নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার লিখা “হায়াৎ ছিল এবং সবার দুয়ায় বেঁচে আছি” প্রচার হওয়ার পরে, অসুস্থ অবস্থায় কি কি করেছি তা অনেকেই জানতে আগ্রহ প্রকাশ করায় আবার দ্বিতীয় পর্ব লিখতে বাধ্য হই, আশাকরি অনেকের উপকারে আসবে l ইনশাআল্লাহ,
প্রিয় বন্ধুবান্ধব এবং পরিজনদের প্রতি সালাম ও শুভেচ্ছা।
সর্বশক্তিমান আল্লাহর অনুগ্রহে এখন আমি ভাল আছি, তাই আল্লাহ সুবহানু ওয়া তায়ালার শুকরিয়া আদায় করছি । COVID-19 এ আমার কি কি অভিজ্ঞতা হয়ে ছিল এবং কি কি করেছি তা নিম্নরূপ :
২১ মার্চ শনিবার থেকে আমার যে লক্ষণগুলি ছিল তার মধ্যে অন্যতম, প্রথম দিন উচ্চ তাপমাত্রা, কাশি, বুকে ও গলায় প্রচন্ড ব্যথা অনুভব করলাম, দ্বিতীয় দিন আমার মনে হচ্ছে, আমার গলায় চাকু দিয়ে আঘাত করা হয়েছে, শুকনো কাশি শুরু হল, প্রচন্ড জ্বর আসলো, গায়ে ব্যাথা ও কিছু পেটের অসুখ এবং একটু শ্বাসকষ্ট শুরু হলো, তৃতীয় দিন আমি স্বাদ এবং গন্ধ হারিয়েছিলাম, আমি খেতে পারিনি, খাবারে কোনও গন্ধ নেই, স্বাদ নেই, জ্বর আসছে এবং যাচ্ছে, আমার মারাত্মক কাশি লাগছে। কিছু সময় মনে হয় আমি শ্বাস নিতে পারি না, ২/৩ দিন দুনীয়া থেকে বিচ্ছিন্ন ছিলাম, আমিও শারীরিক ও মানসিক ভাবে মারাত্নক আক্রান্ত হয়েছিলাম, দিন রাত চোখে ঘুম নেই, শুধু কষ্ট আর কষ্ট, তাই বাধ্য হয়ে আবার দ্বিতীয় বার হসপিটালে যোগাযোগ করি, ৩০ মার্চ সোমবার সকালে অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে একজন নার্স এসে আমার শারীরিক পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছেন। নার্স জানিয়েছেন, ব্লাড প্রেসার, শ্বাস-প্রশ্বাস, ব্লাডসুগার স্বাভাবিক আছে। তবে টেম্পারেচার একটু বেশি। প্রায় ৩৮.৯ ডিগ্রী। কাশির কারণেই শ্বাসকষ্ট বেশি হচ্ছে। আমাকে এবং পরিবারের বাকি সবাইকে সেলফ আইসোলেশনে থাকতে হবে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৬/৮ গ্লাস গরম পানি খেতে হবে। সময় সময় প্যারাসিটামল খেতে হবে। কোনো ধরণের এন্টিবায়োটিক খাওয়া যাবেনা, কারণ এসব ভাইরাল ইনফেকশনে এন্টিবায়োটিক কোনো কাজ করে না। অ্যাম্বুলেন্স আসার আগেই বাসার সবাইকে বলে রেখেছিলাম, আমি হসপিটালে যাব না, আলহামদুল্লাহ প্যারামেডিক ও আমাকে হসপিটালে নেয়ার প্রয়োজন মনে করে নি, যেহেতু গত রাত থেকে আমার শারীরিক অবস্থা একটু উন্নতি হচ্ছে l
আমি এই মুহুর্তে কি করলাম :
সেলফ আইসোলেশনে থাকা অবস্থায় ছেলে মেয়ের সাথে একটু দুরুত্ব রাখার চেষ্টা করলাম, প্রথম ৩/৪ দিন সবাইকে নিয়ে একসাথে জামাতে নামাজ আদায় করলেও ঐদিন থেকে তাদের আলাদা করে নিজে একা একা নামাজ পড়া শুরু করি, স্ত্রী, বেচারি নাছোড় বান্দা, নিজের দিকে লক্ষ না করেই আমার সেবা যত্ন নিয়ে ব্যস্ত, যদিও চেষ্টা করেছি দুরুত্ব বজায় রাখতে l আলহামদুল্লাহ এখনো আমার পরিবারের সবাই সুস্থ আছেন l
কি কি করলাম:
১: তাওবা ইস্তেফগার করে মহান প্রভু আল্লাহর শরণাপন্ন হই. দোয়া, জিকির, তেলাওয়াত করে শুধু আল্লাহর সাহায্য নিয়েছি, একমাত্র আল্লাহকে ডেকেছি এছাড়া আর অন্য কিছু আমার মনে আসেনি l
২: প্রতি দুই তিন ঘন্টা পরে গরম পানি এবং লবণ দিয়ে গার্গেল করলাম অনবরত ;
৩: নিয়মিত লেবু, আদা, রসুন, লং, কালো গোলমরিচ ও মধু দিয়ে রং চা পান করতে লাগলাম । দিনে ৪/৫ বার আদা/মধু মিশ্রিত রং চা পান করেছি.
