![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই তো বিকালে দেখা হল
আমাদের সকলে একসাথে চল যাই
একটু দেখে আসি এত রাতে ধরা
পড়লে কিন্তু খবর অছে তখন এবার
আবির লাইট হাতে নিয়ে তারা
অন্ধকারে যেতে লাগলো! এমন
সময় তাদের সামনে আবিরের
চাচার দেখা হল আরে আবির হ
চাচা কোথায় যাবি কিষাণ
বাজারে জুমার লাইগা ওষুদ
আনতে মিথ্য কথা বলো চাচাকে!
সাথীর বাড়ির সামনে
দাঁড়ালো তারা! জয় বললো
আমি ভিতরে যাচ্ছি তুই বাইরে
থাক আচ্ছা ! জয় পেছনের গেট
দিয়ে রান্না ঘড়ের পাশ দিয়ে !
সাথীর ঘড়ে যাই জয় সাথীকে
ডাকে হট্যৎ জয়কে দেখে সাথী
চিৎকার করে ঊঠে আরে তুমি কখন
এলে এই মাত্র ! এই দিকে সাথীর
বাবা বলছে কী হয়েছে মা
কীছনা বাবা তার বাবা আসার
আগে জয় কে খাটের নিচে
লুকিয়ে রাখে!
তার বাবা এসে দেখে
মেয়েটা শুয়ে আছে আরে মা
ভাম আছো তো ? হ্য বাবা আচ্ছা
দরজাটা লাগিযে ঘুমাস! আমি
পেছনের গেটটা বন্ধ করে দি এই
দিকে জয়ের বুক ভয়ে ধরপর করছে
যদি দেখে ফেলে কী হবে তার
বাবা চলে গেলে সে বেড়িয়ে
আসে! আমাকে দেখার জন্য এত
রাতে আসলে তোমাকে না
দেখলে আমার ঘুম আসেনা সাথী
আবির যে গেটের সামনে আছে
দাঁড়িয়ে তা বাবা কে গেটের
দিকে আসতে দেখে ও খান
থেকে আবির পালিয়ে যাই!
সাথী তখন জয় কে ছেরে বাইরে
আসে কী হয়েছে বাবা গেটের
সামনে যে কে দাঁড়িয়ে আছে
আচ্ছা বাবা এখন গেট বন্ধ করে
দাও আমি ঘুমাতে গেলাম! এই
দিকে জয় তার ঘরে আছে সাথী
ঘরে যাওয়ার পর তখন জয় কে
বললো সাথী তুমি যাও !
বাইরে আবির দাঁড়িয়ে আছে জয়
দেওয়াল টপকে বাইরে
বেড়িযে আসে দেখ আবির
এখানে নেই! জয় চিন্তায় পড়ে
যে রাতে এই ভাবে একাই সে
কখনো বাহির হয় নি! এমন সময়
আবির বাঁশঝাড় থেকে বেড়িয়ে
এল তখন জয় এ মনের ভয় দূর হয় আরে
দোস্ত আর একটু হলে আমি ধরা
পড়ে যেতাম
তার বাবা যে এই ভাবে গেট
বন্ধ করবে কে জানে! আরে
অনেক রাত হয়েছে এখন বাড়ি
যাই! পরের দিন বাবুল বলে
আজকে কী আলোচনা হবে
স্যার! আজ বয়:সন্ধিকাল সমন্ধে
আলোচনা হবে! যে এইসময়ে
ছেলে মেয়েরা একে অন্যর
প্রতি আকষন সৃষ্টি হয়!
দশ
স্যার জয়কে বলতে বলে কোন
সময়ে ছেলে মেয়েরা একে
অন্যর প্রতি আকষন সৃষ্টি হয় জয়
বলতে পারলোনা স্যার
বললো ,০১ থেকে ১২ বছর কে
বলা হয বয়:সন্ধি কাল বলা হয় !
জয় বলতে পারলোনা কারন
সে ক্লাসে অমনোযগি ছিল
সে সমযে জয় শুধু সাথীর দিগে
তাকিয়ে ছিল
______________________________________
তাই সে বলতে পারলোনা
আরে স্যার বললো জয় তুই
দেখি ক্লাসে মনোযোগ নাই
তোর কী হয়েছে! আগে তে
কোনদিন এই রকম ছিলেনা আজ
কিছু দিন জাবত দেখি না
স্যার কিছু হয় নি!আমি ঠিক
আছি স্কুল ছুটির পড় সাথী
বললো কী জন্য উত্তর দিতে
পারলেনা তোমার দিকে
তাকিযে ছিলাম তাই! আর
কোন দিন ক্লাসে অমনোযগি
হবে নাতো ঠিক আছে | তখন
সবাই মিলে বাড়ি ফিরে |এই
ভাবে কিছু দিন চলার পর
সাথী এক দিন জয় কে বললো
যে জয় তুমি কাল রাতে
আমাদের বাড়ি আসবে | জয়
বললো কী জন্য আরে আসনা
তখন বলবো | আচ্ছা ঠিক আছে
জাব |পড়ের দিন বিকালে জয়
আবির এর বাড়িতে যাই এবং
আবির কে বলে |সাথী রাতে
যেতে বলেছে এমন সময় আবির
এর বাবা বলে আরে আবির
তোর ভাইয়ার সাথে অনেক
দিন কথা হয় নি তাই তোর মজনু
ভাই যের দোকানে গিয়ে
একটা কল দিস আচ্ছা | আবির
বলে সে দিন তো আমরা অল্প
এর জন্য ধরা পড়িনি আজ তুই যা
আরে আবির তুই তো কিষাণ
বাজারে যাবি তোর
ভাইকে কল করার জন্য আচ্ছা
যাব | আমরা পোষ মাসের
রাতে সেই ঘুট ঘুট অন্ধকার এর
পথে আবার সেই পোষ মাসের
কনকনে শীত ঠান্ডা তবুও জয়
আবির এর বাসায় আসে বলে
আবির তুই তো তোর ভাইকে
কল করার জন্য কিষাণ
বাজারে যাবি আমিও
ওইদিকে একটু যাবো আবির |
আবির তখন তার দাদার
দেওয়া সেই পুরাতোন টর্চ
লাইট হাতে নিয়ে |তারা দুই
জনে এক সাথে হাটতে
লাগলো | পৌস মাসের সেই
কনকনে শীতে তারা দুজনে
কাপছে তবুও সাথি যেতে
বলেছে তাই তারা দুত্র
হাটতে লাগলো | কুয়াশায়
চার দিকে ঢেকে গেছে
কিছু দেখা যাইনা | লাইটের
আলো কুয়াষায় কাজ করেনা
তবুও হাটে | সেই অন্ধকারের
পথে হাটতে কতই না হোচট
খেয়েছে |
©somewhere in net ltd.