নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২০০৮ সালে আয়রন ম্যান দিয়ে সে সিরিজের শুরু হয়ে ছিল তা বলতে গেলে এই অ্যাভেঞ্জার্স: ইনফিনিটি ওয়ার দিয়েই শেষ হয়ে গেল । দীর্ঘ ১০টা বছরটা বছর ধরে এই সিরিজটা মানুষকে দিয়ে গেছে অন্য রকম এক শিহরণ আর আনন্দ । কেবল আমরাই নই পুরো বিশ্ব এই মুভিটার জন্য অধীর হয়ে অপেক্ষা করছিল । আজকে তাদের অপেক্ষার অবসান হয়েছে ।
এখন আসা যাক মুভি কথা নিয়ে । মুভির কাহিনী একদম সিম্পল । থ্যানোস নামের এক পালগার মাথা খারাপ হয়ে গেছে । সে এখন পুরো পৃথিবীর অর্ধেক মানুষকে মেরে ফেলবে । এটাই হচ্ছে তার ইচ্ছে । কিন্তু এটা করার জন্য তার দরকার ছয়খানা ইনফিটিনি স্টোন ! তার পৃথিবীতে আসার কারন হচ্ছে টাইম স্টোন আর মাইন্ড স্টোন কবজা করা । টাইম স্টোন আছে হচ্ছে ডা. স্ট্রেইজের কাছে আর মাইন্ড স্টোন আছে ভিশনের কাছে । দুজনই তারা অ্যাভেঞ্জার্স টিমের সদস্য । কিন্তু আমার নায়কেরা আসে কিসের জন্য । তারা তো আর এই ঘটনা হতে দিতে পারে না । তারা তাদের সর্ব শক্তি দিয়েই থ্যানোসকে আটকাবে । এবং শেষ পর্যন্ত তারা সেটা করেও ফেলে । যেখানে যত রকম নায়ক আছে তারা সবাই এসে হাজির হয় এই মুভিতে । কে বলে যে মুভিতে নায়ক সব থেকে শক্তিশালী হয় ? এতো গুলো হিরো, তাও আবার যেনতেন হিরো নয়, একেবারে সুপার হিরো, কারো আছে ঐশরীক ক্ষমতা আবার কারো আছে প্রখর প্রযুক্তির জ্ঞান এই সব মিলেও তারা একজন থ্যানোসের সাথে পেরে উঠতেছে না । এমন শক্তিশালী ভিলেন তারা আর পেয়েছে কি না সন্দেহ । এই হচ্ছে মুভির কাহিনী ।
এই মুভির ব্যাপারে বলতে গিয়ে আমার এক ছোট্টবেলার বন্ধু বলেছে There are many heartbreakingly human moments threaded throughout the film: from the charming surrogate father-son dynamic shared by Tony Stark (Robert Downey Jr) and Peter Parker (Tom Holland), to the undeniable love that ties Vision and Wanda Maximoff (Elizabeth Olsen) together. In many ways, the film stands as a testament to the human capacity not just to love, but to love fiercely and beyond all logic. It's right there when the unfailingly noble Steve Rogers (Chris Evans) declares, "We don't trade lives", even when giving up one could save billions.
দয়া করে সেই বন্ধুর নাম জিজ্ঞেস করবেন না আমি বলব না তার নাম । হেটারটা বলবে আমি এটা IMDB এর রিভিউ থেকে কপি করেছি । খবরদার তাদের কথা বিশ্বাস করবেন না ।
এখন এই মুভিতে কি আছে যে আপনি এই মুভি দেখতে যাবেন ?
আমি বলবো যে কি নেই যে আপনি দেখতে যাবেন না ?
আছে প্রযুক্তি গ্রাফিক্সে খেলা, ধুমাধুম একশান আর রোমান্স !
ও না না ঠিক রোমান্স নেই ।
এই মুভিতে প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করা হয়েছে যা আর কোন মুভিতে করা হয় নি । এতো বাস্তব আর জীবন্ত যে আপনার মনে হবে যে আপনি নিজেই সেই যুদ্ধক্ষেত্রে হাজির হয়েছেন । এক কথা বলা চলে যে অ্যাভেঞ্জার্স: ইনফিনিটি ওয়ার হচ্ছে ফুলপ্রুফ পয়সা উসুলের ছবি ।
ও আরেকটা কথা বলতে ভুলে গেছি । অ্যাভেঞ্জার্স: ইনফিনিটি ওয়ার মুভি খানা এখনও আমার দেখা হয় নি । এটা হচ্ছে না দেখেই রিভিউ লেখা । অনলাইনেই অনেকেই না দেখেই রিভিউ লিখে ফেলবে । আমি সবার আগে লিখে ফেললাম !
রবিবারের টিকিট ম্যানেজ হইছে । ঐদিন মুভি দেখে আসি । তারপর না হয় আসল রিভিউ লেখা যাবে !
ছবি সংগ্রহ গুগল থেকে
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
অপু তানভীর বলেছেন: শেষ না হওয়াই ভাল । শেষ হলেই সব শেষ হয়ে গেল !
২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:০৯
শায়মা বলেছেন: এই টাইপ মারামারি খুনাখুনি দেখলে আমার প্যালপিটিশন বেড়ে যায়!
নিশ্বাস বন্ধ হয়ে আসে। মরো মরো লাগে।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬
অপু তানভীর বলেছেন: মারো মারো হবে কেবল !
৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: মুভিটি দেখিনি।
দেখব আজ ইনশাল্লাহ।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬
অপু তানভীর বলেছেন: অবশ্যই দেখবেন
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:১২
সদানন্দ দেবনাথ বলেছেন: ভাই রে আমি আর মুভি দেখতে চাই না
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:৪২
অপু তানভীর বলেছেন:
৫| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:১১
কিশোর মাইনু বলেছেন: অফটপিক:
ভাই,পোস্টের মধ্যে ছবি,ভিডিও দেওয়ার সিস্টেমটা জানতে পারলে ভাল হত।
আর লেখার মধ্যে লিংক।।
২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:১৯
অপু তানভীর বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৩:২৯
রিফাত হোসেন বলেছেন: মুভি ভাল তবে একটু বেশি বলে ফেলেছেন। বেশিদিন এই তথাকথিত সর্বোচ্চ প্রযুক্তি তার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। গ্র্যাভিটি, এ্যাভাতার,টাইটানিক জ্বলন্ত প্রমাণ।
আমার মনে হয় শেষ বলেও শেষ হবে না পুরান চাল ৫-১০ বছর পর হলেও টেনে নিয়ে আসবে। ব্যবসা বলে কথা।