নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চেষ্টাই আছি........
ব্যর্থ কবি ফেলে
খুব তো ঠায় নিয়েছিলে ব্যস্ত সংসারে,
এখন বুঝি কবিতাতেই সঙ্গ খোঁজো!
ভিড়ের ভেতর একলা হলে।
ছায়ার পথে দূরে সরে
যে গারদটাকে অলংকার বানালে,
এখন বুঝি সেই অহংকারেই দম বন্ধ লাগে
একলা প্রহর কাঁটায় বিঁধে।
খোঁপার সাজ পদ্য ফেলে
চোখের কাজল শব্দ মুছে,
অঙ্গ থেকে ছন্দ ঝেড়ে
কথা না রাখার খেয়ালে;
হঠাৎ তুমি পিছিয়ে গেলে
চলতি পথে থমকে গেলে,
হাতের উষ্ণ বাঁধন ছিঁড়ে
ছায়ার শীতল স্বর্গ নিলে;
এখন বুঝি স্বর্গ জুড়েই পুড়ছো ভীষণ
বুকের মাঝে ফাগুন জ্বেলে।
সুখের শত পরশ ফেলে
এখন বুঝি কাব্যখানিই আপন লাগে,
ছায়ার সঙ্গ এমন নিঃস্ব হলে
বাক্যগুলো প্রলেপ লাগায়?
একলা থাকার প্রহর জুড়ে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৩
পাজী-পোলা বলেছেন: নাহ, খুব কঠিন। তাই বলে- চেষ্টা করবো না!
২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এক হাত নিলেন বুঝি!!!
লেখা যথারীতি ভালো হয়েছে। এ কবিতায় দুটি ছন্দের সংমিশ্রণ রয়েছে। যেহেতু আপনি ছন্দ নিয়ে অত কনসার্নড না, তাই বিস্তারিত আর লিখলাম না। ছন্দ সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকলে এ স্টাইলটাতে আপনি খুব ভালো করবেন। এর আগে একটা লিংক দিয়েছিলাম। সময় পেলে এটাতে আরেকবার চোখ বুলিয়ে নিয়েন। বাংলা কবিতার ছন্দ – প্রাথমিক ধারণা
থিম ও রচনাশৈলী ভালো হলে বানান নিয়ে অত চিন্তা না করলেও চলে; তবে, বানানের ব্যাপারটায় একটু সচেতন হওয়া উচিত। আপনার ভবিষ্যত উজ্জ্বল বলেই এটা বললাম। এ কবিতায় বানান ভুলগুলো শোধরে দিলাম।
লাস্ট প্যারাটা 'আবেশ' শব্দের কারণে একটু দুর্বল মনে হয়েছে। 'আবেশ' বদলে অন্য কিছু দেয়া যায় কিনা দেখতে পারেন।
---
ব্যর্থ কবি ফেলে
খুব তো ঠায় নিয়েছিলে ব্যস্ত সংসারে,
এখন বুঝি কবিতাতেই সঙ্গ খোঁজো!
ভীষণ একাকীত্বে।
ছায়ার পথে দূরে সরে
যে গারদটাকে অলংকার বানালে,
এখন বুঝি সেই অহংকারেই দম বন্ধ লাগে
একলা প্রহর কাঁটায় বিঁধে।
খোঁপার সাজ পদ্য ফেলে
চোখের কাজল শব্দ মুছে,
অঙ্গ থেকে ছন্দ ঝেড়ে
কথা না রাখার খেয়ালে;
হঠাৎ তুমি পিছিয়ে গেলে
চলতি পথে থমকে গেলে,
হাতের উষ্ণ বাঁধন ছিঁড়ে
ছায়ার শীতল স্বর্গ নিলে;
এখন বুঝি স্বর্গ জুড়েই পুড়ছো ভীষণ
বুকের মাঝে ফাগুন জ্বেলে।
সুখের শত আবেশ ফেলে
এখন বুঝি কাব্যখানিই আপন লাগে,
ছায়ার সঙ্গ এমন নিঃস্ব হলে
বাক্যগুলো প্রলেপ লাগায় একলা থাকার প্রহর জুড়ে?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১১
পাজী-পোলা বলেছেন: এক হাত নিলাম বুঝি। ঠিক বুঝলাম না।
আপনার মন্তব্য বরাবরি আশা জাগায়। ছন্দ নিয়ে আপনার দেওয়া আগের লেখা গুলি পড়েছি। খুব বেশী মাথায় ঢোকেনি। এটাও পড়ব। নিজেকে শুধরানোর চেষ্টাতেই তো আছি।
বানান নিয়ে কনফিউশনে পড়ে যাই। যেমন এখানে ড় হবে, না র হবে! কনফিশন। খুব বেশী হীনমন্যতায় ভুগি বলেই আরও বেশী হয়।
ভবিষ্যৎ তো অন্ধকারেই দেখছি। আপনার শুধরে দেওয়া বানান গুলোয় দিলাম। আপনাকে ধন্যবাদ।
আবেশের বদলে অন্য কিছু যদি মাথায় আসে দিয়ে দেব।
ভালবাসা নিবেন। এমন করে শুধরে দিলে হয়তো ভবিষ্যতে একটা পদ্য লিখেই ফেলব। মন্তব্যের জন্য আবারো ধন্যবাদ। সব ভালোবাসা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না, কৃতজ্ঞতা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
পদ্য লেখা কি সহজ?