নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

pramanik99

আমার স্কুল জীবনের স্মৃতিগুলো বার বার মনে পড়ে। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে সেই দিনগুলোতে।

প্রামানিক

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

প্রামানিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাজার রকম প্রশ্ন ???

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৪


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

(সৌজন্যে মুক্ত মনের বাক্য)

হিন্দু মরলে শ্মশানে যায়
মুসলিম গোরস্থানে
নাস্তিক মরলে কোথায় যাবে
প্রশ্নটা এইখানে?

হিন্দু জাতি শুণ্যে থাকে
আগুন পোড়ার পর
মুসলিম থাকে মাটির নিচে
হয় যখন কবর।

শুণ্যে কিংবা মাটির নিচে
ধার্মিক যদি থাকে
অধার্মিকরা নিয়ম ছাড়া
রাখবে কোথায় তাকে?

মরার পরে স্বর্গ নরক
হিন্দু ধর্মে কয়
মুসলিম হলে দোজখ বেহেস্ত
পাপ পূণ্যতে হয়।

খ্রিষ্টান ধর্মেও আছে এসব
ভাল মন্দের পরে
সেই কারণে অন্যায় কাজ
করে না কেউ ডরে।

ধর্মে আছে জীবন বিধান
শান্তি সুখের ছায়া
অধার্মিকরা কোন বিধানে
করবে জীবের মায়া?

পরকালের নাইরে ভীতি
যেই লোকটার ভিতর
ন্যায় অন্যায়টা বুঝবে কেমনে
যদিও নয় সে ইতর।

নাইরে শাস্তি নাইরে বিচার
মানুষ মরার পর
এই বিধানে চললে পরে
থাকে কি আর ডর?

বৌদ্ধদের হয় পূনর্জন্ম
পায় যে নতুন প্রাণ
নাস্তিক মরলে কি হবেরে
কে করবে তার ত্রাণ?

হাজার রকম প্রশ্ন আমার
নাস্তিকগণের কাছে
মরার পরে কোথায় যাবেন
উত্তরটা কি আছে?

সকাল ১১-০০ মিঃ
২৩-০৪-২০১৬ ইং

মন্তব্য ৮৪ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৮৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ছড়া ভালো লাগল ।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শুভেচ্ছা রইল।

২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৭

আরাফআহনাফ বলেছেন: "ধর্মে আছে জীবন বিধান
শান্তি সুখের ছায়া
অধার্মিকরা কোন বিধানে
করবে জীবের মায়া?"

+++ প্রামানিক ভাই, দারুন হয়েছে।


২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আরাফ আহনাফ। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৪

রায়ান মুন্সী বলেছেন: দাদা এইটা ভাল ছিল (y)

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রায়ান মুন্সী। কোনটা ভাল ছিল দাদা?

৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষের ভাবনা, কর্ম, জীবন সবকিছু সময়ের সাথে ভালোর দিকে গিয়েছে! মানুষ ইতিহাসকে মনে রেখে ভবিষ্যতকে গড়ে তোলে।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: মানুষ ইতিহাসকে মনে রেখে ভবিষ্যতকে গড়ে তোলে।

ইতিহাসকে যখন ভুলে যায় তখনই মানুষ ভুল করে বসে এবং বিপদে পড়ে। ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।

৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৪

বাকা পথ বাকা চোখ বলেছেন: সুন্দর ছড়া ও অসাধারণ ভাবনা
ভালো থেকো কবি শুভ কামনা ।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৫

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: ভালো লিখেছেন প্রামানিক ভাই। :) গতকালের ধর্ম বিষয়ক একটা পোস্ট দেখে আপনার এই সৃষ্টি বোধ হয়, তাই না? ;)

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই, পোষ্টটা দেখে অনেক প্রশ্নের জন্ম হয়েছিল। ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮

খোলা মনের কথা বলেছেন: দারুণ লিখেছেন ভাই। প্রশ্নের উত্তর জানলে দয়া করে জানাবেন ভাই

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮

প্রামানিক বলেছেন: নাস্তিকদের প্রশ্নের উত্তর আমার জানা নেই। ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মেডিকেলে মরনোত্তর দেহ দান করলেই তো লেটা চুকে যায়!

