নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ মিরার টাই বাঁধার পরবর্তি ঘটনা সমূহ ! ;)

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬





-মিরা টাই টা একটু বেঁধে দাও তো !



মিরা আমার দিকে এমন ভাবে ভুরু কুঁচকে তাকিয়ে আছে যেন আমি অন্য কোন ভাষায় ওর সাথে কথা বলেছি ! এই মেয়েটা সব সময় এমন বিরক্ত হয়ে কেন তাকিয়ে থাকে কেন কে জানে ? এর বাবা মা ভাই কেউই তো এমন করে কথা বলে না !

আমি আবার মিরার চোখের দিকে তাকিয়ে বললাম

-কানে সমস্যা তোমার ?

-মানে ?

-নাকি বাংলা বুঝো না ? বাংলা ? ইংরেজিতে বলবো নাকি হিন্দিতে ?

মিরা মুখ আরো কঠিন করে বলল

-আপনি আমার সাথে ইয়ার্কি মারছেন ?

-তোমার সাথে আমি ইয়ার্কি কেন মারবো ? তুমি তো আমার শ্যালিকা হও না, তাই না ? তোমার ছোট ভাই অবশ্য আমার শ্যালক ....

-চুপ ! আপনি আর একটা কথা বলবেন না ! কি জন্য এসেছেন বলেন ? আমি ভার্সিটিতে যাবো !

-আরে আমিও তো অফিস যাবো ! এই জন্য তোমার কাছে এসেছি ! দেখো টাই বাঁধতে পারছি না ! একটু কষ্ট করে যদি বেঁধে দিতে !

-দিস ইজ টু মাচ !

-আরে একটু বিপদে পড়েছি । প্রতিবেশী হিসাবে একটু সাহায্য করবে না ?



মিরা কিছু বলতে যাবে তার আগেই মিরার মাকে পিছনে দেখা গেল ! আন্টির হাতে আটা জাতীয় কিছু লেগে আছে । আমার দিকে তাকিয়ে বলল

-কি ব্যাপর মিরা ? ছেলেটার সাথে এমন করে কেন কথা বলছিস ?

মিরা কোন কথা বলল না ! আমি বললাম

-দেখেন একটু হেল্প করতে বলছি করছে না । টাইয়ের নট খুলে গেছে কিছুতে বাঁধতে পারছি না ! টাই বাঁধতে পারি না বলে নটটা খুলিও না কোন দিন কিন্তু এখন কি করি বলেন তো !

মিরা আমার দিকে তাকিয়ে বলল

-টাই বাঁধতে পারেন না টাই পরার দরকার কি ?

-এই কথা তো আর বস শুনবে না !

মিরার মা পেছন থেকে বলল

-টাই বাঁধতে পারে না তো কি হয়েছে ? তোর বাবাও তো টাই বাঁধতে পারে না । আমার হাতে আটা লেগে আছে । তুই একটু বেঁধে দে !

-মা !!!

-আরে কি আশ্চর্য ! একটু টাই বেঁধে দিলে কি হবে ?



মিরার মা আমাকে বেশ পছন্দ করে সেই শুরু থেকে । বিশেষ করে মা যখন বড় ভাইয়ের বাসা থেকে মাঝে মাঝে আমার এখানে আসে দেখি দুজনে মিলে কত কথা বলে । যেন হারানো দুই বান্ধবী ! কি কথা বলে কে জানে !



আমি দরজা দিয়ে একটু ভেতরে ঢুকে মিরার সামনে টাইটা এগিয়ে দিলাম । মিরা মুখে বিরক্তি নিয়ে আমার টাই বাঁধতে লাগলো !

আমি বললাম

-তুমি আমার উপকার করছো বদলে আমি তোমাকে ভার্সিটিতে পৌছে দেই !

-জি না, ধন্যবাদ ! আমার উপকার আপনার করার দরকার নেই !

আবারও আমার উপকারে মিরার মা এগিয়ে এল । রান্না ঘর থেকেই বলল

-কেন যাবি না ?

-মা ! আমি যেতে পারবো !

-যাবি তো বাসে করেই ! গাড়িততে করে গেলে কি হবে ?

-মা আমি ভার্সিটির গাড়িতে করে যাবো ! তোমার এতো চিন্তা করতে হবে না !

স্বাধারনত মিয়া কোন দিন আমার সামনে, এটো কাছে আসে নি ! আমার কেন জানি মনে হল মিরা আমার বিয়ে করা বউ ! অফিসে যাওয়ার সময় ও আমার টাই টা বেঁধে দিচ্ছে ! আহা !

জীবন কি চমৎকার !



