নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক মানুষের বিয়ে হয় ! আমার বিয়া কবে হবে কে জানে ?
যাক, সেই দিকে না যাই !
মানুষ বিয়ে করলে নিজের রিলেশনশীপ স্টাটাস চেঞ্জ করে । নিজেদের বিয়ের ছবি শেয়ার করে । আরো কত রকম গল্প করে নিজের বিয়ে কে নিয়ে !
কিন্তু বিয়ের যে গুরুত্বপূর্ণ পার্ট সেইটা নিয়ে সহজে কেউ কোন কথা বলে না । মানে হল বাসর রাতে সে তার প্রিয় মানুষটির সাথে কি আলাপ করলো এই কথা কেউ বলে না ! বললেও অনেক পরে ! রহস্য রহস্যই থেকে যায় ! তো আজকে সেই রহস্য উন্মোচন করার জন্যই নিয়ে এলাম সামু ব্লগারস বাসর রাইত টকস ! কোন ব্লগার বাসর রাতে তার প্রিয় এবং সদ্য বিবাহিত মানুষটির সাথে কি কথা বলবে কিংবা কি কথা বলেছে তাই নিয়ে কয়েক দিন আগে একটা পোষ্ট দিছিলাম ! আজকে দিলাম আরেকটা !
মাগুর
বাসর ঘরে প্রবেশ করার আগে মাগুর ভাই আয়নায় নিজের চেহারাটা একটু দেখে নিলেন ! মুখে দাড়িটা চমৎকার লাগছে ! পুরা বাংলাদেশের হওয়া লাগানো এই দাড়ি ! বিয়ের জন্য কি এই দাড়ি কাটা যায় !
বাসর ঘরে ঢুকে পরলো মাগুর ভাই ! ভাবি ঘোমটা মাথা দিয়ে বসে আছে খাটের উপর ! মাগুর ভাই ধীর পায়ে এগিয়ে যায় খাটের দিকে । খাটের উপর বসে ।
মাগুর ভাই আস্তে করে ভাবীর ঘোমটা তুলতে যাবে এমন সময় তার মোবাইল ফোন বেজে ওঠে !
মাগুর ভাই বিরক্ত হয় !
নাহ ! শ্লার মোবাইল ! বিয়া কইরাও শান্তি নাই !
অপরিচিত নাম্বার ! বিরক্তিটা আরো বাড়লো !
ফোন রিসিভ করলেন মাগুর ভাই !
-হ্যালো ! মাগুর রুবায়েট ভাই বলছেন ?
করুন কন্ঠে একজন পুরুষ কন্ঠ শোনা গেল !
-জি ! কে বলছেন ?
-ভাই আমার রাহাত ! আমার আব্বা একটু আগে এক্সিডেন্ট করেছে ! ও নেগেটিভ রক্ত লাগবে ! ভাই আমার আব্বা কে বাঁচান !
বলতে বলতে ছেলেটি কেঁদে ফেলল !
-আরে আপনি কাঁদছেন কেন ? আপনি কোন চিন্তা করবেন না । আমরা তো আছি !
মাগুর ভাই ঠিকানা নিয়ে ফোন রেখে দিয়েই আমার কয়েক জায়গায় ফোন দিল কিন্তু বেশ রাত হয়ে গেছে এখন ডোনার পাওয়া বেশ মুশকিল ! তার উপর আবার নেগেটিভ রক্ত ! মাগুর ভাইয়ের যে আজকে বাসর রাত সেটা তিনি ভুলেই গেলেন !
কয়েক জায়গায় ফোন দিয়েও রক্ত পাওয়া গেল না !
এখন ?
আর কাকে ফোন দিবেন এই কথা ভাবছেন এমন সময় ঘোমাটর ভিতর থেকে ভাবী বলে উঠলো
-রক্তের গ্রুপ কি ?
-ও নেগেটিভ !
-আমার রক্তের গ্রুপ ও নেগেটিভ !
-কি !!!!
মাগুর ভাই চট জলদি ভাবীর ঘোমটা তুলে ফেললেন ! আহা ! চাঁদ মুখ খানা দেখেই মন টা ভরে গেল মাগুর ভাইয়ের !
-তোমার রক্তের গ্রুপ ও নেগেটিভ ?
ভাবী ভয়ে ভয়ে বলল
-হুম !
-এর আগে রক্ত দিয়েছো ?
-না !
-আরে কোন সমস্যা নাই !
