নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিহংগ

One of the things I keep learning is that the secret of being happy is doing things for other people.

বিহঙ্গ

কারো কারো জীবন হঠাৎ করেই বদলে যায়, আবার কেউ জীবনের ৃণ শোধে নিজেই জীবন বদলায়।, কারো জীবনের ফানুস কালের আকাশে সারা দিন মান দ্যোতনা ছড়ায়, আবার কারো জীবন ঘুড়ি আকাশে উড়তে না উড়তেই- বাজ পাখী এসে ছোঁ মেরে নিয়ে যায়। আমিও বইছি এক জীবন স্বপ্ন তরী, স্বপ্ন ভাংগা আর গড়ার মাঝে,নিয়ত স্বপ্নচারী।

বিহঙ্গ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফ্যাক্ট আর ফিকশনের গল্প, সাথে একটি মোরাল,সারা জীবন মনে রাখার মতো।/বিহংগ

১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:০১

আজ সুদীর্ঘ বারো বছর পর ডাক্তার জামাল চাচা দেশে ফিরলেন।অবিরল প্রশান্তির দীপ্তিতে ভরে গেলো আমাদের মন। কিন্তু চাচাজান বাড়ী আসতে না আসতেই খবর এলো মোতালিব স্যারের ছোট ছেলে খুবই অসুস্থ,একেবারে যায় যায় অবস্থা।চাচা ,আর মুহুর্ত দেরী করলেন না,দীর্ঘ ভ্রমনের ক্লান্তি মুছে গেলো নিমিষেই। বাবার কথা রীতিমত অগ্রাহ্য করে -চাচা আমাকে নিয়ে বেরিয়ে পড়লেন স্যারের বাড়ীর উদ্দ্যেশে।
কিন্তু গ্রামের মেঠো পথ,সেই জোনাকি আর তারার আলো দেখে দেখে হাঁটা।মাঝে মাঝে সরু বিলের আইল ধরে আমরা হাঁটছি।গ্রামে রাত অল্পতেই নিশি।তবুও জোছনা মেঘের আড়ালে মৃগনাভীর মতো মাঝে মাঝে উঁকি দিয়ে যায়।
আমি বলি, চাচা,কাল সকালে আসলেই হতো।এতো পথ পাড়ি দিয়ে তুমি এলে সামান্য বিশ্রামের ও সুযোগ হলোনা।
চাচা বলেন,চল হাঁটতে হাঁটতে সুন্দর একটা গল্প বলি।তাহলে পথের ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে,আর বুঝতে পারবি,কেন আমি এতো তাড়া অনুভব করলাম।
চাচা, গল্প শুরু করেন। আমি মুগ্ধ হয়ে শুনি।
ঠিক এমনি এক নির্জন গ্রামে ,সেই সুদূর স্কটল্যান্ডে অস্তমিত সূর্য্য ডুবি ডুবি করছে।দিনের উজ্ঝ্বলতা শিথীল হয়ে আসছে।নীলিমার আকাশে গুটিয়ে নিয়েছে পাখি তার ডানা।ঘরে ফিরার পালায় মহাকালে আরো একটা দিন।আরো কিছু জমিতে শষ্যের স্বপ্নে বিভোর এক দারিদ্র্য প্রান্তিক কৃষক।নিথর,নিস্তব্ধ ,প্রান্তরে ধূষর ভূমিতে তিনি একমনে স্বপ্ন বুনে চলেছেন।হঠাত কৃষক শুনতে পান গোংগানি,কী নির্মম গোংগানি,বাতাসে চাবুকের মতো চিরে চিরে কানে এসে বিঁধছে।
মুহুর্ত মাত্র দেরী না করে কৃষক হৃদয় ভাংগা গোংগানির পানে ছুটতে থাকেন।বেশী দূরে না,জলাশয়ের অল্পদূরে চোরাবালিতে আটকা পড়ে তলিয়ে যাচ্ছে এক কিশোর।একেবারে জীবন মৃত্যুর মাঝামাঝি। মধ্যবয়সী কৃষক জীবনবাজি রেখে কিশোরকে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে আনেন।

