নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিভাবে বুঝবেন আপনার রয়েছে একটা ধর্ষক মন!

০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩



নেকড়ে আর হরিণ সাবকের গল্প মনে আছে কি? যেখানে নেকড়ে যখন হরিণ সাবকে খেতে চায় তখন কত রকম অযুহাত তৈরি করে । নানা রকম উছিলাতে যে হরিন সাবককে খাওয়ার ব্যাপারটাকে জায়েজ করার চেষ্টা করে। ঠিক সেই রকম ভাবে ধর্ষণকে জায়েজ করার জন্যও আমাদের সমাজে এই নেকড়ে রূপী ধর্ষক এবং পটেনশিয়াল ধর্ষকরা এই রকম কিছু অযুহাত তৈরি করে রেখেছে । যেখানেই ধর্ষন, ইভটিজিং জাতীয় কোন ঘটনা ঘটে সবার আগে এই ধর্ষকের দল সেখানে গিয়ে হাজির হয় । তাদের যুক্তির বাহার নিয়ে হাজির হয় ! অনেকে এই যুক্তিগুলো দেয় জেনে শুনে । অর্থ্যাৎ তারা জানে যে এই যুক্তিগুলো খোড়া তবুও নিজেদের অপরাধকে ঢাকার জন্য এই যুক্তিগুলো হাজির করে । আবার আরেকদল আছে যারা আসলে জানেই না যে এই যুক্তিগুলো সঠিক না । তাদের মস্তিস্ক আসলে এই ভাবেই তৈরি হয়েছে । ছোট বেলা থেকে তারা তাদের বাবা চাচা, বড় ভাই সহ আশে পাশের অনেককেই দেখেছে এই কাজ গুলো করতে। তাদের মনে একটা বিশ্বাস জন্মে গেছে যে বুঝি এমনই হয় !


যাই হোক আপনিও দেখে নিন নিচে লেখা অযুহাত গুলো কোৎি আপনি কোন দিন দিয়েছেন কিনা ! জেনে শুনে বুঝে কিংবা না জেনে বুঝে ! যদি এমন কোন অযুহাত দিয়ে থাকেন কিংবা এমন কিছু অযুহাতে আপনার সমর্থন থাকে তাহলে আপনারও রয়েছে একটু ধর্ষক মন । সেটা কেবল সুযোগের অভাবে এখনও ভর্দ্র হয়ে আছে !

অযুহাত সমূহের লিস্টঃ

১. মিষ্টি খোলা রাখলে পিপড়া তো আসবেই।

২. ছেলা কলার উপরে মাছি তো বসবেই ।

৩. মেয়েটির পোশাক ভাল ছিল না । এমন তো হবেই।

৪. মেয়েটি একা একা কেন বের হয়েছে । মেয়েটি বের না হলে এমন টা হত না ।

৫. মেয়েটির স্বভাব ভাল না । অনেক ছেলে বন্ধু আছে ওর । এমন তো হবেই ।

৬. মেয়েটি প্রেম করে বেড়ায় ।

৭. বোরকা পরে বের হলে এমন হত না ।

৮. এতো রাতে মেয়েটি কেন বের হয়েছে !

৯. জোয়ান ছেলের সামনে ঘুরঘুর করলে তারা তো এমন করবেই ।

১০. নারী হচ্ছে তেতুলের মত । তেতুল দেখলে যেমল মুখে লালা আসে তেমনি নারী দেখলে মুখে ....

১১. আহা বয়ফ্রেন্ডের সাথে ..... দোষ নাই আর আমরা ...... দোষ ..

১২. শেয়ার সামনে মুরগি হাটলে শেয়াল কী করবে? এমন তো হবেই ।

১৩. এই সমস্ত মেয়েদের কারণে ধর্ষণ হয় । (কোন মেয়েকে কিংবা তার ছবি দেখে বলা বক্তব্য)


আপনি নিজে কি কোন দিন এই মন্তব্য গুলো করেছেন? কিংবা এমন মন্তব্যে সমর্থন জানিয়েছেন? কিংবা সরাসরি হয়তো বলেন নি কিন্তু মনে মনে ঠিকই ভেবেছেন যে ঠিকই বলেছে কথা গুলো?

