![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বপ্ন বলেই সুন্দর তুমি ভালবাসা বলেই এত কাছের আমার না হয়েও আমার তুমি বুকের গহীন মাঝে...
কোন এক দুর্সম্পর্কের আত্মীয়ের মাধ্যমে আসিফের সাথে পরিচয় পাতার। এক বছর আগে বন্ধুদের সাথে মিলে ডিভির জন্য অ্যাপ্লাই করেছে। তার খুব একটা ইচ্ছা ছিল না, বন্ধুরা করছে, তাই সেও চেষ্টা করে দেখা। কিন্তু, ভাগ্যক্রমে, তার নাম লটারীতে উঠেছে। এই কথা শোনার পর থেকেই অনেকে অনেক রকমের আবদার নিয়ে আসছে। দালালদের তার চার পাশে ঘোরা বেড়ে গেছে।
কি মনে করে যেন ডিভি ফর্মে সে নিজেকে বিবাহিত পরিচয় দিয়েছে। এখন বউ সহ তার আমেরিকায় যাবার সুযোগ হয়ে গেছে। কিন্তু সে গার্লফ্রেন্ডই পায়না, বউ পাবে কোথায়। অনেকেই তার কাছে মেয়ে বিয়ে দেয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। শেষে একজন বুদ্ধি দিল, আমেরিকায় গিয়েই যে ভাল চাকরি পাবে, তা তো না। তার চেয়ে, এখানে অনেক মেয়ে আছে যারা অমেরিকায় যাওয়ার জন্য পাগল। অনেকেই আছে যার স্বামী আমেরিকায়, সে যেতে পারছে না। এমন একজনকে টাকা নিয়ে বউ দেখিয়ে আমেরিকায় নিয়ে যেতে পারলে অনেক টাকা। প্রথম গিয়েই চিন্তায় পরতে হবে না।
আসিফ চিন্তা করল প্রস্তাবটা মন্দ না। তাছাড়া এই বয়সে তার বিয়ের করার ইচ্ছাও নেই। তাড়াহুড়ায় ঠিক মত যাচাই না করে বিয়ের মত এত বড় একটা কাজ করা ঠিক হবে না। এদিকে বউ নিয়ে অ্যাম্বেসীতে না গেলে মুশকিল। মিথ্যা বলার জন্য না ওর ভিসাটাও ওরা বাতিল করে দেয়।
এরকম প্রায় ৪-৫ জন যুবতীর সন্ধান পাওয়া গেল যারা দীর্ঘ্যদিন স্বামী ছাড়া দেশে পরে আছে। সবাই গড়ে ৩০-৩৫ লক্ষ টাকা দেবার কথা বলছে। আসিফ সবার সাথেই দেখা করেছে এবং কেন যেন এদের কাউকেই এত বড় সাহায্য করার ওর ইচ্ছা করেনি। মনে হচ্ছে, স্বামীর কাছে যাওয়ার চেয়ে আমেরিকায় যাওয়াটা এদের কাছে মূখ্য।
এরকমই একজন পাতা। দেখা করার দিন পাতার নিস্পাপ মুখের দিকে তাকিয়ে ভীষন খারাপ লাগে আসিফের। মেয়েটার বয়স হবে ২৩ বছর। ১৭ বছর বয়সে বিয়ের পরে স্বামীর সংগ পেয়েছে মাত্র ১২ দিন। বিয়ের আগে জানত না স্বামী অবৈধভাবে আছে অমেরিকাতে। অবশ্য রানা, পাতার স্বামীকেও খুব একটা দোষ দেয়া যায়না। ওদের বিয়েটা হয়েছে মাত্র ২ দিনে। রানার চলে যাবার সময় হয়ে এসেছে। হঠাৎ এই প্রস্তাব আসার পর তার মা কান্না কাটি শুরু করেন, ঘরে একটা বউ রেখে যাবার জন্য। পাতাকে দেখে ভীষন ভাল লেগে যায় রানার। তাই সেও আর মানা করেনা। তাকে কেউ অমেরিকার গ্রীন কার্ড আছে কিনা এই ব্যপারে জিজ্ঞেস করেনি, সেও কোন উত্তর দেয়নি। সেটা যে সে ইচ্ছা করে গোপন করেছে তা না। পাতার বয়স অল্প। তাই বাবা-মা-ই ওর হয়ে সিদ্ধান্ত নেয়। ওর মতামত কেউ জানতেও চায়নি। আর ও বাবা-মায়ের মতামত মেনে নেয় চুপ-চাপ। ৭ বছরে শত চেষ্টা করেও আর বউ এর কাছে আসতে পারেনি পারেনি, বউকে নিতে পারেনি তার কাছে। নানা ভাবে চেষ্টা করেছে, কাজ হয়নি।
