নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ মামুনুর রশীদ

মোঃ মামুনুর রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কৃত্রিম প্রোটিন ফাঁদ দিয়ে AIDS এর চিকিৎসাঃ বিজ্ঞানের যুগান্তকারি আবিষ্কার

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৮

ইউএসএ'র একদল বিজ্ঞানী আজ একটি যুগান্তকারি আবিষ্কার পাব্লিশ করেছেন বিজ্ঞান সাময়কী "ন্যাচার" এ। এ আবিষ্কারের মাধ্যমে এটা প্রমাণ করেছে যে এক ধরনের কৃত্রিম প্রোটিন যদি দেহের ভিতরে তৈরী করা যায় তাহলে এইডস এর চিকিৎসা সম্ভব। তারা এটা বানরের উপরে গবেষণা করা প্রমাণ করেছে।







যা জানা ছিল আগেঃ

HIV ভাইরাসের দেহে gp120 নামে একটি প্রোটিন থাকে যা আমাদের রক্তের T-cell নামক এক ধরনের শ্বেত রক্তকণিকাকে আক্রমন করে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। gp 120 আক্রমন করার জন্য T-cell এর গায়ে CD4 আর CCR5 নামের দুটি প্রোটিন এর সাথে বন্ধন তৈরী করে। যার ফলে Tcell আর কাজ করতে পারেনা।



নতুণ এ গবেষণার মডেলঃ

বিজ্ঞানীরা T-cell এর গায়ে CD4 আর CCR5 নামের দুটি প্রোটিন এর কিছু অংশ জোড়া লাগিয়েছেন এন্টিবডি'র সাথে যারা নাম দিয়েছেন eCD4-Ig | যেহেতু প্রাণিদের দেহে eCD4-Ig তৈরী হয়না, তাই তারা eCD4-Ig এর একটি gene তৈরী করেছেন যা প্রাণীদেহের জন্য ক্ষতিরকর নয় এমন ভাইরাসে (এডিনো-এসোসিয়েটেড ভাইরাস AAV) প্রবেশ করিয়েছেন। পরে এই ভাইরাসটি বানরের পেশীতে ইঞ্জেক্ট করে দেয়া হয়েছে, ফলে ভাইরাসটি বানরের দেহের কোষকে কাজে লাগিয়ে eCD4-Ig এর gene থেকে eCD4-Ig কাইমেরিক প্রোটিন তৈরী করবে। আর AIDS ভাইরাস যেহেতু T-cell এর গায়ে CD4 কে চিনে, এখন সে নতুন eCD4-Ig এর ফাদে পরবে (কারনে eCD4-Ig এও T-cell এর CD4 রয়েছে ) এবং আসল T-cell কে আক্রমন করতে পারবেনা, যার কারনে AIDS ভাইরাসটি আর কিছু করতে পারবেনা।

৪ টি বানরের উপরে এ গবেষণা চালিয়ে চমকপ্রদ ফলাফল পাওয়া গেছে। এখন মানুষের উপরে ট্রায়াল দেয়া বাকি। যাইহোক, অত্যন্ত ব্রিলিয়ান্ট একটি আইডিয়া। জিন থেপারী মাধ্যমে AIDS চিকিৎসা সম্ভব।



বিজ্ঞানের জয় অনিবার্য!



মূল গবেষণাঃ Click This Link

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৮

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: শুভ সংবাদ

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৪

মোঃ মামুনুর রশীদ বলেছেন: :)

২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১১

শঙ্খচিল_শঙ্খচিল বলেছেন:
হোপ ফর দ্য বেস্ট!

