নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
-মিরা টাই টা একটু বেঁধে দাও তো !
মিরা আমার দিকে এমন ভাবে ভুরু কুঁচকে তাকিয়ে আছে যেন আমি অন্য কোন ভাষায় ওর সাথে কথা বলেছি ! এই মেয়েটা সব সময় এমন বিরক্ত হয়ে কেন তাকিয়ে থাকে কেন কে জানে ? এর বাবা মা ভাই কেউই তো এমন করে কথা বলে না !
আমি আবার মিরার চোখের দিকে তাকিয়ে বললাম
-কানে সমস্যা তোমার ?
-মানে ?
-নাকি বাংলা বুঝো না ? বাংলা ? ইংরেজিতে বলবো নাকি হিন্দিতে ?
মিরা মুখ আরো কঠিন করে বলল
-আপনি আমার সাথে ইয়ার্কি মারছেন ?
-তোমার সাথে আমি ইয়ার্কি কেন মারবো ? তুমি তো আমার শ্যালিকা হও না, তাই না ? তোমার ছোট ভাই অবশ্য আমার শ্যালক ....
-চুপ ! আপনি আর একটা কথা বলবেন না ! কি জন্য এসেছেন বলেন ? আমি ভার্সিটিতে যাবো !
-আরে আমিও তো অফিস যাবো ! এই জন্য তোমার কাছে এসেছি ! দেখো টাই বাঁধতে পারছি না ! একটু কষ্ট করে যদি বেঁধে দিতে !
-দিস ইজ টু মাচ !
-আরে একটু বিপদে পড়েছি । প্রতিবেশী হিসাবে একটু সাহায্য করবে না ?
মিরা কিছু বলতে যাবে তার আগেই মিরার মাকে পিছনে দেখা গেল ! আন্টির হাতে আটা জাতীয় কিছু লেগে আছে । আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-কি ব্যাপর মিরা ? ছেলেটার সাথে এমন করে কেন কথা বলছিস ?
মিরা কোন কথা বলল না ! আমি বললাম
-দেখেন একটু হেল্প করতে বলছি করছে না । টাইয়ের নট খুলে গেছে কিছুতে বাঁধতে পারছি না ! টাই বাঁধতে পারি না বলে নটটা খুলিও না কোন দিন কিন্তু এখন কি করি বলেন তো !
মিরা আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-টাই বাঁধতে পারেন না টাই পরার দরকার কি ?
-এই কথা তো আর বস শুনবে না !
মিরার মা পেছন থেকে বলল
-টাই বাঁধতে পারে না তো কি হয়েছে ? তোর বাবাও তো টাই বাঁধতে পারে না । আমার হাতে আটা লেগে আছে । তুই একটু বেঁধে দে !
-মা !!!
-আরে কি আশ্চর্য ! একটু টাই বেঁধে দিলে কি হবে ?
মিরার মা আমাকে বেশ পছন্দ করে সেই শুরু থেকে । বিশেষ করে মা যখন বড় ভাইয়ের বাসা থেকে মাঝে মাঝে আমার এখানে আসে দেখি দুজনে মিলে কত কথা বলে । যেন হারানো দুই বান্ধবী ! কি কথা বলে কে জানে !
আমি দরজা দিয়ে একটু ভেতরে ঢুকে মিরার সামনে টাইটা এগিয়ে দিলাম । মিরা মুখে বিরক্তি নিয়ে আমার টাই বাঁধতে লাগলো !
আমি বললাম
-তুমি আমার উপকার করছো বদলে আমি তোমাকে ভার্সিটিতে পৌছে দেই !
-জি না, ধন্যবাদ ! আমার উপকার আপনার করার দরকার নেই !
আবারও আমার উপকারে মিরার মা এগিয়ে এল । রান্না ঘর থেকেই বলল
-কেন যাবি না ?
-মা ! আমি যেতে পারবো !
-যাবি তো বাসে করেই ! গাড়িততে করে গেলে কি হবে ?
-মা আমি ভার্সিটির গাড়িতে করে যাবো ! তোমার এতো চিন্তা করতে হবে না !
স্বাধারনত মিয়া কোন দিন আমার সামনে, এটো কাছে আসে নি ! আমার কেন জানি মনে হল মিরা আমার বিয়ে করা বউ ! অফিসে যাওয়ার সময় ও আমার টাই টা বেঁধে দিচ্ছে ! আহা !
জীবন কি চমৎকার !