-কিন্তু এখন বের হবা কিভাবে ? আজকে আমাদের বাসর রাত !
-আরে রাতের আরও অনেক বাকী ! আর এই রাত কালকেও পালন করা যাবে ! কিন্তু মানুষটা মরে গেলে আর ফিরে আসবে বল ?
-কিন্তু তাই বলে এখন বাইরে যাবা ?
-সমস্যা কি ?
-সমস্যা কি মানে কি ? এখন আমাদের ঘরে থাকার সময় ? আজকে একটা বিশেষ দিন !
-তাহলে আজকের বিশেষ দিন টা আরো বিশেষ করে ফেলি !
-কিভাবে ?
-আরে সবাই তো বাসর রাতে ঘরে বসে গল্প করে ! আর আমরা বাইরে যাবো । তোমাকে সাইকেলের সামনে বসিয়ে সাইকেল চালাবো ! কেমন হবে বল ? এই রাত, তুমি আর আমি ! আর আমাদের সাইকেল !
ভাবী খুব খুশি হল ! বলল
-তাহলে চল ! কিন্তু সমানের দরজা দিয়ে যাওয়া যাবে না ! পেছনের দরজা দিয়ে যেতে হবে !
তারপর দুজন বেরিয়ে পড়লো ! মাগুর ভাই তার সাইকেলের সামনে নতুন ভাবীকে নিয়ে ছুটে চলল হাসপাতালের দিকে !
শিপু ভাই
সোনালী রংয়ের শেরওয়ানী পরে শিপু চাচা বাসর ঘরে প্রবেশ করলো ! চাচাজী দেখতে এমনিতেই হ্যান্ডসাম ! শেরওয়ানীতে তাকে আরও সুন্দর লাগছে ।
জানালা খোলা ! খোলা জানালা দিয়ে বাতাস আসছে ! সেই বাতাসে চাচজীর চুল উড়ছে !
চাচাজী আস্তে আস্তে এগিয়ে গেল খাটের দিকে ! নতুন চাচী মাথায় লম্বা ঘোমটা টেনে বসে আছে !
চাচাজী নিজের চুল একটু ঠিকঠাক করে আস্তে করে খাটের উপর বসলেন !
কি বলবেন ভাবছেন ! তখনই মনে পড়লো চাচীর এই রকম করে খাটের উপর বসে থাকাটা দেখতে অপূর্ব লাগছে ! এই দৃশ্য হয়তো সামনের জীবনে খুব একটা দেখা হবে না আর ! এখনই স্কেচ বন্দী করা লাগবে !
চাচাজী নতুন চাচীর ঘোমটা না তুলেই কাগজ আর পেনসিল নিয়ে বসে পড়লেন !
এদিকে নতুন চাচী অপেক্ষাতে আছে কখন তার ঘোমটা তুলবে কিন্তু তার কোন খোজ নাই ! কেবল পেন্সিলের খস খস আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে ! নতুন চাচী কিছুই বুঝতে পারছেন না !
আরও আধা ঘন্টা কেটে গেল ! চাচী আর থাকতে না পেরে নিজেই নিজের ঘোমাটা খুলে সামনে তাকালো !
দেখলো চাচাজী গভীর মনযোগ দিয়ে পেনসিল দিয়ে কাগজে কিছু আকছেন ! চাচী কিছুই বুঝতে পারলো না !
কয়েক মুহুর্ত বোকার মত তাকিয়েই রইলো ! চাচা যখন আবার চাচীর দিকে তাকালো চাচা বলল
-আরে এখনও আকা শেষ হয় নি ! আর একটু ঘোমটা টেনে বস প্লিজ !
চাচী আর কি করবেন ! আবারও ঘোমটা টেনে বসলেন !
আরও বিশ মিনিট পরে শিপু চাচার স্কেচ আকা শেষ হল ! তিনি চাচীকে ডেকে দেখালেন !
-বল তো কেমন হয়েছে ?
-অনেক সুন্দর !
-হুম ! ঘোমটা টানা ছবি একেছি এখন তোমার ঘোমটা ছাড়া স্কেচ আকবো ! সুন্দর হবে না বল ?
চাচী শুকনো মুখ বললেন
-হুম ! ভাল হবে !
চাচী মনে করেছিলেন এবার চাচার সাথে কয়েকটা সুখ দুঃখের কথা বলবেন কিন্তু তা না ! স্কেচ !!
