আমি বাস্তবে ফিরে এলাম ! অহীন সামনে দাড়িয়ে !
-বেশি দেরি করে ফেলেছি ?
আসলে আমার মুখটা একটু গম্ভীর ছিল বিধায় অহীন মনে করেছে আমি মনে হয় রাগ করেছি !
আমি মুখে হাসি আনার চেষ্টা করলাম ! বললাম
-আরে সমস্যা নাই ! আমিও মাত্রই এসেছি ! এদিক ওদিক দেখছিলাম !
অহীন আমার সামনের চেয়ারটা টেনে বসলো ! খানিকটা ইতস্তর করে বলল
-আপনি কিছু মনে করেন নি তো ?
-কোন ব্যাপারে ?
-এই তো আপনাকে এখানে দেখা করতে বললাম বলে ! আপনি ছুটিতে আছেন তবুও আপনাকে বিরক্ত করলাম !
অহীন আমার কলিগ । প্রায় এক বছর ধরে আমরা একসাথে কাজ করতেছি ! মেয়েটা ভাল ! দেখতে শুনতেও ভাল ! শুধু ভাল না বেশ ভাল ! অফিসের অনেকেই বলা বলি করে এই মেয়েটা নাকি আমাকে পছন্দ করে ! কিন্তু মুখ ফুটে কিছু বলে না ! আমি ঠিক জানি না ! কিন্তু গত কালকে অহীন যখন আমাকে ফোন করে দেখা করতে চাইলো একটু অবাক হলাম ! অফিসের বাইরে আমাদের দেখা করার মত এতো ঘনিষ্ঠতা এখনও হয় নাই ! যদিও অফিসে আমার কথা বার্তা হয় প্রায় !
আমি অহীনের মুখের দিকে তাকিয়ে একটা জিনিস লক্ষ্য করলাম । মেয়েটার মুখ কিছু সংকুচিত হয়ে আছে লজ্জায় !
তারউপর মেয়েটা বেশ জেগে গুজে এসেছে !
আমি বললাম
-আপনাকে দেখতে সুন্দর লাগছে ! আপনি এতো সুন্দর আগে তো লক্ষ্য করি নি ?
এই কথা বলাতে দেখলাম অহীনের মুখটা আরো বেশী লাল হয়ে গেল ! অন্য দিকে তাকিয়ে বলল
-কোন দিন তো বলেন নি ?
-আপনিও তো আমাকে কোন দিন এই ভাবে লাঞ্চ খাওয়ার দাওয়াত দেন নাই ?
-বাহ ! সব কিছু আমাকেই করতে হবে ?
আমি কথাটার জবাব দিতে গিয়েও দিলাম না ! চোখটা আবার চলে গেছে সুমির দিকে ! এখনও বন্ধুদের সাথে হাসাহাসিতে ব্যস্ত !
আচ্ছা ওর কি কোন বয়ফ্রেন্ড আছে ?
নিশ্চই আছে ! কোন ডাক্তার বয়ফ্রেন্ড হবে হয়তো ! আমাকে তো তাই বলেছিল !
যখন সিলেটে ছিলাম তখনই সুমিকে চিনি । ও যখন কলেজে পড়ে তখন থেকেই ওর সাথে একটা মিষ্টি সম্পর্ক ছিল ! প্রায়ই দিনে আমি ভার্সিটির ক্লাস কামাই দিয়ে ওর কলেজের সামনে এসে দাড়িয়ে থাকতাম । ও ঠিক কয়েকটা ক্লাস মিস দিয়ে বের হয়ে আসতো ! তারপর ঘন্টা হিসাব করে রিক্সায় ঘোরাঘুরি ! কোন দিন কাছের কোন চা বাগানে সময় কাটানো !
সুমির ডাক্তার হওয়ার বড় ইচ্ছা ছিল ! স্বপ্ন দেখতো বড় একজন ডাক্তার হবে । এই জন্য সব কিছু সে বিষর্ষন দিতে প্রস্তুত ! এই সব কিছুর ভিতর যে আমি নিজেও ছিলাম এটা বুঝতে পারি নি !
-কি ভাবছেন ?
-কিছু না ! কিছু খাবেন না ? লাঞ্চের সময় হয়ে যাচ্ছে ।
অহীন একট হেসে বলল
-আম তো বলেছি আমি খাওয়াবো ! টেনশন নিয়েন না !