পাতার স্বামীর সাথেও কথা হয় আসিফের। ভিসা হওয়ার সাথে সাথে ওরা তাকে ৫০ লক্ষ টাকা দেবে বলে জানায়।
এর পর শুরু হয় পাতাকে জানার পর্ব। পাতা জানতে থাকে আসিফকে। অ্যাম্বেসী ওদের বিয়ের বৈধতা যাচাইয়ের জন্য নানা রকম প্রশ্ন করবে। সেই প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টায়ই দুই জনের এই ঘনিষ্টতা। হাতে আছে প্রায় ২ মাস। এর মধ্যে প্রতিদিন ওরা দেখা করে। আমেরিকায় যাওয়া উপলক্ষে আসিফ চাকরীটা ছেড়ে দিয়েছে। তাই হাতে অফুরন্ত সময়। রাস্তা ধরে হাটতে হাটতে কত কথা হয়। কখনো রিক্সা করে ঘুরে বেড়ায়, কখনো বা কোন ফাস্ট ফুডের দোকানে কাটায় ঘন্টার পর ঘন্টা। এভাবে দু’জনে দু’জনের কাছে চলে আসে।
পরিবার থেকেও ওদের দেখা সাক্ষাতে কোন বাধা নেই। প্রায় ২ সপ্তাহ পর থেকে তাদের প্রতি রাতে ফোনে কথা হতে থাকে। দু’জনে ভীষন ভালো বন্ধুর মত সারাক্ষন গল্প-হাসি-ঠাট্টা এই করেই সময় কাটায়। পাতা প্রায়ই আসিফের বাসায় চলে আসে। ওর মাকে রান্নায় সাহায্য করে। তারপর বিকালে ওর পুরো পরিবারের সাথে আড্ডা দিয়ে সন্ধায় আসিফ তাকে বাসায় পৌছে দিয়ে আসে। ভবিষ্যত নিয়ে কত রকমের জল্পনা-কল্পনা হয়। কত স্মৃতি নিয়ে কথা হয় দু’জনে।
২ মাস চোখের পলকে ফুরিয়ে যায়। হাসতে খেলতে ওদের ভিসাও হয়ে যায়। রানা আসিফকে তার পাওনা বুঝিয়ে দিতে চাইলে আসিফ বলে আমেরিকায় যাওয়ার পর টাকাটা ওকে দিলে ওর বেশি কাজে লাগবে। এই মূহুর্তে টাকাটা ওর বাবা-মাকে দিয়ে যেতে হবে না।
ভিসা পাওয়ার ১৫ দিন পর দুই জনে পা বাড়ায় আমেরিকার পথে। যাবার পথে লন্ডনে ১ রাতের বিরতি। স্বামী-স্ত্রী হিসাবে যাচ্ছে দু’জন। তাই হোটেলে এক রুমে ওদের থাকার ব্যবস্থা হয়। দু’জনে সারা রাত লন্ডনের রাস্তায় ঘুরে বেড়ায়। পরদিন আবার যাত্রা শুরু হয়।
আমেরিকার মাটি স্পর্শ করে তাদের প্লেন। প্লেন থেকে নেমে দু’জনে ইমিগ্রশনের দিকে পা বাড়ায়। হঠাৎ দু’জনেরই মনে পরে যায়, এর পর আর এভাবে এত সময় এক সাথে কখনও কাটানো হবে না ওদের। রানাকে দেখার আনন্দের চেয়ে আসফের কাছ থেকে চলে যাবার কষ্টটা পাতার বেশি বিধতে থাকে। ব্যাগগুলো নেয়ার পরই রানাকে দেখতে পায় পাতা। আসিফকে দেখায়। হঠাৎ নিজের অজান্তেই পাতাকে বলে আসিফ, “কি হয় রানার কাছে ফিরে না গেলে? প্লিজ যেওনা”। পাতা ফেল ফেল করে তাকিয়ে থাকে আসিফের দিকে। ভীষোন দোটানায় পরে যায়। একবার আসিফের দিকে একবার রানার দিকে তাকাতে থাকে সে। একজন, যাকে চোখ বন্ধ করে ভালোবেসে তার অপেক্ষায় ৭ বছর কাটিয়ে দিয়েছে, আর একজন, যে মাত্র কয়েকদিনে মনের ভীষন কাছে চলে এসছে। কি করবে ভেবে না পেয়ে নির্বাক দাঁড়িয়ে থাকে পাতা। ওর দেরী দেখে কিছুটা অবাক, কিছুটা বিরক্ত হয়ে অপেক্ষা করতে থাকে রানা।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫০
রাতজাগাপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: অনেক ভালো লিখেছেন , সত্যি ঘটনা মনে হল !!
++++++++++
ভালো থাকবেন
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫১
রাতজাগাপাখি বলেছেন: সত্য, তবে বাস্তবতাটা আর একটু ভিন্ন। আপনিও ভাল থাকবেন।
৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
আতিফ আসলাম বলেছেন: Nice
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫১
রাতজাগাপাখি বলেছেন: thanks
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৮
শার্লক বলেছেন: হাছা নাকি গল্প?
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
রাতজাগাপাখি বলেছেন: লেখক বলেছেন: হাছা, তয় আসল কাহিনীতে মাইয়াটা বদ আছিল, তাই কিছুডা বানাইয়া লিখতে হইছে।
ভাল থাকবেন।
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
অণুজীব বলেছেন: +++++++++
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
রাতজাগাপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৭
মহসিন৭১ বলেছেন: আপু চমৎকার লাগলো।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
রাতজাগাপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
সূখী মানব বলেছেন: to be continued............?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
রাতজাগাপাখি বলেছেন: continue করার প্লান ছিল। কিন্তু আর ধৈর্য্য হচ্ছে না। এটাই তো সমস্যা। আমার কোন কাহিনীকে টানতে ইচ্ছা করেনা।
৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০২
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ওহ নো বুবু,এটা কি করলে গল্পের শেষ নাই,একটা কনফিওজিং অবস্হানে এসে গল্প শেষ,আমার তো অশান্তি শুরু হয়ে গেছে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
রাতজাগাপাখি বলেছেন: শেষের একটা ইঙ্গিত আছে। তবে ভাই, ভালোবাসা বড় না পয়সা এটা হচ্ছে বড় কথা।
ভালো থাকিস।
৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
সাককাম জিতু বলেছেন: গল্পের শেষ না দিয়ে ভাল কাজ করেছেন । শেষটা যে যার মত করে ভেবে নিক ।
আর গল্প লেখায় অমনোযোগ লক্ষ করা গেছে । ফাঁকিবাজির চূড়ান্ত হওয়ায় কাহিনী বিস্তার লাভ করে নাই ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
রাতজাগাপাখি বলেছেন: হাহাহাহা...। ... ধরা পড়ে গেছি দেখছি। আসলেই অমনোযোগী ছিলাম।
১০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
বৃষ্টিধারা বলেছেন:
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪০
রাতজাগাপাখি বলেছেন:
১১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
রাইসুল সাগর বলেছেন: মন খারাপ করা কনফিউজিং গল্পে ভালো লাগা।
কেমন আছো রাতজাগাপাখি..।আপু
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪২
রাতজাগাপাখি বলেছেন: confusing thik ache, mon abar kharap holo keno?
