নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাইয়ার ব্লগে সাদরে আমন্ত্রণ

আজও আমি একা

আমি এক উজবুক

আজও আমি একা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কে ইয়াহুদিদের দালাল?

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪২



বিপথগামী লোকেদের সঠিক রাস্তা দেখানোর এক নিস্বার্থ পথপ্রদর্শক, বাতিলের কুন্ডলীতে থেকে বাতিল শক্তির বিরুদ্ধে কথা বলা এক অকুতোভয় বীর, মানবতার মুক্তির দূত, শান্তির বার্তাবাহক এই মহান ব্যাক্তির নাম “ডঃ যাকির নায়েক”।



ডঃ যাকের নায়েক ১৮ অক্টোবর ১৯৬৫ সালে ভারতের মুম্বাই শহরে জন্মগ্রহন করেন। স্কুল কলেজের লেখাপড়া উনি এই শহরেই করেন। মুম্বাই বিশ্ববিদ্যালয়ে মাষ্টার্স কমপ্লিট করেন। মুম্বাইর একটি প্রখ্যাত মেডিক্যাল কলেজ থেকে মেডিসিন এর উপর এম বি বি এস ডিগ্রি অর্জন করেন। অতঃপর ১৯৯১ এর শুরুর দিকে বিখ্যাত ইসলামিক লেকচারার “আহমাদ দিদাত” এর অনুপ্রেরনায় যাকির নায়েক বিশ্বব্যাপী ইসলামী দাও’য়া এর কাজ শুরু করেন।



প্রকৃত পক্ষে পৃ্থিবীর বর্তমান ধর্মীয় অন্ধকারাচ্ছান্নতা এবং নাস্তিকবাদের সাম্রাজ্যের ছড়াছড়িতে যাকির নায়েকের আবির্ভাবটা সময়োপযোগী। ভারতসহ বিশ্বের বহুদেশে ইসলামের আলো তথা সঠিক আল্লাহপ্রেরিত ধর্মকে বিশ্বের কোনায় কোনায় পৌছিয়ে দেয়ার এক ঐতিহাসিক বিপ্লব চালিয়ে যাচ্ছেন মহান এই ব্যাক্তি।



মাঝে মাঝে ভাবি, ড. জাকির নায়েক কেন যে ডাক্তারি পেশা ছেড়ে দিয়ে ইসলাম প্রচার করছেন আর কিছু অন্ধ মুসলিমের ওহাবী, কাফের, ইহুদীদের দালাল এসব গালি শুনছেন? আগে দেখতাম নাস্তিকরা ব্যঙ্গ করত 'জোকার নালায়েক' বলে, এখন আমার মুসলমান ভাইয়েরাও বলে। ডাক্তারি পেশায় থাকলেতো কেউ চিনত না আর গালিও দিতনা।



কেন শুধু শুধু একটা মানুষ দলীয় কারনে গালি শুনবে অপবাদ শুনবে। জাকির নায়েকের একটাই দোষ, তিনি কোন দল করেন না। তিনি কোন দল, মাযহাব, ফেরকা, Sect, Group এর সাথে জড়িত নন। এটাই তার সমস্যা। মানুষ হিসেবে সামান্য ভুল থাকতেই পারে কিন্তু যেভাবে তার নামে চারদিকে মিথ্যাচার, অপবাদ রটানো হচ্ছে এতে মনে হয় তিনি ইসলামের দাঈ হয়ে ভুলই করেছেন।



দল (মাযহাব) মেনে কেউ লেংটা বাবা সেজে ব্যবসা করলেও এতে সমস্যা নেই কিন্তু ডা. জাকির কেন কোট টাই পরেন এটা বড় প্রবলেম। যদিও উনি বলেছেন 'টাই খৃষ্টানদের ক্রুশ থেকে এসেছে' কেউ প্রমান করতে পারলে পরবেন না। সবকিছুর মূলে হচ্চে এই দলীয় গোড়ামী। আর এজন্যই ভারতের ওলামায়ে দেওবন্দ, মাসিক আদর্শ নারী ও মাওলানা ওলীপুরী তার বিরুদ্ধে বই লিখেছেন, যেখানে হাজারো মিথ্যাকথা এবং অপব্যাখ্যা করা হয়েছে।



