নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

দৈনন্দিন বগর-বকর (০১)

০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১:৩১



১.
আগে একটা সময় ছিল তখন সামুতে প্রতিদিন একটা করে পোস্ট না দিলে কেমন যেন পেটের ভাত ঠিকঠাক হজম হত না । প্রতিদিনের খাওয়া ঘুমের মত সামুতে পোস্ট দেওয়া ছিল একটা স্বাভাবিক কাজের মত ব্যাপার । তখন সামুর প্রতি আগ্রহ ছিল প্রচুর । এখন দিন সেই আগের মত পোস্ট দেওয়ার আগ্রহ আর খুজে পাই না । অবশ্য এখন অনেক কিছুতেই আর কোন আগ্রহ খুজে পাই না । হয়তো এটা বয়সের দোষ । যাই হোক সেদিকে না গিয়ে আসল কথা বলি !

অনেক দিন ধরে আমি একটা ব্যাপার খেয়াল করে দেখছি যে ইদানীং মনের কথা গুলো কেমন যেন মনের ভেতরেই রয়ে যাচ্ছে । কাউকে বলা হচ্ছে না । প্রতিদিন কী করলাম কার সাথে কী হল, কেন আজকে মন খারাপ এসব কোন কথাই বাইরে আসছে না । আগে কথা বলার মানুষ ছিল । তাই কথা গুলো বলে হালকা হতাম কিন্তু তেমন কেউ নেই । কারোর সাথেই কোন কিছু আর বলা হয় না । তাই হঠাৎ মনে হল কেন না এই কথা গুলো এই সামুতে লিখে রাখি । মানুষ পড়লে পড়লো না পড়লে না পড়লো আমার মন তো একটা ভার মুক্ত হল । এটা অনেক বড় একটা ব্যাপার । কথাবার্তা জমতে জমতে এক সময়ে পাহাড় হয়ে যায় । সেটা মনকে ভার করে দেয় । কোন কাজে ঠিকঠাক মন বসাতে দেয় না ।
এছাড়া এখানে কথা বলার আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে মানুষের সাথে আলাপ করে কেন জানি আগের মত আর মজা পাই না । কথা শুরু করতে গেলে তার কথা শুনতে হয়, আর সে যদি মিথ্যা কথা বলে তাহলে সেটা আমি খুব সহজেই ধরে ফেলতে পারি । তখন তার প্রতি আগ্রহ একেবারে নষ্ট হয়ে যায় । আবার একেবারে সত্য কথা যারা বলে তাদের কথা ইন্টারেস্টিং মনে হয় না । কী এক আজব ফ্যাসাদ ! এমন তো আর হওয়ার নয় কেবল আমিই কথা বলে গেলাম সামনে সানুষটা একেবারে বোবার মত চুপচাপ সব শুনে যাবে ? এমন হলে কেউ তো আর কথাই বলতে চাইবে না । এই হিসাবে সামুর এই পাতা বেশ ভাল । আমি কেবল চাইলেই সবার মুখ বন্ধ করে কথা বলেই যেতে পারি । অথবা যারা বেশি মিথ্যা কথা কিংবা দাম বাড়ানো কথা বলবে তাদের মুখ বন্ধ করে দিতে পারি সহজেই । যদিও সেটা সুস্থ ব্লগিংয়ের পরিপন্থি হবে কিন্তু হু কেয়ারস !

