১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

পাললিক মন বলেছেন: মন্তব্য স্বাগত:

২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আসলে বয়সের দুষ , নতুন নেতৃত্ব আসলে দেশ আবার টাণ্ডা হয়ে যাবে ।।

৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২১

শফিক আলম বলেছেন: আপনি মৌলবাদও ভাল বুঝেন, হাসিনার বাবাকেও ভাল বুঝেন, মুক্তিযুদ্ধকেও বুঝেন সন্দেহ নাই। আপনার অবস্থানটা পরিস্কার।

৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

শফিক আলম বলেছেন: তবে কি, ২০০১-২০০৬ এর শাসকাল ইদানিংকার গন্ডগোলের কারনে আমরা মোটামুটি ভুলে গেছি। অন্যদিকে, ২০০৬-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অবস্থা কি হয়েছিল সেটাও ভুলতে বসেছি। ঐ যে সেই ইয়েস উদ্দিন, আঃ আজিজ, ইত্যাদি।

৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

অপ্রিয় বলেছেন: আপনার জন্য একটা সুসংবাদ আছে...

"কাদের মোল্লার মৃত্যুদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ "

৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: শে.হা. র দরকার সেফ এক্সিট বা কুইট ফর মেয়ার এক্সিসটান্স!

৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

ম্রিয়মাণ বলেছেন: বিএনপি একজন ব্যক্তিকে প্রধান উপদেষ্টা বানানোর জন্য বিচারপতিদের অবসর নেয়ার বয়স বাড়িয়েছিল। আর RAW তথা আ:লীগের হাসিনা নিজেই ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন করতে চাইছে। দু'টো ঘটনা এক নয়। ভারতের আশকারা (সংবিধান অনুযায়ী সমাধান চাই) আ:লীগের রাজনৈতিক ভবিষ্যতকেও হুমকিতে ফেলে দিচ্ছে।

মুজিবের কীর্তি এতটাই প্রবল ছিল যে ৯১-এ আ:লীগ জিততে পারেনি। জিয়ার বিএনপি-ই জিতেছিল।

এরপর তরুণ প্রজন্মের ভোট আর বিএনপি'র অপকর্মকে পুঁজি করে আ:লীগ তার অবস্থান শক্ত করেছে।

কিন্তু এভাবে কাজ করলে আ:লীগ বিলুপ্ত হতে পারে। জামাতের ভয় দেখিয়ে লাভ হবে না। ভারতের ভয় আরও বেশি।

৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯

গুগলরকস বলেছেন: দেশ তালেবান বানাতে চান? দুর্নীতিতে এক নম্বর হইতে চান? জামাত বিএনপি কে ভোট দেন। সিম্পল সমাধান।

৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫

ম্রিয়মাণ বলেছেন: @গুগলরকস দুর্নীতিতে এক নম্বর স্থান পাওয়া শুরু হয়েছিল হাসিনার প্রথম মেয়াদে। বোমা হামলাও শুরু হয়েছিল হাসিনার প্রথম মেয়াদেই (উদিচী বোমা হামলা)।

শায়খ রহমান, বাংলা ভাইদের ধরে আইনে সোপর্দ করা এবং বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছিল বিএনপি আমলেই।

দূর্নীতিতে এক নম্বর স্থান থেকে ধীরে ধীর সরে আসার শুরুটাও বিএনপি আমলেই হয়েছিল।

আমি সবসময়ই বলি, বিএনপি খারাপ, খুব খারাপ। কিন্তু আ:লীগ যে কি সেটা ভুললে চলবে না।

১০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

শফিক আলম বলেছেন: ভারত নামের জুজুর ভয় দেখানো আজকের ব্যাপার না, সেই স্বাধীনতার পর থেকেই দেখানো হচ্ছে কিন্তু কিছুই ঘটে নাই। কিন্তু জামাতের ভয় যে কি তা যেমন দেখতে পেয়েছি, দেখতে পাচ্ছি, ভবিষ্যতেও দেখবো। তখন আমরা আবার নতুন করে ইতিহাস লিখবো।

১১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

গেন্না বয় বলেছেন: হ বুঝছি সব দোষ আওয়ামীলিগের

১২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯

জনাব মাহাবুব বলেছেন: 'অজ্ঞাত' কারণে একবার আওয়ামীলীগ সমর্থন করেছেন এমন লোক হাজারো কুকর্ম চর্মচক্ষে দেখার পরও লীগের পক্ষে সাফাই গাইতে থাকেন। এহেন মনোলিথিক দল আজকালকার যুগে বিরল।