শেয়ার করার জন্যে ধন্যবাদ।

ভাল থাকুন।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২২

মোঃ মামুনুর রশীদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও! ভাল থাকবেন! :)

৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

সোহানী বলেছেন: বিজ্ঞানের জয় অনিবার্য ............+++++ সহ ধন্যবাদ এমন খবরের জন্য।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩০

মোঃ মামুনুর রশীদ বলেছেন: একদিন সব রোগেরই কিউর হবে, জাস্ট সময় ও সাপোর্ট দরকার!
ভালো থাকবেন! :)

৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬

আরমিন বলেছেন: বাহ দারুন খবর! আশাকরি এই প্রচেস্টা সফল হবে এবং মানুষের জন্য সুফল বয়ে আনবে ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩১

মোঃ মামুনুর রশীদ বলেছেন: বিজ্ঞানের জয় অনিবার্য! :)

৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৯

নতুন বলেছেন: বিজ্ঞানের জয় অনিবার্য!

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩১

মোঃ মামুনুর রশীদ বলেছেন: :)

৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮

কানাই স্যার বলেছেন: আপনার লেখার আজ থেকে আমি মনোযোগী পাঠক হলাম। ভাল থাকুন। বিজ্ঞান নিয়ে আরো ফিচার চাই।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩২

মোঃ মামুনুর রশীদ বলেছেন: কানাই স্যার, ধন্যবাদ আপনাকে! ইনশাল্লাহ চেস্টা চলবে আরো লেখা দিতে।।ভালো থাকবেন

৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫

টুম্পা মনি বলেছেন: হুম ভালো নিউজ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

মোঃ মামুনুর রশীদ বলেছেন: আমি এই নিউজ পড়ে লোভ সাম্লাতে না পেরে ইন্সট্যান্টলি শেয়ার দিলাম আর একটা মডেল ছবি বানালাম যেন সহজে বুঝা যায়। বিজ্ঞানের জয় অনিবার্য!

৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: নিঃসন্দেহে বিরাট একটি সুসংবাদ। এখন মানুষের দেহে এর কার্যকরীতা প্রমাণ করতে পারলে যুগান্তকারী একটা সাফল্য অর্জিত হবে। বিজ্ঞানের জয় হোক। সংবাদটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৫

মোঃ মামুনুর রশীদ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ! মানুষ ট্রায়ালে যেতে হয়তো আরো অনেক টাইম লাগবে, ফিঙ্গার ক্রসড!

৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বিজ্ঞানের জয় অনিবার্য! +

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৭

মোঃ মামুনুর রশীদ বলেছেন: :D

১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৫

আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: বাহ্..! চমৎকার ব্যাপার...!!! সত্যিই শুভ সংবাদ :)

আপনাকে ধন্যবাদ পোস্টটির জন্য :)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৫

মোঃ মামুনুর রশীদ বলেছেন: ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য.

১১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:১৫

মহান অতন্দ্র বলেছেন: শুভ সংবাদ । ভাল পোস্ট ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৩১

মোঃ মামুনুর রশীদ বলেছেন: :)

১২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:১২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: খুবই ইন্টারেস্টিং পোস্ট।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৩২

মোঃ মামুনুর রশীদ বলেছেন: ধন্যবাদ!

১৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

শুভ সংবাদ।

১৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৭

বিপ্লব06 বলেছেন: একটা ব্যাপার! ভাইরাসটা ফাঁদে পর্ড়বে ঠিক আছে, কিন্তু ফাঁদেই যে পর্বে, ফাঁদের বদলে যে টি-সেল এ পড়বে না এইটা ক্যামনে সিউর হবেন?

নাকি ব্যাপারটা আসলে ভাইরাসটার ক্যাপাবিলিটি কমায়ে দেওয়া?

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৮

মোঃ মামুনুর রশীদ বলেছেন: চমৎকার প্রশ্ন। আপনি রাইট, ভাইরাসটি টি-সেল এ পড়বেনা এটা ১০০% নিশ্চিত করে বলা যাবেনা। আমার কাছে মনে হয়, এডিনো ভাইরাসে করে ওরা যে eCD4-Ig দিচ্ছে, তা হোস্ট সেল এ প্রচুর পরিমানে eCD4-Ig তৈরী করবে। ফলে নরমাল টি-সেল এর চেয়ে নতুন এই ফাদে পরার সম্ভাবন বেড়ে যায়।

১৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫

এহসান সাবির বলেছেন: ভালো শেয়ার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.