২.
আমার ল্যাপটপটা আমাকে বেশ কদিন থেকে খুব অশান্তি দেওয়া শুরু করেছে । ল্যাপটপটা কেনার পর থেকে মনের সুখে বিছানাতে বসে বসে লেখালেখি কিংবা পড়াশুনার কাজ চালিয়ে যেতাম । ল্যাপটপ টা বেশ ছোট ধরনের । মাত্র ১২ ইঞ্চি । অনেকে দেখি ল্যাপটপ কেনে ১৫/১৬ ইঞ্চি । এতো বড় ল্যাপটপ তারা কিভাবে কেনে আমার আজও মাথায় ঢুকে না । ল্যাপটপ টা হবেই ছোটখাটো । হ্যান্ডি আর সব স্থানে ক্যারি করার মত । যদি তোমার বড় স্ক্রিনের মনিটর লাগেই তখলে সোজা ডেস্কটপ কিনে ফেলো ।
যা বলছিলাম । ল্যাপটপ টা কদিন থেকেই বেশ ঝামেলা শুরু করেছে । সব কিছু ঠিক আছে কেবল যখনই ল্যাপটপে কিছু লিখতে চাই কিছু সময় পরপরই সেটার স্ক্রিন লগঅফ হয়ে যায় । একবার ডাক্তার খানাতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো তবে সেখানে কোন রোগের সন্ধান তারা পায় নি । তাদের ভাষ্যমতে যে তাদের কাছে থাকা কালীন সময়ে নাকি ল্যাপটপটা এমন কোন আচরন করেই নি । এমনটা হতেই পারে ।থেকে থেকে তার এই রোগ হয় । কখন মাসের এক দুইবার এমন হয় আবার কখন দিনে কয়েকবার । কেন যে হয় সেটা নিয়ে আমি নিজে গুগলে অনেক রিসার্চ করলাম কিন্তু যুক্তিসংগত কারণ খুজে পেলাম না । তবে গত কাল রাতে কেন যেন মনে আসল সমস্যাটা বের করতে পেরেছি । ল্যাপটপের ব্যাটারিটা রিমুভেবল এবং সেটার অবস্থান টাচ প্যাডের নিচে । আমি আবিস্কার করলাম যে যদি কোন কারণে এই ল্যাপটপটা নড়ে ওঠে তাহলেই স্ক্রিন অফ হয়ে যাচ্ছে । পরীক্ষার জন্য কয়েকবার হাত দিয়ে নড়ালাম এবং প্রায় সব বারই স্ক্রিন অফ হয়ে গেল । বুঝতে পারলাম যে কোন কারণে যখন ল্যাপটপটা নড়ছে তখন ব্যাটারির যে সংযোগ স্থান সেটাও নড়ে উঠছে । এবং সেই কারণে স্ক্রিন অফ হয়ে যাচ্ছে । কিবোর্ডে যখন লেখালেখি করতে যাই তখনই একই ভাবে ল্যাপটপটা নড়ে স্বাভাবিক ভাবেই । তখন স্ক্রিন অফ হয়ে যায় । এই থিউরি প্রমানের জন্য আলাদা ভাবে একটা কিবোর্ড সেট করে সেখানে বেশ কিছু সময় টেপাটেপি করলাম । দেখলাম ল্যাপটপট বাবাজি একবারও রাগ করে চোখ বন্ধ করলো না । রাত তখন দুইটা আড়াইটা বাজে । এই রাতের বেলা এই আবিস্কার করতে পেরে মনটা ভাল হয়ে হল । দেওয়া লিচু ঝুলানো ছিল । সেখান থেকে আরও গোটা দশেক লিচু ছিড়ে নিজেকেই ট্রিট দিয়ে ফেললাম ।

৩. লিচুর প্রসঙ্গ যখন এলোই তখন লিচু নিয়ে কয়েকটা কথা না বললেই নয় । মৌসুমী ফলের ভেতরে আম লিচু অনেকের পছন্দের একটা । আমার দুনিয়ার সব ফলের থেকে লিচু সব থেকে বেশি পছন্দ । গত বছর লগ ডাউনের কারণে বাইরে বের হওয়া হয় নি একেবারে । আজ বের হব কাল বের হব করে করে লিচু কেনা হয় নি একদম । সব মিলিয়ে লিচু খাওয়া হয়েছিল । সারা বছর এত আফসোস নিয়ে কেটেছে যে শান্তিমত লিচু খাওয়া গেল না । সেই শোক কাটাতে শেষ যে লিচুর থোকাটা কিনেছিলাম সেটা আমি আমার জানালার সাথে আটকে রেখেছিলাম। প্রতিদিন সেই থোকার শুকনো ডালপালা দেখতাম আর লিচুর কথা মনে করতাম । অনেকে বিশ্বাস করবেন না হয় কিন্তু গত বছর থেকে লিচুর সেই শুকনো ডালপালা আমার জানালার গ্রিলে আটকানো ছিল । দাড়ান আপনাদের ছবি দেখাই ।
এই জিনিস পুরো বছর ছিল একই স্থানে । কথা ছিল যে যত সময় না নতুন লিচু আসছে ততদিন এই স্মৃতি এখানেই থাকবে। নতুন লিচু আসার পরপরইসেই ডাল পালা খুলে নেওয়া হয়েছে । আপাতত লেটেস্ট লিচ ঝুলছে এখানে।
এইবার নিজের কাছেই প্রতিজ্ঞা করেছি যে এবার ইচ্ছে মত লিচু খাবো । একেবারে গত বছরের টা পুষিয়ে দিতে হবে লিচু খেয়ে । সেই হিসাব মত এগোচ্ছি । বাকিটা উপরওয়ালার হাতে !

