নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইচ্ছা মানব, দানবদের ধ্বংস করি

পলাতক মুর্গ

পলাতক মুর্গ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গবেষণা: কয়েক মাসের মধ্যে ফের করোনা আক্রান্ত হতে পারেন সুস্থরা

১৩ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৪

করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) থেকে সুস্থ হওয়া ব্যক্তিরা কয়েক মাসের মধ্যেই ভাইরাসটির বিরুদ্ধে সৃষ্ট প্রতিরোধ ক্ষমতা হারাতে পারেন। অর্থাৎ, ফের ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হতে পারেন তারা। সাধারণ সর্দির মতো বছরের পর বছর করোনায় আক্রান্ত হতে পারেন যেকেউ। যুক্তরাজ্যের কিং’স কলেজ লন্ডনের একদল বিজ্ঞানীর গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। এ খবর দিয়েছে দ্য গার্ডিয়ান।

খবরে বলা হয়, করোনায় আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে উঠা ব্যক্তিদের প্রতিরোধ ক্ষমতা নিয়ে দীর্ঘমেয়াদী গবেষণা এটাই প্রথম। গবেষণা প্রতিবেদনটি এখনও পিয়ার-রিভিউড হয়নি। এ গবেষণায় বিজ্ঞানীরা গাই’স অ্যান্ড সেইন্ট থমাস’স এনএইচএস ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের ৯০ শতাংশ করোনা রোগী ও স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে ভাইরাসটির বিরুদ্ধে জন্মানো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বিশ্লেষণ করেছেন। বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ওইসব রোগী ও স্বাস্থ্যকর্মীদের করোনার উপসর্গ কমা শুরুর তিন সপ্তাহ পর পুরোপুরি ভাইরাসটিকে ধ্বংস করে দিতে সক্ষম হয়।
ওই সময়ে তাদের দেহে প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নেওয়া অ্যান্টিবডি সবচেয়ে কার্যকর থাকে।

তাদের রক্ত পরীক্ষা করে দেখা গেছে, ৬০ শতাংশ ব্যক্তির দেহে ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সর্বোচ্চ পর্যায়ে ভাইরাসটি ধ্বংস করতে সক্ষম অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছিল। এদের মধ্যে মাত্র ১৭ শতাংশ ব্যক্তির দেহে তিন মাস পরও ভাইরাসটি ধ্বংসে সক্ষম অ্যান্টিবডি পাওয়া গেছে। বাকিদের ক্ষেত্রে এই সময়ের মধ্যে অ্যান্টিবডির পরিমাণ কমেছে ২৩ গুণেরও বেশি। কারো কারো ক্ষেত্রে তা এমন পর্যায়ে নেমে গেছে যে, তা শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
গবেষণাটির নেতৃত্বদানকারী গবেষক ড. ক্যাটি ডুরস বলেন, মানুষজন ভাইরাসটি মোকাবিলা করতে পর্যাপ্ত পরিমাণ অ্যান্টিবডি তৈরি করছে। তবে অল্প সময়ের ব্যবধানে ওই অ্যান্টিবডির পরিমাণ কমে যাচ্ছে।

সুত্র: মানবজমিন

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৭

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এটা একটা ভাল খবর। সারা বছর মানুষ সচেতন থাকবে।

২| ১৩ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৪৫

শাহ আজিজ বলেছেন: এনিয়ে পরিপূর্ণ গবেষণার ফল এখনো আসেনি । তবে যারা আই সি ইউ থেকে ফিরে এসেছেন তারা লাংসের কার্যক্ষমতা হারিয়েছেন । লাংসের এক্সরেতে দেখা যায় তা ভঙ্গুর গ্লাসের মত । এরা বহুবিধ সমস্যায় ভুগছেন । যারা সাধারন চিকিৎসায় ভাল হয়েছেন তারা প্রায় কোন জটিলতা ছাড়াই আছেন । ভেনটিলেটরে যারা ছিলেন তাদের হার্ট ব্যাবস্থাপনা জটিল হয় , খাদ্য নালী ঘা এবং অন্যান্য জটিলতা লেগে থাকে । এরা ভাল থাকেন না । উন্নত দেশে এর গবেষণা চিকিৎসা চলছে ।

৩| ১৩ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশের মানুষকে রক্ষার জন্য কোন দোয়া খায়ের আপনি সাজেন্ট করেন?

৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৫৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: টিকা দেয়ার পরও কি এভাবে এন্টিবডি কমতে থাকবে। তাহলে তো টিকাও কাজ করবে না।

৫| ১৩ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৩৭

রাতুল_শাহ বলেছেন: আমার রেজাল্ট নেগেটিভ আসছে। তবে ভয় ঢুকে আছে।

৬| ১৩ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৫১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অর্থাৎ, উপায় নাই গোলাম হোসেন!!!

৭| ১৪ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১:১১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ফেনীতে এক পরিবারের বৃদ্ধ শিশু মিলে ১৮জন করোনা মুক্ত হলো ঘরে থেকে চিকিৎসা নিয়ে

৮| ১৪ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: ভয় ঢুকে যাচ্ছে।
শান্তির আশ্বাস কেউ দেয় না।

৯| ১৪ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৩৬

ফুয়াদের বাপ বলেছেন: তথ্য জেনে ভয় করছে ঠিকই তবে, চেষ্টা করতে হবে ভয়কে জয় করার। প্রাকৃতিকভাবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে চেষ্টা করতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম, সুষম খাদ্য ও পর্যাপ্ত ঘুম শরীর সুস্থ্য রাখতে সহায়তা করবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.