-আরে আমি টেনশন নিচ্ছি না ! আর আমার কোন কাজও নাই । আমি সারাদিনই এখানে থাকতে পারবো !
-তাই ? থাকবেন আজকে আমার সাথে সারা টা দিন ? বসুন্ধরার পাশে যে লেইকটা আছে না ! ওটা আমার খুব পছন্দের জায়গা ! এখানের পরে ওখানে যাবেন ?
-হুম ! যাওয়া যায় !
আরো কথা হতে থাকে আমাদের ভিতর ! কিন্তু মনটা কেন জানি সুমির দিকেই পরে থাকে ! সুমির হাসির আওয়াজ কেন জানি কানে বাজতে থাকে ! তারমানে ও খুব সুখে আছে ?
আমি ?
আমিও ভাল আছি !
হুম ! আছিই তো ! কোন দুঃখ নাই ! ও যেমন আমাকে ছেড়ে থাকতে পেরেছে আমিও পারবো না কেন ? ওর কথা মনে করাই উচিৎ না !
অহীন বলল
-কি হল ? আপনার মন অন্য দিকে কেন ? আমার সাথে কথা বলতে ভাল লাগছে না !
-আরে কি বলেন ! আমার মন অন্য দিকে না !
-আচ্ছা বুঝেছি ! আসুন আগে লাঞ্চ করা যাক !
অহীন অর্ডার দিতে দিতে আমি এক ওয়াস রুম দিকে পা বাড়ালাম !
ওয়াস রুম থেকে বের হব এমন সময় সুমির সাথে দেখা হয়ে গেল ! সুমি ওয়াস রুমের ঠিক সামনেই ও দাড়িয়ে ছিল ! আমার কেন জানি মনে হল ও আমার জন্যই দাড়িয়ে ছিল ! প্রথম দেখা হলে একটা অবাক হওয়ার ভাব থাকে সুমি চেহারায় সেটা ছিল না । তারমানে আমি যেমন ওকে দেখেছি ঠিক সুমিও আমাকে দেখেছে আগেই !
আমি ওকে দেখেও না দেখার ভান করে চলে যেতে চাইলাম !
-জাদিদ ?
নামটা এখনও মনে আছে দেখছি !!
যেদিন সুমির মেডিক্যাল ভর্তির রেজাল্ট দিল সেদিন ওর আনন্দ দেখে কে ! একদম মেধা তালিকার প্রথম দিকে !
আমার সাথে ওর আর দুই দিন পরে দেখা হল ! এই কয় দিন ও একটুও সময় বের করতে পারে নাই ! আমরা রুপরংর টি স্টলের ভিতর হাটছিলাম ! সুমিকে একটু গম্ভীর মনে হচ্ছিল ! আমি হাটতে হাটতে বললাম
-আজিব তো ! মানুষ রেজাল্টের আগে টেনশন করে আর তুমি রেজাল্টের পরে টেনশন করতেছ ? কি ব্যাপার ? এতো গম্ভীর কেন ?
সুমি প্রথমে কিছু না বললেও একটা জায়গায় চুপ করে বসে রইলো কিছুক্ষন ! ওর মুখ দেখে মনে হল কিছু একটা যেন বলতে চায় আমাকে ! কিন্তু বলতে পরছে না ! আমি বললাম
-কিছু বলবা আমাকে ?
-হুম !
-বল !
-তুমি তো জানো আমি আমার ডাক্তারীর পেশার জন্য কতটা সিরিয়াস ?
-হুম ! জানি তো !
-আমার আর ডাক্তারীর মাঝে যেটাই আসুক না কেন আমি সব সময় ডাক্তারীকেই বেছে নিবো !
-হুম আমি জানি ! সমস্যা কি ?
-জাদিদ ! তুমি এখন আমার পথের বাধা হয়ে আছো !
আমি প্রথমে কিছুক্ষন বুঝতে পারলাম না কি বলবো ! আমি ঠিক মত বুঝতেও পারলাম না যে আমি কিভাবে বাধা হয়ে দাড়াচ্ছি !
সুমি বলল
-দেখো, আমার মনে হয় তোমার সাথে আমার আর সম্পর্ক রাখা সম্ভব হবে ! একে তো পড়া লেখার চাপ তার উপর তুমি তো জানো, ডাক্তাদের সব সময় ডাক্তাদের সাথেই বিয়ে করা উচিৎ ! তা না হলে পরে অনেক সমস্যা হয় । আমি চাই না এমন সমস্যা হোক আমাদের ! তার চেয়ে ....।
সুমি আরো কিছু বলছিল আমার কেন জানি আর কিছু কানে গেল না !