মিরাদের পাশে ভাড়া এসেছি সেই বছর খানেক হল কিন্তু এই মেয়েটা কে আমি এখনও ঠি মত বুঝতে পারলাম না ! মিরার বাবা মা ছোট ভাইয় রিয়াদের সাথে আমার সম্পর্ক অনেক ভাল ! যখন বাসায় থাকি রিয়াদ বেশির ভাগ সময় তো আমার বাসায় থাকে । আমার সাথে তার কত কথা ! আমার কাছ থেমে টিপস নিয়ে মেয়েদের পটিয়ে ফেলে অথচ তার বোনকে আমি আজও পটাতে পারলাম না !

এই মেয়ের সমস্যা কি কে জানে । প্রথে ভেবেছিলাম হয় তো ওর কোন প্রেমিক আছে কিন্তু খোজ নিয়ে জানতে পারলাম এরকম নেই । এমনও না যে ওর কোন ছেলে বন্ধু নেই । অথচ আমার দিকে তার একদম লক্ষ্য নেই !

বদ মেয়ে !

থাপড়ায়া কান গরম করে দেওয়া উচিৎ !





মায়ের কথা মত, নাকি অন্য কোন কারনে, মিরা শেষ পর্যন্ত গাড়িতে উঠে এল । আমার অফিস যাওয়ার পথেই ওর ক্যাম্পাস পড়ে । সুতরাং নামিয়ে দিতে কোন সমস্যা হবে না । আমি তো চাই ও প্রতিদিন আমার সাথেই ক্যাম্পাসে যাক ! কিন্তু চাইলেই কি সব কিছু হয় !

ওর ক্যাম্পাসের সামনে আসতেই ও নেমে পড়লো !

-আরে কই যাও ?

-কেন ?

-না মানে কিছু বলবা না ?

-কেন বলবো ? আমি আপনার একটা উপকার করেছি, আপনি আমাকে একটা উপরকার করেছেন । ব্যস । কাটাকাটি ! ওকে ? বাই !



আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে মিরা হাটা দিল !

নাহ ! এই মেয়ের আশা মনে হয় ছেড়েই দিতে হবে দেখছি !

বদ মাইয়ার পেছনে আর কত ঘুরবো !



আশা যখন ছেড়ে দিবো দিবো ভাবছি তখনই যেন আশার আলো জ্বলে উঠলো ! ঐ দিন বিকেল বেলা মিরার ফোন এসে হাজির ! আমি তো প্রথেম ঠিক বিশ্বাসই করতে পারি নি !

-আপনি কোথায় ?

-অফিসে !

-কখন আসবেন ?

-তুমি বললেন এখনই আসি ?

-না আসতে হবে না । কাজ শেষ করে আসেন !

-কোথায় আসবো ? ধানমন্ডি ক্যাফে আসেন ! এসে আমার বান্ধবীদের বলবেন যে আমার সাথে আপনার কিছু চলছে না !

-তোমার সাথে আমার কি চলবে ?

-দেখেন ঢং করবেন না ! আপনি আর রিয়াদ মিলে আমার সাথে আজকে যে কাজটা করলেন, ওকে যদি হাতের কাছে পাই না !

-রিয়াদ ! ও আবার কি করলো ?

-শুনেন ঢং করবে না ! আপনাকে যা বলতে বলেছি তাই বলবেন ! একটা কথা বেশিও, না কমও না !



আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে মিরা ফোন রেখে দিল ! এই মেয়ের সমস্যা কি ? সারাটা সময় এতো রেগে রেগে থাকে কেন ? আর রিয়াদ আর আমি কি এমন করলাম !

রিয়াদ কে ফোন দিলাম ।

-রিয়াদ !

-ভাইয়া বলেন ?

-কোথায় তুমি ?

-আপাতত বাড়ির বাইরে ! কি বলবেন বলেন ?

-তোমার আপু এমন করে রেগে আছে কেন বলতো ? আমি আর তুমি মিলে কি নাকি করেছি ? কি বলছে ?

রিয়াদ কিছুক্ষন হাসলো ! তারপরপ বলল

-আপনি ফেসবুক দেখেন নি ?

-না ! আজকে ঠিক লগিন করা হয় নি !

হাসতে হাসতেই রিয়াদ বলল

-লগিন করে দেখেন, বুঝতে পারবেন ! আর এর জন্য কিন্তু আমার পুরস্কার চাই !

-কি ? বলবা তো ?

-আপনি নিজেরই দেখেন !



