নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে জানতে চাই,ছুটে চলেছি অজানার পথে,এ চলার শেষ নেই ।এক দিন ইকারাসের মত সূর্যের দিকে এগিয়ে যাব,ঝরা পাতার দিন শেষ হবে ,আর আমি নিঃশেষ হয়ে যাব ।

অপু দ্যা গ্রেট

গাহি সাম্যের গান- মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান, নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি, সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।

অপু দ্যা গ্রেট › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রেম বিশারদ ও একজন হাফ সন্ন্যাসী !!

২২ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:২৭









(১)

- বুঝলি অপু জীবনে মানুষের বুদ্ধ দেবের মতো হওয়া উচিত । সকলের তরে জীবন বিলিয়ে দেয়া উচিত । আর আমরা শুধু নিজেদের স্বার্থের পেছনে দৌড়াই । এটা ঠিক নয় ।

- ঠিক বলেছো মামা । তবে আজ হঠাৎ এ কথা বলছো কেন । মামীর সাথে আবার ঝামেলা করেছো নাতো । দেখো এবার আমি নেই । গত বারের কথা এখনও মনে হচ্ছে ।

তবে আমার মনে হচ্ছে মামা নিশ্চই কোন ঝামেলা করে এসেছে । মামীর সাথে ঝামেলা হলেই তার গৌতম বুদ্ধ হতে ইচ্ছে করে । ব্যাপারটা আসলে নিজেকে স্বাধীন করে কাঠের চশমা পরে থাকার মত । তাই আমি বললাম, মামা তুমি তো সব সময় এই কথা বলো । কিন্তু কাজে তো লাগাও না । ঝন্টু মামা একটু বিরক্ত হলেন তবে রাগ করেননি ।

তিনি বললেন যে, শোন আসলে কি জানিস তোদের মামী আমাকে ছেড়ে থাকতে পারে না । তাই আরকি । বুঝলি । নয়ত কবে আমি নাগা সন্ন্যাসী হয়ে যেতাম । আমি বললাম তুমি যদি নাগা সন্ন্যাসী হতে পারো তবে আমার নাম পালটে আমি আব্দুল কুদ্দুস রোনাল্ড রেখে দিবো ।

আমার দিকে ঝন্টু মামা অগ্নি দৃষ্টিপাত করলেও আমি ভষ্ম হলাম না । কারন তার সেই শক্তি নেই । তিনি নাগা সন্ন্যাসী হতেও পারবেন না । আমি বললাম, মামা গুল না মেরে মামীর সাথে একটা ফাইট দাও । দেখবে সব ঠিক হয়ে যাবে । তুমি কি তারটা খাও নাকি । সে তোমার টা খায় । রবির বিজ্ঞাপন আছে না, জ্বলে ওঠো আপন শক্তিতে ।

মামা আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলেন । আমি আর কিছু না বলে তার সামনে থেকে সড়ে গেলাম । এখন ছাদে যাওয়া উচিত । কারন পাশের বাসার মলি আন্টির মেয়ে সুইটি ছাদে আসবে । তবে মামা মনে হচ্ছে বিষয়টি ধরে ফেলেছেন । তাই আমাকে পাকড়াও করে রেখেছেন । এখন আর বাড়তি সময় নষ্ট করা যাবে না । মামা মামীর সাথে ডাব্লিউডাব্লিউই মানে রেসলিং করে এসেছেন । মনে হচ্ছে আজ যাবেন না । আপাতত আমার লক্ষ্য হচ্ছে ছাদ ।

(২)

ছাদে উঠতেই দেখি সুইটি খোলা আকাশের দিকে তাকিয়ে কি যেন ভাবছে । আমিও দাঁড়িয়ে এমন ভাব নিলাম । হঠাৎ কোকিল কন্ঠে সুইটির ডাক ।
- এই যে মিস্টার !!
- জ্বী । আমাকে বলছেন ।
সুইটি ভালভাবে আশে পাশে তাকিয়ে বলল, যেহেতু আর কেউ নেই তাই আপনাকেই বলছি । অনেকখন ধরে দেখছি আপনি দেয়ালের দিকে তাকিয়ে আছেন । কি দেখছিলেন ।