যদি এমনটা না করে থাকেন তাহলে অভিনন্দন আপনি একজন মানুষ । নিজেকে নিয়ে আপনি গর্ব করতে পারেন । সত্যিই পারেন । আপনার মত মানুষ পৃথিবীতে দরকার প্রচুর ।
আর যদি করে থাকেন তাহলে নিশ্চিত ভাবে আপনি একজন ধর্ষক কিংবা সুযোগের অভাবে ভদ্র। আপনি কুকুর শুয়োর থেকেও অধম ।


আরও একটা অযুহাত এই বুরবাকের দল দেয় । এটা আপনাদের সাথে শেয়ার করি ।

পোশাকের কারণে ধর্ষণ হচ্ছে এমনটা বলা বুরবাককে যখন ৭২ বছর বয়সী বৃদ্ধা, মধ্য বয়সী কোন নারীর কিংবা সাত বছর বয়সী কোন মেয়ের ধর্ষণের ঘটনা উল্লেখ করে তাকে জিজ্ঞেস করা হয় যে এদের তো পোশাক ঠিক ছিল তাহলে কেন ধর্ষণ হল,তখন এই বুরবাকের দল কী বলে জানেন? এই আহম্মক শুকরের পাল বলে যে, অন্য এক মেয়ের খারাপ পোশাক দেখে ছেলের বীর্য মাথায় উঠেছে সেটা শান্ত করতেই তখন তারা এই স্কুল মেয়েকে ধর্ষণ করে ।

এখন বলেন এই যখন তাদের যুক্তি তখন আপনি এদের সাথে তর্ক কিভাবে করবেন? কোন যুক্তিতে করবেন!

মেয়েদেরকে আগে থেকে সাবধান করে বলি । আপনার পরিচিত বন্ধু বান্ধব আত্মীয় স্বজনদের আচরণ ভাল করে খেয়াল করুন। বিশেষ সুযোগ বুঝে কৌশলে তাদের উপরের প্রশ্ন গুলোর ব্যাপারে জানতে চান । তাদের মনভাব খেয়াল করুন । এবং নিজেকে তাদের কাছ থেকে সাবধান রাখুন । মনে রাখবেন যার মনে এই ভিক্টিক ব্লেবিংয়ের ব্যাপারটা রয়েছে, তার মন ধর্ষকের মন । সুযোগ পেলে সে আপনাকে ছাড়বে না ।


মনে রাখবেন যে ধর্ষক তার মাথায় ঘিলু থাকে না, থাকে যৌনাঙ্গের বীর্য, সে সামনে কেবল মেয়ে দেখে, তার পরনে কী পোশাক আছে, তার বয়স কত, সে কোন ধর্মের কিংবা সম্পর্কে সে কি হয় এসব কিছু দেখে না ।

সবার শেষে অনলাইন থেকে প্রাপ্ত একটা ছোট কৌতুক দিয়ে শেষ করি । রাতের বেলা পাঁচটি ছেলে কুকুর রাস্তায় বসে গল্প করছিলো । এমন সময় একটা মেয়ে কুকুর সেখানে যাচ্ছিলো । মেয়ে কুকুরটি সেই পরিবেশে এসেই ভয় পেয়ে গেল । তখন পাঁচ কুকুর থেকে একজন কুকুর সামনে এসে বলল, তুমি ভয় পেও না । আমরা কুকুর, আমরা মানুষ না ।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগের সৌন্দয্যও নষ্ট করে ফেলতেছেন।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২২

অপু তানভীর বলেছেন: =p~ =p~

২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৩

আমি নই বলেছেন: আজাইরা পোস্ট।

বিভিন্ন পরিশংখান থেকে জানা যায় যে, যত দিন যাচ্ছে ততই ধর্ষনের সংখ্যা বাড়ছে, বলতে পারেন কেন বাড়ছে??? আজ থেকে ২০-৩০ বছর আগেও তো এই পরিমানে ধর্ষন হতোনা, এই ২০-৩০ বছরে এমন কি পরিবর্তন হলো যে ধর্ষন ২০০-৩০০% বেড়ে গেলো???

আশা করি উত্তর দিবেন।

আর আপনি শেষে যে কুকুরের কৌতুক দিলেন এটাও ১০০% ভুল কারন কুকুরের প্রজননের নির্দিষ্ট একটা সময় আছে, সেই সময় ছারা ৫ টা ছেলে কুকুর কেন ৫লাখ ছেলে কুকুর থাকলেও কোনো সমস্যা নেই কিন্তু প্রজননের মাসে (বাংলায় কার্তিক মাস) যেন একটার কাছাকাছি যায়, তাইলেই বুঝবে :D :D