৪. গতকালকে একটা মজার খবর জানতে পারলাম । ডেইলি স্টারে খবর বের হয়েছে যে জনৈক কার্টুনিস্টের শরীর থেকে কোন শারীরিক নির্যাতনের আলামত মেডিকেল বোর্ড খুজে পায় নি । সংবাদ জানার পর থেকে মন থেকে যেন একটা দশ মন ওজনের পাথর নেমে গেছে । সত্যিই আমার প্রিয় একটা সংগঠনের বিরুদ্দে এই রকম ডাহা মিথ্যা অভিযোগটা আনার পর থেকেই মনটা খারাপ হয়েছিলো । বারবার মনে হচ্ছিলো যে কেন এই রকম মিথ্যা অপবাদ কেউ দিবে, কেউ দিতে পারে ! এমন মিথ্যাবাদী কেন হবে মানুষ? কিভাবে তারা এমন কথা বার্তা বলতে পারে । পরে আসল সত্য বের হয়ে এল । মনে একটা শান্তি এল !
এই যেমন আরেকটা অশান্তির কারণ হয়ে আছে যে দেশের শীর্ষ ব্যবস্থাপকের বিরুদ্ধে মামলা । তাকে শেষ পর্যন্ত দেশে ছেড়ে চলে যেতে হয়েছিলো । এই ব্যাপারটা দেখে খুব মন খারাপ হয়েছিলো । বারবার মনে হচ্ছিলো এতো টাকা থাকতেও কেন একজন মানুষকে এই রকম ঝামেলাতে পড়তে হবে । কেন ? কিন্তু সেই মন খারাপের ব্যাপারটা খুব বেশি সময় থাকে নি । আমাদের দেশের সব সাংবাদিক ভায়েরা যেমন ভাবে তাকে সমর্থন দিয়ে গেছে, দেখে মনটা ভরে গেছে । তারপর আবিস্কার করলাম যে সে দেশে ফিরে এসেছে এবং একজন দেশীয় শীর্ষ স্থানীয় ক্রিয়া ক্লাবের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছে পুর্ন ভোট পেয়ে । এই যে একটা সুষ্ঠ নির্বাচন হল সেখানে, সবাই তাকে আকুন্ঠ সমর্থন নিয়ে প্রেসিডেন্ট বানিয়ে দিল এটাও মন ভাল করে দেওয়ার মত একটা ব্যাপার । এখানেই শেষ নয়, কয়েকদিন আগে দেখলাম দেশের ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সাংবাদিকরা সেই ব্যবস্থাপককে ফুলের শুভেচ্ছে জানাচ্ছে । এটা দেখে মনটা সব চেয়ে বেশি ভাল হয়ে গেল । সত্যি যদি তার কিছু হয়ে যেত কিংবা তাকে কোন কারণে জেলে যেতে হত তাহলে টাকা পয়সার উপর থেকে আমার বিশ্বাস চলে যেত । সেটা যে যাই নি এই জন্য আমি অনেক বেশি খুশি ।

আজকের বগর-বকর এখানেই শেষ । যদিও শিরোনামে দৈনন্দিন শব্দটা লেখা আছে তার নামে এই না প্রতিদিন এটা লেখা হবে । দুই এক মিস যেতে পারে । আমার একই দিনে একাধিক বারও হতে পারে । বগর-বকর শব্দে অর্থ ঠিক খুজে পেলাম না । বাংলা ডিকশনারীতে দেখলাম এমন কোন শব্দ নেই । না থাকাই ভাল । এই সব শিরোনাম কিংবা লেখার কোন অর্থ নেই ।

Photo by Jason Rosewell on Unsplash

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ১:৩৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এটাই আসল ব্লগর। বকর বকর বা বগর বগর না ব্লগ লেখা মানেই ঠিক এমন কিছু।

০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:১৮

অপু তানভীর বলেছেন: এতো দিন পরে আসল ব্লগিং শুরু করলাম তাইলে :D

২| ০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:২০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ

০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:৩৭

অপু তানভীর বলেছেন: :)

৩| ০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:২৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ব্লগর ব্লগর ভালো লাগলো। লিচুরটা বেশ মজার :) শীর্ষ ব্যবস্থাপকের খবর পাচ্ছিলাম না বহুদিন থেকেই, আপনার বকর বকর থেকে জানতে পেরে আমারও মনটা শান্তিতে ভরে গেল। এমন ফুলের মতো পবিত্র মানুষকে কে বা কারা অপবাদ দিয়া দেশছাড়া হতে বাধ্য করে, তাদের নামে আমি তেব্র ধেক্কার গেপন করিতেছি।

০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:৪০

অপু তানভীর বলেছেন: গত বছর থেকে লিচু খাওয়ার জন্য মন আকুপাকু করছিলো । শেষে যখন বের হলাম তখন লিচুর শ হয়ে গেছে ১২০০ টাকা । এতো টাকা দিয়ে কি আর লিচু খাওয়ার উপায় আছে ! এইবার তাই আর দেরি করি নি । একেবারে প্রথম থেকে শুরু করেছি । যখনই বাজারে এসেছে তখন থেকে.....

