নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৭১ সালের পর থেকে আজ পর্যন্ত আমরা বেশিরভাগই চেতনা বিশ্বাসী। যেমন - মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, স্বাধীনতার চেতনা। আবার কিছু আছে চেতনা বিরোধী। এই চেতনা বিরোধী মানেই পাকিস্তানের দালাল, রাজাকার, আল বদর, আল সামস। আমিও স্বাধীনতা স্বপক্ষ শক্তি চেতনাধারী। স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত চেতনা নিয়ে আমি নিজেও অনেক লাফালাফি করেছি এবং অন্যকেও লাফালাফি করতে দেখেছি। আবার অনেককে দেখেছি আমার চেয়েও অনেক বেশি চেতনাধারী। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা চেতনা করে মুখে ফেনা তুলে জান দিয়ে ফেলে। মুখে ফেনা তোলা এই চেতনাধারীরা শুধু মুখেই চেতনাধারী নয় চেতনা বাণিজ্যেও চেতনাধারী। চেতনার দোহাই দিয়ে তারা কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছে। অনেকেই লন্ডন, আমেরিকা, দুবাইতে বাড়ি গাড়ি করে পাড়ি জমিয়েছে। সেই দৃষ্টিকোন থেকে আমার প্রশ্ন হলো-- চেতনার দোহাই দিয়ে যারা কোটি কোটি টাকা দুর্নীতি করেছে, লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে ব্যাংকগুলো ফাঁকা করেছে, জনগণকে আর্থিক সমস্যার সম্মুখিন করেছে তারা কোন চেতানায় বিশ্বাসী আর আমার মতো ভাতে মরাগুলো কোন চেতনায় বিশ্বাসী। স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তির চেতনায় বিশ্বাসী কাকে বলবো, দুর্নীতি না করা ভাতে মরা লোকগুলো না দুর্নীতি করা টাকা পাচারকারীগুলো?
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১১
পবন সরকার বলেছেন: ঠিক বলেছেন, চেতনা চেতনা করে লুটপাট করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বারোটা বাজিয়েছে
২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
চেতনা খারাপমুখী হয়েছিলো,এখনো আছে তাই ঐটাই বলেছেন।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৩
পবন সরকার বলেছেন: চেতনার দোহাই দিয়ে যদি দেশের উন্নয়ন হতো তাহলে চেতনা নিয়ে কেউ কথা বলতো না, চেতনাওয়ালাকে মাথায় তুলে রাখতো।
৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আওয়ামী লীগের একটাই চেতনা হলো মুক্তিযুদ্ধ।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪১
পবন সরকার বলেছেন: দেশের আটানব্বই ভাগ মানুষই তো মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত ছিল, এই চেতনা একমাত্র জামাত ছাড়া সব মানুষের শুধু আওয়ামীলীগের একার না।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যে যতবেশি চেতনাধারী ছিল সে তত বেশি দেশের বারোটা বাজিয়েছে। চেতনাধারীরাই বেশি লুটপাট করেছে। লুটপাটকে চেতনা দ্বারা জায়েজ করেছে অথবা বলা যেতে পারে চেতনা দ্বারা লুটপাটকে আড়াল করেছে।