অামাদের এখানে এক পুলিশ বাপের বয়সী এক বৃদ্ধকে (অাসামী ছিলো) লাথি মেরেছিলো; মরার অাগে সেই পুলিশের পা প্যারালাইজড হয়ে যায় । একেই বোধহয় প্রকৃতির প্রতিশোধ বলে । মানুষ জীবদ্দশায়ই তার পাপ-পুণ্যের ফল পেয়ে থাকে ।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪২

প্রামানিক বলেছেন: কয়জনের দেহ মেডিকেলে মরনোত্তর দান করবে। সবাই যদি দেহ দান করে তাহলে মেডিকেলে রাখার জায়গাই থাকবে না। প্রকৃতির প্রতিশোধ সব ক্ষেত্রেই কম বেশি হয় কিন্তু আমরা অনেকেই সেটা খেয়াল করি না। ধন্যবাদ আপনাকে অনেক সুন্দর মন্তব্য করেছেন।

৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫১

আহলান বলেছেন: ইল্লত যায় না ধুলে
খাসলত যায় না ম'লে ....সুপার পদ্য ...!

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪২

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আহলান। মূল্যবান মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫২

রোষানল বলেছেন: চমৎকার ডেলিভারি

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ রোষানল। মূল্যবান মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: সম্ভাবত গতকাল একটা পোস্টে আপনার এই কবিতার সারমর্মটা কমেন্ট আকারে দেখেছিলাম? আজ সেই কমেন্ট নিয়ে সুন্দর কবিতা! অনেক ভাল লাগলো!

দেখি নাস্তিকরা আপনার প্রশ্নগুলোর কি উত্তর দেয়!

অঃ টঃ- পোস্ট প্রকাশের পরে তো তারিখ এবং সময় পোস্টের শিরোণামের নিচেই দেওয়া থাকে। সুতরাং নতুন করে আর তারিখ/সময় উল্লেখ করার কোন দরকার আছে কি? হ্যাঁ, যদি পোস্টটা পূর্বের কোন তারিখে লেখা থাকে তাহলে সেটা উল্লেখ করা যায়!

চমৎকার কবিতার জন্য ধন্যবাদ ভাই! শুভ কামনা জানবেন!

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬

প্রামানিক বলেছেন: অনেক সময় কয়েক বছর আগের লেখাও পোষ্ট করে থাকি এই কারণে নতুন লেখাগুলোর তারিখ এবং সময় দেই সেই লেখার তারিখ মনে রাখার জন্য। ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন। ধন্যবাদ।

১২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২০

কল্লোল পথিক বলেছেন: দারুণ লিখেছেন ভাই।

খুব ভাল লেগেছে।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ কল্লোল ভাই। মূল্যবান মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: হায় হায়, সপ্তকাণ্ড রামায়ন পড়ে সীতা কার বাপ? কোনো নাস্তিকের সাথে পরিচয় নেই বুঝি? ওদের উত্তর সোজা, মৃত্যুর পর সব শ্যাষ। আপনে লাশ লইয়া মাটিতে পুতেন, মেডিকেল কলেজে দান করেন বা মাথায় নিয়া নাচেন, কিসসু আইব-যাইব না। আন্নের সমস্যা আছে কুনো? :) হাঃ হাঃ

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৭

প্রামানিক বলেছেন: মৃত্যুর পর সব শ্যাষ। আপনে লাশ লইয়া মাটিতে পুতেন, মেডিকেল কলেজে দান করেন বা মাথায় নিয়া নাচেন, কিসসু আইব-যাইব না।

