নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অমরত্বের প্রত্যাশাহীন এই শহরে থেকে যাক কিছু খুচরো কথা...

পদ্মপুকুর

একজন শভেনিস্ট ও স্মৃতিকাতর মানুষ

পদ্মপুকুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আর্চারিতে বাংলাদেশ দশে দশ। কিন্তু তারপর কি?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪১


গতকাল থেকে প্রথম আলোর অনলাইন লাল-সাদা-সবুজে সয়লাব। সাউথ এশিয়ান গেমসে আর্চারিতে বাংলাদেশ একের পর এক সোনা জয় করছে আর সাথে সাথে তার সংবাদ ও খেলোয়াড়দের লাল-সাদা জার্সি পরা হাস্যজ্বল ছবি চলে আসছে অনলাইনে। আন্তদেশীয় গেমসে একটা নির্দিষ্ট খেলার প্রতিটা ইভেন্টেই সোনা জিতেছে কোনো দেশ, এমনটা আগে হয়েছে কি না আমার জানা নেই। অন্তত বাংলাদেশের জন্য হয়নি। এটা অবিশ্বাস্য।

এই দলে রোমান সানা নামের একজন অতিমানব আছেন বলেই এই অবিশ্বাস্য কাণ্ডটা সম্ভব হচ্ছে। আর ঠিক এই কারণেই আমি যতটুকু আনন্দিত হচ্ছি, ঠিক ততটুকুই আতংকিত হচ্ছি। কারণ প্রতিভাকে লালন করার চেয়ে ধ্বংস করাতেই আমাদের ঐতিহ্য প্রমাণিত।

গত দু-তিন বছরে রোমান সানা যা করেছেন তার প্রায় শতভাগই নিজের প্রতিভাবলেই করেছেন। ব্যক্তি বা প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে আমরা উল্লেখযোগ্য কিছুই করিনি তার জন্য। অথচ যেকোনো দেশ, এমনকি পার্শ্ববর্তী ভারতেও এ ধরণের প্রতিভাকে লালন করার ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা থাকে, তাকে প্রমোট করা হয়, তার উপর বিনিয়োগ করা হয়। যে কারণে ভারতীয় ক্রীড়াবিদরা অপ্রচলিত ইভেন্টগুলোতে খুব দ্রুত উঠে আসছে।

আজকে পিভি সিন্ধু, গিতা ফোগাট, সানিয়া মির্জা, সায়না নেহাওয়াল, অভিনব বিন্দ্রা, পেজ-ভূপাতি, বিশ্বনাথন আনন্দসহ আরো অসংখ্য বিশ্বমানের খেলোয়াড়তো আর হাওয়া থেকে আসেনি, তাঁদের পেছনে রাষ্ট্র বিনিয়োগ করেছে, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করেছে, প্রমোট করেছে।

অথচ দাবায় নিয়াজ মোর্শেদ ১৯৮৭ সালে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম গ্রান্ডমাস্টার খেতাব পাওয়ার পর গত ৩০ বছরে আরো অর্ধশত গ্রান্ডমাস্টার পাওয়া উচিৎ ছিলো এদেশের। দাবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়া উচিৎ ছিলো। কিন্তু তা হয়নি। গলফে সিদ্দিকুর রহমানের উত্থানের পর বিশ্বমানের আরো গলফার পাওয়ার কথা ছিলো আমাদের। শ্যুটার সাবরিনা বা আব্দুল্লাহের বাকির জন্য আমরা কি করেছি? ওই যে পদক নিতে গিয়ে জাতীয় সংগীতের সাথে আবেগে ভেসে কেঁদে ফেলা সোনার মেয়ে মাবিয়ার বস্তিঘরটা কি বদলেছে একটুও?

এদের নিয়ে আমাদের কোনো পরিকল্পনা নেই, আমরা মেতে আছি প্রচলিত খেলাগুলো নিয়ে, যেগুলোতে প্রাকৃতিক কারণেই আমরা পিছিয়ে আছি। আরে ভাই, এই আকৃতি আর খাদ্যাভ্যাস নিয়ে আগামী শতবর্ষেও বোল্টদের মত যারা আবহাওয়াগত কারণে এগিয়ে আছে, তাদের হারানো সম্ভব নয়। আবার টেকনিকজনিত কারণে ফুটবলে আমরা আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল হতে পারবোনা এটাও সত্যি। না মেনে উপায় নেই। কিন্তু আমরা পড়ে আছি ওগুলো নিয়েই। সেখানেও কি আমরা খুব এগিয়ে গেছি? সেই যে বখতিয়াররা সুইডেনে গিয়ে ব্রাজিলের ছেলেদের হারিয়ে ডানা কাপ আর গোথিয়া কাপ জিতে এসেছিলো, আমরা কি তাদের এগিয়ে নিতে পেরেছিলাম? এখন কোথায় তারা?

