নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

......সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালবাসিলাম

ঘরপোড়া

আমি স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি

ঘরপোড়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

মায়ানমারে (গুধহসধৎ/ ইঁৎসধ) মুসলমান নির্যাতনের ঐতিহাসিক চিত্র

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৩

মায়ানমাররে অধকিাংশ জনগণই বৌদ্ধ র্ধমাবলম্বী। মায়ানমাররে মুসলমান সংখ্যালঘুরা হচ্ছে মূলত রোহঙ্গিা স¤প্রদায়, ভারত-বাংলাদশে,চীন(প্রধানত ইউয়ান প্েরদশেরে),এবং আরব থেকে আগত মুসলমানদর উত্তরসূররিা। ভারতীয় মুসলমানরা বার্মায় এসেছিল ব্রিটিশি শাসনামলে চাকুরি ও ব্যবসার জন্য।স্বাধীনতার পর অনকে মুসলমানই এখানে ব্যবসা ও রাজনীতিতে প্রভাব অর্জন করে। মানবাধকিার সংস্থা হিউম্যান রাইট ওয়াচরে মতে,বার্মার সরকার সে সকল রোহঙ্গিাদরে নাগরকিত্বের বিষয়টি অস্বীকার করে যারা ১৮২৩ সালের পূর্বে র্অথাৎ আরাকান রাজ্যে ইংরজেদের দখলদারিত্বের র্পূবে এখানে তাদের র্পূব পুরুষদের বসতস্থিাপনের বিষয়টিকে প্রমাণিত করতে র্ব্যথ হয়েেেছ।


বার্মার ইতিহাসে মুসলমানদের স্থান

বার্মার ইতিহাসে প্রথম মুসলমান হিসেবে যার নাম পাওয়া যায় সে হল বাইআট উই, মং রাজার শাসনামলে(সরিকার একজন থাটন রাজা,১০৫০ খ্রিষ্টাব্দে গড়হ, ধ ঞযধঃড়হ করহম, পরৎপধ ১০৫০ অউ )।

শউই বাইন ভাতৃদ্বয়ের (ঝযবি ইুরহ ) মৃত্যু

বাইআট উই-এর ইুধঃ ডর'ং ভাই বাইআট তা-এর ইুধঃ ঞধ দু’ছেলে, যারা শউই বাইন ভাতৃদ্বয় নামে পরচিতি ছিল। এদেরে শিশু অবস্থায় হত্যা করা হয় । কেননা এরা তাদের র্ধমবিশ্বাসের জন্য রাজার হুকুম অমান্য করেছিল। গ্লাস প্যালেস ক্রনেক্যালে উল্লেখ রয়েছে যে, মুসলমানগণ তৎকালীন রাজাকে বিশ্বাস করত না।

নাগা ইয়ামান কান/খান-এর (ঘমধ ণধসধহ কধহ )গুপ্তহত্যা

রহমান খান ওরফে নাগা ইয়ামান কানকে রাজদ্রোহের অভেিযাগে এবং ধর্মীয় কারণে গুপ্তঘাতকের মাধ্যমে রাজা কয়িানসিথা কুধহংরঃঃযধ হত্যা করে।

আরাকানরে নরহত্যা

আরাকানে মুসলিম হত্যার আর একটি কারণ সম্ভবত লোভের রাজনীতি যা কোন র্ধমীয় ও সা¤প্রদায়কি বিষয় নয়। মুঘল সম্রাট শাহজাহানের দ্বিতীয় পুত্র শাহ সুজা তার ভ্রাতা আওরঙ্গজেবের কাছে পরাজিত হয়ে তার পরিবার ও যোদ্ধাদের নিয়ে আরাকানে পালিয়ে যায়। আরাকান রাজ্যের জলদস্যু রাজা সানদাথুদামা ঝধহফধঃযঁফধসধ (১৬৫২-১৬৮৭ খ্রিষ্টাব্দে), যিনি চট্টগ্রাম ও আরাকান রাজ্যে জলদস্যুবৃত্তি করত, তাকে তার রাজ্যে থাকতে অনুমতি দেয়। শাহ সুজা তার কাছে র্স্বণ ও রৌপ্র্য মুদ্রার বিনিময়ে জাহাজ কিনে পবিএ মক্কায় যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আরাকান রাজ লোভাতুর হয়ে ওঠেন ও তার কন্যার শ্লীলতাহানির চেষ্টা করনে। অবশেষে এক র্ব্যথ বিদ্রোহের মাধ্যমে সুলতান ও তার অধকিাংশ সঙ্গীগন মারা যান। কোন কোন সূত্র মতে শাহ সুজা এই হত্যযজ্ঞ থেেক বেঁেচ গিয়েছিলেন।


