নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু
আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটির ৩ নং আয়াতে বলা হয়েছে -
২-৩ : গায়েবের প্রতি ঈমান আনে, সালাত কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করে। (অনুবাদ : আল-বায়ান)
২-৩ : যারা গায়বের প্রতি ঈমান আনে, নামায কায়িম করে এবং আমি যে জীবনোপকরণ তাদেরকে দিয়েছি তা থেকে তারা ব্যয় করে। (অনুবাদ : তাইসিরুল)
২-৩ : যারা অদৃশ্য বিষয়গুলিতে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সালাত প্রতিষ্ঠা করে এবং আমি তাদেরকে যে উপজীবিকা প্রদান করেছি তা হতে দান করে থাকে। (অনুবাদ : মুজিবুর রহমান)
২-৩ : যাহারা ইমানের কাজ করে গায়েবের সহিত এবং কায়েম করে সালাত এবং তাহা হইতে, যাহা আমরা রেজেক দিয়াছি তাহাদের, তাহারা ব্যয় করে। (হুবহু অনুবাদ : ডা. জাহাঙ্গীর আল সুরেশ্বরী)
উপরে সূরা বাকারার ৩ নাম্বার আয়াতের ৪টি অনুবাদ দিয়েছি। প্রথম তিনটি অনুবাদে বলা হয়েছে গায়েবের প্রতি ঈমান আনতে, আর শেষের হুবহু অনুবাদে বলা হয়েছে গোপনে ইমেনের কাজ করতে।
এখানে স্প্রিং মোল্লা চিন্তায় পরে যায় কি করবে!! স্প্রিং মোল্লাতো আরবী ভাষার পন্ডিত না, কি করে বুঝবে কোনটি সঠিক?
আবার প্রথম তিনটি অনুবাদে রেজেক বা রিজিক দেয়ার সময় আল্লাহ বলেছেন "আমি", আর শেষের হুবহু অনুবাদে আল্লাহ বলেছেন "আমরা"। আল্লাহর এই আমি আর আমরা বলার চমৎকার একটি ব্যাখ্যা নেটে সামান্য খুঁজলেই পেয়ে যাবেন। অন্যদিকে সুফিবাদে আল্লাহর এই "আমরা" বলার ব্যাখ্যা অন্যরকম।
এখন স্প্রিং মোল্লার মনে প্রশ্ন যাগে - কোরআনের আমরাকে আমি হিসেবে অনুবাদ করার অধিকার কে দিলেন?
আরেকটি বিষয়, এই ৩ নাম্বার আয়াতেই (সিরিয়ালের দিক দিয়ে কোরআনে প্রথম) সালাত কায়েম করার কথা বলা হলো।
স্প্রিং মোল্লা মনে মনে খুশী হয়, নামাজ পড়া বা আদায় করার কথা বলে নাই, বলেছে সালাত কায়েম করার কথা। নামাজ পড়া আর সালাত কায়েম করার মধ্যে পার্থক্য কি কি সেইটা ভিন্ন বিষয়।
এবার আসি ২৫ নাম্বার আয়াতে।
২-২৫ : যারা ঈমান এনেছে এবং নেক কাজ করেছে তুমি তাদেরকে সুসংবাদ দাও যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাতসমূহ, যার তলদেশ দিয়ে প্রবাহিত হবে নদীসমূহ। যখনই তাদেরকে জান্নাত থেকে কোন ফল খেতে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘এটাই তো পূর্বে আমাদেরকে খেতে দেয়া হয়েছিল’। আর তাদেরকে তা দেয়া হবে সাদৃশ্যপূর্ণ করে এবং তাদের জন্য তাতে থাকবে পবিত্র স্ত্রীগণ এবং তারা সেখানে হবে স্থায়ী। (অনুবাদ : আল-বায়ান)
আমরা দেখতে পাচ্ছি এই আয়াতে বলা হচ্ছে জান্নাত রয়েছে একাধীক। সেই সব জান্নাতের তল দিয়ে প্রবাহিত হবে অনেকগুলি নদী। জান্নাতীদের খেতে দেয়া হবে ফল, যা দেখতে হবে পৃথিবীর ফলের মত, এবং তাদের দেয়া হবে একাধীক হুর বা স্ত্রী অনন্তকালের জন্য।
এই ২৫ নাম্বার আয়াত পড়ে স্প্রিং মোল্লা মনে মনে ভাবে জান্নাতে যাওয়ার টিকিট পেলেন "যারা ইমান এনেছেন এবং নেক কাজ করেছে"। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজীরা বাদ পরে গেলো !!
