![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শেষ কবে মেঘফুল দেখে হেসেছিল, নগরের পথ-শিশুটি নাগরিক রাস্তায়, নির্ঘুম রাত্রি শেষে ভোরের রোদ্দুরে রোজ ঠিকই ঢং ঢং বেজে উঠে স্কুলের ঘণ্টায়। ঝিঁঝি পোকার ডাক আর শিশুর কান্না যে দেশে মিশে একাকার; যেন জীবন্ত জাদুঘর সে দেশে আমিও হতে চেয়েছিলাম হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা; মনোমুগ্ধকর এক জাদুকর।
পশ্চিমা দেশগুলো যখন শরণার্থীদেরকে ভাগ করে নেওয়ার ঘোষনা দিল।(যদিও এখন অনেকেই তাদের কথা থেকে সরে এসেছে) আমরা তখন অনেকেই হয়ত চোখ কপালে তুলে বলেছি, আহা কি মানবতাবাদী দেখছ!! কানাডা একাই নিবে ২৫০০০ হাজার শরণার্থী! খুবই ভাল খবর তাতে কোন সন্দেহ নাই। সিরিয়াতে IS(আমার মতে পশ্চিমা production) দানবীয় আকার ধারন করেছে! তাকে নির্মূলের জন্য এবং সেখানে শান্তি প্রতিষ্ঠা করার জন্য (নাকি সাধারন মানুষ মারার জন্য) সিরিয়াতে আক্রমণ করা হচ্ছে। কিন্তু যত না IS মারা যাচ্ছে তারচেয়ে অনেক গুণ বেশি মারা যাচ্ছে সাধারন মানুষ। এসব মুসলিম দেশগুলোকে জনশূন্য করার পায়তারা ছাড়া আর কিছুই নয়।
ভাওতা বাজি আর কাকে বলে দেখুন, সামরিক পরাশক্তি গুলো সবাই মিলে একটা জঙ্গী গোষ্ঠী মোকাবেলা করার চেষ্টা করছে কিন্তু পারছে না! আজব! অথচ ইরাক-আফগানিস্তানেরক মত দেশকে তারা ধ্বংস করে করেছে।
সত্যিই সেকুলাস!
আসলে এসব হল সাম্রাজ্যবাদীদের পুরনো একটা খেলা মাত্র। এই খেলার ফর্মুলা সর্বপ্রথম দিয়েছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর স্যামুয়েল হান্টিংটনের Clash of Civilizations and Remaking of world order নামক বইতে। বইতে তিনি বলেছেন, এক সময় সমাজতন্ত্র বা সোভিয়েত ইউনিয়ন কে পাশ্চাত্যর জন্য হুমকি বা প্রতিদদ্বী হিসেবে ধরা হত। বলাই বহুল্য সমাজতন্ত্র যে দেশে উত্থান হয়েছিল সে দেশেই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। তিনি আরো বলেন, যে সকল উপাদান সভ্যতা গঠনে ভূমিকা রাখে , তার মধ্যে ধর্ম হলো সম্ভবত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রায় ক্ষেত্রেই দেখা যায় বিশ্বের প্রধান সভ্যতাগুলোর সাথে কোন না কোন বৃহৎ ধর্মের সংযোগ রয়েছে।
প্রফেসর হান্টিংটন ইসলাম ও চৈনিক সভ্যতাকে পাশ্চাত্যের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী সভ্যতা হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। তাঁর মতে এ দুই সভ্যতা ছাড়া অন্যগুলো পাশ্চাত্য সভ্যতার মধ্যে বিলীন/একীভূত হয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ইসলাম সেই সাড়ে ১৪ শত বছর ধরে পাশ্চত্যের জন্য হুমকি হয়ে আছে।
