নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটা কথা আমার কাছে ভাল লাগে। কথাটা একজন সাহিত্যিকের। তাকে একবার বলা হয়েছিল আপনি কেন বই এর বা গল্পের শুরুতে মুখবন্ধ লেখেন না যাতে লোকজন অল্পকথায় বুঝতে পারে তিনি বলেছিলেন যারা আমার পুরো গল্প পড়ে ঘটনা বুঝতে পারে না তারা আবার অল্প কথায় কিভাবে বুঝবে? তাই আমি ল

ক্যামেরার প্রতিবাদ

আমি সবার থেকে আলাদা থাকতে চাই কিন্তু পারি না। আমি সবার মাঝে মিশে থাকতে চাই কিন্তু তাও পারি না। আমি আমাকে নিয়ে বেশি ব্যস্ত।

ক্যামেরার প্রতিবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শায়খ ডঃ আব্দুর রহমান আস-সুদাইস

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫

শায়খ আব্দর রহমান আস সুদাইস বর্তমান বিশ্বের সর্বজন শ্রদ্ধেয় আলেমে দ্বীন। মুসলিম উম্মাহর আবেগের কেন্দ্রস্থল পবিত্র ক্বাবা শরীফের গ্রাণ্ড ইমাম।
১৩৮২ হিজরী১৯৬০ সালে বুকাইরিয়া শহরে তার জন্ম যা সৌদি আরবে আল-ক্বাসীম এলাকায় অবস্থিত। ২০১৬ সালে তাঁর বয়েস হলো ৫৫ বছর

ছোট বেলা থেকেই অসাধারণ প্রতিভার অধিকারী ছিলেন। প্রায় ১২ বছর বয়েসে তিনি পবিত্র কোরআনের হাফিয হন। পড়াশুনার জীবন কাটিয়েছেন সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে। ১৯৯৫ সালে মক্কার উম্মুল ক্বুরা বিশ্ববিদ্যালয়-এর শরিয়া ফ্যাকাল্টি থেকে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন।

তিনি ছোট বেলার একটা ঘটনা বলতে গিয়ে খুব আবেগী হয়ে যান। ছোট বেলায় কি একটা দুষ্টুমি করেছিলেন ফলে তার মা তার ওপর রেগে যান। রেগে গিয়ে বলেনঃ তুই বের হয়ে যা, গিয়ে হারামাইনের ‘ইমাম’ হ।

আল্লাহ সুবহানাহু ও তায়ালা তার আম্মার এই দোয়া কবুল্ল করেছেন। তিনি কা’বা শরীফের ইমাম হওয়ার আগে অনেক ছোটবড় মসজিদের ইমামতিও করেছেন।

তিনি উম্মুল ক্বুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রফেসর। তিনি শরীয়া কোর্টের বিচারপতিও ছিলেন। তাঁর এই গুরু দায়িত্বের পাশাপাশি তিনি সব সময় শিক্ষকতার পেশাকে অত্যন্ত সম্মানের সাথে কাছে টেনে নিয়েছেন। সৌদি সরকারের অনুমোদিত জামেয়াতুল মা’রেফা আল-আলামিয়্যাহ (নলেজ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চ্যান্সেলর) যার শিক্ষকতায় আছেন সৌদি গ্রান্ড মুফতি, ধর্মমন্ত্রী সহ অনেক উচ্চ পদস্থ উলামায়ে কেরাম।

তাঁর প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা হলো ৯টা এবং আরো ৬ টি গ্রন্থ ও গবেষনা পত্র প্রকাশের অপেক্ষায় আছে।

তিনি খুবই বিনয়ী। সব সময় সাধারণ মানুষদের কাছে থাকতে ও সাথে থাকতে ভালোবাসেন। তিনি এখন কা’বা শরীফ ও মসজিদে নববীর প্রধান ইমাম। কিন্তু এখনও তিনি ক্লিনারদের সাথে বসে ইফতার করতে ও খাবার খেতে পছন্দ করেন। তিনি সব সময় হাস্যোজ্জ্বল থাকেন। সবার সাথে হাসি মুখে মন খুলে কথা বলেন। খুব বিনয়ের সাথে নরম ও মিষ্টিস্বরে কথা বলেন। তিনি হাল্কা কৌতুক করতে ও চুটকি বলতে পছন্দ করেন। তবে, নামাযে দাড়ালেই কেঁদে ফেলেন।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

বিজন রয় বলেছেন: ঈদ মোবারক।
আপনার এবং পরিবারের সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা।

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনাকে এবং আপনার পরিবারের সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.