বিশেষ ঘোষণা :
স্প্রিং মোল্লা কি : গাড়ির ড্যাশবোর্ডে ছোট কিছু পুতুল রাখে অনেকেই, যেগুলির ঘাড়ে স্প্রিং লাগানো থাকে। একটু নাড়া খেলেই মাথাটি ডাইনে-বামে-সামনে-পিছে দুলতে থাকে। স্প্রিং মোল্লার অবস্থা তেমনই। একটু নাড়া খেলেই টালমাটাল হয়ে যায়।
স্প্রিং মোল্লা কে : এখানে কোনো নির্দিষ্ট শ্রেণীকে কটাক্ষ করে স্প্রিং মোল্লা বলা হয় নাই। স্প্রিং মোল্লা বিশেষ একজন ব্যক্তি।
স্বীকারোক্তি : স্প্রিং মোল্লা আরবী ভাষার কিছু জানে না। সে কোরআনের বাংলা অনুবাদ পাঠ করে মাত্র।
স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১
০৫ ই জুন, ২০২৪ দুপুর ২:৫৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এর উত্তর কে দিবে?
আমার কাছে আপনার এই প্রশ্নের উত্তর নাই। স্প্রিং মোল্লা ব্যাটার এইসব ফালতু প্রশ্নের উত্তর কেউ দেক সেটাও আমি চাই না। আমি চাই ব্যাটা নিচেই খেঁটেখুঁটে উত্তর বের করুক।
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছে: নামাজ কি একটা নেক কাজ না?
- আমার তো মনে হয় না। কারণ নামাজ হচ্ছে সলিড এবাদত। ভালো কাজের তালিকা অন্যরকম হওয়া উচিত।
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছে: নামাজ কায়েম করা আর নামাজ পড়ার মধ্যে কি পার্থক্য আছে?
- আছে, পার্থক্য আছে। কোরআনে বলা আছে - আকিমুস সালাত। অর্থাৎ - নামাজ "কায়েম" করো। আরবী "কায়েম" শব্দটির অর্থ - প্রতিষ্ঠা। ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়া বা আদায় করা কি নামজ প্রতিষ্ঠা করা?
২| ০৫ ই জুন, ২০২৪ রাত ৩:৪৯
কামাল১৮ বলেছেন: কোরানের একটা আয়াতের হাজার রকম ব্যাখ্যা(অর্থ)হয়।
০৫ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:০০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- হাজার রকম ব্যাখ্যা আপনি আমি বা যে কেউ করতেই পারে। কিন্তু অর্থতো হাজার রকম হতে পারে না!!
৩| ০৫ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৩
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: এই সূরার নাম হওয়ার কথা ছিলো উম্মাহ। পুরো সূরাতে একটা নতুন জাতী গঠনের সার্বিক দিক আলোচনা করা হয়েছে। আইন কানুন, মুসলমানের সংজ্ঞাও দেওয়া হয়েছে এখানে। অথচ নাম দিছে গাভী।
০৫ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- এই নাম কে দিয়েছে?
৪| ০৫ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৪
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: কে দিয়েছে সেই ইতিহাস জানা নেই।
০৫ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৪:০২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- উত্তর খানি কপি-পেস্ট করলাম।
কুরআন আল্লাহর কালাম। এর আয়াতসমূহের বিন্যাস ও সূরা সমূহের নামকরণ সবই আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত। আব্দুল্লাহ ইবনে আববাস (রাঃ) বলেন, হযরত ওছমান (রাঃ) বলেছেন যে, যখন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর উপর কোন আয়াত নাযিল হ’ত, তখন তিনি অহী-লেখক কাউকে ডেকে বলতেন, এই আয়াতটি অমুক সূরার মধ্যে অমুক স্থানে রাখো। সূরা আনফাল প্রথম দিককার মাদানী সূরা এবং সূরা তওবা শেষের দিককার মাদানী সূরা। দু’টি সূরার বিষয়বস্ত্ত প্রায় একই। সেজন্য সূরা দু’টিকে আমি পাশাপাশি রেখেছি। কিন্তু তিনি বলেননি যে, এটি ওটার অন্তর্ভুক্ত। সেজন্য আমি দু’টি সূরার মাঝে বিসমিল্লাহ.. লিখিনি’ (আহমাদ, তিরমিযী, আবুদাঊদ, মিশকাত হা/২২২২ ‘কুরআনের ফযীলত সমূহ’ অধ্যায়)। এতে বুঝা যায় যে, কুরআনের বিন্যাস আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত। জিবরীল (আঃ) প্রতিবছর রামাযানে রাসূল (ছাঃ)-এর নিকটে এসে কুরআন পাঠ করতেন এবং তাঁর মৃত্যুর বছরে দু’বার পাঠ করে শুনান (বুখারী হা/৪৯৯৭, ৪৯৯৮)। এখান থেকেও বিষয়টি সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়।
সূরা সমূহের নামকরণের বিষয়টি রাসূল (ছাঃ) কর্তৃক সম্পাদিত না হ’লে নামকরণ নিয়ে ছাহাবায়ে কেরামের মধ্যে মতবিরোধ হ’ত। কিন্তু তা হয়নি। অতএব কুরআনের এই বিন্যাস ও নামকরণের ব্যাপারে ইজমায়ে ছাহাবাও অন্যতম প্রধান দলীল।
৫| ০৫ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৪:৫১
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ভাই সূরা বাকারাহ'র ২নং আয়াত " এই কিতাবের মধ্যে কোন সন্দেহ নেই "
আপনি উপরে কি আলোচনা করলেন এটা?
