![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃষ্টান কিংবা অন্য যে ধর্মের মানুষের উপর নির্যাতন হোক তার বিপক্ষে আমার অবস্থান। মানবতা যখন ভুলুন্ঠিত হয় তখন তা কোনো ধর্ম বা জাত দেখে ভুলুন্ঠিত হয়না। মিয়ানমার, সিরিয়া, ফিলিস্তিন, ইয়েমেন, গাজা, নাসিরনগর কিংবা গাইবান্ধা প্রতিটা ঘটনাই আমাকে কষ্ট দেয়। কিন্তু আমি খুব অবাক হয়ে যাই যখন দেখি কোনো নির্যাতন এর পর অনেকেই ধর্মের নামে, জাতপাতের নামে বিভেদ রচনা করে। একজন নিপীড়িত মুসলমান আর নিপীড়িত হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃষ্টানের মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই।
ফেইসবুক, ব্লগে কিছু লোক তাদের অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য দীর্ঘদিন যাবৎ সাম্প্রদায়িক উস্কানিযুক্ত লেখা, ফটোশপ বা ক্রপ করে ছবি পোস্ট দিয়ে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ানোর চেষ্টা করে। অনেকেই তাদের ফাঁদে পা দিয়ে এইসব ভুয়া ছবি নিয়ে আলোচনা করি, উত্তেজিত হই, সোসাল মিডিয়ায় (ফেইসবুক, টুইটার, ব্লগ, ইনস্টাগ্রাম) শেয়ার দেই। মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়ে যে কোনো ধরনের সাম্প্রদায়িক উস্কানি দেয়া বন্ধ করতে হলে আমাদের কে সচেতন থাকতে হবে।
একটি ব্যাপার পরিষ্কার করে বলি, মায়ানমার বা বার্মাতে সেনা নিয়ন্ত্রিত সরকার। সেখানে ইন্টারনেট ব্যবহার খুবই সীমিত। সাংবাদিকতা, ফটো তোলা বা ফেইসবুকে এইসব শেয়ারিং সেখানে বাংলাদেশের মত নয়, খুবই কড়াকড়ি এবং নজরদারির ভিতর চলে। কোনো ধরণের হত্যাকাণ্ড ঘটলে তা ফেইসবুকে আসা প্রায় অসম্ভব। তাই যে বীভৎস ছবিগুলো দেখে আপনি আঁতকে উঠছেন তার অধিকাংশই ভুয়া এবং অসৎ উদ্দেশ্যে ছড়ানো। ভুয়া ছবিগুলো শেয়ারের কারণে যে কারো ফেইসবুক গ্রাফিক ভায়োলেন্স এক্টে একাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যেতে পারে।
মায়ানমারে রোহিঙ্গাদের উপর যে বর্বরতা চলছে সেটা কখনই কাম্য না। এদের প্রতি মানবিক আচরন করা হোক এটাই চাই। মায়ানমারে রোহিঙ্গারা নির্যাতিত তা সারা বিশ্ব জানে। তারা সেদেশের কর্তৃপক্ষ দ্বারা নির্যাতনের স্বীকার হচ্ছেন, নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এটা যেমন সত্য ঠিক তেমনি রোহিঙ্গা নির্যাতন ও গণহত্যা বলে যে ছবিগুলো ছড়ানো হচ্ছে তার বেশিরভাগই ভুয়া। মায়ানমারে রোহিঙ্গাদের উপর নিন্দনীয় নির্যাতন এর ঘটনা বুঝানোর জন্য প্রকৃত ছবিগুলোই যথেষ্ট। কিন্তু তবু বিভিন্ন সময়ে ঘটা অন্যদেশের বিভিন্ন ভয়াবহ ঘটনার ছবিগুলো মায়ানমারের রোহিঙ্গা নির্যাতন ও হত্যার ছবি বলে অপপ্রচার চালানোর পিছনে অবশ্যই কারন আছে। এই ছবিগুলো শ্রীলংকার তামিল হত্যাকাণ্ড, চীন, সিরিয়া, ইয়েমেন, আফ্রিকা বা অন্যান্য অঞ্চলের বিভিন্ন সময়ে ঘটে যাওয়া হত্যাকাণ্ড কিংবা ভয়াবহ দুর্ঘটনা থেকে নেয়া। রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে বক্তব্যরত বৌদ্ধ ধর্মগুরুদের যে ভিডিওটি অনলাইনে প্রচারিত হচ্ছে তাও এডিটিং করা, এবং ২০১৩ সালের।
কেনো এইসব ভুয়া ছবি শেয়ারিং?
