নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ নিহিনের শেষ বেলা

০৮ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৩৭

চোখ মেলে কিছু সময় নিহিন বোঝার চেষ্টা করলো ও এখন কোথায় আছে । ওর শোবার ঘরের ছাদের রংটা সাদা অথচ এই ঘরের সিলিংটা আকাশী । চট করে তাকালে মনে হয় খোলা আকাশের নিচে শুয়ে আছি । পরক্ষণের নিহিনের সব মনে পড়ে গেল । সাথে সাথেই একটা তীব্র লজ্জার অনুভূতি ছড়িয়ে গেল পুরো শরীর জুড়ে । বুকের ভেতরে একটা অচেনা অনুভূতি এসে বাসা বাঁধলো ।
একটা বালিশ চেপে ধরে গত রাতের ঘটনা আবারও মনে করার চেষ্টা করলো ও । ওর সাথে কি হয়ে গেছে গত রাতে !
এমন কিছু ওর জীবনে হবে সেটা সে কোন দিন ভাবতে পারে নি !
সব কিছু জানার পরেও কেউ ওকে ভালবাসবে সেটা নিহিনের ধারনার বাইরে ছিল এতো দিন ! যেখানে ওর নিজের বাবা মা ওকে ঘৃণা ভরা দৃষ্টিতে দেখে এসেছে এতোদিন সেখানে এই ছেলেটা ওকে ভালবেসে কাছে টেনে নিয়েছে । কি আশ্চর্য্য !

অফিসে মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার পরপরই রিয়াদ ওকে নিজের বাসায় নিয়ে আসে । কিছুটা সময় সে অজ্ঞান ছিল তবে যখন রিয়াদ ওকে গাড়িতে ওঠাচ্ছিলো তখন নিহিন বলেছিলো, আমাকে প্লিজ আমার বাসায় নিয়ে চলুন !
রিয়াদ বলল, চুপ করে শুয়ে থাকো । কোথায় নিয়ে যাবো সেটা আমি দেখছি !
-দেখুন !
ও কিছু বলতে যাচ্ছিলো কিন্তু সেদিকে রিয়াদ মোটেও কান দিল না । কিছু সময়ে অনুভব করলো যে রিয়াদ ওকে কোলে করে নিয়ে হাটছে । সম্ভবত চলে এসেছে কোথায় । আরও ঘন্টা খানেক পরে নিহিন একটু সুস্থ অনুভব করলো । বিছানা ছেড়ে উঠে বসলো । তখনই দেখতে পেল রিয়াদ একটা ট্রে হাতে নিয়ে ঢুকছে ঘরে । ওর সামনে রেখে বলল, এগুলো খেয়ে নাও ।
নিহিন সেদিকে না তাকিয়ে বলল, আমি এখন মোটামুটি সুস্থ । বাসায় যাবো !
এই বলে উঠে গেলেই রিয়াদ ওর হাত চেপে ধরলো । তারপর বলল, কোথাও যাচ্ছো না তুমি ! আগামী এক সপ্তাহ ছুটি তোমার । বুঝতে পেরেছো । পুরোটা সপ্তাহ তুমি এখানে থাকবে !
-আপনি আমাকে জোর করতে পারেন না । আমি থাকবো না ।

এই বলে রিয়াদ অনেকটা জোর করেই নিহিনকে বিছানার সাথে চেপে ধরলো। মুখটা একেবারে নিহিনের মুখের কাছে নিয়ে গেল । নিহিন রিয়াদের চোখের তাকিয়ে অদ্ভুত কিছু দেখতে পেল । রিয়াদ ওকে পছন্দ করে সেটা নিহিন অনেক আগে থেকেই জানে । কিন্তু কোন দিন রিয়াদকে পাত্তা দেয় নি সে । পাত্তা না দেওয়ার পেছনে কারণও ছিল যথেষ্ঠ । যেই কারণ টার জন্য নিজের বাবা মা পর্যন্ত তাকে দুরে ঠেলে দিয়েছে, সেটা যখন অন্য কেউ জানবে সেও দুরে ঠেলে দিবে । রিয়াদ যখন জানবে রিয়াদও ওকে ঘৃণার চোখে দেখবে । এর থেকে কাউকে কাছে ঘেষতে দেওয়ার কোন দরকার নেই । কেউ যদি কাছেই না আসে তাহলে দুরে চলে গিয়ে ওকে কষ্ট দিতে পারবে না ।

রিয়াদের হাত থেকে নিজেকে মুক্ত করার ব্যর্থ চেষ্টা করলো সে । কিন্তু কাজ হল না খুব একটা । রিয়াদের বলিষ্ঠ দেহ । নিজেকে মুক্ত করতে চেয়েও পারলো না । রিয়াদ যখন ওর ঠোঁটের একদম কাছে চলে এসেছে তখন নিহিন বলল, আমার ব্যাপারে সত্য জানলে এতো কেয়ার নিবে না তুমি !
-আচ্ছা !
-হ্যা ।
-ট্রাই মি !