০৫ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:০৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সামিউল ইসলাম বাবু ভুলটি ধরিয়ে দেয়ার জন্য। আয়াত নাম্বার হবে ৩, ভুলে ২ হয়ে গেছে। আমি এখনই শুধরে নিচ্ছি।
৬| ০৫ ই জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৩
প্রামানিক বলেছেন: মাথাটা আউলায়া গেল
০৫ ই জুন, ২০২৪ রাত ১০:৩৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আউলানোর কিছু নাই।
৭| ০৫ ই জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩১
প্রামানিক বলেছেন: যাহারা ইমানের কাজ করে গায়েবের সহিত এবং কায়েম করে সালাত এবং তাহা হইতে, যাহা আমরা রেজেক দিয়াছি তাহাদের, তাহারা ব্যয় করে। (হুবহু অনুবাদ : ডা. জাহাঙ্গীর আল সুরেশ্বরী)
যারা অদৃশ্য বস্তুর উপর ঈমান আনে এবং তাহারা সালাত কায়েম করে আর আমি তাহাদিগকে যে রুযী দিয়েছি তাহা হইতে বিতরণ করে। (তাফসীরে ইবনে কাসীর)
০৫ ই জুন, ২০২৪ রাত ১০:৪২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
সূরা বাকারা, আয়াত : ৩
الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ
উচ্চারণ ও অর্থ : আল্লাজিনা (যাহারা) ইউমিনুনা (ইমানের কাজ করে) বিল গায়বি (গায়েবের সহিত) ওয়া (এবং) ইউকিমুনাস (কায়েম করে) সালাতা (সালাত/নামাজ) ওয়া (এবং) মিমমা (তাহা হইতে যাহা) রাযাকনাহুম (আমরা রেজেক দিয়াছি তাহাদের) ইউনফিকুন (তাহারা ব্যয়/খরচ করে)।
৮| ০৫ ই জুন, ২০২৪ রাত ১১:০২
করুণাধারা বলেছেন: স্প্রিং মোল্লার মাথা টলমল করার কথাই, একটা আয়াতের অনুবাদ একেকজন একেক ভাবে করেছেন! সেজন্য নিজের কিছু মাপকাঠি ঠিক করে সেটা দিয়ে যাচাই করে যেটা সবচেয়ে বোধগম্য আর ভালো মনে হয় শুধু সেটা ফলো করাই সুবিধাজনক!
