নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে শীতের সময়টা ফুলেরও সময় বলা চলে। শীতে নানার রং বেরঙের ফুল ফোটে বাগানে। শীতের হরেক রকম ফুলের মাঝে বাগানের ফুল না হয়েও বিশেষ স্থান দখল করে রেখেছে সরষে বা সর্ষে বা সরিষা ফুল। গ্রামে কেউ কেউ বলেন কৌরা ফুল।
ঘুম হতে আজ জেগেই দেখি শিশির-ঝরা ঘাসে,
সারা রাতের স্বপন আমার মিঠেল রোদে হাসে।
আমার সাথে করতে খেলা প্রভাত হাওয়া ভাই,
সরষে ফুলের পাঁপড়ি নাড়ি ডাকছে মোরে তাই।
----- জসীমউদ্দিন -----
বাংলা ভাষায় প্রচলিত একটি প্রবাদ হচ্ছে - চোখে সর্ষে ফুল দেখা। প্রবাদের এই চোখে সরষে ফুল কেউ দেখতে না চাইলেও শীতের সময় দিগন্তজোড়া সর্ষে ক্ষেতে হলদে সর্ষে ফুল দেখে মুগ্ধ হবেনা এমন মানুষ মেলা ভার। নিজ চোখে শীতের প্রকৃতিতে সরষে ক্ষেতে সরষে ফুল দেখার অভিজ্ঞতা যার হয়েছে, সেটি তার মানসপটে চিরস্থায়ী হয়ে রবে।
সর্ষে ক্ষেতে ফুল ফুটে হলদে হয়ে যাওয়া মাঠে যখন হাওয়া খেলে যায় তার রূপ বর্ননা করার ভাষা আমার জানা নাই। তবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার এক কবিতায় লিখেছেন সেই রূপেরই কথা।
নীল দিগন্তে ওই ফুলের আগুন লাগল,
বসন্তে সৌরভের শিখা জাগল॥
আকাশের লাগে ধাঁদা রবির আলো ওই কি বাঁধা ॥
বুঝি ধরার কাছে আপনাকে সে মাগল,
সর্ষেক্ষেতে ফুল হয়ে তাই জাগল॥
নীল দিগন্তে মোর বেদনখানি লাগল,
অনেক কালের মনের কথা জাগল।
এল আমার হারিয়ে-যাওয়া কোন্ ফাগুনের পাগল হাওয়া।
বুঝি এই ফাগুনে আপনাকে সে মাগল,
সর্ষেক্ষেতে ঢেউ হয়ে তাই জাগল॥
----- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর -----
সরিষা একটি তৈলফসল অর্থাৎ তেল বীজ। সরিষা বর্ষজীবী উদ্ভিদ। এর আদি নিবাস আমাদের এশিয়াতেই। সরিষা দানা পিষে সরিষার তেল বের করা হয়। সরিষার দানা মশলা হিসেবে ব্যবহার হয়। সরিষা পাতা শাক হিসেবে বেশ জনপ্রিয়।
ভারতীয় উপমহাদেশসহ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে শীতকালীন রবি শস্য হিসেবে সরিষার চাষ করা হয়। সরিষা ফুলে স্ব-পরাগায়ন ঘটে থাকে। সরিষার গাছ দৈর্ঘ্যে ১ মিটার মত হয়, তবে রাই সরিষা ২ মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে
শীতকালে বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে ৩ লক্ষ হেক্টর জমিতে (২০২০) এর সরিষা আবাদ করা হয়। বিভিন্ন জাতের সরিষার বীজে প্রায় ৪০-৪৪% তেল থাকে। বাংলাদেশে সরিষার তেলের উৎপাদনের বাৎসরিক পরিমাণ প্রায় আড়াই লক্ষ টন (২০২০)। সরিষার খৈলে প্রায় ৪০% আমিষ থাকে। বাংলাদেশে ৩ প্রকার সরিষার চাষ করা হয় যথা মাঘী সরিষা, রাই সরিষা ও ধলি সরিষা।
তথ্য সূত্র : উইকিপিডিয়া
আমি ময়নামতীর শাড়ি দেবো, চলো আমার বাড়ি
ওগো ভিনগেরামের নারী
তোরে সোনাল ফুলের বাজু দেবো চুড়ি বেলোয়ারি।।
তোরে বৈঁচী ফুলের পৈঁচী দেবো কলমিলতার বালা,
রক্ত-শালুক দিবো পায়ে, পরবে আলতা তা'রি।।
হলুদ-চাঁপার বরণ কন্যা এসো আমার নায়
সরষে ফুলের সোনার রেণু মাখাবো ওই গায়!
