নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
প্রথম পর্বের লিংক
ইঁদুর তাড়ানো তাবিজ (রম্য গল্প)
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
(শেষ পর্ব)
বেদেনীরা চাল পেয়ে ঝোলা কাঁধে নিয়ে চলে গেল। দাদী ঘরের দরজায় তাবিজ ঝুলিয়ে রেখে রাতে নিশ্চিন্তে ঘুমালেন। তার মনে হলো ইঁদুর কিছুটা কমেছে। তাই কাঁথা-বালিশ, কাপড়-চোপড়, ধান-চাল যেখানে যা আছে তা পরীক্ষা করা আবশ্যক মনে করলেন না। কয়েক দিন পরে হঠাৎ দিনাজপুর থেকে দাদীর ভাগ্নী জামাই বেড়াতে এলেন। জমাইটি নতুন। এর আগে কখনও আসেন নাই। তাই তাকে আদর যতেœর সাথে ভালো বিছানা দেয়া দরকার। রাতে জামাইয়ের জন্য ছিকায় তুলে রাখা নিজ হাতে সেলাই করা নকসী কাঁথা বের করতে গিয়ে থমকে গেলেন। ইঁদুরে কাঁথা কেটে ভিতরে বাসা বেঁধেছে। কাঁথার অবস্থা দেখে দাদী মাথায় হাত দিয়ে হায় হায় করতে লাগলেন। এর আগে ইঁদুরে অনেক কিছু কেটেছে কিন্তু ছিকায় তুলে রাখা কাঁথা কখনও কাটে নাই। তাবিজ নেয়ার পর ইঁদুর আরামে বসে বসে তার সবচেয়ে প্রিয় জিনিষটি কেটে টুকরো টুকরো করেছে। কাঁথার টুকরাগুলো হাতে নিয়ে বেদেনীর চৌদ্দগুষ্ঠি উদ্ধার করে খানিক বকাবকি করে মনের ঝাল মিটালেন। কিন্তু বকাবকি করলে কি হবে, কাঁথা তো আর ভালো হবে না। বাধ্য হয়ে অন্য কাঁথা বের করে জামাইয়ের বিছানার ব্যাবস্থা করে দিলেন। কিন্তু মনের ভিতর বেদেনীদের উপর তার প্রচন্ড ক্ষোভ জমে থাকল।
দু’দিন পরেই আরেক দল বেদেনী এসে “রস খসাই, শিঙা লাগাই, বাত খসাই” বলে যেই চিৎকার চেচামেচি শুরু করেছে, অমনি দাদী বাড়ির সামনে গিয়ে তাদের হাত ইশারায় ডাক দিলেন। বেদেনীরা দাদীর হাত ইশারায় খুশি হয়ে চলে এলো। বেদেনীরা কাছে আসতে না আসতেই দাদী রণমূর্তী ধারণ করে তাদের চৌদ্দ গোষ্ঠী উদ্ধার করে বকাবকি শুরু করলেন। তার রণমূর্তীর ভাব ভঙ্গী আর বকাবকি দেখে বেদেনীরা থতমত খেয়ে দাদীর মুখের দিকে চেয়ে রইল। দাদীর বকাবকি কিছুটা কমে আসলে একজন বেদেনী দাদীকে বলল, বু-- রে--, তুই যত পা-রো--স গাইল দে, গাইল দিতে না করমু না, আরো-- গাইল দে, কিন্তু তুই খুইলা ক তো--, তর সমস্যাডা কি--?
বেদেনীর কথায় দাদী আরো রেগে গিয়ে বললেন, আরে হারামজাদীরা, তিন সের চাল নিয়া ইন্দুর খ্যাদাইনা তাবিজ দিয়া গ্যাছোস। হাউস কইরা জামাই ঝির জন্য খ্যাতা সিলাই কইরা রাখছি, তাবিজ দেওয়ার পরে হেই খ্যাতা ইন্দুরে কাইটা শ্যাষ করছে। তারপরেও কস্ সমস্যাডা কি?
-- আরে বু--, তাবিজ যে দিছে তারে না গাইল দিবি, আমরা তো তরে তাবিজ দেই নাই, তুই আমাগোরে হুদাহুদি গাইল দ্যাশ ক্যা?