কয়েকদিন পর কৃষক তার কুঁড়েঘরের সামনে দেখেন সুন্দর ,সুবেশীত একজন পরিপাটি ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে আছেন।তিনি কিছুই বুঝতে পারেন না। ভদ্রলোক আঁশটে ঘামের ,কর্দমাক্ত কৃষককে বুকে জড়িয়ে ধরেন।বলেন-জনাব,আপনি আমার ছেলেকে প্রাণে বাঁচিয়েছেন।চোখ থেকে অশ্রুদানা গড়িয়ে পড়ছে তার।আপনার পদযুগলে আমাকে স্থান দিন, আর বলুন,কীভাবে আপনার খেদমত করতে পারি।
কৃষক বলেন, হে মহানুভব,আপনি যে কষ্ট করে এতদূর পথে এসেছেন তাতেই আমি মুগ্ধ হয়েছি,আর কিছু চাইনা। সেদিন শুধু আমি আমার কর্তব্যটুকু পালন করেছি মাত্র ।
ইতোমধ্যে,সেখানে এসে দাঁড়িয়েছে দারিদ্র্য কৃষকের অপুস্ট সন্তান।হাড়ভাংগা শরীর যেন পুরো সভ্যতাকে উপহাস করছে। ভদ্রলোক এবার বলেন,আপনি যদি কিছু মনে না করেন, তবে আপনার সন্তানের শিক্ষার ভারটুকু আমাকে দিন।