খুব ঠান্ডা মাথায় দেশের সরলমনা মুসলমানদের ধর্মীয় আবেগকে কাজে লাগিয়ে, পরিস্থিতি আরো রগরগে করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা চালাচ্ছে ধর্মান্ধ মৌলবাদী গোষ্ঠী। তাছাড়া দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করে রাজনৈতিক ফায়দা লাভের জন্য একটি গোত্র সর্বদা তৎপর।
আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, ফেইসবুকে এইরকমই একটি ভুয়া ছবি শেয়ারিং এর ঘটনাকে কেন্দ্র করেই চট্টগ্রামের রামু’র ঘটনা ঘটেছিলো।
আরেকটা ব্যাপার কিছু দিন আগে ইয়েমেন এ মুসলিম দেশগুলোর হর্তা কর্তা আরেক দেশ সৌদি আরব বোমার পর বোমা মেরে প্রচুর সংখ্যক মুসলমান মেরে ফেললো। অথচ সেই ঘটনার তেমন কোনো প্রতিবাদ ফেইসবুকে দেখিনি। কেনো বলতে পারেন? কারণ এতে বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করা যাবে না, তাছাড়া এক্ষেত্রে এইসব ধর্মান্ধ ও দলকানা নেতাদের বিপদে পড়ার সম্ভাবনাও আছে।
সোসাল মিডিয়ায় (ফেইসবুক, টুইটার, ব্লগ, ইনস্টাগ্রাম) আমরা প্রতিদিন অনেক কিছুই শেয়ার করি। খেয়াল রাখতে হবে, আমাদের ধর্মীয় আবেগকে কাজে লাগিয়ে কোন ব্যক্তি বা দল যেনো তাদের হীন উদ্দেশ্য হাসিল করতে না পারে। তাই সোসাল মিডিয়ায় লেখালেখি বা কোনকিছু দেয়ার আগে ভালোভাবে যাচাই বাচাই করে নিন ।
মায়ানমারের নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের জন্য মিডল ইস্ট এর বিরাট বিরাট ধনী মুসলিম দেশগুলা সহ সমগ্র বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রগুলোর সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়া উচিত। আসুন আমরা ধর্ম বা জাতপাত দেখে নয় বরং মানুষের কষ্ট বোঝার চেষ্টা করি।
রোহিঙ্গা নির্যাতন ও হত্যার কথা উল্লেখ করে যেসব ভুয়া ছবি ছড়ানো হচ্ছে কিংবা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে সে রকম কিছু ছবি..
প্রথম ছবি : ২০০৯ সালের জানুয়ারী মাসে ১৭৪জন রোহিঙ্গা সমুদ্রপথে পারি জমালে থাই জলসীমা থেকে তাদের বিতারিত করে থাই পুলিশ। অসহায় অবস্থায় সমুদ্রে ভাসমান থাকলে ইন্দোনেশিয়ার লোকজন এদের উদ্ধার করে। প্রমাণ- http://bit.ly/1czJ6Ch
দ্বিতীয় ছবি: ছবিটি ২০০৪ সালের। থাই আর্মিরা বেশ কিছু থাই মুসলিমকে গ্রেফতার করলে তাদের আত্মীয়স্বজনরা বিক্ষোভ করলে ওদেরও গ্রেফতার করে (প্রায় ৮০ জন) ক্যাভার্ড ভ্যানে গাদাগাদি করে আটকিয়ে রাখায় দমবন্ধ হয়ে এরা মারা যান। প্রমাণ- http://bit.ly/1cbYXke
তৃতীয় ছবি: দালাইলামা ইস্যুতে চীন আর তিব্বতের দীর্ঘদিনের জটিলতার মাঝে চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিনতাওয়ের ভারত সফরের আগেরদিন (২০১২ সাল) দিল্লীনিবাসী জামপেল ঝেসি নামে তিব্বতীয়ান ২৭ বছরের নাগরিক নিজের গায়ে পেট্রোল ছিটিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। প্রমাণ- http://bit.ly/1FxrA9a
চতুর্থ ছবি: ২০১০ সালে তিব্বতের জুসু নামক স্থানে ৬.৯ মাত্রার ভুমিকম্পের ফলে সরকারিভাবে ২৭০০ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়, নিখোজ অনেক। বেঁচে থাকা ভিক্ষুরা কোনো উদ্ধারকর্মীদের আসার আগেই নিজেরা আহত/নিহতদের উদ্ধার করে। দ্রুত নিহতদের সৎকার করার ব্যাবস্থা নেন । প্রমাণ- http://bit.ly/1AMpEht , http://bit.ly/1vgWj6u