----- কাজী নজরুল ইসলাম -----
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : সরষে, সর্ষে, সরিষা কৌরা,
Common Name : Mustard Flower
Scientific Name : Brassica campestris
প্রতি বছরের মতোই গতবছরও আমাদের আশ্রমের ঠিক পাশেই এক খন্ড জমিতে অল্প কিছু সর্ষে চাষ করেছে কেউ একজন। শীতের রাতে আশ্রমে রাত কাটানোর আনন্দই আলাদা। সেই সাথে বোনাস হচ্ছে সকাল সকাল বাংলার গ্রামের অপরূপ দৃশ্যে চোখ জোড়ানোর সুযোগ। আপনাদেরও নিমন্ত্রণ রইলো আশ্রমে আগামি শীতে।
ছবি তোলার স্থান : আশ্রম, নাগরি, গাজীপুর, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ৪ঠা ফেব্রুয়ারি ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ।
=================================================================
আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী, এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কালো বাসক, কালো বাদুড় ফুল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কাঁটামুকুট, কন্টকমুকুট, কাঞ্চনার, কাঞ্চনক, কৃষ্ণচূড়া, খাড়া মুরালি
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, রক্তগাঁদা, গামারি, গামার, গাম্বার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু, গুলমোহর, ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা, চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (হালকা গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (সাদা), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (লালচে গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (কমলা), চন্দ্রমল্লিকা (হলুদ-সাদা), ছোটপানা
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, ঝুমকা জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা, হাইব্রিড গোলাপী জবা, হাইব্রিড ক্রিম জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা, ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
টগর, জংলি টগর, ডালিয়া, তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা, ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগেসর, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীলচূড়া, নীল বনলতা, নীল লতা, নীলাতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা, পুর্তলিকা, পুত্তলিকা, পটপটি
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বাসন্তীলতা, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা, বার্মিজ গোলাপি সোনাইল, ভাট ফুল, ভ্রমরপ্রিয়া
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল, মূলাপাতা
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন, রক্তপুষ্পক, রক্ত শিমুল
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ, লাল কাঞ্চন, লাল শাপলা, লাল শিমুল
শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শিবঝুল, শিমুল, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত পুষ্পা, শ্বেত অকন্দ
সন্ধ্যামালতী, সুলতান চাঁপা, সুখ মুরালি, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে
হাতি জোলাপ,
অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল
মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল, তিল ফুল, বিষকাটালি, পাহাড়ি বিষকাটালি,
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, পলাশ ও পারিজাত পরিচিতি, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================
২২ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:৫২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- চমৎকার মন্তব্যের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই।
- আমাদের এলাকায় (ঢাকার উত্তর বাড্ডা) কখনোই সর্ষে চাষ করতে দেখি নাই। সর্ষে ক্ষের আসল সৌন্দর্য দেখেছি আমি মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর এলাকায়।
২| ২২ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:৪২
কামাল১৮ বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ না লিখলে এমন সুন্দর করে আর কে লিখতে পারতো।রবি ঠাকুর না জন্মালে অনেক কিছু থেকে আমরা বঞ্চিত হতাম। অনুভূতির এবং প্রকৃতির অনেক বর্ণনা আমরা তার কাছ থেকে পাই।আর সেটা ব্লগে তুলে ধরেন আপনি।
মাইলের পর মাইল সর্ষে ফুলের মাঠ আমি দেখেছি।যা প্রকাশ করার ভাষা আমার জানা নাই।অনুভব করেছি আর শিহরিত হয়েছি।
২২ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:৫৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- চমৎকার মন্তব্যের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
- আমার ধারনা প্রকৃতির এমন কোনো বিষয় নেই যেটা নিয়ে রবিবাবু কবিতা লিখেন নাই!!
- আমাদের এলাকায় (ঢাকার উত্তর বাড্ডা) কখনোই সর্ষে চাষ করতে দেখি নাই। সর্ষে ক্ষের আসল সৌন্দর্য দেখেছি আমি মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর এলাকায়।
৩| ২২ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:৪২
রানার ব্লগ বলেছেন: সর্ষে শাক আমার প্রীয় সবজি।
২২ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:৫৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- সর্ষে শাক তখনো খেয়েছি বলে মনে পরে না। তবে সর্ষে ইলিশ খুবই পছন্দের।
৪| ২২ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:৫৫
মোগল সম্রাট বলেছেন:
আমি নিয়মিত মাথায় কৌররার তেল মাখি। সবাই কয় এই জন্যই নাকি আমার চুল মিচমিচ্চা কালা। আপ্নের কাছে এই বিষয়ে কুনো গবেষণা আছে?