কেবল একটা কথাই ! আমি নাকি ওর পথে বাধা ! ওর লক্ষ্যের পথে বাধা !
তারপর সুমির সাথে আমার আর দেখা হয় নি ! মোবাইল থেকে ওর নাম্বার আর মেসেজ সব মুছে দিয়েছি ! নাম্বারও বদলে ফেলেছি ! সম্ভাব্য যার যার সাথে যোগাযোগ রাখলে ওর সাথে আবার দেখা হবার সম্ভাবনা ছিল এমন সবাইকেই বর্জন করেছি ! এই চার বছর ভালই ছিলাম ! একটা বারও ওর সাথে দেখা হয় নাই !
আমি তবুও না শোনার ভান করে চলে আসতে চাইলাম !
-জাদিদ ?
-আপনি আমাকে কিছু বলছেন ?
সুমি কিছুক্ষন একটু অবাক হল ! আসলে ও ঠিক আমার কাছ থেকে এমন আচরন আশা করে নাই ! সুক্ষ একটা অপমান বোধের রেখা দেখতে পেলাম
-জাদিদ ! আমি ?
-আপনি ?
সুমি কথা হারিয়ে ফেলল !
-কিছু বলবেন ? বললে তাড়াতাড়ি বলুন ! আমার গার্লফ্রেন্ড ওয়েট করছে !
-গার্লফ্রেন্ড ! তোমার গার্লফ্রেন্ড ?
-কেন ? কোন সমস্যা ?
সুমি এই কথার জবাব দিল না !
-দেখুন আমি ডাক্তার না হতে পারি তবে আমি কম টাকা ইনকাম করি না !
আমি ..........
আরো কিছু বলতে গিয়েও থেমে গেলাম ।
নিজেকে একটু সামলালাম ! কিন্তু অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম সুমি কে দেখে কেন জানি আমার খুব রাগ হচ্ছে !
আমি বললাম
-আমি আসি !
-কি ব্যপার ? এতো গম্ভীর কেন ?
আমি হাসার চেষ্টা রকলাম ! কেন জানি রাগটা এখনও কমছে না ! কি করলে কমবে ?
আমি অহীনের দিকে সরাসরি তাকিয়ে বললাম
-আপনি আমাকে বিয়ে করবেন ?
বলেই মনে হল কি বললাম !!
কেন বললাম ?
আসলে হুস হারিয়ে ফেলেছি ! কি বলছি ঠিক বুঝতে পারছি না !
অহীন কেবল আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো কিছুক্ষন ! মুখে একটা অবাক হওয়ার চিহ্ন !
-কি হল ?
-আপনি কি সিরিয়াস ?
-জি সিরিয়াস ! কররেন ? আজই ?
-আজই ?
-রাজি না থাকলেও বলতে পারেন কোন সস্যা নাই !
অহীন আমার দিকে সত্যি বেশ অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো ! আমাকে যেন চিন্তে পারছে না বা বহ হুদিনের পরিচিত আমাকে যেন ঠিক চিনতে পারছে না ! আমি অহীনের দিকে তাকিয়ে বললাম
-কি রাজি না ?
-আমি কি বলেছি আমি রাজি না !
-তাহলে চলুন লাঞ্চ করেই বিয়ে করে ফেলি ! তবে একটা শর্ত !
-কি !
-এই লাঞ্চের বিল কিন্তু আমি দিবো না ! এটা কিন্তু তোমাকেই দিতে হবে !
-আচ্ছা !
অহীন হেসে ফেলল ! বলল
-ঠিক আছে দিচ্ছি ! তারপর কাল থেকে সব কড়ায় গন্ডায় উসুল করবো কিন্তু !!
যখন রিক্সাটা কাজী অফিসের দিকে যাচ্ছিল আমি কেবল অনুভুব করলাম অহীন আমার হাত ধরে রেখেছে ! ওর চোখে একটা অজানা আনন্দ ! হঠাৎ করেই আমাকে পাওয়ার আনন্দ !