পঞ্চম ছবি: ২০১০ সালে কঙ্গোর সাঙ্গে গ্রামে তেলের ট্যাঙ্কার বিস্ফোরণে ২৩০ জন পুড়ে ও দমবন্ধ হয়ে মারা যায়। প্রমাণ- http://reut.rs/1Fw721z
ষষ্ঠ ছবি: বাচ্চাদের নিয়ে আরোও কিছু ছবি আছে। যেমন একটা ঘরে কিছু মৃত শিশুকে রাখা হয়েছে। একটা শিশুর বুকের কাছে জামা ধরে একহাতে নিয়ে যাচ্ছে, ইত্যাদি। প্রমাণ- http://bit.ly/1FxE7cI
সপ্তম ছবি: আলোচ্য ছবিটা হাইতির ভুমিকম্পের পর মর্গের ছবি। প্রমাণ- http://ind.pn/1czNtNR
অষ্টম ছবি: একটা শিশুর খেলনা বন্দুক নিয়ে নিছক খেলা করা। প্রমাণ- http://bit.ly/1eRlNFN
নবম ছবি: মহিলা তার স্ট্যাটাসে লিখেছে- bago ko nga plang alagang aso haha...lakas ng tama ng anak ko sunod sunuran namn..#dami kong tawa d2 grabe... এর অর্থ খুঁজতে গিয়ে পেলাম -"Meet my new pet puppy hahaha…my son is crazy obeys whatever I told him to do…just give me a big laugh…" প্রমাণ- http://bit.ly/1cAgUiC
দশম ছবি: তামিল টাইগারদের উৎখাতে শ্রীলঙ্কান সামরিক অভিযানে যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত হয়। প্রমাণ- http://bit.ly/1cBzt6f
একাদশ ছবি: এলটিটিই এর বিরুদ্ধে শ্রীলংকান সেনাবাহিনীর অভিযানে হত্যাযজ্ঞ ঘটেছিল সেগুলির ছবি- http://bit.ly/1JqeaCZ
দ্বাদশ ছবি: ইসলামী জঙ্গী বোকো হারাম কর্তৃক খৃষ্টান নাইজেরিয়ানদের হত্যার ছবি এটা।- http://bit.ly/1FB1iTv
ত্রয়োদশ ছবি: ২০১২ সালে তিব্বতী ভিক্ষুদের চীনা পুলিশ এরেস্ট করে। প্রমাণ- http://bit.ly/1H6RqX5
চতুর্দশ ছবি: ছবিটা রোহিঙ্গাদের হত্যার নয়, আইএসআইএস (ISIS) দ্বারা খৃষ্টান নাগরিক হত্যা। প্রমাণ- http://bit.ly/1ROtKKf
পঞ্চদশ ছবি: পুলিশ জিম্বাবুয়ের এক শরনার্থীর গায়ের আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে। দক্ষিন আফ্রিকার স্থায়ী জনগন জিম্বাবুয়ে থেকে আগত উদ্বাস্তুদের আক্রমণ করে, মানুষের গায়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। প্রমাণ- http://bit.ly/1BNMVul এর ২য় ছবি।
ষষ্ঠদশ ছবি: স্ত্রী প্রতারণা করায় ম্যাচেটি দিয়ে স্বামী বেচারা আক্রমন করেছে স্ত্রীর উপর। প্রমাণ- http://bit.ly/1KejoRq
সপ্তদশ ছবি: তামিল টাইগারদের উৎখাতে শ্রীলঙ্কান সামরিক অভিযানে যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত হয়। প্রমাণ- http://bit.ly/1IhfKEd
অষ্টদশ ছবি: কাহিনী আসলে সেই চীন-তিব্বত ক্যাচালের। প্রমাণ- http://bit.ly/1IgWOpa, http://bit.ly/1KdXSMW
উনবিংশ ছবি: এটা কম্বোডিয়ার একটা দুর্ঘটনার ছবি। ১৮ চাকার লরীর সাথে দুর্ঘটনায় বাচ্চা মেয়েটার মাথা পৃথক হয়ে গেছে। বাবা মেয়ের মাথা ধরে আছে, আর মা মেয়ের শরীর ধরে নির্বাক হয়ে গেছে। প্রমাণ- http://bit.ly/1QbrUWf, http://cnn.it/1KIG3DC
বিংশ ছবি: ব্যাংককের পথে বে আইনি বাইক চালানোয় ৪২৫ জনকে বাইকসহ আটক করে এভাবেই শুইয়ে রাখা হয়। অথচ এই ছবিই হয়ে ওঠে রোহিঙ্গা অত্যাচারের গল্প grin emoticon প্রমাণ- http://bit.ly/1IhmYbk
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কোনো ছবি সন্দেহ হলে গুগল ইমেজ সার্চের সাহায্য নিন।
কিভাবে গুগল ইমেজ সার্চ ব্যবহার করতে হয়?
গুগল ইমেজ সার্চ খুবই প্রয়োজনীয় সার্চ ইঞ্জিন। এখানে সহজেই প্রয়োজনীয় ছবি খুঁজে পাওয়া যায়। আবার কোনো ছবির তথ্য সূত্র খোঁজে বের করতেও এর জুড়ি নেই। কীভাবে করবেন?
