নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ আমি, তুমি আর টিংকু !

০৮ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

-এই !

-হুম !

-কি কর ?

-কিছু না ! একটু চাপের ভিতর আর কি ?

-এই তোমাকে না বলেছি আমার সাথে ফাজিল মার্কা কথা বলবা না !

-আরে ফাজিল মার্কা কথা কোথায় বললাম ? বললাম চাপের ভিতর আছি ! এর ভিতর ফাজলামীর কি দেখলা !

-এই ! এই ! চুপ ! একদম চুপ ! আবার দুষ্টামী করতেছ !

-আরে বাবা আমি বাসের ভিতর ! বাসে অনেক লোকজন । চাপা চাপির ভিতর আছি । এখানে তুমি দুষ্টামীর কি দেখলে ! এই জন্যই তো বললাম যে চাপের ভিতর আছি !

কিছুক্ষন নিরবতা !

আমি বললাম

-কি হল আছো ?

-হুম !

-কি কর ?

--টিংকুর সাথে খেলি !

-টিংকু ! না ? ইদানিং টিংকুকে খুব সময় দিচ্ছ ?

-ইস দিবোই তো ! আমার জান এক টা ! আমার টিংকু ! এই জানো আজকে টিংকু কি করেছে ?

আমার কেন জানি একটু মেজাজ খারাপ হয় ! কিন্তু কিছু বলি না ! আসলে হিমি আমাকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে বেশি আদর করে এটা আমার একটুও পছন্দ হয় না ! হোক না সে একটা বিড়াল !

টিংকু !

হুহহহহ !

বেটা কে হাতের কাছে একবার পেলে হয় ! থাপড়িয়ে দাঁত ফেলে দিবো ! বেটা ফাজিলের ফাজিল !

-এই তুমি কি বললা ?

-আমি কি বললাম ?

কি ব্যাপার ? আমি তো মনে ভিতর টিংকুকে থাপড়াতে চেয়েছি ! হিমি কেমনে শুনলো !

আমি বললাম

-আমি কিছু বলি নাই তো !

-আমার টিংকুকে কিছু বলেছ ? নিশ্চই বলেছ ! দাড়াও ! তোমর খবর আছে !



হায় কি দিন আইলো রে ! মাইয়া একটা বিলায়ের জন্য আমারে কয় খবর আছে । সিওর ঐ বিলাইয়ের খবর আছে !

একবার কেবল সামনে পাই !

তখনই আমার মাথায় একটা বুদ্ধি এল ! আরে ! আজকেই বেটা বিলাইকে একটা শিক্ষা দেওয়া যাক !

আমি বাটা সিগনালেই নেমে পড়লাম ! আজকে ঐ বেটা টিংকুর একদিন কি আমার একদিন !





-এই !

হুম ! কি হল ! ফোন রেখ দিলে কেন ?

-এমনি !

-জানো .....।

আবার সেই টিংকুর কথা ! নাহ । এই টিংকুর একটা কিছু করতে হবে !

আমি আরো দ্রুত হাটতে লাগলাম ! হিমির তার টিংকুর কথা বলেই চলেছে ! আমি আরো দ্রুত পা চালাই !

-এই তুমি কি কর !

-আমি কিছু করি না ! একটু আগে চাপের ভিতর ছিলাম ! এখন আর নাই !

-জানো বাসায় না কেউ নাই !

-তাই ! ভাল তো ! আসবো আমি ?

-তুমি ? এখন ? আসো !

-তোমার টিংকু রাগ করবে না তো !

-তা তো করবেই !

-করলেই হল ! বেটা কে একবার কাছে পেয়ে নেই !

-এই কি বললা তুমি ?

আমি কিছু বলতে গিয়ে থেমে গেলাম !

হিমি বলল

-এই শুনো ! বাসায় কলিংবেল বাজতেছে । মনে হয় আব্বা বাইরে থেকে চলে এসেছে । আমি রাখি !

-আচ্ছা !

আমি ফোন রেখে অপেক্ষা করতে থাকলাম ! কতক্ষন লাগবে ! একটু চুপ আচড়ে নিলাম হাত দিয়ে ! মুখে অবশ্য দাড়ি রয়েছে হাত দিয়ে শেভ করা গেলে সেটাও করতে পারলে তাও করে নিতাম !

এই তো সময় চলে এসেছে !



হিমি দরজা খুলে প্রথমে কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে রইলো ! চোখ মুখে একটা বিশ্ময়ের ভাব । মানে আমি যে সত্যিই এখানে চলে আসবো এটা হিমি ভাবতেই পারে নাই !

-তুমি ?

-হ্যা ! আমি ! তুমিই না বললে চলে আসতে ! তাই চলে এলাম !