নিহিন কিছুটা সময় কি বলবে বুঝতে পারলো না । বলে দিবে কথাটা ? এমন হতে পারে যে আজকে রিয়াদকে কথাটা বলে দিলে কাল কে অফিসে সবাই জেনে যাবে । তখন ? আবারও ওকে পালিয়ে বেড়াতে হবে । চলে যেতে হবে । কিন্তু রিয়াদের অবস্থা যা ওকে কোন ভাবেই সে দুরে সরিয়ে রাখতে পারছে না ।

নিহিন এবার বড় করে একটা দম নিল । যে কথাটা সে প্রতিনিয়ত ভুলে থাকতে চায় সেই কথাটাই আজকে তাকে বলতে হবে । রিয়াদের চোখের দিকে সরাসরি তাকালো । তারপর বলল, আমি এইচ আই ভি পজেটিভ !

কথাটা বলে নিহিন কয়েক মুহুর্ত অপেক্ষা করলো । এখনই হয়তো রিয়াদ ওকে ছেড়ে দিবে । ওর কাছ থেকে দুরে চলে যাবে । এমনটাই হয়েছিলো প্রথমবার, বারবার !

তখন সে কোন ক্লাসে পড়ে ! এইটে সম্ভবত ! হঠাৎ করে একদিন স্কুলে অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেল মাঠে । তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল । এবং ডাক্তার কিছু একটা সন্দেহ করেই টেস্ট করালেন । দুদিন পরে যখন ওর বাবা টেস্টের রিপোর্ট নিয়ে এসে হাজির হলেন বাসায় তখন তার মুখ গম্ভীর । বাবার চোখে সেই তীব্র ঘৃণা সে পরিস্কার দেখতে পাচ্ছিলো । মায়ের কাছ থেকেই কথাটা জানতে পারলো প্রথমে ।
ও এইচ আই ভি পজেটিভ । যদিও সেটা এখনও শুপ্ত অবস্থায় আছে তবে যে কোন সময় রোগটা ছড়িয়ে পড়তে পারে !
সেদিন ওর মায়ের প্রথম কথাই ছিল, কার সাথে শুয়েছিস তুই?

নিহিন কাঁদতে ভুলে গিয়েছিলো এই কথা শুনে ! কি তীব্র ভাবে আঘাত করেছিলো কথাটা ওকে । ওর তখনই মনে হয়েছিলো যেন এখনই মরে যায় ও । নিজের মা ওকে বিশ্বাস করছে না । করে না । ওর কোন প্রেমিক ছিল না । কয়েকজন ছেলে বন্ধু ছিল বটে তবে তাদের সাথে কখনই শারীরিক সম্পর্ক হয় নি । এই কথাটা কোন ভাবেই তার মা বাবাকে বিশ্বাস করাতে পারে নি সে । একটা সময় তাদের সাথে সম্পর্কে টান পড়লো । একই বাসায় থেকেও যেন সে অচেনা মানুষ ছিল তাদের কাছে । মান সম্মানের ভয়ে নিহিনকে পাঠিয়ে দেওয়া হল তার নানীর কাছে । তার নানী একাই থাকতো । কলেজের দুই বছর সে নানীর কাছেই ছিল । তার ইউনিভার্সিটির পুরো সময় সে হলেই ছিল । ছুটিতে যেত নানীর কাছেই । তার বাবা মা আছে সেটা সে ভুলেই গিয়েছিলো ।

নিহিন নানী বাড়ি চলে আসার পরেই তার বাবা মা আরেকটা সন্তান নেন । নিহিনের একটা ছোট ভাই আছে । তার ছোট ভাই তাকে চেনেই না । হয়তো তাকে জানানোই হয় নি যে তার একটা বড় বোন আছে ।

ক্যাম্পাসে থাকতে একটা ছেলের সাথে তার ভাব হয়েছিলো । সেই ছেলেকে বিশ্বাস করে নিজের কথাটা বলেছিলো নিহিন । কথাটা জানার সাথে সাথে ছেলেটা তীব্র ঘৃণা নিয়ে নিহিনের দিকে তাকিয়েছিলো । তারপরই ক্যাম্পাসে জানা জানি হয়ে যায় । নিহিনকে বাধ্য হয়ে ক্যাম্পাস ছাড়তে হয় । মাস্টার্সটা আর করা হয় না সেখান থেকে ।

তারপরই এই চাকরিটা পেয়েছে । এখানে কাউকে নিজের এই রোগের কথা সে জানাই নি । ইচ্ছে আছে কিছু টকা পয়সা জমিয়ে চলে যাবে দুরে কোথাও । ছোট একটা বাড়িতে জীবনের শেষ দিন গুলো কাটাবে । নানী মারা গাছে বছর খানেক আগে । তার বাবা মা যে কোথায় আছে সেটা সে জানে না । সেই হিসাবে ও এখন একদম একা !