যে ছবি সম্পর্কে আপনার সন্দেহ আছে বা তথ্যানুসন্ধান করতে চান সেই ছবি ওয়েবসাইট বা ফেইসবুক থেকে ডাউনলোড করে আপনার পিসিতে সেইভ করে নিন।
কম্পিউটার থেকে https://images.google.com/ এ যান। সেখানে ক্যামেরা চিহ্নিত অংশে ক্লিক করে Upload an image এ ক্লিক করুন। ছবি Browse এর অপশনে ক্লিক করে আপনি আপনার ছবিটি আপলোড করা মাত্রই গুগল ছবিটি সম্পর্কিত সকল তথ্য আপনাকে জানিয়ে দেবে।
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমরা যখন জামাত, শিবির, ছাত্রলীগ, ছাত্রদল ও মোল্লা শফির লোকদের সাথে টেক্কা দিয়ে টিকে আছি বাংলাদেশে, কেহ আমাদেরকে সহজে বোকা বানাতে পারবে না; আপনার খবর কি, যা লিখেছেন, সেটার অর্থ বুঝেন তো?
২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪২
মোঃ মাজহারুল ইসলাম মিরাজ বলেছেন: ক্লিয়ার করেন
৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
পাতলা ডাল ও গরম দুধ খান, ক্লিয়ার হবে।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০০
মোঃ মাজহারুল ইসলাম মিরাজ বলেছেন: যদি কোনো ভুল করে থাকি সেটা ধরিয়ে দিন। অন্যথায় পাকনামি মার্কা কথা বলার কারন কি?
৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪০
শামস 8929 বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। পোষ্টটা খুব ভাল লেগেছে। আমরা সবাই মুসলমান বলে মুসলমানদের প্রতি আমাদের সহানুভুতি থাকবে এটা খুবই স্বাভাবিক- কিন্তু মিথ্যাচারকে ধিক্কার জানাই। আমি নিজে অনেকগুলো ছবি সার্চ করে দেখেছি--- ধিক্কর জানাচ্ছি মিথ্যাচারীদের -- নির্যাতিত রোহঙ্গিাদের জন্য সমবেদনা অবশ্যই আছে।।।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২৮
মোঃ মাজহারুল ইসলাম মিরাজ বলেছেন: ওয়েলকাম
৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৪২
পাগলাগরু বলেছেন: আমি নিজেই তো কিছু ভুয়া ছবি আর ভিডিও ভাইরাল করলাম। হে হে
৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৫
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে এই সকল ভুয়া ছবিগুলি নিয়ে অনুসন্ধান করার এবং আমাদেরকে শেয়ার করার জন্য | রোহিঙ্গাদের প্রতি যে চরম নিষ্ঠুর নির্যাতন হচ্ছে তার প্রতি আমাদের সকলকে এক হয়ে প্রতিবাদ জানাতে হবে | তবে এই প্রতিবাদ অবশ্যই কোনো মিথ্যা প্রপোগান্ডা বা ভুয়া ছবির আশ্রয় নিয়ে নয় | মিথ্যা কখনোই কোনো ধর্মালম্বীদের মানবিক আবেদনের অবলম্বন হতে পারে না | যারা এই ভুয়া ছবির দিয়ে সামাজিক মাধ্যমে এই প্রচারণা চালাচ্ছেন তারা শুধু বার্মার নির্যাতিত রোহিঙ্গা ভাইবোনের এই অমানুষিক যন্ত্রণাকেই উপহাস করছে না, বিশ্বের সকল মুসলিমদের আবেগ এবং সহানূভতিকেও তারা উপহাস করছে |
৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভালো পোষ্ট সোকেসে রাখলাম
৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: +++++++
৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩
ching বলেছেন: এই প্রতিবাদ অবশ্যই কোনো মিথ্যা প্রপোগান্ডা বা ভুয়া ছবির আশ্রয় নিয়ে নয়
১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ফেজবুক থেকে রোহিঙ্গাদের নিয়ে বেশ কয়টি ছবি আমি আপনার দেখানো মতে গুগুলএ চেক করলাম দেখলাম ছবিগুলো অন্য কোথাও থেকে দিয়ে রোহিঙ্গাদের বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে....... অবশ্যই রোহিঙ্গাদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বলছি, আপনারা সঠিক তথ্য তুলে ধরুন, মিথ্যে ছবি দিয়ে প্রকৃত পক্ষে রোহিঙ্গাদের থেকে বিশ্বের চোখ অন্য দিকে ঘুরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করবেন না।
সেই সাথে শান্তিতে নোবেল পাওয়া সুচির নোবেল কেড়ে নেওয়ার জন্য জোর দাবী জানাচ্ছি।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ভালো পোস্ট। +++=++