আমি ঠিক বুঝলাম না ! সমস্যা কি আজকে সবাই এমন রহস্য করে কেন কথা বলছে ! ফোন রেখে আমি ফেসবুকে লগিন করলাম ! লগিন করতেই আমার চোখ চরখ গাছে । রিয়াদ আমাকে একটা ছবি ট্যাগ করেছে । ছবিতে দেখা যাচ্ছা মিরা আমার টাই বাঁধছে । আজকে সকালে মিরা যখন টাই বাঁধছিল কোন ফাঁকে রিয়াদ নিশ্চই ছবিটা তুলেছে । যে কেউ দেখলে মনে হবে একজ স্বামীর গলায় তার স্ত্রী টাই বেধে দিচ্ছে ! স্ত্রীর মুখ একটু গম্ভীর যেন স্বামীর উপর একটু রাগ করেছে ।

আহা !

নিচে আবার রিয়াদ লিখে দিয়েছে

আমার আপু আর দুলাভাই !



শ্যালোক মশাই ! তুমি একটা কাজের মত কাজ করেছো ! আচ্ছা এইটা দেখেই মনে হয় মিরার বান্ধবীরা কিছু একটা ভেবে নিয়েছে ।





সন্ধ্যার কিছু পরেই ক্যাফেতে হাজির হলাম ! মিরা আগে থেকেই উপস্থিত ছিল ওখানে ! আমি আসতে না আসতেই মিরা বলল

-আপনি এখনই বলুন !

-আরে আগে দম নিতে দাও !

-দম নিতে হবে না ! সত্য কথা বলেন ! বলেন যে আপনার সাথে আমার কিছু নেই !

আমি ওর বান্ধবীদের দিকে তাকিয়ে হাসি মুখে বলল

-আমার সাথে মিরা কিছু নেই ! ঠিক আছে !

মিরা বলল

-দেখলি তো আমি মিথ্যা কথা বলছি না ! ঐ ছবিটা রিয়াদ আর উনি মিলে তুলেছে !

আমি প্রতিবাদ করে বলল

-কারেকশান প্লিজ ! আমি এর ভিতর নাই ! মোটেই না !

-আহা ! নাই না ! আপনিই হচ্ছেন মুলে এর ! আমি জানি না বুঝি ?

-তাই ? তুমি খুব জানো ?

-জি আমি জানি !

-তাই না ! ওকে ...

আমি ওর বন্ধুদের দিকে তাকিয়ে বললাম

-দেখো ভেবেছিলাম যে সত্যিটা লুকিয়ে রাখবো, কিন্তু এখন আর ঢেকে লাভ নেই ! আসলে মিরার সাথে গত মাসে আমি বিয়ে করেছি গোপনে ! বাসায় কেউ জানে না ! কাল রাত থেকে ওর সাথে একটু ঝগড়া চলছে । তাই আমাদের রাগ ভাঙ্গানোর জন্য রিয়াদ ছবি টা দিয়েছে !



এক নিঃস্বাসে কথা গুলো বলে আমি মিরার দিকে তাকালাম ! মিরা চোখে এক পাহাড় অবিশ্বাস নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে । মনে হচ্ছে ও যেন বিশ্বাস করতেই পারছে না কি হল এতোক্ষন ! কথা হারিয়ে ফেলেছে !



ওর বান্ধবীদের দিকে তাকিয়ে দেখি ওদের সবার মুখ হাসি হাসি ! একজন বলল

-আমি জানতাম ! আজকে যখন দেখলাম আপনি ওকে নামিয়ে দিলেন ক্যাম্পাসে তখনই সন্দেহ হয়েছিল ! এর আগেও দেখেছি আপনি ওকে নামিয়ে দিয়েছেন ! তারপর রিয়াদের সাথেও আপনাকে দেখেছি !

তারপর মিরার দিকে তাকিয়ে বলল

-মিরা তুই আমাদের কাছে না লুকালেই পারতিস ! আমরা তো তো বন্ধুই নাকি ?

আমি বললাম

-আমিও বলেছিলাম !

আমার কথা শুনে মিরা আবার আমার দিকে তাকালো ! চোখে সেই অবিশ্বাস ! আমি হাসি হাসি মুখ নিয়ে মিরার দিকে তাকিয়ে আছি ! আমার খুব মজা লাগছে ! আমার মনের কথা বুঝতে পেরেই মিরা বলল

-আপনার খুব মজা লাগছে না ?

-হুম !

-চলেন আপনি বাসায় চলেন ! আজকে আপনার আর রিয়াদের খবর আছে !

-আরে কিছু খেয়ে যাই !! তোমার বন্ধবীদের সাথে প্রথম বারের মত দেখা হল !

-চলেন ! খেতে হবে না !

আমাকে প্রায় জোর করেই মিরা বাইরে নিয়ে এল ! মিরা কন্ঠস্বর শুনে মনে হচ্ছে আমাকে পারলে ও কাঁচাই খেয়ে ফেলে । কিন্তু কিছুই করতে পারছে না !