আমার খুব আশ্চর্য লাগে, আশি-নব্বুয়ের দশকে এ দেশে ফুটবলের যে ক্রেজ ছিলো, সেই অবস্থা থেকে ফুটবলকে বর্তমান অবস্থায় নামিয়ে আনতে রীতিমত গবেষণা করা দরকার, পরিকল্পনা দরকার, অর্থ বিনিয়োগ দরকার। কিন্তু আমরা বিনে পয়সায় তা করে ফেলেছি। যে দেশের দুটি ক্লাবদলের ফুটবল খেলার ধারাবর্ণনা রেডিওতে শোনার জন্য মফস্বলের বাজারগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হতো, সে দেশে আজ ফুটবল খেলা দেখতে লোকে ফ্রি টিকেটেও স্টেডিয়ামে যায় না। এই অবস্থা সৃষ্টি করতে যথেষ্ট যোগ্যতা দরকার। নিঃসন্দেহে আমাদের সেই যোগ্যতা আছে! দেখতেই পাচ্ছি।

ঠিক এ কারণেই রোমান সানার মোটা ফ্রেমের চশমা পড়া স্বপ্নময় চোখকে খুব ভয় করছে।

আরেকটা বিষয় আমাকে খুব অবাক করে। সম্প্রতি আমির খান অভিনীত ‘দঙ্গল’ মুভি দেখে খুবই আপ্লুত হয়েছি। সেটা যতটা না সুন্দর অভিনয় দেখে, তারচেয়ে বেশি এই ফোগাট পরিবারকে সম্মান জানানোর কায়দা দেখে। এর আগে ‘ভাগ মিলখা ভাগ’ দেখেও একই ধরনের অনুভূতি হয়েছিলো। এই যায়গাটাতেও আমরা কোনো কাজ করতে পারিনা। আমাদের এফডিসিসংশ্লিষ্টরা ^ল^ল যা বানায় বানাক, কিন্তু সুশীল নামে সরকারি অনুদান নিয়ে যারা কাজ করে, তারাও এদিকে একটু দৃষ্টি দিলে আমরা বর্তে যেতাম। কিন্তু সেটাতো হবার নয়, এ ধরাধামে প্রশংসা পাবেন একজনই।

এই পরিকল্পনা আর পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে এবং ঈর্ষাকাতরতার ফাঁপড়ে পড়ে দশে দশ পাওয়া বাংলাদেশ কতদুর যেতে পারে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭

ট্র্যাকার বলেছেন: আর্চারির পেছনে খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগত পরিশ্রমের ফলাফল এটা।। সাথে ফেডারেশনও সাহায্য করেছে। কিন্তু অন্য ফেডারেশনগুলো ঘুমিয়ে আছে। ফুটবলের তো যাচ্ছে-তাই অবস্থা হয়েছে। সারাজীবন খেলোয়াড়দের পরিচর্যা না করে বাঁচা মরার ম্যাচের আগে ৪০ হাজার ডলার পুরস্কার ঘোষণা করে ফুটবল ফেডারেশন নিজেদের অপেশাদারীত্ব প্রমাণ করেছে।।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৯

পদ্মপুকুর বলেছেন: বর্তমানে এডিবল অয়েল ব্রান্ড 'তীর' আর্চারিকে লক্ষণীয়ভাবে প্রমোট করছে। আজকেই গুলশানে একটা বাসের পেছনে এই ব্র্যান্ডিংটা দেখলাম। ধন্যবাদ তীরকে।

এই যে এখানে একটা শ্লোগান ওরা দিয়েছে যে '২০২০ অলিম্পিকে স্বর্ণজয়ের লক্ষে তীরের প্রচেষ্টা', এটা অসাধারণ। মানুষের মধ্যে এই স্বপ্নটা ছড়িয়ে দেয়ার কাজটাই করা দরকার। সেটাই আমি বলতে চেয়েছি।

রোমান সানাদের মত অসংখ্য প্রতিভা কিন্তু নিজের পরিশ্রম আর প্রতিভা দিয়েই উঠে আসে। তারপর যদ্দিন তারা পরিশ্রম করে টিকে থাকতে পারে, তদ্দিন থাকে। কিন্তু এই যে প্রমোট করা, সেটাই আর থাকেনা, ফলে একদিন হারিয়ে যায়।

২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০৮

জাহিদ হাসান বলেছেন: আপনি হয়তো ভুলে গেছেন-
নারী ও পুরুষ উভয় ক্যাটাগরির ক্রিকেটে আমরা এইবার স্বর্ণ জিতেছি।
অর্থাৎ আর্চারির পাশাপাশি ক্রিকেটেও বাংলাদেশ এবার দশে দশ!