সত্য বড় তিতা, সত্য সহ্য করার মত ক্ষমতা আওয়ামী ঘরানার লোকদের নেই।

১৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮

ম্রিয়মাণ বলেছেন: শফিক আলম বলেছেন: ভারত নামের জুজুর ভয় দেখানো আজকের ব্যাপার না, সেই স্বাধীনতার পর থেকেই দেখানো হচ্ছে কিন্তু কিছুই ঘটে নাই।

বাংলাদেশ তার সংবিধান সংশোধন করে বেরুবাড়ী লিখে দিল ভারতকে। কথা ছিল ভারত বাংলাদেশকে তিন বিঘা করিডোর দিবে। ভারত দেয়নি। কেবল ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে। তাও কয়েক দশক পরে।

একটির পর একটি নদীর উজানে পানি প্রত্যাহার করছে। বাংলাদেশের সাথে আলোচনার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক আইনের তোয়াক্কা করছে না।

রাতের অন্ধকারে রৌমারী দখল করতে এসেছিল।

সীমান্তে মাদকপাচারকে পরোক্ষ উৎসাহ দিচ্ছে। কেবল ধর্মীয় কারণে গরু ব্যবসায়ীদের গুলি করে মারছে।

ফেলানীর লাশের ছবিটা কি চোখের সামনে ভাসে না আমাদের? তার বিচার নিয়ে প্রসহন হল সবাইতো দেখলাম।

আমরা দেখেছি কিভাবে গরু ব্যবসায়ীকে নগ্ন করে নির্যাতন করা হয়।

সীমান্ত চুক্তি চার দশকেও বাস্তবায়ন না করে পার্লামেন্টের দোহাই দেয়া হয়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের সাথে করা চুক্তি বাস্তবায়নে পার্লামেন্ট লাগে না ভারত সরকারের।

আমারা দেখেছি কিভাবে সুবীর ভৌমিক বাংলাদেশে ভারতের সামরিক হস্তক্ষেপের যৌক্তিকতা তুলে ধরেন।

ভারতের নৌবাহিনীর কর্মকর্তা বাংলাদেশকে সারমেরিন কিনতে বারণ করে।

বাংলাদেশ সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া, মানুষ গুলি করে মারা আরা নেপাল সীমান্ত উন্মুক্ত রাখা। পৃথিবীর সবচেয়ে সংহিস সীমান্ত এখন বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত।

আর কত উদাহরণ লাগবে?

১৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০০

মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: ম্রিয়মাণ ভাই তিতাস নদী বন্ধ করে করিডোর দিলো । পোর্ট কলের সুবিধা দিল । এগুলো মিস করসেন ।


ভাই আর কত টুকু পাছা পেতে দিলে বলা বন্ধ করবেন যে ভারত "জুজু" !

১৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০২

মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: টিপাইমুখ বাধ হেলিকপ্টারে করে ভ্রমণ করে এসেছিলেন এদের ন্যাতারা !

১৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৫

HHH বলেছেন: রাজা মহারাজা আর হ্যডমদের ৫ বছর পর পর ভিখারির মত দরজায় দরজায় ঘুরতে দেখা যেত কারণ মানুষ ভোট তাদের হ্যাডমগিরি করার চ্যান্স পাইয়ে দিত। আজকে বাংলাদেশের মানুষের ভোট দেওয়ার অধিকারটুকুও কেড়ে নেওয়া হয়েছে। আমাদেরসময় নিউজে দেখলাম ৩২ জন প্রার্থী এখণৈ ণীড়ড়বাচিত হয়ে গেছে। ফাইজলামির একটা সীমা থাকা উচিৎ। সারা দুনিয়া যখন বলছে প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতা ছেড়ে দিলে পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে তখন কেমন নির্লজ্জের মত ক্ষমতা কামড় দিয়ে পরে আছে।

১৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৮

শফিক আলম বলেছেন: শুধু আওয়ামী লীগই কি সরকারে ছিল, আর কেউ না? তারা পেরেছে কি ঐ সব সমস্যার সমাধান করতে? আপনিই বলেছেন বেরুবাড়ী দিয়েছিল তিন বিঘার পরিবর্তে, এমনি এমনি দেয়নি। কিন্তু আর কেউ আদায় করতে পারেনি কেন? এখন অনুমতি দিলেও তো আওয়ামী লীগের কারনেই দিলো। যাদের গরু ব্যবসায়ী বলছেন তারা আসলে চোরাকারবারী আর এখানে ভাগবাটোয়ার ব্যাপার ছাড়া কিছুই নয়। পানি বন্টনের কথা বলছেন, শেখ মুজিবের আমলে চুক্তি হয়েছিল ৪৪ হাজার কিউসেক প্রবাহ, জিয়ার আমলে সেটা কমে দাঁড়াল ৩৩ হাজারে। কেন? এবং তারপরে আর কোন সরকারই ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত কোন নতুন চুক্তি করেনি বা করতে চায় নি। কেন? ভারতের কাছে কি তাহলে রহস্যজনক ভাবে সমর্পিত ছিল জিয়া-খালেদা-এরশাদ? সেই আওয়ামী লীগই আবার চুক্তি করলো ৩৫ হাজার কিউসেক-এর দুই পক্ষেরই সমান হারে। নিজের স্বার্থটা সবাই আগে দেখে, ভারত তার ব্যতিক্রম নয়। সারা বিশ্বেই কুটনীতি করে হিস্যা আদায় করতে হয়।
তারা রৌমারী দখল করতে আসেনি, আমরাই দখল করতে গিয়েছিলাম, কারন তারা নো-ম্যান্‌স ল্যান্ডে ক্যাম্প বানানো বন্ধ করছিল না বলে। সীমান্ত সমস্যা ছিল এবং আছে, সন্দেহ নেই। সারা বিশ্বে অনেক দেশেই এ ধরনের সমস্যা থাকে এবং তা কুননৈতিক ভাবেই সমাধান করতে হয়। আমরাও কিন্তু তাদের উল্‌ফাকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছি, এমনকি অস্ত্র সরবরাহ করে। দশ ট্রাক অস্ত্রের মাত্র তিনটি না হয় ধরা পড়েছে, বাকীগুলো কোথায়? এই চালান ছাড়াও আরও যে হয়নি তা কে বলতে পারে? ভারতের ভিতরে রুপির জালনো ছড়িয়ে দেয়ার জন্য বাংলাদেশকে ট্রান্জিট হিসেবে ব্যবহার করতে দেয়া হয়েছে। আমরাও কম কিসে? যার বিরুদ্ধে আমি লেগে থাকবো, সেও তো তাই করতে চাইবে।
বাংলাদেশকে ভারত সাবমেরিন কিনতে বারণ করবে এটা হাস্যকর ব্যাপার। এই রকম অনেক কথাই আগে শোনা যেতো।
কোন্‌ সুবীর ভৌমিক কি বললো আর আমরা তাতেই দিশাহারা হয়ে পড়লাম!
এতকিছু লেখার প্রয়োজন হতো না, কিন্তু যখন দেখি সবকিছু একচোখ বন্ধ করে দেখা হয়। কে ভাল? আমরা কি খালেদা জিয়ার স্বৈরাচার দেখি নি? তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতিকে তিনিই তো নষ্ট করেছেন। কে,এম,হাসান-কে প্রধান করবেন বলে আগে-ভাগেই বিচারকদের অবসরের সময়সীমা ২ বছর বাড়ালেন, প্রায় দেড় কোটি ভূয়া ভোটার তৈরী করলেন, শেষে আইন ভঙ্গ করে ইয়াজ উদ্দীনকে বসালেন, বিতর্কিত বিচারপতি এম,এ,আজিজকে প্রধান নির্বাচন কমিশন বানালেন। তিনি কি তখন বিরোধীদলের দাবীর কাছে নতি স্বীকার করেছিলেন? তার গোঁ ধরার পরিনতিতেই ওয়ান ইলেভেনের আবির্ভাব। এই রকম এক নেত্রীর পিছনেই আবার মানুষ লাইন ধরে দাঁড়াবে? এবং তাদের হয়েই আমরা কথা বলবো!
যে রাজনীতিতে সততা নেই, সে রাজনীতি নিয়ে যত কম কথা বলা যায় ততই ভাল।
আর আমরা যদি আমাদের বিবেকের দু'টি চোখই খোলা রাখি তা'হলেই মঙ্গল।

১৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫০

মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: ১। আওয়ামীলীগ যেভাবে নাচতে নাচতে বেরুবাড়ি দিয়েছিল সেভাবে ৩ বিঘা করিডোর আদায় করল না কেন ? সারা পৃথিবীতে দেয়া-নেয়া হয় । আওয়ামীলীগ হলে হয় শুধুই দেয়া !

২। ফারাক্কা বাধ চালু করার অনুমতি কেন দেয়া হল ? ৪০ দিনের পরীক্ষা কেন আজও শেষ হল না ? এখন চুক্তি দেখিয়ে কি লাভ ? আর চুক্তি করেই কি পানি আদায় করতে পেরেছিল ?

৩। শেখ হাসিনা কি এখন শোধ নিচ্ছেন ? এমন এক প্রতিশোধ পরায়ণ হিংসুটের পেছনে যারা ঘোরে, বলিহারি তাদের সমর্থন ।

৪। শান্তি বাহিনী র কথা বলা যায়, স্বাধীন বঙ্গভূমি আন্দোলন কি স্বার্থে ?