দারুণ মন্তব্য করেছেন। তবে আমার কথা হলো, পৃথিবীতে ভাল-মন্দ কাজের জন্য মরার পরে যদি বিচার বা শস্তির ভয় না থাকে তবে মানুষ কষ্ট করবে কেন? তারা ইচ্ছামত চুরি, ডাকাতি, খুন রাহাজানি, ধর্ষণ করবে। একজন আরেকজনকে কষ্ট দিতে দ্বিধাবোধ করবে না। একজন আরেকজনকে যাতে কষ্ট না দেয় সেই লক্ষেই পৃথিবীতে ধর্ম এসেছে। মানুষের শান্তির জন্যই ধর্ম এসেছে অশান্তির জন্য নয়।

১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯

নীলপরি বলেছেন: কবিতা ভালো লেগেছে । তবে তথাকথিত ধার্মিকদের ঝোলাও পাপে পূর্ণ বোধহয় ।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৬

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য। ধার্মিকরা মানুষ, তারা যদি প্রকৃত ধার্মিক না হয় তাহলে তাদের চরিত্রে কলুষিতা থাকতে পারে সেটা ধর্মের দোষ নয়। পরকালের শাস্তির ভয় দেখিয়ে মানুষের মাঝে শান্তি বজায় রাখাই হলো ধর্মের কাজ।

১৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯

সুমন কর বলেছেন: অর্থ বিশাল। সুন্দর হয়েছে।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুমন কর। মূল্যবান মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮

কালনী নদী বলেছেন: ধর্মে আছে জীবন বিধান
শান্তি সুখের ছায়া
অধার্মিকরা কোন বিধানে
করবে জীবের মায়া?

অসাধারণ হইছে বড় ভাই!
লেখাতে +++++ আর গেল প্রিয়তে :)

সোজোন বাদিয়া ভাই ঠিক বলেছেন, তবে আমার কেন জানি মনে হয় মৃত্যুর পর আমি ঘুম থেকে জেগে উঠব! (আমি আবার নাস্তিকবাদি না তবে মনের মধ্যে অবান্তর প্রশ্ন প্রায়উ ঘুরপাক খায়। আর সত্যি বলতে কি জীবনের এত না পাওয়া তাই মৃত্যুর পর আরেক জগৎ নিয়ে ভাবতে ভালই লাগে!
আমার মনে হয় উচ্ছবৃত্তরাই নাস্তিক হয় গরীবরা না। হাহাহা।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৯

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই, উচ্চবিত্তরাই নাস্তিক হয় কারণ তাদের অভাব্ নাই, যার অভাব আছে সেই আল্লাহ আল্লাহ করে। আর যে যত অভাবী পরকালে তার হিসাব তত কম। কারণ সে তো পৃথিবীতেই অনেক কষ্ট করে যাচ্ছে।

১৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫১

বিজন রয় বলেছেন: কোন প্রশ্নের উত্তর নাই।
+++

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২০

প্রামানিক বলেছেন: উত্তর নাই উত্তর চাই। ধন্যবাদ বিজন ভাই।

১৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
মোক্ষম ছড়া।

নাস্তিকদের বিরুদ্ধে ছড়ার মাধ্যমে কঠিন সত্য কথা বলেছেন।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, এ বিষয়ে অনেক কিছু বলার আছে ছড়ায় সে সব তুলে ধরা সম্ভব হয় নাই। মন্তব্যর জন্য শুভেচ্ছা রইল।

১৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯

লা-তাহ্‌যান বলেছেন: যাদের কাছে প্রশ্ন করলেন আমরাও তাদের থেকে উত্তর আশা করছি।

ধন্যবাদ আপনাকে বর্তমান ব্লগ পরিস্থিতিতে জব্বর একখান ছড়া লেখার জন্য।
আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই লা-তাহযান। আপনার উৎসাহমূলক মন্তব্য পড়ে খুশি হলাম। শুভ্চেছা রইল।

২০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন:

ধর্মে আছে জীবন বিধান
শান্তি সুখের ছায়া
অধার্মিকরা কোন বিধানে
করবে জীবের মায়া?

