নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিয়ে, আমার এতো বড় সর্বনাশের গল্প !

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০২



সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই মনে হল আজকে আমার দিন মোটেও ভাল যাবে না । এমন মনে হওয়ার কোন কারন নাই । আমি ভবিষ্যত্‍ দেখতে পারি না । আমাদের পরিবারের কেউ কোন কালে জোত্যিষী ছিল না ।

তবুও একটু সংকিত হয়ে উঠলাম । মনে মনে একটু ভয় শুরু হল । বারে বার মনে হল আজকে নিশ্চই কিছু একটা হবে ।

খারাপ কিছু একটা হবে ।

প্রথম যে দিন এমনটা মনে হয়েছিল তখন আমার বয়স কম । ক্লাস সেভেনে পড়ি । সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই মনে হয়েছিল আজকে খারাপ কিছু হবে । তখন অবশ্য তেমন একটা আমলে নেই নি । আসলে আমলে নেওয়ার মত বিচার বুদ্ধি তখন খুব একটা হয় নি । সকালের নাস্তা করে স্কুলে গেলাম । তিন নম্বর পিরিয়ডে হঠাৎ স্কুলে দপ্তরি এসে হাজির । আমি তখন ব্লাক বোর্ড থেকে অংক তোলায় ব্যস্ত । দপ্তরি এসে আমার নাম ধরে ডাকতে লাগল ।

হেডমাস্টার সাহেব জাহিদ কে ডাকছে । মানে আমাকে ডাকছে । মনে মনে একটু ভয় নিয়েই হেড মাস্টারের রুমের দিকে হাটা দিলাম । বারবার মনে করার চেষ্টা করতে লাগলাম যে এমন কিছু করেছে কি না । কি আকামটা করেছি যার জন্য আমার ডাক পরেছে । তখনকার বয়সে মনে হত স্কুলের হেড মাস্টারের রুমে কেবল বড় কোন অপরাধ করলেই ডাক পড়ে ।

কিন্তু বড় কোন অপরাধের কথা মনে করতে পারলাম না কিছুতেই । হেড মাস্টারের রুমে গিয়ে দেখি আমাদের পাশের বাড়ির জমির চাচা বসে আছে মুখ গম্ভীর করে । রুমে ঢুকতেই হেড স্যার বলল

-জাহিদ । তোমার চাচা তোমাকে নিতে এসেছে । তুমি তোমার চাচার সাথে বাসায় যাও ।

আমি মাথা কাত করে বললাম

-আচ্ছা ।

আমার তখন এই আনন্দ হচ্ছে যে পঞ্চম পিরিয়ডের ইংরেজি ক্লাসটা করতে হবে না । স্যার আজকে একটা পুরো রচনা মুখস্ত করতে দিয়েছিল । আমার পড়া হয় নি । জমির চাচা উঠে দাড়ালেন । আমি জমির চাচার পেছন পেছন বের হতে যাবো এমন সময় হেড স্যার বললেন

-জাহিদ তোমার সামনের দুইদিন স্কুলে আসতে হবে না । তোমার ছুটি ।

এই রকম অপ্রত্যাশিত ছুটি পেয়ে আমি একবারে লাফ দিয়ে উঠলাম । ক্লাস রুম থেকে বই খাতা নিয়ে জমীর চাচার পেছন পেছন নাচতে নাচতে বাসায় গেলাম ।

তখনও ঠিক বুঝতে পারি নি ঠিক কি কারনে জমীর চাচা আমাকে স্কুল থেকে নিতে এল । বাসায় কাছে এসে হঠাৎই দেখি বাড়িতে অনেক লোকের ভিড় ।

যদিও তখন ছোট কিন্তু আমার বিন্দু মাত্র বুঝতে অসুবিধা হল না যে খারাপ কিছু হয়েছে । আমি এক দৌড়ে বাড়ির ভিতর গিয়ে দেখি উঠানের উপর একটা বড় পাটি তে আমার বাবা শুয়ে আছে । চোখ দুটো বন্ধ । নাকে তুলো গুজা ।