যেমনঃ ড. জাকির নাকি স্বীকার করেছেন কুরআনে ভুল আছে, বিজ্ঞান দিয়ে কুরআনের সত্যতা যাচাই করতে হবে ইত্যাদি, অথচ এটা চরম মিথ্যাকথা ও অপবাদ। জাকির কেন মাযহাবের বাইরে প্রশ্নের উত্তর দেন এটাই উনাদের ভয়ের কারন।



দেখা গেছে, উপমহাদেশের অধিকাংশ আলেম মাজার,কবরপূজা শিরক বিদআতের সাথে জড়িত কিন্তু ডা. জাকির এসবের বিরুদ্ধে কথা বলেন এবং বর্তমান শিক্ষিত সমাজ তা মেনেও নিচ্ছে। তাই পীরপন্থীরা চোখে সর্ষে ফুল দেখছে আর ভাবছে, সবাই যদি এভাবে কুরআন-হাদীছ পড়ে ও আমল করে জান্নাতে যেতে চায় তাহলে পীর সাহেবের বহুদিনের ফাকিবাজি ও ব্যবসা তো বন্ধ হয়ে যাবে।



পীরসাহেব তার মুরিদদের ছাড়া জান্নাতে যাবেন না, হাশরের মাঠে সুপারিশ করবেন, জান্নাতের ওসিলা হবেন, মানুষ যদি এসব ভ্রান্ত আক্বীদা থেকে সহীহ বিশ্বাসের দিকে ফিরে আসে তখন তো উনাদের কবরকেন্দ্রিক আমল এবং ওরস, নজর-নেওয়াজ ব্যবসায় লাল বাতি জ্বলবে। উনারা তো আর এসব আক্বীদা পরিবর্তন বা সংশোধন করবে না, তাই বাঁচার উপায় হিসেবে জাকির নায়েক কেই বরং তারা পরিবর্তন করে ইহুদী-খৃষ্টানদের দালাল বানিয়ে দিয়েছে। সুন্দর মিমাংশা।



অতীতে ইবনে তাইমিয়া (রহঃ) কে তার যুগের ভন্ড পীর বুজুর্গরা ৮বার জেল খাটিয়েছে অবশেষে জেলখানাতেই এই মহান ব্যক্তিত্বের মৃত্যু হয়েছে। যুগে যুগে এমনই হয়ে আসছে। ভবিষ্যতেও হবে।



আল্লাহ রাব্বুল আলামীন যেন তাকে সু্স্থ রাখেন এবং তার সীমিত সময়ের মধ্যে তাকে দ্বীনের প্রচুর খেদমত করার তাওফীক দেন। আমীন



(সংগৃহিত, সংশোধিত, সংযোযিত)



বিপথগামী লোকেদের সঠিক রাস্তা দেখানোর এক নিস্বার্থ পথপ্রদর্শক, বাতিলের কুন্ডলীতে থেকে বাতিল শক্তির বিরুদ্ধে কথা বলা এক অকুতোভয় বীর, মানবতার মুক্তির দূত, শান্তির বার্তাবাহক এই মহান ব্যাক্তির নাম “ডঃ যাকির নায়েক”।



ডঃ যাকের নায়েক ১৮ অক্টোবর ১৯৬৫ সালে ভারতের মুম্বাই শহরে জন্মগ্রহন করেন। স্কুল কলেজের লেখাপড়া উনি এই শহরেই করেন। মুম্বাই বিশ্ববিদ্যালয়ে মাষ্টার্স কমপ্লিট করেন। মুম্বাইর একটি প্রখ্যাত মেডিক্যাল কলেজ থেকে মেডিসিন এর উপর এম বি বি এস ডিগ্রি অর্জন করেন। অতঃপর ১৯৯১ এর শুরুর দিকে বিখ্যাত ইসলামিক লেকচারার “আহমাদ দিদাত” এর অনুপ্রেরনায় যাকির নায়েক বিশ্বব্যাপী ইসলামী দাও’য়া এর কাজ শুরু করেন।