০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৪

অপু তানভীর বলেছেন: ধর্ষণ বেড়েছে কারণ ধর্ষক দেখছে অপরাধ করেও সে পার পেয়ে যাচ্ছে । তার বিচার হচ্ছে না । বিচারহীনতার এই সংস্কৃতি এবং ক্ষমতার দাপটে ধর্ষককে রক্ষা করে চলেছে প্রতিনিয়ত । আরও একটা কারণ আছে কিছু পটেকশনিয়াল ধর্ষক উপরের অযুহাত দিয়ে ভিক্টিম ব্লেমিং করে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছে ।

ওকে এইবার আপনাকে একটা সোজা প্রশ্ন করি । উপরের একটা অযুহাতও কি আপনি জীবনে দিয়েছেন কোন ধর্ষণের ঘটনাতে । সোজা উত্তর দিবেন ।

৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: একজন মানুষ কি রকম 'সে নিজেই' সবচেয়ে ভালো জানে।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:২৪

অপু তানভীর বলেছেন: সত্যিই কি জানে?

৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:১৯

আমি নই বলেছেন: ধর্ষণ বেড়েছে কারণ ধর্ষক দেখছে অপরাধ করেও সে পার পেয়ে যাচ্ছে । তার বিচার হচ্ছে না । বিচারহীনতার এই সংস্কৃতি এবং ক্ষমতার দাপটে ধর্ষককে রক্ষা করে চলেছে প্রতিনিয়ত । আরও একটা কারণ আছে কিছু পটেকশনিয়াল ধর্ষক উপরের অযুহাত দিয়ে ভিক্টিম ব্লেমিং করে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছে ।

আপনি বলতে চাচ্ছেন আমেরিকা বা অষ্ট্রেলিয়ার মত দেশেও বিচারহীনতার সংস্কৃতি চলছে?? লাস্ট ২০-৩০ বছরে ঐ সকল দেশেও ধর্ষন বেড়েছে!!!
আপনার কেন মনে হলো যে আপনার লিস্টের মন্তব্য (৩-৪ টা বাদে) করার মানেই হলো ধর্ষকের পক্ষ নেয়া?? আপনি বলতে পারেন ঐ সকল মন্তব্যর মাধ্যমে ভিকটিমকেই দোষ দেয়ার চেষ্টা করা হয়, কিন্তু তার মানে এটা নয় যে ধর্ষকের শাস্তী চায় না।

ওকে এইবার আপনাকে একটা সোজা প্রশ্ন করি । উপরের একটা অযুহাতও কি আপনি জীবনে দিয়েছেন কোন ধর্ষণের ঘটনাতে । সোজা উত্তর দিবেন।
বিষয়টা এত সহজ হলেতো মিটেই যাইতো, রাস্তায় বসে আপনার মত প্রশ্ন করে পটেনশিয়াল ধর্ষক খুজে বের করে সিল মেরে দিলেই হত। কিন্তু দুঃখ্যের বিষয় হল বিষয়টা এত সহজ নয়।
ধরেন কেউ একজন মন্তব্য করল যে মেয়েটা শর্ট ড্রেস পরে দেখেই ধর্ষনের শিকার হয়েছে। এই মন্তব্য সে বিভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকেই করতে পারে, হয়তবা সে অল্প শিক্ষিত অথবা ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে বা গ্রামের মানুষ কিন্তু কারন যেটাই হোক আপনি সেই মন্তব্য শুনে যদি লাফানো শুরু করেন, পাইছি পাইছি পটেনশিয়াল ধর্ষক পাইছি, তাইলে বলতে হয় রুরাল বাংলাদেশ সম্পর্কে আপনার কোনো ধারনাই নাই কারন আপনি মন্তব্য শুনে পটেনশিয়াল ধর্ষক ঘোষনা দেয়ার পর হয়ত দেখা যাবে মন্তব্য কারি একজন মহিলা। :D :D

এনিওয়ে যারা গান্জা বা ইয়াবা পার্টিতে গিয়ে মারা খেয়ে পরদিন থানায় গিয়ে ধর্ষন মামলা করে তাদের ব্যাপারে আরো খারাপ মন্তব্য করতে বাধবেনা (এটা একটা উদাহরন মাত্র, ভাইস ভার্সা তো আছেই)।

আর হ্যা, এখানে ব্লগে পটেনশিয়াল ধর্ষক না খুজে পারলে যারা অলরেডি ধর্ষক হয়ে গেছে তাদের মেন্টালিটি নিয়ে গবেষনা করেন। খুজে বের করেন কেন তারা ধর্ষন করল, ধর্ষন করার চিন্তা তাদের মাথায় কেন আসল, তারপর সমাজ থেকে সেই কারন গুলোকে এলিমিনেট করেন, তাহলে আর আপনাকে জনে জনে প্রশ্ন করতে হবে না।