এ হে, আমি এতখন দেয়ালের দিকে তাকিয়ে ছিলাম আর আমার সেটা খেয়াল নেই । ইশশ সুইটির সামনে আমার ইজ্জ্বতের ইজ্জত আলী পুরো ফুজিয়ামার মত বিস্ফোরন ঘটালো । এর থেকে মরে যাওয়া তো ভাল ছিল ।
- এই যে কি ভাবছেন? নাকি কথা বলার ইচ্ছে নেই । আমি চলে যাচ্ছি তাহলে । আপনি থাকুন ।
- এই না, না । আমি তো আসলে আপনার জন্য ই চাদে সরি ছাদে আসি ।
- আমার জন্য কেন? আমি আপনার কে? আমি তো আপনাকে ভালভাবে চিনি না ।
- আমার নাম অপু । আমি একটা বিজনেস করছি অনলাইন । তাছাড়া আমার একটা দোকান আছে । মুদি দোকান । সব পাওয়া যায় । আপনার জন্য আমি ছাড় দেবো সমস্যা নেই ।
- থাক, থাক । আর বলতে হবে না । একটা গান শুনান তো ।

আমার কর্কশ গলায় গান । এটা শুনে মেয়ে পটানোর চেয়ে শেওড়া তলার পেত্নীও ভয় পেয়ে যাবে । আর এই সুন্দরী তো আমাকে বাতিলের তালিকায় ফেলে দিতে পারে । এই দিকে বেটা রোদ্দুর রয় আরও দুই সরস উপরে উঠে আমার আত্মবিশ্বাসের বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে । এখন গান গাইতে গেলে ভয় লাগে । কে কোথায় হতে আবার ভাইরাল করে দেয় । এই মেয়ের পরিকল্প না থাকতে পারে । তার আগেই এখান থেকে ভাগতে হবে । শেষে যে টুকু উজ্জ্বত আলী আছে তাও চলে যাবে । তার চেয়ে কেটে পরা ভাল । আমি বললাম এখন যাই পরে কথা হবে ।

(৩)

মামা আমাদের বাসায় আজ তিন দিন । বাইরে থেকে রুমে এসে দেখি মামা অনেক সাংগোপাংগো নিয়ে বসে আছেন । তিনি বিছানায় গৌতম বুদ্ধের মত বসে আছেন আর বাকি সবাই নিচে । দেখি কে জানি একটা ব্যানার ধরে আছে । সেখানে আবার বড় করে লেখা “প্রেম বিশারদ ঝন্টু আলম । এখানে প্রেম ভালবাসা বিষয়ে জ্ঞান ও উপদেশ প্রদান করা হয় । ট্যাগ লাইন বিয়ের আগে প্রেম বিয়ের পর গেম ।” বাহ মামা বিজনেস চালু করে ফেলেছেন । যদিও তার এত বিজনেস থাকতে এটা কেন শুরু করতে হলো সেটা এখনও জানা যায়নি । যদিও তার টাকা পয়সার কোন অভাব নেই । এটা কেন শুরু করলেন সেটাই এখন জানতে হবে ।

- অপু বিজনেস খুলে ফেললাম ।
- তা তো দেখতেই পাচ্ছি ।
- আপাতত তোর রুম ই হচ্ছে আমার চেম্বার ।

কি বলে মামা । বাবা জানতে পারলে তার শ্যালক সহ আমি ঘর থেকে বেঘর হয়ে যাবো । আমি বললাম, মামা তুমি দরকার হয় ছাদে যাও । চিলেকোঠার রুম খালি ওখানে শুরু করো । আর এই সাংগোপাংগোদের নিয়ে এখন ই বিদেয় হও ।

বুঝতে পেরেছি । তোর প্রেম ঘঠিত সমস্যা আছে । তুই সুইটিকে পছন্দ করিস । কিন্তু বলতে পারছিস না । তোর দরকার সঠিক গাইড লাইন যেটা তুই পাচ্ছিস না । সমস্যা নেই আমি ঠিক করে দেবো । তোর জন্য হাফ হাদিয়া । তখন ই মামীর ফোন।
- অপু তোর মামা কই?
- মামী কেমন আছো?
- আরে রাখ তোর কেমন আছো ? সে কই? সন্ন্যাসী হবে নাকি ?
- হ্যা, মামী । মামা সে পথে সাড়ে দুই ধাপ এগিয়েছে ।
- এই সাড়ে দুই কিরে ।
- মানে আড়াই এর চেয়ে একটু বেশি আরকি ।
মামী ফোন রেখে দিলেন । মনে হয় রাগ করেছেন । কিন্তু মামা তো পুরো ঝাকিয়ে বসেছেন । দেখলাম একজনে হাত দেখছেন । তবে সুইটির ব্যাপারটা কিভাবে জানলো । আসলেই সে কি প্রেম বিশারদ নাকি ।