যাউগগা, গরম কালে শীতের ফুলের ছবি দেইক্কা শীত শীত লাগতাছে কিন্তু।
কবিতার লাইনগুলো কোট করছেন এক্কেরে যায়গা মতো। ভাল্লাগজে জলদস্যু ভাই।
২২ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:৩৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- হউরার তেল চুলের লাইগা ভালা। শইলের লেইগাও ভালা। আমার বাপে তাঁর শইলে হউরার তেলই মাখতো।
- আমি চুলে হউরার তেল দেইনাই দেইখাই আমার চুল সব সাদা হইয়া গেছে।
- অসময়ে ফুলের ছবি দিতে আমার ভালাই লাগে।
৫| ২২ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:১১
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: চমৎকার ফটোগ্রাফি চমৎকার বর্ননা!
২২ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:৩৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
৬| ২২ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:৫৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
সর্ষের বাগানে সূর্যমুখী হলো ভালো মানাতো।
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:০৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আপনার মন্তব্যের অর্থ বুঝা কঠিন।
৭| ২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:০৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ছবিতে , কবিতায় বর্ণনায় সুন্দর পোষ্ট ।
দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ জুরে সরিষা ফুলের সৌন্দর্যের
পাশাপাশি সরিষাগাছ মাটি ফুরে বেড়োনোর পর
হতেই মানুষের খাদ্য তালিকায় ভাল স্থান করে
নেয় বিবিধ প্রকারে , কচি পাতা দিয়ে শাক , ফুল
দিয়ে বড়া , বীজ দিয়ে তেল কত ভাবেই
না এটা খাদ্য তালিকায় চলে আসে, এর খৈইল
গোখাদ্য, উদ্ভিদের জন্য সার ও মাছ ধরার নিমিত্ত
চাড়া তৈরীতেও ব্যাবহার হয় বহুল ভাবে ।
ভোজ্য তেল ও মশলা হিসাবে সরিষার বীজের ব্যবহার
প্রাচীনতম নথিভুক্ত সময় থেকে জানা যায় এবং ৩০০০
খ্রিস্ট পূর্বাব্দের ভারতীয় ও সুমেরীয় গ্রন্থে এদের বর্ণনা
করা হয়েছে। গ্রীক ও রোমান লেখায় এবং বাইবেলে সরিষা
গাছের কথা প্রায়ই উল্লেখ করা হয়েছে। নিউ টেস্টামেন্টে
ক্ষুদ্র সরিষার বীজ বিশ্বাসের প্রতীক।
শুভেচ্ছা রইল
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:১১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- প্রিয় ডঃ এম এ আলী আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই চমৎকার এই তথ্যবহুল মন্তব্যের জন্য।
৮| ২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:১৬
স্মৃতিভুক বলেছেন: খুব ছোটবেলায় সম্ভবত সরষে ফুলের মাঠ দেখেছিলাম, কিন্তু স্পষ্ট কোনো স্মৃতি নেই। তবে স্কুলে শিক্ষক কতৃক প্রহৃত হয়ে 'চোখে সর্ষেফুল দেখার' স্মৃতি বেশ স্পষ্ট।
তিন ধরণের সরষে আছে জানা ছিল না। এখানে মাঝে মাঝে দুই ধরণের সরষে কিনি (কালো এবং হলুদ), সরষে ইলিশ রান্নার জন্য।ইষ্যৎ লজ্জা-মিশ্রিত বিনয়ের সাথে বলা রাখা ভালো - এই একটা আইটেম দিয়েই আমি বাঙালি কমুইনিটিতে কিঞ্চিৎ পরিচিতি এবং খ্যাতিলাভ করেছি।
ছবি-সমৃদ্ধ ইনফোরমেটিভ একটা পোস্টার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:৩৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
- সরষে ইলিশ আমিও পছন্দ করি।
- আমি একবার চোখে সর্ষেফুল দেখেছিলাম, সেই কাহিনী লিখবো একদিন।
৯| ২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:১৭
স্মৃতিভুক বলেছেন: এই উইকেন্ডে ঘুরা-ঘুরির কিছু ছবি শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না, আশাকরি কিছু মনে করবেন না।
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:৩৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ছবিগুলি দেখলাম। ভালো হয়েছে।
১০| ২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:১৮
স্মৃতিভুক বলেছেন:
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:৩৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- পাহার আমার পছন্দের তালিকায় আছে।
১১| ২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:১৯
স্মৃতিভুক বলেছেন:
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:৩৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- মেঘ আর বৃষ্টিও আমার পছন্দের তালিকায় আছে।
১২| ২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:১৯
স্মৃতিভুক বলেছেন:
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:৩৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- খুবই চমৎকার হয়েছে।
১৩| ২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:২০
স্মৃতিভুক বলেছেন:
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:৩৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ঘাঢ় তেড়া ছবি!!