দিন যায়, বছর যায়, সময় মহাসময়ে আরো স্ফীত হয়। কিন্তু, পৃথিবীর মানুষ কী জানে- স্বপ্ন, জীবনের উচ্ছ্বাস,কোথাও আলোর নিশানা শূন্যের ভিতর থেকে মেঘ খন্ডকে সরিয়ে প্রদীপ্ত হয়ে ওঠছে দিনে দিনে। হ্যাঁ,তাই, সেন্ট মেরি'স হসপিটালের মেডিক্যাল স্কুল একদিন আলোকিত হয়ে ওঠে,আর সে আলো শুধু লন্ডনে না ছড়িয়ে পড়ে কুটিরে কুটিরে।পৃথিবীর বিখ্যাত সব পত্রিকায় ছড়িয়ে পড়ে একটি নাম।নতুন আবিষ্কৃত "পেনিসিলিন"নিওমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীর জীবন রামধুনর আভায় রাংগিয়ে দেয়।শৈশবে অপুষ্ট শরীরে যেখানে কোনোদিন সজীবতার প্রলেপ লাগেনি,দরিদ্র কৃষকের সেই ছেলেটি মানুষের জীবন সন্জিবনী প্রলেপ নিয়ে আবির্ভূত হন।
আমি বলি, চাচা কার কথা বলছো তুমি?
সেই কৃষকের ছেলে,আলেকজান্ডার ফ্লেমিং, দুনিয়া ব্যাপী যিনি স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং নামে পরিচিত ।
আমি একেবার চমকে ওঠি।
চাচা বলেন, আরো কথা আছে,এখনো গল্প শেষ হয়নি।
কিছুদিন পর,আবার সেই অভিজাত লোকটির ছেলে প্রচন্ড নিওমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়।জীবন আবারো বিপন্ন।কিন্তু পেনিসিলিন বাঁচিয়ে দিলো তাঁর জীবন আরেকবার।আলেকজান্ডার ফ্লেমিং পেনিসিলিন দিয়ে শিক্ষার পিছনে ভদ্রলোকের দায় এভাবে পরিশোধ করে গেলেন।আর নিওমোনিয়া থেকে জীবন ফিরে পাওয়া লোকটি কে জানিস?
স্যার উইনস্টন চার্চিল, আর উনার পিতা ছিলেন লর্ড র‌্যান্ডলফ চার্চিল,যিনি দরিদ্র ফ্লেমিংয়ের শিক্ষার ভার গ্রহন করেছিলেন।
আমি বলি, চাচা-চার্চিল ত্রিশের দশকে প্রচন্ড রোগে ভুগেছিলেন জানি।পেনিসিলিন আবিষ্কৃত হয় কত সালে ১৯২৮ কিংবা ১৯২৯ সালে। কিন্তু এরকম যোগসূত্রতো আগে শুনিনি।তুমি কি আমাকে বলবে-ইতিহাসে এর সত্যতা কতুটুকু?
আমাদের গল্প শেষ হতে না হতেই আমরা মোতালেব স্যারের উঠোনে পা রাখি।যেখানে জীবনের পাশাপাশি ভ্রুকুটিল চোখে হানা পেতে আছে মৃত্যু।চাচা,স্যারকে কদমবুচি করেন, আমিও করি। ঘন্টাখানেক পরে নিস্তরংগ জীবনে মসৃন আলোর ভরসা রেখে ধীরে ধীরে আমরা বাড়ীর পথ ধরি।
চাচা বলেন, আজকে আমার জনম স্বার্থক হয়েছে,এতুটুকু ধূলিপরিমান ৃণবোধ শোধের যে কী সুখ।
জানিস,তোর মা বলেছেন কিনা জানিনা। দারিদ্র্যের সাথে প্রতিনিয়ত জীবন ঘষে ঘষে চলা ছিলো আমাদের জীবন।পড়নের ন্যাংটিও ছিলোনা,বারিষার টানা বর্ষন থেকে ঘর বাঁচাতো শনের ছাউনি।সেখানে পড়ালেখা ছিলো রীতিমত বিলাসীতা,ভাবতে এখন তোর অবাক লাগতে পারে।তখন এই মোতালেব স্যারই আমার সমস্ত পড়ালিখার খরচ যোগান দিয়েছিলেন।তাঁরও কি দারিদ্র্য কম ছিলো। সামান্য একজন প্রাইমারী শিক্ষক কত টাকাই বা পেতেন।সেদিন যদি তিনি মার্বেল আর গুলতি খেলা
সেই ছেলেকে ধরে এনে পাঠশালার বেন্চে না বসাতেন,তাহলে তোর পরনের এই জিন্স শোভা পেতোনা।আজ সুদীর্ঘ বারো বছর পর,আমার মন টানলো দেশে আসতে,আজই আসলাম।আর আমার কী সীমাহীন সৌভাগ্য দেখ,স্যারের দুঃসময়ে পাশে দাঁড়াতে পারলাম।শুধু সামান্য একটু ভরসা পেয়ে দেখেছিস স্যারের চোখ কেমন আনন্দে চিকচিক করছিলো।চাচার চোখে পানি দেখে আমিও অন্ধকারে মুখ লুকোই,রাতের আঁধারকে বড় বেশী আপন মনে হয়।উজ্জ্বল শফরীর মতো চাচার মন বুঝতে পারি,ভাবলাম এখন আর ইতিহাসে ফিরে গিয়ে লাভ নেই।এক অসীম অন্ধকার আকাশের নীচে এক কিশোরের বুকের নরম জমিনে চাচা জীবনের আলোর এক নতুন দানা বুনে দিয়েছেন।
রাতের নিস্তবদ্ধতা ভেংগে চাচা বলেন-পুরো পৃথিবী এক মহা শৃংখলে বাঁধা।চোখ বন্ধ করে বুকের উপর একবার হাতখানা রাখ।কোনো শব্দ শুনতে পাচ্ছিস কি?
আহবান,আহবান,আহ্বান।
যতক্ষন এ শব্দ থাকবে ,বুঝবি কেউ না কেউ হাত বাড়িয়ে আছে।মুঠোভরে কিছু দিতে না পারিস,মুখভরে অকৃত্তিম হাসিটুকু দিতে ভুলিস না।সময় থেকে মহাসময়ে মানুষে মানুষে সম্পর্কের টানে আছে এক ভালোবাসার খেয়া,সেই খেয়ায় একবার ওঠতে পারলে দেখবি-কী পরম প্রশান্তি।সীমাহীন অন্ধকার মহাশূন্যেও খুঁজে পাবি চির দীপ্তিমান আলোর প্রতিসারী। একটা কথা মনে রাখিস-
People may not remember exactly what you did,or what you said,but they will always remember how you made them feel.
আর মানুষের জন্য ভালোবাসা, মানুষের জন্য কল্যান কাওকে কখনো শূন্য হাতে ফিরিয়ে দেয় না।মানুষ কী আর এমনি এমনি বলে-
"What goes around comes around"
আমি শুধু বুঝতে পারি ,আজকের রাত্রি আমার বুকে নক্ষত্রের এক অনুপম নদী হয়ে রইলো। পূবাকাশ ফর্সা হতে শুরু করেছে।চাচা আর আমি ধীরে ধীরে ঘরে প্রবেশ করি। আলতো করে দরজা খুলি,যেন কারো ঘুম ভেংগে না যায়।মা কিন্তু ঠিকই বলেন-কীরে তোরা এতোক্ষনে বাড়ি ফিরলি।

মন্তব্য ৯২ টি রেটিং +৪৪/-০

মন্তব্য (৯২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:০৭

মাহিরাহি বলেছেন: লেখাটিতে প্রথম প্লাস দিতে পারে আনন্দিত বোধ করছি, কেননা লেখাটি মন ছুয়ে গেছে

