![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবন বয়ে চলে অজানা পথে
এম্ফিবিয়া টুরিষ্ট বাস শেষ পর্যন্ত আবার আমাদের রাস্তায় ফিরিয়ে নিয়ে এলো।
১। টুরিষ্ট বাস থেকে নেমে আমরা একটা ফার্ষ্ট ফুডের দোকানে ঢুকলাম সেই দোকানের ইন্টিরিওর ডিজাইনের সাথে এই আর্ট গুলি দেওয়ালে ঝুলানো ছিলো যা রুচিশীল শিল্পীমনার পরিচয় বহন করে।
২। খাবারের এক পর্ব। সবই রিচ ক্যালরি যুক্ত তারপরও স্পিনাচ যতটুকু যোগ করা যায় সেই চেষ্টা ছিল । ভেজগুলি সব কাঁচা কিন্তু মেয়োনিস বাটার যোগ করে ওগুলোরও বারটা বাজিয়ে দিয়ে ছিল।
৩। আলফ্রেড হিচকক তিনি রাস্তায় দাড়িয়ে মানুষকে ভয় দেখাচ্ছেন না তবে কাকটাকে সঙ্গে রেখে তার কার্যকলাপের নমুনা বুঝিয়ে দিচ্ছেন । এই ছবিগুলি তুলতে সমস্যা হয় ভদ্রলোকের কিইইই সৌভাগ্য যুবক যুবতী তরুন তরুনী মায় বৃদ্ধ বৃদ্ধারাও সারাক্ষণ ওনাকে ঘিরে থাকেন
। পুরো আমেরিকার মানুষরাই ভদ্র, পরিচিত অপরিচিত ব্যাপার না দেখা হলেই হাই! হ্যালো বলতে হয় এটা ওদের চর্চিত অর্জিত সৌজন্য। আমি ছবি তুলতে দাড়িয়ে আছি দেখে এক গ্রুপের ফটো সেশন শেষ হতেই আমাকে সুযোগ দেওয়ার জন্য কেউ এগুলো না, অপেক্ষারত সবাইকে ধন্যবাদ দিয়ে ঝটপট তাড়াতাড়ি কয়েকটা ছবি তুলে ফেললাম।
আলফ্রেড জোসেফ হিচকককে যারা চেনেন না তাদের জন্য বলছি : ইনি এসেক্স, লন্ডনে ১৮৯৯ সালে জন্ম গ্রহন করেন (কাজী নজরুল ইসলামে চেয়ে প্রায় তিন মাস ছোট )। তিনি ছবির পরিচালক ছিলেন (যদিও পূর্বে অন্যান্য কাজ করেছেন)। ১৯৪০ সালে তিনি আমেরিকায় পদার্পন করেন। তিনি জ্যাক দ্যা রিপার ছবিটি তৈরী করে লাইমলাইটে চলে আসেন, সিরিয়াল কিলারের এ্যালিবাই এমনভাবে তৈরী করে রাখতেন যে খুনী ধরা পড়তোনা। এরফলে পুলিশ তাকে সন্দেহ করতো বাস্তবে ক্লু বিহীন কোন খুন হলে। তার সাইকো ছবিটি ছিলো খুব ভয়ঙ্ককর ১৯৬০ সালে ছবিটি তৈরী করে বেতন রয়্যাল্টি সহ সেই সময় তিনি ১৫ মিঃ ডলার আয় করেন যা বর্তমানে ২০০ মিঃ এর বেশী। সাইকোর মত ভয়ানক ছবি তৈরী করার কারনে ওয়াল্টডিজনি তাকে ডিজনি ল্যান্ডে ছবি করার অনুমতি দেয়নি।
৪। পাবলিক গার্ডেন তবে ১৮৩৭ সালে স্থাপিত (প্রাচীনত্ব) দেখে চমৎকৃত। এত ঝকঝকে মনে হচ্ছে যেন গতকাল তৈরী করা হয়েছে।
৫। ইনি দাস ব্যবসা এবং আমেরিকা ইউরোপের দাসদের দাসত্ব থেকে মুক্তির আন্দোলনের অগ্রপথিক ছিলেন। ম্যূরালটি পার্কে স্থাপিত করা হয়েছে যাতে দর্শনার্থীরা সবাই ওনার অবদান সম্পর্কে অবগত হতে পারেন ।