১৪| ২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:২৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আমাদের নদীর পাড়ের জমিতে সরিষা চাষ হয় প্রচুর। প্রচলিত একটি প্রবাদ বাক্য আছে 'সরিষার মধ্যে ভূত” অর্থাৎ অসম্ভব কোনো কিছু বিষয়। অথচ এখন সব ভূতের বাড়ি হয়েছে সরিষা ক্ষেতে অর্থাৎ নিরাপদ স্থানে এবং অসম্ভব স্থলেই সম্ভবপর সকল কর্মকান্ড হচ্ছে।
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:৪০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
- সরিষার মধ্যে ভূত প্রবাদটি সম্ভবতো বাতিল করে দেয়া সময় হয়ে এসেছে।
- সরিষা ক্ষেতই বরং এখন ভূতেদের পদচারণায় মুখরিত হয়।
১৫| ২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:৪৬
স্মৃতিভুক বলেছেন: এটা পর্বত থেকে নেমে আসা বরফ-গলা পানি থেকে সৃষ্ট খরস্রোতা ক্রিক।
এই সপ্তাহান্তের ছুটিতে গেছিলাম ট্রাউট ধরতে। ফলাফল শূন্য এবং রিক্ত-হস্তে গৃহে প্রত্যাবর্তন। তবে কয়েকটা ঘন্টা যে সময়টা কাটিয়েছি ওখানে, তা স্মৃতিতে থাকবে বহুদিন ।
মানুষের কোলাহল-চিৎকার-চেঁচামেচি হইতে ভীত - অপাদান কারকে সপ্তমী বিভক্তি।
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:৫০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: - অপাদান কারকে সপ্তমী বিভক্তি
- কোথায় যেনো শুনেছিলাম- জীবনে কতটি মূহুর্ত বাকি আছে সেটি গুণে লাভ নেই। বরং প্রতিটি মূহুর্তে কতটি জীবন উপভোগ করতে পারছো সেটিই গুরুত্বপূর্ণ।
- আপনার জীবন আনন্দময় হোক।
১৬| ২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১:২৯
স্মৃতিভুক বলেছেন: আপনি চাইলে ছবিটির "ত্যাড়া ঘাড়" সোজা করে দিতে পারেন, প্লিজ। যদিও এতে আমার নিজের ত্যাড়া ঘাড় সোজা হওয়ার বিন্দুমাত্র সম্ভাবনা নেই।
একজন চেষ্টা করেছিলেন সারাজীবন, বেশ কিছুটা সোজা হয়েছিল। উনি আর নেই, ঘাড়'ও আবার আগের জায়গাতে ফিরে গেছে।
দুই রাজকন্যাকে নিয়ে আপনার জীবন'ও আনন্দময় হোক। শুভকামনা থাকলো।
২৩ শে মে, ২০২৩ সকাল ১০:২৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা
- ত্যাড়া ঘাড় সোজা করা কঠিন, তবে ছবি সোজা করা সোজাই।
১৭| ২৩ শে মে, ২০২৩ সকাল ১০:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক সুন্দর ছবি ! সরষে ফুলের হালকা ঝাঁজালো মিষ্টি গন্ধটা ও সুন্দর।
২৩ শে মে, ২০২৩ সকাল ১০:৩০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
- একটু সকাল সকাল সর্ষে ক্ষেতে গেলে দেখা যায় সর্ষে ফুলে টলমল করছে শিশির বিন্দু। অপরূপ তার শোভা। আর সকাল গড়ালে রোদ উঠলে উবে যায় শিশির বিন্দু। ঠিক তখনই ছুটে আসে মৌমাছি।
১৮| ২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যালো কেমন আছেন?