গাড়িটে বসে মিরা যেন বোমা ফাটালো ! চিৎকার করে বলল

-আপনি কাজটা কেন করলেন ?

-তুমি আমাকে মিথ্যা অপবাদ কেন দিলে ?

-আপনি....আপনি.. আপনি..।



আমি হাসতে থাকি মনে ! তবে একটু চিন্তা লাগছিল রিয়াদের জন্য ! আজকে ওর কপালে কি আছে কে জানে !



ভেবেছিলাম ঘটনা মনে হয় এখানেই শেষ হয়ে যাবে । কিন্তু ঘটনা তো কেবল শুরু তখন ! বাসায় গিয়ে পৌছাতে না পোছাতেই মায়ের ফোন.......



(চলবে)

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫

শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: পরের ঘটনা ঝাতি জলদি ঝানতে চায়!!! কিউক প্লিগ :P

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৭

অপু তানভীর বলেছেন: পরের গল্প লেখার প্রস্তুতি চলতেছে । প্রশ্নের জবাব দিয়ে লেখা শুরু !

২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩

শায়মা বলেছেন: আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে মিরা হাটা দিল !
নাহ ! এই মেয়ের আশা মনে হয় ছেড়েই দিতে হবে দেখছি !
বদ মাইয়ার পেছনে আর কত ঘুরবো !



হা হা


মজার !!!!!!!!!!!! :)

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

অপু তানভীর বলেছেন: আসলেই বদ মাই্য়া ;););)

৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮

জনাব মাহাবুব বলেছেন: এই গল্পের শেষ কোথায় তা দেখেই ছাড়বো। ;) ;) ;)

প্রতিবারের মত এবারও চমৎকার গল্প B-)) B-))

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

অপু তানভীর বলেছেন: এই গল্পের শেষ যে কুন দিকে যাইবে তা উপরওয়ালাই কইতে পারে । দেখা যাক কুন দিকে যায় ;);)

৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চলুক। এত সুন্দর গল্পের বাঁকিটুকু পড়তেই হবে।

ধন্যবাদ, অপু তানভীর।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৯

অপু তানভীর বলেছেন: আমারও যে এর পরের টুকু লিখতেই হবে ;);)

৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৩

আকিব আরিয়ান বলেছেন: সেই হাসলাম =p~ =p~

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৯

অপু তানভীর বলেছেন: কেনু কেনু ? এতো হাসি কেনু ? :D :D

৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: গল্পটা অসম্ভব সুন্দর ।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০০

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু :):)

৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

আধখানা চাঁদ বলেছেন: চলু্ক

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০১

অপু তানভীর বলেছেন: গাড়ি চলবে ...... :)

৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

রেইন ম্যান বলেছেন: চলুক

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০২

অপু তানভীর বলেছেন: গাড়ি চলবে ...... :)

৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে মিরা হাটা দিল ! নাহ ! এই মেয়ের আশা মনে হয় ছেড়েই দিতে হবে দেখছি ! বদ মাইয়ার পেছনে আর কত ঘুরবো ! হা হা মজার !!!!!!!!!!!!
এবার সামনে সামনে ঘুরে দেখতে পারেন ।
হাহাহাহা
তবে লিখেছেন চমৎকার !

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৩

অপু তানভীর বলেছেন: আরে সামনে সামনে চলা লাগবে না ! পেচন পেছনই চলতে হবে ! দেখেন সামনে কি হয় ;);)

১০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৩২

বদিউজ্জামান মিলন বলেছেন: গল্পের শেষটা জাতি জানতে চায়। কবে বলবেন?

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৫

অপু তানভীর বলেছেন: জাতিকে জানানো হবে ! নূ টেনশন ;);)

১১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০৪

সুমন ২০১২ বলেছেন: খুব ভালো লেখেন। ভাল লাগ্লো।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৮

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :):):)

১২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০১

মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পরের পার্ট কবে আসবে?

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫০

অপু তানভীর বলেছেন: আজকেই আসবে । একটু অপেক্ষা করেন !

১৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯

শান্তির দেবদূত বলেছেন: চরম চরম ! এত সুন্দর করে কিভাবে যে লেখেন! পড়তে একটুও ক্লান্তি হয় না, সাবলিল, সুন্দর, মন্ত্রমুগ্ধকর বর্ণনা। এক্ষনি পরের পর্বে যাচ্ছি।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২

অপু তানভীর বলেছেন: পরের পর্বে গিয়া দেখেন কুনখানকার পানি কুনখানে পৌছাইছে ;););)


১৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭

সোহানী বলেছেন: ওয়াও.... এক বিংশ শতকের প্রেম কাহানি.... দারুন+++++

২১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮

অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! একুশ শতকের ভালুবাসা :):)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.