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: না স্যার, আমি ভুলিনি। কিন্তু আমার বক্তব্যটা ছিলো এই, যে সব অর্থোডক্স স্পোর্টসে বাংলাদেশের ছেলেমেয়েরা নিজের প্রতিভাগুণে উঠে আসে, তাদের পরিচর্যার কোনো পরিকল্পনা এদেশের থাকে না। ক্রিকেট নিয়ে আমাদের দেশে যে হুজ্জতি চলছে, সেখানে এসএস গেমসে নেপাল-মালদ্বীপ-ভুটানের সাথে জিতে আসাটা বিশেষ কোনো উপলক্ষ হতে পারে কিনা তা বিবেচনার দাবি রাখে।

ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২২

রাজীব নুর বলেছেন: বহু দিন পর আপনার একটা পোষ্ট পেলাম।
ভালো লাগলো। কেমন আছেন?

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: ডিসেম্বর মাস, কাজ করি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে, বুঝতেই পারছেন....
আমি ভালো আছি স্যার। মনে রেখেছেন দেখে ধন্যবাদ। সহব্লগারদের কাছ থেকে এই শুভবাক্যগুলোই তো এই ব্লগের থেকে আমাদের পাওয়া।

ভালো থাকবেন।

৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৯

আসোয়াদ লোদি বলেছেন: কি আর বলব, আমরা সাদা চোখে যা দেখি কর্তারা রঙিন চশমায় তা দেখে না। মুল্যবান পোস্ট।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩১

পদ্মপুকুর বলেছেন: পানিপথের যুদ্ধের নায়ক লোদি রাজবংশের বর্তমান প্রজন্মের প্রতিনিধিকে আমার ব্লগে পেয়ে বর্তে গেলাম :D আমার অভিবাদন জানবেন।

৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: পদ্ম পুকুর,




আমাদের সুচিন্তার খোরাক যোগানো চমৎকার একটি লেখা।

আমরা একটি স্বঃপ্রনোদিত নিম্নগামী জাতি। প্রতিভাকে লালন করার চেয়ে ধ্বংস করাতেই আমাদের ঐতিহ্য প্রমাণিত।

শ্যুটার সাবরিনা বা আব্দুল্লাহের বাকির জন্য আমরা কিছু করিনি। পদক নিতে গিয়ে জাতীয় সংগীতের সাথে আবেগে ভেসে কেঁদে ফেলা সোনার মেয়ে মাবিয়ার বস্তিঘরটাও আমরা বদলাতে পারিনি। আমরা শুধু ক্রিকেটারদের ঘরই বদলে দিয়েছি। আজকের খবরেও দেখছি ক্রিকেট নিয়ে বেশ লেখা হচ্ছে কিন্তু আর যে সব বিষয়ে সোনা জিতেছি আমরা তা নিয়ে রাষ্ট্র বা মিডিয়াও সরব নয় । তারা সরব "সোনা" নিয়ে। যারা এনে দিলো এ সোনা, তাদের নিয়ে এদের মুখ অনেকটাই নিরব।
এ ধিক্কার শুধু আমাদেরই!

ক্রিকেট-ফুটবল ইত্যাদি যেসব খেলাগুলোতে প্রাকৃতিক ভাবেই আমরা পিছিয়ে আছি জেনেটিক আর ফিজিওলোজিক্যাল কারনে সে সবেই আমাদের মাতামাতি। রাষ্ট্রিয় পর্যায় থেকে সর্বত্র আমরা মেতে আছি এগুলো নিয়েই। খর্বকায় আকৃতি আর খাদ্যাভ্যাস নিয়ে আগামী শতবর্ষেও বোল্টদের হারানো সম্ভব নয়।
যেখানে যেখানে আমাদের সম্ভাবনা আছে প্রচুর সেখানে আমাদের কোনো পরিকল্পনা নেই। দূর্বল হাটু আর বাঁকানো কোমড় নিয়ে আমরা ডিসকো আর ফক্সট্রট নাচের খাতায় নাম লিখিয়েছি। তাই পপাতঃধরণীতল হচ্ছি আমরা বারেবারেই। এটাই আমাদের ভবিতব্য! দূরদৃষ্টি সম্পন্ন জাতি না হলে যা হয় আমাদেরও তাই হচ্ছে!
পরিকল্পনা আর পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে এবং ঈর্ষাকাতরতার ফাঁপড়ে পড়ে দশে দশ পাওয়া বাংলাদেশ কতদুর যেতে পারে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকা সৌরভহীন যে সকল খেলোয়ার সোনা জিতে আমাদেরকেই সুগন্ধমন্ডিত করেছেন তাদেরকে জানাই সর্বোচ্চ অভিনন্দন।