যেমন আল- বায়ানের অনুবাদে "যারা" (আল্লাযিনা) শব্দটা একেবারে বাদ দেয়া হয়েছে, ফলে অর্থ জটিল হয়েছে। আরবি ব্যাকরণ রীতি অনুযায়ী সম্মানার্থে বহুবচন ব্যবহার হয়, আল বায়ান তা না করে "আমি" লিখেছেন।
আবার জাহাঙ্গীর আল সুরেশ্বরী (এমন অদ্ভুত নামের অর্থ কী!) অনুবাদ করেছেন, যাহারা ইমানের কাজ করে গায়েবের সহিত... ইমানের কাজ কী ধরনের কাজ?? এই কাজ গায়েবের সাথে কীভাবে করতে হয়?? এনার অনুবাদ আমার কাছে সবচেয়ে খারাপ বলে মনে হয়েছে। আমি যে অনুবাদ পড়ি, সেটা অনলাইনে আছে তাই উদ্ধৃত করছি:
যাহারা অদৃশ্যে ঈমান আনে, সালাত কায়েম করে ও তাহাদেরকে যে জীবনোপকরণ দান করিয়াছি তাহা হইতে ব্যয় করে,
الَّذِيْنَ يُؤْمِنُوْنَ بِالْغَيْبِ وَ يُقِيْمُوْنَ الصَّلٰوةَ وَمِمَّا رَزَقْنٰهُمْ يُنْفِقُوْنَۙ
সূরা নম্বর: ২ আয়াত নম্বর: ৩
জানিনা আপনি quran.com এ কখনো গিয়েছেন কিনা। এখানে একটা পার্টিকুলার আয়াতের জন্য ছয়জন অনুবাদকারীর অনুবাদ পড়া যায়, মোটামুটি সকলের অনুবাদ একই রকম। এছাড়া যে কোনো শব্দের উপর স্পর্শ করলে সেই শব্দের উচ্চারণ এবং ইংরেজি অর্থ বলে দেয়।
সালাত কায়েম করা অর্থ কী সেটা আমি দীর্ঘদিন ধরে জানার চেষ্টা করছি। হয়তো এটা total submission। আমাদের আশেপাশে অনেকেই যারা নামাজ পড়তে পড়তে কপালে দাগ ফেলে দেন এবং নানা রকম অবৈধ অন্যায় কাজ করতে থাকেন, সম্ভবত তারা নামাজ পড়েন, কিন্তু সালাত কায়েমকারী নয়।
আপনি ২:২৫ আয়াতের যে অনুবাদ দিয়েছেন সেটাও আমাদের দেশের মোল্লাদের অনুবাদ, যারা মনে করে বেহেস্তে পুরুষদের জন্য বিশেষ সুবিধা রাখা হয়েছে। এই অনুবাদে যেখানে "পবিত্র সঙ্গিনী" বলা হয়েছে সেটা আসলে "আযওয়াজুন মুতাহ্হারা"। আমি এই আয়াতের অন্য একটা অনুবাদ দিলাম:
وَبَشِّرِ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَعَمِلُوا۟ ٱلصَّـٰلِحَـٰتِ أَنَّ لَهُمْ جَنَّـٰتٍۢ تَجْرِى مِن تَحْتِهَا ٱلْأَنْهَـٰرُ ۖ كُلَّمَا رُزِقُوا۟ مِنْهَا مِن ثَمَرَةٍۢ رِّزْقًۭا ۙ قَالُوا۟ هَـٰذَا ٱلَّذِى رُزِقْنَا مِن قَبْلُ ۖ وَأُتُوا۟ بِهِۦ مُتَشَـٰبِهًۭا ۖ وَلَهُمْ فِيهَآ أَزْوَٰجٌۭ
مُّطَهَّرَةٌۭ ۖ وَهُمْ فِيهَا خَـٰلِدُونَ ٢٥
Give good news ˹O Prophet˺ to those who believe and do good that they will have Gardens under which rivers flow. Whenever provided with fruit, they will say, “This is what we were given before,” for they will be served fruit that looks similar ˹but tastes different˺. They will have pure spouses, and they will be there forever.
সুরা ২: আয়াত ২৫
নেক কাজ, বা পুন্য কাজের মধ্যে কিন্তু সালাত কায়েম করাও একটি, সুরা বাকারাতেই আছে।
"পূর্ব এবং পশ্চিম দিকে তোমাদের মুখ ফিরানোতে কোন পুণ্য নাই; কিন্তু পুণ্য আছে কেহ আল্লাহ্ , পরকাল, ফিরিশ্তাগণ, সমস্ত কিতাব এবং নবীগণে ঈমান আনয়ন করিলে এবং আল্লাহ্প্রেমে আত্মীয় - স্বজন, পিতৃহীন, অভাবগ্রস্ত, পর্যটক, সাহায্যপ্রার্থিগণকে এবং দাস - মুক্তির জন্য অর্থ দান করিলে, সালাত কায়েম করিলে ও যাকাত প্রদান করিলে এবং প্রতিশ্রুতি দিয়া তাহা পূর্ণ করিলে, অর্থ - সংকটে দুঃখ - ক্লেশে ও সংগ্রাম - সংকটে ধৈর্য ধারণ করিলে। ইহারাই তাহারা যাহারা সত্যপরায়ণ এবং ইহারাই মুত্তাকী।"
সূরা নম্বর: ২ আয়াত নম্বর: ১৭৭
০৫ ই জুন, ২০২৪ রাত ১১:৩৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
-আগেই বলেছি স্প্রিং মোল্লা আবরী জানে না। আমিও জানি না।
- সূরা বাকারা, আয়াত : ৩
الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ
উচ্চারণ ও অর্থ : আল্লাজিনা (যাহারা) ইউমিনুনা (ইমানের কাজ করে) বিল গায়বি (গায়েবের সহিত) ওয়া (এবং) ইউকিমুনাস (কায়েম করে) সালাতা (সালাত/নামাজ) ওয়া (এবং) মিমমা (তাহা হইতে যাহা) রাযাকনাহুম (আমরা রেজেক দিয়াছি তাহাদের) ইউনফিকুন (তাহারা ব্যয়/খরচ করে)।
এই শাব্দিক অনুবাদে কি ভুল আছে?