bhalo laglo jene khushi holam.
ami bhalo achi... shudhu laptop ta ektu bhejal dicche, kotha barta charai 10 min por por helicopter er moto shobdo kore bondho hoye jacche... oke doctor dekhate hobe.. kintu keu or gaaye haat debe bhabtei to amar mathay agun jole.. jaihok, tomar ki khobor?
১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ৫ম ভালো লাগা।রাতজাগা পাখি কেমন আছো?
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
রাতজাগাপাখি বলেছেন: dhonnobaad. oi je bollam, bhaloi achi, kintu laptop tar jor hoyeche.. ektu por por senseless hoye jacche.. or jonno ektu mejaj ta kharap hoye ache.. apnar khobor ki?
১৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩
নাছির84 বলেছেন: সত্যর সাথে এক-আধটু মিথ্যে না মিশালে গল্পের পূর্ণতা পায়না
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
রাতজাগাপাখি বলেছেন: thik bolechen... bhalo thakben.
১৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
বোকামানুষ বলেছেন: গল্পটা ভাল লাগছে +++
কিছু ভালবাসা হয়ত প্রথম দেখাতেই হয়ে যায়
আর কিছু মিশতে মিশতে ভাল লেগে যায়
১৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭
ইখতামিন বলেছেন: ইখতামিন বলেছেন: ২১১ বার পঠিত.
৮ টি কমেন্ট.
তবে কেউ ১ বারও রেটিং দেয়নি.
প্রথম ভালো লাগা.
সম্ভবত ইশ্বর আপনার পাশেই ছিলেন.
ভালো থাকবেন.
১৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
ইখতামিন বলেছেন: ইখতামিন বলেছেন: ২১১ বার পঠিত. ৮ টি কমেন্ট. তবে কেউ ১ বারও রেটিং দেয়নি. প্রথম ভালো লাগা. সম্ভবত ইশ্বর আপনার পাশেই ছিলেন. ভালো থাকবেন.
আগের বার ভুল হয়েছে..
১৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯
ইখতামিন বলেছেন: ইখতামিন বলেছেন
১৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০০
ইখতামিন বলেছেন: Click This Link
১৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১০
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ভাল লাগল।
২০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৯
এক আলোকবর্ষ দূরে বলেছেন: আপনার সব লেখাই অসাধারণ, আর এটা আপনি ভাল করেই জানেন... তাই আপনার এই লেখাটা ধার নিলাম আপা... না করবেন না প্লিজ...
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৫
রাতজাগাপাখি বলেছেন: বোনের কাছে বায়না করা যায় ভাইয়া... পাম-পট্টি দিয়ে চাইতে হয় না। মিথ্যা বলে লজ্জ্বা দিয়ে ধার চাইলে দেই কি করে? তারপরও, আমার মনটা আসলে বেশ বড় তো, না বলতে পারিনা। খুশি মনে ধার দিলাম।
আশা করি ভালো আছেন, ভালো থাকুন।
২১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
রোদেলা দুপুর বলেছেন: গল্পের শেষটা জানতে ইচ্ছে করছে????
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫২
রাতজাগাপাখি বলেছেন: শেষ না জানলেই তো ভালো। নিজের মনের মত সাজিয়ে নেয়া যায়। যদি বাস্তবের সাথে মিল থাকে, তাহলে এক পরিনতি, যদি গল্প হয়, পরিনতি ভিন্ন হয়। আবার গল্প তো বাস্তবতা থেকেই নেয়া হয় মাঝে মাঝে, তাই না?
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
রীতিমত লিয়া বলেছেন: ভালো লাগছে।