নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাড়িওয়ালার মেয়ে নীলু !

৩০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০৪

-স্যার আসবো ?

আমি আধশোয়া হয়ে একটা বই পড়ছিলাম । নীলু দরজা দিয়ে উকি দিল

দরজাটা খানিকটা নড়বড়ে । টিনের তৈরি । নীলু ডাকার সময় মনে হয় একটু হাত দিয়ে স্পর্শ করেছিল । ক্যাঁচকুচ আওয়াজ করে উঠলো !



নাহ । এই মেয়েটা আমাকে ডুবাবে ।

একে তো বাড়িওয়ালার মেয়ে আর আমি এই চিলেকোঠার একমাত্র ব্যাচেলর ভাড়াটিয়া । যদি এখন কেউ নীলুকে আমার ঘরে দেখে আমার আর এখানে থাকা হয়েছে !

আমি উঠে বসতে বসতে বললাম

-তুমি এখানে কেন ? আমি তো একটু পরেই তোমাদের বাসায় আসতাম ।

নীলু দেখলাম আধ খোলা দরজা ঠেলে ঘরের ভিতর ঢুকে পড়ল । ওর হাতে মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান বই আর একটা খাতা ।

আমি খানিকটা অবাক হয়েই বললাম

-তুমি কি এখানেই পড়বা নাকি ?

-হুম । আজকে আপনার এখানে পড়ব । আপনি যেমন গান শুনতে শুনতে পড়াশুনা করেন আজকে গান শুনতে শুনতে আজকে আমাকে পড়াবেন ।

-নীলু তুমি বাসায় যাও আমি আসতেছি ।

-না । যাবো না ।

নীলু কেমন বাচ্চা মেয়েদের মত জিদ ধরে বসে রইলো । আমি এবার নরম গলায় বললাম

-প্লিজ এখন তুমি বাসায় যাও । আমি এখনই আসছি ।

-না আমি যাবো না । ঐ দিন আমি আপনাকে একটা কাগজ দিয়েছিলাম ঐটার জবাব আপনি কেন দেন নি ? আজকে ঐটার জবাব না দিয়ে আমি যাবো না !

আমি অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম নীলুর দিকে । নীলু কেমন ঘোলা চোখে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে রয়েছে ।

আমার তখনই মনে হল নীলুর কি শরীর খারাপ ?

এতোক্ষন ভাল করে লক্ষ্য করি নি কিন্তু এখন আসলেই মনে হচ্ছে নীলুর শরীর খারাপ !

চোখটা যেন একটু লাল লাল !

আমি নীলুকে বললাম

-তোমার কি শরীর খারাপ ? জ্বর এসেছে ?

নীলু আর হাত আমার দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বলল

-নিজে পরীক্ষা করে দেখেন !

এই মেয়েটার মনে কি চলছে ? আমি আবারও অবাক হলে নীলুর দিকে তাকিয়ে রইলাম !



নীলুর বাবা লুত্‍ফর রহমান আমাকে এই চিলেকোঠা ভাড়া দিয়েছে দুটি শর্ত সাপেক্ষে । প্রথমটা হচ্ছে বাসার কোন প্রকার ইতরামি করা যাবে না । কিন্তু এই ইতরামীর বলতে লুত্‍ফর রহমান ঠিক কি বোঝাতে চেয়েছেন আমি ঠিক মত বুঝতে পারি নি । আর দ্বিতীয় শর্ত হল তার দুই মেয়েকে পড়াতে হতে । যদি পড়ানো ভাল হয় তাহলে চিলেকোঠায় আমার থাকা পার্মানেন্ট হবে ।

গত ছয় মাস থেকে নীলু আর ওর ইলুকে পড়াচ্ছি । সব কিছু ঠিকই চলছিল তখনই নীলু একটা ঝামেলা বাঁধিয়ে ফেলল ।

চার দিন আগে নীলু আমার হাতে একটা কাগজ ধরিয়ে দিল । ওদের দুবোনকে পড়াচ্ছিলাম ইলু কি একটা কাজে অন্য ঘরে যেতেই আমার হাতের ভিতর কাগজটা গুজে দিল । আমি খানিকটা অবাক হয়ে বললাম

-এটা কি ?

