![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি স্বাধীন দেশের পরাধিন মানব ।
সংসদ এলাকায় থাকছে না জিয়ার কবরসহ আরো ৭টি কবর !!প্রতিহিংসা আর সংগাত আর কত ????
আমরা বাঙালী অনেক সেন্টিমেন্ট জাতি। সরকার যদি জিয়ার কবর সরিয়ে ফেলে এদেশের সাধারন মানুষ এটা ভালভাবে নেবেনা। আর প্রতিহিংসার রাজনীতি বাড়তেই থাকবে। কি দরকার এসবের ?
বাকি সাতটি কবর সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুস সাত্তার, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজুর রহমান ও আতাউর রহমান খান, সাবেক মন্ত্রী মশিউর রহমান যাদু মিয়া, মুসলিম লীগ নেতা খান এ সবুর, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক আবুল মনসুর আহমদ এবং পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের স্পিকার তমিজউদ্দীন খানের।
বাংলাদেশের সংবিধান যেখানে বার বার মনের মত করে পরিবর্তন করা যায়.... সেখানে একজন স্থপতির ডিজাইন আপডেট বা পরিবর্তন করলে কি অশুদ্ধ হয়ে যাবে বুঝলাম না । রাজনৈতিক প্রতিযোগীতা এখন এতটাই প্রতিহিংসায় পরিনত হয়েছে যে সাধারন মানুষের চোখে রাজনীতিবিদরা নিজেরাই নিজেদের সার্কাসের গাধা বানিয়ে ফেলছে ।আওয়ামীলীগের এই নোংরা হীনমৌনতার রাজনীতির বীজ একদিন তাদেরকে ও সইতে হবে এই নোংরা প্রতিহিংসায় একদিন ৩২ নাম্বার হয়ে যাবে ৬৪ নাম্বার কিংবা অন্য কোন সংখা চলে যাবে দেশের কোন প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলে যা আমরা কখনই কামনা করিনা আওয়ামীলীগ যতবাবেই চেষ্টা করুক জিয়াউর রহমান কে হেও করার তার নাম মুছে ফেলার তাতে হিতে বিপরীত হবে সাধারণ মানুষ জিয়াউর রহমান কে ভালোবাসে তার কর্ম দিয়ে ।
আমরা দেখছি মুক্তিযুদ্ধের সময় শহীদ বীরশ্রেষ্ঠর লাশ দেশে কবর দেওয়ার সুযোগ পেয়েছিল না।পরবর্তীতে সরকারি উদ্যোগে তাদের লাশ দেশে আনার পর রাষ্ট্রীয় মর্যদায় দাফন করা হয়।তাহলে জিয়াউর রহমান কি দেশের সাধারণ নাগরিক???জেনারেল জিয়া সেনাবাহিনীর প্রধান ছিলেন,রাষ্ট্রপতি ছিলেন, তার প্রধান পরিচয় তিনি একজন মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডার ছিলেন।দেশকে স্বাধীন করার জন্য কান্ডারীর ভূমিকায় অবতির্ণ হয়েছিলেন। তিনি রাষ্ট্রের প্রধান থাকাকালীন সময়ে দেশে অনেক ধরণের উন্নয়ন সাধিত হয়েছিলো।প্রধানমন্ত্রী চাইলে বাংলাদেশের মত রাষ্ট্রে সবকিছুই সম্ভাব!!!!!!
ইট পাথর নিয়ে ব্যাস্ত সরকার খালি প্রতিহিংসা!! বুমেরাং হবে এক দিন..
সংসদভবন এলাকা জিয়ার সম্পত্তি না। লুই কানের নকশা নষ্ট করে সেখানে মাজার, সম্মেলন কেন্দ্র উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়েই বানানো হয়েছিল। এইখানে ছিদ্রান্বেষীর মত যারা রাজনীতি খুজতে আসে তারা কই ছিল যখন সরকারি জমিতে একক ইচ্ছাবলে মাজার, আর সম্মেলন কেন্দ্র বানানো হয়েছিল?
যেহেতু সেখানে জিয়ার সমাধি রয়েছে তাই লুই কানের নকশা বাস্তবায়ন খুব জরুরী হয়ে পড়েছে সরকারের কাছে।
লুই কানের নকশায় স্পিকারের বাড়ী, ন্যাম ফ্লাট এবং মেট্রোরেলের জায়গাও রাখা হয় নাই, সেগুলোর কি হবে ?