অধার্মিক =ছাড়া গরু

ভাল লাগল ছড়ার সুরে জিজ্ঞাসা।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৮

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই হাফিজ বিন শামসী। আপনার মূল্যবান মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

২১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: হে মহা মানবিক ধর্মপরান মুসলমান,

ডাস্টবিনে ফালায় দিয়েন অথবা শেয়াল কুকুরের খাইদ্য বানায়েন। কী দরকার অত তরিকা খোঁজার? টেনশন লৈয়েন্না। আপনারা যেমনে চান অম্নেই হৈবো।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩২

প্রামানিক বলেছেন: ডাস্টবিনে ফালাইলে গন্ধ উঠবো, পরিবেশ দুষণ হইবো। মাটির নিচে দিলে তো মুসলমান, খ্রীষ্টান হইবো, পুড়ায়া ফালাইলে তো হিন্দু হইবো। কুত্তারে খাওয়াইলে তো অমানবিক হইবো। এখন উপায়টা কি?

২২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

ভালো চিন্তা, প্রামানিক ভাই।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩২

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ মইনুল ভাই, অনেক অনেক র্শুভ্চেছা রইল।

২৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

আমিই মিসির আলী বলেছেন: হাজার রকম প্রশ্ন আমার
নাস্তিকগণের কাছে
মরার পরে কোথায় যাবেন
উত্তরটা কি আছে?


কোন উত্তর নাই!
তয় তেনারা বাপদাদাদের পথেই যাবেন।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: কোন উত্তর নাই!
তয় তেনারা বাপদাদাদের পথেই যাবেন।


বাপ দাদাদের পথে গেলে আর নাস্তিক হইয়া লাভ হইল কি? ধন্যবাদ আপনাকে মূল্যবান মন্তব্যর জন্য।

২৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৫

তৌফিক মাসুদ বলেছেন: একেই বলে গঠনমূলক সমালোচনা, এটাই অনেকে করতে পারছেনা। তারা সহিংস হচ্ছে। নাস্তিকবাদ কে উপযুক্ত জবাব। আমি বলি, এটা লা-জওয়াব। তবে বেশি আবেগী আমরা হতে পারিনা। এমন যুক্তি তর্কেই তাদের লাইনে আনা সম্ভব।

শুভকামনা কবি।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই তৌফিক মাসুদ। আপনার গঠনমূলক মন্তব্যও আমার খুব ভাল লাগল। গঠনমূলক আলোচনার মাধ্যমে এসব সমস্যার সামাধান করতে পারলে অশান্তি কিছুটা হলেও কমে যেম। সহিংসতা কোন সমাধান নয়।

২৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৯

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: "পৃথিবীতে ভাল-মন্দ কাজের জন্য মরার পরে যদি বিচার বা শস্তির ভয় না থাকে তবে মানুষ কষ্ট করবে কেন? তারা ইচ্ছামত চুরি, ডাকাতি, খুন রাহাজানি, ধর্ষণ করবে। একজন আরেকজনকে কষ্ট দিতে দ্বিধাবোধ করবে না। একজন আরেকজনকে যাতে কষ্ট না দেয় সেই লক্ষেই পৃথিবীতে ধর্ম এসেছে।" - কিন্তু, যাদেরকে ভয় দেখিয়ে ভাল কাজ করাতে হয় তাদেরকে কি আসলে মানুষ বলা যায়?

ভয় দেখানোর চেয়ে অন্তরের মানবিকতাবোধ এবং বিবেক যদি জাগ্রত করাই কি শ্রেয়তর নয়? বিবেক কিন্তু ভয় আর লোভ থেকে আসে না। বর্তমানে পৃথিবীর যে দেশগুলোতে দুর্নীতি সবচেয়ে কম সেগুলি সবই অমুসলিম প্রধান দেশ এবং তুলনামূলকভাবে আমাদের দেশের চেয়ে সেগুলিতে নাস্তিক অনেক অনেক বেশি। আমার মনে হয় "আস্তিক না হলেই তারা চুরি, ডাকাতি, খুন, রাহাজানি, ধর্ষণ করবে" - এটিও সংকীর্ণ পরধর্ম বিদ্বেষেরই আর এক রূপ। শান্তির জন্য অবশ্যই মুসলিম-অমুসলিম, আস্তিক-নাস্তিক নির্বিশেষে পরষ্পরের প্রতি নূন্যতম শ্রদ্ধা এবং সম্মান আবশ্যক।