৬। পুরো আমেরিকাই বন্য প্রানীদের জন্য অভয়ারন্য। এই কাঠবিড়ালীরা লেখাপড়া শিখেছে বলে মনে হয় তাই তারা বিষয়টি অবগত হয়ে মানুষদের ধারে কাছেই ঘুরে বেড়ায়।
৭। এখানে আরেকজন ইনি আবার লেজ আকাশের দিকে টার্গেট করে মাটিতে ছুড়ে দেওয়া বাদাম খুঁজছেন।
৮। পার্কের ভিতর পরিকল্পিত ভাবে বানানো লেক। বালী হাসরা নির্বিঘ্নে সাঁতার কেটে রোদ পোহাচ্ছে।
৯। সন্তরনশীল আরেকটি হাস পিছনে বোষ্টন শহরের কিয়দংশ।
১০। পার্কের ভিতর নরম সবুজ গালিচায় কয়েকজন শুয়ে আছেন সময়টা দারুন উপভোগ করছেন। ইতস্ততঃ বিচরনশীলদের মধ্যে একটি শিশু কাঠবিড়ালীদের খাবার দিয়ে কাছে ডাকছে।
১১। বিশ্রামরত কয়েকজন ভ্রমনকারী ইন্ডিয়ান বলেই মনে হলো। তবে কুকুরটার ভয় জাগানো মুখাকৃতি দেখে ভুই পেয়েছিলাম যদিও জানি কামড়াবেনা, কামড়ালে মালিকের বারোটা বেজে যাবে।
১২। হেটে হেটে ক্লান্ত তাই একটু জিরাবার অবকাশে রহিলাম বসে।
১৩। পার্কের মনোরম দৃশ্য।
১৪। ভয়ানক অক্টোপাস গুলি মুখ ব্যদান করে আছে দেখে ভয়ে দূরে সরে থেকেই ছবি নিলাম।
১৫। গম্বুজাকৃতি করে ছাটা গাছ।
১৬। দুষ্টু পুলাপাইন সব জায়গায় আছে দেখছি এইখানেও কুস্তী কইরা পিডে চইড়া ভিক্টরী দেখাইতাছে। হা হা
১৭। জর্জ ওয়াশিংটন ওনার ব্যাপারে এখানে কিছু বলছিনা। ওয়াশিংটন ডিসি ভ্রমনে তিনি থাকবেন।
১৮। চিত্তনন্দন পার্কে দর্শনার্থীদের ভ্রমন।
১৯। সুন্দর পরিবেশে জনৈক ব্যাক্তি জগিং করছেন ।
২০। কেয়ারি করা গাছের সারি।
২১। আরো কিছু কেটে সাইজ করা গাছ।
২২। মন মাতানো বাহারী পাতার গাছ।
২৩। বললাম না ! বিটলা ফুলাফাইন সব জায়গাতেই আছে এইডা এইখানে হিসু কইরা ভরাইয়া দিতাছে। হা হা
২৪। স্পাইরাল ট্রি।
২৫। একটির ক্লোজআপ।
২৬। নীলাকাশে সাদা মেঘ নীচে সুন্দর প্রকৃতি।
২৭। নদীর পাড়ে সুন্দর স্থাপনা সামনে কিছু স্পীড বোট মুরিং করা।
ওদের পরিচ্ছন্ন পরিবেশ উৎফুল্ল মন মুগ্ধতায় ভরিয়ে দেয়।
৩। নং এবং ৫। নং ছবির বর্ণনায় গুগল মামু সাহায্য করেছেন।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩০
পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা ধন্যবাদ ভাই স্রাঞ্জি সে । প্রথম এবং মজর মন্তব্যের জন্য। হুমম ভাই আমি খুব ভীতু দেখলে না কুকুর বাদেও অক্টোপাশ গুলোকে কেমন ভয় পেলুম
ভাল থাকুন ভাই।
২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৪
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বাহ্ চমৎকার পোস্ট। অদেখা ভূবনের কি রুপ! বর্ণনাও অসাধারণ!!