১৯৯৬ সালে এই ফর্মুলা প্রকাশ হওয়ার পর আমেরিকার সামরিক থিংক টেংক পরিকল্পনা করছিল কিভাবে পাশ্চাত্যের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলাম কে ধ্বংস করা যায়। সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সর্বপ্রথম এগিয়ে আসে প্রেসিডেন্ট বুশ। সময় ২০০১ সাল। Twin Towers ধ্বংস করে দোষ চাপানো হয় মুসলমানদের উপর। সেই অজুহাতে ধ্বংস করে দেওয়া হয় আফগানিস্তান। যেখানে নিহত হয় এক হিসাব মতে প্রায় ১৪৯,০০০ জন। একই ভাবে ইরাকে নিহতের সংখ্যা প্রায় ১২০০০০ জন, সিরিয়ায় নিহতের সংখ্যা প্রায় ৩৫০,৭৫৮জন। শরনার্থীর সংখ্যা শুধু সিরিয়াতেই ২৫ লক্ষের উপরে বাকিটা বাদই দিলাম।
আসলে সিরিয়া, আফগানিস্তান বা ইরাক হল তাদের খেলার মাঠ। তালেবান, আলকায়দা, IS হল তাদের খেলার উপকরণ। একই উপকরণ কিন্তু নাম ভিন্ন। একটা দেশ ধ্বংস করার পরিকল্পনা নেওয়ার পর সেখানে প্রথমে উপকরণ হিসেবে জঙ্গিগুষ্ঠি পাঠায়। তখন তারা ঐদেশের জনগনের কছে আবির্ভূত হয় মৃত্যুর বিভীষিকা হিসেবে। আর তখনই খেলোয়াররা শুরু করে আসল খেলা। তাদের পকেট মিডিয়া গুলোতে একযোগে প্রচার হবে ধ্বংসলীলার কথা। আর তখনই শুরু হবে সাম্রাজ্যবাদীদের মায়া কান্না। শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে, শান্তি........।
আমি শান্তি দেখেছি ইরাকে(?) শান্তি দেখেছি আফগানিস্তানে, সিরিয়ায়, ফিলিস্তিনে, শান্তি দেখেছি রুহিঙ্গাদের মাঝে(?) আমি আতঙ্কের প্রহর গুনছি নতুন কোন দেশে শান্তি দেখার অপেক্ষায়।
নিচের ছবিতে লাইনের ঘনত্বের মাধ্যমে সভ্যতাসমূহের সংঘাতপূর্ণ সম্পর্ক ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। লাইন যত বেশী ঘন বা মোটা তত বেশী সংঘাতপ্রবণ। কম সংঘাতপূর্ণ সম্পর্কের ক্ষেত্রে ঘনত্বও কম।
তথ্যসূত্র:
1.Syrian Observatory for Human Rights
2.Wikipedia, the free encyclopedia
3.Google
4.NHCER
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪
পথে-ঘাটে বলেছেন: আমারও একই প্রশ্ন- 'তাহলে প্রকৃত কালপ্রিট কারা ছিলো'?
তবে কিছু কার্য কারন থেকে বোঝা যায় তারা নিজেরাই করেছে অথবা তাদের দালালদের মাধ্যমে করিয়েছে। নিম্নে উল্লেখ করা হল:
১. টুইন-টাওয়ারে ৪ হাজার ইহুদী কর্মরত ছিল, যেদিন টাওয়ার ধ্বংস হয়েছিল সেদিন তাদের কেউ ছিল না। এর মানে এই হতে পারে যে, তারা ব্যাপারটা আগে থেকে জানত। তবে এখানে প্রশ্ন থেকে যায় খ্রিষ্টানরা কেন মরল? তবে আমরা জানি আমেরিকান রাজনীতিতে ইহুদীদের প্রভাব কতখানি।
২. আমেরিকার মত একটা নিরাপত্ত্বাবহুল দেশে এমন একটা ঘটনা ঘটল অথচ তারা আগে থেকে বিষয়টা জানত না বা তাদের হাত নেই এটা অবিশ্বাস্য বলেই মনে হয়। তাও আবার সন্ত্রাসরা ওদের বিমান চুরি করে ওদেরকেই আক্রমন করল কিনা। এতই দূর্বল আমেরিকা?