মনে আঘাত নিয়েন না, আলাপ-আলোচনা একটু বেশি শস্তা হয়ে যাচ্ছিল তাই একটু কঠিন কথা বললাম।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৪

প্রামানিক বলেছেন: ধর্ম থেকেই বিবেকের উৎপত্তি। চুরি, ডাকাতি, খুন, ধর্ষণ সব ধর্মেই অন্যায় বলে গন্য। পরবর্তীতে এগুলোই রাষ্ট্রিয় আইনের ধারা হিসাবে এসেছে। কাজেই নাস্তিক্যবাদ থেকে আইন আসে নাই। নাস্তিক্যবাদীদের মধ্যে যে বিবেকের উদয় হয়েছে তা এই ধর্মের নিয়মের করণেই। নাস্তিকদের আলাদা কোন আইন নাই, শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসযোগ্য পৃথিবীতে ভাল ভাল আইন বলতে যা আছে সে সব ধর্ম থেকে এসেছে। হাজার হাজার বছর আগে থেকেই ধর্ম চর্চা শুরু হয়েছে। এক ধর্মের দুর্বলতা দেখা দিলে আরেক ধর্মের উৎপত্তি হয়েছে। এভাবেই হাজার হাজার বছর থেকে বিভিন্ন ধর্মের মাধ্যমে মানুষ অন্যায় অবিচার প্রতিহত করে আসছে।

যারা বিবেকবান তারা মানুষের ক্ষতি কম করে কিন্তু যাদের বিবেক স্বাভাবিকভাবে কাজ করে না তারা মানুষের প্রচুর ক্ষতি করে থাকে। এই অবিবেকবানদের জন্যই ধর্মীয় অনুশাসন কড়াকড়িভাবে দরকার। নাস্তিকতায় তাদেরকে অন্যায় কাজ থেকে বিরত রাখতে পারে না। ভাল কাজ করলে পরকালে শান্তি অন্যায় কাজ করলে শাস্তি হবে এমন ধর্মীয় অনুভূতি থেকেই মানুষ অন্যায় করার সুযোগ থাকা সত্বেও নিজের থেকেই সরে আসে।

পৃথিবীতে নাস্তিকের সংখ্যা খুব বেশি নয় কিন্তু আস্তিকের সংখ্যা সিংহভাগ। যারা চোর, গুন্ডা, বদমায়েস বা ধর্ষণকারী তারা বাহ্যিক দৃষ্টিতে আস্তিক হলেও ধর্মীয় অনুশাসন পুরোপুরি পালন করে না, যদি কেউ ধর্মীয় অনুশাসন পুরোপুরি পালন করে সে কখনই অন্যের ক্ষতি করবে না। অনেক অবিবেকবান লোক অন্যায় করার সময় অনুশোচনা করে না কিন্তু যখন তারা ধর্মীয় জ্ঞান লাভ করে তখন সেই অন্যায় কাজের জন্য অনুশোচনা করে।

২৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৫

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন:

●চতুর্মাত্রিকা ব্লগে কিভাবে লেখা পোস্ট করতে হয় ????

