নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি জাতিস্মর। সপ্তমবার মানব জন্ম। অষ্টমবার মানব জন্ম নিয়ে আবার পৃথিবীর বুকে ফিরবো। সীতারাম নন্দী(১ম), কৃষ্ণকান্ত নন্দী(২য়),কাশিমবাজার রাজা কৃষ্ণনাথ রায়(৩য়),বিজয়কৃষ্ণদুলাল পাল(৪র্থ),হরিদাস মুখার্জী(৫ম),রমেশ সাহা(৬ষ্ঠ),প্রদীপ হালদার(৭ম)।

প্রদীপ হালদার

আমি জাতিস্মর। সপ্তমবার মানব জন্ম, অষ্টমবার মানব জন্ম নিয়ে আবার পৃথিবীর বুকে ফিরবো। সীতারাম নন্দী(১ম), কৃষ্ণকান্ত নন্দী(২য়),কাশিমবাজার রাজা কৃষ্ণনাথ রায়(৩য়),বিজয়কৃষ্ণদুলাল পাল(৪র্থ),হরিদাস মুখার্জী(৫ম),রমেশ সাহা(৬ষ্ঠ),প্রদীপ হালদার(৭ম)।

প্রদীপ হালদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভূতের অস্তিত্ব ( এগারো খণ্ড )।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৩



ভূত আদৌ আছে নাকি এক কাল্পনিক গল্প।এই প্রশ্ন সব মানুষের। সব মানুষ বলে ভূত আছে কিংবা ভূত নেই। কিন্তু কেউ প্রমাণ করতে পারে নি।

ভূত আছে। তবে ভূতকে নিয়ে ভয় পাবার কিছু নেই। মানুষ আছে। আবার মানুষকে নিয়ে ভয় পাবার আছে। মানুষ মানুষকে ভয় পেতে পারে। এটাই স্বাভাবিক। তবে ভূতকে নিয়ে ভয় পাবার কিছু নেই। ভূত কারোর ঘরে ঢুকে উৎপাত করছে এমন ঘটনা শোনা যায় নি। ভূত কারোর ঘরে ঢুকে জিনিস পত্র নিয়ে যাচ্ছে এমন ঘটনা শোনা যায় নি।

মানুষের মৃত্যুর পর তার নতুন অস্তিত্বের নামই ভূত। ভূত ছিল। ভূত আছে। ভূত থাকবে। তবে তার অস্তিত্ব তিন বছর।

মানুষের মাথায় চার রকমের ব্রেন ওয়েভ আছে- বিটা ওয়েভ, আলফা ওয়েভ, থিটা ওয়েভ, ডেল্টা ওয়েভ। মানুষের মাথায় এই ব্রেন ওয়েভ সাইক্লিক পদ্ধতিতে চলাচল করে। বিটা ওয়েভের পর ডেল্টা ওয়েভ আসে না। কিংবা আলফা ওয়েভের পর ডেল্টা ওয়েভ আসে না। সাইক্লিক পদ্ধতিতে ব্রেন ওয়েভ চলাচল করে।

বিটা ওয়েভ থাকার সময় মানুষ জেগে থাকে। কথা বলে। চলাফেরা করে। কাজকর্ম করে। এই সময় বিটা ওয়েভের ফ্রিকোয়েন্সি বেশী থাকে। Frequency of Beta wave:- 14 - 30 cycles per second. Beta wave is associated with our waking activity. A person in active conversation would be in beta.

বিটা ওয়েভের পর আলফা ওয়েভ আসে। এই সময় মানুষ relaxed অবস্থায় থাকে। দিবা স্বপ্ন দেখতে পারে। চোখ বন্ধ করলে ব্রেনে আলফা ওয়েভ চলে আসে। চোখ খুললে আলফা ওয়েভ চলে যায়। আলফা ওয়েভের ফ্রিকোয়েন্সি বিটা ওয়েভের চেয়ে কম। কিন্তু মানুষের বয়স তিন বছর না হলে আলফা ওয়েভ তার কাজ শুরু করে না যদিও চার মাস বয়স থেকে আলফা ওয়েভের উপস্থিতি থাকে। The alpha wave begins appearing at around four months and is initially a frequency of 4 waves per second. The mature alpha wave, at 10 waves per second, is firmly established by age 3. Alpha wave is reduced with movement or the intention to move. Frequency of alpha wave:- 8 - 13 cycles per second.

আলফা ওয়েভের পর আসে থিটা ওয়েভ। এর ফ্রিকোয়েন্সি আরও কম। থিটা ওয়েভ থাকাকালীন অবস্থায় মানুষ ঘুমিয়ে পড়ে এবং স্বপ্ন দেখে। Frequency of theta wave:- 4 - 7 cycles per second. Theta wave is associated with sleep and dream.

থিটা ওয়েভের পর আসে ডেল্টা ওয়েভ। গভীর ঘুম। স্বপ্নহীন ঘুম। Delta wave is associated with deep sleep. Slow waves, 1 - 3 cycles per second. Delta brain waves are of the greatest amplitude and slowest frequency. They never go down to zero because that would mean that you were brain dead. But deep dreamless sleep would take you down to the lowest frequency.