একবার শুনেছিলাম জোতি সিংয়ের ধর্ষকদের অপরাধ বিজ্ঞানীরা প্রশ্ন করেছিল, ধর্ষকরা উত্তর দিয়েছিল তারা ভারতীয় বি গ্রেডের মুভি দেখে উত্তেজিত ছিল এবং জোতি তার ছেলে বন্ধুর সাথে অন্তরংগ অবস্থায় ছিল সেটা দেখে তারা নিজেদের নিয়ত্রন করতে পারেনি। কে জানে যদি ভারতে বিগ্রেড মুভি না থাকত তাহলে হয়তোবা সাধারন চেহারার মানুষগুলো পশুতে রুপান্তরিত হতোনা, জোতিকেও চরম নির্যাতনের শিকার হয়ে মরতে হতোনা আর ধর্ষকদেরকেও ফাসিতে ঝুলতে হতনা।

সুতরাং সকল অপরাধিদের চরম শাস্তির পাশাপাশি তাদের মনোজগত নিয়ে গবেষনা করা উচিত এবং সেখান থেকে কারন গুলো খুজে বের করে, কারন গুলোকেই এলিমিনেট করা উচিত, তাহলেই ধর্ষন কমানো সম্ভব এছারা এই রকম ১৩ টা কেন ১৩ হাজার অযুহাতের লিস্ট করে একটা ধর্ষনও কমানো সম্ভব নয়।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: জি ধন্যবাদ আপনার এতো বড় মন্তব্য দেখে আপনার মনভাব পরিস্কার বুঝতে পারছি ।

ভিক্টিম ব্লেমিং করে কারা?
কারা মনে করে ধর্ষণ হয়েছে মেয়েটির কারণে?
নিশ্চিত এই কাজ মানুষেরা না। জানোয়ারেরা করে এই কাজ । ভিক্টিম ব্লেমিং করে তারা দোষ চাপাতে চায় ভিক্টিমের উপরে ।

যেমন বি গ্রেড মুভি দেখে যদি উত্তেজিত হয় তাহলে দোষ সেই ধর্ষকের মস্তিস্কের । যে মস্তিস্কের ধর্ষকের সে বি গ্রেড মুভি কেন সামান্য নারী দেখেও উত্তেজিত হয়ে পড়বে । এখানে মানুষ দেখি দোষ ধর্ষকের আর পটেনশিয়াল ধর্ষক দেখে আহা যদি মুভি না দেখতো তাহলে বোধ হয় এমন হত না । আহা বেচারার কোন দোষ নেই । সব দোষ সেই বি ব্রেগ মুভির আহা !


আরেকটা কথা বলতে ভুলে গেছি পুরুষ হোক কিংবা মহিলা সে যে পটেনশিয়াল ধর্ষকের মস্তিস্ক যে কেউ বহন করতে পারে । এটা মস্তিষ্কের ব্যাপার । যেমন এমন ভরি ভরি মহিলা আছে যারা মনে করে, মেয়েটা একা একা বের হয়েছে। মেয়েটা পর্দা করে নি ধর্ষিত হয়েছে ভাল হয়েছে, হবেই তো ! সো আপনি পুরুষ হৌন মহিলা হৌন কিছু যায় আসে না । আপনার মস্তিস্ক কি চিন্তা করে সেটা হচ্ছে ব্যাপার ।

৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:৪৫

আমি নই বলেছেন: জি ধন্যবাদ আপনার এতো বড় মন্তব্য দেখে আপনার মনভাব পরিস্কার বুঝতে পারছি ।
হা হা, আপনি যে কোনো কিছু মনে করতেই পারেন কিন্তু প্রশ্নের যৌক্তিক উত্তর দিলে বেশি খুশি হতাম।

ভিক্টিম ব্লেমিং করে কারা?
কারা মনে করে ধর্ষণ হয়েছে মেয়েটির কারণে?
নিশ্চিত এই কাজ মানুষেরা না। জানোয়ারেরা করে এই কাজ । ভিক্টিম ব্লেমিং করে তারা দোষ চাপাতে চায় ভিক্টিমের উপরে ।