নীলু শান্ত কন্ঠে বলল

-কিছু না ।

আমি খুলতে গেলেই নীলু বলল

-এখন না । বাসায় গিয়ে খুলবেন ।

আমি আরো কিছু বলতে যাচ্ছিলাম কিন্তু ততক্ষনে ইলু চলে এসেছে । আমি আর বলতে পারলাম না ! বাসায় এসে কাগজ খুলে আমার খবর হয়ে গেল ।

সারা কাগজ জুড়ে কেবল লেখা ভালবাসি । আর ভালবাসি । এই টুকু পিচ্চি মেয়ে আবার বলে ভালবাসি ।

নাহ আজকেই ওর বাবার কাছে বিচার দিতে হবে বলে ঠিক করলাম কিন্তু তারপরেই মনে হল বিচার দেওয়া কি ঠিক হবে ? শেষ আমাকেই না আবার বাশ খেতে হয় ! মেয়ের বাপরা এটা কোন ভাবেই বিশ্বাস করবে না যে তা মেয়ে খারাপ হতে পার !

তখন যত দোষ ঋতুপর্না ঘোষ !





নীলু আমার আামর দিকে তাকিয়েই আছে সেই ঘোলা চোখে । আমি আবা রবললাম

-তোমার শরীর ভাল মনে হচ্ছে না । আজকে পড়তে হহবে না যাও !

-ভয় পাচ্ছেন ?

-কেন ? ভয় কেন পাবো ?

-না এই যে যদি কেউ চলে আসে এখন ? েকেউ যদি দেখে ফেলে !

আমি কথা না বলে নীলুর দিকে তাকিয়ে রইলাম কিছুক্ষন !

নীলু একটু হেসে বলল

-ভয় নেই ! বাবা এখন বাসায় নেই ! আ রমা উপরে আসবে না ! আপনি যা ইচ্ছা করতে পারেন !



আমি আবারও চমকে উঠলাম নীলুর কথায় ! এই মেয়ের মাথা মেন হয় আসলেই গেছে । কি সব উল্টাপাল্টা বকতেছ !

-দেখো নীলু বাসায় যাও ! এখনও বাসায় যাও !

নীলু আমার দিকে অদ্ভুদ চোখে কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে হেসে উঠলো ! তারপর বলল

-আসনি আসলেই ভীতুর ডিম ! ভীতু ছেলেদের মেয়েরা পছন্দ করে না !



এই বলে নীলু আর দাড়ালো না ! টিনের দরজায় ক্যাচকুচ আওয়াজ তুলে চলে গেল ! আমার বুকে রভিতর একটু কেমন যেন করতে লাগলো । মেয়েটা আমাকে ভীতু বল চলে গেল !

মাথা থেকে ঐ সব চিন্তা বাদ দিয়ে দিলাম । গরীব মানুষেরসব কিছু চিন্তা করতে নাই !



সন্ধ্যা বেলা যখন পড়াতে গেলাম গিয়ে দেখি কেবল ইলু পড়তে এল । আমার একবার মনে হল নীলু মনে হয় একতু পরে আসবে । অবশ্য অন্যান্য দিন নীলুই আগে পড়তে আসে । বেশ কিছুক্ষন পরেও যখন নীলু আসলো না আমি ইলুকে জিজ্ঞেস করলাম

-তোমার আপা কই ?

-আপার শরীর খারাপ ! আজকে পড়বে না !

-ও ! কি হয়েছে ? জ্বর ?

দেখলাম ইলুর মুখটা একটু বেজার হয়ে গেলে! মুখ বেজার করেই বলল

-না ! আপার তো লিভারে সমস্যা আছে !

-লিভার ?

-হুম !

-কত দিন থেকে ?

-ছোট বেলা থেকেই !



নীলুর শরীর সত্যি খারাপ ছিল তখন ! মেয়েটা হাত ধরতে বলেছিল । ধরলেই হত !



আমি মন খারাপ নিয়েই রুমে ফিরে এলাম !





-এই অপু !

-হুম !

-হুম কি ? ভাল করে বল ! আর অন্য দিকে তাকিয়ে আছো কেন ? আমার দিকে তাকাও !

আমি নীলুর দিকে তাকালাম !

নীলু আজকে শাড়ি পরেছে । চোখে কাজল দিয়েছে ঘন করে ! আর হাতে মেহেদি দিয়েছে ইচ্ছা মত ।

আজকাল ইনস্ট্যান্ট মেহেদি পাওয়া যায় ! যে কেউ চাইলেই হাতে দিতে পারে !

আর আগে হাতে মেহেদি দিতে গেলে কত ঝামেলা সহ্য করতে হতে ! মেহেদির পাতা আনো, বাটো ! তারপর হাতে লাগিয়ে চুপচাপ বসে থাকো ঘন্টার পর ঘন্টা । আর এখন পাঁচ মিনিটেই রং হয়ে যায় !

