নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অমরত্বের প্রত্যাশাহীন এই শহরে থেকে যাক কিছু খুচরো কথা...

পদ্মপুকুর

একজন শভেনিস্ট ও স্মৃতিকাতর মানুষ

পদ্মপুকুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

রিম সাবরিনা জাহান সরকারের অসম্পূর্ণ গল্প নভোনীল এর দ্বিতীয় পর্ব

০৪ ঠা জুন, ২০২০ দুপুর ১২:০০


সাবরিনা জাহানের লেখা পর্ব ১

পর্ব ২
সকালে একদফা বৃষ্টি হয়ে গেছে। বছরের এ সময়টাতে ঝুম বৃষ্টির পর আকাশ সাধারণত ঝকঝকে পরিষ্কার হয়ে যায়। কিন্তু আজ আকাশ এখনও মুখ অন্ধকার করে রেখেছে, যেকোনো সময়ে আবারও ঝরে পড়বে। সকালবেলা এ রকম আবহাওয়া দেখতে ভালো লাগে না মৃনের। ওর মুখটাও কিঞ্চিত অন্ধকার হয়ে আছে, যেটা এই বয়সের মেয়ের সাথে ঠিক যায় না।

সমস্যা হলো- এই ওয়েদারে আরও কিছুক্ষণ বিছানায় গড়াগড়ি দেয়ার ইচ্ছে ছিলো মৃনের, সেটা আর হচ্ছে না। নয়টায় খাইরুল স্যারের একটা ক্লাস আছে, বৃষ্টি বাদলার মধ্যেই তাকে এখন ক্যাম্পাসে যেতে হবে। এই ক্লাসে পাঁচ-সাত মিনিট দেরি করে গেলে এমন কোনো মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যাবে না। কিন্তু খাইরুল স্যারের মুখ খুব চড়া! সবার সামনে এমন একটা কথা বলে দেবেন যে তখন লজ্জায় নীল হয়ে যেতে হয়।

ক্লাস শুরুর দুই সপ্তাহ না যেতেই ক্লাসের সবচেয়ে রুপসচেতন মেয়ে সিন্থিয়া একদিন দশ মিনিট দেরি করে ফেললো। ক্লাসের দরজায় দাঁড়িয়ে বললো-
‘স্যার আসতে পারি?’
খাইরুল স্যার বোর্ডের লেখা থামিয়ে কিছুক্ষণ চশমার উপর দিয়ে তাকিয়ে থেকে বললেন- ‘হু, যে মেকাপ আপনি সকাল থেকে নিয়েছেন, তাতে দেরি হওয়াটা স্বাভাবিক। এখন এসেই যেহেতু পড়েছেন, আপনাকে তো আসতে দিতেই হবে। কিন্তু আপনি বেঞ্চে নয়, আমার পাশের এই চেয়ারটাতে বসে থাকবেন, ক্লাসের সবাই দেখুক আপনি কত সুন্দর, এটা ওদের অধিকার.. ..!’ ।

সিন্থিয়া পারলে তখুনি কেঁদে দেয়। এ রকম একজনের ক্লাস মিস দেওয়া সম্ভব হলেও দেরি করা যায় না কোনোভাবেই।

সাধারণত মৃন নিজেদের গাড়িতেই ক্যাম্পাসে যায়, কিন্তু আজ সকালে আফজাল ভাইয়ের ছোট ছেলেটা বৃষ্টিতে পা পিছলে পড়ে হাত ভেঙে ফেলেছে। আফজাল ভাই ফোন করেছিলেন- ‘আপা, আজ আসতে পারবো না’।

মৃনের একটু রাগও লাগছে, বাবা অনেকবার বলেছিলেন যে ড্রাইভিংটা শিখে রাখ্, কাজে দেবে। ও নিজেই গা করেনি। হাসতে হাসতে মৃন বলেছে ‘বাবা আমি বড় বড় প্রতিষ্ঠান চালাবো, ছোট এই সেডান নয়...’।
‘ময়ী মা, যেকোনো লম্বা যাত্রার শুরু হয় একটা ছোট্ট একটা পা ফেলা থেকে’ ওর বাবা বলেছিলেন। বাবা মাঝে মধ্যে আদর করে ওকে ‘ময়ী’ বলেন।