বাংলাদেশের ৮০% গ্রামের মানুষই জানোয়ার তারা আপনার মত মহামানব নয়, কারন তারা তাদের কন্যা সন্তানকে নিয়ে ভীত। তারা ভাল ভাবেই জানে তাদের কন্যা সন্তানদের কেউ প্রটেকশন দিবেনা, সুতরাং নিজেদের মেয়েকে যতটা সম্ভব লুকিয়ে রাখতে চায়, যার মেয়ে একটু মডার্ন পোশাক পরে এবং দুর্ভাগ্যবসত কোনো দুর্ঘটনার শিকার হয় তখন সর্বপ্রথম তার যেটা পরিবর্তন হয় সেটা হল মেয়ের পরিধানের বস্ত্র, পরিবার আরো বেশি ভীত হয়ে পরে। আর এই ভয়টাকেই আপনাদের মত মহামানবেরা ভাবেন ভিক্টিম ব্লেমিং, জনাব এই ব্লেইম বিষয়টা কিন্তু সর্বপ্রথম আসে পরিবার থেকেই। ভিক্টিমের রিলেটিভ না হলে এটা বুঝবেন না।

যেমন বি গ্রেড মুভি দেখে যদি উত্তেজিত হয় তাহলে দোষ সেই ধর্ষকের মস্তিস্কের ।
বি গ্রেড মুভি বা পর্ন দেখে যে উত্তেজিত হয় না (ছেলে/মেয়ে) তার প্রবলেম আছে। সাধারন বুদ্ধিমত্তার মানুষেরা বি গ্রেড বা পর্ন দেখেই উত্তেজিত হওয়ার জন্য আর এখান থেকেই আস্তে আস্তে বিকৃত মানষিকতারো জন্ম হয়। মহামানবেরা কি কারনে দেখে জানিনা :D B-)

যে মস্তিস্কের ধর্ষকের সে বি গ্রেড মুভি কেন সামান্য নারী দেখেও উত্তেজিত হয়ে পড়বে । এখানে মানুষ দেখি দোষ ধর্ষকের আর পটেনশিয়াল ধর্ষক দেখে আহা যদি মুভি না দেখতো তাহলে বোধ হয় এমন হত না । আহা বেচারার কোন দোষ নেই । সব দোষ সেই বি ব্রেগ মুভির আহা !

আপনার মতের বিরোদ্ধে গেলেই সে পটেনশিয়াল ধর্ষক!!!!! আপনাকে অভিনন্দন....
আমি আপনাকে জোতি সিং এর বিষয়টা একটা উদাহরন হিসেবে দিয়েছিলাম জাষ্ট এটা বুঝাতে যে আসলে গবেষনা করা উচিত এবং সম্ভাব্য সমাধান বের করা উচিত যাতে সমাজে ধর্ষকের সংখ্যা কমে যায়। ধর্ষকের সংখ্যা কমলে আমাদের মেয়েরা স্বাধীন ভাবে চলতে পারবে কিন্তু আপনার মত স্টিকি মহামানবরা আমাদের মত পটেনশিয়াল ধর্ষকদের ভাষাতো বুঝতে পারবেন না এটা আমার বোঝা উচিত ছিল।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:৪৯

অপু তানভীর বলেছেন: যদি ১০০ ভাগ মানুষই মনে করে নারীকে পোশাকের কারণেই এই ধর্ষণ হচ্ছে তাহলে হ্যা সেই ১০০ ভাগ মানুষই হচ্ছে জানোয়ার। ভয় পাওয়া আর ভিক্টিম ব্লেমিং এক জিনিস না মোটেও । ভয় থেকে পরিবার যদি তার মেয়ে সন্তানকে পর্দা করিয়ে বাইরে বের করে । সমস্যা নেই । সেই হিসাব আলাদা । কিন্তু যদি তারা মনে করে পর্দা না করলেই রেপ হয়ে যাবে, পর্দা না করাই রেপের কারণ তাহলে জি, তাদের চিন্তা ধারাপ সমস্যা আছে ।

যখন রেপ হয় তখন জানোয়ার গুলো সবার আগে এই মেয়ের দোষ খুজে বেজায় । তাকে সবার আগে মেয়েটিকে ব্লেম করে । যেখানে ধর্ষক কাজ করেছে নিজের বিকৃত মস্তিস্ক থেকে । সেই মেয়ে যেমন পোশাকই পরতো না কেন ধর্ষক যুযোগ পেলে সেই কাজ করবে । কোন পরিবারের মেয়ে রেপে স্বীকার হওয়ার পরে যদি সেই পরিবার মেয়ে তার পোশাক কিংবা ছেলে বন্ধু থাকা নিয়ে দোষ দেয় তাহলে সেটাও কোন মানুষের কাজ না । ধর্ষকের সামনে যে পড়বে সে যেমন পোশাক পরুক, যেমন স্বভাবের হোক, আর যেই বয়সেরই হোক, সুযোগ পেলে ধর্ষক তার আসল রূপ দেখাবে । সিম্পল কথা । এই সিম্পল কথাই আমি কেবল উপরে বলেছি । দুষ্টের যেমন অযুহাতের অভাব হয় না তেমন ধর্ষকেরও না ।