আবার যখন ঘুম ভাঙে তখন ডেল্টা ওয়েভ থেকে থিটা ওয়েভ-এ চলে আসে। থিটা ওয়েভ থেকে আলফা ওয়েভ এবং তারপর বিটা ওয়েভে চলে আসে। মানুষ ঘুম থেকে জেগে ওঠে।

বিজ্ঞানের এই আলোচনা থেকে আমরা সবাই বুঝলাম যে,ব্রেন ওয়েভ সাইক্লিক পদ্ধতিতে চলাচল করে।

এখন প্রশ্ন মানুষের মৃত্যু হলে ব্রেন ওয়েভের কি হবে।

মানুষ জেগে আছে। কাজকর্ম করছে। হঠাৎ মৃত্যু এলো তাহলে ব্রেন ওয়েভের কি হবে। যেহেতু মানুষটি কাজকর্ম করছিল,সেহেতু মানুষটি বিটা ওয়েভে ছিল। এবার মানুষটির মৃত্যু হলো। তাহলে বিটা ওয়েভের কি হবে। ব্রেন ওয়েভ অনুযায়ী বিটা ওয়েভ এবার আলফা ওয়েভে যেতে পারে,তারপর থিটা ওয়েভ এবং শেষে ডেল্টা ওয়েভে যাবে। কিন্তু তা হয় না। ব্রেন ওয়েভ অনুযায়ী ডেল্টা ওয়েভ কখনোই শূন্য ফ্রিকোয়েন্সিতে যেতে পারে না। মানুষের মৃত্যু হলে ব্রেনে আর কোন ব্রেন ওয়েভ থাকে না।

মৃত্যুর আগে মানুষ কথা বলতে পারে। কিংবা সজাগ অবস্থায় থাকে। তাহলে বলতে পারি মানুষটি বিটা ওয়েভ অবস্থায় আছে।

যখন মানুষটি মারা যায়,তখন মানুষটির চোখ বন্ধ হয়ে যায়। হাত পা নড়াচড়া করতে পারে না। কথা বলতে পারে না। তাহলে মানুষটি তখন আর বিটা ওয়েভ অবস্থায় নেই। যেহেতু মানুষটি চোখ বন্ধ করে ফেলেছে, সেহেতু মানুষটির ব্রেনে তখন আলফা ওয়েভ কাজ করে। সেইজন্য মৃত্যুর পরের ঘটনা আলফা ওয়েভে জমা হতে পারে। এখানে আলফা ওয়েভ পরবর্তী ওয়েভ তথা থিটা বা ডেল্টা ওয়েভে যাবে না।

আলফা ওয়েভ সমান গতিতে দুই চোখ থেকে বের হয়ে মাথার মধ্যে মিলিত হয়ে একটী ওয়েভে পরিণত হয়ে কিছুদূর ছুটে আবার দুটি আলফা ওয়েভে পরিণত হয়ে চোখ মেলবে। আর চোখ খোলা মানেই আলফা ওয়েভে না থেকে বিটা ওয়েভে চলে যাবে এবং মাথা থেকে শরীরের সম্প্রসারণ হবে। এটাই ভূত। আমি ভূত ছিলাম।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

রিফাত হোসেন বলেছেন: তততততততততততততততততততততত

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৪

প্রদীপ হালদার বলেছেন: কিছু বললে তবু বলা যেতো। পাঠক হিসাবে ধন্যবাদ।

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৩৯

রিফাত হোসেন বলেছেন: হাসছিলাম । আর কি বলব ! বলা যেত না ..

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

প্রদীপ হালদার বলেছেন: মানুষের হাসি তিন রকমের- (১) বুঝে হাসে, (২) না বুঝে হাসে, (৩) মানুষ হাসলে সেটা দেখে নিজেও হাসে।
আপনার মন্তব্যে বুঝলাম আপনি কিছুই বোঝেন নি। এটা আপনার অক্ষমতা নয়।
আসলে আপনি যা বোঝেন সেই বিষয় আমি লিখি নি।
ভালো থাকুন। বেশী বেশী হাসুন। হাসলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে।

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫০

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: :-& :-&
কি কমু বুঝতাসি না। ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক ওয়েভের এইরকম আচরণ তো জীবনেও শুনি নাই।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫১

প্রদীপ হালদার বলেছেন: আমি প্রথম এই কথা বললাম। তাই প্রথম শুনলেন। ভালো থাকুন।

৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

নীরব দর্শক্ বলেছেন: আপনি সুস্হ আছেনতো??? ;)

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

প্রদীপ হালদার বলেছেন: সুস্থ মানুষের কাছে সবাই আসে। অসুস্থ মানুষের কাছে কেউ যেতে চায় না, কারণ তার চিকিৎসার দায়িত্ব নিতে হতে পারে। সেই ভয়ে অনেক মানুষ আর ভয়ে সেদিকে পা বাড়ায় না।
আপনার প্রশ্ন দেখে মনে হলো, আমি কোন অবাস্তব কথা বলেছি। অবাস্তব বলে কিছু নেই। পৃথিবীতে সবই আছে। একটু খুঁজলেই পাবেন।
গাছের কি প্রাণ আছে? নেই। গ্যালিলিওর প্রশ্ন- পৃথিবী ঘোরে না। ঘুরেছে বলেই তো মারা গেলো ।
আমরা সুস্থ হলে আর প্রশ্ন থাকে না। প্রশ্ন করি- যাতে জানতে পারি সে অসুস্থ, তাহলেই তো মানুষের আনন্দ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.