এখন ইউনিভার্সিটি বাসে যাওয়া ছাড়া উপায় নেই। ইউনিভার্সিটি বাসে যাওয়াতে মজা আছে। সবার সাথে গল্প করতে করতে যাওয়া যায়, এর আগেও একদিন গিয়েছে মৃন। কিন্তু উত্তরা থেকে ‘ক্ষণিকা’য় উঠলে সিট পাওয়া যায় না। টঙ্গী থেকেই সিট ফিলআপ হয়ে যায়। এতদুর দাঁড়িয়ে যাওয়া কষ্টকর আবার বাস জ্যামে পড়লে সেই ক্লাসে দেরি দেরি হওয়ার সম্ভাবনা।

একটা রিকশা নিয়ে জসীমউদ্দিনে আসতেই মৃন দেখলো ‘ক্ষণিকা’ চলে এসেছে। দৌঁড়ে গিয়ে বাসে উঠেই একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফেললো মৃন। বৃষ্টির কারণেই বোধহয় আজকে ভীড় নেই। মাঝামাঝি যায়গায় বাঁদিকের দুটি সিটই ফাঁকা রয়েছে। মৃন তার একটাতে গিয়ে বসলো।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই বাসগুলোতে কিছু অলিখিত নিয়ম আছে। মেয়েরা সাধারণত বাসের সামনের দরজা দিয়ে ওঠানামা করে এবং বাসের সামনের অর্ধেক সিটে বসে আর পেছনের অর্ধেকে ছেলেরা। সে হিসেবে মাঝের এই সারিটা ছেলেদের সিট। কিন্তু মৃনের সেটা জানার কথা নয়। ও তাই নিঃসংকোচে বসে থাকলো।

বাস চলতে শুরু করেছে। হঠাৎ পেছনের দরজা থেকে এক ভাইয়া চিৎকার করে বললো- ‘মামা দাঁড়ান! ‘মামা দাঁড়ান।’
মনে হয় কেউ দৌঁড়ে আসছে।

মামা ব্রেক করতেই একজন সশব্দে পেছনের দরজা দিয়ে উঠলো বলে মনে হলো। তারপর একটু ধাতস্ত হয়ে ছেলেটি দেখলো মাঝ বরাবর বাঁদিকের দুসিটের একটা ফাঁকা আছে, যার অন্যটিতে একটি মেয়ে বসে আছে। ফার্স্ট ইয়ারের হওয়ায় আমাদের এই নতুন যাত্রীটিরও জানার কথা নয় যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসগুলোতে সাধারণত মেয়ে-ছেলে একসাথে বসে না। সুতরাং সে গিয়ে ওই সিটটাতে বসে পড়লো।

মৃন জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে ছিলো। পাশের জনকে যায়গা ছেড়ে দিয়ে ঘাড় ঘুরিয়ে তাকাতেই একটু চমকে উঠলো। ওর পাশে এসে বসেছে ওরই ক্লাসের ফর্সা লম্বা মতন সেই ছেলেটা, যার নাম সে ইতোমধ্যেই জেনেছে- নভোনীল!

কিন্তু মৃন কেনো চমকে উঠলো, নিজেও বলতে পারলো না। বাস তখন এয়ারপোর্ট পার হচ্ছে। এইমাত্র টেকঅফ করা নভো এয়ারের একটা উড়োজাহাজকে উড়ে যেতে দেখা যাচ্ছে। (অসমাপ্ত)

ব্লগার মেঘশুভ্রনীলের লেখা পর্ব ৩
ব্লগার খায়রুল আহসানের লেখা পর্ব ৪
ব্লগার আখেনাটেনের লেখা পর্ব ৫
ব্লগার পুলক ঢালীর লেখা পর্ব ৬
ব্লগার নিয়াজ সুমনের লেখা পর্ব ৭
ব্লগার কবিতা পড়ার প্রহর এর লেখা পর্ব ৮
ব্লগার মনিরা সুলতানার লেখা পর্ব ৯
ব্লগার বিলুনীর লেখা পর্ব ১০
ব্লগার ঢুকিচেপার লেখা পর্ব ১১
ব্লগার মোঃ মাইদুল সরকারের লেখা পর্ব ১২
ব্লগার কল্পদ্রুমের লেখা পর্ব ১৩
ব্লগার ফয়সাল রকির লেখা পর্ব ১৪
ব্লগার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান তমালের লেখা পর্ব ১৫



** ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন রুটের বাসগুলোর সুন্দর সুন্দর কাব্যিক নাম আছে যেমন, তরঙ্গ, হেমন্ত, আনন্দ, কিঞ্চিত, উল্লাস, মৈত্রী, চৈতালী, বৈশাখী ইত্যাদি। গাজীপুর/টঙ্গী- ক্যাম্পাস রুটের বাসটির নাম ক্ষণিকা।