প্রকৃত পক্ষে পৃ্থিবীর বর্তমান ধর্মীয় অন্ধকারাচ্ছান্নতা এবং নাস্তিকবাদের সাম্রাজ্যের ছড়াছড়িতে যাকির নায়েকের আবির্ভাবটা সময়োপযোগী। ভারতসহ বিশ্বের বহুদেশে ইসলামের আলো তথা সঠিক আল্লাহপ্রেরিত ধর্মকে বিশ্বের কোনায় কোনায় পৌছিয়ে দেয়ার এক ঐতিহাসিক বিপ্লব চালিয়ে যাচ্ছেন মহান এই ব্যাক্তি।



মাঝে মাঝে ভাবি, ড. জাকির নায়েক কেন যে ডাক্তারি পেশা ছেড়ে দিয়ে ইসলাম প্রচার করছেন আর কিছু অন্ধ মুসলিমের ওহাবী, কাফের, ইহুদীদের দালাল এসব গালি শুনছেন? আগে দেখতাম নাস্তিকরা ব্যঙ্গ করত 'জোকার নালায়েক' বলে, এখন আমার মুসলমান ভাইয়েরাও বলে। ডাক্তারি পেশায় থাকলেতো কেউ চিনত না আর গালিও দিতনা।



কেন শুধু শুধু একটা মানুষ দলীয় কারনে গালি শুনবে অপবাদ শুনবে। জাকির নায়েকের একটাই দোষ, তিনি কোন দল করেন না। তিনি কোন দল, মাযহাব, ফেরকা, Sect, Group এর সাথে জড়িত নন। এটাই তার সমস্যা। মানুষ হিসেবে সামান্য ভুল থাকতেই পারে কিন্তু যেভাবে তার নামে চারদিকে মিথ্যাচার, অপবাদ রটানো হচ্ছে এতে মনে হয় তিনি ইসলামের দাঈ হয়ে ভুলই করেছেন।



দল (মাযহাব) মেনে কেউ লেংটা বাবা সেজে ব্যবসা করলেও এতে সমস্যা নেই কিন্তু ডা. জাকির কেন কোট টাই পরেন এটা বড় প্রবলেম। যদিও উনি বলেছেন 'টাই খৃষ্টানদের ক্রুশ থেকে এসেছে' কেউ প্রমান করতে পারলে পরবেন না। সবকিছুর মূলে হচ্চে এই দলীয় গোড়ামী। আর এজন্যই ভারতের ওলামায়ে দেওবন্দ, মাসিক আদর্শ নারী ও মাওলানা ওলীপুরী তার বিরুদ্ধে বই লিখেছেন, যেখানে হাজারো মিথ্যাকথা এবং অপব্যাখ্যা করা হয়েছে।



যেমনঃ ড. জাকির নাকি স্বীকার করেছেন কুরআনে ভুল আছে, বিজ্ঞান দিয়ে কুরআনের সত্যতা যাচাই করতে হবে ইত্যাদি, অথচ এটা চরম মিথ্যাকথা ও অপবাদ। জাকির কেন মাযহাবের বাইরে প্রশ্নের উত্তর দেন এটাই উনাদের ভয়ের কারন।



দেখা গেছে, উপমহাদেশের অধিকাংশ আলেম মাজার,কবরপূজা শিরক বিদআতের সাথে জড়িত কিন্তু ডা. জাকির এসবের বিরুদ্ধে কথা বলেন এবং বর্তমান শিক্ষিত সমাজ তা মেনেও নিচ্ছে। তাই পীরপন্থীরা চোখে সর্ষে ফুল দেখছে আর ভাবছে, সবাই যদি এভাবে কুরআন-হাদীছ পড়ে ও আমল করে জান্নাতে যেতে চায় তাহলে পীর সাহেবের বহুদিনের ফাকিবাজি ও ব্যবসা তো বন্ধ হয়ে যাবে।



