নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই শুভ্র! এই – হুমায়ূন আহমেদ (কাহিনী সংক্ষেপ)

৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:৫৬

বইয়ের নাম : এই শুভ্র! এই
লেখক : হুমায়ূন আহমেদ
লেখার ধরন : শুভ্র বিষয়ক উপন্যাস
প্রথম প্রকাশ : অক্টোবর ২০০৩
প্রকাশক : অন্যপ্রকাশ
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১১২



সতর্কীকরণ : কাহিনী সংক্ষেপটি স্পয়লার দোষে দুষ্ট

কাহিনী সংক্ষেপ :
মনজু গ্রাম থেকে ঢাকায় এসেছে চাকরির খোঁজে। ঢাকাতে তার আপন কেউ না থাকায় দূর সম্পর্কের এক মামার বাড়িতে সে উঠেছে। মনজু তার মামা-মামীকে জানিয়েছে তার একটা ভালো চাকরি হয়েছে, পোস্টিং ঠিক হলেই সে চলে যাবে। মনজু শুভ্রর বাবার কাছে একটি মিথ্যে চিঠি নিয়ে গেছে চাকরির জন্য। শুভ্রর বাবা মিথ্যে চিঠির বিষয়টি ধরে ফেললেও মনজুকে চাকরি দেয় শুভ্রের এ্যাসিস্টেন্ড হিসেবে। এ্যাসিস্টেন্ড বলা হলেও আসলে চাকরিটা চাকর শ্রেণীর।

এদিকে মনজুর মামা-মামী তাদের একমাত্র মেয়ের জন্য মনজুকে বর হিসেবে পছন্দ করে রাখেন। তাদের মেয়েও মনজুকে পছন্দ করে। মনজুও মেয়েটিকে খুবই পছন্দ করে। তবে সমস্যা হচ্ছে তারা কেউই জানে না মনজু কি চাকরি করে। মনজু তার চাকরি নিয়ে খুব একটা সন্তুষ্ট নয়।

শুভ্রের চোখের কিছু সমস্যা আছে। তার চোখের সমস্যার কারণে খুব দ্রুতই সে অন্ধ হয়ে যাবে। এদিকে সবাই শুভ্রকে বোকা ভাবলেও শুভ্র আসলে ততোটা বুকা নয়, বরং বেশ বুদ্ধিমান ছেলে। সে তার নিজের বুদ্ধি আর যুক্তি খাটিয়ে বুঝে যায় বর্তমানে সে যাদের বাবা মা হিসেবে জানে তারা আসলে তার বাবা মা নন। শুভ্রের মার পর পর দুটি মৃত সন্তানের জন্ম দেয়ার পরে শুভ্রের বাবা শুভ্রকে পালক হিসেবে নেয়।

খুব সামান্য কারণে শুভ্রের মা মনজুর চাকরি নট করে দেয়। মনজু তার ব্যগ নিয়ে হাজির হয় মামা-মামীর বাড়িতে। সেখানে গিয়ে সে মিথ্যে বলে যে তার মালিক একটি দ্বীপ কিনেছে। সেই দ্বীপ সাজানোর দায়িত্ব মনজুকে দেয়া হয়েছে। এদিকে শুভ্রর মা শুভ্রকে উপহার দেয়ার জন্য একটি দ্বীপ কিনেন। শুভ্র তার মাকে বলে দ্বীপটি সাজানোর জন্য মনজুকে কাজে লাগাতে হবে।
----- সমাপ্ত -----


=======================================================================

আমার লেখা হুমায়ূন আহমেদের অন্যান্য কাহিনী সংক্ষেপ সমূহ

আমার লেখা অন্যান্য কাহিনী সংক্ষেপ সমূহ:
ভয়ংকর সুন্দর (কাকাবাবু) - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
মিশর রহস্য (কাকাবাবু) - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
খালি জাহাজের রহস্য (কাকাবাবু) - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
ভূপাল রহস্য (কাকাবাবু) - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
পাহাড় চূড়ায় আতঙ্ক (কাকাবাবু) - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
সবুজ দ্বীপের রাজা (কাকাবাবু) - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়


তিতাস একটি নদীর নাম - অদ্বৈত মল্লবর্মণ

ফার ফ্রম দ্য ম্যাডিং ক্রাউড - টমাজ হার্ডি
কালো বিড়াল - খসরু চৌধুরী

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার এই পোস্টে একটি লাইক দিলাম
আর লেখাটি আাগের মতো প্রিয়তে নিলাম।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:২২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টে লাইক দিয়ে প্রিয়তে রাখার জন্য।

২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:৩১

অধীতি বলেছেন: হুমায়ুন আহমদের লেখার সাবলীলতা পাঠককে মুগ্ধ করে রাখে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:২২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সহী বলেছেন।

৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৫০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: 'এই শুভ্র! এই!' মেয়েদের ডাক। কনফিউশনে পড়ে গেলাম। গল্পের প্রধান নায়ক (হয়ত একমাত্র নায়কই) মনজু। আপনার কাহিনি পড়ে তাই মনে হলো। কিন্তু, শুভ্রকে 'এই শুভ্র' বলে কোন মেয়ে ডাকছে? শুভ্রের কোনো নায়িকার উপস্থিতি পাচ্ছি না গল্পে। নাকি শুভ্র ক্যারেকটারটাই গল্পের প্রধান নায়ক? এজন্য গল্পের নাম এরকম?

মনজু খুব চঞ্চলমতি, একটু ফটকাবাজ টাইপেরও মনে হলো।

আপনার এসব পোস্ট থেকে না-পড়া উপন্যাসগুলো পড়া হয়ে যাচ্ছে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:০৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ‌উপন্যাসের মূল নায়ক শুভ্র।

আমি কাহিনী সংখ্যাপে লিখে রাখি যাতে পরে পুরো গল্পটা অল্প এই টুকু পড়েই মনে করতে পারি, তাই।

উপন্যাসটা পড়ে দেখতে পারেন।

৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৪

রানার ব্লগ বলেছেন: এই শুভ্র এই উপন্যাসখানা আমি পড়েছি, হুমায়ুন আহমেদের অন্যান্য গল্পের মত একটা টান বোধ আমি অনেকটা কম পেয়েছি।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:১৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সবতো আর একরকম হয় না।

৫| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: শুভ্রকে নিয়ে লেখা সব ক'টা উপন্যাসই আমার বেশ কয়েকবার করে পড়া।

০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১:৪২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমারও একাধিকবার পড়া আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.