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৩
পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা সুজনভাই কেমন আছেন মন্তব্যে পেয়ে খুশী হলাম। ভাললাগা জানিয়েছেন অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০০
রাকু হাসান বলেছেন:
কিছুক্ষণ যেন সবুজে ডুবে ছিলাম । ্ কাঠবিড়ালীর ছবিটি অন্যরকম । এই একটি ছবি দিয়ে অনেক কিছু বুঝা যায় । আমিরিকানরা কতটুক প্রাণীদের প্রতি যত্নশীল । দৃষ্টিনন্দন সব ছবিতে আমার মুগ্ধতা থাকছে । তবে কথা সেটা কথা হলো
বিটলা পোলাপাইন সব জায়গায় আছে ঠিক , তবে আমিরিকান স্থপতিরাও কম বিটলা না
ছবিটি হাস্যরস দিল । +
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
পুলক ঢালী বলেছেন: ক্রিকেট পাগল ভাই দারুন মন্তব্য করেছেন খুব ভাল লাগলো। ভাস্করদের কাছে সাবজেক্টের অভাব নেই এসব ভাস্কর্য তো জীবনেরই প্রতিচ্ছবি আমিই আসলে দুষ্টুমী করে ক্যাপশন দিয়েছি । আপনার মন্তব্যও খুব সুন্দর হয়েছে ভাল থাকুন রাকু হাসান ভাই।
৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৫
ওমেরা বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি ভাল লাগল।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪২
পুলক ঢালী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ওমেরা। আপনার সুইডেনেও অনেক দ্রষ্টব্য স্থান আছে (কোন কিছু না হারিয়ে আপনিও ওসব জায়গা ঘুরে এসে আমাদের জন্য ছবিগুলি শেয়ার করতে পারেন
)। এই ছবিগুলি ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো ভাল থাকুন।
৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫
সনেট কবি বলেছেন: মনোমুগ্ধকর।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৫
পুলক ঢালী বলেছেন: প্রিয় সনেট কবিভাই আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো। ভাল থাকুন সর্বদাই।
৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪
পদ্মপুকুর বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর। সেটা আপনার ছবি তোলার গুণে যেমন, যায়গাটাও সুন্দর তেমনই। এ রকম ছবি দেখলেই কেবলি নিজের দেশের সাথে তুলনা করতে ইচ্ছে হয়।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯
পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পদ্ম পুকুর। একদম মনের কথা বলেছেন। আসলে জায়গা সুন্দর করার আগে আমাদের মন সুন্দর করতে হবে ওদের আচরনের সাথে আমরা যদি নিজেদের তুলনা করি তাহলে আমাদেরকে বর্বর মনে হবে। ভাল থাকবেন ভাই।
৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ওখানকার পার্ক গুলো তো ছবির মত।থাক আমাদের সাথে কিছুর তুলনা করতে গেলে মনটাই খারাপ হয়ে যাবে
সুন্দর সব ছবি শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ পুলক ভাইয়া।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৩
পুলক ঢালী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সোহেল ভাই। তুলনা করে মন খারাপ করাটা ভুল সিদ্ধান্ত। আমি একদম সত্যি বলছি আমারও ওদের পরিপাটি জীবন সুন্দর পরিবেশ দেখে তুলনা করলে মন খারাপ হয়। ব্লগাররা অনেক শিক্ষিত এবং সচেতন এই ছবি ব্লগের উদ্দেশ্যই হচ্ছে এগুলো দেখে আমরা আমাদের চারিপাশ যদি এমন করার উদ্যোগ নেই আমরা যদি ঘর থেকেই পরিশুদ্ধ অভিযান শুরু করি নিজের ছেলে মেয়েকে যদি শিখাই বাহিরে থুথু ফেলবেনা কাগজ ময়লা চিপসে্র প্যাকেট যেখানে সেখনে ফেলবেনা তোমার বন্ধু বান্ধবীদেরও একথা বলো তাহলে আমরা কিন্তু একবারেই কয়েক ধাপ এগিয়ে যাবো। আশাকরি আপনার অনাগত শিশুটিকে আপনি সঠিক পরিচর্যায় বড় করে তুলবেন। শ্যামলী ভাবির প্রতি শুভেচ্ছা রইলো ভাল থাকবেন।
৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬
সুমন কর বলেছেন: গুড পোস্ট। সাইকো ছবি তৈরি করা নিয়ে Hitchcock (2012) মুভিটি বানানো হয়েছে। দেখতে পারেন।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৯
পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুমন কর। মন্তব্যে আসার জন্য ভাল লাগলো। মুভিটা কি ওনার জীবনী নিয়ে? দেখিনি দেখবো। ওনার বার্ডস দেখেই ভয় লেগেছিলো। এটা ভয়ের নয়তো? ভাল থাকবেন।
৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: সোনার দেশ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১১
পুলক ঢালী বলেছেন: ঠিকই বলেছেন রাজীব ভাই জ্ঞান বিদ্যা বুদ্ধি আবিস্কার টেকনোলজী সবদিক দিয়েই ওরা অনেক উপরে অবস্থান করছে। ভাল থাকবেন।
১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কি এখন আমেরিকায়, নাকি দেশে? ভ্রমণটির উপলক্ষ কি ছিলো?