১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৭

পদ্মপুকুর বলেছেন: আহমেদ স্যার,
লেখাটা আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে দেখে ভালো লাগছে। যে লম্বা মন্তব্য করেছেন আপনি, শেষ বিচারে সেটা ব্লগের প্রতি আপনার নিষ্ঠাকেই প্রমাণ করে।

দেশের সবকিছুকতে নেতিবাচক প্রভাব দেখতে পাওয়াটা বাংলাদেশীদের একটা কমন সিনড্রোম। গত রোববারে বেনাপোল এক্সপ্রেসে করে ঢাকা ফিরছি। কেবিনের মধ্যে যথারীতি ব্যাপক চাপানউতোর চলছে, যার মূলকথা হলো দেশের কোনো কিছুই ঠিক নেই। যেহেতু বেনাপোল এক্সপ্রেস চালু করাই হয়েছে ইন্ডিয়ার সাথে যোগাযোগকে মসৃণ করতে সেহেতু এই ট্রেনে যথেষ্ট পরিমাণ ইন্ডিয়ান থাকে। তেমনিভাবে আমাদের পাশেও একজনকে পাওয়া গেলো। উনি একপর্যায়ে বললেন- আপনারা পাবলিক প্লেসে যেভাবে সমালোচনা শুরু করেছেন, সবকিছুতে নেগেটিভ খুঁজে পাচ্ছেন, ইন্ডিয়া হলে আপনাদের এতক্ষনে ট্রেন থেকে ধরে ফেলে দেওয়া হতো....

কিন্তু কি করবো বলেন, আমাদের চোখে কেবলই এগুলো চোখে পড়ে। এই যে রোমান সানা, কি বিপুল প্রতিভা নিয়ে এসেছেন তা তো নিজে প্রমাণ করেই যাচ্ছেন গত কয়েকবছর ধরে। কিন্তু অতিতে তাঁর মত আরো অনেকেই এসেছিলেন, যাঁদের নিয়ে আমাদের কোনোধরনের পরিকল্পনা না থাকাতে, কোনো বিনিয়োগ না থাকাতে সবাই হারিয়ে গেছেন। অথচ অন্যরকমও হওয়ার খুবই সম্ভাবনা ছিলো।

ধন্যবাদ স্যার, ভালো থাকবেন।

৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ফুটবল, ক্রিকেট ছাড়া বাকি খেলাগুলোয় এদেশে তেমন হাই-লাইট করা হয় না। সুযোগ সুবিধার অভাব।

সাফল্যের পর নামে মাত্র সৌজন্যতা দেখানো হয়। তাই পিছিয়ে রয়েছে দেশ। পাকিস্তান বা নেপালের তুলনায় স্বর্নপদক অনেক কম।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০০

পদ্মপুকুর বলেছেন: কিন্তু ফুটবল ক্রিকেটেই বা কি হাতি ঘোড়া মারছি!

৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর লেখা

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪০

পদ্মপুকুর বলেছেন: থ্যাংক ইউ স্যার।

৮| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪৫

রূপম রিজওয়ান বলেছেন: দশে দশের ক'দিন পরই কিন্তু রোমান সানা ঘরোয়া একটা টুর্নামেন্টে গোল্ড হাতছাড়া করলেন,তৃতীয় হলেন। :( ওনারা যেন কোনভাবে আত্মতুষ্টিতে না ভুগেন তা নিশ্চিত করতে হবে। বোর্ডেরও আত্মতুষ্টিতে ভুগার কোন সুযোগ নেই,এটা দীর্ঘমেয়াদী প্রসেস,একটা আসরে ভালো করেছে,আরেকটাতে খারাপ করলেই কাদা ছোড়াছুড়ি শুরু হয়ে যাবে।

৯| ১৩ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৩৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খেলার ক্লাব যখন ক্যাসিনোর আড্ডা তখন আর কে কাকে বাঁচাবা!

রাজনীতির নোংরামেতো আটক থাকা দেশে ক্লাবের নিয়োগে যকন রাজণীতি ছুঁয়ে থাকে প্রফেশনালদের ধূরে রেখে
তখন আর স্বপ্ন দেখবে কে? দেখাবে কে?
পড়ে পাওয়া মানিকের মতো খেলোয়ারদের জানপ্রাণ চেষ্টায় যা পাই তা নিযেই রাস্ট্র উল্লাস করে নির্লজ্জের মতো!

ক্রীড়াঙ্গন হোক রাজনীতি মুক্ত!
যোগ্যতার আর যোগ্যতাই হোক সবকিচূর মাপকাঠি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.