-অপু ফাজলামি না ! আব্বা যে কোন সময় চলে আসবে । তুমি যাও !

-আরে প্রথম বারের মত শ্বশুর বাড়ি আসলাম ! ভিতরে না ঢুকতে না দিয়েই বিদায় করে দিবা ? এটা ঠিক না !

-না ! যাও তুমি !

-চলে যাবো ?

-হুম !

-বিকালের নাস্তাটা তোমাদের এখানে করবো ভেবেছিলাম ! অন্তত এক কাপ চা তো খাওয়াতে পারো !

-বলেছি না, না !

আমি একটু মন খারাপ করলাম । মনের ভিতর একটা ক্ষীন আশা ছিল যে হিমি হয়তো ড্রয়িং রুমে বসিয়ে চা খাওয়াবে ! কিন্তু সে আশায় গুড়ে বালি !

-আচ্ছা আমি চলে যাচ্ছি !



যেই একটু ঘুরতে যাবো তখনই হিমি আমার হাত ধরলো !

ওর মুখটাএক গম্ভীর দেখতে পেলাম ! আসলে ও ঠিক আমার চলে যাওয়া মেনে নিতে পারছে না আবার আমাকে ঘরে ভিতর ঢুকাতেও পারছে না !

মনের সাথে একটা যুদ্ধ চলছে । একটা মন বলছে যে আমাকে নিয়ে ড্রয়িং রুমে বসাতে ! অন্য মনটা বলছে আমাকে এখান থেকেই বিদায় করে দিতে !

আমি ওর মুখের দিকে তাকাল ! বললাম

-সমস্যা থাকলে থাক ! আমি চলে যাই !

-না ! এসো !

-সত্যি আসবো ? তোমার বাবা ?

-আসুক !



হিমিদের ড্রয়িং রুমটা বেশ সাজানো গোছানো ! একেবারে টিভি নাটকে যেমন দেখা যায় ! আর সোফা গুলোও বেশ দামী মনে হচ্ছে ! বেশ আরাম দায়ক ! আমি আরাম করে বসলাম । আজকে অনেক দিন পরে হিমিদের বাসায় আসা হয়েছে । অনেক দিনের ইচ্ছা ছিল আসার কিন্তু আসা হয় নাই !



মিয়াও !

মিয়াও !

আমি এদিক ওদিক খুজতে থাকি ! কোথা থেকে আসতেছে ডাকটা ?

আমি একবার সোফার নিচে দেখার চেষ্টা করলাম !

কোথায় গেল বেটা !

আজকে তোর একদিন কি আমার একদিন !

-এই তুমি নিচু হয়ে আছো কেন ?

-তোমার টিংকুকে খুজি ?

-ও এখানে না ! আমার ঘরে ।

-তাই নাকি ? চল তোমার ঘরে যাই !

-এই খবরদার একদম খুন করে ফেলব ! এখানে বসে থাকো চুপ করে !

-মানে কি ? তোমার টিংকুর সাথে দেখা হবে না !

-না ! হবে না !



হিমির মুখে একটা টেনশনের ছায়া দেখতেই পাচ্ছিলাম ! আমি আরো কিছু বলতে যাবো তকখনই কলিংবেল বেজে উঠল !

আর হিমির চেহারা বং বদলাতে শুরু করলো !

এক দৌড় দিয়ে দরজার লুকিং গ্লাসে চোখ রাখলো ! তখনই ওর চেহারা পুরো অন্ধকার হয়ে গেল ! চট জলদি আমার কাছে এল । আমার হাত ধরে ভিতরের টানতে টানতে নিয়ে এল একটা ঘরের ভিতর ।

হিমির ঘর !

ছবিতে যেমন দেখেছি বাস্তবে তেমনটা নয় মোটেও !

আমার দিকে তাকিয়ে বলল

-চুপ করে এখানে বসে থাকবে ! একটা কথাও বলবে না ! খবরদার !

-আরে বাবা কি হয়েছে ! এতো ভয় পাবার কি আছে ?

-দেখ মেজাজ গরম করবে না ! যদি দেখো এ ঘরের দিকে কেউ আসছে বা কোন প্রকার আওয়াজ পাও তাহলে সোজা খাটের নিচে যাবে ! আজকে যদি ......

হিমি কথাটা শেষ করলো না !

রুম থেকে বের হয়ে গেল !

আমি হিমির খাটের উপর বসতে বসতে চারিপাশটা একটু দেখতে লাগলাম !



মিয়াও !

মিয়াও !

এই তো বেটাকে পাওয়া গেছে !