০৫ ই জুন, ২০২৪ রাত ১১:৫৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
করুণাধারা বলেছেন: জানিনা আপনি quran.com এ কখনো গিয়েছেন কিনা।
- আমার কাছে https://www.hadithbd.com/ এটিই বেশি সহজ মনে হয়। সেখানেও একাধিক অনুবাদকের অনুবাদ দেয়া আছে।
quran.com এ দেখতে পেলাম ২৫ নাম্বার আয়াতের ২টি অনুবাদ আছে।
যারা বিশ্বাস করে ও সৎকর্ম করে(১) তাদেরকে শুভ সংবাদ দাও যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত; যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, যখনই তাদের ফলমূল খেতে দেওয়া হবে, তখনই তারা বলবে, ‘আমাদেরকে (পৃথিবীতে অথবা জান্নাতে) পূর্বে জীবিকারূপে যা দেওয়া হত, এ তো তাই।’ তাদেরকে পরস্পর একই সদৃশ ফল(২) দান করা হবে এবং সেখানে তাদের জন্য পবিত্র(৩) সহধর্মিণীগণ রয়েছে, অধিকন্তু তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে।
- তাফসীর আহসানুল বায়ান
আর যারা ঈমান এনেছে এবং সৎ কাজ করেছে তাদেরকে শুভ সংবাদ দিন যে, তা দের জন্য রয়েছে জান্নাত, জার তলদেশে নদী প্রবাহিত [১]। যখনই তাদেরকে ফলমুল খেতে দেয়া হবে তখনই তারা বলবে, ‘আমাদেরকে পূর্বে জীবিকা হিসেবে যা দেয়া হত এতো তাই’। আর তাদেরকে তা দেয়া হবে সাদৃশ্যপূর্ণ করেই [২] এবং সেখনে তাদের জন্য রয়েছে পবিত্র সঈিনী [৩]। আর তারা সেখানে স্থায়ী হবে [৪]।
- তাফসির আবু বকর জাকারিয়া
খুব একটা তফাততো দেখতে পেলাম না। আযওয়াজুন কে ইংরেজিতে spouses বললে বিষয়টা ভিন্নরূপ পায়। তবে আযওয়াজুন এর বাংলা অর্থতো স্ত্রীরা/স্ত্রীগন-ই দেখতে পাই।
৯| ০৫ ই জুন, ২০২৪ রাত ১১:৫০
ধুলো মেঘ বলেছেন: বিল গায়বি মানে গায়েবের সহিত নয় - গায়েবের উপর। কুরআন থেকে হিদায়াত পেতে হলে অবশ্যইঃ
১। গায়েবে বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে,
২। সালাত কায়েম করতে হবে এবং
৩। যাকাত আদায় করতে হবে।
এই তিন কাজ যারা করে, তাদেরকে বলা হয় মুত্তাকী। মুত্তাকী না হলে এই কাজ করে কোন ফায়দা নেই। পুরাই লস।
তাই মুত্তাকী - যারা এই তিন কাজ করে - তারা কুরআন থেকে হিদায়াত পাবে। এখানে ঈমানের কোন স্প্রীং ইফেক্ট নেই।
০৬ ই জুন, ২০২৪ রাত ১২:০৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ইউমিনুনা অর্থ কি? ইমানের কাজ করা নাকি বিশ্বাস স্থাপন করা?