পীরসাহেব তার মুরিদদের ছাড়া জান্নাতে যাবেন না, হাশরের মাঠে সুপারিশ করবেন, জান্নাতের ওসিলা হবেন, মানুষ যদি এসব ভ্রান্ত আক্বীদা থেকে সহীহ বিশ্বাসের দিকে ফিরে আসে তখন তো উনাদের কবরকেন্দ্রিক আমল এবং ওরস, নজর-নেওয়াজ ব্যবসায় লাল বাতি জ্বলবে। উনারা তো আর এসব আক্বীদা পরিবর্তন বা সংশোধন করবে না, তাই বাঁচার উপায় হিসেবে জাকির নায়েক কেই বরং তারা পরিবর্তন করে ইহুদী-খৃষ্টানদের দালাল বানিয়ে দিয়েছে। সুন্দর মিমাংশা।



অতীতে ইবনে তাইমিয়া (রহঃ) কে তার যুগের ভন্ড পীর বুজুর্গরা ৮বার জেল খাটিয়েছে অবশেষে জেলখানাতেই এই মহান ব্যক্তিত্বের মৃত্যু হয়েছে। যুগে যুগে এমনই হয়ে আসছে। ভবিষ্যতেও হবে।



আল্লাহ রাব্বুল আলামীন যেন তাকে সু্স্থ রাখেন এবং তার সীমিত সময়ের মধ্যে তাকে দ্বীনের প্রচুর খেদমত করার তাওফীক দেন। আমীন



(সংগৃহিত, সংশোধিত, সংযোযিত)

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৬

সাগর তীরে বলেছেন: জাকির নায়েক বলেছে যে,নবী যদি বেঁচেথাকতেন তাহলে আমার ধারনা তিনিও আজকের মিডিয়াকে সম্পুর্ণভাবে ব্যবহার করতেন ।(মিডিয়া এন্ড ইসলাম ১২৭৩)
এই বক্তব্যেও তার কোরান বিরোধীতার প্রকাশ পেয়েছে।আল্লাহ পাক সুরা আল ইমরান ১৬৯ নং আয়াতে নবী উম্মতের মধ্যে সহীদ দেরও মৃত ধারণা করতেও নিষেধ করেছেন “এবং যারা আল্লাহর পথে সহীদ হয়েছেন কখনও তাদের কে মৃত বলে ধারণা করোনা বরং স্বীয় প্রতিপালকের নিকট জীবিত রয়েছেন”।

হাদীছ শরীফ-এ উল্লেখ রয়েছে, আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “নবী-রসূল আলাইহিমুস্ সালামগণ স্বীয় রওযা শরীফ-এ জীবিত থাকেন। উনারা রওযা শরীফ-এ নামাযও আদায় করেন।” (তারিখে ইস্পাহান ২/৮৩, ফয়জুল ক্বাদীর ৩/১৮৪, আবু ইয়ালা, দায়লামী শরীফ/৪০৪)

হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত আছে, “আল্লাহ পাক-এর নবী-রসূল আলাইহিমুস্ সালামগণ স্বীয় রওজা মুবারকে জীবিত রয়েছেন এবং উনারা খাদ্যও খেয়ে থাকেন।” (ইবনে মাযাহ, মিশকাত, মিরকাত/৩খণ্ড, ২৪১)।

“নিশ্চয়ই হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত মুসা আলাইহিস্ সালামকে উনার রওজা মুবারকে নামাযরত অবস্থায় দাঁড়ানো দেখেছেন। অনুরূপভাবে হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস্ সালামকে দেখেছেন।” (মিরকাত ৩ জিলদ ২৪১ পৃষ্ঠা)

আর ওলীআল্লাহগণের শানেও বলা হয়েছে, “ওলীআল্লাহগণ মৃত্যুবরণ করেন না। বরং তারা অস্থায়ী জগৎ থেকে স্থায়ী জগতের দিকে প্রত্যাবর্তন করেন।” (মিরকাত ৩য় খণ্ড, ২৪১ পৃষ্ঠা)

জাকির নায়েক খৃষ্টানদের সাথে বিতর্ক করতে গিয়ে এক
প্রশ্নের জবাবে স্বীকার করে এসেছেন যে,
কুরআনে ভুল হতে পারে! (নাউযুবিল্লাহ)-
তথ্যসূত্রঃ ডাঃ জাকিরনায়েক লেকচার সমগ্র,
ভলিয়ম-১, পৃষ্টা-৫১২)