আসলে সত্য সব সময় সামনে আসবেই । এসেছেও । ফুলের মত পবিত্র এবং ভাল লোকটা যে শান্তিতে আছে এটা জেনে খুশি হয়েছি ।

৪| ০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:৩৫

মিরোরডডল বলেছেন:



তানভীর মন খারাপ হবে কি, জানালার পর্দা দেখেতো আমারই মন খারাপ হয়ে গেছে । রঙটা ডার্ক এন্ড গ্লুমি ।
পর্দার কালার চেঞ্জ করে সামথিং লাইট এন্ড ব্রাইট দিয়ে দেখা যাক । মন হয়ে যাবে ফুরফুরে ।

এরকম লেখা আরও চাই তানভী ।


০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:৪৪

অপু তানভীর বলেছেন: লাইট রংয়ের পর্দা রয়েছে । কিন্তু সমস্যা হচ্ছে সেগুলো ময়লা হয় বেশি । আমি থাকি একা । এসব আমার জন্য একটা ঝামেলা । এই জন্য এই রং । আগে পুরো ব্লাক ছিল পর্দা । আরেকটা কারণ হচ্ছে আমি রাতে পুরোপুরি ঘর অন্ধকার না হলে ঘুমাতে পারি না । পর্দার রং হালকা হলে বাইরে থেকে আলো আসে ঘরে । এই পর্দার কারনে কম আসে !

এই রকম লেখা দেখা যাক আরও লেখা শুরু করতে হবে । এই যেমন আরও দুইটা ভাগ লিখতে চেয়েছিলাম কিন্তু লিখতে ভুলে গেছি । কাল লিখবো আশা করি ।

৫| ০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:৩৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এটা জানালার পর্দা নাকি?

আমি তো লিচুর গাছটাই ভেবেছিলাম।

মানে লিচু গাছের ট্রাংক আর কি।
@ মিররডল
@ অপু তানভীর

০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:৪৫

অপু তানভীর বলেছেন: হে হে এবার একটা গাছই লাগাতে হবে ঘরের ভেতরে । বনসাই টাইপের লিচু গাছ পাওয়া গেলে খুব কাজের কাজ হত !

৬| ০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:৫৮

মিরোরডডল বলেছেন:



হুম বুঝতে পেরেছি তানভী । তাহলে অলিভ বা বটল গ্রিন ।
এটা ডার্ক আবার গ্রিন ভিউ চোখের জন্যও ভালো ।
আমাদের রাজকন্যা আপু আরও ভালো বলতে পারবে ।
থ্যাংকস তানভী ।



০৭ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৩:২১

অপু তানভীর বলেছেন: আসলে কাপড় চোপড়ের রং পর্দার রং এই সব নিয়ে আমার আইডিয়া একেবারে কম । আমি এই দিকে একদম কিছু জানি না । আমার দুই বন্ধু আছে ঢাকাতে । ওরাই মূলত আমার সব কিছু পছন্দ করে কিনে দেয় । আমি কেবল টাকা দিই । এমন কি আমার বিছানার চাদর পর্যন্ত ওদের পছন্দে কেনা ।
দেখি পর্দার জন্য ওদেরকে বলবো নে । ওরাই নিকে নিয়ে আসবে ।

৭| ০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:৫৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ভেবেছিলাম মহা রাগ লাগবে এই কমেন্ট দেখার পর।
কিন্তু কসম করে বলছি আমি এটা যে পর্দা খেয়াল করিনি প্রথমে ভেবেছি দরজার রং টং হবে। মানে ছবিতে মনোযোগী ছিলাম না লেখাতেই ছিলাম।

০৭ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৩:২৩

অপু তানভীর বলেছেন: আরে এতো গুরুত্বপূর্ন কোন ছবি না যে অনুবিক্ষণ যন্ত্র দিয়ে দেখতে হবে । দুর থেকে দেখলে ঘরের দরজা মনে হওয়াটা স্বাভাবিক । আমার ঘরের দরজার রং একেবারে সেইম ।

৮| ০৭ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৪৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: বাহ পর্দারে দেখি লিচু গাছ বানায়ে ফেললেন । ইউনিক আইডিয়া। :`>

০৭ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৪:০৬

অপু তানভীর বলেছেন: লিচুর প্রতি ভালবাসা থেকেই এমন সব হয়েছে । আপনি ব্যাপারটা ভেবে দেখতে পারেন এই ভাবে যে আপনার পছন্দের ফল সব সময় আপনার চোখের সামনে ঝুলে আছে । আপনি চাইলেই হাত দিয়ে ছিড়ে খাচ্ছেন ।

৯| ০৭ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৩১

কামাল১৮ বলেছেন: ‘এখন বুঝিয়াছি কাচও হীরকের ন্যায় উজ্জ্বল’

০৮ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:৫২

অপু তানভীর বলেছেন: এতো দিন পরে!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.