মিরাদের পাশে ভাড়া এসেছি সেই বছর খানেক হল কিন্তু এই মেয়েটা কে আমি এখনও ঠি মত বুঝতে পারলাম না ! মিরার বাবা মা ছোট ভাইয় রিয়াদের সাথে আমার সম্পর্ক অনেক ভাল ! যখন বাসায় থাকি রিয়াদ বেশির ভাগ সময় তো আমার বাসায় থাকে । আমার সাথে তার কত কথা ! আমার কাছ থেমে টিপস নিয়ে মেয়েদের পটিয়ে ফেলে অথচ তার বোনকে আমি আজও পটাতে পারলাম না !
এই মেয়ের সমস্যা কি কে জানে । প্রথে ভেবেছিলাম হয় তো ওর কোন প্রেমিক আছে কিন্তু খোজ নিয়ে জানতে পারলাম এরকম নেই । এমনও না যে ওর কোন ছেলে বন্ধু নেই । অথচ আমার দিকে তার একদম লক্ষ্য নেই !
বদ মেয়ে !
থাপড়ায়া কান গরম করে দেওয়া উচিৎ !
মায়ের কথা মত, নাকি অন্য কোন কারনে, মিরা শেষ পর্যন্ত গাড়িতে উঠে এল । আমার অফিস যাওয়ার পথেই ওর ক্যাম্পাস পড়ে । সুতরাং নামিয়ে দিতে কোন সমস্যা হবে না । আমি তো চাই ও প্রতিদিন আমার সাথেই ক্যাম্পাসে যাক ! কিন্তু চাইলেই কি সব কিছু হয় !
ওর ক্যাম্পাসের সামনে আসতেই ও নেমে পড়লো !
-আরে কই যাও ?
-কেন ?
-না মানে কিছু বলবা না ?
-কেন বলবো ? আমি আপনার একটা উপকার করেছি, আপনি আমাকে একটা উপরকার করেছেন । ব্যস । কাটাকাটি ! ওকে ? বাই !
আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে মিরা হাটা দিল !
নাহ ! এই মেয়ের আশা মনে হয় ছেড়েই দিতে হবে দেখছি !
বদ মাইয়ার পেছনে আর কত ঘুরবো !
আশা যখন ছেড়ে দিবো দিবো ভাবছি তখনই যেন আশার আলো জ্বলে উঠলো ! ঐ দিন বিকেল বেলা মিরার ফোন এসে হাজির ! আমি তো প্রথেম ঠিক বিশ্বাসই করতে পারি নি !
-আপনি কোথায় ?
-অফিসে !
-কখন আসবেন ?
-তুমি বললেন এখনই আসি ?
-না আসতে হবে না । কাজ শেষ করে আসেন !
-কোথায় আসবো ? ধানমন্ডি ক্যাফে আসেন ! এসে আমার বান্ধবীদের বলবেন যে আমার সাথে আপনার কিছু চলছে না !
-তোমার সাথে আমার কি চলবে ?
-দেখেন ঢং করবেন না ! আপনি আর রিয়াদ মিলে আমার সাথে আজকে যে কাজটা করলেন, ওকে যদি হাতের কাছে পাই না !
-রিয়াদ ! ও আবার কি করলো ?
-শুনেন ঢং করবে না ! আপনাকে যা বলতে বলেছি তাই বলবেন ! একটা কথা বেশিও, না কমও না !
আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে মিরা ফোন রেখে দিল ! এই মেয়ের সমস্যা কি ? সারাটা সময় এতো রেগে রেগে থাকে কেন ? আর রিয়াদ আর আমি কি এমন করলাম !
রিয়াদ কে ফোন দিলাম ।
-রিয়াদ !
-ভাইয়া বলেন ?
-কোথায় তুমি ?
-আপাতত বাড়ির বাইরে ! কি বলবেন বলেন ?
-তোমার আপু এমন করে রেগে আছে কেন বলতো ? আমি আর তুমি মিলে কি নাকি করেছি ? কি বলছে ?
রিয়াদ কিছুক্ষন হাসলো ! তারপরপ বলল
-আপনি ফেসবুক দেখেন নি ?
-না ! আজকে ঠিক লগিন করা হয় নি !
হাসতে হাসতেই রিয়াদ বলল
-লগিন করে দেখেন, বুঝতে পারবেন ! আর এর জন্য কিন্তু আমার পুরস্কার চাই !
-কি ? বলবা তো ?
-আপনি নিজেরই দেখেন !
