নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডায়েরী হারিয়ে ফেলি।

ৎৎৎঘূৎৎ

হিংসা, বিদ্বেষ, পরশ্রীকাতরতা,অল্পবিদ্যা, কুশিক্ষা এবং ডাবল স্ট্যান্ডার্ড দৃষ্টিকোণ না থাকলে প্রকৃত বাঙ্গালি হওয়া যায় না।

ৎৎৎঘূৎৎ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমায় দেখতে কেমন লাগে?

১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:২৫




ঘটনা ১
-শাড়ি পড়লে একটা ঝামেলা আছে। ডান হাত মুভ করানো যায় না। এরচেয়ে আমার টি-শার্ট জিন্স অনেক ভালো।
-শাড়িতে আপনাকে অনেক ভালো লাগে। বাঙ্গালী নারীর সাথে শাড়ির সম্পর্ক আছে। ডান হাত মুভ করে কি করবেন?
-আপনি বুঝবেন না। উঠে বসুন। রেস্টুরেন্ট ঠিক করেছেন?
-না আমি আসলে অনলাইনে অর্ডার দিই তো। বাইরে থেকে তেমন একটা খাওয়া হয়না।
-আমার পরিচিত আছে, যাবেন?
-চলুন যাই। সবজি আছে ভালো?
-হু।

ঘটনা ২
-তারপর বলুন। আপনার এক্সপেক্টেশন কি?
-আপনি রান্না জানেন?
-কি? এটা সত্তর দশক নাকি? না আমি ভুল শুনলাম?
-না,,,,থাক। হোস্টেলে, মেসে ছিলাম তো। মাঝে মাঝে অনেক পেটুক হয়ে যাই।
-এ প্রশ্নগুলো বিয়ের আগে করতে হয়। হুট করে বিয়ে করে বসে আছেন। এখন যদি বলি আমি শুধু পানি গরম করতে পারি, তাহলে?
-(দীর্ঘশ্বাস)
-এছাড়া আর কোন এক্সপেক্টেশন নেই? অমন মুখ করে বসে আছেন কেন?
-আমি খাবারের স্বাদ খুঁজে বেড়াই। ২০০ বছর আগের মাটির পাত্রে মাটন কিংবা লাল শাক দিয়ে ভাত খেতে পারলে নিজেকে খুব সুখী মনে করতাম।স্বাদের জন্য সিগারেট ছেড়ে দিয়েছি।
-ইন্টারেস্টিং। কিন্তু আমি,,,,,,
-খাবার এসে গেছে।

ঘটনা ৩
-আজ কোথাও ঘুরতে যাবেন?
-চলুন যাই। আপনাকে তো বৃহস্পতিবার ছাড়া দেখাই যায়না। কোথাও দেখেছেন, বিয়ের পর -আলাদা রুমে কেউ ঘাপটি মেরে বসে থাকে?
-শাড়ি পড়বেন?
-(মুচকি হাসি) আপনি অদ্ভুত মানুষ।
-আজ ওদিকটায় যাব না। শুনলাম খুব ছিনতাই বেড়েছে।
-কিছু হবে না। ১০ মিনিট সময় দিন। আসছি।

ঘটনা ৪
-নাটক টা ভালো ছিল, তাই না?
-হু। আজ রাতে কি খাবেন?
-এইতো বাইরে থেকে আনিয়ে নেবো কিছু একটা গিয়ে।
-না আমাকে বলুন।
-আম,,,,,,থাক না।
-বলে দেখুন না। যদি পারি?
-নরমাল কিছু একটা। ফ্রাইড রাইস। স্পাইসি চিকেন কারি। মিষ্টি হলে হবে না স্পাইসি হতে হবে। পারবেন?
-(মুচকি হেসে) ফ্রিজে তো আছে মাংস। দেখা যাক। রিকশাটা ছেড়ে দিন। চলুন একটু হাটি।
-এই অন্ধকার রাস্তায়? ভালো না রাস্তাটা।
-বেশি চিন্তা করছেন।
-চিন্তা করছি না। হচ্ছে। আমি একটু প্যারানয়েড এসব ব্যাপারে।