জাকির নায়েক বলেছে যে,দাড়ি রাখা ও টুপি পরার কথা কোরান ও হাদিসে নেই {পোশাকের বিধান পৃঃ ১৩৮৯}[Lecture series by Dr.Zaakir Naik, Developedby AHYA Multi-Media- 12 Enlightening Sessions] তার এই বক্তব্য দ্বারা সে প্রমাণ করেছে সে কতবড় গন্ড মুর্খ ও হাদিস সম্পর্কে অজ্ঞ!
হাদীছ শরীফে হুযুর পাক সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম ঈরশাদ করেন “তোমরা (পুরুষরা) দাড়ি লম্বা করো”।
(মুসলিম শ রীফ ১ম খন্ড ১২২ পৃঃ,তিরমীযি শরীফ হাদিস নং২৭৬৩,নেসাঈ শরীফ)জাকির নায়েক বলেছে যে,গীতা ও বাইবেল পড়া হচ্ছে মুস্তাহাব।(মিডিয়া এন্ড ইসলাম ১২৭৩) মহান আল্লাহ পাক সূরা মায়িদার ৪৪ নম্বর আয়াত শরীফ এ ইরশাদকরেন, “আল্লাহ পাক তিনি যা নাযিল করেছেন সে অনুযায়ী যারা আদেশ-নির্দেশ করবে না তারা কাফির ।” আর কোরান হচ্ছে the complete code of human life.অথচ জাকির নায়েক বিধর্মীদের পুস্তক পাঠ করা কে মুস্তাহাব বলছে এবং তা থেকে আদেশ ও নিষেধাজ্ঞাজারী করে কোরানের আইন অমান্য করার প্রচার চালাচ্ছে ।জাকির নায়েক বলেছে যে, মুসলমানদের জন্য টাই পরা জায়িজ। কারণ বাইবেলের কোথাও টাইকে ক্রুশের প্রতীক হিসেবে উল্লেখ করা হয়নি। সে আরো বলেছে, টাই যদি ক্রুশের মত হয়ে থাকে তবে কুর্তা আরো বেশী ক্রুশের মত। সে আরো বলেছে যে,যে কোন পোশাক পরিধান করা যাবে যদি সেটি শরীয়া বিরোধী না হয়। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক) [পোশাকের বিধান১৩৭৯ পৃঃ (Muhammed in various world religious scripture- from the CD -"Presenting Islaam and Clarifying Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)] জাকির নায়েক কত বড় মাপের মূর্খ যে সে বাইবেলে ইসলামী আদেশ-নিষেধ খুজে বেড়ায়!মহান আল্লাহ পাক সূরা ইমরান এর ৮৫ নম্বর আয়াত শরীফ এ ইরশাদ করেন, “যে দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন ধর্মবা মতবাদের নিয়ম-নীতি গ্রহণ করবে সেটা তার থেকে গ্রহণ করা হবে না এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্থদের অর্থাৎ জাহান্নামীদের অন্তর্ভূক্ত হবে ।” আবার হুযুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মিশকাত শরীফ এ ইরশাদ করেন,“যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথে হবে ।”