আমি ঠিক বুঝলাম না ! সমস্যা কি আজকে সবাই এমন রহস্য করে কেন কথা বলছে ! ফোন রেখে আমি ফেসবুকে লগিন করলাম ! লগিন করতেই আমার চোখ চরখ গাছে । রিয়াদ আমাকে একটা ছবি ট্যাগ করেছে । ছবিতে দেখা যাচ্ছা মিরা আমার টাই বাঁধছে । আজকে সকালে মিরা যখন টাই বাঁধছিল কোন ফাঁকে রিয়াদ নিশ্চই ছবিটা তুলেছে । যে কেউ দেখলে মনে হবে একজ স্বামীর গলায় তার স্ত্রী টাই বেধে দিচ্ছে ! স্ত্রীর মুখ একটু গম্ভীর যেন স্বামীর উপর একটু রাগ করেছে ।
আহা !
নিচে আবার রিয়াদ লিখে দিয়েছে
আমার আপু আর দুলাভাই !
শ্যালোক মশাই ! তুমি একটা কাজের মত কাজ করেছো ! আচ্ছা এইটা দেখেই মনে হয় মিরার বান্ধবীরা কিছু একটা ভেবে নিয়েছে ।
সন্ধ্যার কিছু পরেই ক্যাফেতে হাজির হলাম ! মিরা আগে থেকেই উপস্থিত ছিল ওখানে ! আমি আসতে না আসতেই মিরা বলল
-আপনি এখনই বলুন !
-আরে আগে দম নিতে দাও !
-দম নিতে হবে না ! সত্য কথা বলেন ! বলেন যে আপনার সাথে আমার কিছু নেই !
আমি ওর বান্ধবীদের দিকে তাকিয়ে হাসি মুখে বলল
-আমার সাথে মিরা কিছু নেই ! ঠিক আছে !
মিরা বলল
-দেখলি তো আমি মিথ্যা কথা বলছি না ! ঐ ছবিটা রিয়াদ আর উনি মিলে তুলেছে !
আমি প্রতিবাদ করে বলল
-কারেকশান প্লিজ ! আমি এর ভিতর নাই ! মোটেই না !
-আহা ! নাই না ! আপনিই হচ্ছেন মুলে এর ! আমি জানি না বুঝি ?
-তাই ? তুমি খুব জানো ?
-জি আমি জানি !
-তাই না ! ওকে ...
আমি ওর বন্ধুদের দিকে তাকিয়ে বললাম
-দেখো ভেবেছিলাম যে সত্যিটা লুকিয়ে রাখবো, কিন্তু এখন আর ঢেকে লাভ নেই ! আসলে মিরার সাথে গত মাসে আমি বিয়ে করেছি গোপনে ! বাসায় কেউ জানে না ! কাল রাত থেকে ওর সাথে একটু ঝগড়া চলছে । তাই আমাদের রাগ ভাঙ্গানোর জন্য রিয়াদ ছবি টা দিয়েছে !
এক নিঃস্বাসে কথা গুলো বলে আমি মিরার দিকে তাকালাম ! মিরা চোখে এক পাহাড় অবিশ্বাস নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে । মনে হচ্ছে ও যেন বিশ্বাস করতেই পারছে না কি হল এতোক্ষন ! কথা হারিয়ে ফেলেছে !
ওর বান্ধবীদের দিকে তাকিয়ে দেখি ওদের সবার মুখ হাসি হাসি ! একজন বলল
-আমি জানতাম ! আজকে যখন দেখলাম আপনি ওকে নামিয়ে দিলেন ক্যাম্পাসে তখনই সন্দেহ হয়েছিল ! এর আগেও দেখেছি আপনি ওকে নামিয়ে দিয়েছেন ! তারপর রিয়াদের সাথেও আপনাকে দেখেছি !
তারপর মিরার দিকে তাকিয়ে বলল
-মিরা তুই আমাদের কাছে না লুকালেই পারতিস ! আমরা তো তো বন্ধুই নাকি ?
আমি বললাম
-আমিও বলেছিলাম !
আমার কথা শুনে মিরা আবার আমার দিকে তাকালো ! চোখে সেই অবিশ্বাস ! আমি হাসি হাসি মুখ নিয়ে মিরার দিকে তাকিয়ে আছি ! আমার খুব মজা লাগছে ! আমার মনের কথা বুঝতে পেরেই মিরা বলল
-আপনার খুব মজা লাগছে না ?
-হুম !
-চলেন আপনি বাসায় চলেন ! আজকে আপনার আর রিয়াদের খবর আছে !
-আরে কিছু খেয়ে যাই !! তোমার বন্ধবীদের সাথে প্রথম বারের মত দেখা হল !
-চলেন ! খেতে হবে না !
আমাকে প্রায় জোর করেই মিরা বাইরে নিয়ে এল ! মিরা কন্ঠস্বর শুনে মনে হচ্ছে আমাকে পারলে ও কাঁচাই খেয়ে ফেলে । কিন্তু কিছুই করতে পারছে না !