ঘটনা ৫
-যা লাগে নিয়ে নেন। গায়ে হাত দিবেন না প্লিজ।
-কি নতুন বউ লইয়া যাস? হেব্বি তো ফিগার টা। তুই যা। দিয়া আসমু। ঐ অরে রিক্সা দিয়া পাঠায় দে।
-এতক্ষণ ভালোভাবে বলেছি।
-কি করবেন আংকেল? তারে ভালভাবে বোঝাতো। আর ভাবি এতো চুপ ক্যা? এদিকে আসেন একটু আদর করি।

ঘটনা ৬
-আউফ,,,,,,আহ,,,,,শীট
-এটা কামড়ে ধরো। এতো কাঁপছো কেন? ইটস ওকে।
-হোয়াট ওয়াজ দ্যাট?
-লাস্ট ওয়ান। এইতো হয়ে গেছে।তোমার তো দেখি সাড়ে চার প্যাক এবস আছে। ওয়াও
-আই কান্ট বিলিভ মাই আইজ। ওরা,,,, ওরা কি?
-ইউ গেভ দেম চয়েজ। দে ডিডন্ট টেইক ইট।
-বাচ্চা ছিলো ওরা।
-উহু। একুশ-বাইশ হবে। সবচেয়ে কম ছেলেটার । তুমি তো খুব ফর্সা। রিপড (শিস দিয়ে)। ওয়ার্কআউট করো নাকি? কখন যাও? নাকি ওই ঘরের ভেতরে? আমাকেও ডাকো সাথে?
-তুমি,,, তুমি কথা ঘুরিয়ো না। হু আর ইউ?
-জিজ্ঞাসা করা উচিত, তোমার কোথাও লেগেছে কিনা? বলেছিলাম না, শাড়িতে ডান হাত মুভ করানো কষ্টকর। নইলে আরো আগে বাসায় পৌছে যেতাম। শাওয়ার শেষ করে খাবার টেবিলে আসো।

ঘটনা ৭
-তোমার ব্যাপারটা আমার ভালো লেগেছে। তুমি আমাকে প্রটেক্ট করতে চেয়েছিলে। বাট ইউ আর ইন শক। আজ আমি তোমার সাথে শোব।
-(ভীত দৃষ্টি)
-ওভাবে তাকিয়ে আছ কেন?আমি তোমার জন্য রান্না করেছি। টেক ইউর টাইম। কিন্তু খেয়ে বলতে হবে কেমন হয়েছে ।
-তুমি কে?
-তুমি কি দেখেছো? আই মিন হোয়াট ডু ইউ রিমেম্বার?
-আ,,,আমি,,,,
-টেক ইউর টাইম। (শীতল কন্ঠে)
-তোমাকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাবে। বীভৎস দৃশ্য। তুমি ওদের,,,,,
-কি?
-গলায় তোমার খোঁপার লাল পেন্সিল বসিয়ে দিয়েছ।
-আর?
- একজনের ঘাড় চিড়ে ফেলেছো। চারদিকে কত রক্ত।
-আর কি দেখেছো?
-তোমার চোখ। এখনকার মতো শান্ত। মনে হয় যেনো কিছুই হয়নি। তোমাকে ধরে নিয়ে যাবে।
-পয়েটিক, হ্যা? প্রমাণ পাবে না। তুমি কি বলবে, পুলিশকে?
-না না। আপনি আমাকে ছেড়ে দেন। আমি কাউকে বলবো না।
-আমি জানি তুমি বলবে না। আর আমি তোমাকে ছাড়বো কেন। আপনি করে বললে আরো একটা হয়ে যাবে হয়তো। এগুলো আমার জন্য নতুন নয়। খাও।
-কিভাবে?
-আমার দিকে তাকাও। আমায় দেখতে কেমন?