শিপু চাচা বলল
-এই তো খাটের ঠিক মাঝ খানটাতে বস ! এই তো ঠিক আছে ! এবার মাথা কাপড় টা আরেকটু উপরে তুলো এই তো ! ভেরি গুড !
চাচী বসে রইলেন !
পাঁচ মিনিট !
দশ মিনিত !
বিশ মিনিট !
এক সময় বিরক্ত হয়ে গেলেন ! একটু নড়তে গেলেন অমনি চাচাজী বলে উঠলো আরে নড়বে না ! একদম নড়বে না !
আবারও
পাঁচ মিনিট !
দশ মিনিত !
বিশ মিনিট !
ছবি আকা শেষ হলে চাচাজী নিজের ছবি নিয়ে হাজির হল চাচীর কাছে ! -এইটা দেখো কেমন হয়েছে ! আমরা এইটা আমাদের শোবার ঘরে টাঙ্গিয়ে রাখবো ! কেমন ?
-আচ্ছা !
চাচী মনে করলো এইবার মনে হয় চাচার ছবি আকা শেষ হল !
কিন্তু চাচীর ধারনা ঠিক হল না !
চাচাজী বলল
-আচ্ছা খাটের উপর তো হল । এবার একটা কাজ করলে কেমন হয় বল তো ? মনে কর তুমি খাটের কোল ঘেষে দাড়িয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছো সেইটা যদি একটা ছবি আকি !
ভাবী এবার বিরক্ত হয়ে বলল
-রাখ তোমার ছবি ! মানুষ বাসর রাতে কত গল্প করে আর উনি এসেছে ছবি আকতে ! যাও !
এই বলে চাচী খাট থেকে নেমে বারান্দার দিকে রাওনা দিলেন ! অভিমান করে !
চাচাও পিছন পিচন ছুটলো ! বারান্দায় চাচীকে ডাকতে যাবে তখন তার মনে হল আহা ! এই দৃশ্যের কোন তুলনা হয় না ! চাচী বারান্দায় অভিমানে চাচাজী পিছন থেকে সেই ছবি আকতে শুরু করলেন !
কান্ডারী অর্থব
আধা আলোর খেলা চলছে ঘরের ভিতর । সেই ঘরের ভিতর নতুন ভাবি বসে আসে খাটের উপর ! কান্ডারী ভাই বুকের ভিতর দুরু দুরু ভয় নিয়ে নতুন ঘরে ঢুকলেন ! কত দিন পর আজকের আশা পূর্নহল !
আজকে মনের মানুষটা এতো কাছে পাওয়া যাবে । এই কথা ভাবতেই কান্ডারী ভাইয়ের মন জুড়ে একটা আনন্দের বন্যা বয়ে গেল ! কিছুক্ষন তিনি দরজার কাছে দাড়িয়েই সেই আনন্দ উপভোগ করলেন !
তারপর আস্তে আস্তে এগিয়ে চললেন ভাবির দিকে ! খাটের উপর ভাবী চুপ করে বসে আছে ! সে নিজেও খানিকটা জড়সড় হয়ে আছে !
কান্ডারী ভাই তার ঘোমটা তুলল !
ভাবী লাজুক হাসলো ! কান্ডারী ভাইও হাসলো লাজুক !
কান্ডারী ভাই মনে মনে ভাবলেন আজকে এই মধু রাতে সব কিছু তিনি কাব্যিক ভাবে তুলে ধরবেন ! নিজের অনুভুতি টুকু ভাবির কাছে তিনি কবিতার ছন্দে বলবেন ! তারপর বললেন
-নিস্তব্ধ গ্যালাক্সিতে ছড়িয়ে তোমার অনুরণন,
হাওয়ায় দোদুল্যমান একটি জোনাক জাগা প্রজাপতির মত মরণ,
ভাবী কিছু বুঝল না ! বলল
-কি বললে তুমি ?
-সব কিছু ছাড়িয়ে আমি তোমার কাছে এসেছি ! এই কথা বলেছি !
-একটু সহজ ভাষায় বল !
-এই বলছি !
তোমাকে বড় বেশি প্রয়োজন আমার,
চাঁদরূপ জোছনার মায়া তুমি,
অন্ধকার রাতে পথ চলতে গিয়ে
যদিওবা কখনো হোঁচট খাই;
আমাকে জানি তুমিই পথ দেখাবে।
তাইতো তোমাকেই বড় বেশি প্রয়োজন আমার,
আমি জানি,
আমি টের পাই,
ভাবী শুকনো মুখে বলল
-বুঝলাম ! তুমি টের পাও ! কিন্তু তুমি কি বলতে চাচ্ছ তা তো আমি টের
পাচ্ছি না !