৫। আর ১০ ট্রাক অস্ত্রের জন্য আজ বিচার হচ্ছে, আমাদের গোয়েন্দাদের । এটা কি সেবা দাস মানসিকতা নয় ?



কূটনীতি বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত । কিন্তু কূটনীতির নামে শুধু দিয়ে যাওয়া দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে । এটা কূটনীতি না, দাসত্ব ।

১৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: আর করিডোর নিয়ে কিছু বলবেন

২০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

শফিক আলম বলেছেন: হাস্যকর

২১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১

পাললিক মন বলেছেন: আ'লীগ পরিস্কার অন্যায়কারীদের দল

২২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৮

ম্রিয়মাণ বলেছেন: @শফিক আলম পৃথিবীর সব সীমান্তেই চোরাচালান হয়। কিন্তু বাংলাদেশ ভারত সীমান্তের মত প্রাণহানি কোথাও ঘটে না। চোরাকারবারী হলেই তাকে গুলি করে মারা যায় না।

তিন বিঘা করিডোর বুঝে না নিয়ে বেরুবাড়ী কেন দেয়া হল?


রৌমারীতে বাংলাদেশ আক্রমণ করেনি, ভারত আক্রমণ করেছিল। পাদুয়া অনেক দূরের এলাকা সেখানে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষীরা কেবল অবস্থান নিয়েছিল, আক্রমণ করেনি। সেটা বাংলাদেশের এলাকা, ভারত নিষ্পত্তি না করে অবস্থান পাকাপোক্ত করার আয়োজন করার কারণেই এটা করা হয়েছিল।

৭১ পরবর্তী সময়ে ভারত সরকার বাংলাদেশে জালনোটের বিস্তার ঘটিয়েছিল। যুদ্ধের পর এটি ছিল আরেক আপদ।

বাংলাদেশের মাটিতে বাংলাদেশের টাকাও জাল করা হয়।

আর সীমান্তের ওপারে বাংলাদেশে পাচারের জন্য বিএসএফ-এর মদদে গড়ে ওঠা ফেনসিডিল কারখানা নিয়ে কিছু বলুন।

শান্তিবাহিনী অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ কোথায় পেয়েছিল এটা সবাই জানে।

ভারত কিন্তু সত্যিই সাবমেরিন কেনায় আপত্তি করছে।

১০ ট্রাক অস্ত্র কখন ধরা পড়েছিল? যখন, জলিল সাহেবের ৩০-শে এপ্রিলের আল্টিমেটাম চলছিল। আর তদন্তের ফলাফল যে সরকারের ইচ্ছায় হয় এটা আমরা সব সরকারের আমলেই দেখেছি।

বিএনপি ভালো, এটা আমি কোথায় বললাম? বাংলাদেশে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রদূত পিনাক রঞ্জনও কিন্তু জিয়া প্রসঙ্গে বিরক্তি প্রকাশ করেছিলেন (২০০৯)। তার মতে জিয়া ভারত বিরোধী ছিলেন। আমি বলছি না জিয়া ভালো। তবে তার আমলে ভারতের সাখে সম্পর্ক ভালো ছিল না।

ভারতের দাপট কমাতেই সার্ক করা হয়েছিল। যে সার্ককে ভারত অকার্যকর করে রেখেছে।

বিচারপতিদের অবসরের বয়স বাড়ানোটা ছিল বদমায়েশি। কিন্তু একতরফা সংবিধান সংশোধন সে কীর্তিকেও অতিক্রম করেছে। তাই এত কথা।

আমি দলকানা নই। বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের সমর্থক। কথা পছন্দ না হলে কেউ বলে নাস্তিক, কেউ বলে রাজাকার।

মানছি রাজনীতি নিয়ে কম কথা বলাই ভালো। তবে রাজনীতি অনেক সময়ে ঘাড়ে এসে পড়ে। ভোটতো দিতেই হয়। দেশতো আমাদের সবার।

একটি তথ্য দিয়ে রাখি সন্তু লারমা যে শর্তে শান্তিচুক্তি করেছে মোটামুটি সে শর্তেই বিএনপি আমলে চুক্তি চূড়ান্ত করা হয়েছিল। কিন্তু তারা রাজি হয়নি। হাসিনা ক্ষমতায় এলে সন্তু লারমার পেছন থেকে ভারতের সমর্থন চলে যায় এবং সে চুক্তি করতে সম্মত হয় (১৯৯৭) । (বিবিসি বাংলা: ৪০শে বাংলাদেশ)

আমার জ্ঞানে আমি দু'টি চোখ খোলাই রেখেছি। আপনি রেখেছেন তো?