(৪)

আমি মামীর সামনে বসে আছি । তিনি অতীব সুন্দরী একজন মহিলা । মামার সাথে তার প্রেম করেই বিয়ে হয়েছে । তবে মামার ভাষ্যমতে বিয়ের আগে মামী এবং পরে মামী দুইজন আলাদা । তার শ্বশুড় তার সাথে প্রতারনা করেছেন । বিয়ের আগে একজন কে দেখিয়ে আর একজন কে ধরিয়ে দিয়েছেন । ব্যাপারটা সঠিক হতো যদি মামীরা দুই জমজ বোন হতেন । তবে তার কোন বোন নেই । তবে আপাতত মামীর হাতে ঝাড়ু রয়েছে । তিনি মামাকে এই ঝাড়ু দিয়ে শায়েস্তা খা আমল মনে করিয়ে দিতে চান । মানে হচ্ছে এটা ঝাড়ু মাইসিন । এটা খেলে নাকি সকল স্বামীরাই ঠিক হয়ে যায় ।

তিনি এই বুদ্ধি পেয়েছেন তারা বান্ধবী কুলসুম এর কাছ থেকে । এটা গোপন খবর । তাই জিজ্ঞেস করলাম,
- মামী মামাকে কি মারা ঠিক হবে?
- আলবাৎ হবে । তুই কার পক্ষে?

পরিস্থিত বেশ ঘোলাটে । ঝাড়ু মাইসিন আমার উপর পরতে পারে । তাই বললাম, মামী আমি তোমার পক্ষে । তাহলে চল, বেটার সাধুগিরি আজ ছুটিয়ে দিবো । আমাকে চিনে নাই । আমি চৌধুরী বংশের মেয়ে বলে মামী হুংকার দিলেন । তার হুংকার শুনে আমিও ভেবে দেখলাম মামা একে বারে খারাপ বলে নাই । বিয়ের আগে মামী এবং তার পরের মামীর নিশ্চই মেকানিজম এ পরিবর্তন এসেছে । সক্রেটিস এরিস্টটল থেকে নিউটন আইনেস্টাইন মামীর উপর গবেষনা চালালে অনেক কিছু আবিস্কার করতে পারতেন । তবে আপাতত আমাকে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ থামাতে হবে । প্রেম বিশারদ ঝন্টু আলম কে আগে থামাতে হবে । নয়ত তার ঠিকানা দিব্য দৃষ্টি বলছে হাসপাতালের আইসিইউ ।

- অপু, তুই চল । সে কোথায় আছে দেখাবি । আজ তার একদিন কি আমার বাকি জীবন ।
- এইরে সেরেছে । আমি বললাম, মামী সেতো এখন গৌতম বুদ্ধ সেজেছে । তবে চিন্তা করো না আমি মামা কে বুঝিয়ে বলছি । সব ঠিক করে ফেলব । আর মামার একদিন হলে তোমার সারা জীবন বিধবা হয়ে দেখতে ভাল লাগবে না ।
- এই মাথা মোটা আমি বিধবা হবো কেন । তোর মামাকে আজ ধরে ঠ্যাং ভেঙ্গে দেবো । যেন এই ধরনের ভুত মাথায় না চড়ে । তুই চল ।

কি আর করা মামীর পেছন পেছন আমিও চললাম প্রেম বিশারদ এর চেম্বারে ।

(৫)

ঘরের পরিবেশ বেশ ঘোলাটে । মামা বিছানার এক কোনে বসে আছেন চুপ করে । তার মাথায় ঝাকড়া চুল হয়েছে এই কয়েক দিনে । সন্ন্যাসী ভাব এসেছে । তবে এবার সন্ন্যাসীর দিন শেষ বলেই মনে হচ্ছে । বাড়ির সবাই আছে দেখলাম । বাবা মা, নানু নানা, এমন কি মামার শ্বশুড় শ্বাশুড়িও চলে এসেছেন । বাহ মামী বেশ তাড়াতাড়ি সুপারম্যান না ওয়ান্ডারওমেন এর মত সবাই কে হাজির করেছেন । দেখে মনে হচ্ছে মামা ফাসির আসামী আজ তার ফাসি হবে । তার আগে তিনি তার শেষ ইচ্ছে প্রকাশ করতে চাইছেন । নানার গুরু গম্ভীর কন্ঠে বললেন ঝন্টু তুই নাকি সন্ন্যাসী হবি । কথা কি সত্যি । কিরে কথা বলছিস না কেন?

