|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
  
আমি যে হাউজিংয়ে থাকি, সেখানে আছি ২০১০ সাল থেকে। তবে একই বাড়িতে নয়, তিনবার বাসা বদলানো হয়েছে। প্রথম বাড়িতে ছিলাম ২০১৬ সাল পর্যন্ত। এখন আছি দুই গলি পরে। বাসা বদল করলেও সেই আগের বাড়ির দারোয়ানের সঙ্গে নিয়মিতই দেখা হতো। সেই গলির পথ দিয়ে যাওয়া-আসার সময় দেখা হলেই কুশল বিনিময় হতো। যখন সেই বাড়িতে ছিলাম, তখনই দারোয়ান বেশ বয়স্ক ছিল। এই কয়েক বছরে তার বৃদ্ধ হওয়াটা যেন আরও একটু বেড়ে গেছে। আমি আসলে চোখের সামনেই তাকে বৃদ্ধ থেকে আরও বৃদ্ধ হতে দেখছিলাম। তারপর একদিন আর তাকে দেখলাম না। অনেক দিন ধরে সেই বৃদ্ধ দারোয়ানকে আমি দেখতে পেলাম না। ওই রাস্তায় যাওয়ার সময় তাকে আর চোখে পড়ল না। গত রমজানে সন্ধ্যার আগে ইফতার কিনতে যাচ্ছিলাম সেই বাড়ির সামনে দিয়ে। তখন দেখতে পেলাম বাড়ির সামনে টুল পেতে একজন বসে আছে। আমার কেন জানি তাকে বাড়ির দারোয়ানই মনে হলো। আমি একটু কৌতূহলী হয়ে তার সামনে গিয়ে বৃদ্ধের কথা জানতে চাইলাম। মনে মনে একটা প্রস্তুতি ছিল এই কথা শোনার জন্য যে আগের বৃদ্ধ দারোয়ান মারা গেছে। তবে নতুন দারোয়ান জানাল যে বৃদ্ধ মারা যাননি। তবে তার শরীর খারাপ। সে এখন গ্রামে থাকে। এই বাড়ির নতুন দারোয়ান সে। 
আমি আর কিছু জানতে না চেয়ে নিজের পথে পা বাড়ালাম। তবে মনের ভেতরে বৃদ্ধ দারোয়ানের চেহারা ভাসছিল। মুখ ভর্তি ফর্সা দাড়ি ছিল। মুখে হাসি লেগেই থাকত। আমাকে দেখে সব সময় হাসত। আমি জানি যে এই বৃদ্ধের সঙ্গে আমার শেষ দেখা হয়ে গেছে। তার সঙ্গে আর কোনো দিনই আমার দেখা হবে না। দীর্ঘ বারো-তেরো বছর ধরে এই মানুষটাকে আমি নিয়মিত দেখে আসছিলাম। শেষ যেদিন তাকে দেখেছিলাম, সেদিন আমি জানতাম না যে সেদিনই আমার তার সঙ্গে শেষ দেখা!