৪: সবসময় গরম পানি পান করেছি, এখন ও আমার সাথে ফ্লাস্ক ভর্তি গরম পানি আছে। কোনো প্রকার আইসক্রিম ও ঠান্ডা পানীয় পান করবেন না, সম্ভব হলে দিনে ৪ বার অবশ্যই গরম পানি পান করবেন ।
৫: দিনে ৩/৪ বার ভিস্ক ও গরম পানির ভাপ নিচ্ছি, এর ফলাফল খুব দ্রুত কাজে এসেছে ।
৬ : দিনে ২/৩ বার গরম দুধ পান, সকালে পরিস/সাগু/জাউ খাবার চেষ্টা করেছি, যেহেতু অন্য কিছু খাবারের মুঠেই রুচি নেই, এইগুলো ও খুব কষ্ট করে খেতে হচ্ছে l
৭ : কালো জিরা ( মধুর সাথে, চিবিয়ে,অথবা পানিতে ভিজিয়ে ২/৩ বার পান/খেয়েছি, কালোজিরার তেল ও নিয়মিত পান করেছি, সেটাই ও খুব কাজ হয়েছে l
৮: ইচ্ছে করে শক্ত মনোবল ও এই অসুখ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য খুবই জোড় করে সুস্বাদু খাবার গ্রহণ করার চেষ্টা করেছি
৯: নিয়মিত ভিটামিন ছি খেয়েছি, মাল্টি ভিটামিন
১০: হাত মুখ সবসময় পরিষ্কার পরিছন্ন রাখার চেষ্টা করেছি l
১১ : নিয়মিত পবিত্র জম জম পানি পান করেছি l
নিজেকে এবং পরিবারের অন্যান সদস্যকে পরিস্কার পরিছন্ন রাখতে উৎসাহিত করেছি এবং কখনোই অপ্রয়োজনে ঘরের বাহিরে বের হতে দেই নি । সব ধরনের সামাজিক মেলামেশা থেকে বিরত থাকছি l
আমার ভাই বোন, মেয়ে, মেয়ের জামাই, ভগ্নপতি, চাচাতো ভাই, ফুফাতো ভাই, আত্নীয়স্বজন ও বন্ধু বান্ধব অনেকেই দুরুত্ব বজায় রেখে ঘরের বাইরে থেকে আমাদের দেখে এবং প্রয়োজনীয় খাবার, শপিং ও ঔষধ পত্র দরজার বাইরে রেখে চলে গেছেন l
আলহামদুল্লাহ এখন সুস্থ হয়ে উঠছি এবং অনেক ভাল বোধ করছি। এই অবসর সময়ে পবিত্র রমজান মাসের এতেকাফের মতো নিয়মিত কুরআন, ইসলামী সাহিত্য, রাসূলের সিরা অধ্যয়ণ করছি, এই মহামারীর দুঃসময়ে বেশি বেশি করে আল্লাহকে স্মরণ করে সকল ভালো এবাদত করার তাওফিক চাই l আল্লাহ আমাদের সকলকে এই কঠিন সময়ে একে অন্যকে সাহায্য সহযোগিতা করার তৌফিক দান করুক, সবার সুসাস্থ্য ও কল্যাণ কামনা করি l
ঘরে_থাকুন_সুস্থ_থাকুন,
আবারো ধন্যবাদ
ব্যারিষ্টার আসাদুজ্জামান
ক্যারল
লন্ডন ৯ এপ্রিল”২০২০
১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৭:২৫
পলাতক মুর্গ বলেছেন: এটা কেমন কথা বললেন, ঐ অবস্থায় মানুষের মনের অবস্থা কেমন থাকতে পারে আপনার কোন আইডিয়া আছে?