-- তগো গাইল দিমু না তো কারে গাইল দিমু। যারা তাবিজ দিছে তারা তো তগো গুষ্ঠি, হেই জন্যে তগো গাইল দেই।
সাথের আরেক বেদেনী তখন বলে উঠল, বু-- রে--, মাথাডা ঠান্ডা কইরা আমার একটা কথা শোন। তাবিজটা যে দিছিল, ক্যামনে দিছিল।
দাদী তাবিজ বাঁধার নিয়ম কানুনসহ পুরো কাহিনী বললে বেদেনী হাসি দিয়ে বলল, সেই জন্য তো ইঁন্দুর ঘর থাইকা বাইর হয় নাই। বুঝছি, ওরা আসল বাইদানী না। আসল বাইদানী হইলাম আমরা। ঘরের দরজায় একটা তাবিজ দিলে ঘর বন্ধ হয় না। ঘরের চার কোনা বন্ধ করা লাগে। আর যে মন্তর পড়ছে ওইডা ইন্দুর খ্যাদাইনা মন্তর না। এই জন্য ঘর বন্ধ হয় নাই। আমরা ঘর বন্ধ কইরা যাই, দেখবি, একটা ইন্দুরও ঘরে ঢুকবো না। বলেই ঝোলা থেকে চারটি শিকড় বের করে কালো সুতা দিয়ে বেঁধে ঘরের চার কোনায় চালের সাথে একটি করে বাঁধে আর মন্ত্র পড়ে---
হারে ইন্দুর, ইন্দুরের গুষ্ঠী
চাল খাবি এক মুষ্ঠি
মনের মধ্যে রাখবি তুষ্টি
খ্যাতা বালিস যদি খাস
মাথার উপর পড়বো বাঁশ।
বলেই একটি করে ফুঁ দেয়। ঘরের চার কোনায় চারটি তাবিজ বেঁধে আল্লাহ রসুলের দোহাই দিয়ে তাবিজের মূল্য নিবে না বলে সিন্নির চাল দাবী করে বসল। দাদী দিতে নারাজ হলে, দাদীর ছেলে-মেয়ে, নাতি-পুতির উপর বালা মুসিবত সহ নানা রকম ক্ষয়-ক্ষতি হওয়ার ভয় ভীতি দেখিয়ে দেড় শের চাল নিয়েই ছাড়ল। এরা চলে যাওয়ার পর দাদীকে খুব খুশি খুশি মনে হলো। কারণ এদের মন্ত্র পড়া এবং তাবিজ বাঁধার নিয়ম কানুন দাদীর খুব মনঃপুত হয়েছে। দাদীর মনে হয়েছে এবার মন্ত্র এবং তাবিজ ভালো কাজ করবে। তারপরেও তার ভিতরে কিছুটা অবিশ্বাস কাজ করতে লাগল, তাই তিনি ইঁদুর যাতে কিছু না কাঁটে সেদিকে সতর্ক থাকলেন। প্রায় দিনই কাঁথা বালিশ পরীক্ষা করে দেখেন ইঁদুরে কাটল কিনা। এই তাবিজ নেয়ার পর ইঁদুর আর কোন কাঁথা বালিশ কাঁটে নাই। দাদী মনে মনে বেদেনীদের উপর খুশিই হলেন।
প্রায় একমাস পরের ঘটনা। পাশের গ্রামে বিয়ের দাওয়াত। বিয়ে বাড়িতে একটু সেজে গুজে যাওয়া দরকার। গত বছর দাদীর বড় মেয়ের জামাই দাদীকে একটি ভালো শাড়ী কিনে দিয়েছেন। দাদী শাড়ীটি একবারও পরেন নাই। কোন অনুষ্ঠানে শাড়ীটি পরে যাবেন এমন আশা নিয়ে কাঠের বাক্সে ভালো করে গুছিয়ে রেখেছেন। বিয়ের দাওয়াতে সেই শাড়ীটি পরার জন্য কাঠের বাক্স খুলে বের করতে গিয়ে থ হয়ে গেলেন। ইঁদুর কাঠ কেঁটে বাক্সের ভিতর ঢুকে তার সেই শাড়ীটিসহ ভালো ভালো কাপড়গুলো সবই কেঁটেছে। ইঁদুর কাটা শাড়িগুলো হাতে নিয়ে দাদী প্রায় কেঁদেই ফেললেন। বেদেনীদের চৌদ্দগুষ্ঠি নয় আরো যদি কোন গোষ্ঠি থাকে সেটা তুলেও বকাবকি করতে লাগলেন। বেদেনীদের উপর দাদীর মনের ক্ষোভ আরো দ্বিগুন আকার ধারন করল। ক্ষোভে দুখে দাদী আমাকে সহ আরো নাতীদের ডেকে আদেশ দিলেন, এই শোন, তোরা বাইদানী যেইখানে পাবি সেইখান থিকাই চুলের মুঠি ধইরা টাইনা হেঁইচড়া আমার কাছে নিয়া আসবি।