২. আমি ঢাকায় এখন নিয়মিত সাইকেল চালাই। কাজে যাওয়ার জন্যও এই সাইকেলই আমি ব্যবহার করি। এছাড়া সময়-সুযোগ পেলেই আমি এদিক-ওদিক সাইকেল নিয়ে বেরিয়ে পড়ি। বিশেষ করে ছুটির দিনে আমার উত্তরা যাওয়ার একটা শখ জাগে। মেট্রোর নিচ দিয়ে দিয়ে আমি একেবারে মেট্রোর শেষ মাথা পর্যন্ত গিয়ে হাজির হই। এছাড়া আরও একটা কারণ হচ্ছে, এখানে আমার পরিচিত একজন থাকে। ব্লগে আগে ডিমুন নামে একজন ছিল। আমরা মোটামুটি একসঙ্গেই ব্লগে এসেছিলাম, আমাদের বয়সও কাছাকাছি। ব্লগে যে অল্প কয়েকজন মানুষের সঙ্গে আমার নিয়মিত যোগাযোগ হয়, তার ভেতরে এই ডিমুন ভাই একজন। 
আমি যাওয়ার আগে কখনোই তাকে ফোন করতাম না। একেবারে তার হাউজিংয়ের সামনে গিয়ে তাকে বলতাম যে এসেছি। সে নিচে নেমে আসত। কোনো দিন আমাকে জোর করে তার বাসায় নিয়ে যেত, দুপুরের খাবার খেয়ে, তার বাসায় থাকা বেড়ালগুলো আদর করে, তারপর আসতাম বিকেলবেলা। আবার কোনো দিন শুধু বাইরে থেকেই দেখা করে আসতাম। তার সঙ্গে এদিক-ওদিক ঘুরতেও গিয়েছি। ঢাকায় বর্তমানে যে অল্প কয়েকজন বন্ধু মানুষ ছিল, তার ভেতরে ডিমুন ভাই একজন। এই মাসের ১৯ তারিখে সে এমবিএ করার জন্য ইংল্যান্ড চলে গেল। তার যাওয়ার আগে এই মাসেই আমি দুইবার উত্তরা গিয়েছিলাম। তবে শেষ আরেকবার যাওয়ার ইচ্ছে ছিল যে তার ফ্লাইটের আগে আরেকবার যাব। তবে সময়-সুযোগের কারণে আর যাওয়া হলো না। আজ যাব, কাল যাব করেই একেবারে শেষ দিন মনে হলো আজকে যাব, কিন্তু সেদিনও যাওয়া হলো না। মনের ভেতরে একটা আফসোস কেন জানি রয়ে গেল। বারবার মনে হলো যে যদি যাওয়া হতো, ভালো লাগত। এখন প্রায়ই মনে হয় যে তার সঙ্গে হয়তো সরাসরি আর দেখা হবে না। ইংল্যান্ড বা ইউরোপের কোনো দেশে তার সেটেলড হওয়ার একটা সম্ভাবনা রয়েছে। সেই হিসাবে দেশে আর ফিরবে না। এই সম্ভাবনাটা ফেলে দেওয়ার মতো নয়।
৩. আমি যখন ঢাকায় প্রথমবার এসেছিলাম, তখন যে বাসায় উঠেছিলাম, সেখানে আমার সঙ্গে একজন ছেলে থাকত। আমাদের এলাকারই ছেলে। আমার সমান বয়স। তবে সে পড়ত পলিটেকনিকে। খুব চমৎকার ক্রিকেট খেলত। ক্লাবের ফার্স্ট ক্লাস/ডিভিশন ক্রিকেট লিগ খেলত। একসঙ্গে থাকার দরুণ আমাদের মধ্যে বেশ চমৎকার সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। আমি তার মেসবাড়ি ছেড়ে চলে আসার পরেও মাঝে মাঝে আমাদের দেখা হতো। এছাড়া ঈদে বাসায় গেলে তো দেখা হতোই। আমাদের নিজেদের বাসায় যাতায়াতই ছিল। একসময় খেলাধুলা ছেড়ে সে এলাকায় ফিরে আসে। আমার তখনো পড়াশোনা শেষ হয়নি। ফিরে গিয়ে সে বাবার ব্যবসার হাল ধরল। বিয়েও করে ফেলল। তার বিয়ের দাওয়াত আমার কাছেও এসেছিল। তারপর একদিন বাসায় গিয়ে শুনি যে সে মারা গেছে! এতো কম বয়সে হার্টের কী এক সমস্যার কারণে আকস্মিক মৃত্যু হয়েছে তার! তার স্ত্রী তখন সন্তানসম্ভবা। আমাকে সে এই কথা জানিয়েছিল ফোনে, গ্রামে এসে যেন আমি বাড়িতে যাই, সেটাও বলেছিল। আমার আর যাওয়া হলো না তার বাড়িতে, তার সঙ্গে আর দেখাও হলো না। আমি যদি জানতাম যে এই ফোনের কয়েক দিন পরেই সে মারা যাবে, তাহলে কী করতাম? তখনই গিয়ে একবার দেখা করে আসতাম? শেষ কিছু কথা বলে আসতাম?