২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হচ্ছে, লোকটা মিথ্যুক, লক্ষণানুসারে উনার করোনা হয়নি, বড় ধরণের ফ্লু হয়েছিলো, হয়তো; করোনা হলে, ৩/৪ দিন উনার ছেলেমেয়েদের নিয়ে নামজ পড়ার সময়, সবার মাঝে সংক্রমণ হতো।
হয়তো, উনি জমজম কুয়ার পানি খেয়েই ভালো হয়ে গেছেন; লন্ডনের সিলেটিরা সব সময় সিলেটি, কোনদিন মানুষ হয়নি। লন্ডন থেকে অনেক সিলেটি আমেরিকায় এসেছে, এরা নিউজার্সির পেটারসন নামে এক শহরে থাকে, ওদের জ্বালায় শহরের এক এলাকা থেকে আমেরিকানরা অন্য এলাকায় চলে গেছে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৭:৩০
পলাতক মুর্গ বলেছেন: মিথ্যুক হবে কেন? লক্ষন অনুযায়ি তো করোনা-ই হওয়ার কথা। আর সবার ক্ষেত্রে তো সংক্রামন পরিষ্কার বুঝা নাও যাইতে পারে। ইমিউন সিসটেম শক্তিশালি থাকতে পারে না?
৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৩০
আইজ্যাক আসিমভ্ বলেছেন: আপনি সুস্থ হয়েছেন শুনে খুব ভাল লাগল। ভাল থাকবেন। বাংলাদেশের জন্য দোয়া করবেন। আল্লাহ আপনার ভাল করুন।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৭:৩২
পলাতক মুর্গ বলেছেন: মৃত্যুর কাছাকাছি থেকে ফিরে আসাটা অনেকটা ২য়বার জীবন ফেরত পাওয়ার মত।
৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
@এ্যাক্সজাবিয়ান ,
প্রবাসে যখন বাংগালী কম্যুনিটি বিষন্ন, এই পাষন্ড ব্লগার সংবাদকে গল্প রূপান্টরিত করছে!
১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৭:৩৭
পলাতক মুর্গ বলেছেন: প্রথমত এইটা একটা প্রকাশিত সংবাদ, তা আমি জানতাম না। + এইটা বর্তমান অবস্থায় অনেক মানুষের জীবনের গল্পের সাথে মিলে যায়। "গল্প" শব্দটার প্রতি আপনার এত এলার্জি কেন বুঝতে পারলাম না। নাকি আগের কোন কোন লেখায় আপনার কিছু কমেন্টের সমালোচনা করেছিলাম দেখে এখানে অযাচিত ভাবে শোধ নিলেন?
৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৪৮
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,এমনকরে নাবললেও পারতেন!
৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
@নুরুলইসলা০৬০৪,
স্যরি, এই অমানুষগুলো কিভাবে ব্লগে চলে এসেছে কে জানে! এরা জংলী ও জংগি।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৭:৪০
পলাতক মুর্গ বলেছেন: "চাঁদগাজি এন্ড গং" এর মতের সাথে না মিললে জংগি, তাই তো? আপনার চ্যাত দেখে আপনার শত্রুরা কিন্ত বিনোদন পাইতে পারে।
৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:১৭
আমি রাছেল খান বলেছেন: সরাসরি মিথ্যা কথা
১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৭:৪১
পলাতক মুর্গ বলেছেন: আপনার মনে হইলেই মিথ্যা কথা?
৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:১৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: Ha ha ha 4
৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৫:৫৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: তিনচারদিন সন্তানদের সাথে থাকার পরও করোনা হলো না কেন এটা বারমুডার ট্রায়াঙ্গেলের মতই রহস্যজনক। যেখানে উন্নত
দেশের ডাক্তাররা ভাইরাস প্রুফ জামা পরেও অনেক সময় ভাইরাস থেকে রেহাই পায় না!! এই ভাইরাস সাধারনত আক্রান্ত ব্যাক্তির আড়াই দিন থেকেও অন্যজনকে আক্রান্ত করতে পারে।
যাইহোক তিনি বেচে আছেন এটা ভাল ব্যাপার!!!
১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৭:৪৪
পলাতক মুর্গ বলেছেন: এরকম ঘটনা আরও আছে, হাজবেন্ডের করোনা হওয়ার পরে বাসা থেকে হাসপাতাল পর্যন্ত সব যায়গায় ওয়াইফ সাথে ছিলেন কিন্তু উনার করোনার কোন লক্ষনই ধরা পড়ে নাই এমন ঘটনা কয়েকদিন আগে কোন এক যায়গায় পড়েছি। করোনা ভাইরাসের সাথে সম্পর্কিত অনেক বিষয়ই এখন মানুষ জানে না, বারমুডা ট্রা্য়াংগেলের সাথে এর কিছুটা মিল আছে বৈকি।
১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৫৪
খাঁজা বাবা বলেছেন: হয়ত ওনার করোনা হয়নি, ভাল হয়ে গেছেন,
উনি নামাজ পড়েছেনে এটাকে আল্লাহর রহমত হিসেবে দেখছেন।
এটা যার যার ব্যক্তিগত বিশ্বাস। তবে সে তো বলেনি আপনি নামাজ পরেন আর বাইরে গিয়ে ঘোরেন।
এতে এতো রিয়াক্ট করার কি আছে?
লোক গুলি সব সাইকো।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৪৩
পলাতক মুর্গ বলেছেন: সেইটাই, এত রিএক্ট করার কি আছে বুঝতে পারলাম না।
১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৫৪
খাঁজা বাবা বলেছেন: হয়ত ওনার করোনা হয়নি, ভাল হয়ে গেছেন,
উনি নামাজ পড়েছেনে এটাকে আল্লাহর রহমত হিসেবে দেখছেন।
এটা যার যার ব্যক্তিগত বিশ্বাস। তবে সে তো বলেনি আপনি নামাজ পরেন আর বাইরে গিয়ে ঘোরেন।
এতে এতো রিয়াক্ট করার কি আছে?
লোক গুলি সব সাইকো।
১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক কিছু বানিয়ে বলা হয়েছে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৪৫
পলাতক মুর্গ বলেছেন: সেইটা আপনি না জেনে ধারনা করতে পারেন, তবে আপনার ধারনা সত্য হবে এমনও কোন কথা নেই।
১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:১২
সোনালি কাবিন বলেছেন: বেশ সাজানো প্লট
১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৪৮
পলাতক মুর্গ বলেছেন:
১৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৪৯
সোনালি কাবিন বলেছেন: সোনালি কাবিন বলেছেন: আরিব্বাস! পলাতক মুর্গ বিশাল আবিস্কার কইরালছে।সেইজন্য নিজের ব্লগে দিয়াও খায়েস মিটে নাই, এখন ব্লগে ব্লগে ফেরি কইরা বেড়াইতেসে। তা মূর্গ সাহিব, আপ্নার ব্লগ বয়স বেশি দেখায় বলে কি আপ্নার প্রাইজমানি বেশি নাকি?
১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৪৮
পলাতক মুর্গ বলেছেন: চ্যাতেন কেন? মাল্টিগিরি করেন বলে মনে হইল, এইজন্য একটু ধরায় দিলাম আরকি।
১৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:০১
সোনালি কাবিন বলেছেন: ধরায় দিসেন দেইখাই তো কইলাম বিশাল আবিস্কার করালছেন। ভাল কথা ব্লগে পুপা মানে কি জানেন তো?
১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪৩
পলাতক মুর্গ বলেছেন: এত জেনে কি হবে?
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:২৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় নামাজ আবস্যিক নয়, ফরজও নয়।
এরপরও নামাজ পরা এবং সেটা প্রচার করা দুরভিসন্ধিমূলক