স্থপতি লুই কানের নকশায় কোথাও কি স্পীকার-ডেপুটি স্পীকারের বাসভবনের কথা ছিল ?
জিয়ার কবর সরানো হলে দ্বন্দ্ব আর কমবে না বরং আরো বাড়বে।
প্রতিহিংসা মানুষকে কোথায় নিয়ে যায় তার ঠিকানা নাই। আওয়ামিলীয় খমতা হারালে যে কারও দেহাবশেয সাগরে ভাসবে না সেটা কি বলা যায়।শুধু শুধু কবর খুড়াখুড়ি ও বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের জেলে না ঢুকিয়ে বর্তমান সরকার সরাসরি বিএনপি ও অন্যান্য দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা ও আওয়ামী লীগের নাম পরিবর্তন করে বাকশাল বা একশাল (এক দলীয় শাসক দল ) করে ফেললেই পারে তাতে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় রইলো আর জনগণও ভয়ে চুপ থাকলো !
মোট কথা ......।
জাতীয় সংসদ এলাকায় কবরস্থান হওয়া যুক্তিযুক্ত কিনা- এ বিষয়ে আমাকে কেউ জিজ্ঞেস করলে আমি এক কথায় উত্তর দেবো- না; কেননা, জাতীয় সংসদ তো বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কবর দেয়ার জন্য নয় এবং এভাবে যদি অনবরতঃ বিভিন্ন সময়ের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের ঐ এলাকায় কবর দেয়া হতে থাকে, তাহ’লেতো এক সময় ওটা সম্পূর্ণটাই আজিমপুর কবরস্থানের মত ভরে যাবে, যাকে আর কবরস্থান ছাড়া কিছুই বলা যাবে না। তবে হ্যাঁ, অতীতে ভুল সিদ্ধান্তে যাঁদের ঐ এলাকায় কবর দেয়া হয়েছে, তাঁদের দেহাবশেষ ওখান থেকে সরানোটা এখন আর ঠিক নয়, কেননা, ঐ বিষয়টার সাথে ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সেন্টিমেন্ট জড়িয়ে আছে বা যাবে, যা অহেতুক নতুন একটা উদ্ভট পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে পারে। দেশে বিরাজিত চাপা ক্ষোভের এ সময় আওয়ামী জোট সরকার যা করতে চাইছে, তা মূলতঃ নৈতিক কারণে নয়, বরং রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হেয় করার মানসে- যা বিরোধী দলগুলো, সাধারণ মানুষ, এমনকি কোন কোন আওয়ামী লীগ-মনা ব্যক্তিরাও মনে করবেন বলেই বিশ্বাস। আর লুই আই কানের নকশাটাকে পবিত্র গ্রন্থ মেনে, সেটাকেই আমাদের ১০০% অনুসরণ করতে হবে- এমন তো কথা নয়; আমাদের প্রয়োজনে ও অবস্থার প্রেক্ষিতে কিছু অধিক হিতকারী ও আবশ্যিক পরিবর্তন আমরা করতেই পারি, যেমন- পশ্চিম পাশ দিয়ে পরিত্যক্ত পাম্পহাউস থেকে আড়ং মোড় পর্যন্ত কিছুটা জায়গা ছেড়ে দিয়ে একটা ভিন্ন লেন (বায়ে মোড়) করা যেতে পারে, যা কানের মূল নকশায় নেই, কিন্তু সেটা ঐ এলাকার যানজট নিরসনে একটা গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে
২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১৫
প্রবাসী একজন বলেছেন: কি দরকার কবর সরানোর, কবর গুলো ধ্বংস করে দিলে তো হই। তবে একটা কথা মনে রাখা উচিত এটা শুরু হয়তো সরকার করবে কিন্তু তাদের পতন হওয়ার সাথে সাথে বঙ্গবন্ধুর বাড়ি, কবর নিয়ে টানাটানি করবে না এটা বলা যায় না। অদ্ভুদ আমরা মৃত মানুষকে ও শান্তিতে থাকতে দেই না।
৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৭
কালের সময় বলেছেন: কিছু বুঝিনা
৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৭
সীমান্তের ঈগল(পরাজিত বীর) বলেছেন: লুই কানের নকশা কি বাইবেল ? এই পরিবর্তনের ফলে কি আমার ইনকাম বারবে, আমার সন্তানের ভবিষ্যৎ উজ্জল হবে ? গরিবের পেট ভরবে ? মিল ইন্ডাস্টি হবে ? জিএসপি ফেরত আসবে? রানা প্লাজার ১১০০ মানুষ ফিরে আসবে ? দেশের মানুষের মনে শান্তি ফিরে আসবে ?
৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২১
যোগী বলেছেন:
আপনার মতে যদি সংসদ ভবন এলাকায় জিয়া সহ সাত বান্দার কবর দেয়া ভুল হয়ে থাকে তাহলে সেই ভুল না শুদ্ধ করে আমার বয়ে বেড়াব কেন?????????
৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬
জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন: ঐশী মুসলমানের মাইয়া হয়ে এমন কাজ করতে পারলো? ছি ছিঃ
৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সংসদ ভবন কবরস্থান নয় ।
৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এত বিশাল জায়গায় মাত্র ৭ টা কবর। তাও ছড়ানো ছিটানো। আমার মতে একটা জোন করে ভিভিআইপিদের কবর ওখানে দেয়া যেতে পারে। তাহলে জায়গাটা সুন্দর লাগবে। আর এম পি দের মনে কবর দেখে পরকালের কথা মাথায় আসবে।
যেখানে বর্তমান সরকার জনগণের মতকে শ্রদ্ধা করে না, যেখানে সংবিধান মানে না, সেখানে লুই কানের নকশা মানার এত প্রয়োজনীয়তা কেন পড়লো তা জনগণ ঠিকই বুঝে। আফসোস যারা কবর সরানোর কথা বলছে, তাদের বেশীর ভাগই হয়তো বা আর ৫-১০ বছর বাঁচবেন....
৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৮
সুবিধাবঞ্চিত মানুষেরা বলেছেন: রাজনৈতিক প্রতিহিংসার ফলাফল কখনও ভাল হয়না। মনে রাখতে হবে শহীদ জিয়াউর রহমান বাংলদেশের ঘোষক।
১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫
চলন বিল বলেছেন: সুবিধাবঞ্চিত মানুষেরা বলেছেন: রাজনৈতিক প্রতিহিংসার ফলাফল কখনও ভাল হয়না। মনে রাখতে হবে শহীদ জিয়াউর রহমান বাংলদেশের ঘোষক।
১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৮
আব্দুল্লাহ রিফাত বলেছেন: এটা মোটেও ঠিক হবে না।
১২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ইতর বিলাইয়ের স্বভাব!
১৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২৩
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: জিয়ার কবর সরিয়ে নেয়া, নতুন একটা ইস্যু তৈরি করার সরকারের প্রচেষ্টা।
লুই কানের নাম ছড়িয়ে যাবে দিগ্বিদিক!!
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২০
আমি সম্মানের পাত্র নই বলেছেন: আপনার প্রতিটি বাক্য প্রানবন্ত যুক্তিযুক্ত। প্রতিহিংসা কল্যানের চেয়ে অকল্যানকে বেশী মাত্রায় নিমন্ত্রন করে। কিন্তু ভাই জান রক্তে রাঙ্গানো বাংলার মহান সংসদ প্রাঙ্গনে রাজাকারের মাজার হতে পারেনা।মেজর জিয়াকে একজন মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডার হিসাবে শদ্ধার পাত্র কিন্তু ৭৫ উত্তর ক্ষমতার জন্য যা যা করেছেন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিচারালয় অবৈধ ও অসাংবিধানিক বলে রায় দিয়েছেন।তাও বেগম জিয়া ক্ষমতায় থাকাকালিন।ভাই পাপে বাপেরেও ছাড়ো না।কি দরকার ছিল জামাতকে পুনঃজীবন দান করা।তার ধারাবাহিকতায় বেগম জিয়ার চলমান প্রক্রিয়া....পরিশেষে আপনার মুল্যবান কথার সাথে একমত পোষন করে বলতে চাই সংসদ প্রাঙ্গনে গুরুত্ব পুর্ন ব্যক্তিদের দাফন কার্য সম্পাদন করলে এক সময় জাতীয় সংসদ আজিমপুর বা বনানী গোড়স্থানে রুপায়িত হবে।