ঘটনা ৮
-আমি ঠিক আছি। তুমি তোমার ঘরে যেতে পারো।
-এদিকে ফেরাও মুখ। আচ্ছা যাও। ফেরাতে হবে না। খাবার কেমন হয়েছে?
-(ফিসফিস করে) বললে হয়তো বিশ্বাস করবে না। আমার খুব ভালো লেগেছে।
-আচ্ছা আরেকদিন না হয় বলো। আই ওয়ান্ট আনবায়াসড কমপ্লিমেন্টস।
-না, সত্যিই খুব ভালো লেগেছে।
-তুমি আমার জন্য এত কিছু করলে। সামান্য রান্না টুকু করবো না তোমার জন্য? তোমাকে একটু জড়িয়ে ধরি?
-হহহ্যা,,।
-আচ্ছা, আমায় দেখতে কেমন? আরে তুমি এতো কাঁপছো কেন বোকা!!

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১:১৮

স্মৃতিভুক বলেছেন: চমৎকার! এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেললাম। খুবই স্মার্ট আপনার লেখার স্টাইল, সমসাময়িক।

তবে নিক উচ্চারণ করতে/পড়তে যেয়ে ভিমরি খেয়েছি।

১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: ছোটবেলায় পড়া এক ভুতের গল্পের এক ছোট ভুতের নাম এটা। উচ্চারণ করা প্রায় অসম্ভব। আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

২| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ ভোর ৬:৫১

সোনাগাজী বলেছেন:



লেখার পর পড়ে দেখেছেন? কেমন লাগে আপনার কাছে?

১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৫

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: খুবই লজ্জা পাই। নিজেকে আয়নায় নগ্ন দেখতে যেমন লাগে ঠিক তেমন লাগে নিজের লেখা পড়তে। ভুল দেখতে তাও সাহস করে পড়ে ফেলি। আমার আবার শারীরিক গঠন গড়পড়তার চেয়ে ভালো। আপনাকে হিউমার করার মতো এখানে কিছু নেই। এই লেখা আপনাকে একটুও ছোবে না। চল্লিশ বছর পর আমাকেও ছোবে না। আমি আবার লজ্জা পাবো। আচ্ছা আপনার কেমন লাগে স্যার?

৩| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:২২

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আপনার কবিতা আমার খুব প্রিয়। সেই সাথে আপনার বাঁশির সুর।
নিয়মিত হলে ভালো লাগবে।

১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩১

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: আপনি আমাকে কারো সাথে গুলিয়ে ফেলছেন বোধয়। আমি বাশি বাজাতে পারি না। কখনো বাজাই নি। আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

৪| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:১৮

অপু তানভীর বলেছেন: গল্প যে এদিকে যাবে সেটা তো ভাবি নি । সকাল বেলা চমৎকার লেখা পড়ে শুরু হল ।
পোস্টে প্লাস রইলো ।

১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: আপনি পড়েছেন ভেবেই আনন্দিত। প্লট টা ঘুরছিলো। আপনি হয়তো দুর্দান্ত লিখতেন। তাতেই আমার লাভ হতো বেশি। পড়তে পারতাম। কৃতজ্ঞতা।

৫| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:২৮

রানার ব্লগ বলেছেন: বেশ লেগেছে !! কিন্তু নাম পড়তে গিয়ে দুইটা দাঁত পরে গেছে । ক্ষতি পুরন দেবেন ।

১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: নাকে গিয়ে লাগে যেহেতু বেশী জোর দেবেন না। বিশ সেকেন্ড নিয়ে শ্বাস-প্রশ্বাস এর যে গেমটি আছে শুরু করুন। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৩

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আরিব্বাস দারুণ একটা লেখা লিখেছেন আপনি ! অনবদ্য !!

১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: শুভকামনা রইল। ভালো থাকবেন। অনেক ধন্যবাদ।

৭| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:২২

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো।

১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

শায়মা বলেছেন: খুবই মজার এক গল্প! এমনই হতে হবে।

১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:২০

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।

৯| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
ওকে ওকে।

১০| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:২৮

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: দুঃখিত !
আমি 'ৎঁৎঁৎঁ' এর সাথে গুলিয়ে ফেলেছিলাম।

২১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৩৪

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: কোথায় তিনি এক গুনধর ক্ষনজন্মা কোথায় আমার মতো সাংঘাতিক বে,,,,। ইউটিউব এ পাওয়া যাবে?