কান্ডারী ভাই বলল
-জীবনের সব রং যখন মুছে যায়;
হৃদয় তখন সব হারানো স্মৃতি খুঁজে পায়।
হয়তবা এই স্মৃতির আড়ালে লুকিয়ে থাকে,
নতুন জীবনের স্বপ্নিল আকাঙ্ক্ষা;
তখনি যেন ভালোবাসার ইচ্ছাগুলো মনে জাগতে থাকে।
ভাবী আরও শুকনো মুখে বলল
-তোমার খারাপ লাগছে না তো ? এমন কেন করছো ?
কান্ডারী ভাই আবার বলল
-বোধহীন, জ্ঞানহীন প্রাণী নই,
আমি একজন মানুষ,
তবু কেন অন্ধকারেই খুঁজে ফেরা এই আমাকে ?
ভাবী এবার একটু বিরক্তই হল ! বাসর রাতে কোথায় একটু সুখ দুঃখের কথা বলবে তা না কোথা থেকে কি বিড়বিড় করছে ! ভাবী বলল
-তুমি কি ভাবছো আমাকে ? আমি কিন্তু রাগ করবো !
কান্ডারী ভাই আবার বলল
-কল্যানী,তুমি বড্ড বেশি সস্তা হয়ে গেছো,
যেন বস্তা পচা প্যাকেজ নাটক কোন
অথবা ঘামে ভেজা স্যান্ডো গেঞ্জি।
আমি সূর্যের কাছ থেকে ধার করা আলোতে স্বপ্ন দেখিনা,
দেখিনা নগ্ন জলাধারে জেগে থাকা শ্যাওলা,
স্ফীত হতে হতে কল্যাণীর মন যখন নাভির সমতুল্য,
আমি তখনও দেখিনা হিমালয়ের গায়ে জমে থাকা ধুলো
ভাবী রেগে গিয়ে বলল
-কি বললা তুমি ? আমি সস্তা হয়ে গেছি ! আমি ?
-আরে না ! না এটা আসলে সেই অর্থে বলি নি !
-তো কোন অর্থে বলেছো ? বল তুমি তুমি কোন অর্থে বলেছ ? এতো দিন আমার সাথে প্রেম করার পর আমি সস্তা হয়ে গেছি ! যাও ! তোমার সাথে কোন কথা নাই ! এই বলে ভাবী খাট থেকে উঠে বারন্দায় গমন !
আমিনুর রহমান জেসন
সারা দিন আমিন ভাই অনেক ব্যস্ত ছিলেন ! সেই গতকাল থেকে তিনি একটানা না ঘুমিয়ে আসেন ! একে তো বহুদুর জার্নির ধকল তার উপর নতুন বিয়ে করার ধকল !
বিয়ের সকল ঝামেল যখন শেষ হল তখন তিনি বড় ক্লান্ত ! এখন বিছানায় একটু শুতে পারলে বাঁচেন তিনি !
কিন্তু আজ তো তার বাসর রাত ! তিনি কিভাবে ঘুমাবেন !
তাহলে বউ কি মনে করবে ? কিন্তু রাত জেগে থাকাটাও বেশ কষ্ট কর হয়ে যাবে !
তিনি এই চিন্তা নিয়েই বাসর ঘরে ঢুকলেন ! ঢুকার সময় দেখলেন তার পা একটু যেন টলছে ক্লান্তিতে !
একটু আগের কথা মনে পড়লো !
নাহ ! ঐ জিনিসটা খাওয়া ঠিক হয় নি ! বাইরে প্রচন্ড শীত কিন্তু আমিন ভাইয়ের লাগছে গরম ! তার সাথে ঘুমে চোখ মুখ এটে আসছে ! বাসর রাতে ঘুমালে তো বউয়ের কাছে মান ইজ্জত কিছুই থাকবে না ! বাকি জীবন বউ এই নিয়ে খোটা দিয়েই যাবে !
এখন উপায় !
দরজা দিয়ে ঢুকার সময়ই দেখলেন নতুন খাটের উপর বসে আছে ! জেসন ভাই ধীর পায়ে এগিয়ে চলল খাটের দিকে !
জেসন ভাই খাটের উপর বসলো চু করে ! কি করবে তাই ভাবছে !