বাইনটানাউঙ্গ রাজার(১৫৫০-১৫৮৯) ইধুরহঃহধঁহম অধীনস্ত মুসলিমগণ

১৫৫৯ সালে ব্যাগো (পগিু) ইধমড় (চবমঁ) জয় করার পর বাইনটানাউঙ্গ রাজা মুসলমানদরে ছাগল ও মুরগী যা আল্লাহর নামে জবেহ করা হয় তা খাওয়ার উপর নিষোধজ্ঞা আরোপ করেন। তিনি তার রাজ্যে ঈদুল আযহা ও গবাদি পশু কুরবানি নিষিদ্ধ করেন।

আলুঙ্গপায়া রাজার (১৭৫২-১৭৬০) অষধঁহমঢ়ধুধ কর্তৃত্বাধীন মুসলমানগণ

আলুঙ্গপায়া রাজা মুসলমানদরে গবাদি পশুর হালাল খাদ্য গ্রহণে বিরত রাখনে।

বোদাওপায়া(১৭৪২-১৮১৯ সাল) ইড়ফধঢ়ধিুধ রাজা

ইনি চারজন র্শীষস্থানীয় মুসলমি ইমামকে মাইদু গুবফঁ থেকে গ্রেপ্তার ও পরে তার রাজধানী আভাতে নিয়ে হত্যা করনে। কারণ তারা শুকররে মাংস খেেত অস্বীকার করেছিল। মাইদুর মুসলিম ও বর্মীয় মুসলমানদের বর্ণনা মতে , উনাদরেক হত্যা করার পর সাত দিনি পর্যন্ত সারাদিন অন্ধকারাছন্ন অবস্থা বিরাজমান ছিল। পরে রাজা এ ঘটনার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাদরেকে সাধু/সাধক হিসাবে ¯ী^কৃতি দেন।

বার্মায় ব্রিটিশ শাসনকালে মুসলিম ও ভারতীয় বিরোধী দাঙ্গা

ইংরজেদের সরকারি নথপিত্রে একজন প্রত্যক্ষদর্শী সরকারি বিচিারপতির বরাত দিয়ে এ ধরনের দাঙ্গার কথা উল্লখে রয়েেছ (সাইমন কমশিন ১৯১৯)। বার্মায় মুসলমান ও ভারতীয় বিরোধী অনুভূিতর শুরু হয় প্রথম মহাযুদ্ধের পর, ব্রিটিশ শাসনকালে। ১৯২১ সাল পর্যন্ত সেখানে প্রায় ৫ লক্ষ মুসলমান বাস করত, এদের অর্ধেকেরও বেশি ছিল ভারতীয়। যদিও বর্মীয় মুসলমানগণ ভারতীয় মুসলমান ও ভারতীয়-বর্মীয় মুসলমানদরে থেকে আলাদা ছিলি,কিন্তু সেখানকার বৌদ্ধরা এদের একইরকমভাবে বিবেচনা করেছিল, এমনকি ভারত থেকে আগত হিন্দু জনগোষ্ঠীকেওএরা শত্রু ভেবেছিল এবং এদরকে তারা কালা কধষধ নামে ডাকত।
এই দাঙ্গার শুরুর কারণগুলো ছিল:
১.মুঘলদরে সাম্রাজ্য জয়ের সময় বৌদ্ধ ও হিন্দুদের উপর নির্যাতন ও জোর করে ধর্মান্তরিতকরণ।
২.স্থানান্তরিত জনগোষ্ঠীর নিম্ন জীবনযাত্রার মান।
৩. স¤প্িরত স্থানাš—িরত জনগোষ্ঠীর কঠিন, ঝুঁকির্পূণ ও নিচু স্তরের কাজ করতে আগ্রহী হয়ে ওঠা।
৪. ভারতীয়দরে কর্তৃক বার্মার ভূমি দখল বিশেষত: চট্টিয়িারস ঈযরঃঃরবৎং ।
৫. ভারতীয়দের কর্তৃক র্বামার অধকিাংশ সরকারি চাকুররি কোটা পূরণ ও তাদরে একচটেয়িা আধপিত্য, যেখানে বর্মীয়দরে অংশগ্রহণ ছিল নগণ্য।
৬. উভয় শ্রেণীর পেশাগত প্রতিদ্ব›ন্দ্বীতা।
৭. ১৯৩০এর বৈশ্বিক অর্থনৈতিকি মন্দায় অর্থনৈতিক সুবিধা র্অজনরে প্িরতযোগিতাকে আরো বেগবান করে তোলে।