ডিসক্লেইমার:
কয়েকদিন আগে ব্লগার রিম সাবরিনা জাহান সরকারের একটা পোস্ট দেখলাম ‘নভোনীল’ নামে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সায়েন্স ফ্যাকাল্টির দুজন শিক্ষার্থীকে নিয়ে গল্পটা শুরু হয়েছে। মজার বিষয় হলো- গল্পের শেষে সাবরিনা জাহান লিখে দিয়েছেন যে এটা অসম্পূর্ণ গল্প এবং সম্পূর্ণ করা হবে না। দেখে বেশ মজা লাগলো। এমনিতে নিজের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমাকে এমনভাবে আচ্ছন্ন করে রেখেছে যে এতদিন পরে এসেও এর যেকোনো অনুষঙ্গকেই অতি আপন মনে হয়।

সাবরিনা জাহান যে পরিবেশ-প্রতিবেশ বর্ণনা করেছেন, তা আমারও পরিচিত। আমি আর্টস ফ্যাকাল্টির হলেও এ যেন আমার নিজেরই দেখা কোনো ঘটনা। হঠাৎ তাই মনে হলো- এটা শেষ হতে দেবো না, এর দ্বিতীয় কিস্তিটা আমি লিখবো। কিন্তু এরই মধ্যে সাবরিনা জাহান কোনো অজানা কারণে তাঁর লেখাটা ড্রাফটে নিয়ে ফেলেছেন। অগত্যা আমার চিন্তাও অ্যাবর্শন করাতে বাধ্য হলাম।

গতকাল ব্লগার সাবরিনার অন্য একটা লেখায় আমার এই ইচ্ছের কথা বলেছিলাম। আজ সকালে দেখলাম সাবরিনা জাহানের ড্রাফটে নেয়া পোস্ট ফেরত এসেছে! আমি তাঁর আগের পোস্টে গিয়ে দেখি আমার মন্তব্যের প্রতিমন্তব্যে উনি গল্পটা ফেরত আনার কথা বলেছেন এবং পরবর্তী অংশ লেখার জন্য আমাকে ইনসিস্ট করেছেন।

আমি একটু বিপদেই পড়লাম। কারণ আগের চিন্তাটা ছিলো জাস্ট একটা এক্সপেরিমেন্ট কিন্তু এখন তা হয়ে গেছে বাধ্যতামূলক! আমার লেখার জন্য কেউ অপেক্ষা করছে ভাবতে আত্মশ্লাঘা তৈরী হতে পারে কিন্তু আদতে আমিতো গল্প লিখতে পারি না! তবুও চেষ্টা করলাম। এটি খুবই দুর্বল প্রচেষ্টা, তবুও আশা করি অন্য কেউ পর্ব ৩ লিখবেন। এগিয়ে যাক নতুন একটা ধারা।

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২৮

কাছের-মানুষ বলেছেন: দুুটি পর্বই পড়লাম। প্রথমটি আগেই পড়েছিলাম।
আপনারটিও ভাল হয়েছে।

০৪ ঠা জুন, ২০২০ দুপুর ১:১৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: যাক, ভালো বলাতে একটু সাহস পেলাম /:)

২| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ দুপুর ১:৪৬

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: দুটি অংশই পড়া হল।এক কথায় চমতকার।

আপনার মতই আশায় আছি ,রিম সাবরিনা,আপনি বা অন্য কেউ গল্পের ধারাবাহিকতা বজায় রাখবেন।

০৪ ঠা জুন, ২০২০ দুপুর ১:৫২

পদ্মপুকুর বলেছেন: হা হা হা, আপনি নয় কেনো? শুরু করে দিন না।

৩| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ দুপুর ১:৫২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এক কথায় চমৎকার।
আশা করি আবার কেউ
তৃতীয় পর্ব লিখবেন যা
আমাদের হতাশ করবেনা।
লেখকদ্বয়কে আন্তরিক
শুভেচ্ছা। পরববর্তী
লেখকের অপেক্ষায়
রইলাম।

০৪ ঠা জুন, ২০২০ দুপুর ১:৫৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: গুরুজী, আপনিই লিখুন না। খানসাহেবকে নিয়ে আপনার লেখায় যে মুন্সীয়ানা দেখিয়েছেন, তাতে করে আপনি হাত লাগালে এটার মাত্রাই বদলে যাবে নিশ্চিত।

৪| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ দুপুর ১:৫৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর লেখা

০৪ ঠা জুন, ২০২০ দুপুর ১:৫৯

পদ্মপুকুর বলেছেন: সিরিয়াসলি?