আমার বিপক্ষে লেগেই সে পটেনশিয়াল ধর্ষক না কিন্তু আপনি তো বলছেনই না । আমি তো গবেষনার কথা বলি নি, কিভাবে ধর্ষন কমানো উচিৎ সেটা নিয়েও পোস্ট দেই নি । আমি কেবল বলেছি আপনার মনে হয় যদি এই কথা গুলো তাহলে আপনার ভেতরে একটা ধর্ষক মন রয়েছে । আর আপনি এসে কি করলেন উদাহরন দেওয়া শুরু করলেন। ওমুক ধর্ষক পর্ণ দেখে উত্তেজিত হয়ে ধর্ষন করেছে । লাইনটা এমন ভাবে বলা যে যদি পর্ণ না দেখতো তাহলে ধর্ষন করতো না । ব্লা ব্লা ....

পটেনশিয়াল ধর্ষকেরা ঠিক ঠাক মত স্বীকার করতে চায় না কিছু । সরাসরি প্রশ্নের উত্তর দেয় না । পিছলায়ে যায় । আরেক নিজের চেহারা লুকায় ফেক আইডি কিংবা মাল্টি নিক দিয়ে মন্তব্য করে । সৎসাহসের অভাব ।

যাই হোক আপনার সাথে আর কথা বার্তা হবে না । আপনার প্রোফাইলে ঘুরে দেখলাম আপনি এই নিক ব্যবহার করেন কেবল সেই সব মন্তব্য করতে যা আসল নিকে বলতে সাহস পান না । আসল নিকে আসুন । আরও কথা বার্তা হবে ।

৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৩:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পাড়ার সোশাল পুলিশিং ব্যাপারটা তালিকায় আসে নি।
পাড়ার ভদ্র শিক্ষিত ছেলেরাও বিভিন্ন প্রেক্ষিতে সোশাল পুলিশ হয়ে যায়।

এই মেয়ে একা কোথায় যায়, প্রতিদিন এত রাতে বাড়ী ফেরে।
এই মাইয়া বারো ভাতারি। চদ্দটা বিয়া, এর পরও এত ভাব! ডিভোর্স দেয়া স্বামীর সাথেও কথা বলে। চরিত্রহীন মাইয়া। এরে পাড়া থেকে খ্যাদাইতে হবে, খ্যাদানো জন্য যত টিজ দরকার হবে,
এসব তথাকথিত সোশাল পুলিশরা এই মেয়েকে একা মওকা মত পেলে ধর্ষণ করবে ১০০% নিশ্চিত থাকেন।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: যে পয়েন্ট গুলো বলেছি মূলত সোশাল পুলিশের ভুমিকাতে এই কথা গুলোই শুনতে হয় । এই জন্য আলাদা ভাবে আর বলা হয় নি ।

এই সোশাল পুলিশগিরি করা ছেলে পুরুষ রা সুযোগ পেলে নিশ্চিতই এই কাজ করবে । কোন সন্দেন নেই ।

৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৪৭

স্থিতধী বলেছেন: আপনার লেখার মূলভাবের সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত। আপনি একজন আধুনিক মানুষের মননের পরিচয় দিয়েছেন আপনার লেখায়। ( বেশ কিছু বানান ভুল/ টাইপো হয়েছে, সেগুলো পরে সম্পাদনা করে নিয়েন) আপনার টাইটেল টিও ভালো, কারন আপনি বলেছেন " ধর্ষক মন", আপনি " ধর্ষক" ঘোষণা করে দেন নি। মনে হয় কিছু ব্লগার তা বুঝতে পারছেনা।

আপনার দেয়া লিস্টের পরের থেকে তৃতীয় প্যারার দুটি লাইনের জন্য খুব সম্বভত কিছু ব্লগার উত্তেজিত হয়ে গেছে আন্দাজ করি। বিশেষ করে, "আপনি কুকুর শুয়োড়ের থেকেও অধ্ম" এই লাইনটি। কারো একটি ভুল চিন্তাধারার সমালোচনায় তাঁকে এক ধাক্কায় " কুকুড় শুয়োড় থেকে অধ্ম" বলে দেয়াটা মনে হয়না যৌক্তিক ও শোভন হয়। যতক্ষন না ব্যাক্তিটি সেই ভুল চিন্তাধারার পথে হেটে সেই অপরাধ টি সংগঠিত না করে বসে ততক্ষণ পর্যন্ত অত চরম পর্যায়ের শব্দ চয়ন না করাই হয়তো ভালো । পটেনশিয়াল অপরাধী কে তো আসলে পুরোপুরী অপরাধীর মতো ট্রিট করা যায়না। তবু আপনি লেখক। তাই স্বাধীনতা ও বিবেচনাবোধ আপনার নিজের ঐ শব্দগুলো ব্যবহার করার বিষয়ে।