মামার অবস্থা তখন করুন তাই আমি বললাম, জ্বী নানা শত ভাগ সত্যি । মামা এজন্য তিব্বতের একটা জায়গাও দেখে রেখেছেন । তিনি সেইখানে যাবেন । নানা আমার দিকে যেভাবে থাকালেন তাতে মনে হচ্ছে তিনি জীবনে প্রথমবারের মত করল্লার জুস খাচ্ছেন । ওইদিকে মামী ফুপিয়ে কাদছেন । আমার মামার জন্য খুব করুনা হচ্ছে । তখন মামার শ্বশুড় বলে উঠলেন, এই ছেলে যে পাগল তা তো আগে বলেননি । এখন আমার মেয়ের জীবন নষ্ট করছেন । আপনার ছেলে কে আমি জেলের ভাত খাওয়াবো । পুরো গুষ্ঠি কে আমি দেখে নেবো ।

আমি বললাম, জ্বী আপনি দেখতে পারবেন কিন্তু জেলের ভাত খাওয়াতে পারবেন না । শুনেছি জেলে নাকি শুকনো রুটি দেয় । সেটা খাওয়াতে পারবেন । মামা এই কথা শোনার পর তার অবস্থা গর্ত লুকানো ইদুর হয়ে গিয়েছে ।
যাইহোক এর একটা সমাধান করতেই হবে । সেই সময় মামা বললেন, দেখুন আমি সব কিছুতে রাজি আছি খালি বলেন ও যেন আমাকে না মারে । তাহলেই হবে । ঘর শুদ্ধ সবাই তখন হেসে উঠল ।

আমি বললাম, মামা এটি ঠিক নয় । ভেবে ছিলাম তুমি আমি মিলে প্রেম বিশারদ হয়ে জীবন কাটাবো । নাগ সন্ন্যাসী হবো । এখন তুমি পুরো উলটে গেলে । তুমি তো বিরোধী দলের থেকেও খারাপ । আমার কথা শেষ হবার সাথে সাথে ই কে যেন দরজার কাছে মেয়েলী কন্ঠে বলল, প্রেম বিশারদ ঝন্টু সাহেব আছেন । আমি তার প্রেমে পরেছি । আমি তাকে বিয়ে করতে চাই ।

আমি আর মামা যে যেদিকে পেরেছি দৌড়ে পালিয়েছি । তারপর সব অন্ধকার । উঠে দেখি হাসপাতালে । দৌড়াতে গিয়ে সিড়ি থেকে পরে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছি । মামার অবস্থা আরও করুন তিনি পুরো ব্যান্ডেজ অবস্থা । মামী কাদছেন । তখন মামা আমাকে বললেন, বুঝলি ভাগ্নে প্রেম বিশারদ হওয়ার থেকে বিয়ে করে থাকা অনেক ভাল ।

আমিও বললাম, মামা তাহলে আমার বিয়েটাও দিয়ে দাও । তখন ই দেখি পাশে সুইটি বসে আছে আর মুচকি হাসছে । মনে হচ্ছে আমাকেও এবার তিব্বতে একটা জায়গা দেখে রাখতে হবে ।

তখন মামা বললেন, ভাগ্নে চিন্তা করো না । কপালে যা আছে তাই হবে । চোখ বুঝে ঝাপ দিয়ে দাও ।

আমিও প্রেম বিশারদ মামার কথা শুনে চোখ বুঝে সুইটির হাতটা ধরে ফেললাম ।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:২০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: প্রেমের গল্প মাত্রই জমতে শুরু করেছে ,
..........................................................
তারপরই শেষ দ্রুত শেষ, ???

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৩৩

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


হ্যা

এটা ব্লগ ম্যাগাজিনের জন্য লিখে ছিলাম

২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১২

রাজীব নুর বলেছেন: অনেকদিন বই রিভিউ দেন না?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৩৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


জ্বী ভাই লিখব ।

মাস্টার পিস বই গুলো নিয়ে লিখব তাই রিসার্চ করছি । আর বই গুলোতে আবার একটু পড়ে নিচ্ছি ।

তাছাড়া আমার মানসিক সমস্যা চলছে । সেটা থেকে বের হতে পারছি না ।

৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০০

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
ভালো লাগলো। আরো লিখুন।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৩৫

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



ধন্যবাদ ভাই ।

জ্বী । এত দিন কিছু সমস্যার জন্য ব্লগে আসিনি ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.