৫| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ দুপুর ২:২০

রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে একবার উঠেছিলাম।
অনেক আনন্দ হয়েছে।

০৪ ঠা জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪১

পদ্মপুকুর বলেছেন: হা হা হা, আপনি হলেন বিশ্বনাগরিক! মালয়েশিয়ায় বসে অস্ট্রেলিয়া মহাদেশীয় (দেশটার নাম মনে পড়ছে না) মেয়ের সাথে প্রেম করেন.... সেই আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে উঠবেন না, তা কি হয় খানসাহেব? তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে ওঠা নিয়ে সংঘটিত দুর্যোগে আমরা একবার জাহাঙ্গীরনগরের কয়েকটা বাস আটকিয়ে রেখেছিলাম এফ রহমান হলের সামনে....

কাজের কথায় আসি। আপনাকে এই পোস্টে আশা করছিলাম খুব করে। একবার ভাবলাম ডিসক্লেইমারে আপনার নামটাই লিখে দিই যে আপনি ৩য় কিস্তিটা লিখবেন... কিন্তু এ ধরনের অবলিগেশন তৈরী করা ঠিক হবে না দেখেই নামটা দিইনি। এখন বল আপনার কোর্টে.... লিখবেন কি?

৬| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

লেখক বলেছেন: গুরুজী, আপনিই লিখুন না। খানসাহেবকে নিয়ে আপনার লেখায় যে মুন্সীয়ানা দেখিয়েছেন, তাতে করে আপনি হাত লাগালে এটার মাত্রাই বদলে যাবে নিশ্চিত।

বিনীত ভাবে আপনার অনুরোধে অপারগতা প্রকাশ করছি।
আমি কারো অধিকারে হাত দিতে চা্ইনা। যার যার অধিকারে
সে নিশ্চিন্তে অবাধ বিচরণ করুক সেটা আমার প্রত্যাশা।

০৫ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: যা আপনার মর্জী! তবে অধিকারের বিষয়টা ঠিক বুঝলাম না।

৭| ০৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:০১

আনমোনা বলেছেন: চলতে থাকুক

০৫ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: আমিন না বলে যাবেন না... ;)

৮| ০৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:১২

মা.হাসান বলেছেন: ৩য় পর্বের আশায় থাকলাম। লেখা খুব ভালো লেগেছে। বিশেষ ভালো লেগেছে খাইরুল সারের সংলাপ।

০৫ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪৬

পদ্মপুকুর বলেছেন: কিভাবে আশায় থাকবেন? আপনি নিজেই তো পর্ব ১ এ যেয়ে গল্প শেষ করে দিয়ে এসেছেন!!!

৯| ০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:২০

রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: কামাল করে দিয়েছেন দেখছি। ভীষন খুশি হয়েছি।
চাপের ভেতর দিন কাটছে। গরমে এক পশলা বৃষ্টির আনন্দ পেলাম যেন। অনেক ধন্যবাদ।
তৃতীয় পর্ব আর কেই লিখবে না হয় তো। তাতে কি। দ্বিতীয় পর্যন্ত গড়িয়েছে, এই তো বেশি!

০৭ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: নব্বুইয়ের দশকে বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেট জমজমাট ছিলো। সে সময়ের বিশ্ববিখ্যাত ক্রিকেটার ওয়াসিম আকরাম, জাদেজা, রানাতুঙ্গা, জয়াসুরিয়ারা ঢাকার মাঠে মোহামেডান, আবাহনীর হয়ে খেলে গেছেন। আমি নিজে মাঠে উপস্থিত থেকে এ রকম ম্যাচ দেখেছি দুতিনটা।
ওই সময়ে যেহেতু এই ক্রিকেটাররা রীতিমত মহাকাশের তারকা, তো ক্লাব ক্রিকেটে বাংলাদেশি সহখেলোয়াড়রা নিশ্চয় চাইতেন যে তাঁদের পারফরমেন্স সম্পর্কে আন্তর্জাতিক এই খেলোয়াড়রা যেনো ইতিবাচক কিছু বলেন...। ধারণা করি, ওনারাও নিশ্চয় বলতেন যে- কিয়া বাত, কিয়া বাত, বেহতেরিন খেলিয়ে তুঝে অথবা আপ বিলকুল ইন্টারন্যাশনাল লেভেল বৌল কর দিয়া....

এ সব শুনে বাংলাদেশি খেলোয়াড়রা নিশ্চয় নিজের সামর্থ্য সম্পর্কে জেনেও মনে মনে খুশিই হতেন!!!!