১০| ০৬ ই জুন, ২০২৪ রাত ৩:১২
শ্রাবণধারা বলেছেন: মরুভূমির জলদস্যু ভাই, আপনার এই পোস্ট এবং মন্তব্য প্রতিমন্তব্যগুলো খুব কৌতুহলোদ্দীপক। সচরাচর ধর্মীয় আলোচনার মত এই লেখাটি নয়।
আমার কাছে আরো যে বিষয়টা কৌতুহল পূর্ন মনে হলো সেটা হলো "আমি যে জীবনোপকরণ তাদেরকে দিয়েছি তা থেকে তারা ব্যয় করে" এই প্রসঙ্গে কোন আলোচনা নেই এটা দেখে। আমার কাছে এই কথার অর্থ কিছু অন্যরকম, কিছু বড় বলে মনে হয়েছে। একথার মানে এমন হতে পারে যে, মানুষের যে সীমাহীন লোভ যেটা প্রক্বতি-পরিবেশ, বাস্তুসংস্থান ধ্বংস করে লোভের চরিতার্থ তা করা সেটা থেকে মানুষকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। কারন প্রক্বতি-পরিবেশের ধ্বংসের ভিতর দিয়ে আমরা মানব প্রজাতির ধ্বংসই ডেকে নিয়ে আসছি।
প্রায় একই ধরনের কথা ঈশ উপনিষদেও আছে। 'ঈশা বাস্যমিদং সর্বং ..তেন ত্যক্তেন ভুঞ্জিথা ..': "ঈশ্বরের দ্বারা এই জগত আচ্ছন্ন। তিনি যা দিয়েছেন, তা থেকে ভোগ করিবে, লোভ কোরো না"। এমন হতে পারে যে, সালাত কায়েম হলে আল্লাহ দ্বারা এই জগত আচ্ছন্ন এমনটি অনুভব করা যায়।
করুনাধারা আপু "জাহাঙ্গীর আল সুরেশ্বরী (এমন অদ্ভুত নামের অর্থ কী!)" এ নামের অর্থ সম্ভবত "সুরেশ্বরী" গ্রামের বা এলাকার
জাহাঙ্গীর। এই যেমন রাবেয়া বসরি মানে বসরা নগরীর রাবেয়া, লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি মানে ভিঞ্চি গ্রামের লিওনার্দো, এটাও সেরকম । সুরেশ্বরী একটি সুন্দর বাংলা শব্দ যার মনে গঙ্গা। আবার দেবী দুর্গারও একটি নাম সুরেশ্বরী।
০৬ ই জুন, ২০২৪ সকাল ১১:০১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- মূলতো এটি কোনো ধর্মীয় পোস্ট নয়। এই পোস্টে ধর্ম পালন করার কোনো তাগিদ দেয়া হয়নি, ধর্ম পালনের উপকারিতা বর্ণনা করা হয়নি, ধর্মপালন না করলে কি কি ক্ষতি হবে তার কথা বলা হয়নি। কে কিভাবে ধর্ম পালন করে সেই বিষয়ে কোনো আলোচনা করা হয়নি। কোনো ওয়াজ, নসিহত, উপদেশ, নির্দেশ প্রদান করা হয়নি। সত্যি বলতে "স্পিং মোল্লা" কোরআনের বাংলা অনুবাদ পড়ার সময় কিছু কিছু আয়াত সম্পর্কে সামান্য দ্বিধায় পরলে, পছন্দ হলে বা অপছন্দ হলে সেটি শুধু তুলে ধরেছে। এখানে ধর্ম প্রচার আর ধর্ম পালনের কোনো তাড়া দেয়া হয় নাই।
- রিজিক বা রেজেক সম্পর্কে স্প্রিং মোল্লার বক্তব্য হচ্ছে- রিজিক বা রেজেক এর বাংলা অর্থ যা করা হয়েছে সেগুলি একটিও সঠিক নয়।
১১| ০৭ ই জুন, ২০২৪ রাত ১:৪২
খায়রুল আহসান বলেছেন: স্প্রিং মোল্লা সিরিজের প্রথম পর্বটা এখনও পড়া হয় নাই; পড়ে পড়বো। দ্বিতীয় পর্বে একটু আগে চোখ পড়াতে এটিই আগে পড়ে ফেললাম।
প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন, স্প্রিং মোল্লাকে আমাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য। নাম ও নামচয়নের ভাবনাটা চমকপ্রদ।
অনুমান করছি, আমাদের (বিশেষ করে আমার) অনেক ভাবনাই স্প্রিং মোল্লার ভাবনার সাথে মিলে যাবে এবং তার অনুসন্ধিৎসার কল্যাণে আমরা সে ভাবনাগুলোর সমাধানও পেয়ে যাবো।
প্রথম মন্তব্যটির জন্য সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাইকেও ধন্যবাদ। তার "নামাজ কি একটা নেক কাজ না? তাই হয়ে থাকলে 'নেক কাজের' মধ্যে 'নামাজ' যুক্ত হয়ে গেছে" - এ কথাটির সাথে আমিও একমত। তবে তার জ্ঞাতার্থে বাকি প্রশ্নটি সম্পর্কে আমার অভিমত হলো, নামায পড়া এবং নামায কায়েম করা এক কথা নয়। নামায পড়া মানে নিজে নামায পড়া, ব্যাস এতটুকুই। আর নামায কায়েম করা মানে নিজ পরিবারে, সমাজে এবং কর্মস্থলে নামায প্রতিষ্ঠা করা, অর্থাৎ নামায পড়ার জন্য বিশ্বাসীদেরকে আহবান ও উদ্বুদ্ধ করা, কর্মস্থলে নামায পড়ার ব্যবস্থা করা এবং বিশ্বাসীদের জন্য নামায পড়ার সুযোগ করে দেয়া, ইত্যাদি। তবে এই সাথে আমি পবিত্র ক্বুর-আন এর আরেকটি আয়াতের কথাও উল্লেখ করছিঃ ধর্মের ব্যাপারে কোন জবরদস্তি নেই! (লা ইকরাহা ফিদ্দীন!)