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৬

প্রামানিক বলেছেন: বাম পর্শ্বে নিচের দিকে দেখবেন নতুন লেখা দেয়ার মেনু আছে সেটাতে ক্লিক করলেই লেখা দেয়ার বক্স চলে আসবে।

২৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ঈমানের মূল কথা হচ্ছে বিশ্বাস, স্রষ্টায় বিশ্বাস।
এটা যুক্তিতর্কের বিষয় নয়।

বর্তমান প্রযুক্তির যুগে কোন কিছুর অভাব নেই, ধর্মের প্রচার অনেক সহজ।

তবে কেউ মানতে না চাইলে আল্লাহর কাছে তার হেদায়েতের জন্য দোয়া করাই উত্তম।
কেননা তিনি যাকে ইচ্ছা হেদায়েত দান করেন।

বুঝানো আপনার/আমার দায়িত্ব, কিন্তু হেদায়েতের মালিক আল্লাহ।

ভাল থাকুন। সবসময়।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪০

প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর কথাই বলেছেন ভাই, বিশ্বাসই হলো ধর্ম। যে যেধর্মে আছে তাকে সেধর্মের উপরই বিশ্বাস আনতে হবে। এর অন্যাথা হলে সে ধর্ম পালনকারী হতে পারবে না। ধন্যবাদ মূল্যবান মন্তব্যর জন্য।

২৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সেই রকম ছড়া। যার কোন জবাব নাই। ভাল লাগার সবটুকু রেখে গেলাম।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০৯

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মাহমুদুর রহমান। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

২৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০৩

মুসাফির নামা বলেছেন: সেরাই বলা যায়।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১০

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মুসাফির নামা। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

৩০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০০

মুক্ত মনের বাক্য বলেছেন: একি করলেন দাদা !! কান্দাইয়া ফালাইলেন !!................ :( :((

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩২

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনার কাছে আমি কৃতজ্ঞ। শুভেচ্ছা রইল।

৩১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আসলেই চিন্তার বিষয় :-B

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন ফেরদৌসা রুহী। ঠিকই বলেছেন। চিন্তার বিষয়ই বটে।

৩২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:১৯

ফরিদ আহমাদ বলেছেন: চমৎকার এক্কান ছড়া প্রসব করছেন =p~

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩

প্রামানিক বলেছেন: আমি কিছু না ভাই, সব উপরওয়ালা। শুভেচ্ছা রইল।

৩৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আল্লাহর বিধান সবার জন্যই সমান।
তাই এই নিয়ে মন খারাপ করার কোন কারণ নাই।

পোস্টে এ +।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩৫

প্রামানিক বলেছেন: আল্লাহর বিধান সবার জন্যই সমান।

এই কথাটাই তো অনেকে মানতে চায় না। একেক জন একেক মতবাদ সৃষ্টি করে। ধন্যবাদ মূল্যবান মন্তব্যর জন্য।

৩৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৯

সোহানী বলেছেন: অসাধারন। সব ধর্মইতো আপনাকে সঠিক পথের কথা বলে। তাহলে তা নিয়ে এতো বিবেদ কেন........+++++++

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪২

প্রামানিক বলেছেন: বিভেদটা হলো -- - এক ধর্মের লোক আরেক ধর্মের মতব্বরী পছন্দ করে না। ঈশ্বর, আল্লাহ, খোদা, ভগবান সবই যে একই জিনিষ এটা মানুষ বুঝতে চায় না। যদি সৃষ্টি কর্ত ধর্ম অনুযায়ী আলাদা আলাদা হতো তাহলে মরার পরে সবাই লাশ না হয়ে ধর্ম অনুযায়ী আলাদা আলাদা কিছু একটা হতো কিন্তু তা তো হয় না।

ধন্যবাদ মূল্যবান মন্তব্যর জন্য।

৩৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২১

টোকাই রাজা বলেছেন: হাজার রকম প্রশ্ন আমার
নাস্তিকগণের কাছে
মরার পরে কোথায় যাবেন
উত্তরটা কি আছে?[/sb
আসাধারন

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই টোকাই রাজা। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৩৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:২৩

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: এসব প্রশ্নের উত্তর ওগো কাছে নাই! ওরা তো আম্রিকা যাইবার ফন্দি আটতেছে!