আপনার মত একজন গল্প লেখকের কাছ থেকে প্রশংসাসুচক মন্তব্য পেয়ে আমারও ওই রকমই অনুভূতি হচ্ছে। :D

১০| ০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৫

মেঘশুভ্রনীল বলেছেন: ব্লগার রিম সাবরিনা জাহান সরকার ও আপনার ‘পিলো পাসিং’-এ অনুপ্রাণিত হয়ে গল্পটির তৃতীয় অংশ লেখার অপচেষ্টা করলাম।

নভোনীল (তৃতীয় পর্ব)

০৮ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৩১

পদ্মপুকুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার পর্বটা যথেষ্ট শক্তিশালী হয়েছে। আশা করি অন্যকেউ এবার নাটাইটা ধরবেন।

১১| ০৮ ই জুন, ২০২০ ভোর ৪:৪৫

রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: কোনো রকম আশা ছাড়াই ঘুড়িটা বো কাট্টা করে দিয়েছিলাম। সেই ঘুড়ি যে কেউ পেড়ে নিয়ে আবার উড়িয়ে দেবে, লাটাই বদল করে হাত থেকে হাতে ঘুরাবে-এ তো ভাবিই নি।
দারুন লাগছে পর্বগুলো। সহ ব্লগার পদ্মপুকুর আর মেঘশুভ্রনীলকে কি বলে যে ধন্যবাদ দেই!

০৮ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৩৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনার ঘুড়ি আর আপনার নেই, আপনি সেই গানটা এখন গাইতে পারেন- ঘুড়ি তুমি কার আকাশে ওড়ো.... তার আকাশ কি আমার চেয়ে বড়....

তবে আমি নিশ্চিত যে ঘুড়ির মালিকানা হারিয়ে আপনি আমার মতই খুশী।

১২| ১৫ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:০৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ইশশ পরিচিত সব দৃশ্যের গল্প !
খুব খুব ভালো লাগা!

১৫ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:২৬

পদ্মপুকুর বলেছেন: মেঘশুভ্রনীলকে ধন্যবাদ পরের পর্ব লেখার জন্য। কিন্তু আমি খেলাটা আরও একটু চলুক। দেখি যদি কেউ এগিয়ে আসে!

১৩| ১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন, তবে.... শুরুতেই স্যার এর নামটা দেখে মনে একটু কৌতুহল জেগেছিল বৈ কি!
কিন্তু স্যারের মেজাজ মর্জি'র বর্ণনা পড়ে নিশ্চিত হ'লাম, নাহ, ইনি হবেন অন্য কেউ! :)
চতুর্থ পর্বটা খালি আছে নাকি এখনও? :)

গল্পের শেষে নভো এয়ার এর উড়োজাহাজটার উড্ডয়ন গল্পে একটা বিশেষ মাত্রা যোগ করেছে, অন্ততঃ আমার কাছে তাই মনে হয়েছে।
গল্পে ভাল লাগা + +

১৮ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:১৬

পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে হঠাৎ করে হাসি পেয়ে গেলো। আসলে ইউনিভার্সিটিতে আমার হলের প্রোভোস্ট ছিলেন খাইরুল স্যার। একবার একটা ঘটনার প্রেক্ষিতে আমাকে ডেকে নিয়ে খুব ধমকিয়েছিলেন। ওই রাগেই এখানে তিনি এভাবে চিত্রিত হয়েছেন!!! আপনার কথা ওই সময় একদমই মাথায় আসেনি। যদি কোনওভাবে মনে আসতো, অতি অবশ্যই এই নামটা এখানে দিতাম না। এই ব্লগের সবচেয়ে কনসিডারেট, সহনশীল এবং শোভন ব্লগারদের তালিকায় আপনি স্যার উপরে থাকবেন বলেই আমার বিশ্বাস।

আমি গদ্য যা-ও একটু লিখতে পারি, গল্পটা একদমই নয়। তবুও মজা লেগেছিলো বলেই দ্বিতীয়পর্বটা লিখতে চেয়েছিলাম। ওটা দুর্বল পর্ব। কিন্তু মেঘশুভ্রনীল এর তৃতীয়পর্বটা আরও ভালো হয়েছে এবং আমি ওই পর্ব দেখে অত্যান্ত আপ্লুত হয়েছি। এখনও আশা করে আছি যে কেউ একজন চতুর্থ পর্বটা লিখবে।