এমনকি নিজ পরিবারে কেউ নামাযের ব্যাপারে অমনযোগী কিংবা অনিচ্ছুক হলে তাকে পরামর্শ দেয়া যাবে (উচিত), উদ্বুদ্ধ করা যাবে (উচিত), কিন্তু জবরদস্তি করা যাবে না (অবশ্য পালনীয়)।
০৭ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনুমান করছি, আমাদের (বিশেষ করে আমার) অনেক ভাবনাই স্প্রিং মোল্লার ভাবনার সাথে মিলে যাবে এবং তার অনুসন্ধিৎসার কল্যাণে আমরা সে ভাবনাগুলোর সমাধানও পেয়ে যাবো।
- স্প্রিং মোল্লার ভাবনার সাথে মিল থাকার সমূহসম্ভবনা রয়েছে। তবে ভাবনাগুলোর সমাধান পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। স্প্রিং মোল্লা সমাধানের ধারে কাছেও যাবে বলে মনে হয় না। সে সম্ভবত শুধু আনন্দের জন্যই এই খোঁচাখুঁচি শুরু করেছে। নিরিহ আনন্দ, জানার আনন্দ, বুঝার চেষ্টার আনন্দ, অন্য কে ভাবার ক্লু দেয়ার আনন্দ।
- নামাজ কায়েম করার বিষয়টা আপনি ভালো বলেছেন। স্প্রিং মোল্লার খবর জানি না তবে আমি এটির সাথে এক মত নই। ভিন্ন অর্থ আছে বলেই মনে করি।
১২| ০৭ ই জুন, ২০২৪ রাত ১:৫৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: "রিজিক বা রেজেক সম্পর্কে স্প্রিং মোল্লার বক্তব্য হচ্ছে- রিজিক বা রেজেক এর বাংলা অর্থ যা করা হয়েছে সেগুলি একটিও সঠিক নয়" (১০ নং প্রতিমন্তব্য) - তাহলে তার ভাবনা অনুযায়ী রিজিক বা রেজেক এর প্রকৃত বাংলা অর্থ কী, তা জেনে জানান।
০৭ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- স্প্রিং মোল্লা একবার কথায় কথায় জানিয়েছিল - "আল্লাহ কইছেন তিনি তাঁর কিছু বান্দারে কবরে রেজেক পাঠান। এই রেজেক যদি জীবনোপকরণ বা খাদ্য জাতীয় কিছু হইতো তাইলে আল্লামিয়া কবরে তা পাঠাইতো না। কারণ কবরে যে থাকে হে তো কিছু খাইবার পরে না, জীবনোপকরণের তার দরকার নাই! এই রেজেক কি জিনিস তা আমি জানি, কিন্তু তোমারে কমু না। "
১৩| ০৭ ই জুন, ২০২৪ রাত ১০:২৭
করুণাধারা বলেছেন: ইউ'মিনুনা অর্থ তাঁরা ঈমান আনে।
বিল(প্রতি),গাইবি (অদৃশ্য, অর্থাৎ প্রত্যক্ষ না করেই, যেমন আল্লাহকে, পরকালে ইত্যাদি)।
ইউ'মিনুনা বিল গাইবি অর্থ "তাঁরা অদৃশ্যে (অর্থাৎ অদৃশ্য কিছুতে) ঈমান আনে"। আপনি যেমন বলেছেন, "গায়েবের সহিত", এর আরবি হচ্ছে "মায়াল গাইবি", বিল গাইবি না।
বাকি শাব্দিক অনুবাদ ঠিক আছে। অবশ্য এটা শুধু আমার ধারণা অনুযায়ী। আমার ভুল হয়ে থাকতে পারে।
আয়াত ২:২৫ এর অনুবাদ সকল অনুবাদকের মোটামুটি একই, কিন্তু আপনি পোস্টে যতগুলো অনুবাদ দিয়েছেন প্রত্যেকটিতেই "আযওয়াজ" অর্থ বলা হয়েছে সঙ্গিনী বা স্ত্রী। আমি নিজেও যতগুলো বাংলা অনুবাদ পড়েছি সবগুলোতেই সঙ্গিনী বা স্ত্রী বলা হয়েছে। কিন্তু quran.com এর সবগুলো অনুবাদেই আছে spouse বা companion, এটাকেই আমার যথার্থ বলে মনে হয়েছে। spouse অর্থ স্বামী বা স্ত্রী, কেবল স্ত্রী নয়।
আবার প্রতিমন্তব্যে (২:২৫) এর দুটি অনুবাদ দিয়েছেন, বলছেন quran.com থেকে আপনি এই দুটি উদ্ধৃত করেছেন। কিন্তু quran.com এ যে ছয়জন অনুবাদক আছেন এরা কেউ তাদের মধ্যে নেই!! তাছাড়া quran.com এ তো শুধু ইংরেজি অনুবাদ দেয়া আছে, যেমন আমি আমার আগের মন্তব্যে উদ্ধৃত করেছি। আপনি এখানে বাংলা অনুবাদ কিভাবে পেলেন!