২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:১৪

বিহঙ্গ বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ।

৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:১৫

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: খুবই সুন্দর....
"What goes around comes around"
বিশ্বাস করি।
শুভেচ্ছা নিন।

০৬ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

বিহঙ্গ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:১৭

আকাশচুরি বলেছেন: +

১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:২৫

বিহঙ্গ বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:১৭

বিহঙ্গ বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা।

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:২২

মাহবুবা আখতার বলেছেন:
খুব ভালো লাগল। অসাধারণ অনুভূতিকে সরল ভাষায় তুলে এনেছেন। আসলেও অনুভবকেই মানুষ মনে রাখে।
এমন চমৎকার লেখার জন্য ধন্যবাদ।
+ তো দিলাম অবশ্যই, পারলে আরো বেশি কিছু দিতাম।

৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:২৭

বিহঙ্গ বলেছেন: সময় নিয়ে পড়ার জন্য বিনীত ধন্যবাদ। লিখার পর সবসময় ভয়ে ভয়ে থাকি, কারো সময় অযথা নষ্ট হলোনা তো।

৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:৩৬

(অ)গাণিতিক বলেছেন: আসলেই সারা জীবন মনে রাখার মতো ! +

০৬ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬

বিহঙ্গ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:৪৩

অহনা বলেছেন: এরচে ভালো পোস্ট হয়?
আসুন বক্তৃতা বন্ধকরে, একে অন্যকে গালাগালি না করে এমন ভালো লেখাগুলো সংগ্রহ এবং তা সবার কাছে, সবার হৃদয়ে পৌঁছে দিয়ে মানুষের ভিতর মানুষের হিতকরার প্রেরণা জাগিয়ে তুলি। আশা করা যায় এদেশে সোনা ফলবেই।
আরও একজনের লেখা পড়ে সেদিন মুগ্ধ হয়েছিলাম, প্রিয় পোস্টে জমাও দিয়েছিলাম কিন্তু জমা হয়নি।জটিলতা ছিল হয়ত কোনও।
ধন্যবাদ।
পারলে আরও কিছু দিতাম।

০৬ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

বিহঙ্গ বলেছেন: খুশী হলাম। পড়ে সময় নস্ট হয়নি।
আপনাকে ধন্যবাদ।

১০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:৫১

নিশীথ রাতের বাদলধারা বলেছেন: মনে রাখার মতো কিছু কথা।

বিহংগ বলেছেন: সময় নিয়ে পড়ার জন্য বিনীত ধন্যবাদ। লিখার পর সবসময় ভয়ে ভয়ে থাকি, কারো সময় অযথা নষ্ট হলোনা তো।

কথাটা ভালো লাগল। তবে এরকম পোস্ট পড়ে কখনো সময় নষ্ট হয় না।

মানুষ কী আর এমনি এমনি বলে-
"What goes around comes around"
-মন থেকে বিশ্বাস করি।


প্রিয়তে থাকল।

০৬ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

বিহঙ্গ বলেছেন: জেনে খুশী হলাম। পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৯:৩০

নাজিরুল হক বলেছেন: ভাল লাগলো।

আপনাকে ইদানিং ব্লগে কম দেখা যায়। খুব ব্যাস্ত হয়ে গেলেন নাকি?

০৬ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

বিহঙ্গ বলেছেন: আসলেই কাজের তাড়া। অবসর পেলেই চলে আসি।
কেমন আছেন?

১২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৯:৫৩

এরশাদ বাদশা বলেছেন: প্রশংসার ভাষাও হারিয়ে ফেলি আরিফ ভাই। এতো ভালো লেখনি, এতো বিষয় বৈচিত্র। আবারো একবার আপনাকে শ্রদ্ধা ভরা ভালোবাসা।

++++

০৬ ই মে, ২০০৮ রাত ৮:০০

বিহঙ্গ বলেছেন: ধন্যবাদ, এরশাদ ভাই।
আছেন কেমন?

১৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৯:৫৪

মুক্ত মানব বলেছেন: নবর্ষের শুভেচ্ছা বিহংগ!! লেখাটা মন ছুঁয়ে গ্যালো।

রবি কবির ভাষায় বলি:
" কি পাইনি তার হিসাব মেলাতে মন মোর নয় রাজি,
আজি হৃদয়ের আলোতে ছায়াতে বাঁশরী উঠিছে বাজি।
ভালো বেসেছিনু এই ধরণীরে,
সেই কথা মনে আসে ফিরে ফিরে;
...
বহু বসন্তের দখিনা সমীরে ভরিছে আমার সাজি।
কি পাইনি তার হিসাব মেলাতে মন মো'র নয় রাজি..."