দাদীর এই আদেশ দেয়ার তিন দিন পরেই দেখি দু’টি বেদেনী বাড়ির সামনের রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে। একটির কাঁধে ঝোলা, আরেকটির মাথায় সাদা কাপড় দিয়ে বাঁধা ছোট বড় দু’টি কাঠের বাক্স। দৌড়ে গিয়ে দাদীকে বেদেনী আসার খবর দিলাম। দাদী সাথে সাথে বলল, মাগীদের চুলের মুঠি ধইরা নিয়া আয়। মাগীদের মিছা কথার মুখে আইজকা ঝাড়– পিটান দিমু।
দৌড়ে গিয়ে বেদেনীদের ডাক দিতেই খুশি হয়ে তারা আমার পিছনে পিছনে বাড়ির উঠানে চলে এলো। বাড়ির উঠানে এসে একজন ঝোলা কাঁধে দাঁড়িয়ে আছে আরেকজন মাথার পোটলা নামিয়ে কেবল সাদা কাপড়টি খুলে কাঠের বাক্স বের করেছে। অমনি দাদী বাড়ির ভিতর থেকে দৌড়ে এসে ঝাড়– উল্টা পাশে ধরে অগ্নিমুর্তি ধারণ করে বেদেনীদের মারতে উদ্যত হলেন। দাদীর মারের ভাব দেখে ঝোলাওয়ালা মহিলা ঝোলা নিয়েই দিল দৌড়, তার পাছে পাছে পোটলাওয়ালা মহিলা কাঠের বাক্স রেখেই দৌড়ে পালালো।
বেদেনীদের উপর রাগ ঝাড়তে না পেরে বেদেনীদের রেখে যাওয়া কাঠের বাক্সের উপর দাদী রাগ ঝাড়তে লাগলেন। বেদেনীদের বকাবকি করতে করতে কাঠের বাক্সের উপর বাড়ি দিতেই বক্সের উপরের ঢাকনা খুলে গেল। ঢাকনা খোলার সাথে সাথেই বাক্সের ভিতর থেকে গুখরো সাপ মাথাটা এক হাত উঁচু করে ফোঁস করে উঠল। সাপ ফোঁস করার সাথে সাথেই দাদী “ওরে বাবারে -- এ - - এ- - এ-- বলে একটা চিৎকার দিয়ে বাড়ির ভিতরে গিয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলেন। তার আঁৎকা চিৎকার শুনে দাদা ঘরের ভিতর থেকে এক দৌড়ে ঘরের বাইরে চলে এলেন। ঘরের বাইরে বেরিয়ে এসে সাপের ফোঁস ফোঁসানি দেখে তিনিও “আঁউ আঁউ” করতে করতে চিৎকার দিয়ে বাড়ির ভিতর গিয়ে উল্টে পড়ে গেলেন। দাদা দাদীর গলা ফাটানো চিৎকার শুনে আশেপাশের বাড়ি থেকে লোকজন ছুটে এলো। বাড়ি লোকজনে ভরে গেল। মহা হুলুস্থুল কান্ড। দাদা-দাদী দু’জনই জ্ঞান হারিয়েছেন। তাদের এই অবস্থা দেখে কেউ মাথায় পানি ঢালছে, কেউ বুকে-পিঠে গরম তেল মালিশ করছে। উভায়ের জ্ঞান ফেরানো নিয়ে সবাই ব্যাস্ত।
অনেকক্ষণ পরে দাদার জ্ঞান ফিরে এলো। দাদাকে একজন জিজ্ঞেস করল, আপনার এ অবস্থা হলো কেমনে?
দাদার তখনও সাপের ভয় কাটে নাই। মুখ দিয়ে শুধু “সাপ সাপ” উচ্চারণ করলেন। ইতিমধ্যেই দাদীরও জ্ঞান ফিরেছে। দাদীর জ্ঞান ফিরলে তাকিয়ে দেখে আমি সামনে দাঁড়ানো আছি। অমনি চোখ দু’টা বড় বড় করে বললেন, এই ব্যাক্কেল, আমি তরে কইছি শিঙা লাগাইনা বাইদানী ডাকতে, তুই সাপওয়ালা বাইদানী ডাইকা আনছোস ক্যা?
আমি হাত নাড়িয়ে মাথা ঝাঁকিয়ে বললাম, আপনেই না কইলেন, বাইদানী পাইলেই ডাইকা আনবি। তাই আনছি। ওরা যে সাপওয়ালা বাইদানী, আমি কি জানি?