গতকাল অসুস্থ ছিলাম বলে আপনার পোস্টে আসতে পারিনি। আজকের মন্তব্যটাও অনেক বড় হয়ে গেল, তবে এটাই শেষ এই পোস্টে। আপনি যেভাবে কুরআনের আয়াতের অর্থ নিয়ে গভীরভাবে ভাবছেন, এটা দেখে আমার খুব ভালো লাগছে। দোয়া করি, ঠিক ভাবে অর্থ অনুধাবনে আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে সাহায্য করেন।
ছ
০৮ ই জুন, ২০২৪ দুপুর ১:০১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ৩ নাম্বার আয়াতের অনুবাদের ক্ষেত্রে শুধু একটা শব্দের মাঝেই তফাত হয়েছে। সেটি হচ্ছে ইউমিনুনা। বাকি গুলি কোনো সমস্যা না।
প্রচুলিত অনুবাদ গুলিতে বলা হয়েছে ইউমিনুনা অর্থ ইমান আনে। আর হুবহু অনুবাদে বলা হয়েছে ইউমিনুনা অর্থ ইমানের কাজ করে। আমার যেহেতু আরবী জ্ঞান শূন্য (স্প্রিং মোল্লারও একই অবস্থা) তাই সঠিক অনুবাদ কোনটি সেই বিষয়ে ১০০ ভাগ নিশ্চয়তা দিতে পারতেছি না। আপনি যদি ১০০ ভাগ নিশ্চিত হয়ে বিষয়টি জানান তাহলে আমি খুশী হবো।
০৮ ই জুন, ২০২৪ দুপুর ১:১২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আয়াত নং ২৫ সম্পর্কে আগেই বলেছি আযওয়াজুন এর বাংলা অর্থ স্ত্রীরা/স্ত্রীগন দেখতে পাই সবখানে।
- আর quran.com বাংলা অনুবাদ পাওয়া যায়।
https://quran.com/2:25/tafsirs/bn-tafsir-abu-bakr-zakaria
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জুন, ২০২৪ রাত ১২:১১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: স্প্রিং মোল্লা সাহেবের প্রতি আমার সালাম এবং গভীর শ্রদ্ধা। তাঁর প্রশ্নগুলো তো মনে হচ্ছে আমি, আমরা সবারই প্রশ্ন হয়ে যেতে পারে। এর উত্তর কে দিবে? সনেট কবি মহাজাগতিক চিন্তাশীল কবিভাই?
নামাজ কি একটা নেক কাজ না? তাই হয়ে থাকলে 'নেক কাজের' মধ্যে 'নামাজ' যুক্ত হয়ে গেছে।
নামাজ কায়েম করা আর নামাজ পড়ার মধ্যে কি পার্থক্য আছে? আমি তো এ দুটোকে সমার্থকই জানতাম, তবে নামাজ কায়েম করাকে বোধহয় একটি বেশি পারফেক্টলি নামাজ পড়াকে বোঝায়।
যাই হোক, আমি আরবি পড়তেও পারি না (শুধু অক্ষর চিনি, বানান করে পড়তে পারবো), অর্থও জানি না, ধর্ম বিষয়ে জ্ঞানও খুবই নগণ্য। এসব প্রশ্নের উত্তর নিয়ে কেউ হাজির হবেন, সে আশায় রইলাম।