আমার বুকের ভিতরেও একটা অজানা ভাল লাগা ছিল ! এতো দিন কেবল মনে হয়েছে আমি সুমি ভালবাসি ! আজকে আমার সেই ভুল ভেঙ্গেছে ! আমি ওকে ভালবাসি না । আমার ভালবাসা পাওয়ার যোগ্যতা ওর নেই ! আসলেই নেই !
Click This Link
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০৯
অপু তানভীর বলেছেন: আমি তাই আশা করি !
ধন্যবাদ !!
২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাল লাগল ভাই +++++++ আবেগী গল্প
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১০
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই !!
৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: আসলেই এইরকম মেয়েদের কারো ভালবাসা পাওয়ার যোগ্যতা নাই । -_-
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১০
অপু তানভীর বলেছেন: আসলেই নেই !!
ধন্যবাদ !!
৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
সিয়ন খান বলেছেন: সুন্দর গল্প +++
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
যীশূ বলেছেন: হুমমম, ভালো লেখা।
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
কাছে আছো তবুও একা বলেছেন: ভাই ঘটনাটা কি সত্যি? যদি সত্যি হয় আমারে একটু সাহস দেননা ভাই। আমার জন্য ঠিক আপনার মত করা ফরজ হইয়া গেসে।
লেখাটা অনেক সুন্দর হইছে.।.।.।
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
অপু তানভীর বলেছেন: না রে ভাই সাহস দিতে পারলাম না ! যা করেন নিজের ভরশায় করেন !
তবে সত্যি যদি এমন কিছু ঘটে থাকে তাহলে সেই মেয়ে একদিন কাছে ডাকেন । একটা ভাল রস্টুরেন্ট গিয়ে বসেন ! তারপর তার মাথায় উপর একটা পেপসির বোতল ঢেলে বলেন "তুই দুরে গিয়ে মুড়ি খা"
৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
মেহেদী হাসান ভূঁঞা বলেছেন: ভালো হইছে.....++++্
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
_উল্লাস_ বলেছেন: ভাই অনেকদিন পর একটা গল্প পরে মজা পেলাম। আপনার লেখার হাত খুবই ভাল। আশা করি আরও লিখে যাবেন।
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !
ভাই কি আমার ব্লগে প্রথম এলেন ?
যাক আপনার জন্য Click This Link
৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯
সি.এম.তানভীর-উল-ইসলাম বলেছেন: ভাই আপনার গল্প পরে মনে অনেক সাহস সঞ্চার হল ভালো থাকবেন
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৫
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
১০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভালই লাগলো
++++++++
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৫
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
১১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১
মাক্স বলেছেন: +++++
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৫
অপু তানভীর বলেছেন:
১২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
হেনরি রাইডার হেগার্ড বলেছেন: ছবি টা ভাল।
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৬
অপু তানভীর বলেছেন: বদ পুলাপাইনের চোখ যায় কোন দিকে !
১৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
হান্টার১ বলেছেন: আমি ওকে ভালবাসি না । আমার ভালবাসা পাওয়ার যোগ্যতা ওর নেই ! আসলেই নেই !
That’s the spirit Boss
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৬
অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! একদম সত্য কথা !
১৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২২
শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন:
অহীন সুখে থাকুক। সুমী জাহান্নামে যাক।
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
অপু তানভীর বলেছেন: কারো জাহান্নামে যাওয়ার দরকার নাই !!
সবাই ভাল থাকুক !!
১৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২২
ধূসর সপ্ন বলেছেন: ভাল লাগল
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
১৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: গল্পটা ২বার পড়লাম......১মবার মনটা খারাপ হয়েছিলো কেন জানি হঠাৎ করে বুঝতে পারিনি কারনটা, খালি বুকের মধ্যিখানে কেমন যেন একটা পরিচিত কষ্টের স্বাদ পাচ্ছিলাম....
২য়বার বুঝলাম....যখন একটা লাইনে এসে চোখ আটকে গেলো......এই কথাটা আমিও যে একজনকে বলেছিলাম!!
তাই আপনার ব্লগের স্কীনটা হঠাৎই ঝাপসা হয়ে গেলো.....
চোখটা মাঝে মাঝেই বিট্রে করে ব্রেইনের সাথে....গুছানো ভাবনাগুলো আগলোছালো করে দেয়.....!
সরি অনেক হাবিজাবি লিখলাম।
ভালো থাকবেন অপু তানভীর.....