ঐ দিন আমার বাবা আমার কাছ থেকে দুরে চলে গেলেন। বলতে গেলে আমি ঐ দিনই এতিম হয়ে গেলাম । তারপর থেকে যতবার এই খারাপ কিছু হওয়ার অনুভুতিটা এসেছে ততবারই কিছু না কিছু খারাপ হয়েছে ।





আমি চিন্তিত মুখেই বাথরুমে গেলাম । বাথরুম থেকে বেরিয়েই দেখি রুবি আমার খাটের উপর বসে আছে । আমাকে বের হতে দেখে রুবি বলল

-বাব্বাহ । মানুষ এতোক্ষন বাধরুমে থাকে জানা ছিল না । কি করতে ছিলেন এতোক্ষন ?

আমি খানিকটা বিরক্ত হলাম ।

-কি করতে এসেছিস তাই বল । আমি কতক্ষন বাধরুমে থাকি সেটা গবেষনা না করলেও চলবে ।

রুবি মুখ বেকিয়ে বলল

-আমার সেটা বয়েই গেছে । এই নেন ।

এই বলে রুবি আমার দিকে একটা কাগজ তুলে দিল ।

-কি এটা ?

-জি প্রেম পত্র । আমার এক বান্ধবী আপনাকে দিয়েছে ।

-ফাজলামী করবি না । থাপ্পর খাবি তাহলে ।

-মেরেই দেখেন ।

আমি হাত তুলে মারার ভঙ্গি করতেই রুবি পালিয়ে গেল । যাওয়ার সময় দরজার কাছে থেমে বলল

-আজকে সন্ধ্যায় আপনার খবর আছে ।

-যা ভাগ ।

আমার এই চাচাতো বোনটা বড় ফাজিল হয়েছে । মাঝে মাঝে ঢং দেখলে রাগে শরীর জ্বলে যায় । কিন্তু কিছু বলতে পারি না ।

চাচার বাড়িতে মানুষ আমি । বলতে গেলে আশ্রিত । মায়ের চলে যাওয়ার পরে আমাকে দেখার যখন কেউ ছিল না তখন এই বড় চাচাই আমাকে নিজের বাসায় এসে রেখেছিল ।



আমি কাগজ খুলে দেখি বাজারের লিষ্ট । সাথে একটা একহাজার টাকার নোট । একটু অবাক হলাম । যা যা লেখা আছে তাতে বড় জোর শ'পাঁচেক টাকার বাজার হবে ।

তাহলে চাচী এতো বড় নোট কেন দিলেন ?

এতো দিন ধরে এ বাড়ির বাজার করে আসছি । এমন তো কোন দিন হয় না । চাচী একদম ঠিক কাটায় কাটায় টাকা দেন আমাকে । যা যা লাগবে ঠিক ততটুকু । তাহলে আজকে এতো বড় নোট কেন দিলেন ?

থাক । দরকার নেই ।

ফেরত্‍ টাকা বাজারের সাথে দিয়ে দিলেই হবে । বাজার থেকে ফিরে এসে চাচীকে কাগজ সহটাকা ফেরত্‍ দিয়ে ঘরের দিকে পা বাড়াবো তখনই চাচী ডাক দিল ।

-জাহিদ ।

-তোর টাকা চলে এসেছে কাগজের সাথে ?

-আমার টাকা ?

আমি পকেটে হাত দিতে গিয়ে দেখি চাচী পাঁচশ টাকার নোট টা আমার দিকে বাড়িয়ে দিল ।

চাচী বললেন

-পাঁচশ টাকায় সব কিছু হয়ে গেছে ?

-পাঁচশ টাকা ?

চাচী পাঁচশ টাকার কথা কেন বলল ? কাগজের ভিতরে তো এক হাজার টাকার নোট ছিল । চাচী কি ভুলে গেল নাকি কত দিয়েছিল ?