৩. যদি বলেন ওসামা বিন লাদেন এবং আল-কায়েদা দায়ী, তাও হতে পারে কারন তারা আমেরিকারই সৃষ্টি। ওদের দালালি শুরু সেই সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে যুদ্ধকালীন সময় থেকেই। (১৯৭৯-১৯৮৯)
আমার জানার বাইরেও অনেক কিছু থাকতে পারে।
ভাল সমালোচনা অবশ্যই আমাকে পথ দেখাবে। প্রথম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১
বিদ্যুৎ বলেছেন: সুন্দর গবেষণামূলক লেখার জন্য ধন্যবাদ। এখন সামুতে মানুষ তেমন বেশি পড়ে না। এমন সুন্দর লেখা আবার নির্বাচিত পোস্ট হিসেবে প্রকাশ হয়েছে কিন্তু পাঠক এবং মন্তব্য তেমন হয়নি।
আপনার লেখাটার চিত্র রূপ এখানে দেখতে পারেন।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪
পথে-ঘাটে বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার উৎসাহ আমার প্রেরনা যোগাবে।
ভাল থাকা হোক সব সময় এই কামনায়।
৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হান্টিংটনের সূত্রটা নিয়ে আগ্রহ জাগল।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৫
পথে-ঘাটে বলেছেন: আগ্রহ থাকলে পড়ে দেখতে পারেন। আশা করি ভাল লাগবে। এখানে ইংলিশ ভার্শনটা পাবেন আশা করি-
#http://www.hks.harvard.edu/fs/pnorris/Acrobat/Huntington_Clash.pdf(লিংক কিভাবে মন্তব্যে সংযোগ করতে হয় জানি না, কপি পেস্ট করে নিজ দায়িত্বে খুজে নিবেন।)
বাংলা অনুবাদও হয়েছে। অনিন্দ্য প্রকাশনী। অনুবাদ করেছেন ডক্টর আবদুর রশীদ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ রইল। ভাল থাকবেন প্রোফেসর।
৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৮
বীরেনদ্র বলেছেন: An absolute liar. Many Jews died in the tween tower destruction. The mulims are killing muslims in Syria, Iraq, and Afghanistan. I have seen many muslims rejoicing in London after destruction of the tween tower.
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩১
পথে-ঘাটে বলেছেন: আপনি আমাকে বলেছেন, "অবশ্যই একজন মিথ্যাবাদী"। আরে ভাই গায়ের জোরে কাউকে মিথ্যাবাদী বানানো যায়? যা হোক আমি কিছু মনে করিনি। তাছাড়া এখানে কারও পক্ষে বা বিপক্ষে কিছু বলা আমার উদ্দেশ্য নয়। আমার উদ্দেশ্য সত্যকে জানা এবং জানানো। এক নম্বর মন্তব্যে একটা কথা বলেছিলাম সেটা আবারও বলছি, 'আমার জানার বাইরেও অনেক কিছু থাকতে পারে'। প্রমান দিয়ে ধরিয়ে দিলে কৃতজ্ঞ থাকব। অনুরোধ করব মূল লেখা আবার পড়ার জন্য। তাহলে আপনার অনেক প্রশ্নের জবাব পেয়ে যাবেন। টুইন টাওয়ার সম্পর্কে আপনাকে কিছু বলতে চাই।-
#কী হয়েছিল (১১ সেপ্টেম্বর ২০১১) সেদিন:
সারা বিশ্ববাসীকে জানান হলো আল-কায়দার ১৯ সদস্য চারটি যাত্রীবাহী বিমান ছিনতাই করে। দুটি বিমান আছড়ে পড়ে নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ারে। আরেকটি বিমান আঘাত হানে ওয়াশিংটনের পাশে ভার্জিনিয়ায় পেন্টাগনের সদর দফতরে। আর চতুর্থ বিমানটি বিধ্বস্ত হয় পেনসিলভানিয়ায়।
এ থেকে কিছু প্রশ্ন জাগে যার উত্তর আজও মেলেনি :
১. একসাথে ৪টি বিমান ছিনতাই হলো। যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দরগুলো কী এতই অরক্ষিত? একটি নয়, দুটি নয়, একই সময় চার চারটি বিমান ছিনতাই হলো। মার্কিন গোয়েন্দারা কিছুই জানলো না।
২. কয়েক মিনিটের ব্যবধানে টুইন টাওয়ারে দুটো বিমান বিধ্বস্ত হলো। দেখা গেল ভবন দুটো ধসে পড়েছে, অথবা গলে গেছে। কোনো ধরনের বিস্ফোরক ছাড়া শুধু বিমানের ধাক্কায় কী এত উচ্চভবন একসাথে ধসে নিচে পড়ে যেতে পারে? তাহলে কী কোনো শক্তি এমন কোনো বিস্ফোরক ব্যবহার করেছিল, যাতে করে পুরো ভবনটি ধসে পড়ে! কোনো বিমান যদি বিধ্বস্ত হয়, তাহলে বড় জোর ওই ভবনের কয়েকটি তলা ক্ষতিগ্রস্ত হবে, পুরো ভবনটি ধসে পড়ার কথা নয়।