হিমির খাটের একদম মাথায় একটা সাদা রংয়ের বিড়াল ! সম্পূর্ন সাদা না ! কানের কাছে একটু কালোর ছোয়া আছে ! এই বেটার নাম নিশ্চই টিংকু !

আমার দিকে গভির চোখে তাকিয়ে আছে !

ভাবছে হয় তো আমি আবার এই ছেলেটা আবার কে ?

এখানে কি করে !



আমি আস্তে করে জিজ্ঞেস করলাম

-কি রে বেটা ফাজিল তোর নাম কি ?

-মিয়াও !

টিংকু একটু লেজ উচু করলো !

-গেলি !

-মিয়াও ! মিয়াও !

-আবার !



হঠাৎ করেই বিড়ালটা কেন জানি ক্ষেপে গেল ! বারবার মিয়াও মিয়াও করতে লাগলো ! সাথে একটু হিংস্র ভাবে দাঁত বের করতে লাগলো !

-আরে তোর সমস্যা কি ?

-মিয়াও ! মিয়াও !

-তুই একটা বদ ! এই ভাবে ম্যাও করোস কেন ? আমার খবর খারাপ করে দিবিতো ! আস্তে ! আমার শ্বশুর মশাই টের পেয়ে যাবে !



তখনই আমি হিমির বাবার আওায়জ শুনতে পেলাম !

-এই হিমি ! তোর বিড়ালটা এমন করে চিৎকার করছে কেন ?

একটু পরে হিমির আওায়জ শুনতে পেলাম !

-কি জানি ! তুমি বাবা বাধরুমে গিয়ে ফ্রেস হয়ে নাও ! আমি দেখছি !

-দেখিস আবার আচড় না মাড়ে !

-আচ্ছা !



আমি আরো কিছু বলতে গেলাম দেখি যে টিংকু আমার দিকে এগিয়ে আসছে লেজ তুলে । মুখে সেই হিংস্র ভাব ! আমাকে কেন জানি পছন্দ করছে না !

দাড়া ! আয় আজ তোর খবর আছে !



ছোটা বেলায় আমাকে একবার বিড়ালে কমড়ে ছিল ! সেদিন থেকে আমি বিড়াল খুব একটা পছন্দ করি না । কি এক অদ্ভুদ কারনে বিড়ালও আমাকে পছন্দ করে না !

এ ব্যাটার ভাব ভাব ভঙ্গি মোটেই ভাল লাগছে না ! আরে !



-মিয়াও ! মিয়াও !

-আরে বেটার সমস্যা কি ?



আমি একটু পিছনে সরে গেলাম ! কারন একবার এরকম বাহাদুরির ফল আমার পাওয়া আছে !

তখন আমি ক্লাস নাইনে পড়ি ! স্কুল থেকে বাসায় এসে দেখি আমার পড়ার টেবিলের উপর বাসার বিড়ালটা আরাম করে শুয়ে আছে ! বেটা কে অমন করে শুয়ে থাকতে দেখেই কেন জানি রাগ হয়ে গেল ! কয়েকদিন আগে এই ফাজিলটাই আমার পড়ার টেবিলের নীচে আকাম করে গেছে ! আর আজকে আবার এখানে শুয়ে আছে ! আমি কাল বিলম্ব না করে বেটা কে ধরে একটা আছাড় মারতে চাইলাম কিন্তু মুহুর্তের ভিতর কি হল ঠিক বুঝতে পারলাম না বিড়লাটা আমার হাতে খামচি দিয়ে একাকার করে ফেলেছে !

পরে ডাক্তার কাছে নিয়ে যেতে হয়েছিল । ইনজেকশন দিতে হয়েছিল ! তখন থেকেই আমি বিড়াল মোটেই পছন্দ করি না !



আর কদিন থেকেই হিমি কোথা থেকে এই টিংকু নিয়ে এসেছে । সারা দিন কেবল টিংকু ! আর টিংকু !

আমার কেন জানি এই টিংকুর কথা শুনতে একদম ইচ্ছে করে না ! রাগ লাগে ! বেটা একটা আছাড় দিতে পারলে ভাল লাগতো !



-মিয়াও ! মিয়াও !

টিংকু একদম খাটের কাছে চলে এসেছে । এখনই লাফ দিয়ে আমার উপর ঝাপ দিবে বুঝতে পারছি !

আমিও পেছাতে পেছাতে হিমির পড়ার টেবিলের কাছে চলে এসেছি !

টেবিল থেকে একটামোটা বই হাতে নিলাম ! বেটা লাফ দিলেই ছক্কা মারার মত একটা বাড়ি মারবো !

আয় এবার !

একটা বার কেবল লাফ মেরে দেখ !



আমি রেডি !

টিংকুও রেডি !

যেকোন সময়ই হামলা শুরু হতে পারে !