১৯৩০এর ব্রিটিশি শাসনাধীন বার্মায় ভারতীয় বিরোধী দাঙ্গা

সমস্যাটির সূত্রপাত হয়েছিল ইয়াঙ্গুন বন্দরে যেখানে স্টেভেডোরস নামক একটি ব্রিটিশি কোম্পানি শতাধিক ভারতীয় শ্িরমককে কাজে নিয়োজিত করেছিল। কোন একটি কারণে ভারতীয় শ্িরমকরা র্ধমঘট শুরু করে যার প্রেক্ষিতে তাদের ধর্মঘট বানচাল করার জন্য কোম্পানিটি বর্মীয় শ্িরমকদের কাজে নিয়োগ দেয়। ফলশ্রুতিতে ভারতীয়রা ধর্মঘট প্র্যতাহার করতে বাধ্য হয়।পরদনি সকালে বর্মীয় শ্রমকিরা কাজে গেলে তাদরকে জানানো হয় যে, কোম্পানরি তাদের কোন প্রয়োজন নেই।এতে করে বর্মীয় শ্িরমকেরা বিক্ষুদ্ধ ও মারমুখী হয়ে ভারতীয়দের প্রতি আক্রমণ শুরু করে । ভারতীয়রাও পাল্টা জবাব দেয়। দ্রুতই এটা ভারতীয়বিরোধী এবং ক্রমেই মুসলমানবিরোধী দাঙ্গায় রূপ নেয়। দাঙ্গার প্রথম অর্ধ ঘন্টার মধ্যেই কমপক্ষে দুইশত ভারতীয়কে হত্যা করে নদীতে নিক্ষপে করা হয়। সরকার ১৪৪ ধারা জারি করে ও ৫ জনের অধিক লোক একত্রে চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এটা ছিল ২৬ মে এর কালো দিবস। দু’দিনের মধ্যে দাঙ্গাটি সমগ্র দেেেশ ছড়িয়ে পড়ে এবং প্রকৃত হত্যা ও ক্ষয়ক্ষতির ব্যাপকতার পরিমান এখনও কেউ বলতে পারে না।

১৯৩৮-এর মুসলমান বিরোধী দাঙ্গা

এটিও ইংরেজ শাসনামলইে হয়েছিল। প্রকৃতপক্ষে ব্রিটিশিবিরোধী হলেও বর্মীয়রা প্রকাশ্যে মুসলমান হত্যায় দ্বিধা করেনি। স্থানীয় মিডিয়িা ও পএ-পএিকাগুলোয় জাতীয়তাবাদী ভাবধারা জনপ্রিয় হয়ে ওঠে ও জাতীয়তাবাদী চেতনার ছদ্মাবরণে তা মুসলিম উচ্ছদেরে কর্মকান্ডে পর্যবসিত হয়। ব্রিট্রিশরা পূর্ণ শক্তি দিয়ে এটি প্রতহিত করার চেষ্টা চালিয়েছিল।

“বার্মা কেবল বর্মীয়দের” আন্দোলন

বার্মা কেবল বর্মীয়দরে নামক নতুন আন্দোলন ও প্রচারণা শুরু হয় এবং বর্মীয়রা মুসলমানদরে এলাকা সার্তি/িসুরতি ঝঁৎঃর বাজার অভিমুখে যাএা শুরু করে। ভারতীয় পুলশিরো যখন এই সহিংস আন্দোলনকে ভেঙ্গে দেয় তখন তিনজন বৌদ্ধ ভিক্ষু আহত হয়। বার্মার সংবাদপত্রগুলো এইসব ছবিকে নানাভাবে ফলাও করে প্রচার করে যা নতুন করে দাঙ্গার সূত্রপাত ঘটায়। মুসলমানদের সম্পদ,দোকানপাট,ঘর-বাড়ি এবং মসজিদগুলোতে ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুন্ঠন চালানো হয়। তারা মুসলমানদের মারধর ও হত্যা করে। এটা সমগ্র বার্মায় ছড়িয়ে পড়ে এবং ১১৩টি মসজিদ ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে জানা যায়।

ব্রিটিশি তদন্ত কমটি ১৯৩৮

তদন্ত কমটির রির্পোটে এ ঘটনার জন্য সরকারওে প্রতি বর্মীয়দের অসন্তুষ্টি, ও তাদরে সামাজিক-রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক খারাপ অবস্থাকে দায়ী করা হয়। পাশাপাশি সংবাদপত্রর দায়ত্বিহীনতাকে চিহ্নিত করা হয়।