গাড়িটে বসে মিরা যেন বোমা ফাটালো ! চিৎকার করে বলল
-আপনি কাজটা কেন করলেন ?
-তুমি আমাকে মিথ্যা অপবাদ কেন দিলে ?
-আপনি....আপনি.. আপনি..।
আমি হাসতে থাকি মনে ! তবে একটু চিন্তা লাগছিল রিয়াদের জন্য ! আজকে ওর কপালে কি আছে কে জানে !
ভেবেছিলাম ঘটনা মনে হয় এখানেই শেষ হয়ে যাবে । কিন্তু ঘটনা তো কেবল শুরু তখন ! বাসায় গিয়ে পৌছাতে না পোছাতেই মায়ের ফোন.......
(চলবে)
১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৭
অপু তানভীর বলেছেন: পরের গল্প লেখার প্রস্তুতি চলতেছে । প্রশ্নের জবাব দিয়ে লেখা শুরু !
২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩
শায়মা বলেছেন: আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে মিরা হাটা দিল !
নাহ ! এই মেয়ের আশা মনে হয় ছেড়েই দিতে হবে দেখছি !
বদ মাইয়ার পেছনে আর কত ঘুরবো !
হা হা
মজার !!!!!!!!!!!!
১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৮
অপু তানভীর বলেছেন: আসলেই বদ মাই্য়া
৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮
জনাব মাহাবুব বলেছেন: এই গল্পের শেষ কোথায় তা দেখেই ছাড়বো।
প্রতিবারের মত এবারও চমৎকার গল্প
১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৮
অপু তানভীর বলেছেন: এই গল্পের শেষ যে কুন দিকে যাইবে তা উপরওয়ালাই কইতে পারে । দেখা যাক কুন দিকে যায়
৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চলুক। এত সুন্দর গল্পের বাঁকিটুকু পড়তেই হবে।
ধন্যবাদ, অপু তানভীর।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
অপু তানভীর বলেছেন: আমারও যে এর পরের টুকু লিখতেই হবে
৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৩
আকিব আরিয়ান বলেছেন: সেই হাসলাম
১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
অপু তানভীর বলেছেন: কেনু কেনু ? এতো হাসি কেনু ?
৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: গল্পটা অসম্ভব সুন্দর ।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০০
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু
৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
আধখানা চাঁদ বলেছেন: চলু্ক
১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০১
অপু তানভীর বলেছেন: গাড়ি চলবে ......
৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮
রেইন ম্যান বলেছেন: চলুক
১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০২
অপু তানভীর বলেছেন: গাড়ি চলবে ......
৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে মিরা হাটা দিল ! নাহ ! এই মেয়ের আশা মনে হয় ছেড়েই দিতে হবে দেখছি ! বদ মাইয়ার পেছনে আর কত ঘুরবো ! হা হা মজার !!!!!!!!!!!!
এবার সামনে সামনে ঘুরে দেখতে পারেন ।
হাহাহাহা
তবে লিখেছেন চমৎকার !
১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৩
অপু তানভীর বলেছেন: আরে সামনে সামনে চলা লাগবে না ! পেচন পেছনই চলতে হবে ! দেখেন সামনে কি হয়
১০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৩২
বদিউজ্জামান মিলন বলেছেন: গল্পের শেষটা জাতি জানতে চায়। কবে বলবেন?
১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৫
অপু তানভীর বলেছেন: জাতিকে জানানো হবে ! নূ টেনশন
১১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০৪
সুমন ২০১২ বলেছেন: খুব ভালো লেখেন। ভাল লাগ্লো।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৮
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ
১২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০১
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পরের পার্ট কবে আসবে?
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫০
অপু তানভীর বলেছেন: আজকেই আসবে । একটু অপেক্ষা করেন !
১৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯
শান্তির দেবদূত বলেছেন: চরম চরম ! এত সুন্দর করে কিভাবে যে লেখেন! পড়তে একটুও ক্লান্তি হয় না, সাবলিল, সুন্দর, মন্ত্রমুগ্ধকর বর্ণনা। এক্ষনি পরের পর্বে যাচ্ছি।
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২
অপু তানভীর বলেছেন: পরের পর্বে গিয়া দেখেন কুনখানকার পানি কুনখানে পৌছাইছে
১৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭
সোহানী বলেছেন: ওয়াও.... এক বিংশ শতকের প্রেম কাহানি.... দারুন+++++
২১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮
অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! একুশ শতকের ভালুবাসা
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫
শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: পরের ঘটনা ঝাতি জলদি ঝানতে চায়!!! কিউক প্লিগ