মহান আল্লাহ পাক কে ব্রাম্ম,বিষ্ণু প্রভৃতি নামে ডাকা যাবে নাউযু বিল্লাহি মিন যালিক (দ্রষ্টব্য:ডাক্তার জাকির নায়েক লেকচার সমগ্র,ভলিয়াম নং ১,পৃষ্ঠা নং ২৬৫)
অথচ মহানআল্লাহ রাব্বুল আলামিনের বাণী হচ্ছে:মহান আল্লাহ পাক কে তাঁর সত্তাগত নামহিসেবে ‘আল্লাহ ‘নামে ডাকতে হবে অথবা যদি তাঁকে গুনগত নামে ডাকা হয়,তাহলে তিনি নিজের যেসকল নাম নির্ধারণ করেছেন, তাঁকে সে নামেই ডাকতে হবে ,যা মহান আল্লাহ পাকের ৯৯ নামরূপে হাদীস শরীফে বর্ণনা করা হয়েছে !(হাওয়ালা,দলিল ,Evidence :আলকুরআন ,সুরাহ বাণী ইসরাইল .আয়াত :১১০/ সুরাহ ত্বহা:আয়াত ৮/ সুরাহ আ ‘রাফ :আয়াত ১৮০/সুরাহ হাশর :আয়াত ২৪ !
হাদীসে নববী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে দলিল evidence ,
সাহীহুল বুখারী ,হাদীস নং ২৭৩৬)কিন্তূ মহান আল্লাহ পাকের ৯৯ নামের মধ্যে ব্রাম্মন,বিষ্ণু প্রভৃতি নাম নেই !তাহলে এ কথার দ্বারা ডাক্তার জাকির নায়েক কেন কাফির হবেনা ??? শুধুকি মূর্খরা কুফুরী করলেই কাফির হবে আর শিক্ষিতরা করলে কাফির হবেনা??? ! আমাদের ভালো ভাবে মনে রাখতে হবে যে, ইসলামের শুরুথেকেই ইসলাম এর শত্রুরা (খ্রিস্টান,ইয়াহুদী) ইসলামের বিপক্ষে কাজ করার জন্য মুসলমানদের থেকেই লোক নির্বাচন করেছে ,মোসলমান নামধারী ইস্কলার দের দারাই ইসলামের ক্ষতি ও বিরোধিতা করিয়েছে !তাই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে!যুগ যুগ ধরে এটাই আমরা দেখে এসেছি যাদেরকে খ্রিস্টান .ইহুদিরা সাজায় তারা প্রথমে বিশ্ববেপি চমক লাগায় আর যখন সরলমনা মানুষের হৃদয়ে প্রবেশ করে ইসথান করে নেয় তখনি শুরুহয় আসল মিশন ,আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত ওয়াল কারীম আমাদের সকলকে সহিহ বুঝ দিন ও শয়তান মালাউন থেকে রক্ষা করুন
আল্লাহুম্মা আমীন ইয়া আরহামার রাহিমীন ইয়া আকরামাল আকরামীন ইয়া আহ্সানাল খালিকীন বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন!
ইসলাম ধর্মে চারজন মহিলা নবী এসেছেন। তারা হলেন: বিবি মরিয়াম (আ.), বিবি আছিয়া
(আ.), বিবি ফাতিমা (রা.), বিবি খাদিজা (রা.)। [ডা. জাকিরনায়েক লেকচার সমগ্র, ভলিউম-১, পৃষ্ঠা-৩৫৫]
ইসলামের আকিদা হচ্ছে- পৃথিবীতে মহান আল্লাহ শুধু পুরুষদের মধ্য থেকে নবী-রাসূল পাঠিয়েছেন। কোনো মহিলাকে নবী করে পাঠানো হয়নি। আর নবী নন এমন কোনো ওলিয়ে কামেল-বুযুর্গকে কোনোরূপদৃষ্টিকোণ থেকে নবী বলা যাবে না।
[তথ্যসূত্র: সূরা মুমিন, আয়াত: ৭৮/ সূরা হজ্জ, আয়াত: ৭৫]

হিন্দুদের রাম এবং কৃষ্ণ সম্পর্কে ইসলামের নবী হওয়ার সম্ভাবনা প্রকাশ।
[লেকচার সমগ্র, ভলিউম-২, পৃষ্ঠা-১৬২]
ইসলামের আকিদা হচ্ছে-পবিত্র কুরআন ও হাদিসে যে সকল নবী-রাসূলের কথা বলা হয়েছে, তাদেরকেই নবী-রাসূল হিসেবে বিশ্বাস করতে হবে। অন্য কাউকে নির্দিষ্ট করে নবী-রাসূল বলে ধারণাও করা যাবে না।
[তথ্যসূত্র: সূরা মুমিন, আয়াত: ৭৮]

৪. রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর রওযা শরিফেরভিতরে মৃত।
[লেকচার সমগ্র, ভলিউম-৫, পৃষ্ঠা-৯৫]