৪. মনের ভেতরে একটা কথা প্রায়ই খচখচানি জাগায়। এখন এমন অনেক পরিচিত মানুষই আমার রয়েছে, যার সঙ্গে আমার শেষ দেখা হয়ে গেছে। আমি কিংবা সে, দুজনের কেউই জানি না, কিন্তু আমাদের মধ্যে আর দেখা হবে না। হয় আমি মারা যাব, নয়তো সে! যদি এমন হতো যে আমরা টের পেতাম যে কার সঙ্গে আমাদের শেষ দেখা হলো, তাহলে আমরা তাকে কী বলতাম? 
ছবি সুত্র লেখাটির বানান শুদ্ধ করতে এআই এর সাহায্য নেওয়া হয়েছে
 ২৪ টি
    	২৪ টি    	 +১১/-০
    	+১১/-০  ৩১ শে আগস্ট, ২০২৫  রাত ১০:১৩
৩১ শে আগস্ট, ২০২৫  রাত ১০:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: অনুভূতির প্রকাশ মাত্র
২|  ২৬ শে আগস্ট, ২০২৫  দুপুর ২:৪১
২৬ শে আগস্ট, ২০২৫  দুপুর ২:৪১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভালো থেকো ।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০২৫  রাত ১০:১৩
৩১ শে আগস্ট, ২০২৫  রাত ১০:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: আপনিও ভাল থাকেন।
৩|  ২৬ শে আগস্ট, ২০২৫  রাত ৯:৩০
২৬ শে আগস্ট, ২০২৫  রাত ৯:৩০
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনি যে এত বন্ধু-বৎসল চমৎকার একজন মানুষ, সেটা কিন্তু আগে জানা ছিল না! আপনার এই পোস্টে আপনার হৃদয়ের সেই দিকটাই অসাধারণভাবে প্রকাশ পেয়েছে।
পোস্টের শিরোনাম দেখে প্রথমে ভেবেছিলাম প্রেমের গল্প হবে হয়তো, কিন্তু পড়ে দেখলাম তার চেয়েও বেশি কিছু। মন ছুঁয়ে যাওয়া চমৎকার একটা পোস্ট।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০২৫  রাত ১০:১৭
৩১ শে আগস্ট, ২০২৫  রাত ১০:১৭
অপু তানভীর বলেছেন: আমার বন্ধুর সংখ্যা কম, আমি মানুষজন কম পছন্দ করি কিন্তু যাদের সাথে বন্ধুতে হয় তাদের ভাল ভাবেই বন্ধত্ব হয়। যেমন আমার স্কুল জীবনের বন্ধু এখনও আমার খুব ভাল বন্ধু। 
আমার সাথে কারো সহজে বন্ধুত্ব হয় না, কিন্তু একবার বন্ধুত্ব হলে সেটা সহজে নষ্ট হবে না।
৪|  ২৭ শে আগস্ট, ২০২৫  রাত ১২:৪৪
২৭ শে আগস্ট, ২০২৫  রাত ১২:৪৪
লোকমানুষ বলেছেন: কিছু মানুষকে আমরা প্রতিদিনের চলাফেরার ভেতর এতটাই দেখে অভ্যস্ত হয়ে যাই যে, তারা যেন জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে তা সহসাই বোঝা হয়ে উঠে না। কিন্তু হঠাৎ করেই যখন বুঝি যে আসলে সেই দেখা ছিল শেষ দেখা, তখন মনে অদ্ভুত এক শূন্যতা তৈরি হয়। শেষবারের মত একনজর দেখা, একবার কথা বলা বা একটু সময় কাটাতে না পারা -এই আফসোসটাই সবচেয়ে কষ্টের। 
আপনার লেখা পড়তে পড়তে সেই অচেনা অথচ খুব চেনা বেদনাটিকে গভীরভাবে অনুভব করলাম।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০২৫  রাত ১০:২০
৩১ শে আগস্ট, ২০২৫  রাত ১০:২০
অপু তানভীর বলেছেন: এই চেনা অনুভূতি আমাদের সবার মাঝেই আছে। আমরা যতক্ষণ পর্যন্ত সেই অনুভূতিটা বুঝতে পারি না যতটা সময়ে না কাছের কেউ আমাদের ছেড়ে চলে না যায় আমরা বুঝতে পারি না।
৫|  ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ১১:৩৫
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ১১:৩৫
অতন্দ্র সাখাওয়াত বলেছেন: আপনার লেখা পড়লাম। মন্তব্য করে গেলাম। আসেন পরিচিত হই। আমারও শরীর বেশি ভালো না। নানা বিষয় টেনশনে আছি। ০১৮৫৩৮৮৭৭০৫ এই নাম্বারে ফোন দিন।
  ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ১২:০৪
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ১২:০৪
অপু তানভীর বলেছেন: 
৬|  ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫  ভোর ৫:২৪
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫  ভোর ৫:২৪
কাঁউটাল বলেছেন: হাশরের ময়দানে আবার দেখা হতে পারে।
  ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ৯:২২
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ৯:২২
অপু তানভীর বলেছেন: তা হবে!