আমার কথা শুনে উপস্থিত লোকজন হো হো করে হেসে উঠল। দাদী লজ্জা পেয়ে চুপ হয়ে গেলেন। কিন্তু দাদা হুঙ্কার দিয়ে উঠলেন, দেখতো বাইদানীরা কই? হারামজাদীদের হাত পা বাইন্ধা পিটন দে।
দাদার এ কথায় বেদেনীদের ধরার জন্য কেউ কেউ উঠেপড়ে লেগে গেল কিন্তু ততক্ষণে বেদেনীরা সাপ খাঁচায় তুলে সবার অজান্তেই পালিয়ে পগার পার।
০০০ সমাপ্ত ০০০
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই চাঁদ গাজী। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাই আপনার গল্প পড়ে জাতি এই সিদ্ধান্তে উপনিত হইলো যে, যতই বাইদানীর ফুঁ নাও না কেন ইঁদুর বাবাজীরে কিছুতেই বাড়ি ছাড়া করা যাইবো না? ভাই, আপনার দাদীরে তো হ্যামিলিউনের বাঁশি ওয়ালা পদ্ধতি ব্যবহার করার পরামর্শ দিবার পারতেন? মনে নেই, ছোট্ট কালের সেই গল্পের কথা.......??
গল্প মজার হইছে! শুভ কামনা জানবেন!
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: হ্যামিলিউনের বাঁশিওয়ালারে খুঁজতে গিয়াই তো বাইদানীর খপপরে পড়ছিলাম। আরেকটু হইলে তো দাদা দাদীর মরার অবস্থা হইছিল। ধন্যবাদ গল্প পড়ার জন্য।
৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শেষে কি হুলস্থুল কান্ডটাই না হয়ে গেল। ভয় পেয়ে গেছিলাম।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই গেম চেঞ্জার। ভয় পেয়েছেন জেনে খুশি হলাম। গল্প পড়ার জন্য আন্তরিক শুভ্চেছা রইল।
৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
লেখোয়াড়. বলেছেন:
জম্পেস, জম্পেশ, জম্পেষ!!
তাক লাগানো!!
একটি অনুরোধ...................
এক দিনে ২/৩টি পোস্ট না দিয়ে ৩/৪ দিনে একটি পোস্ট দিলে ভাল হয়।
সব ভাল লেখা পোস্ট তো আমাদের পড়তে ইচ্ছে করে, নাকি!! তাই যদি একটু ভেবে দেখতেন।
আর.............
আপনি এই ছবিগুলো কোন সাইটে পান, যদি জানাতেন।
ধরনোবাদ।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০১
প্রামানিক বলেছেন: আমার অনেক লেখা জমা আছে, আর প্রতি দিনই কিছু না কিছু লিখে থাকি। ঠিক আছে আপনার পরামর্শ অনুযায়ী প্রতিদিন একটি করে লেখা দেয়ার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ।
৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৬
লেখোয়াড়. বলেছেন:
আরও একটি বিষয় জানতে চেয়েছিলাম..............
আপনি এই ছবিগুলো কোন সাইটে পান, যদি জানাতেন।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৬
প্রামানিক বলেছেন: গোগুলে সার্চ দিলেই পাবেন। ধন্যবাদ
৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৫
লেখোয়াড়. বলেছেন:
গুগলে সার্চ দিলে পাবো, সেটা তো জানি, কিন্তু আপনি যে ছবিগুলো পোস্টের সাথে দেন সেগুলো পাচ্ছি না।
যদি লিঙ্কটি জানাতেন দয়াকরে।
জানাবেন?
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮
প্রামানিক বলেছেন: আপনি কার্টুন ছবি বা আঁকা ছবি সার্চ করেন তাহলে পাবেন।
৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৮
কল্লোল পথিক বলেছেন: অনেক মজার গল্প,ভাল লেগেছে।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কল্লোল পথিক। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন:
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৮
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই দেবজ্যোতিকাজল। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৯
অন্যসময় ঢাবি বলেছেন: সাদামাটা গল্প, কোন চমক পেলাম না
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, চমক ছাড়াই আপনি পড়েছেন জেনে খুশি হলাম।
১০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৯
সাথিয়া বলেছেন: হা হা হা মজার ঘটনা
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ সাথিয়া। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
১১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অাপনার দাদী সম্পর্কে অামার মূল্যায়ন (পূর্বপোস্টে করা) তো তাহলে দেখছি সম্পুর্ণই ভুল! কেমনে কী! শেষাংশ পড়ে মজাই পেলাম ।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রূপক বিধৌত সাধূ। আপনার গল্পটি পড়ার জন্য অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
১২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: দারুনতো --------------
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ নাহার আপা। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
১৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: মোটামুটি লাগলো।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই হাসান মাহবুব। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
মজার গল্প