আপনি ঠিকই ধরেছেন, নভো এয়ারের বিষয়টা ইচ্ছেকৃতভাবেই যোগ করা হয়েছিলো। কিন্তু মেঘশুভ্রনীল সেই সুতোটা ধরেননি। তাতে আমার কোনো আপত্তি নেই। কারণ ঘুড়িটা যে ধরবে, তার মত করেই লেজ লাগাবে, সুতোই মাঞ্জা দেবে, নাটাইটা বদলাবে। ঘুড়ি আকাশে ওড়াটাই মূল কথা।

এই (অ)গল্পেও প্লাস দেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

১৮ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪২

পদ্মপুকুর বলেছেন: আর হ্যাঁ, চতুর্থপর্বটা এখনও খালি আছে। আপনি যদি নাটাইটা ধরেন তাহলে অত্যন্ত খুশীর খবর হবে সেটা।

১৪| ১৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ৯:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি যদি নাটাইটা ধরেন তাহলে অত্যন্ত খুশীর খবর হবে সেটা - ধরেছি। ঘুড়িও উড়িয়ে দিয়েছি।

১৯ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪২

পদ্মপুকুর বলেছেন: এই আনন্দ সীমাহীন। মানুষ সাধারণত কিছুই হাতছাড়া করতে চায় না, কিন্তু এই লেখাটার ক্ষেত্রে আগ্রহ নিয়ে হাতছাড়া হওয়ার অপেক্ষা করেছি।

১৫| ১৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: যে কোন গল্পের সূচনার পরবর্তী পর্বটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বলা যেতে পারে এটাই গল্পের স্তম্ভ স্বরূপ। যার উপর ভিত্তি করেই গল্প পরবর্তীতে বিন্যস্ত হয়। আপনি সেই কাজটি অত্যন্ত সুন্দরভাবে সমাধা করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের এক আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বসম্পন্ন প্রফেসরের পরিচয় পেলাম। পরিচয় পেলাম নবাগত মৃণ ও নভোর কেমিস্ট্রির সূচনা..
চতুর্থ পর্বে শ্রদ্ধেয় খায়রুল আহসান স্যারের পোস্টে আপনাদের সবপর্বগুলোকে নিয়ে একটা যৌথ মন্তব্য করেছি।
পোস্টে লাইক।
শুভেচ্ছা নিয়েন।

১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৪৪

পদ্মপুকুর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার। অন্য দুটো পর্বে দেয়া আপনার মন্তব্য পড়ে এসেছি। বুঝতে পারছি যে না দেখা এই ব্লগারের প্রতি নিতান্তই ভালোবাসা থেকে সবখানে এতবড় কমপ্লিমেন্ট দিয়েছেন। আদতে আমি গল্প লিখতে পারি না। সে যাই হোক, আপনি ভুল করে প্রশংসার দোকান খুললেও আমি সেটা নিতে একটুও ভুল করছি না, বলে দিলুম!

বসিরহাটে পাকিস্তানি পতাকা উত্তোলন সংক্রান্ত লিংকটা ওই পোস্টে দিয়েছিলাম, দেখেছিলেন কি?

১৬| ১৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: পদ্ম পুকুর,




রীলে রেসের এই খেলায় প্রথম দৌঁড়টির শুরু অনবদ্য।
সন্দেহ নেই, নভোনীল আকাশের গায়ে তোলা মেঘের না'য়ে চমৎকার হাল ধরেছেন।

মনেই হয়নি, বাসে প্রথম চড়লেন। সেই সাথে ক্ষনিকায় চড়িয়ে অনেক পাঠককেই মনে হয় দীর্ঘক্ষন স্মৃতিকাতরতায় ডুবিয়ে রাখবেন।

১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৫৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: কদিন আগে ব্লগার সোনাবীজ........... একটা আলোচিত লেখায় দুজন ব্লগারের উদাহরণ দিয়েছিলেন, তার মধ্যে আপনি একজন। সেই আপনি যখন আমার পোস্টে এ রকম মন্তব্য দেন, এ আনন্দ কোথায় রাখি!

আসলে যখন এই ছেড়ে দেয়া ঘুড়ি ধরে আবার ছেড়ে দেয়ার খেলা শুরু করছিলাম, খুবই সংশয়ে ছিলাম, যদি কেউ না ধরে! কিন্তু এখন সে সংশয় কেটে গিয়ে বরং এক অপরিসীম শান্তি লাগছে, ইংরেজিতে একেই বোধহয় 'ব্লিস' বলে। আপনাকেও অসম্ভব ধন্যবাদ স্যার।

আর ঘুড়িটা এখন আপাতত আকাশে উড়ছে। যদি আপনি নাটাইটা ধরেন, খুবই খুশীর খবর হবে সেটা।

১৭| ২০ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:১২

আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার। দুজনের কেমিষ্ট্রি বেশ জমে উঠার অপেক্ষায়.....