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০১

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। ধর্ম সম্পর্কে ভালোভাবে না জেনেই নানান রকম মন্তব্য করে থাকে।

৩৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮

সাথিয়া বলেছেন: চিন্তার বিষয় ভাই

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

প্রামানিক বলেছেন: চিন্তাই বটে, ধন্যবাদ বোন সাথিয়া।

৩৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮

শুভ্র বিকেল বলেছেন: পৃথিবীতে ভাল-মন্দ কাজের জন্য মরার পরে যদি বিচার বা শস্তির ভয় না থাকে তবে মানুষ কষ্ট করবে কেন? তারা ইচ্ছামত চুরি, ডাকাতি, খুন রাহাজানি, ধর্ষণ করবে। একজন আরেকজনকে কষ্ট দিতে দ্বিধাবোধ করবে না। একজন আরেকজনকে যাতে কষ্ট না দেয় সেই লক্ষেই পৃথিবীতে ধর্ম এসেছে। মানুষের শান্তির জন্যই ধর্ম এসেছে অশান্তির জন্য নয়।

কবিতা অনেক সুন্দর কিন্তু আপনার মন্তব্যের সাথে একমত নই। যে কথা গুলো বলেছেন তার সবগুলোই আমাদের সমাজের বাস্তবতা। এইগুলো যারা করে তারা নাস্তিক মোটেও বলতে পারছি না। বরং এইগুলো যারা করে তারায় বেশি সৃষ্টি কর্তার নাম নেয়। চোর চুরি করে আর বলে আল্লাহ এইবার যেন ধরা না পড়ি, এর পরে আর চুরি করব না। এই অকাম কুকাম করতে গেলেই মানুষ বিপদে পরে আর বিপদে পরলেই স্ব স্ব ধর্মানুযায়ী স্রষ্টাকে ডাকা শুরু করে। আমার জানা মতে গভীর মন দিয়ে, ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে যদি কেউ স্রষ্টাকে ডাকে তবে তারা আপনার কমেন্টকৃত মানুষই করে থাকে। তাদের বিশ্বাসও শতভাগ। কাজের অছিলায় অনেক নাস্তিকের সাথে সাক্ষাত হয়েছে, মানবিকতার সবগুলো গুনই আমার চোখে পড়েছে। সেদিন একজনকে জিজ্ঞাসা করলাম, তুমি ধর্ম বিশ্বাস কর না কেন? তার উত্তরে বলল, এইটা কর, ঐটা করতে পারবা না, এটা খাও ওটা খেও না এইসব নিয়ম কানুন ভাল লাগে না তাই করি না। তবে তার মানবিক গুণাবলির কোন ঘাটতি আমি দেখি নি। একসাথে লং টাইম কাজ করেছি। তার মানবিক গুণাবলির দেখে আমরা অভিভূত হয়েছি।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০

প্রামানিক বলেছেন: যে লোকটি চুরি করে, ডাকাতি করে সে তো আল্লাহকে ভয়ই করল না, তাকে আমারা কি করে আস্তিক ভাবি। সে তো আল্লাহর নাম নেয় লোক দেখানো। যে লোকটি প্রকাশ্যে বলে বেড়ায় আল্লাহকে মানে না, কিন্তু সে শুধু মুখেই আল্লাহকে মানে না প্রচার করে কিন্তু আল্লার নির্দেশ তো বেশির ভাগই পালন করে যেমন-- চুরি করেনা, ডাকাতি করে না, ঘুষ খায় না, অন্যায় করে না এখন বলেন তো নাস্তিক কে?