একটু সময় পরে ভাবিকে বলল
-বাইরে খুব শীত । না ?
ভাবী স্বলজ্জায় একটু মাথা নাড়লো !
-আমরা কম্বলের ভিতর বসে কথা বলি কি বল ?
-আচ্ছা !
-আজকে রাতে আমরা ঘুমাবো না কেমন ?
-তাহলে কি করবে ?
জেসন ভাই একটু ভাব নিল ! নিজের যে ঘুম আসছে এইটা আর ভাবীকে বলা যায় না ! ভাই বলল
-সামনের দিন গুলোর কথা বলবো ! আমাদের জীবন টা কেমন হবে সেটা নিয়ে কথা বলবো !
-আচ্ছা !
এদিকে জেসন ভাইয়ের দুই চোখের পাতা ঘুমের পাহাড় নেমে আসছে ! ভাবী কম্বললের নিচে পা ঘুকিয়ে বসলো ! জেসন ভাই চট করে ঘরের লাইট বন্ধ করে দিল ! কেবল একটা ডিম লাইট জ্বলছে !
ভাবী বলে উঠলো
-কি ব্যাপার এতো জলদি লাইট অফ করে দিলে ?
-আরে ! আজকের রাত কি লাইট জ্বলানোর রাত নাকি ?
-আচ্ছা ! খুব দুষ্টামী হচ্ছে !
-আমার বউয়ের সাথে দুষ্টামী করবো না তো কার সাথে করবো ?
ভাবি আবারও লজ্জা মিশ্রিত হাসি হাসেন !
জেসন ভাই লাইট বন্ধ করেই খাটে এসে কম্বলের নিচে ঢুকে পরেন ! আর এদিকে ভাবী কথা বলতে শুরু করেন !
-এই শোন ! আমরা সামনের ................ এই তুমি শুনছো ?
-হুম ! আমি শুনছি তো !
ভাবী আবার শুরু করেন
-আমাদের একটা একতলা................... ঠিক না ?
-হুম ! ঠিই ...।ইক
-আমাদের বারান্দায় ............... সুন্দর হবে না বল ?
-হুম
-শুনো আমরা কিন্তু প্রতি বছর ...............তুমি কিন্তু মানা করতে পারবে না ! করবে বল ?
-
-আমাদের ঘরের ঠিক ................... ভাল না বল ?
-
-এই ! আমি কিন্তু কোন দিন কোন ছেলের দিকে তাকায় নি ! তুমি কোন মেয়ের দিকে তাকাও নি তো ?
-হুম !
-কি তাকিয়েছ ? তাহলে তো প্রেমও করছ ?
-হুম !
-কি ! তুমি তুমি ....
-
জেসন ভাই এর পর নাক ডাকতে শুরু করলেন ! ভাবী এদিকে কি বলে চলেছন ভাইয়ের সেই দিকে লক্ষ্য নাই !
বিঃদ্রঃ বেশ কিছুদিন আগে আলিম আল রাজি একটা পোষ্ট দিয়েছিল ! ঠিক এই শিরোনামেই ! অবশ্য অনেক দিন আগে ! যাদের কে নিয়ে লিখেছিলেন কেবল হাসান ভাই ছাড়া আর কেউকেই এখন ব্লগে দেখা যায় না ! তাই মনে হল এখনকার কয়েকজন কে নিয়ে এইরকম একটা পোষ্ট দেওয়া যাক ! দেখা যাক কেমন হয় !
আরেকটা কথা । এইটা একটা একান্তই ফান পোষ্ট ! আশা করি ফান হিসাবেই নিবেন ! তাহলে বড় খুশি হব !
আরো কয়েক পর্ব লেখার ইচ্ছা আছে । সামনের বার কোন আপু ব্লগার কি করিবেন সেইটা নিয়ে কিছু লেখার ইচ্ছা আছে !
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৬
অপু তানভীর বলেছেন:
২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৯
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন:
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৭
অপু তানভীর বলেছেন:
৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩২
অপ্রচলিত বলেছেন:
১ম ভালো লাগা পোস্টে
তয় ব্লগার অপু তানভীর বাসর রাতে কি করবেন তা জাতি জানতে চায়
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
অপু তানভীর বলেছেন: আমার বাসর রাইতের কথা নিয়া আমি নিজে তো একটা পোষ্ট দিছি ! দেখেন নাই ?