আপনার এই দুর্দান্ত উদ্যোগটির জন্য ধন্যবাদ ব্লগার পদ্মপুকুর। :D

২০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪২

পদ্মপুকুর বলেছেন: আমাকে জানানো আপনার ধন্যবাদটুকুর বেশিরভাগ প্রাপ্য নবীন ব্লগার মেঘশুভ্রনীল এবং জেন্টলম্যান ব্লগার খায়রুল আহসান স্যার। তাঁরা যাদি যদি নাটাইটা না ধরতেন, তাহলে রেস এ পর্যন্ত আসতোই না। বাকিটুকু আমার আর রিম সাবরিনার ভাগে।

আপনাদের মত দুর্দান্ত লেখক/গল্পকারদের হাত ধরে এই ধারাটা আরও কিছুদুর গিয়ে একটা সুন্দর সমাপ্তি হলে সার্থক মনে হবে।
ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।

১৮| ২৫ শে জুন, ২০২০ ভোর ৫:৫৬

সোহানী বলেছেন: এ পর্বটাও অনেক অনেক ভালো লাগলো। ভার্সিটির স্মৃতিগুলো উঁকি দিয়ে অনেকদিন পর।

২৫ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:২৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: আজ আবার সেই পথে দেখা হয়ে গেলো..... ধন্যবাদ আপু।

১৯| ২৫ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০২

মিরোরডডল বলেছেন: ব্যতিক্রমী ইনিশিয়েটিভ । বেশ লাগছে পড়তে ।
রোমান্স শুরু হল বলে ! দেখি আগামী পর্বে কি হয় ।

২৫ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০৭

পদ্মপুকুর বলেছেন: শুরু থেকে শুরু করেছেন। ভালো হয়েছে, ধারাবাহিকতা রক্ষা হবে। পরবর্তী পর্বগুলো আসার পর আমি নিজেই রোমাঞ্চিত। ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।

২০| ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৫২

জেন রসি বলেছেন: প্রথম পর্ব পড়ে আসলাম। ভেবেছিলাম এ পর্বে হয়তো দুজনের ভেতর ঝগড়া ঝাটি লেগে যেতে পারে ।অতঃপর প্রেম। :P যাইহোক আপনিও ঘটকালিটা করলেন না। ;) দেখা যাক শেষ পর্যন্ত বিড়ালের গলায় ঘণ্টা কে বাঁধে? ;)

২৬ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫২

পদ্মপুকুর বলেছেন: নাহ, আমি নিজেই ঝগড়াঝাটি করতে পারিনা, অন্যের মধ্যে কিভাবে ঝগড়া বাঁধিয়ে দেবো...
গতরাতে আপনার কাফকার গল্প পড়ে মনে হলো, এই নভোনীল সিরিজে অ্যামেচারদের পর্ব শেষ হয়েছে, এখন আপনাদের মত ম্যাচিউরড গল্পকারদের নাটাই ধরার সময়। দেখেন না ঘন্টাটা আপনিই বাঁধতে পারেন কি না! ঘটকালীর জন্য 'স্ট্যার্ন্ডার্ড লুঙ্গি' ফ্রি ... :-B

২১| ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৫৬

রাকু হাসান বলেছেন:


দারুণ লিখলেন । খায়রুল স্যার কে কল্প চোখে যেমনটা দেখি ,এখানে অন্য রকম দেখালেন । খায়রুল স্যার দেখছি মজার স্যার । এমনটা হলে তো জমবেই । মূলত খায়রুল স্যারের পোস্ট দেখেই নভোনীলের সাথে পরিচয়। তারপর প্রথম থেকে শুরু করে এখানে আসলাম । ব্লগাররা এতটাই এগিয়ে ৫ পর্ব হয়ে গেল আমি ২য়। সুন্দর লিখেছেন । আছি সাথে। ভিন্ন একটি স্বাদ পাচ্ছি।

২৬ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫৬

পদ্মপুকুর বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ রাকু স্যার, তবে এখানে খায়রুল স্যার এবং খাইরুল স্যার, মানুষ কিন্তু দুইজন........................