৩. শুধু দুটি ভবনই ধসে পড়লো, পাশের ভবনগুলো দাঁড়িয়ে থাকলো, একটুও ক্ষতি হলো না, কিংবা কাত হয়ে পড়লো না, এটা কী সম্ভব? ওই দুটো ভবনকে বেছে নেয়ার কারণই বা কী? আশপাশে তো আরো অনেক ভবন ছিল। এটা করা হয়েছিল কী এ কারণে যে ভবন দুটি ছিল বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সদর দফতর। এখানে যে কোনো হামলা সারা বিশ্বের দৃষ্টি আকৃষ্ট হবে।
৪. পেন্টাগনে যে বিমানটি বিধ্বস্ত হলো, ওই বিমানের যাত্রীদের কোনো ছিন্ন ভিন্ন দেহ পাওয়া যায়নি। সাধারণত বিমান বিধ্বস্ত হলে মৃতদেহ পাওয়া যায়। এটাই স্বাভাবিক। এ ক্ষেত্রে পাওয়া গেল না কেন? এমনকি বিধ্বস্ত বিমানের কোনো ছবিও দেখা যায়নি। পেনসিলাভেনিয়ার এক মাঠে চতুর্থ যে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছিল, তার বিস্তারিত বিবরণও আমরা পাইনি কোনো দিন। ওই বিমানে কতজন যাত্রী ছিল, কটি মৃতদেহ পাওয়া গেছে, এসব কোনো তথ্যই কারো কাছে নেই।
পাঁচ. লক্ষ্য করুন কোনো বিমান যদি বিধ্বস্ত হয়, তাহলে প্রথমেই খোঁজ পড়ে ‘ব্লাক বক্স’-এর কথা, যেখানে সর্বশেষ কথোপকথন রেকর্ড হয়ে থাকে। যতদূর মনে পড়ে বিধ্বস্ত ৪টি বিমানের একটিরও ‘ব্লাক বাক্স’ উদ্ধার করা কিংবা পাওয়া যায়নি। এটা কি ইচ্ছাকৃত? নাকি কোনো তথ্য গোপন করার উদ্দেশ্যেই এটি করা হয়েছে।
মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ বীরেনদ্র । শুভ রাত্রি।
৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৫
রাফাজ বলেছেন: গবেষনামূলক লেখার জন্য ধন্যবাদ
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৪
পথে-ঘাটে বলেছেন: পড়া এবং মন্তব্যের মাধ্যমে উৎসাহ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ রাফাজ ভাই।
ভাল থাকা হোক সব সময়।
৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:২৪
বীরেনদ্র বলেছেন: Dear sir, The concept that no Jews died in 9/11 attack was put forword by Iranian preisdent Ahmedinejad. I had the opportunity to visit the ground zero and I have seen some of the destructions. Here are some of the links that clearly shows how many Jews died in the 9/11 attack. In this days of the internet if you do a little bit of research you can find the answers to your querries. Off course you did do some research but I request you to look into the total figure in stead of taking into account only those ones that serves your purpose well. Anyway stay fine. Click This Link
https://robertlindsay.wordpress.com/2010/04/12/not-one-jew-was-killed-in-the-9-11-attacks-and-the-wtc-is-full-of-jewish-workers/
https://majorityrights.com/weblog/comments/how_many_jews_died_at_the_world_trade_center_on_911/
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪১
পথে-ঘাটে বলেছেন: মূল প্রবন্ধে বাহিরে আমরা আলোচনা করছি মনে হচ্ছে।
যা হোক আমি যে প্রশ্ন গুলো উত্থাপন করেছি সে গুলোর উত্তর জানতে নোয়াম চমঙ্কি, ফিনিয়ান কার্নিংহাস এবং মিচেল চসুডোভস্কির টুইন টাওয়ার সম্পর্কি লেখাগুলো পড়ার আহ্বান রইল। তারা সবাই আমেরিকান গবেষক। তারা অনুসন্ধান করেছেন কেন নাইন-ইলেভেন ঘটলো, কে নাইন-ইলেভেন সংঘটিত করেছিল, তারা আসলে কারা, তাদের উদ্দেশ্য কী ছিল।