৩৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪

শ্রাবণধারা বলেছেন: আসলে কি, ভাল কাজ করার জন্য মানুষকে যুক্তি খুজঁতে হয় না, মানুষ জন্মগতভাবেই ভাল কাজের প্রেরণা নিয়ে জন্মায় । মানুষ যুক্তি সাধারণত খোজে অন্যায় এবং খারাপ কাজকে সিদ্ধ করতে।

আপনি যদি আপনার বৃদ্ধা মায়ের সেবা করেন, তার অন্তরনিহিত কারনটা এই নয় যে এর জন্য আপনার পুরস্কার আছে, আপনার মানবিক প্রেরণাই এটার কারণ । আর আপনি যদি আপনার বৃদ্ধা মায়ের সেবা না করেন, তখন নিশ্চিত আপনি একটা লজিক খারা করবেন । এই যেমন রাজাকার আলবদররা মুক্তিযুদ্ধে খুন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ করে যুক্তি দাড় করাতো যে তারা আসলে মালাউনদের হাত থেকে ধর্ম বাচাঁতে খুন ধর্ষণ করেছে ।

তবে পরকালের পুরস্কারের আশায় কেউ কেউ ফকিরকে দুই টাকা ভিক্ষা দেয় বটে, তবে যারা সঠিক পথে অর্জন করা দুই বিলিয়ন ডলার দেয় তারা আসলে সতঃস্ফূর্ত প্রেরণা থেকে দেয় ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৩

প্রামানিক বলেছেন: ধর্মকে মুখে অস্বীকার করলেও সবাই ধর্মের নিয়ম কানুন মেনে চলেন। দান করাটাও ধর্ম থেকেই এসেছে। আপনি যতই বলেন আমি ধর্ম মানিনা কিন্তু যখন মানুষের মাঝে দান করেন তখন ধর্মের কার্যক্রমকেই পালন করলেন। এই পৃথিবীতে কল্যানমূলক যা করবেন তা ধর্মেরই অংশ। নাস্তিকদের সৃষ্টি কর্তাকে মানি না এই বক্তব্য ছাড়া আলাদা কোন নিয়ম খুঁজে পাচ্ছি না।

৪০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

নেক্সাস বলেছেন: নাস্তিকরো যেখানে খুশি সেখানে যাবে। এতে আপনার আমার মাথা ঘামনোর কোন কারণ নাই প্রিয় ছড়াকার। বরং আসুন ভাবেন আপনি আস্তিক হিসাবে কোথায় যাবেন?

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৭

প্রামানিক বলেছেন: এইটাই হলো আসল কথা। জন্ম এবং মৃত্যুর সুত্র যদি একই রকম হয় তাহলে সবাই একই জায়গায় যাবে।

৪১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯

সোমহেপি বলেছেন: অবান্তর প্রশ্ন হাজারটা হলেও অবান্তরই । মাটির নিচে খ্রিস্টান গেলে যদি মুসলমান না হয় তাহলে নাস্তিকের বেলায় সমস্যা কি?
দুইদল একই জায়গায় গেলে হিসাবে প‌্যাচ লাগে না ? জগতের সব অন্যায় কি কেবল নাস্তিকরাই করতাছে ?


পরকালের নাইরে ভীতি
যেই লোকটার ভিতর
ন্যায় অন্যায়টা বুঝবে কেমনে
যদিও নয় সে ইতর।


তয় মাঝে মাঝে যে দেখি মসজিদের ইমামও পোলাপান নির্যাতন করে ?

ও ভাই প্রশ্ন করো না হুদাই ।


২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৫

প্রামানিক বলেছেন: নাস্তিক যে কে এটাই আমি সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। যারা মুখে বলে আমি আল্লাহকে বিশ্বাস করি না তারা কিন্তু ধর্ম পুজা অর্চনা না করলেও ধর্মের নিয়ম কানুন মেনে চলে, যেমন তারা চুরি করে না, ডাকাতি করে না ঘুষ খায় না। আবার যারা পুজা অর্চনা বা নামায রোজা করে তারা কিন্তু চুরি ডাকাতি ঘুষ খাওয়ার ওস্তাদ। এখন বলেন নাস্তিকরা ধর্মের নিয়ম কানুন মানেন আবার ধর্মিকরা নাস্তিকের নিয়ম কানুন মানেন। তাহেল আসল নাস্তিক কে?

৪২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৮

অপু তানভীর বলেছেন: কবিতায় পেলাস দিলাম ! :D

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অপু তানভীর। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.