মুসলমানদের আকিদা হচ্ছে-রাসূলুল্লাহ (সা.) আলমে বরযখে নিজ কবর মুবারকে সশরীরে জীবিত আছেন। তাইতো কোনো মুসলমান দূর থেকে রাসূলুল্লাহ (সা.) -এর প্রতি দরূদ ও সালাম পাঠ করলে সেই ব্যক্তির প থেকে তা ফেরেশতার মাধ্যমে রাসূলুল্লাহ (সা.) -এর নিকট পৌঁছানো হয়এবং তিনি তাগ্রহণ করেন। এছাড়া কেউ রওযা মুবারকের নিকট এসে সালাত ও সালামপাঠকরলে তা রাসূলুল্লাহ (সা.) সরাসরি গ্রহণ করেন। এ হায়াতুন নবী (সা.) -এর আকিদা ইসলামের দলিল দিয়ে প্রমাণিত।
[তথ্যসূত্র: সহিহ মুসলিম, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা-১৭৮/ সুনানু বাইহাকি, হাদিস: ১৫৮৩/ সুনানু দারিমি, হাদিস: ২৭৭৪/ মুসনাদে আহমদ, ৩য় খন্ড, পৃষ্ঠা-১৫৬]
কিতাবে আরো উল্লেখ আছে, “নিশ্চয়ই হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রওযা মুবারকে জীবিত অবস্থায় আছেন।” (মিরকাত/২/২২৩)
হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, হযরত আউস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক যমীনের জন্য নবী-রসূল আলাইহিমুস্ সালামগণের শরীর মুবারককে ভক্ষণ করা (নষ্ট করা) হারাম করে দিয়েছেন।” (আহমদ, আবু দাউদ, ইবনে মাযাহ, ইবনু হিব্বান, মুস্তাদরাকে হাকিম, কানযুল উম্মাল, মিরকাত)
হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো ইরশাদ করেন, “যে ব্যক্তি আমার রওযা মুবারকের নিকট এসে আমার প্রতি দুরূদ শরীফ পাঠ করে আমি অবশ্যই তার দুরূদ শরীফ শুনতে পাই।” (বায়হাক্বী, মিশকাত/৮৭)


৫. পবিত্র কুরআন শরিফের মধ্যে ব্যাকরণগত ভুল আছে বলে স্বীকার।
[লেকচার সমগ্র, ভলিউম-১, পৃষ্ঠা-৫১২]

পবিত্র কুরআন মহান আল্লাহর কিতাব। তা সম্পূর্ণ নির্ভুল। কোনোরূপ ভুলেরসামান্য সন্দেহের অবকাশও এতে নেই। পবিত্র কুরআনে কোনোরূপ ভুল আছে বলা বা এরূপ অভিযোগ কোনোভাবে মেনে নেয়ার ফলে ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে।
[তথ্যসূত্র: সূরা বাকারা, আয়াত: ২]
৬. সাহাবি (রা.) রাসূলুল্লাহ (সা.) -এর নামে মিথ্যা হাদিস বর্ণনা করেছেন।
[লেকচার সমগ্র, ভলিউম-৫, পৃষ্ঠা-৭৬]

মুসলমানদের আকিদা হচ্ছে-রাসূলুল্লাহ (সা.) -এর সান্নিধ্যপ্রাপ্ ত সাহাবিগণ সত্যের মাপকাঠি। তাঁরা কখনও রাসুলুল্লাহ (সা.) -এর নামে মিথ্যা কথাবা হাদিস হাদিস প্রচার করেননি। না জীবদ্দশায় আর না ওফাতের পর।
[তথ্যসূত্র: সূরা বাকারা, আয়াত: ১৩৭/ সহিহ মুসলিম]