১২.১২.১২ তারিখের পোষ্ট টা দেখেন !
৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
রসায়ন বলেছেন: আমিতো ঠিক করছি বৌ মহোদয়[!] এর জন্য বিয়ের কয়েকমাস আগে সামুতে একটা ব্লগ খুলে রাখবো এরপর বাসর রাতে আমি & উনি বইসা বইসা ব্লগিং করুম
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৯
অপু তানভীর বলেছেন: অতি উত্তম ! আজই একাউন্ট খুলে ফেলেন !!
৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৭
সুমন কর বলেছেন: আমিনুর রহমান জেসন ভাইয়ের টা পড়লাম !!!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪০
অপু তানভীর বলেছেন: আর বাকি গুলো পড়েন নাই ?
৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
তার ছেড়া বলেছেন: হাসতে হাসতে ফুল প্যান্ট খুঈআ গেলো গা । ইজ্জতের কিছু হইলে দায়ভার আপনার ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: তোমার প্যান্ট খুলিলে দায়ভার আমি নিলেও লাভ কিছু হইবে না ! যা হারানোর হারাইবা তুমিই !
৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০০
শিপু ভাই বলেছেন:
ধুরো ধুরো!!! বাসর রাইতে আবার কিয়ের স্কেচ!!!
তখন শুধুই অন্যকিছু!!!
বাসর রাত হবে এমন
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৪
অপু তানভীর বলেছেন: অন্য কিছু মানে কি বুঝাইলেন চাচাজী ? একটু পরিস্কার কইরা কন তো !!
৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০১
শিপু ভাই বলেছেন:
++++++++++++++++
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৫
অপু তানভীর বলেছেন:
৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
আপনার টা কে লিখবে?
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৬
অপু তানভীর বলেছেন: আমারটা তো আমি লিখছি ! অনেক আগেই ! পড় নাই নাকি ?
১২।১২।১২ তারিখের পোষ্ট পড় শ্যালিকা !
১০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বিছানার চাদরে প্রথম প্রণয়ের
স্মৃতি এখনো জমে আছে
নীরব সাক্ষী হয়ে।
একটি মধু চন্দ্রিমার রাত;
প্রথম প্রহর ছিলো শুধুই কথামালার,
তারপর এলো সেই উন্মাদ চেতনার
প্রথম ঘাঁত।
ঝরে গেলো কিছুটা প্রেম,
ধ্বসে গেলো নদীতে গড়া সেতু,
বন্যার প্লাবনে ভেসে গেলো বসতি,
ঝড়ের তাণ্ডবে মাতাল দম্পতি,
প্রথম অভিজ্ঞতা এক বিধুর
বিষম প্রণয়ের, ইতিহাস হলো দুটি জীবনে।
এখনো তবু বিছানার চাদরে সেই সে
প্রথম প্রণয়ের স্মৃতি জমে আছে
নীরব সাক্ষী হয়ে।
শেষ প্রহর এলো তবে চিরকালের
উচ্ছ্বাসে হাঁসা ইতিহাস হয়ে
দুটি জীবনের দ্বৈরথে মরমী চুম্বনের প্রভাতে।
এবার তবে দুজনের জিন বিশেষণে
গর্ভে ভ্রূণ হয়ে এলো
আরও এক আদম সন্তান জন্ম ক্ষণে;
লগ্ন এসে যায় কত যন্ত্রণার পরে,
কত বৃষ্টি ঝরে মাটির তৃপ্তি হয়ে,
তৃষ্ণা মেটে মাটির,
ঘাসের জন্ম হয় মা মাটির শরীরে;
আর সন্তান প্রসূত হয় মরমী মায়ের গর্ভ হতে।
বাবার আদরে, মায়ের শীতল পরশে
ধীরে ধীরে বয়স বৃদ্ধি হয় সন্তানের;
তবু – তবু
বিছানার চাদরে প্রথম প্রণয়ের
স্মৃতি জমে থাকে
নীরব সাক্ষী হয়ে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৬
অপু তানভীর বলেছেন: সাবধান কিন্তু ভাই ! ভাবী কিন্তু সত্যি সত্যি বারান্দায় চলে যাবে !!
১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৪
দিবা স্বপ্ন বলেছেন: বেপুক বিনুদন দিলেন গো। জাতি আপনার টাও জানতে চায়। পোস্টে পেলাস লন।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৭
অপু তানভীর বলেছেন: আমারটা আমি লিখছি সবার আগেই !