০৬ ই মে, ২০০৮ রাত ৮:০১

বিহঙ্গ বলেছেন: সরি, আপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা। অনেক দেরীতে। মাপ করবেন।

১৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১০:০২

আন্ধার রাত বলেছেন:

উফ্ অপূর্ব, অসহ্য ভাল লেখা। +

রাখলাম প্রিয়তে ধরে।

০৭ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৩০

বিহঙ্গ বলেছেন: অনেক,অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:০৬

বিহঙ্গ বলেছেন: প্রিয় মাহিরাহি,
সাজি,
আকাশচুরি,
মাহবুবা,
(অ)গাণিতিক,
অহনা,
নিশীথ রাতের বাদলধারা,
নাজিরুল হক,
এরশাদ বাদশা,
মুক্ত মানব/মৃম ভাইয়ের ছবি মনে হলো,
আন্ধার রাত,
আপনাদের বিনীত ধন্যবাদ।

১৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:১৫

শফিউল আলম ইমন বলেছেন: অসুস্থতা নিয়ে কাজ করে আসলাম। ইদানীং মন মেজাজ ও খুব একটা ভালো নেই। বাসায় এসে আপনার অসাধারন লেখাটি পড়ে কমেন্ট করার লোভ সামলাতে পারলাম না।
গল্পের মোরাল আমার নীতিতে পড়ে। মানুষের প্রতি ভালবাসা সবার মধ্যে জেগে উঠুক।
আপনাকে ধন্যবাদ।
ব্লগে আপনি ইদানীং আসেন না, আমারও খুব একটা আসা হয় না।
যাইহোক, আশা করি ভালো আছেন।
সময় পেলে মেইল করবেন।
ভালো থাকুন।

০৭ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:০৬

বিহঙ্গ বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়েও জানলাম,আপনি অসুস্থ।
আপনার রোগমুক্তি কামনা করছি।
ভালো থাকবেন।
মেল করবো।

১৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:৩২

পলাশমিঞা বলেছেন: প্রতিদিন আসি। এস বাঁধের বাঁকে বসে আকাশের পানে তাকিয়ে মনে মনে বলি, প্রেম এবং বন্ধুত্ব কি??? জবাব আজো পাইনি :(

লেখা পড়ে লগিন করলাম। বন্ধুকে শুভেচ্ছা না বললে মন বেজার হবে।
লেখা পড়ে বুকের ভিতর কেমন করছে ভাষায় বলতে পারবনা। হ্যাঁ চাপাকান্নার প্রতিধ্বনি শুনতে পাচ্ছি।

বন্ধু, দক্ষতা বা প্রতিভার জোর দেখাবার জন্য লেখছিনা, শুধু এতটুকু বলতে চাই, কবে আমরা পরোপকারি হব?
কোন একদিন বাংলাবাসী চোখের জল মুছতে মুছতে বলবে আরিপভাইর মত মরমী লেখক কমই বাংলায় জন্মে।
সালাম এবং শুভকামনা রইল।

০৭ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:০৮

বিহঙ্গ বলেছেন: পড়ায় সময় দেয়ার জন্য আপনার জন্যও শুভকামনা রইলো।

১৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:৪২

কালপুরুষ বলেছেন: অপূর্ব! অসাধারণ! শুধুই মুগ্ধতা ছুঁয়ে গেল। প্রিয়তে রেখে দিলাম।

কেমন আছেন? অনেকদিন পর আপনার লেখা পড়লাম।

০৭ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:৫৪

বিহঙ্গ বলেছেন: ভালো আছি। সময় নিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:৫৯

কাল্‌বেলা বলেছেন:
অপূর্ব!!

০৮ ই মে, ২০০৮ রাত ৩:১৩

বিহঙ্গ বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ।

২০| ২০ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:৫৪

ফারহান দাউদ বলেছেন: ঘুমন্ত মানুষ কখনো ঋণ শোধ করতে পারেনা,আপনার কথাটা এখানে এসে বুঝলাম। ফিরে এসে ঠিক আপনার মতই কিছু লিখলেন,ভাবানোর মত।

০৮ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৩৫

বিহঙ্গ বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ। পড়ার জন্য।

২১| ২০ শে এপ্রিল, ২০০৮ সকাল ৭:০৮

রাশেদ বলেছেন: পেনিসিলিনের গল্পটা ইমেইলে পড়েছিলাম ইংলিশে। পুরো ব্যাপারটাই অসাধারনভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

০৮ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:২১

বিহঙ্গ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

২২| ২০ শে এপ্রিল, ২০০৮ সকাল ১১:১২

সারিয়া তাসনিম বলেছেন:
তুমি মানুষটা ভালো না :)
কিছুক্ষন মনটা খারাপ রাখতে চাইলাম , তোমার লেখা পড়ার পরে কি আর মন খারাপ রাখা যায় ??