নিহিন রিয়াদের চোখের দিকে তাকিয়ে রইলো । সেখানে কোন পরিবর্তন দেখতে পেল না । ব্যাপারটা ওকে অবাক করলো । তখনই মনে হল রিয়াদ জানে ! রিয়াদ ওর ব্যাপারে জানে ! তবুও ...।
কথাটা ও ভাবতেই পারছে না । অনুভব করলো ওর চোখ দিয়ে পানি পড়তে শুরু করেছে । রিয়াদ পরম মমতায় সেই চোখের পানি মুছে দিল । তারপর ছোট করে ওর ঠোঁটে চুমু খেল একটা ।
নিহিন একভাবে রিয়াদের চোখের দিকে তাকিয়ে আছে কেবল !

তারপর রাতে নিহিন আর কোন ভাবেই বাঁধা দিতে পারে নি রিয়াদকে । যদিও রিয়াদ পযাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহন করেছিলো নিহিনের কেবল বারবার ভয় করছিলো যে ওর থেকে রিয়াদের রোগটা ছড়ায় তখন ! কিন্তু রিয়াদের চুমুর পর চুমু খাওয়ার কারণে সেই কথা আর নিহিনের মনেই রইলো না । সে যেন অন্য কোন জগতে গিয়ে হাজির হল !

আস্তে ধীরে নিহিন ঘর ছেড়ে বাইরে বের হয়ে এল । রিয়াদ কি করছে কে জানে । ওর দিকে কিভাবে তাকাবে ও ! তাকাতে কি পারবে? নিহিন কি ভেবেছিলো কোন দিন ওর জীবনেও এমন কেউ আসবে যে সব কিছু জানার পরেও ওকে ঠিক ঠিক কাছে টেনে নিবে ! ওকে ভালবাসবে ! গত রাতে রিয়াদ ওকে শক্ত করে জড়িয়ে কেবল একটা কথাই বলেছিল, নিহিন আমি হয়তো তোমার এই রোগটা সারিয়ে দিতে পারবো না তবে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত আমি তোমার হাত ধরে থাকবো । তোমার দেখা স্বপ্ন গুলো আমরা এক সাথে দেখবো !

রান্না ঘরের দিকে তাকাতেই দেখতে পেল রিয়াদ রান্না ঘরে কি যেন করছে । ওর দিকে তাকাতেই হাসলো । সাথে সাথেই নিহিনের মুখটা লজ্জায় লাল হয়ে গেল । চোখ সরাতে চাইলো সে কিন্তু চোখ সরাতে পারলো না । নিহিন জানে যে চোখ সরালে সে এই লজ্জা মিশ্রিত মধুর অনুভূতিটা মিস করবে । এই কাজটা সে করতে চাইলো না ।

খানিকটা কম্পমান পায়ে এগিয়ে গেল রান্না ঘরের দিকে । তাকিয়ে দেখলো রিয়াদ ডিম ভাজছে ।
ওর দিকে তাকিয়ে বলল, তুমি কি খাবে ? পোচ নাকি ভাজি ?
নিহিন বলল, তোমার যা ইচ্ছে ।
হাত মুখ ধুয়ে টেবিলে বস ! আগে নাস্তা খাওয়া যাক । তারপর আমরা হাসপাতালে যাবো !
-হাসপাতালে যাবো না !
-যেতে হবে । কোন কথা শুনবো না ।
-কিন্তু !!
-কোন কিন্তু না ! তুমি কেন ভয় পাচ্ছো বল তো? তুমি কোন অন্যায় কর নি ।

রিয়াদ তারপর নিহিনের হাত ধরলো । তারপর বলল, তোমার এই হাত আমি কোন দিন ছেড়ে দিবো না । কোন দিন না !

ঠিক দুইদিন পরেও রিয়াদ আর নিহিন বিয়ে করে ফেলে । যে একাকীত্ব ভরা জীবন ছিল নিহিনের সেটা ভরে ওঠে আনন্দময় । যদি দিন দিন ওর শরীর খারাপ হতে থাকে । তারপরেও নিহিনের মনে কোন দুঃখ ছিল না । রিয়াদের ভালোবাসা পেয়ে ও নিজেকে পরিপূর্ন মনে করতো !