১৯১৯ সালরে সাইমন কমশিন প্রণীত বার্মায় দ্বৈত শাসনওে প্রভাব অনুন্ধান রিপোর্টের , এখানে মুসলমানদের জন্য আইনসভায় সংরক্ষিত আসনরে সুপারিশ করা হয়। এ রিপোর্টে সংখ্যালঘু সকল স¤প্রদায়ের জন্য সমান অধকিারের বিষয়টিকে গুরুত্ব প্রদান করা হয়। এ রিপোর্টে বার্মাকে ভারত থেকে আলাদা তথা স্বতন্ত্র শাসনের বা সরকারের জন্য প্রস্তাব করা হয়। কিন্তু ব্রিটিশ সরকার ১৯৩০ সালে লন্ডনে অনুষ্ঠিত গোল টেবিল বৈঠকে ভারত থেকে বিছিন্ন হওয়ার বিষিয়টি ছাড়া অন্য কোন প্রস্তাবই মেনে নেয়েনি।


ইউ নু ট ঘঁ শাসন আমলে মুসলমানরো

এএফপিএফএল কর্তৃক বার্মা মুসলিম কংগ্রেস বিতাড়ন

বিএমসি(র্িবামা মুসলমি কংগ্রসে) ইগঈ ও জনোরলে অং সান এবং ইউ নু ট ঘঁ এর দল অ্যান্টি-ফ্যাসিষ্ট পিপলস ফ্রিডম পার্টি বা এএফপএিফএল অঋচঋখ মোটামুটি সমসাময়িককালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের র্পূবে গঠিত হয়। ১৯৪৫ সালের ২৫ ডিসেম্বর পাইনমানায় চুরহসধহধ ইউ রাজাক ট জধুধশ বিএমসির প্রসেডিন্টে নির্বাচিত হন এবং তিনি এএফপিএফএল-এ যোগদান করার সিদ্ধিান্ত নেন। ইউ রাজাক এএফপএিফএল-এর মানডালায় ডিসট্রিক্ট- এর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।পরর্বতীতে সরকার তাকে সাংবিধানিক কাউন্সিলরের সদস্য হিসেবে গ্রহণ করনে। তার বৌদ্ধদের সাথে ভাল সর্ম্পক ছিল ও তিনি পালি ভাষা , যা বৌদ্ধ র্ধম গ্রন্থর আদি ভাষা, ভাল জানতনে। তিনি জেনারেল অং সান এবহবৎধষ অঁহম ঝধহ এর সরকার এর শিক্ষা ও পরকিল্পনা মšী¿ ছিলেন এবং তার সাথেই গুপ্তঘাকত কর্তৃক নিহত হন। তিনি এএফপিএফএল এর ধর্মীয় বিভাজনের রাজনীতি বিরোধী নীতির সর্মথক ছিলিনে। ইউ রাজাক এবং তার অল্প কয়কেজন সংগী মুসলিম সংখ্যালঘুদের আলাদা কিছু র্নিদৃষ্ট সাংবিধানিক অধিকার ও নিশ্চয়তার জন্য যে সংগ্রাম তার বিরোধিতা করছিলেন। যদিও তিনি একজন খ্যাতনামা নেতা হিসেবে বর্মীয় মুসলমানদের সংগঠিত করছেলিনে তবুও তাকে র্বামার স্বাধীনতা সংগ্রামের সূচনাকালরে ইতিহাসে স্থান দেওয়া হয়। ইউ রাশিদ এবং খ্যাতনামা ইউ খনি মং লাত ট জধংপযরফ ধহফ ট কযরহ গধঁহম খধঃ দেশ ও পার্টির জন্য মুসলমানদের অধিকার ও র্স্বাথ বির্সজনে নীতি অনুসরণ করছেলিনে। প্রধানমন্ত্রী ইউ নু স্বাধীনতার কিছুকাল পরেই বিএমসিকে এএফপিএফএল থেকে পদত্যাগরে আহবান জানান। এর প্রক্ষেেিত ইউ খনি মং লাত যিনি বিএিমসির নতুন প্রসিডেন্ট ছিলিনে তিনি ইসলাম ধর্মীয় কর্মকান্ড থেকে দলকে দূরে রাখার সিদ্ধান্ত নেন ও এএফপিএফএলএ পুনরায় যোগদান করেন। পরে তিনি আইন ও বিচারমšী¿ হন কিন্তু মুসলমান স¤প্রদায়ের আশা-আকাক্ষা তুলে ধরতে র্ব্যথ হন। নব গঠিত বর্মীয় মুসলিম লীগ সরকাররে কাছে মুসলমানদরে জন্য আলাদা একটি সরকারি দপ্তরের দাবি করেন যেমনটি অন্যান্য স¤প্রদায়ের জন্যও ছিল।অন্যান্য স¤প্রদায়ের জন্য ইয়াঙ্গুনে আলাদা মন্ত্রনালয় ও তাদরে রাজ্যে আলাদা সরকার ছিল। ইউ নু এএফপিএফএল থেকে বিএমসিকে ১৯৫৬ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর সরিয়ে দেন। ১৯৫৫ সালেই বিএমসিকে বিলুপ্ত হতে বলা হয়ছেলি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.