আমি বললাম

-বাহ ! সুন্দর করে মেহেদি দিয়েছো তো ?

-হুম ! তোমার জন্য দিয়েছি !

আমি এতোক্ষন পরে লক্ষ্য করলাম নীলু আমাকে তুমি তুমি করে বলছে ! আমি অবাক হয়ে বললাম

-কি ব্যাপার তুমি আমাকে তুমি করে বলছো কেন ?

নীলু আমার থেকেও অবাক হয়ে বলল

-বারে ! তোমাকে তুমি করে বলবো না তো কাকে তুমি করে বলবো ? তুমি আমার হাসবেন্ড না ?

আমি মুখ হা করে বললাম

-আমাদের বিয়ে হল কবে ?

-কি তুমি ভুলে গেছ ? যাও তোমার সাথে কথা নাই ! নিজের ঘরে গিয়ে দেখো ! এখনও আমাদের বাসর রাতের ফুল লাগানো রয়েছে !

-কি বলছো এসব ?

-যাও ! আগে নিজের চোখে দেখে আসো ! দরকার হলে কাবিন নামা আর বিয়ের ভিডিও দেখাবো !



আমি খানিকটা অবিশ্বাস নিয়ে নিজের ঘরের দিকে রওনা দিলাম ! এই মেয়ে কি বলছে তার কিছুই আমি বুঝতে পারছি না ! নীলুর সাথে আমার বিয়ে হল কবে ?

ও তো হাসপাতালে ছিল ! শুনছিলাম ওকে নাকি বাইরে নিয়ে যাবে !

ওর সমস্যাটা একটু খারাপের দিকে চলে গিয়েছিল ! তাই হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল !



আমি তো ওদের টিচার খুব বেশি জানতে পারি না । ইলুর কাছ থেকেই যা শুনি ! লুৎফর সাহেব সারা দিন মেয়েকে নিয়ে ব্যস্ত ! বাসায় ওর মাও মন মরা হয়ে বসে থাকে ! কাকে জিজ্ঞেস করবো !

ইলু ছাড়া আর কোন উপায় নাই !

একদিন ইলুর কাছ থেকে ঠিকানা নিলাম হাসপাতালের । কিন্তু কেন জানি দেখা করতে যেতে পারলাম না ! সারা দিনই কেবল ওর হাসপাতালটার আসে পাশে ঘোরাঘুরি করে চলে এলাম !



দরজা দিয়ে ঘুরে ঢুকতেই কেমন একটা ধাক্কার মত খেলাম ! এতক্ষন তো দিন ছিল ! হঠাৎ করেই রাত হয়ে গেল কেমন করে ! ঘরের লাইট জ্বাললাম !

বাইরে এসেও দেখিই রাতই ! সন্ধ্যা মিলিয়েছে অনেক আগেই ! নীলুকে আশে পাশে খুজতে লাগলাম ! কিন্তু কোথায় কি ?

তাহলে এতোক্ষন ?

স্বপ্নে দেখলাম !

জেগে জেগে ?



কি হচ্ছে এসব ? কি দেখছি ! নীলুকে আমার বউ হিসাবে দেখবো কেন ?





-অপু আছো ?

আমি তাকিয়ে দেখি লুৎফর সাহেব ! এই কদিনে বাড়িয়ালার বয়স অনেক বেড়ে গেছে ! নীলুকে নিয়ে অনেক দৌড়া দৌড়ি করতে হচ্ছে মনে হয় !

আমি বললাম

-জি !

-একটু সময় হবে তোমার !

-বলুন !

-না মানে ! নীলুকে নিয়ে আজকে মাদ্রাজ যাচ্ছি ! ওখানে ওর একটা অপারেশন হবে ! রাত তিনটার দিকে রওনা দিবো !

আমার মনটা খারাপ হল ! মেয়েটার শরীর আসলেই খারাপ ! সেদিন মেয়েটার হাত ধরলেই হত !



লুৎফর সাহেব একটু ইতস্তর করতে করতে বলল

-নীলু তোমার সাথে একটু দেখা করতে চায় ! তুমি যাবে ?

-সে কি বলছেন ? যাবো না কেন ? অবশ্যই যাবো !

-ইলুর কাছ থেকে শুনলাম তুমি হাসপালের ঠিকনা নিয়েছিলে ! গেলে না যে !