"What goes around comes around"

অসাধারন !

০৮ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:৩৯

বিহঙ্গ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

২৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২২

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: অনেক দিন মিস করেছি আপনার হৃদয়ছোঁয়া লেখাগুলো ।

সবকিছু ভুলে যখন স্বার্থপর সেজে বসি , তখন এমন লেখাগুলো বিবেকের কড়াটি নেড়ে যায়

২০ শে এপ্রিল, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

বিহঙ্গ বলেছেন: ধন্যবাদ , প্রিয় শাহরিয়ার।

২৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:৩৮

মুকুল বলেছেন: বিহংগ ভাই, এটা এক্টা কথা হলো!!! এত অনিয়মিত কেন আপনি? খুব ব্যস্ত না কি? আপনার লেখা নিয়মিত না পেলে মিস করি।

*****

০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫৩

বিহঙ্গ বলেছেন: শুনে ভালো লাগলো মুকুল ভাই। দিন কাল কেমন কাটাচ্ছেন।

২৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০০৮ সকাল ৭:২৮

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: তোমার চমৎকার লেখনি শক্তিতে আমি মুগ্ধ।

"আর মানুষের জন্য ভালোবাসা, মানুষের জন্য কল্যান কাওকে কখনো শূন্য হাতে ফিরিয়ে দেয় না"..............একেবারে সত্যি কথা।

ভালো থাকো

১০ ই মে, ২০০৮ রাত ৮:১৬

বিহঙ্গ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
ভালো থাকার জন্য দোয়া করবেন।

২৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০০৮ ভোর ৪:২২

না বলা কথা বলেছেন: বেটা তুমি দীর্ঘজীবী হও।
প্রিন্ট কইরা বৈঠক খানায় রাখলাম।

১০ ই মে, ২০০৮ রাত ১০:০৪

বিহঙ্গ বলেছেন: ভালো থাকবেন।দোয়া করবেন।

২৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৮:৫৬

(অ)গাণিতিক বলেছেন: সুন্দর লেখা!

১০ ই মে, ২০০৮ রাত ১০:৪৯

বিহঙ্গ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

২৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ সকাল ১০:৩৪

চিন্তা শিল্পী বলেছেন: কেমন আছেন?পরীক্ষা শেষ!আজ প্র্যাক্টিকালটাও শেষ হল।দোয়া করো যেন গোল্ডেন হয়।বাই!

১০ ই মে, ২০০৮ রাত ১১:১৮

বিহঙ্গ বলেছেন: অবশ্যই।

২৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:৪৬

স্বাপ্নিক বলেছেন: এটা কি লিখলেন? অ সা ধা র ন ...

১১ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:০০

বিহঙ্গ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন।

৩০| ০৩ রা মে, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৭

মানব মানিক বলেছেন: প্রিয় বিহংগ দা

আজ অনেক দিন পরে নেটে বসলাম । আসলে কাজের চাপে বসা হয় না। আপনার ব্লগে আসতেই মন কেমন যেন হয়ে গেল। সত্যি বলতে কি আমার চোখে জল এসে গেছে। এমন অনেক ঘটনা আমার জীবনে আছে। এত আবেগের , এত ভালোবাসার কথা কি করে যে আপনি এত সহজে বলেন আমি ভেবে পাই না।

মানুষ এত ভালো হয় কি করে ? এত মহান কি করে হয় ? আমি কেন সেই কাতারে এসে হাতে হাত রেখে বলতে পারি না চিৎকার করে , চেয়ে দেখো পৃথিবীর সব মানুষ , আমি তোমাদের সবাইকে ভালোবাসি , খুব ভালোবাসি...................

১৩ ই মে, ২০০৮ রাত ৮:৩০

বিহঙ্গ বলেছেন: খুব সুন্দর করে বলেছেন।
আপনার কবিতাগুলোও খুব সুন্দর।অন্যরকম।

৩১| ০৩ রা মে, ২০০৮ বিকাল ৪:০৮

মৈথুনানন্দ বলেছেন: বাহ!