আরও বছর পাঁচেক বেঁচে ছিল নিহিন । নিয়মিত চিকিৎসা নেওয়ার কারণে হয়তো আরও কয়টা দিন সে বেশি বেঁচে ছিল । এই কয় বছর পরিপূর্ন ভাবে জীবনকে উপভোগ করে নিয়েছে সে । আর তার সর্বক্ষণিক সঙ্গী ছিল তার ভালবাসার মানুষটি !

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: রিয়াদ আর নিহিনের গল্প সুন্দর হয়েছে।
কিন্তু মানব জীবন গল্পের মতো হয় না।

০৮ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯

অপু তানভীর বলেছেন: মানব গল্পের মত হয় না । গল্প আমরা লিখি কিন্তু মানব জীবনের গল্প লেখা আমাদের হাতে নেই ।

২| ০৮ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শুধু একদিন ভালবাসা
মৃত্যু যে তারপর, তাও যদি হয়
আমি তাই চাই.....
চাইনা বাঁচতে আমি প্রেমহীন হাজার বছর

গানটা যেন এমন অনুভবেই লেখা :)

+++

০৮ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৫

অপু তানভীর বলেছেন: আমার অনুভূতিও অনেকটা এই রকমই ।

শুধু একদিনের ভালবাসা তারপর মরে যাই .....

৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:১৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কোনো শারীরিক সম্পর্ক হয় নি, তাহলে কীভাবে এইচআইভি আক্রান্ত হলো তার কোনো ক্লু পেলাম না। ক্লু থাকলেও চোখ এড়িয়ে গেছে। এইচআইভি আক্রান্ত হওয়ার পর চিকিৎসাবিহীন কতদিন বাঁবে রোগী? নিহিন ক্লাস এইটে আক্রান্ত হওয়ার পর চাকরিও করছে। এটা কি সম্ভব?

গল্পে একটা সুন্দর দিক তুলে এনেছেন রিয়াদের চরিত্রে। এইচআইভি হলেই কেউ অস্পৃশ্য হয়ে যায় না, তার প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে এবং তার সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।

সুন্দর গল্প।

০৮ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯

অপু তানভীর বলেছেন: এইচ আইভি কেবল যে শারীরিক সম্পর্কের মাধ্যমে ছড়াই এটা তো ভুল ধারনা ! শারীরিক সম্পর্ক বাদ দিয়ে এটা ছড়াতে পাড়ে সিরিঞ্জের মাধ্যমে । এমন কি আপনার ফাটা ঠোঁটের মাধ্যমেও এইচআইভি আপনার শরীরে ঢুকতে পারে । একটা লাইণ আমি লিখতে চেয়েছিলাম যে কয়েক দিন আগে নিহিন রক্ত পরীক্ষা করিয়েছিলো সেটা আর লিখি নি ইচ্ছে করেই । সেটা পাঠক ধরে নিক ।

আক্রান্ত হওয়ার সাথে সাথেই যে রোগীর অবস্থা খারাপ হতে শুরু করবে তেমনও না । অনেক সময় ভাইরাসটি দেহের ভেতরেই সুপ্ত অবস্থায় বিরাজ করে । সুপ্ত অবস্থায় এটি দীর্ঘদিন শরীরে থাকতে পারে । সেই হিসাবে এইট থেকে চাকরি বাকরি পর্যন্ত যাওয়া অসম্ভব কিছু না । কতদিন রোগী বাঁচবে মুলত সেটা ভাইরাস একটিভ হওয়ার পর রোগীর শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করে।

এখন মানুষ অনেকটা হয়তো নমনীয় হয়েছে এইডস পেসেন্টদের প্রতি কিন্তু আগে এই রকম ছিল না ।

গল্প পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।

৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:২৩

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: অপু ভাই ,ধন্যবাদ আরেকটি হৃদয় ছোয়া প্রেমের গল্পের জন্য।
প্রকৃত ভালবাসা এমনই।

আর একটি মেসেজ পাওয়া গেল গল্পের " করোনার চেয়ে এইডস " :P অনেক ভাল।
৫ বছর অনেক সময়।ভালবাসা দেবার এবং নেবার জন্য।

০৮ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩০

অপু তানভীর বলেছেন: ভালবাসার মানুষের সাথে ৫ বছর অনেক সময় । অনেক সময় পাওয়া যাবে একে অন্যকে দেওয়ার জন্য । আবার অন্য দিন দিয়ে ভাবলে ভালোবাসার মানুষের সাথে সারাজীবন কাটালেও মনে হয় আরও একটু সময় যদি পাওয়া যেত !

ধন্যবাদ গল্প পড়ার জন্য !

৫| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৩০

মমআ বলেছেন: The story content is very good and interesting, I hope you will regularly share more good stories. https://fnfgo.io

০৯ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.