৭. হিন্দুদের ‘বেদ’ বইটা আল্লাহপাকের বাণী হতে পারে।
[লেকচার সমগ্র, ভলিউম-২, পৃষ্ঠা-১৬২]
ইসলামের আকিদা হচ্ছে- আল্লাহ তায়ালা প্রধান চারটি আসমানি কিতাব ছাড়াও বিভিন্ন নবীর প্রতি ১০০টি সহিফা অবতীর্ণ করেছেন। কিন্তু হিন্দুদের বেদ আল্লাহর কিতাব হওয়ার ব্যাপারে কুরআন ও হাদিসের কোথাও কিছু বলা হয়নি।তাই এ জাতীয় বইকে আল্লাহর কিতাব হওয়ারধারণাও করা যাবে না।
[তথ্যসূত্র: মিশকাত, ১ম খন্ড, ২৩৪ পৃষ্ঠা]
এছাড়া ডা. জাকির নায়েক আরও যে সব ভ্রান্ত মতবাদ ও আকিদা প্রচার করে যাচ্ছেন তা থেকে কিছু দৃষ্টান্ত উল্লেখ করছি।
৮. পবিত্র কুরআন স্পর্শ করার জন্য কোনো উজুর প্রয়োজন নেই।
[লেকচার সমগ্র, ভলিউম-২, পৃষ্ঠা-৬২৬]
৯. হায়েজ- নেফাস অবস্থায় মহিলারা পবিত্র কুরআন স্পর্শ করতে পারবে।
১০. পুরুষ ও মহিলাদের নামাজের পদ্ধতিএকই।
[লেকচার সমগ্র, ভলিউম-১, পৃষ্ঠা-৫৮০]

১১. একই দিন ঈদ ও জুমআ হলে জুমআর নামাজপড়ার দরকার নেই।
[লেকচার সমগ্র, ভলিউম-৫, পৃষ্ঠা-৪৭৬]
১২. জুমআর খুতবা আরবিতে হওয়া জরুরি নয়।
১৩. তারাবির নামাজ আট রাকাত, বিশ রাকাতের কোনো প্রমাণ নেই।
১৪. প্যান্ট, শার্ট ও টাই। এগুলো নামাজের পোশাক।
[লেকচার সমগ্র, ভলিউম-২, পৃষ্ঠা-৫৪]
১৫. মহিলাদের চেহারা না ঢাকলেও পর্দাহয়ে যাবে।
১৬. মহিলাদের মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়াতেকোনো অসুবিধা নেই।
[লেকচার সমগ্র, ভলিউম-১, পৃষ্ঠা-৩৫৫]
১৭. কাকড়া-কচ্ছপ সব হালাল।
১৮. রাসূলুল্লাহ (সা.) -এর একাধিক বিবাহে রাজনীতিক উদ্দেশ্য ছিল।
১৯. হযরত আলী (রা.) উম্মতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ।
২০. কাযা নামাজ পড়ার দরকার নেই।
২১. মাযহাব চতুষ্টয় এবং এসবের সাথে সম্প”ক্ততা ইসলামের মাঝে ফাটল।





২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৫

বাঘ মামা বলেছেন: ডাঃ জাকির নায়েকের বক্তব্য বুঝার মত মেধা বিধাতা সবাইকে দেননি।

যাদের স্বার্থে লাগে তারাই তার বিরুধিতা করেন।
সকল ধর্ম ব্যবসায়ীদের চক্ষুশূল তিনি এটা স্পষ্ট প্রমানিত।

৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৬

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: বাঘ মামা'র সাথে সহমত

৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০

আজও আমি একা বলেছেন: বাঘ মামা ১০০% ঠিক বলেচেন

৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫২

আফিফা মারজানা বলেছেন: জাকির নায়েককে নিয়ে তেমন জানিনা ।তবে প্রথম কমেন্টকারী যা বললেন সেটা যদি সত্যি হয় তবে খুব খারাপ কথা ।আশা করি পোস্টদাতা যৌক্তিক উত্তর দিয়ে ডিফেন্স করবেন ।

৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

উমাইর চৌধুরী বলেছেন: বাঘ মামা বলেছেন: ডাঃ জাকির নায়েকের বক্তব্য বুঝার মত মেধা বিধাতা সবাইকে দেননি।

যাদের স্বার্থে লাগে তারাই তার বিরুধিতা করেন।
সকল ধর্ম ব্যবসায়ীদের চক্ষুশূল তিনি এটা স্পষ্ট প্রমানিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.