১১| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৩৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:

১২| ২১ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:২৩

অপু তানভীর বলেছেন: এই গল্পটা আমি নিজের মত করে লেখার কথা ভাবছিলাম । আপনার অনুমুতি চাওয়ার আগেই আপনি নিজেই লিখতে বললেন দেখে খুশি হলাম । এখানে গল্পটা পোস্ট করেছি। সময় নিয়ে পড়ে আসবেন ।


আপনাকে অফ টপিকে একটা কথা বলি । আপনি নিজেকে একজন ভাল পাঠক হিসাবে মনে করেন তাই এটা নিশ্চিত ভাবেই বুঝতে পারার কথা যে এই ব্লগের কিছু কিছু মন্তব্য এবং তাদের পেছনের মানুষের দক্ষতা কোন পর্যায়ে । দয়া এদের জন্য নিজের দক্ষতাকে ছোট করবেন না ।

ভাল থাকুন সব সময় ।

২১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫৫

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: আপনার কাছে আমি ঋণী হয়ে গেলাম। এই ব্লগে যখন আসি তখন আমি হাসান মাহবুবের মতো লিখতে চাইতাম। তারপর প্রোফেসর শংকু, অলওয়েজ ড্রিম, শায়মা, অপু তানভীর, বিদ্রোহী ভৃগু, কাভা আরো অনেকে যাদের এখন দেখিনা তেমন, তাদের পড়ে পড়েই কেটে গেলো কত বছর। একদম ফেলে দেয়ার মতো কম ও হয়নি। কিন্তু আমার লেখক হওয়া হলো না। যা নিয়ে আসলেই কোন দু:খ নেই। একটা ক্ষ্যাপাটে ব্যাপার আছে আমার। আমি চাই আমার পছন্দের প্লটে কেউ কেউ লিখুক। যখনই এমন লেখা পাইনা তখন লিখতে চাই। কিন্তু জগাখিচুড়ি হয়ে যায়।

গোল্ডফিশের মগজ নিয়ে লিখতে বসে খেই হারিয়ে ফেলি। আপনার লেখাটা পড়ে কি আনন্দ পেয়েছি বোঝাতে পারব না। আমি আবারো বলি। আমার একটা জিনিসে ভয়ংকর অহংকার আছে। আমি পাঠক হিসেবে খুবই উচ্চশ্রেণির। ময়লার ঝুড়ি আলাদা করতে করতে সময় লাগেনা। নামহীন সস্তা লেখক থেকে কাফকা কিছুই বাদ পড়েনি আমার। কিন্তু এখন মানহীন লেখায় সময় নস্ট করার সময় কার আছে বলুন। মাঝে মাঝে প্লট নিয়ে আবদার টা চলমান থাকবে। আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ৷ মনে করুন আমাকে এই বছর এতটা গুরুত্ব কেউ দেয়নি।

১৩| ২১ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার ! আপনার লেখার ধাঁচ আধোআধো বোল, আমার পছন্দ। হয়ত সবসময় লেখকের চিন্তার সাথে মিলে না ,পাঠক নিজের মত কিছু ভেবে নেয়। আপু তানভীরের লেখা টাও পড়লাম।

২১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৫৮

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: আমি খুব বেশি পাঠকের উপর নির্ভর করি। আমি চাই তারা অনেক কিছু ভেবে নিক। লেখক হিসেবে খুবই অলস। আপনার প্রতি শুভকামনা রইল।

১৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৫৭

অধীতি বলেছেন: এই ধরণের লেখাগুলো জোশ লাগে। মাঝে মাঝে গুলিয়ে যেতে তারপরেও জোশ।

০২ রা মে, ২০২৩ রাত ১০:১৯

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.