আপনার লিস্টের সাথেই যোগ করতে চাই আরেকটি বিষয়। সেটি হলো ; পুরুষের মেয়েদের কাছ থেকে " না" শোনাটা কে মেনে নিতে শেখা এবং সে " না" কে শ্রদ্ধা করা। আমাদের সহ নিকট অতীতের সমস্ত বড় সভ্যতাই মূলত পিতৃতান্ত্রিক হবার কারনে, আমরা পুরুষরা কিছুটা মজ্জাগত ভাবেই কম বেশী নারীর উপর আমাদের চিন্তা ও অধিকার চাপিয়ে দিতে চাই। তাই নারী যখন পুরুষ কে যেকোন রকম সম্পর্ক স্থাপনে ( দৈহিক / মানসিক/ আদর্শিক) "না" করে দেয় , তখন আধুনিক পুরুষের সেই " না" এর প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকাটা কাম্য; তাদের মাঝে যেকোন দুটি পূর্ণ বয়স্ক মানুষের মাঝে হওয়া যুক্তি- তর্ক, বোঝাপড়া চলতেই পারে, কিন্তু কোন অবস্থাতেই তা শারীরিক শক্তি প্রয়োগের পর্যায়ে যাওয়া কাম্য নয়। সেটা পরিষ্কার অপরাধ।

যারা এখনো মননে আধুনিক নয় তারাই কেবল নারীর "না" গুলোকে মেনে নিতে পারেনা, বুঝতে চায়না এবং অনেক সময় দুঃখ জনকভাবে সবচেয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌছে গিয়ে নানারকম শারীরিক শক্তির প্রয়োগে লিপ্ত হয়। নিজেদের অপরাধী প্রমানিত করে। অনেকে আবার, সেই "না" মেনে নিতে না পেরে পাব্লিকলি নারীর চরিত্র হানিতে লিপ্ত হয়। তারাও নিজেদের অপরাধী প্রমাণ করে বসে। কিছুদিন আগেও ব্লগে আমরা খুব সম্ভব সেটারই একটা নিদর্শন দেখেছি।

আধুনিক মনন নিয়ে আপনার লেখা চালিয়ে যান। বাঁধা আসতেই পারে, তবে সেগুলোর সব ধর্তব্যের পর্যায়ে পড়েনা।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৪৬

অপু তানভীর বলেছেন: আপনার ধারণা সঠিক । সত্যিই লাইণ গুলো হয়তো সভ্য ভাবে লেখা হয় নি । আরও একটু সভ্য ভাবে লেখার দরকার ছিল । তবে সত্যি বলতে কি আমার কাছে এই অপরাধটা অতি জঘন্য লাগে । তাই রেপ সাথে সংশ্লিষ্ট সব গুলোকে মানুষ বলে মনে হয় না । এদের সাথে ভাল ব্যবহার করতেও আমার ইচ্ছে জাগে না । পত্রিকার কমেন্ট সেকশনে এদের জঘন্য কমেন্ট গুলো দেখে মাথা গরম হয়ে যায় । তীব্র একটা ঘৃণা অনুভব করি ।
আপনার কথা ঠিক যে অপরাধী আর পটেনশিয়াল অপরাধীদের এক কাতারে ফেলে ট্রিট করা যায় না । কিন্তু ঐ যে আগেই বললাম এই অপরাধ সংশ্লিষ্ট সব গুলোকে আমার কাছে পশুরও অধম মনে হয় ।

আপনার না বিষয়ক কথাটা ভাল লাগলো । একটা মেয়ে যে কোন অবস্থাতেই না বলতে পারে । সেটা একটা পুরুষের মেনে নিতে হবে । কিন্তু আমাদের সমাজটাই এমন ভাবে তৈরি হয়েছে যে পুরুষ না শুনতে অভ্যস্ত নয় কোন ভাবেই । আমি পুরুষ মানে আমি যা বলবো সেটাই হবে । সবাই এমনই একটা মনভাব । এটা বদলানো দরকার ।

মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৪৭

নীল আকাশ বলেছেন: অপু ভাই। যা লিখেছনে সেটা ঠিক আছে।
কিন্তু এরচেয়ে জরুরী বিষয় যে বাদ দিয়ে দিলেন?
যখন ছাত্রলীগের পোলাপাইন ধর্ষন করে তারা জানে যে তাদের কোন বিচার হবে না।
এই বিশ্বাস ধর্ষকদের কতটা উতসাহ দেয় সেটা বললেন না?