১২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৮
অদিব বলেছেন: আহা! মধু মধু মধু!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৯
অপু তানভীর বলেছেন:
১৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
এম মশিউর বলেছেন: যাদের বিয়া হয় নাই তাঁরা কি বাদ যাইবে? তাদের জন্য সান্ত্বনামূলক প্রথম প্রেমের কাহিনী জাতীয় কিছু একটা লেইখা দ্যান।
পোস্ট সম্পুর্ণটা পড়া হয় নি। আবার আসবো।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! সেইটা নিয়েও একদিন হাজির হব ! কোন টেনশন নাই !
আগে পুরা পোষ্ট পড়েন ! তারপর কইয়েন কেমন লাগে !
১৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৫
নূর আদনান বলেছেন: সেইরাম বিনুদুন লাগচে.....
কান্ডারি গুরুরটা বেশি ভাল লাগছে......
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৭
অপু তানভীর বলেছেন: থেঙ্কু !!
১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৪
আমিনুর রহমান বলেছেন:
তোমার ফেবুর স্ট্যাটাস নিয়ে কথা বলছিলাম আমি আর তোমার ভাবী। আর এটাও বলছিলাম সেদিন সবাইকে আমার বাসর রাতের কথা বলেছি। আর ঠিক মুহূর্তেই তোমার পোষ্ট। পুরো পোষ্ট পড়ে তোমার ভাবীকে শুনলাম। সে ভীষণ মজা পেয়েছে আর এটাও বলেছে সবার কাছে আমার বাসর রাতে কথা বলে আমাকে উচিৎ শিক্ষা দিয়েছে। আজকে ও খোটা দিছে
পোষ্টে +++। কাণ্ডারি'র বাসর রাতের কথা ভালো লেগেছে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৪৩
অপু তানভীর বলেছেন: আপনে মিয়া একটা একটা কাম করছেন !! ঐ দিনে কেই ঘুমায় ? আপনার তো আরও বড় শাস্তি পাওনা ! ভাবী আর কিছু কয় নাই
১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৯
বটবৃক্ষ~ বলেছেন:
জেসন ভাইয়ার টা বেস্ট হইসে!!!!! হাহাহা !! সবগুলাই মজার!!!!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৪৪
অপু তানভীর বলেছেন:
১৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৫৪
পাঠক০০৭ বলেছেন: ব্রো! খুব একটা ফানি লাগে নাই। মেবি আরো উইটি করার স্কোপ ছিল।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৩৮
অপু তানভীর বলেছেন:
১৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:০৮
উদাস কিশোর বলেছেন: হা হা লু প গে
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৬
অপু তানভীর বলেছেন: হিহিহিহিহি !!
১৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:২৪
হান্টার১ বলেছেন:
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
অপু তানভীর বলেছেন:
২০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:০০
এবি মিনহাজ বলেছেন: শিপু ভাইয়ের কাহিনীতেই চরম মজা পাইছি।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৮
অপু তানভীর বলেছেন: হে হে হে হে !
২১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:০৫
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: দারুণ!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৮
অপু তানভীর বলেছেন:
২২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭
লাবনী আক্তার বলেছেন:
খুব ভালো লাগল। কাণ্ডারি ভাই আর জেসন ভাইয়েরটা বেশি ভালো লাগছে।
সামনের বার কোন আপু ব্লগার কি করিবেন সেইটা নিয়ে কিছু লেখার ইচ্ছা আছে !
এই কথা শুইনা ভয় পাইছি। নিশ্চয় সেটাও খুব মজা হবে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! সত্যি এইরকম ইচ্ছা আছে ! কিন্তু আপুদের নিয়ে লিখতে গিয়ে আগে তাদের অনুমুতি নিতে হবে !
দেখা যাক কি হয় !
২৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫
আছিফুর রহমান বলেছেন: প্যান্ট খুইলা গেছে হাসতে হাসতে। ভাগ্য ভাল আন্ডার ওয়্যার পড়া ছিল।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪০
অপু তানভীর বলেছেন: হায় হায় কন কি ?
কেউ দেখে ফেলে নাই তো ?
২৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: হাহাহাহাহাহা।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪০
অপু তানভীর বলেছেন: হিহিহিহিহি
২৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১৩
ইখতামিন বলেছেন:
মজার।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪০
অপু তানভীর বলেছেন:
২৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: মাগুর ভাই আর জেসন ভাইয়ের টা সিরাম হইছে !