+++++

সব কুশল-মঙ্গল?

১৬ ই মে, ২০০৮ সকাল ৯:০০

বিহঙ্গ বলেছেন: কী খবর, দাদা, কেমন আছেন।

৩২| ০৩ রা মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

প্রণব আচার্য্য বলেছেন: কেমন আছেন বিহংগ ভাই?

লেখার জন্য +

১৮ ই মে, ২০০৮ রাত ৯:১৪

বিহঙ্গ বলেছেন: ধন্যবাদ, প্রণব দা।
ভালোরে ভাই।
আপনি কেমন আছেন।

৩৩| ০৩ রা মে, ২০০৮ রাত ১০:০৫

মুকুল বলেছেন: নতুন লেখা কৈ?

২২ শে মে, ২০০৮ রাত ৩:১০

বিহঙ্গ বলেছেন: মুকুল ভাই ,কেমন আছে।
ঠিক সময় বের করতে পারছিনা।
খবর নেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

৩৪| ০৩ রা মে, ২০০৮ রাত ১১:৫২

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: কেন আছঁ??
নাসরিনের কি খবর জানাইও?

২২ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫২

বিহঙ্গ বলেছেন: এইতো। আছি একরকম।
আইচ্ছা।

৩৫| ০৪ ঠা মে, ২০০৮ রাত ১২:১১

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: আগের লিংকটা সমস্যা করত আমি এতদিন দেখি নাই। ধন্যবাদ তোমাকে
লিংকটা ঠিক করে দিয়েছি..........অপরা টা দেখা যাবে
লিংকটা তোমাকে দিলাম আবার দেখতে পারো.......
Click This Link

** নাসরিনের ভাসুরের জন্য সমবেদনা..............
ভালো থাকো

০২ রা জুন, ২০০৮ ভোর ৬:৪৪

বিহঙ্গ বলেছেন: আজকে দেখলাম।
ধন্যবাদ,লিংক দেয়ার জন্য।

৩৬| ০৬ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:১২

আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:


এরকম গল্প পড়লে খানিকক্ষণ বসে থাকতে হয় । ভাবতে হয়-- আমরা মানুষ , আমাদের জীবন কি ? কেন ? সত্যিই মনে রাখার মত ।


আপনার এই অসাধারণ গল্পগুলো আরো চাই, আরো আরো ।

৩৭| ০৬ ই মে, ২০০৮ ভোর ৫:৪৮

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: তুমি কি বাসায়!

৩৮| ০৬ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:০৫

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: ভাবলাম নতুন কিছু লেখে এলো নাকি।কেমন আছেন বিহংগ?
শুভেচ্ছা থাকলো।

৩৯| ০৬ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:১৮

রাশেদ বলেছেন: নতুন লেখা কি আর দিবেন না! /:)

৪০| ০৬ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:২৭

ৈকলাশ বলেছেন: মাত্রই পড়লাম....খুব ভাল হয়েছে বিহংগ ভাই।
মানুষের প্রতি ভালবাসা সবার মধ্যে জেগে উঠুক।

৪১| ০৬ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:৩০

চেতনায় তুমি বলেছেন: লেখাটা কিভাবে আমার মিস হল? অসাধারণ। প্রিয়তে না রাখলে অন্যায় হয়।

৪২| ০৬ ই মে, ২০০৮ রাত ১০:২৬

কতবতবকতকত বলেছেন: দারুন লিখেছেন। বিহংগদা, আমার একটা পোস্টে আপনার করা একটা কমেন্টই এখন শুধু মনে আসছে! "ফিনিশিংটা দারুন দিয়েছেন। একদম বুকে গেথেঁ গেল!"
আপনি এখন ব্লগে নিয়মিত নন কেন? আপনার লেখা আমরা সবাই খুব মিস করি।
বিহংদা, অনেকদিন পর আমার ব্লগের ভিজিটিং লিস্টে আপনাকে দেখলাম। আপনি হয়ত আমার নতুন কোন পোস্টের আশায় গিয়েছিলেন।
Click This Link

এটা আমার নতুন ব্লগের ঠিকানা। রীতিমত ঢাক-ঢোল পিটিয়ে; আয়োজন করে এটা বানিয়েছি!:)

৪৩| ০৭ ই মে, ২০০৮ রাত ৩:১৫

ফারহান দাউদ বলেছেন: ভাই আপনি কি রিটায়ার করে গেলেন নাকি?:( লেখা কই?