৭|  ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫  সকাল ১০:১২
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫  সকাল ১০:১২
হক সন্ধানী বলেছেন: চমৎকার লাগল। শুভকামনা রইল ভাই।
  ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ৯:২৩
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ৯:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ
৮|  ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ৮:৫৪
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ৮:৫৪
আবেদি১২৩ বলেছেন: লেখা তা খুব ভালো হয়েছে। শুধু ভালো বললে ভুল হবে , আসলেই এটাই বাস্তবতা।
  ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ১১:০২
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ১১:০২
অপু তানভীর বলেছেন: এটাই বাস্তবতা।
৯|  ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ১১:২৯
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ১১:২৯
আঘাত প্রাপ্ত একজন বলেছেন: মন খারাপ আর একটা হাহাকারের ডাক! চমৎকার উপস্থাপনা।
  ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ১০:৫৯
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫  রাত ১০:৫৯
অপু তানভীর বলেছেন: সত্যই তাই।
১০|  ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫  সকাল ৯:০০
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫  সকাল ৯:০০
ফাহমিদা বারী বলেছেন: ভালো লাগল লেখাটা। অনেকদিন পরে এসে সবার পোস্ট পড়ছি।
  ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫  সকাল ৮:৩৫
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫  সকাল ৮:৩৫
অপু তানভীর বলেছেন: অনেক দিন পরে আপনাকে দেখা গেল ব্লগে। আশা করি ভাল আছেন।
১১|  ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫  দুপুর ১:২৪
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫  দুপুর ১:২৪
ফাহমিদা বারী বলেছেন: আপনার এই লেখাটা পড়ে ইচ্ছে হচ্ছে আমারও এমন কিছু একটা লেখা খুব জরুরি। অফিসের লিফটম্যান থেকে শুরু করে কর্মচারী, প্রিয় কোনো বস অথবা সহকর্মী, লেখালেখির সূত্রে পাওয়া কোনো বন্ধু... কতজনকে নিয়েই তো লিখতে পারি। লেখাটা খুব দরকার। খুব ভালো লাগল আপনার লেখা। শুভেচ্ছা জানবেন।
  ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫  রাত ৮:০৪
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫  রাত ৮:০৪
অপু তানভীর বলেছেন: এখন আমি প্রায়ই চেষ্টা করি যে যাদের সাথেই আমাদের দেখা সাক্ষাত হয় তাদের সাথে বেশ ব্যবহারটা একটু ভাল ভাবে শেষ করতে। হয়তো তার সাথে সেটাই আমার শেষ দেখা । ভাল একটা ইম্প্রেসন দিতে! 
লিখে ফেলুন দ্রুত । দেরি কেন! 
আবারো মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ !
১২|  ০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫  রাত ৮:২১
০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫  রাত ৮:২১
শেরজা তপন বলেছেন: শেষের কথাগুলো মনে গেঁথে গেছে।
কালকেই আপনার কথা মনে পড়ছিল!
  ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৫  সকাল ১০:৪২
০৮ ই অক্টোবর, ২০২৫  সকাল ১০:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: হয়তো দেখা হওয়ার আগেই উপরে চলে যাবো! এমন তো হতেই পারে। দেখা যাবে এই যে মন্তব্যের জবাব দিলাম আর কোন জবাব কোন দিন দেওয়া হল না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৫  দুপুর ১:৫৫
২৬ শে আগস্ট, ২০২৫  দুপুর ১:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঝরঝরে লেখা।