নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গণতন্ত্র মুক্তি পাক, পরিবারতন্ত্র নিপাত যাক
আমেরিকার ঐতিহ্যবাহী ব্রীজগুলোর মধ্যে ব্রুকলিন ব্রীজ অন্যতম এবং বেশ জনপ্রিয়। বলিউডের কাল হো না হো কিংবা জানে-ই-মান মুভিতেও যথাক্রমে শাহরুখ এবং সালমানকে দেখা গিয়েছে এই ব্রীজে হেটে গানের দৃশ্য চিত্রায়নে। হলিউডের বেশ কিছু ছবিতেও এই ব্রীজকে ব্যবহার করে দৃশ্য চিত্রায়িত হয়েছে।
গতকাল রবিবার আমার সাপ্তাহিক ছুটির দিন থাকায় বেড়িয়ে পড়েছিলাম এই ব্রীজের কিছু দৃশ্য ধারনের উদ্দেশ্যে। অফিসের কাজগুলো বাসা থেকে করলেও সপ্তাহের পাঁচদিনই আমাকে বেশ ব্যস্ত থাকতে হয়, তাই ছুঁটির দিনে আমার গোপ্রো ক্যামেরা নিয়ে বেড়িয়ে পড়তে বেশ ভালোই লাগে। প্রায় ১৩৭ বছরের পুরোনো এবং ১.৮ মাইল দৈর্ঘ্যের এই ব্রীজটি হেটে পার হতে খুব বেশী সময় না লাগলেও আমি ইচ্ছে করেই ধীরে-সুস্থে হেটে পুরো ব্রীজটি পার হওয়ার দৃশ্য ধারণ করেছি। সন্ধ্যে বেলা বাসায় ফিরে, ইফতারি শেষ করেই বসে পড়েছিলাম ভিডিওটা এডিট করতে। ৪কে রেজুলেশনে ধারণকৃত দৃশ্যগুলো আপনাদের সবার ভালো লাগবে বলে আশা করছি। ধন্যবাদ।
০৪ ঠা মে, ২০২১ সকাল ১০:১৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: দৃশ্য ধারনের জন্য আমার কাছে সূর্যের আলোটা বেশ প্রয়োজনীয় মনে হয়েছে, বিশেষ করে এ্যাকশন ক্যামেরাগুলো দিয়ে কম আলোতে উচুঁ মানের ভিডিও করা প্রায় অসম্ভব। উন্নত মানের প্রফেশনাল ক্যামেরা হলে কিছু সেটিংস পরিবর্তন করে অল্প আলোতেও ভালো মানের দৃশ্য ধারণ সম্ভব। তাই অনিচ্ছা স্বত্ত্বেও কিছুটা প্রখর রোদে হাঁটতে হলো। নয়তো ব্যক্তিগতভাবে আমারও পরন্ত বেলায় হাঁটাহাঁটি পছন্দ। ধন্যবাদ।
২| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৪:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমেরিকা গেলে এখানে বেড়াতে যাবো। ইচ্ছা আছে।
০৫ ই মে, ২০২১ ভোর ৫:৫৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: করোনা কমে গেলে চলে আসুন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা মে, ২০২১ সকাল ৯:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সন্ধ্যার পিক-আওয়ারের পর, গরমের দিনে আমি হেঁটেছি কয়েকবার।