৪৪| ০৭ ই মে, ২০০৮ রাত ৩:৩২

পলাশমিঞা বলেছেন: বিহংগ সাব ভালানী? নতুন লেখা কই??

৪৫| ০৭ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৪০

মোসতাকিম রাহী বলেছেন: চমৎকার একটি লেখা নিঃসন্দেহে।
কিন্তু ভাংগা,নিস্তরংগ, বিহংগ, এই বানানগুলো দৃষ্টিপীড়াদায়ক।
ঠিক করা যায় না?
+

৪৬| ০৭ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:৪৮

প্রিয়তমা বলেছেন: চমৎকার!

৪৭| ০৭ ই মে, ২০০৮ সকাল ৭:১১

রাতমজুর বলেছেন: চমৎকার! চমৎকার! চমৎকার!

৪৮| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:১১

মিরাজ বলেছেন: কেমন আছেন বিহংগ?

ব্লগে এখন অনিয়মিত হয়ে পড়েছি । কবে নিয়মিত হতে পারবো তাও জানিনা ।

আপনাদেরকে মিস করি ।

৪৯| ০৯ ই মে, ২০০৮ ভোর ৬:২৮

হ্যারি সেলডন বলেছেন: খুবই ভাল লেগেছে।

৫০| ০৯ ই মে, ২০০৮ রাত ১০:০০

হরিসূধন বলেছেন:
অসাধারন পোষ্ট।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৫১| ১০ ই মে, ২০০৮ রাত ১০:৫৪

আইরিন সুলতানা বলেছেন:
সুন্দর বক্তব্য ...

৫২| ১১ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

েজবীন বলেছেন: চমৎকার...

কাল না একটা লেখা দিয়েছিলেন..? কমেন্ট করার আগেই ইলেকট্রিসিটি চলে গেল... মুছে ফেলছেন??

৫৩| ১১ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

মুনিয়া বলেছেন: অনেক দেরিতে পড়লাম। খুব ভাল লাগল। অনেক কিছু চিন্তা করার আছে, ভালই হয় যদি আপনার মত কেউ কেউ সেগুলো খেয়াল করিয়ে দেন মাঝে মাঝে।

৫৪| ১১ ই মে, ২০০৮ রাত ১০:৩৩

গিফার বলেছেন: আপনার পোস্ট কি হয়েছে?

৫৫| ১১ ই মে, ২০০৮ রাত ১০:৫৮

গিফার বলেছেন: ভাগ্নের নাম নিয়ে পোস্ট কি হয়েছে?
নাম ঠিক হয়েছে তোহ?

৫৬| ১৭ ই মে, ২০০৮ ভোর ৪:১৭

উত্তরাধিকার বলেছেন: বিহংগ,
আহ!
আপনি ভাই লা জওয়াব।
রবি বাবু'র সুরে বললে-

'তুমি কেমন করে গান কর
হে গুনী
আমি অবাক হয়ে শুনি
শুধু শুনি...
'তুমি কেমন করে গান কর
হে গুনী।'

৫৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:২৯

কঁাকন বলেছেন: দারুন ++++++++++++

৫৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩১

সাদাকালোরঙিন বলেছেন: এমন সুন্দর লেখা আমার প্রিয়তে এতদিন ধরে মিসিং ছিল বলে নিজের উপরই রাগ হচ্ছে।

বিনয় ও কৃতজ্ঞতা মানুষকে মহৎ করে । লেখাটি মনে গেঁথে নিলাম।

৫৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৪

শায়েরী বলেছেন: ++++

৬০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৯

আমি ছড়াকার বলেছেন:
আহ। লেখাটা পড়েই মনটা কেমন শান্ত হয়ে গেল। এমন কিছু মন ছুয়ে যাওয়া লেখা পড়ে মনে হয় সামুতে আসা,ঘন্টা,দিন,মাস জুড়ে পড়ে থাকা সার্থক।
আপনার চাচার মত মানুষগুলো যদি দেশের বিভিন্ন কর্মকান্ডের নেতৃত্বে থাকতেন তাহলে আজকে আমাদের দেশটা শান্তির স্বর্গ হয়ে উঠত।

আর হ্যা প্লাস অবশ্যই। :)

৬১| ২৪ শে মে, ২০১১ দুপুর ১:১৭

প্রদীপ নাথ বলেছেন: আমার পড়া সামুর সেরা লিখা।+

৬২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অসাধারন পোস্ট :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.