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫১

অপু তানভীর বলেছেন: নীল আকাশ ভাই, ধর্ষণের কারণ, এটা কারা করে এর প্রতিকার বিষয়ক আরও অনেক পোস্ট রয়েছে । আমি আসলে সেদিকে কোন আলোকপাত করি নি । আমার এখানে বক্তব্য ছিল একটা ধর্ষনের ঘটনা শোনার পর উপরের কথা গুলো আপনার মনে আসে কি না কিংবা সঠিক বলে মনে হয় কিনা !

আপনার বক্তব্যটা ধর্ষন সম্পন্ন হওয়ার প্রধান করণ গুলোর একটা । যখনই কেউ জানতে পারছে আমি অপরাধ করলেও আমাকে বাঁচাবে তখন সে অপরাধ করতে আরও বেশি উৎসাহী হয় ।

৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৪২

অনল চৌধুরী বলেছেন: বেশীদূর যাওয়ার দরকার নাই, বাংলাদেশের বান্দরবন-খাগড়াছড়িতেই নিজের চোখে মুরং এবং চাকমা মেয়েদের শরীরের উপরের অংশ খোলা অবস্থায় ঘুরে বেড়াতে দেখেছি।
কিন্ত ওদের সমাজে ধর্ষণ আছে বলে শুনিনি।

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫২

অপু তানভীর বলেছেন: এই সহজ কথাটা অনেকের মাথায় ঢোকে না । তাদের মাথায় কেবল একটা ব্যাপার আটকে আছে যে ধর্ষন হলে সেটা জন্য মেয়েটাই দায়ী । মেয়েটার পোশাক চাল চলন দায়ী । এই মনভাব পেষণ করা প্রত্যেক ব্যক্তি এক একেক পটেনশিয়াল ধর্ষক ।

১০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১২

স্থিতধী বলেছেন: পত্রিকার কমেন্ট সেকশনে এদের জঘন্য কমেন্ট গুলো দেখে মাথা গরম হয়ে যায় । তীব্র একটা ঘৃণা অনুভব করি ।

আপনার অনুভূতি আমি বুঝতে পারছি। ঠিক এই অনুভূতিটাই আমার এখন হচ্ছে ব্লগের এই লেখাটা পড়ার পর। সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টা থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের অস্তিত্ব আর গণহত্যাকে অস্বীকার করা এই লেখা ও তাঁর মন্তব্য গুলো ব্লগে ঘুরতেছে। এখন ৯ টা পাড় হয়ে গেছে। কিন্তু ব্লগের মডারেশন প্যানেলের কোন খবর নাই!

০৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২১

অপু তানভীর বলেছেন: আসবে ব্লগ মডারেটর । একটু দেরি হলেও আসবে ।

১১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:২৪

নতুন বলেছেন: আপনার এই বিষয়গুলি অনেকের মাথায় ঢুকবেনা।

ফেসবুকে বিভিন্ন পেজের কমেন্টে এমন মনোভাবের মানুষই বেশি দেখি।

ক্ষমতার প্রভাব এবং বিচার না হওয়া যোগ করুন লিস্টিতে।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৪৯

অপু তানভীর বলেছেন: বেশি মানে কি হাজার হাজার । এমন জঘন্য এদের মনভাব আর মন্তব্য গুলো দেখলে অসুস্থ লাগে নিজের কাছেই ।


ক্ষমতার প্রভাব আর বিচার না হওয়াটা তো ধর্ষণের অন্যতম প্রধান কারণ ! যদিও এই লিস্টটা কারণ নিয়ে নয় । ধর্ষকের দোষটা ভিক্টিমের উপর দেওয়ার ব্যাপারে !

১২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৪৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আমরা সবাই চাই ধর্ষকদের একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।

এটা বাস্তবায়ন হোক।

লিংগ আর বীর্য এসব শব্দে ব্লগের সৌন্দর্য নষ্ট হয়না। ধর্ষণের মত জঘন্য ব্যাপার নিয়ে পোস্ট দিলে এসব শব্দ প্রাসঙ্গিক।

০৯ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৫০

অপু তানভীর বলেছেন: একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ড সহ চাই দ্রুত বিচার সম্পন্ন । এটা সব থেকে জরূরী । তবেই ধর্ষণের মত জঘন্য অপরাধ কমবে !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.