![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এমন রাতে একটা গাড়ি তাদের
সামনে দিয়ে চলে গেল তারা
যেন কিছুই দেকতে পেলনা
তারা সাথির বাড়ির গেটের
সামনে এসে দাড়ালো |জয় বলে
তুই আমাকে ঘাড়ে করে দেওয়াল
পাড় করে দে আর তুই এখানে
থাকিস আবির |আবির ঘাড়ে
করে জযকে পাড় করে দে এবং
সে বাইরে দাড়িযে থকে এবং
পাহাড়া দে | জয় দেখ সাথি এখন
হারিকেন জ্বালিয়ে বসে আছে
| জয তার ঘড়ের দরজার মর্ধে
আস্তে করে একটা বাড়ি দে |
সাথী শুনতে পেয়ে দরজা খুলে
দে এবং জয় ভিতরে আসে |
সাথী আস্তে করে দরজা বন্ধ করে
দে | জয মনে মনে ভাবে আজ বুঝি
অর আমার রক্ষা নাই | সেই সময়
সাথী বলে আরে জয় কী ভাবছো
না কীছু ভাবিনা |সাথী বলে
জয় বস |এই সময়ের মর্ধে জয়
চারদিকে চেয় নে| যে খানে
সে বসেছে তার পিছনে একটা
টেবিল দুইটা চেয়ার টেবিলের
উপড়ে কিছু বই পলকে সব দেখে
ফেলে জয় | তার পর সাথী বলে
আরে জয় আমি তোমাকে অনেক
ভালবাসি | কিন্তু আমার বাবা
যদি তোমার হাতে না দে
আমার খুব ভয় করে জয় | আরে ও সব
নিয়ে পরে ভাবা যাবে | এত
রাতে কী জন্য ডেকেছো এইটা
বলো আগে |অনেক দিন ধরে
দেখা হয়না কথা হয়না তাই |
এইটা বলার জন্য তুমি এত রাতে
ডাকলে | তখন সাথী জয কে
জড়িয় ধরলো | হট্যৎ তার বাবার ঘুম
ভেঙ্গে যাই এবং তাদের ঘরের
জানালা দিয়ে সাথীর ঘরের
আলো দেখা যাই | তার বাবা
বলে মা তুমি এখনো ঘুমাও নি
তার বাবার ডাক শুনে জয় এর বুক
কেপে উঠে বুক দর পর করে | তখন
সাথী হারিকেন বন্ধ করে দে |
এবং সাথী জয় এর হাতের উপর
হাত রেখে চোখের উপর চোক
রেখ কিছু সময় কাটে | কিন্তু জয
তকনো ভয় পাই জয় বলে সাথী
তোমাকে ছাড়া এক মুহুর্ত আমার
জীবন চলা কষ্ট কর হয়ে পড়ে | তুমি
যদি কোন দিন আমাকে
ছেড়েযাও তাহলে কিন্তু আমি
বাচতে পারবোনা তুমি আমাকে
কথা দাও | সাথী বলে আমি
তোমাকে ছারা আর কোন মানুষ
কে ভাবতে পারবোনা | তখন
সাথী বলে সূর্য়ের আলোয় ঘুম
ভাঙ্গাই ভোরের পাখি গান
শোনায় | দূর আকাশে ঝাপসা
আলে কানে কানে বলে গেল
সকাল যে হয়ে গেল |
বারো
সাথীর এই কথা শুনে জয এর মনে
পড়লো যে আবির বাইরে
দাড়িয়ে আছে | তখন জয বলো যে
এখন আমি যাই সাথী | এই দিকে
ঘন কোয়াশা ঠান্ডার মর্ধে
আবির একা দাড়িয়ে আছে
সাথী | সাথি বলে আর একটু
থাকনা |জয় বলে আমাদের আবার
কৃষাণ বাজার যেতে হতে একটা
কল করার জন্য | আবির এর ভাইকে
এই বলে জয বের হযে গেল এবং
দেখে যে এত কুয়াশা তারা কী
ভাবে ফিরবে | তারা দুজনে
সেই পৌষের ঘন কুয়াশায় আসতে
লাগলো কিছু দুর পর এসে তারা
থামলো | আবির প্রসাব করবে
ঠিক সেই সময়ে তাদের পিছনে
জোহর মল্লা উজান নগর গিযে
ছিল মেযের বাড়িতে তার
মেয়ের কী জেন হয়েছে
ডাক্টার বলতে পারেনা অনেক
ডাক্টার কবিরাজ দেখিয়েছে |
শুযে থাকতে পারেনা দুই টা
সন্তান এই বয়সে মেযে কে অল্প
বযসে বিযে দে অভাবের
তারনায় | মেযেকে দেকতে
গিযে জোহর মল্লার ফিরতে
রাত হয়| এই দিকে তারা দুই বন্ধু
কথা বলতে লাগলো যে মজনু ভাই
এর দোকানে কল করার জন্য তার
দোকান খোলা আছে কী না |
আবার তখন জোহর মোল্লা কান
খাড়া করে শুনে যে তারা কী
বলে সে কী ছু কীছু শুনতে পাই কল
কথা শুন়তে পাই | তারা দেখে
যে ব.াজারের সব দোকান বন্ধ দুই
একটা দোকানে হারিকেনের
আলো মিটমিট করে জ্বলে | মনজু
ভাই দোকান বন্ধ করে চলে
গেছে তারা দুই জনে বাড়ি
ফিরলে |¢সকালে চার দিকে
হৈই চই পড়ে গেছে যে কাটাল
পাড়া গ্রামের সরকারি
প্রাথমিক বিদ্যালযের কল চুড়ি
হয়েছে | গ্রামের মানুষ কৈউ
বলতে পারেনা সাথীর বাবা
গ্রামের চেযারম্যন বিচার টা
তারকাছে দেওয়া হযেছে এবং
তারা বলে এই বিচারা
আপনাকে করতে হবে না হলে
কাঠালপাড়া গ্রামে আরও চুরি
হতে থাকবে| আজ দুপুরে বিচার
হবে সবাইকে বিচারে আসতে
হবে গ্রামের সবাই বিচারে
এসেছে বিচার শুরু হল | যে কে
কলটা চুরি করেছে কেউ কী
দেখেছেন যে কে চুরি করেছে |
আমরা দেখিনি তাহলে কী
ভাবে বিচার হবে | জোহর মল্লা
বাজারে যাওয়ার জন্য বের
হযেছে রাস্তার পাশে দেখে
অনেক মানুষের ভির কী হযেছে
একজন বললো যে কাঠালপাড়া
গ্রামের স্কুলের কল চুরি হযেছে
©somewhere in net ltd.