২২| ২৬ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:১১

করুণাধারা বলেছেন: অনেক আগেই পড়েছিলাম কিন্তু মন্তব্য করা হয়নি।

আপনি এগিয়ে নিয়ে যাওয়া শুরু করতেই গল্প পাঁচ পর্ব পর্যন্ত এগিয়ে গেছে, নাহলে এক পর্বেই সমাপ্ত হতো। ভাল লেগেছে আপনার গল্প বলার ভঙ্গি। একটা খটকা আছে, মৃণ জসীমউদ্দীন রোডে রিকশা থেকে নেমেই দেখল ক্ষণিকা দাঁড়িয়ে আছে, দৌড়ে গিয়ে উঠল!! কিন্তু ঢাকামুখি ক্ষণিকা গাজীপুরে যাবার রাস্তার যেপাশে জসীমউদ্দীন রোড তার উল্টো পাশে থামে, মৃণ কিভাবে দৌড়ে বাসে গিয়ে উঠল?

২৬ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: সর্বনাশ! গল্পকার হয়ে গেছি বলে যে গর্বের গ্যাসে পেট ফুলে এসিডিক হয়ে যাচ্ছিলো, দিলেন তো তাতে সূচ ফুটিয়ে.... :-B একদিকে অবশ্য ভালোই হয়েছে, গ্যাস বের হয়ে আরাম লাগছে!!

আসলে ১৪ নম্বর সেক্টরে আমার এক ভাইয়ের বাসা। আমি সবসময় জসীমউদ্দিন এভিনিউয়ে ঢুকে সোজা গিয়ে তারপর ডান দিকে টার্ন করে সুন্দর মসজিদটার পাশ দিয়ে যাই...। জসীমউদ্দিনের উল্টোদিকে সম্ভবত ৪ নম্বর বা ২ নম্বর সেক্টর হবে, যাওয়ার প্রয়োজন হয়নি কখনও। মৃণের বাসা ওই দিকে। কিন্তু জসীমউদ্দিন শুনতে ভালো লাগে বলেই এখানে জসীমউদ্দিন বলেছি। তাছাড়া বাসওয়ালারাও সম্ভবত টঙ্গীর দিক থেকে আসলেও ওই স্টপেজকে জসীমুদ্দিনই বলে, আমি শিউর না।

এমনিতেই পঞ্চম পর্বে আখেনাটেন মৃণকে গাড়ির নিচে ফেলার একটা ষড়যন্ত্র করছেন, আমিও যদি প্রথমেই ওই যায়গায় রাস্তা পার করাতাম, তাইলে আর দোয়েল চত্বর পর্যন্ত যাওয়া লাগতো না.... যে মেয়ে সবসময় নিজের গাড়িতে যাওয়া আসা করে, সে ঢাকা ময়মনসিংহ হাইওয়ে পার হবে কি করে?

বাসায় আজকে নতুন রেসিপির মাছ ভর্তা হয়েছে। সাথে আপনার এই প্রশংসা... দুপুরের খাবারটা জমবে ভালো..

অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার।

২৩| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫

নিয়াজ সুমন বলেছেন: পর্ব – ৭ নভোনীল

পড়ার আমন্ত্রন।
ধন্যবাদ নভোনীল পুর্বের সব লেখকদের যাদের অনুপ্রেরণায় আমার পদচারনা এই প্লটে ।

২৪| ২০ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৪৬

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ভালো হয়েছে। আমার ভালো লেগেছে।

২৫| ২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৩:০৩

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: নভোনীল পর্ব -৮

মা হাসান ভাই বলেছেন নভোোনীলের সব লেখকদেরকে লিঙ্ক দিয়ে যেতে। যেহেতু আমার প্রথম পাতায় এক্সেস নেই।

২২ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:১৪

পদ্মপুকুর বলেছেন: পড়ে এসেছি আপনার লেখা, সাথে লিংকও দিয়ে দিয়েছি।

২৬| ২৬ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:১৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বাহ সুন্দর উদ্যোগতো, হায় ! আমি কোথায় ছিলাম এতদিন। আজ প্রথম মরিা আপুর পোস্ট পড়ে বৃত্তান্ত জানলাম।

+++

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৮

পদ্মপুকুর বলেছেন: জানার পর নিজেও তো এই যাত্রায় সুন্দরভাবে সামিল হয়ে গেছেন, থ্যাঙ্কু স্যার।

২৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কারো না কারো নিজ ইচ্ছায় নভোনীলে সামিল হয়ে সামনে এগিয়ে নেওয়া দরকার। কল্পদ্রুম অনুরোধ করার পরের দিনই তিনি ১৩ তম পোস্ট দিলেন।

অনেক দিন হয়ে গেলেও যদি নতুন পোস্ট না আসে এবং
এবারও যদি স্বেচ্ছায় কেউ হাল না ধরে তবে অনুরোধ করতে হবে!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.