অবশ্যই আপনার ভাল সমালোচানা আমাকে পথ দেখাবে।
ধন্যবাদ বীরেনদ্র। ভাল থাকা হোক সব সময়।
৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫০
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ভাল লেখা। তবে বিরেনদ্রের মন্তব্যের জবাব দেখে বোঝা যাবে আরও কিছু।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০২
পথে-ঘাটে বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের আপনাকে ধন্যবাদ।
অলওয়েজ ড্রিম ভাল থাকা হোক সব সময়।
৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
অনেক কিছু জানলাম।
ধন্যবাদ শেয়ারে।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫০
পথে-ঘাটে বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
ভাল থাকা হোক সবসময়।
৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নাইন ইলেভেনর বিভিন্ন ভিডিওতে স্পষ্ট দেখা গেছে যখন উপরে ইমান আছড়ে পড়েছে একই সময়ে গ্রাইন্ডে বিশাল এক্সপ্লোশন! যা বি্সয়কর! এবং তার ধরন আমেরিকান গবেষনকদের মতেই- কোন ভবন পূন নির্শানের জন্য সেইফলি ধ্বসিয়ে দিতে যে পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় সে্ িপদ্ধতিতেই নীচে কয়েক ফ্লৌরে একই সাথে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়!
টুইন টাওযারের নির্মতা ষূত্র সহ অনেক ভাবেই প্রমাণ হয়েছে- শুধু বিমান হামলায় কয়েকটা ফ্লো ক্ষতিগ্রস্ত হতো এবং তার উপরের গুলো.. নীচের ভবন কোনভাবেই যেভাবে কয়েক সেকেন্ডে বসে গেছে তেমনটি হবার কথা নয়।
এটা অবশ্যই পরিকল্পিত! কার ? কিভাবে তা গবেষনার বিষয়!
আমেরিকা ১২ বছর পর কিন্তু স্বীকার করেছে ইরাকের বিরুদ্ধে তাদের অভিযোগ মিথ্যা ছিল। তারা জেনে শুনেই মিথ্যার উপর একটা সার্বভৌম দেশকে ধ্বংস করেছে। @বীরেন্দ্র গ্রাউন্ড জিরোতে কি এসবরে কোন ব্যাখ্যা পাওয়া যাবে?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০২
পথে-ঘাটে বলেছেন: সত্যকে লুকিয়ে রাখার সাধ্যি কার।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭
পথে-ঘাটে বলেছেন: স্যামুয়েল হান্টিংটনের করা একটি চিত্র সংযুক্ত করে দিলাম। আশা করি মূল প্রবন্ধ বুঝতে সুবিধা হবে।
১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক কিছুই বলা যায়। কিন্তু বলছি না। আপনি যে খেলার কথা বলছেন, সেটা ঠিক আছে। তবে, একটা কথা কি, এটা সম্রাজ্যবাদ নয়। ওয়ান ওয়ার্ল্ড অর্ডার।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫
পথে-ঘাটে বলেছেন: আমার মনে হয় একই কথা হইল। যারা সম্রাজ্যবাদী তারাই পৃথিবীতে 'ওয়ান ওয়ার্ল্ড অর্ডার' কায়েম করতে চাই।
ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৯
বীরেনদ্র বলেছেন: During a recent interview on Democracy Now, Noam Chomsky stated that he believes Osama bin Laden was probably behind the attacks of September 11, 2001.i source- Click This Link
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০২
পথে-ঘাটে বলেছেন: এক নাম্বার মন্তব্যের জবাবটা কষ্ট করে আবার পড়ুন।
ধন্যবাদ।
১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৭
বীরেনদ্র বলেছেন: The Answer to your questions- You can not find any such event before 9/11 and yes it was an intelligence failure. The security check was only nominal before 9/11. Why did the building no 7 collapse? It was not hit by any plane. So the theory only those two buildings were destroyed is wrong.
১৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৮
বীরেনদ্র বলেছেন: Who is responsible for the Syrian people?Did the USA send troops there?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৫
পথে-ঘাটে বলেছেন: কেন যেন মনে হচ্ছে আপনি আমেরিকা কে নির্দোষ প্রমান করার জন্য উঠে-পড়ে লেগেছেন। এখানে আমেরিকা কে দায়ি করে বক্তব্য রাখিনি। শুধুমাত্র কার্যকারন উল্লেখ করেছি। কার্যকার থেকে যা প্রমান হয় তাই বলেছি। সিরিয়া সম্পর্কে পরে বিস্তারিত পোস্ট দেব আশা রাখি। আপাদত এটুকু বলে রাখি যে সিরিয়াতে যা ঘটছে তা হল, বৃহৎ শক্তি গুলোর মধ্যে আধিপত্যের দ্বন্ধ। বৃহৎ শক্তি কারা আপনার ভালই জানা আছে।
ধন্যবাদ।
১৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১২
বীরেনদ্র বলেছেন: The first plane had 20,000 Gallons of Gasolline when it hit the 1st building of the Tween towers. Next what can be the impact of a jet plane travelling at a speed of several hundred miles/hr?
Khalid Sheikh Mohammed
The journalist Yosri Fouda of the Arabic television channel Al Jazeera reported that, in April 2002, Khalid Sheikh Mohammed admitted his involvement, along with Ramzi bin al-Shibh.[24][25][26] The 9/11 Commission Report determined that the animosity towards the United States felt by Mohammed, the principal architect of the 9/11 attacks, stemmed from his "violent disagreement with U.S. foreign policy favoring Israel".[27] Mohammed was also an adviser and financier of the 1993 World Trade Center bombing and the uncle of Ramzi Yousef, the lead bomber in that attack.[28][29]
Mohammed was arrested on March 1, 2003, in Rawalpindi, Pakistan, by Pakistani security officials working with the CIA, then transported to Guantanamo Bay and interrogated using methods including waterboarding.[30][31] During U.S. hearings at Guantanamo Bay in March 2007, Mohammed again confessed his responsibility for the attacks, stating he "was responsible for the 9/11 operation from A to Z" and that his statement was not made under duress
Mohammed was arrested on March 1, 2003, in Rawalpindi, Pakistan, by Pakistani security officials working with the CIA, then transported to Guantanamo Bay and interrogated using methods including waterboarding.[30][31] During U.S. hearings at Guantanamo Bay in March 2007, Mohammed again confessed his responsibility for the attacks, stating he "was responsible for the 9/11 operation from A to Z" and that his statement was not made under duress.
১৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৬
বীরেনদ্র বলেছেন: I have seen Bangladeshi Muslims dancing at Notting hill gate of London and distributing sweet on the 9/11. Few years later the same very people were telling that the Muslims did not do it ,it is the USA who did it.
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৯
পথে-ঘাটে বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে আপনার মস্তষ্ক পশ্চিমা মিডিয়া দ্বারা ব্যপক প্রভাবিত। আপনাকে বুঝানো সাধ্যি কার। একদেশদর্শিতা মনোভাব থেকে বেরিয়ে নিরপেক্ষ মন-মানষিকতা নিয়ে আমার উত্থাপিত প্রশ্নগুলো চিন্তা করুন প্লিজ।
১৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৩
মেজদা বলেছেন: এভাবে চললে একদিন বিশ্বই হারাবে তাঁর ভারসাম্য। সুন্দর লিখেছেন। ধন্যবাদ
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৩
পথে-ঘাটে বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ মেজদা।
ভাল থাকা হোক সব সময়।
১৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৩১
বীরেনদ্র বলেছেন: I think too that first of all you are convinced that it is all the fault of the US and other western countries and then you justify yourslf by giving concocted logics. So I do not find much of logic continuing debate with you. Thank you.
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
Twin Towers ধ্বংস করে দোষ চাপানো হয় মুসলমানদের উপর।
আচ্ছা। তাহলে প্রকৃত কালপ্রিট কারা ছিলো?