নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
ছবি-০১
ছবি-০২
ছাগলের হাট।
ছবি-০৩
পাইকারদের কেনা এই ভেড়াগুলো ঢাকার কসাইদের কারখানায় এসে ১নং ছাগল হয়ে যায়।
ছবি-০৪
বাঁশের হাট।
(কথিত আছে যে, এক সময়ে নদী পথে ব্যবসা করার জন্য পাবনা ও দৌলতপুর এলাকার কিছু হিন্দু সাহা অত্র এলাকায় আগমন করেন ও স্থায়ীভাবে ব্যবসা শুরু করেন। সেই সময়ে অত্র এলাকা গোবিন্দগঞ্জ থানার অধীন ছিল। পরবর্তীতে আনুমানিক ১৯০২ সালে বসবাসরত ব্যবসায়ী সাহাগণের উদ্যোগে অত্র এলাকায় থানার সৃষ্টি হয়। সাহাগণের নামানুসারে অত্র থানার নামকরণ হয় সাহাঘাটা। যাহা কালক্রমে সাঘাটা নামে পরিচিতি লাভ করে।
*** সাঘাটা হাটে বেড়াতে গিয়ে খুব ভালো লাগল-- এখনও সেখানে বিভিন্ন পেশার লোক বাস করে। সাঘাটা হাটের আশেপাশে তেলী, ঢুলী, মালী, ঘোষ, পাল, ধীবর, চুনারু, ডোমসহ হিন্দু ধর্মের বিভিন্ন পেশার লোক পাওয়া যায়। অন্য কোন এলাকায় এত পেশার লোক আমার চোখে পড়ে নাই। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোও শত বছরের পুরানো। হাটের পূর্ব পাশেই যমুনা নদী। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর ঘুরে দেখার মত এলাকা।*** )
ছবি-০৫
হাটের কেনা বেচা শেষে নদীর পাড় ধরে বাড়ি ফেরা।
ছবি-০৬
মাল বহন করতে আসা ঘোড়ার গাড়ি।
ছবি-০৭
গ্রামের ক্ষেত থেকে তুলে আনা মিষ্টি কুমড়া।
ছবি-০৮
কাঁচা তরকারীর দোকান।
ছবি-০৯
বিক্রি করতে আসা গেরস্থ বাড়ির মুরগী।
ছবি-১০
শুধু লবনের দোকান।
ছবি-১১
কৃষি কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি নিয়ে কামাড়ের দোকান।
ছবি-১২
চালের দোকান।
ছবি-১৩
গ্রামের খাঁটি দুধের তৈরী ঘোষ বাড়ির দই।
ছবি-১৪
চারা গাছের দোকান।
ছবি-১৫
ময়রার দোকান।
ছবি-১৬
নিজের ক্ষেতের আখ থেকে ভাঙানো রসের ঢিমা গুড়।
ছবি-১৭
বিভিন্ন শাক সব্জির বীজের দোকান।
ছবি-১৮
ম্যাচ লাইট, গ্যাস লাইট, টর্চ লাইট মেরামতের দোকান।
ছবি-১৯
কুমোড় বাড়ির তৈরী মাটির হাঁড়িকুড়ি।
ছবি-২০
হাটের পূর্ব পাশে যমুনা নদীর পাড়ে এই চায়ের দোকানে খোলা হওয়ায় বসে চা খাওয়ার মজাই আলাদ। এরকম সুশীতল খোলামেলা পরিবেশ অন্য কোথাও আছে কিনা জানি না। চাইলে আপনারাও ঘুরে আসতে পারেন।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ভালোলাগা রেখেগেলাম
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শুভেচ্ছা রইল।
৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: চমৎকার সব গ্রাম্যহাটের ছবি
অপরূপ লাগে
শৈশব এখানে করে বিচরন
হৃদয়ে জাগে ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শুভেচ্ছা রইল।
৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: দারুণ ছবি ব্লগ!
ছবিগুলো দেখে গ্রামের হাটের কথা মনে পড়ে গেল!
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩
প্রামানিক বলেছেন: আগের মত আমাদের আর গ্রামের হাটে যাওয়া হয় না। হাটের সেই স্মৃতিগুলো এখনও মনে পড়ে।
৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭
সুমন কর বলেছেন: হাটে ঘুরে, ভালো লাগল।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুমন কর। গ্রামের হাট ঘোরার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১২
অন্তু নীল বলেছেন:
সুন্দর গ্রামের হাট।
ভালো লাগল।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শুভেচ্ছা রইল।
৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪০
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
এ যেন আমার শৈশব বেলার ছবি। আমার বাড়ী বৃহত্তর ফরিদ পুরের মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলার টেকের হাট।
এই টেকের হাটের একাংশ আমাদের পৈতৃক সমপত্তি ছিল এক সময়ে।
এই হাটকে ঘিরে আমার জীবনের প্রারম্ভের অনেক সময় কেটেছে।
এ যেন সেই স্মৃতি আবার ফিরে পাওয়া।
ছবিগুলো এখানেতুলে দেওয়ায় মুগ্ধতার সাথে সুভেচ্ছা জ্ঞাপন করছি।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আসলেই ছোট কালে হাটের কথা মনে হলে এখনো সেই স্মৃতিতে হাড়িয়ে যাই।
৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি কিন্তু কাইন্দা দিমু
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৫
প্রামানিক বলেছেন: ময়রার দোকানের জিলাপী থাকতে কানবেন কেরে?
৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: গাইবান্ধার ছবিব্লগ দিলেন, ওখানকার সাওতালদের বিপদের কথাটা মনে পড়লো, জানিনা ওদের ভবিষ্যত কি?
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৮
প্রামানিক বলেছেন: সাঁওতালরা আগে থেকেই বিপদে আছে।
১০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ঘোষ বাড়ির দইগুলো দেখে জিভে জল এসে গেল। হাটের আর একটা আইটেম আমার খুব পছন্দের। সেটা হলো গুড়ের জিলাপী। হাঃ হাঃ হাঃ।
ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৩
প্রামানিক বলেছেন: আগের দিনে হাটের গুড়ের জিলাপীর মজাই ছিল আলাদা। নকলের যুগে এসে এখন আর সেই মজা নাই। ধন্যবাদ হেনা ভাই।
১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫১
আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক ,
গ্রাম্যহাটের ছবি তো মন কেমন করে দিয়ে গেলো । তবে শেষের ছবিটির ঐ চায়ের দোকানে বসে চা খা্ওয়ার কথা চিন্তা করতেই যমুনার ঢেউ খেলে গেলো অন্তরে .......................
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৬
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই যমুনার পাড়ে বসে চা খাওয়ার মজাই আলাদা।
১২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯
মাকার মাহিতা বলেছেন: বালাশী ঘাট-এ আপনাকে নিমন্ত্রন।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৭
প্রামানিক বলেছেন: আপনার বাড়ি কি বালাশী ঘাটের কাছে?
১৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঢিমা গুড় কি??
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৪
প্রামানিক বলেছেন: যে গুড় রান্না করার পরে সাত শত গ্রাম ওজন করে গোলগাল ফুটবলের মত দলা পাকানো হয় তাহাকেই ঢিমা গুড় বলে।
১৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভার্চুয়াল জগতে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীন হাট বাজার
গ্রামের হাট বাজারের দৃশ্যতো আর দেখাই যায়না তেমন ।
ভাষা ও সংস্কৃতি, ভৌগলিক ও অর্থনৈতিক মানচিত্রে ইউনিয়ন খাল ও নদী হাট বাজার
এগুলি যদি উঠে আসে বার বার তাহলে গ্রামীন হাটবাজারের অনেক করুন দৃশ্যই উঠে আসবে ।
কিছু দিন আগে এক খবরে দেখে ছিলাম কুড়িগ্রামের গ্রামীন হাট বাজারগুলোতে
একমন ধান বিক্রী করে এক কেজি গরুর মাংস কিনতে হচ্ছে।
কসাইরা সিন্ডিকেট করে মাংসের দাম বৃদ্ধি করেছে বলে কৃষকরা অভিযোগ তুলছে।
স্থানীয় ভোক্তারা বলছেন বাজার মনিটরিং না থাকায় কসাইরা তাদের মর্জি মাফিক দাম বৃদ্ধি করেই চলছে।
আরেক জায়গায় দেখেছিলাম জকিগঞ্জে এবার ক্রেতা শূণ্য সুপারীর হাট ।
রংপুরের গ্রামের হাটের লোকজন বলছেন ইলেকসনের সময় হাট থাকে বেশ গরম,
ভোটের পরে ওমরা আর হামার ভাই-বোন থাকে না, হয়া যায় স্যার-মেডাম ।
যুগের সাথে তাল মিলিয়ে গ্রামীন হাটবাজারের উন্নয়ন একান্ত প্রয়োজন ।
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর এই পোস্টটির জন্য সবগুলি ছবি ভাল লেগেছে ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই, আগের দিনে হাটের যে ভূমিকা ছিল সেটা এখন নাই।
১৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৯
প্রামানিক বলেছেন: আহা ফুল বটে। ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
মার্কো পোলো বলেছেন:
চমৎকার ভাই। ঘোষ বাড়ির দই গুলা টেস্ট করার ইচ্ছে ছিল।
আমি গাইবান্ধায় কয়েকবার গিয়েছি, তবে সাঘাটা যাওয়া হয়নি। আমাদের কুড়িগ্রামেও একই রকম বাজারের চিত্র। আপনার ছবিগুলো দেখে এখনি গ্রামে যেতে মন চাইছে।