আমি বলল

-জি হয়ে গেল । দশ টাকা বেঁচে আছে ।

-আচ্ছা তোর কাছে রাখ । সিগারেট টিগারেট খাস ।

-চাচী আমি সিগারেট খাই না ।



আমি আসলেই সিগারেট খাই না । সিগারেট খেতে টাকা লাগে । সেই টাকা আমার কাছে নাই । চাচা এখানে আশ্রয় দিয়েছে এই টুকুই । তিনবেলা খাই আর রাতের বেলা ঘুমাই । বাদ বাকী কিছুর আমি চাচার কাছ থেকে নেই না । দুইটা টিউশনি করি । ঐটা দিয়ে কোন রকমে পড়ালেখা আর টুকটাক হাত খরচের টাকা চলে যায় । আমি সিগারেট খাওয়ার বিলাশিতা কিভাবে দেখাবো ?

চাচী আমার দিকে তাকিয়ে বলল

-খাস না ? না খাওয়াই ভাল । খালি খালি টাকা নষ্ট ।

চাচী আর কথা বাড়ায় না । দশটাকা আর পাঁচশ টাকার নোটটা আমার হাতে দিয়ে চলে যায় । আমি নোট দুটো নিয়ে রুমে চলে এলাম । এখনও ঠিক বুঝতে পারছি এমনটা কেন হল ।

রুবি কিছু করে নি তো ?



রুবির ঘরে গিয়ে দেখি ও ওর কম্পিউটারে বসে কি যেন কর ছে ।

-রুবি ?

খানিকটা চমকে উঠে ও আমার দিকে তাকালো । চোখে মুখে কেমন একটা অপ্রস্তুত ভাব । তাড়াতাড়ি করে কম্পিউটারের স্কীন বন্ধ করে দিল । আমি বললাম

-কি করছিস ?

-কি ছু .......

-ওভাবে কম্পিউটার বন্ধ করলি কেন ?

-আমার ইচ্ছা । আর আপনি এভাবে দরজার নক না করে ভিতরে কেন ঢুকলেন ।

-আরে ..

আসলেই এভাবে দরজায় নক না করে ভিতরে ঢোকা ঠিক হয় নি । রুবি এই বার ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা দিয়েছে । ইন্টার পড়া মেয়ে অনেক বড় হয়ে য়ায় । আমি নিজেও একটু অপ্রস্তু হয়ে যাই ।

-আসলে ...

রুবি ততক্ষনে সামলে নিয়েছে । আমার দিকে তাকিয়ে বলল

-আচ্ছা ঠিক । এর পর থেকে মনে থাকে যেন । কি বলতে এসেছেন বলেন ?

-চাচী কয়টাকা দিয়েছিল তোর হাতে ?

-কেন ?

-বলবি তো ?

-একহাজার ।

-এক হাজার ?

-সিওর ?

-জি না সিওর না ।

-আহা বল না । আমার কেন জানি মনে হচ্ছে চাচীর ঠিক মত মনে নাই আমাকে কয় টাকা দিয়েছিল । উনি হয়তো ভুল করে আমাকে পাঁচশ টাকা বেশি দিয়ে ফেলেছে ।

-ভাল তো । পাঁচশ টাকা মেরে দেন । ভয় নেই আম্মু টের পাবে না । এখন আপনি যান । জলদি যান ।

আমি আর কিছু বললাম না !



আমি নিজের ঘরে ফিরে এলাম । সকালবেলা মনে হয়েছিল দিন খারাপ যাবে । কিন্তু সকাল বেলা করেই এই রকম অর্থপ্রাপ্তীর ঘটনা !

ভার্সিটিতে গেলাম না ভয় তেই । না জানি কখন কোন অঘটন ঘটে যায় । কিন্তু টিউশনিতে যেতেই হল বিকাল বেলা । মনের ভিতর একটা ভয় লেগে ছিল নিশ্চই আজকে আমার টিউশনিটা চলে যাবে । দেখা গেল পড়াচ্ছি হঠাৎ করে ছাত্র বলল স্যার কাল থেকে আমি আর পড়বো না । অথবা বাচ্চার মাও ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এই কথাটা বলতে পারে ।

এমন একটা অভিজ্ঞতাও আছে । সেদিন সকাল বেলাও ঘুম থেকে উঠে ঠিক একই ভাবে মনে হয়েছিল ! আজকে কিছু একটা খারাপ হবে ।

মনে মনে ভয় থাকলেও সারা দিন কোন সমস্যা ছাড়াই চলে গেল । ঠিক সন্ধ্যা বেলা যখন পড়া শেষ হল দেখলাম ছাত্রের মা একটা খাম আমার দিকে এগিয়ে দিল !

একটু অবাক হয়েই টাকা টা নিলাম কারন মাস শেষ হতে এখন দু দিন বাকী ! এতো জলদি টাকা দেওয়ার মানে কি !

তারপরও ছাত্রের মা বলল

-আসলে বাবা আমাদের এখন সংসারে একটু টানা টানি চলছে ! সামনের মাস থেকে বাবু আর মনে হয় তোমার কাছে পড়তে পারবে না !



আজকেও না জানি এমন কিছু হয় ! কিন্তু যখন পড়িয়ে বের হয়ে এলাম তখনও যখন কিছু হল না তখন একটু হাফ ছেড়ে বাঁচলাম ! যাক !

এখন মনে হচ্ছে আর কোন সমস্যা নাই ! বাসায় গিয়ে খেয়ে একটা ঘুম দিলেই দিন শেষ !

কোন রকম সমস্যা ছাড়াই দিনটা শেষ হবে এটা ভাবতেই ভাল লাগছে !



বাসায় ড্রয়িং রুমে ঢুকেই দেখি চাচা গম্ভীর মুখে বসে আছে ! চাচার মুখটা এতো গম্ভীর যে আমি খানিকটা শংকিত হয়ে উঠলাম !

নিশ্চই কিছু হয়েছে ।

কি হয়েছে ?

বাড়ির কেই অসুস্থ হয়ে উঠলো ?

আমি চাচার সামনে খুব একটা পড়ি না ! আর পড়লেও একটু এড়িয়েই চলি ! কেন জানি চাচা কে একটু ভয়ই লাগে আমার !

আমি তবুও চাচার পাশে বসলাম ! চাচার মুখ গম্ভীর । এই সময় এখান থেকে চলে যাওয়া কেমন লাগে ?

আমি বসতে বসতে বললাম

-চাচা সব কিছু ঠিক আছে ?

চাচা কেবল আমার দিকে অগ্নি দৃষ্টিতে তাকালেন কিছুক্ষন ! কিন্তু কিছু বললেন না ! আমি বুঝতে পারছি চাচা কোন কারনে আমার উপর রেগে আছেন। কিন্তু ঠিক কি কারনে রেগে আছে তাই তো বুঝতে পারছি না ! সকালে ৫০০ টাকার কথা কি জেনে গেছে নাকি ?

নাহ !

এটা তো জানার কথা না !

তবুও এতো রাগার কি আছে ?

আশ্চার্য তো !!



আমি আরো কিছু বলতে যাচ্ছিলাম তখনই চাচী রুমে ঢুকলেন ! আমার দিকে তাকিয়ে বলল

-জাহিদ তুই আমার সাথে আয় !

-কি হয়েছে চাচী !

চাচী কিচু বলতে যাবে তার আগেই চাচা চিৎকার করে বলল

-হারামজাদা জানিস না কি হয়েছে ? এখন আবার ন্যাকা সাজছিস ! থাপড়িয়ে তোর দাঁত খুলে ফেলবো !

চাচী বলল

-আহা ! এই সব কি ?

-এই সব কি জানো না ? এখনই ওকে বেরিয়ে যেতে বল ! এখনই ! আমার খেয়ে আমার পরে আবার আমার ঘরেই গর্ত করে ! এক্ষুনি বেরিয়ে যেতে বল !

চাচী আমার হাত ধরে অন্য ঘরে নিয়ে এল ! আমি এতোটাই অবাক হয়েছি যে কিছু বলতেও পারছি না ।

কি এমন হল ?

আর আমি কি এমন করলাম ?



তারপর চাচী আমাকে যা বলল তা শুনে আমি তো থ ! বারবার মনে হচ্ছে আমি ভুল শুনছি ! এ হতে পারে না ! কিছুতেই হতে পারে না !



বিকেল বেলা চাচা যখন বাসায় এল অফিস থেকে রুবি নাকি সরাসরি তাকে গিয়ে বলেছে যে আমাকে নাকি সে বিয়ে করতে চায় । এবং আজই । রাত দশটা পর্যন্ত সময় দিয়েছে সে । এর ভিতর যদি বিয়ে না দেয় তাহলে র‌্যাট কিলার খেয়ে সে মরে যাবে ।

সকাল বেলা নাকি সে র‌্যাট কিলার কিনে এনেছে !

আমি আসলেই কিছু বুঝতে পারছিলাম না এমনটা কেন হবে ! কেন ? রুবি এমন পাগলামো কেন করবে ?



দশটা বাজার আগেই রুবির সাথে আমার বিয়ে হয়ে গেল ! কোন আয়োজন না ! কেবল কাজী এল । আমাদের বিয়ে হল ! তারপর চলে গেল ! সারাটা সময় চাচা আমার পাশেই বসে ছিলান গম্ভীর মুখে ! কিন্তু বিয়ে পড়ানোর পরে যখন তাকে সালাম করতে গেলাম তখন সে আসলেই আমাদের দুজনকে দোয়া করলেন !

আমার কিছু করার ছিল না । যে মানুষটা আমাকে এতোদিন বিনা হিসাবে এভাবে আশ্রয় দিল কিছুতেই তার অবাধ্য হতে পারলাম না !

চাচা যখন নিজেই আমাকে আড়ালে ডেকে রুবিকে বিয়ে করার জন্য বললেন আমি কিছুতেই মানা করতে পারলাম না !

-জাহিদ !

-রাগ করেছিস ?

-কেন ? রাগ করবো কেন ?

-না ।ঐ যে তোকে বকলাম ।

-না না । কি যে বলেন !

-আসলে তুই তো আমার ছেলের মতই ! মাথায় একটু রাগ বেশি তো তুই জানিস ! তারপর রুবি এমন একটা পাগলামো করবে বুঝতেই পারি নি !

-না চাচা ঠিক আছে ।

-আমার মেয়েটা কে বিয়ে করবি ? তুই তো ওকে চিনিসই । একটু জেদি আর কি । দেখতেও খারাপ না ! কি বলিস !

-হুম !

-ওর মা বলল সত্যি নাকি র‌্যাট কিলার এনে রেখেছে । ওকে মাকে নাকি দেখিয়েছে !

-আচ্ছা !

-আমি তাহলে কাজী ডাকি ?

-আচ্ছা !



আমি কেবল ভাবছি আমি মনে হয় স্বপ্ন দেখছি ! আমি স্বপ্ন দেখছি !



এই জন্য কি রুবি বলেছিল যে আমার রাতে আজকে খবর আছে ?

এই জন্য কি আমার মনে বলছিল আজকে কিছু একটা হবে !

তাই বলে আমার এতো বড় সর্বনাশ হবে ! এতো বড় সর্বনাশ !!!

আল্লাহ আমাকে বাঁচাও !



Click This Link

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩১

নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: আহহারে পোলাটা গেলো :| :|

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৫

অপু তানভীর বলেছেন: হুম !! ;) ;) ;) ;)

২| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫০

নীলতিমি বলেছেন: :) :)

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

অপু তানভীর বলেছেন: :):):):)

৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৪

নির্ভীক আহসান বলেছেন: র‍্যাট কিলার? :) :D B-) :-B =p~

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

অপু তানভীর বলেছেন: :D:D:D

৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

রাজু মাষ্টার বলেছেন: হায় হায় এ তো মহা সর্বনাশ হইয়া গেলো :-* :-* :-* :-*

কোই তো হ্যায়,কেউ বাঁচাও তারে :D :D :D :D

অছাম :#) :#) :#) :#)

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫৪

অপু তানভীর বলেছেন: হাহাহাহাহা !!

:):):):)

৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

রানা িসরাজুল বলেছেন: nice post

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !! :):)

৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

আশরাফুল হক (খুলনা) বলেছেন: সবসময় অপনার লেখা গল্প পরে মজা পাই কিন্তু আজ মনটা খারাপ হয়ে গেলো :(

১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

অপু তানভীর বলেছেন: সেকি ? মন খারাপ কেন হবে ??

:-/ :-/

৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২১

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: অনেক সুন্দর!! বেশি পছন্দ হয়েছে........
আপনার পুরোনো গল্পগুলোর মতো ফ্লেভার পেলাম!! :) :)

গল্পে মনযোগ দিতে পেরেছেন তাহলে??!! :)

এমনি চাই!!

১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০২

অপু তানভীর বলেছেন: নাহ ! গল্পে মনযোগ আর দিতে পারলাম কই !!
যাক ভাল হয়েছে জেনে ভাল লাগলো !

৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২১

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: কোন ব্যপার না।

১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৮

অপু তানভীর বলেছেন: হুম । কুনো ব্যাপার না !

৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২৩

ফারিয়া বলেছেন: কারো পৌষ মাস, কারো সর্বনাশ! B-))

১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৯

অপু তানভীর বলেছেন: হাচা কথা !! B-)) B-)) B-))

১০| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০০

কাউসার রানা বলেছেন: র‌্যাট কিলার খেয়ে কেউ মরছে বলে আমার জানা নেই। আর মেয়েরা কেন জানি এই র‌্যাট কিলারের হুমকি দেয় !

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

অপু তানভীর বলেছেন: এই খানেই তো কথা !! B-)) B-)) B-))

১১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হা হা একি সর্বনেশে কথা! B-))

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৬

অপু তানভীর বলেছেন: হুম । খুব সর্বনাশের কথা ! ;) ;)

১২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯

মদন বলেছেন: সেরাম সর্বনাশ ;)

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৭

অপু তানভীর বলেছেন: ;););)

১৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০২

আতিকুল০৭৮৪ বলেছেন: afsus..emon kono ghotona amar jibone ghotlo na,,keu ei jibone bole nai valobasi,,biye korbe?afsus..

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৯

অপু তানভীর বলেছেন: আফসুস আর আফসুস !!

১৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হাহাহা , চান্দু ফাইসা গেল । ভাল লাগল গল্প । প্লাস ।

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৯

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !! :):)

১৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৫

ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: Tahader poroborti voyonkor jiboner jonno somobedona janassi.......

১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১২

অপু তানভীর বলেছেন: আপনার সমবেদনা গৃহীত হইলো ! :)

১৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

অর্ধমানব ও অর্ধযন্র বলেছেন: মুজা পাইলাম... ইস কি কপাল... র‍্যাট কিলার ও আচমকা বিয়া। নামটা খারাপ হইত না। ;) ;) ;)

১৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: :D :D :D

১৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

মোঃ আব্দুল্লাহ আল গালিব বলেছেন: ৫০০ টাকা কি ঘুষ দিসিলো?!!!? :-*

১১ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬

অপু তানভীর বলেছেন: দিতে পারে না । পারে না !!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.