তিন ! দুই ! এক !



-মিয়াও ! মিয়াও

আমিও বললাম

-মিয়াও ! মিয়াও !



-অপু !

আমিই আগে হামলা করবো কিনা ভাবছি তখনই হিমিকে দরজায় দেখতে পেলাম !

-হুম !

-হোয়াট আর ইউ ডুয়িং ?

-নাথিং !

-তাই !

তারপর টিংকুর দিকে তাকিয়ে বলল

-টিংকু ! নো ! নো !

টিংকু পজিশন নিয়েই ছিল ! দেখলাম আবার বিছানার ফিরে গেল লেজ তুলে !!



-এই বেলা পালালী কেন ? লেজ গুটিয়ে কই যাস ?

-অপু !

-হুম !

-কি করছো তুমি !

-আরে তোমার বিলাই তো আগে মিয়াও মিয়াও করছে ! আমি কিছু করি নাই !



আমার দিকে এগিয়ে আসতে আসতে হিমি বলল

-কি ব্যাপার ? তুমি কি টিংকুকে কিছু বলেছ ?

-আমি ? আমি কিছুই বলি নি ! আমি ঠিক মত বুঝলাম না আমার উপর এতো খেপলো কেন ?

হিমি একটু হাসলো ! বলল

-আসলে তোমার হাত ধরে ঘরে ঢুকেছি তো এটা মনে হয় ওর পছন্দ হয় নাই ! ও আসলে বুঝতে পারে ! আমি কাউকে একটু আদর করলে তাকে একদম সহ্য করতে পারে না !

-তাই ! শুধু বিড়ালের টাই দেখলে !

হিমি আমার দিকে তাকিয়ে আবার হাসলো !

-আহালে ! আমার বাবুটা ! এতো হিংসা করলে হয় ! ওটা তো একটা ছোট্ট বিড়াল ! কি চমৎকার বাবুবাবু বিড়াল ! দেখো না !

-হুম ! বুঝেছি ! বাবু বাবু ! আর একটু হলে তো খবর ছিল ! কিন্তু আমিও ছেড়ে দিতাম না !

-ছিল তো ! তুমি তার ভালবাসার মানুষকে আদর করবে আর সে চুপ করে থাকবে !

-আর আমার ভালবাসারের বেলায় কি হবে ! বেটার কিন্তু খবর আছে !

-ও লে লে লে !



হিমি আবার হাসলো ! তারপর বলল

-আচ্ছা ! আর হিংসামী করতে হবে না ! আব্বা বাধরুমে ঢুকেছে ! এখনই বাইরে বের হবে ! তুমি তার আগে বের হও জলদি ! তা না হলে কিন্তু সারা রাত এই খাটের নিচে থাকতে হবে ! আর টিংকুর সাথে ঘুমাতে হবে !







আমি বাড়ির বাইরে বের হয়ে এলাম ! রাস্তায় দাড়িয়ে দেখলাম হিমি বারান্দায় এসেছে । কোলে টিংকু !

আজকে বেটা বেচে গেল ! দাড়া আগে স্থায়ী ভাবে এই বাড়িতে ঢুকে নেই তারপর তোর খবর আছে !!

আমার কথা মনে হয় বেটা বুঝে ফেলেছে ! দেখলাম বলল

-মিয়াও ! মিয়াও !!

এমন একটা ভাব যেন আমার চেলেঞ্জ গ্রহন করলো !

আমিও বললাম

-মিয়াও মিয়াও !!





Click This Link

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৭

জান্নাতুল এন পিয়াল বলেছেন: দারুণ

০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৫

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!

২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২১

অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: :)

০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৫

অপু তানভীর বলেছেন: :):):)

৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৩

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~




আপনার আগের গল্পগুলি স্বাদ কোন কারণে এখন পাওয়া যায় না।


আগের গল্পগুলোর দিকে একটু তাকান।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! বুঝতে পারতেছি !!

আর গল্প লিখবো না ! :(:(

৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৮

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: বর্ষনের সাথে একমত!!! তবে আপনার সাথে দ্বিমত!! :-P :-P
গল্প লিখা আপনি চাইলেও ছাড়তে পারবেননা!! /:)

গল্প বেশি কিউট হয়েছে.....এত্তোগুলা লাইক!! :)

১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৩

অপু তানভীর বলেছেন: :):):):)

৫| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১:৪৪

টিংকু টিংকু বলেছেন: গরররররররর!!!!!!!
ম্যাওওও ম্যঅওওও!!! /:) /:) X(


:#) :#)

০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১:৪৭

অপু তানভীর বলেছেন: মিয়্যাও....

:-P :-P :-P :-P
B-)) B-)) B-))

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.