-আসলে .....।

আমি বলতে গিয়ে থেমে গেলাম ! মনে মনে বললাম গিয়ে ছিলাম । বেশ কয়েক বার গিয়ে ছিলাম ! কিন্তু ভিতরে যেতে পারি নি সংকোচনের কারনে !



যাওয়ার পথে হঠাৎই বাড়িওয়ালা আমার হাত ধরে বলল

-বাবা, নীলু যদি তোমাকে এমন কিছু বলে তুমি কিছু মনে কর না । কেমন ?

-কি বলছেন ? কেন মনে করবো ?





নীলু শুয়ে ছিল কেবিনে ! আমাকে আসতে দেখেই উঠে বসলো ! আমার দিকে খানিকটা তাকিয়ে রইলো অভিমানের চোখে !

-আপনি এখন এলেন ! আমি মরলে তারপর আসতেন আমাকে দেখতে ?

আমি কোন কথা বলতে পারলাম না ! লুৎফর সাহেব আমার পাশেই দাড়িয়ে ছিল ! দেখলাম একটু পরে তিনি নিজেই চলে গেলেন ! আমি নীলুর বেডের কাছে গিয়ে বসলাম !

নীলুর চেহারা কেমন যেন একটু শুকিয়ে গেছে !

নীলু আবার বলল

-কি কথা বলছেন না কেন ?

-কি বলবো ?

-কিছু বলার নাই !

আমি কথা না বলে হাসলাম একটু !

-হাসছেন কেন ?

-এমনি !

এরপরপ কিছুক্ষন চুপ করে থেকে বলল

-আপনি এসে ছিলেন তাই না ? আমি বুঝতে পেরেছি !

-হুম !

-তাহলে আসেন নি কেন ?

-আসতে পারি নি !

-কেন ?

-জানি না !

-কদিন এসেছেন ?

-সব কয়দিন !

আমি আসলেই প্রতিদিনই এই হাসপাতালের আসেপাশে এসে বসে থাকতাম । কেন থাকতাম জানি না !

আমি নীলুর দিকে তাকিয়ে দেখি ওর চোখে পানি !



আজকে আমি খানিকটা সাহসী হলাম । নিজের হাত দিয়ে ওর চোখের পানি মুছে দিলাম !

নীলু বলল

-সেদিন আপনাকে একটা কথা বলেছিলাম মনে আছে ?

-কোন কথাটা ?

-ঐ যে আপনি ভীতু ?

-হুম !

-আপনি আসলেই অনেক ভীতু !

আমি হাসলাম ।

-আরো একটা কথা বলেছিলাম !

-হুম !

-মেয়েরা ভীতু ছেলে পছন্দ করে না !

-হুম !

-কথাটা ঠিক না !

-আমি জানি !

কিছুক্ষন চুপ করে থেকে নীলু বলল

-জানেন আমি না আজকে একটা স্বপ্ন দেখেছি !

-স্বপ্ন ?

-হুম ! খুব সুন্দর স্বপ্ন !

-তুমি শাড়ি পরে আমার সাথে ছাদের দাড়িয়ে ! তোমার হাতে মেহেদি ...

আমি পুরো বাক্যটা শেষ করলাম না ! দেখলাম নীলু অবাক হওয়ার চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে !

একটু পর নীলু বলল

-তুমিও দেখেছো ?

-হুম ! তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছিল শাড়িতে ! কোন দিন পর নি শাড়ি !

আবার দেখলাম ওর চোখ দিয়ে পান পরছে ! আমি এবার ওর চোখ মুছিয়ে না দিয়ে ওর হাতটা একটু ধরলাম ! হাতের মুঠোর মাঝে একটা ছোট্ট চিরকুট দিয়ে বললাম

-তোমার চিঠির জবাব ! অনেক দিন আগেই লিখেছিলাম ! দিতে পারিনি !

নীলু চিঠি হাতে নিয়ে আবারও হু হু করে কেঁদে উঠল ! আমার খানিকটা জড়িয়ে ধরার মত করে ধরে বলল

-আজকে কেন জানি খুব বাঁচতে ইচ্ছা করছে । অপু ! খুব বেশি বাঁচতে ইচ্ছা করছে ! আমি বাঁচবো না বল ?

-হুম ! তুমি অবশ্যই বাঁচবে ! এবার ফিরে আসলো তুমি শাড়ি পরবে কেমন ! চোখে কাজর দিবা ! আর টিউবের মেহেদি দিবা না কিন্তু !

-তাহলে ?

-আমি তোমাকে মেহেদি পাতা এনে দিবো ! ঐ বেটে তারপর দিবা !

-আচ্ছা !