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: হেহেহেহে !
কিন্তু সেই মাগুর ভাই কই ?
২৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঘরের কথা পরে জানলো কেমনে
ব্যাপুক বিনোদন ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: এই তো কথা ! ঘরের কথা পরে জানলো কেমনে ?
২৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২০
সাদমান সাদিক বলেছেন: সুন্দর সুন্দর
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !
২৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩
তারছেড়া লিমন বলেছেন: পুরো মাখন..... আহা কি নিদারুন অবস্থা........
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৩
অপু তানভীর বলেছেন:
৩০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৮
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন:
হা হা হা হা..................
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৩
অপু তানভীর বলেছেন:
৩১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: খিক খিক বাসর রাতে তাহলে খিক খিক এইগুলান খিক খিকজ হয় খিকজ খিক!!! ++++
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৪
অপু তানভীর বলেছেন:
৩২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২০
কোজাগরী চাঁদ বলেছেন: হাটে হাড়ি ভাইঙ্গা দিলো।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৪
অপু তানভীর বলেছেন: সেই রকমই কিছু একটা
৩৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৯
কিছুটা অসামাজিক বলেছেন: অনেক দিন টেনশন এ ছিলাম ঐ স্পেসাল রাতে কি করবো ভেবে। আজ বেশ কয়টা আইডিয়া পেয়ে গেলাম
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! আরও আইডিয়া পেতে থাকবেন !
৩৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫০
শাকিল ১৭০৫ বলেছেন:
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
অপু তানভীর বলেছেন:
৩৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
আবুল তাবুল বলেছেন: সিরাম মজা পাইছি..........
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৯
অপু তানভীর বলেছেন:
৩৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৫
জেরিফ বলেছেন: লাবনী আক্তার বলেছেন:
খুব ভালো লাগল। কাণ্ডারি ভাই আর জেসন ভাইয়েরটা বেশি ভালো লাগছে।
সামনের বার কোন আপু ব্লগার কি করিবেন সেইটা নিয়ে কিছু লেখার ইচ্ছা আছে ! B:-) B:-)
এই কথা শুইনা ভয় পাইছি। নিশ্চয় সেটাও খুব মজা হবে।
আপু মনে হয় খুব উচ্ছ্বাসে আছে কেননা ভয়ের কথা বললে হয়ত ওনার সম্পর্কে লেখা হবে । ব্যাপারটা এরকম ঠাকুর ঘরে কেরে আমি কলা খায় না
পোস্টে ভালো লাগা রইলো
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: হেহেহেহেহে !!
জেরিম মিয়া তো দেখতাছি অনেক বুদ্ধিমান হইয়া গেছে
সামনের বার তোমার বাসর ঘরের খবর লিখতাছি !! দাড়াও !
৩৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩
বুকের মধ্যে বায়ান্নটা মেহগনি কাঠের আলমারি বলেছেন: কাণ্ডারি ভাই আর আমিন ভাইয়েরটা পড়ে অনেকক্ষণ হাসলাম!!!!! ব্লগার শিপু ভাইয়েরটাও মজার তবে করুণ!!! মূর্তিমান হয়ে বসে থাকা ব্যাপক কষ্টের কাজ তা একটা ডামি ভালোই জানে!!!!! তার উপরে নতুন বউ!!!! এহেম!!
আপনি আসলেই অনেক ফানি করে লিখতে পারেন!!!!
চলুক ভাইয়া!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
আসলেই নতুন বউয়ের সামনে মানুষ তো একটু নার্ভাস হবেই ! একটু উল্টা পাল্টা করতেই পারে !!
দেখা যাক কতদুর চলে ....
৩৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭
জেরিফ বলেছেন: আমি ভয় পায় নাকি ??
বাসর কেন পারলে আমারে চান্দে পাঠায়া দেন । আমি আর সিঙ্গেল হইয়্যা থাকবার পারুম না । বড়ই কষ্টের মিয়া , আপনি কোনও কামের না ।আপনারে কইলাম কিছু করার লাইগা অথচ আপনি আমারে ফিশিং করার চেষ্টায় আছেন ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১
অপু তানভীর বলেছেন: তোমার অভিযোগ মোটেই সত্য নহে ! তবে আমি তোমার কোন সাহায্য করতে পারবো না ! তোমার সাহায্য করতে হবে তোমার নিজেকেই !!
৩৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:১৯
ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: দারুণ
২২ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৫০
অপু তানভীর বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: