আমার প্রিয় গাজীপুর।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

দেখতে ভালই লাগছে যে গাজীপুর আজ কতটা ইম্পর্টেন্ট জায়গা হয়ে দাড়িয়েছে দুই বূহত দল আওয়ামিলীগ ও বিএনপির কাছে।আমি ছোট থেকেই দেখে এসেছি গাজীপুর একটি পৌরসভা,পৌরপিতা ছিলেন একজনি,জনাব আ,ক,ম মোজাম্মেল হক সাহেব যিনি জীবনের প্রতিটি নির্বাচনেই জয়পেয়েছেন.নিঃস্বন্দেহে তিনি একজন খুবি ভাল্ এবং সৎব্যক্তি।ক্ন্তিু তার 25বৎসর (তার বেশিও হতে পারে)চেয়ারম্যানী কি দিয়েছে গাজীপুর বাসীকে?

জনাব আজমত উল্লাহ খানের সম্পকে আমার খুব একটা জানানেই তবে পত্রাপত্রিকা পরে যা জানতে পেরেছি,ওনি প্রায়17বৎসর টঙ্গীর চেয়ারম্যন ছিলেন।উন্নয়ন খুব একটা করেননি।আমার ভাবনার বিষয় হলো,তিনি আদৌকি গাজীপুরকে আদুনিক নগরায়ণ ঘঠনে কোন ভূমিকা রাখতে পারবেন।অধ্যাপক মান্নান সাহেব কে দেখেছি জাতীয় নির্বাচনে।যিনি গাজীপুর খেকে একবার জয় পেয়ে কিছুটা উন্নয়ন করেছিলেন যার কারন ছিল তিনি একজন প্রতিমণ্ত্রী ছিলেন। হয়তো প্রতিমণ্ত্রীর উন্নয়ন করার পরিধি একটু বেশি থাকে।কোন একটা সময় তিনি অর্থ জালিয়াতের সাথে জড়িত হয়ে মন্ত্রিত্ব হারান।জাহাঙ্গীর আলম ভাই কোন দলিয় ব্যানার না নিয়ে যতটা জনপ্রিয়তা ছিল, আমার বিস্বাস,ওনার গাজীপুরের মেয়র হবার শতভাগ চান্স ছিল।আমি আরও বিস্বাস করি, ওনি বয়সে তরুন হলেও তিনি সকল শ্রেণীর জনগনের নিকট সমান জনপ্রিয় ছিলেন। ওনাকে নির্বাচন করতে না দেওয়ার কারণ হল হিংসাত্বক রাজনীতি।এই নির্বাচন থেকে তাকে সরিয়ে দেওয়ার মানে হলো তার ভবিষৎতের প্রথম শ্রেনীর রাজনীতিকে দ্য ইন্ড করে দেওয়া।এখন জানিনা আমার গাজীপুর বাসী কাকে তাদের নগরপিতার আসনে বসায়। আজ প্রবাসে বসে আমার প্রিয় গ্রামের কথা খুবি মনে পরছে।আমার এলাকাবাসীদেরকে অনুরোধ করছি,আপনারা একজন মন্দের ভাল খেকে একজন নেতা নির্বাচন করুন।আওয়ামিলীগ বিএনপি দেখে ভোট দেবেননা। ব্যক্তিকে ভোট দিবেন।আমি গাজীপুর কে আওয়ামিলীগ বা বিএনপির ঘাটি হিসাবে দেখতে চাইনা।চাই একটি আধুনিক গাজীপুর।আমার কথা গুলু কারও মনে কষ্ট দেওয়ার জন্য নয়।আমার ভিতরের কথা গুলু শেয়ার করতে চেষ্টা করেছি। আর সকলের কাছে দোয়া কামনা করছি যাতে গাজীপুর বাসী একজন যোগ্য নেতা পায়

২ টি +০/-০