আমি যখন ওকে বিমান বন্দরে রেখে এলাম কেন জানি আমার মনে হল নীলুর কে হয়তো শাড়িতে আর কোন দিন দেখতে পাবো না ! মেহেদি পাতাও হয়তো আনা হবে না ওর জন্য !



Click This Link

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩১

কামরুল আহসান খান বলেছেন: #:-S :(

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

অপু তানভীর বলেছেন: কি কইলো ভাইজান ?

২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

আশীষ কুমার বলেছেন: মেহেদী পাতা রেডি রাখেন আর কিছু তাজা ফুল...নীলু আসছে...।

ও ভালো কথা, পাতা কে বাটবে?

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

অপু তানভীর বলেছেন: আমি তো বাটতে জানি না । আর আমি তো জানিও না মেহেদি পাতা কোথায় পাওয়া যায় ?

দেখা যাক তবুও আমি রেডি রাখবো ! যে কোন ভাবেই হোক !! :)

৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৬

গরম কফি বলেছেন: অসাধারন।

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !

৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৫৫

আহমেদ নিশো বলেছেন: খুব ভাল লাগল।

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!

৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:০৫

আশিক আহমেদ বাপ্পী বলেছেন: নীলু ফিরে আসুক ।
ভালো লেগেছে অনেক ।

এটার একটা পার্ট ২ লিখেন । আপনাদের বিয়ে হইছে । নীলু মাঝে মাঝেই বাটা মেহেদি দেয়। আপনাদের একটা ছোট্ট বাবু । বাবুটার নাম নিলয় । নিলয় খুব দুষ্ট ।

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

অপু তানভীর বলেছেন: নারে ভাই এতো সুখ স হ্য হইবো না ! আমি তো এই গল্পেই নীলুকে পরপারে পাঠানোর ব্যবস্থা করবো ভাবছিলাম । কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর করি নি !

৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:০১

রিফাত হোসেন বলেছেন: শিরোনাম পড়েই আপনার কথা স্মরন করছিলাম.. ৯০% ঠিক হয় । :)

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

অপু তানভীর বলেছেন: যাক ! আমার কিছুটা পরিচিতি হয়েছে মনে হচ্ছে । ধন্যবাদ !

৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:০৯

তাসজিদ বলেছেন: love and tragedy, make for each other.

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! :)

৮| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০১

কাউসার রানা বলেছেন: হুম বরাবরের মতই । ধন্যবাদ।

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪

অপু তানভীর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ !!

৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০৫

আদার ব্যাপারি বলেছেন: রিফাত হোসেন বলেছেন: শিরোনাম পড়েই আপনার কথা স্মরন করছিলাম.. 10০% ঠিক হয় । :)

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯

অপু তানভীর বলেছেন: শিরোনামেই অপু তানভীরের পরিচয় ;);)

১০| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮

তানজিয়া মোবারক মণীষা বলেছেন: খুব সুন্দর করে লিখা, মনটাই খারাপ হয়ে গেলো। নিলু মারা যাবে কেন, নায়িকারা মারা গেলে খুব কষ্ট লাগে। :( এরপরে কি হয় খুব জানতে ইচ্ছে করছে। :(

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

অপু তানভীর বলেছেন: এই হাহাকার সৃষ্টি করতে পারলেই আমার লেখা সার্থক !!

১১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০৬

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: মনে হচ্ছিলো হুমায়ুন আহমেদের কোন ছোট গল্প পড়ছি!!
একজন সাধারন পাঠক হিসেবে মন্তব্য দিলাম..

মেঘ বলেছে যাবো যাবো গল্পটা মনে পরে গেলো! :(:(

০১ লা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: বুঝলাম !!

১২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৬

আশীষ কুমার বলেছেন: নীলুকে খালি মাইরা দেখেন না, ঠ্যাং ভাইঙগা হাতে ধরাই দিমু...

০১ লা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২

অপু তানভীর বলেছেন: হাত না ভাঙ্গেই হইলো ! হাত গেলে তো আর লিখতে পারুম না :P:P

১৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: শিরোনাম ভালা হইছে!!!!!!!!

০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩১

অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! বুঝলাম !

১৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৬

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: কি বুঝলেন!!???

০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩১

অপু তানভীর বলেছেন: কি বুঝলাম তোমাকে কেন বলবো ??

১৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৩

আশরাফুল হক (খুলনা) বলেছেন: নিলু ফিরে আসুক :)

০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১০

অপু তানভীর বলেছেন: আমিও চাই নীলু ফিরে আসুক !! :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.