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১২
পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ গাজীভাই। আমি এখন দেশে। ভ্রমনটির উপলক্ষ্য ছিল পারিবারিক একটি অনুষ্ঠান সম্পন্ন করা। ভাল থাকুন।
১১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫১
সুমন কর বলেছেন: হ্যাঁ, সত্য ঘটনা নিয়ে। সাইকো ছবিটি নির্মাণ করার কাহিনী নিয়ে। অাইএমডিবি'তে লেখা:
The relationship between Alfred Hitchcock and his wife Alma Reville during the filming of Psycho (1960) in 1959 is explored.
আমি দেখেছি, ভালোই।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৪
পুলক ঢালী বলেছেন: তথ্যটি পরিবেশন করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন সুমন কর ভাই।
১২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৬
রাকু হাসান বলেছেন:
আবার মন্তব্য করি ?
এসব ভাস্কর্য তো জীবনেরই প্রতিচ্ছবি --ঠিক ।
আমি মন্তব্য লেখার সময় এই কথাটা ভাবছিলাম । প্রত্যেকটি ভাস্কর্য জীবনের কথা বলছে । যেগুলো তে দেখেই বুঝা যায় জাতির অর্জন,ইতিহাস ,ঐতিহ্য ।
আমাদের দেশে কিছু ভাস্কর্য দেখলে রাগ হয় । কি যা ইচ্ছা তাই করে রেখেছে । তবে অবশ্যই কিছু ভালো ভাস্কর্য আমাদেরও আছে ।
হুম ক্রিকেট পাগল ......আমাদের আড্ডা ঘরের আপনিও একজন পাগল
। ক্রিকেট পাগল ।
ফান করলাম ভাইয়া । ডোন্ট মাইন্ড ।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০
পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা রাকু হাসান ভাই আমি পাগল বটে তবে ক্রিকেট পাগল নই।
প্রতি মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ ভাল থাকবেন।
১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬
আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার ছবিব্লগ।
তবে ছবিগুলোর অনুপাতের মারপ্যাঁচে লম্বাটে হয়ে গেছে। অরিজিনালটা হলে বেশি ভালো লাগত।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪
পুলক ঢালী বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। এই বিষয়টা এখনও রপ্ত করতে পারিনি। অরিজিনাল দিলে মাইক্রোস্কোপিক হয়ে যায়।
সঠিক মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ ভাল থাকবেন।
১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ছবি তো ছবি !! ক্যাপশনে বাজিমাৎ করছেন।
আমেরিকা আহা !!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭
পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা মন্তব্যে মজা পেলুম। ভাল থাকুন ম্যাডাম মনিরা সুলতানা ।
১৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫১
কাতিআশা বলেছেন: বোস্টনের ছবিগুলো দেখে মনটা আনচান করছে..আমার মেয়ে ওখানে পড়ে, এই উইকেনডে আনতে যাব ওকে। ভালো লাগলে পোস্ট টা!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪
পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব কাতিআশা। আপনি ইউএসএ থাকেন ? বোস্টোন শিক্ষার্থীদের জন্য বেষ্ট জায়গা তবে অনেক ব্যায়বহুলও বটে। আপনার মেয়ের সাফল্য কামনা করছি ভাল থাকুন।
১৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৫
মূর্খ বন মানুষ বলেছেন: সব ছবিই অসাধারণ হয়েছে! তবে শুধু আম্ম্রেরিকার ছবি দিলে হইবো ভাইজান? একদিন আমাগো জঙ্গলে আইসেন ছবি তুলনের লাইজ্ঞা। দেখবেন সত্যিকারের সৌন্দর্য কারে কয়!
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫
পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা আমার শ্রদ্ধেয় পূর্বপুরুষ মূর্খ বন মানুষ ভাই আমার আদিম নিবাসে গিয়েছিলাম তো ভাই। শ্রীমঙ্গলের পোষ্টে আপনি আপনার ঘরবাড়ী খুঁজে পেতে পারেন।
সুন্দর ও মজার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন ভাই।
১৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৪
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: অ্যামেরিকা গেলেন, জানালেনও না।
ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে।
২৫ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০১
পুলক ঢালী বলেছেন: মাস দুই তিনেকের মধ্যে আবার যাবো জানিয়ে রাখলাম !!
ছবি গুলি অনেক সুন্দর হয়েছে ?? জেনে বাধিত হলাম ধন্যবাদ ভাল থাকুন ম্যাডাম
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৮
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
১ নং ছবি আর্টগুলো দারুনন লাগল.....
১৪ নং আপনি ভীতু নাকি
২৩ংন ছবির ক্যাপশন পড়ে হাসতে হাস্তে পেটে খিল....
এককথায় ছবির সাথে ক্যাপশন গুলো মন কেড়ে নিয়েছে ।
+++ নেন....