![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুলতানা কামালের বিচার চাওয়া কিংবা তার হাড্ডি গোশত আলাদা করতে চাওয়ার আগে একটু দেখে নিলে ভালো হয়না যে সে করছে টা কি?
তারপর দরকারবোধে না হয় ফাসিও চাইলাম..
প্রথমেই খেয়াল করার বিষয় হইলো যেই মন্তব্যটা নিয়ে হেফাজতসহ কতিপয় হুজুগে পাবলিক সুলতানা কামালের বিপক্ষে দাড়াইছে সেইটা মূলত টকশোতে দেয়া হেফাজত নেতারই মতামত।
একসাথে সম্পূর্ন ভিডিওটা দেখলেই বুঝতে পারবেন যে সুলতানা কামাল নিজে আগ বাড়িয়ে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে কিছু বলতে যান নি। টকশোর এক পর্যায়ে হেফাজত নেতাই প্রথম বলেছিলো "সুপ্রীম কোর্ট প্রাঙ্গণে ধর্মীয় কিছু থাকা উচিৎ নয়।"
প্রতু্ত্তরে সুলতানা কামাল হেফাজত নেতার কথার মূল বক্তব্য অনুসারেই একটা মন্তব্য করেছেন, যাতে হেফাজত নেতা এটা বুঝতে পারেন যে তার মতামত স্ববিরোধী।
তাই সুলতানা কামালের বিরুদ্ধে হেফাজতের এই বেহুদা জারিজুরি ও হুমকি ধামকি দেয়াটা কি তাদের ধর্মব্যবসার অংশ, নাকী রাষ্ট্রের বিরাট উপকার নিজ মেধা দিয়ে বুঝে নিন।
এখন তাইলে যারা সুলতানা কামালের বিচার চায়, তার হাড্ডি গোশত রাখতে চায় না তাদের কাছে জানতে চাই....
মসজিদ তো আমাদের পবিত্র ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান।
হেফাজতের নেতায় যে বলল সুপ্রীম কোর্ট প্রাঙ্গণে ধর্মীয় কোনো কিছু রাখা যাবে না, তার মানে কি দাড়ায়..??
কোর্ট প্রাঙ্গণে ধর্মীয় কিছু না রাখার পক্ষে মতামত দিয়ে সে তো মসজিদও না রাখার কথা বলছে।
আপনারা কি হেফাজত নেতার এই কথার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছেন?
২| ০৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:২৩
খরতাপ বলেছেন: সুলতানা কামালের মত নামে মুসলিম মন মানসিকতায় হিন্দু একজন মহীয়সী নারীকে একজন আলেমের সাথে তর্ক করার জন্য ডাকা হল কেন টক শোতে? মুখ ফস্কে অনেকেই অনেক কথা বলে ফেলে। মিডিয়ার কাজ হল যে অংশটুকু উত্তেজনা তৈরি করে, সেটুকু রেখে বাকিগুলো ডিলিট করে ফেলা যাতে জনগণ খায়।
নিজামীর 'বাংলা ভাই বলে কেউ নেই' অথবা মূজাহিদের 'দেশে কোন যুদ্ধাপরাধী নেই' বলার পর চেতনাবাজদের যে রাম চুল্কানি শুরু হয়েছিল, কোন বুঝবান ব্লগার তো তখন এগিয়ে আসেনি তারা ের আগে পিছে কি কথা বলেছে - তা নিয়ে ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করতে? কিন্তু এই মহীয়সী নারীকে বাচাতে সবার এত আকুলতা কেন?
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৪:০৮
জগতারন বলেছেন:
সুলতানা কামাল তার মায়ের মতই নাস্তিক। সে ও তার মা নাস্তিক হোক বা হিন্দু স্বোয়ামী ধরুক তাতে আমার বা আমাদের কিচ্ছু যায় আসেনা তা তছলিমা নাসরীনের মতো প্রচার করে ৯০ ভাগ মুসলমানদের দেশে অন্যকে প্রভাবিত করা দোসেরই বলতে হব্বে।