সরষে ফুল নিয়ে লিখতে গিয়ে কাজী নজরুন, রবীন্দ্রনাথ, এমনকি জসিমদ্দনকে এনেছেন।
আপনার ফুল ফল নিয়ে লেখা গুলোতে সব সময় কাজী নজরুল, রবীন্দ্রনাথ থাকে। জীবনানন্দ কেন থাকে না। তাকে কেন অবহেলা করেন?
জীবন বাবুর একটা কবিতা আছে নাম - নদী।
সেই নদী কবিতার প্রথম লাইন-
"রাইসর্ষের ক্ষেত সকালে উজ্জ্বল হলো—দুপুরে বিবর্ণ হ'য়ে গেল
তারি পাশে নদী;
নদী, তুমি কোন্ কথা কও?
২৩ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:০২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- জি জনাব, ভালো আছি।
- আপনিও নিশ্চয়ই ভালো আছে। এই শুভকামনাই করি।
- আপনি লিখেছেন : আপনার ফুল ফল নিয়ে লেখা গুলোতে সব সময় কাজী নজরুল, রবীন্দ্রনাথ থাকে। জীবনানন্দ কেন থাকে না। তাকে কেন অবহেলা করেন?
এটি নিতান্তই আমার উপরে অপবাদ আরোপ করা হলো। আমার লেখায় অনেকবারই জীবন বাবুর কবিতা উঠে এসেছে। বিশেষ করে দেখতে পারেন ভাট ফুল আর আকন্দ নিয়ে আমার লেখা দুটি। প্রথমটিতে জীবন বাবুর ৩টি কবিতাংশ আছে।
তবে একথা সত্যি, কবিতা আমার খুব প্রিয় বিষয় নয়। সেখানে আমার বিচরণ অতি অল্পই। ফলে আমার জানার দৌড়ও স্বল্প। আপনি যে কবিতাটির কথা লিখেছেন সেটি আমার জানার বাইরে ছিল। জানা থাকলে অতিঅবশ্যই আমার লেখায় যুক্ত করে দিতাম।
- অবশেষে কবিতাটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই।
১৯| ২৩ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:২৭
নাহল তরকারি বলেছেন: সুন্দর ফুল।
২৩ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আপনার নানা বাড়ির এলাকায় সর্ষে চাষ হয় না?
২০| ২৩ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৫:০৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।
২৩ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- শুকরিয়া
২১| ২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ৮:৪৮
অপু তানভীর বলেছেন: আমার মনে হয় যে ছবিতে কখনই সরষে ফুলের আসল সৌন্দর্য্য ফুটিয়ে তোলা সম্ভব না । গত বছর পাহাড়ের মাঝে এক সরষের ক্ষেত দেখেছিলাম । দুই পাশে পাহাড় মাঝে ছোট একটু ক্ষেত । সেখানে হলুদ ফুল ধরে আছে । ছবি তুলেছিলাম কয়েকটা । তবে সেই সৌন্দর্য্য ছবিতে উঠে নি কিছুই ।
২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:১৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর এই মন্তব্যের জন্য।
- আপনি সঠিক বলেছেন, সরষে ক্ষেতের আসল সৌন্দর্য্যের স্বাদ নগ্নচোখেই উপভোগ করতে হয়।
২২| ২৪ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
বাড়ির কাজ কতটুকু হলো?
২৪ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৫:০৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- পূনরায় মন্তব্যের জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ।
- ২য় তলার ছাদ শেষ করেছি। ৩য় তলার পিলার হচ্ছে। আশা করছি ১ মাসের মধ্যে ৩য় তলার ছাদ হয়ে যাবে। আগমী ৩০ তারিখ থেকে নিচ তলার গাথুনির কাজ শুরু হবে ইনশাআল্লাহ।
ভালো কথা, আমি শিশির বিন্দুর ছবি ব্লগ তৈরি করছি। সম্ভবতো কিছুক্ষণ পরেই পোস্ট করতে পারবো। সেখানে শুধু জীবনান্দের কবিতাংশই ব্যবহার করেছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:৩৩
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমাদের এলাকায় এক সময় অনেক সর্ষের চাষ হত, আমি স্কুলে যেতাম সেই সর্ষে ক্ষেতের মাঝ বরাবরি সরু রাস্তা দিয়ে! সময়ের পরিক্রমায় সেখানে এখন কংক্রিটের বিল্ডিং!
সর্ষে তেলের খাবার আমার বেশী ভাল লাগে বিশেষ করে সর্ষে তেল দিয়ে রান্না করা মাংস, বা বিরয়ানী অসাধারণ লাগে আমার কাছে!