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
অপু তানভীর বলেছেন: কোন লাইনটা ??
লাইনটা বলেন তো দেখি ! এখনই এডিট করে দেই !!
আমার ব্লগে মনখারাপ করা চলবে না ! এইটা হচ্ছে আইন !
আপনিও ভাল থাকবেন !!
১৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: নাহয় মন খারাপই হলো কিসুটা!!
এখন মন ভালো হওয়ার একটা গলপো দেন তাহলেই হবে
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫২
অপু তানভীর বলেছেন: দেখেন ফেসবুকে দিয়েছি একটা ছোট্ট
১৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪৮
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: নায়কের নাম দেখে চমকে গেলাম...... এই নামের লোকজন আসলেই ঝোঁকের মাথায় ডিসিশন নিয়ে ফেলে ...... এটা বোধহয় ভালো ডিসিশন ই নিল....
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪
অপু তানভীর বলেছেন: হাহাহাহাহা !! ভাল বলেছেন !!
১৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৩৬
রাজু মাষ্টার বলেছেন: পিকডা বিয়াফফ সোন্দর
মাইনাস দিবার মন চাইতাসে, বাট কুনো ইস্যু পাইতাসিনা
সো পুরাই +++++
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !
২০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
সোহানী বলেছেন: দারুন লিখেছেন যদিও রাগ হচ্ছিল আপনার উপর তারপরও ++++++++++++
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
অপু তানভীর বলেছেন: সেকি ?
রাগ হবে কেন ??
২১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২৩
একজন আরমান বলেছেন:
এইরকম সুমির কপালে উস্টা।
দরকার নাই এইরাম ডাক্তারী মাইয়ার।
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! একদম ঠিক কথা !!
২২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ১৪ তম ভালোলাগা ভ্রাতা +++++++
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
২৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
জেরিফ বলেছেন: ভাই গল্প টা পডে আনেক ভালো লাগলো ,++++++++++++্
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩০
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
২৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: যাক পোলার বুদ্ধি আছে।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
অপু তানভীর বলেছেন:
থাকতেই হবে ....
২৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২৫
মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ভালো লেগেছে।
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৭
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
২৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৩
জেসন বর্ন বলেছেন: অপু সাহেব, আপনার একটা গল্প খুজতে খুজতে ধধরাশায়ী হয়ে গেসি ভাই। বছর দুই আগে পড়েছিলাম। একটাই লাইন মনে আছে। "চকাস কঅরে একটা চুমু দিয়ে"। এই গল্পটা আমাদের খুব প্রিয় গল্প ছিলো। আজ সে নেই। তাই ভাবছিলাম গল্পটা পড়লে ভালো লাগবে। যদি একটু কষ্ট করে আপ্নার ঐ লেখাটার লিংক দিতেন!!!
পড়েছিলাম সম্ভবত ফেসবুকে। বয়ফ্রেন্ড-গার্লফ্রেন্ড দুজনেই চাকরিজীবি। সকালে বয়ফ্রেন্ড, গার্লফ্রেন্ডকে অফিসে ড্রপ করে। যথারিতি একদিন গার্লফ্রেন্ড অনেক দেরী করিয়ে দেয়। সারারাস্তা ছেলেটা গজগজ করতে থাকে। অফিসের কাছে আসলে মেয়েটা এক্টা লাল রঙের চকাশ একে দেয়।
গল্পটা মনে পড়লে জানাবেন।
JB
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৭
অপু তানভীর বলেছেন: আমারও তো ঠিক মনে পড়ছে না ! এমন কোন গল্প কি আমি লিখেছি ? কে জানে ঠিক মনে করতে পারছি না তো !!
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: গল্পের ফিনিশিং টা খুব ভাল লাগছে। অহীন কেই সৃষ্টিকর্তা জাদীদ এর জন্য ঠিক করে রেখছিল জাদীদ ঝোঁকের মাথায় ডিসিশন নিলেও সবচেয়ে ভাল ডিসিশনটা ই নিছে বলে আমার মনে হয়।
একটা কথা আছে, যাকে তুমি ভালোবাস, তাকে বিয়ে করার থেকেও বেটার যে তোমাকে ভালবাসে, তাকে বিয়ে করা।
আশা করি জাদীদ, আর অহীন নিজেদের মাঝে শ্রেষ্ঠতম ভালোবাসা কে খুঁজে পাবে।
পোস্ট এ +++++++